n চুনের মূল উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বোনেট এবং বিভিন্ন খনিজ। এটি ত্বকের জন্য উপকারী। ত্বকের নানা সমস্যাও দূর করতে কাজ করে প্রাকৃতিক উপাদানটি। তবে রূপচর্চায় চুন ব্যবহার করতে হলে পরিমাণে বেশ কড়া নজর দিতে হবে। কারণ মাত্রায় কমবেশি হলে উল্টো ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
n ত্বকের মৃত কোষ দূর করাটাও রূপচর্চার একটা বড় কাজ। আর একে বলে এক্সফোলিয়েশন। এ কাজে মুখে চুন মাখতে পারেন হালকা করে। স্ক্র্যাবের মতো ব্যবহারের পর ধুয়ে ফেলুন।
n চুনে উচ্চ ক্যালসিয়াম থাকে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ছাড়া কালচে ছোপ দাগ ও হাইপারপিগমেন্টেশন
কমায় চুন।
n তৈলাক্ত ত্বক মানেই ব্রণের আঁতুড়ঘর। এতে অতিরিক্ত সিবামও নিঃসৃত হয়। দিনভর কাজকর্মে থাকলে ত্বক তেলতেলে হয়ে যায়। মুখ ধোওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই ফের তেল জমে ত্বকে। বিশেষ করে মুখের টি-জোন সবচেয়ে তৈলাক্ত হয়। কম খরচের মধ্যে এ তেল দূর করতে পারে চুন।
n চুনে প্রদাহবিরোধী গুণ রয়েছে। সুতরাং ব্রণ, ফুসকুড়ি ও সানবার্নের মতো ত্বকের প্রদাহ দূর করতেও এটি কাজ করবে।
n মাথার ত্বকে জমে থাকা ধুলো-ময়লা, অতিরিক্ত তেল অপসারণে কাজ করে চুন। তাই হেয়ার মাস্ক বা হেয়ার ক্লিনজারের সঙ্গে সামান্য চুন মিশিয়ে নিতে পারেন।
n আর্দ্রতা ও দুর্গন্ধ শোষণ করে চুন। তাই নির্দ্বিধায় চুন ব্যবহার করতে পারেন আন্ডারআর্মসে।
n পায়ের যত্নে অনেকেই
গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখেন। ওই পানিতে চুনের গুঁড়ো মিশিয়ে দিলে তা পায়ের ত্বকের কোমলতা ফিরিয়ে আনবে। কাজ করবে ফুট স্ক্র্যাব হিসেবেও।
মন্তব্য করুন