ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রকাশ : ২৮ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:০৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার নিবন্ধ

আওয়ামী লীগের মনোনয়নের ইতিবাচক দিক

ছবি : সৌজন্য
ছবি : সৌজন্য

বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে এ দল। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই রচিত হয়েছে পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রাম। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন দলটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে জনগণের সমর্থন ও শক্তির ওপর ভর করে টানা ৭৪ বছর ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ মূলত জনগণ তথা গণমানুষের দল। জনগণের মতের ওপর ভিত্তি করেই এ দলের প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের শক্তি ও সমর্থনই আওয়ামী লীগের পথচলার একমাত্র শক্তি। জনগণ যখন যেভাবে চেয়েছে আওয়ামী লীগ সেভাবেই কাজ করে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।

সম্প্রতি গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পরপরই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের হাওয়া বইতে শুরু করে। আগামী ৭ জানুয়ারি, ২০২৪ এ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্য গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ গত ১৭ নভেম্বরে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে। বিক্রিত মনোনয়ন ফরম থেকে জনগণের ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথেষ্ট পরিমাণে যাচাইবাছাই করে ২৯৮টি আসনে মনোনয়ন নিশ্চিত করেছে আওয়ামী লীগ। জনগণের দল আওয়ামী লীগ বরাবরের ন্যায় একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণ চায় এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত মনোনয়ন দিয়েছে। জনগণ যাদের চায়নি তাদের মনোনয়ন পূর্বের ন্যায় এবারও দেওয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সবসময় দুর্নীতি ও জনগণের চাওয়া পাওয়ার ব্যাপারে আপসহীন। যারা দলের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অপকর্ম ও দুর্নীতিতে লিপ্ত ছিল তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। জনগণের সমর্থন আছে এমন প্রার্থীদেরই মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। খবরে দেখা যাচ্ছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এবার ১০৯ জন নতুন মুখ এসেছেন এবং বাদ পড়েছেন ৭৩ এমপি। ২৩টি আসনে নারী প্রার্থী। গাইবান্ধার ৪টির মধ্যে ৩টিতেই নারীপ্রার্থী। গাজীপুরের ৫ আসনের ৩টিতেই নারীপ্রার্থী। গোপালগঞ্জ-৩ আসনে নির্বাচন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যে দুটি আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি : কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫। মনোনয়ন পাননি বর্তমান মন্ত্রিসভার তিন প্রতিমন্ত্রী। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।

মনোনয়ন পেলেন চার সাবেক আমলা। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব আবুল কামাল আজাদ জামালপুর-৫, সাবেক সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী নওগাঁ-৩, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক সুনামগঞ্জ-৪ এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব সাজ্জাদুল হাসান নেত্রকোনা-৪। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রটোকল অফিসার আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ফেনী-১ আসনে নমিনেশন পেয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল কাহহার আকন্দ কিশোরগঞ্জ-২ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। মনোনয়ন ফিরে পেয়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সানজিদা খানম, চয়ন ইসলাম। নতুনদের মধ্যে আলোচিত চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, মাঈনুল হোসেন খান নিখিল, রাশেক রহমান, সাঈদ খোকন, সেলিম মাহমুদ প্রমুখ। নমিনেশনবঞ্চিতদের মধ্যে রয়েছেন হাবিবে মিল্লাত, পঙ্কজ দেবনাথ, সাইফুজ্জামান শিখর, সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ, মহিউদ্দিন খান আলমগীর।

এমপি হওয়ার যোগ্য এবং জনগণের সমর্থন আছে এমন প্রার্থীদের স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় জরিপ করে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেন আওয়ামী লীগ। কয়েকটি ধাপে করা হয় প্রার্থী বাছাইয়ের জরিপ। একাধিক সূত্রের ওপর নির্ভর করেই জরিপ চালানো হয়। প্রতি ছয় মাস পর পর চলেছে এই জরিপ। জরিপের অংশ হিসেবে স্থানীয় পর্যায় থেকে ৩টি গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া প্রতিবেদনও বিশেষভাবে দেখা হয়। আওয়ামী লীগের জরিপটা হয় একেবারেই তৃণমূল পর্যায় থেকে। প্রাইমারি স্কুলের টিচার, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিয়ে জরিপ চালানো হয়। যারা সামাজিক কাজ করেন, তাদের দিয়ে জরিপ চালানো হয় একেকবার একেকজনের মাধ্যমে। জরিপে কার জনপ্রিয়তা কতটুকু, সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর কতটা জনসম্পৃক্ত ছিলেন, অনেকে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে এসব বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হয়। পাশাপাশি একেকটি সংসদীয় আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার দৌড়ে থাকা একাধিক নেতার মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে কি না, অভ্যন্তরীণ কোন্দলে কেউ জড়াচ্ছে কি না এসব দিকও দেখা হয়েছে। মূলকথা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অতীতের ন্যায় জনগণের সমর্থন নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণের দ্বারা অব্যাহত রাখতে জনগণ চায় এমন প্রার্থীদের ২৯৮টি আসনে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

জনগণের সমর্থনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে গত ১৫ বছরে জনগণকে সাথে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অর্থনীতিকে বদলে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ পুরো বিশ্বে উন্নয়নের রোড মডেল হিসেবে পরিচিত। ১৭ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশ শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে গত এক দশকে বার্ষিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির অর্জন করেছে। বাংলাদেশের সামাজিক সূচকগুলোও বেশিরভাগ দক্ষিণ এশীয় প্রতিবেশীদের চেয়ে ভালো।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার স্বীকৃতিস্বরূপ বিশ্বব্যাংক বলেছে, বাংলাদেশ গত ৫০ বছরে প্রচুর অগ্রগতি করেছে। স্বাধীনতার পর দরিদ্রতম দেশগুলোর তালিকায় থাকলেও এখন এটি দ্রুত বর্ধনশীল একটি অর্থনীতি। ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বলে। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় বিশ্বাসী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং পররাষ্ট্রনীতির উন্নয়নসহ অন্যান্য সব দিকে উন্নয়ন ও অগ্রগতির মাধ্যমে স্থিতিশীল একটা অবস্থা বিশ্ব মানচিত্রে ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার এমন কোনো দিক নেই যেখানে বাংলাদেশের পদচারণা হয়নি। বাংলাদেশের গণতন্ত্রমনা জনগণ বুঝতে পেরেছে, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখতে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিকতা দরকার।

তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের প্রায় ৭০ ভাগ জনগণ আওয়ামী সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক সেটাই চায়। এ ছাড়াও আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে এবং সব দল, প্রার্থী ও ভোটারের জন্য নির্বাচনী মাঠ সমান হলে ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি এবং অন্যান্য দল ১৫টি আসন পেতে পারে। দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১৫৫টি আসনের ভাগ্য মোটামুটি নির্ধারিত, যেগুলো দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর ‘ভিত্তি আসন’ বা ‘সম্ভাব্য বিজয় নিশ্চিত আসন’। এই ১৫৫টি ভিত্তি আসনের মধ্যে ৭০টি করে আসন পেতে পারে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। বাকি ১৫টি আসন পেতে পারে জাতীয় পার্টি, জামায়াত, এলডিপি ও বিজেপি। অর্থনীতি সমিতির করা গবেষণায়ও পরিষ্কারভাবে উঠে এসেছে বাংলাদেশের উন্নয়নের এই পথচলা ধরে রাখতে জনগণ আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিকতাকেই গুরুত্ব দিচ্ছে।

সুতরাং, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জনগণ তথা গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণ যা চায় তার গুরুত্ব দিয়ে এসেছ। জনগণকে সাথে নিয়ে তাদের চাওয়া-পাওয়ার ওপর ভর করেই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশের নিকট উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূল শক্তি এদেশের জনগণ। জনগণ যেভাবে চেয়েছে এবং যাদের চেয়েছে তাদেরই আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন দিয়েছে। আমরা আশা করছি জনগণ অতীতের ন্যায় তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণ তথা গণমানুষের দল আওয়ামী লীগকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে বাংলাদেশের উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখতে সহায়তা করবে। জনগণ চেয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে যতদিন এদেশের জনগণ চাইবে।

ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া : ট্রেজারার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মহানন্দা নদীতে ডুবে দুজনের মৃত্যু

গোষ্ঠীতন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণদের রুখে দাঁড়াতে হবে: মেনন

বিএনপি অধ্যুষিত জয়পুরহাটে সর্বোচ্চ ভোট, সমীকরণ মিলছে না

গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে এবি পার্টির বিক্ষোভ 

নতুন ভবনে নতুন আঙ্গিকে গণহত্যা জাদুঘর

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা প্রত্যাহার, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস

ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ চালু হবে অক্টোবরে : রেলমন্ত্রী

পেঁয়াজ চুরির অভিযোগে সাবেক ইউপি সদস্যকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন

গ্রীন লাইফ হাসপাতালে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ

ফরিদপুরের ডিসি / ‘বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না’

১০

হেরে যাচ্ছে ইসরায়েল, বিস্ফোরক মন্তব্য মোসাদের সাবেক উপপ্রধানের

১১

যে কারণে ডিবিতে এসেছিলেন মামুনুল হক

১২

অর্থনীতিকে ধারণ করার সক্ষমতা হারাচ্ছে ব্যাংকিং খাত : ফাহমিদা খাতুন

১৩

নাটোরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৪

‘বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিষিদ্ধ পল্লী?’

১৫

সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা জোরদারে এগিয়ে আসতে হবে : প্রতিমন্ত্রী

১৬

মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী

১৭

ইঞ্জিনিয়ার নিচ্ছে ইজি ফ্যাশন, পদসংখ্যা অনির্ধারিত

১৮

ওসি জাহাঙ্গীরের চাঁদার টাকা রফাদফার ভিডিও ভাইরাল

১৯

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো মিডিয়া সামিট 

২০
X