বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ট্রেড বেজড সেক্টর, রিয়েল এস্টেট এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলো বাণিজ্য কারসাজি ও ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে লেনদেন করে তা স্থায়ী সম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করছে বলে এক সেমিনারে ওঠে এসেছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর মালিবাগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি কার্যালয়ে ‘মানি লন্ডারিং: প্রবণতা এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা’ শীর্ষক ওই সেমিনার হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, একটি দেশের সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধ দমন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা আনয়ন এবং দুর্নীতি দমনে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ খুবই জরুরি। মানি লন্ডারিং ও অর্থ পাচার রোধে প্রয়োজন বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়, অভিজ্ঞতা, ইনফরমেশন শেয়ারিং, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, কঠোর তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের হেড অব বিএফআইইউ (ডেপুটি গভর্নর) মাসুদ বিশ্বাস এবং কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের যুগ্ম পরিচালক এদিপ বিল্লাহ। সিআইডির ডিআইজি (এইচআরএম) মাইনুল হাসানের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গবেষক ও প্রশিক্ষণ বিশেষজ্ঞ ড. খান সরফরাজ আলী।
মন্তব্য করুন