ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রকাশ : ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:১১ পিএম
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৫০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

আওয়ামী লীগের ইশতেহার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সংগৃহীত
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সংগৃহীত

প্রত্যেকটা দিন বিগত হওয়ার সাথে সাথে এগিয়ে আসছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের আরেকটি গুরত্বপূর্ণ অধ্যায় গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামী ৭ জানুয়ারি, ২০২৪ এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচন মূলত বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চর্চার ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন, সকল ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত হারিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের নির্বাচন। শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশ সংবিধানের আলোকে গঠিত স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সংঘটিত আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে পুরোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ অংশ নিচ্ছে ৩২টি দল, প্রার্থী সংখ্যা প্রায় পৌনে তিন হাজার। এছাড়াও আগামী ৭ জানুয়ারির এ ভোটে দলীয় ও স্বতন্ত্র হিসেবে প্রার্থী হতে যাচ্ছে আরও ২ হাজার ৭৪১ জন। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনের ইতিহাসে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে অনন্য এক ঐতিহাসিক নির্বাচন।

ইতোমধ্যেই, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে 'স্মার্ট বাংলাদেশ : উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান' স্লোগানে ইশতেহার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তিন মেয়াদের অর্জন এবং আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের উন্নয়নে তাঁদের যে কর্মপরিকল্পনা তা তুলে ধরা হয়েছে ইশতেহারে। ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮-এর নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনাগুলোর ধারাবাহিকতা দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনী ইশতেহারেও রক্ষিত হয়েছে। এবারের নির্বাচনী ইশতেহারে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ১১টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যেমন- ১. দ্রব্যমূল্য সকলের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া ২. কর্মোপযোগী শিক্ষা ও যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা ৩. আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা ৪. লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ৫. দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে শিল্পের প্রসার ঘটানো ৬. ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা ৭. নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা ৮. সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সকলকে যুক্ত করা ৯. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ১০. সাম্প্রদায়িকতা এবং সকল ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা এবং ১১. সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানো। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যেই এই ১১টি বিষয়ে আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে বিশেষ অগ্রাধিকার প্রদান করেছে। আর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে এই ১১টি বিশেষ বিষয়ের প্রতিটির গুরুত্ব অপরিসীম।

প্রতিটি নির্বাচনী ইশতেহারেই জাতির সামনে একটা আশাজাগানিয়া ও অনুপ্রেরণামূলক স্লোগান তুলে ধরে আওয়ামী লীগ। এইবারও তার ব্যতিক্রমটা হয়নি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিনবদলের সনদ’। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের ইশতেহারে স্লোগান ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’। ২০১৮ সালে ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’ স্লোগান ছিল ইশতেহারে। ২০১৮ সালের সেই ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’ ইশতেহারে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ ও ২১০০ সালের মধ্যে নিরাপদ ব-দ্বীপ গড়ে তোলার পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছিল। অতীতের ন্যায় এইবারও তরুণ সমাজকে কাজে লাগিয়ে তারণ্য নির্ভর একটি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

সত্যিকার অর্থে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার মানেই তা জনবান্ধব, তারুণ্যবান্ধব, উন্নয়ন ও অগ্রগতি সহায়ক। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার মানেই তা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণবান্ধব। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ যে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছে তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের তরুণ সমাজকে কাজে লাগিয়ে তাদের উপযুক্ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে স্মার্ট নাগরিক সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এতে কোনো ধরনের সন্দেহের অবকাশ নেই। প্রযুক্তি, শিক্ষার পাশাপাশি বেকারত্ব হ্রাসের জন্য নানা রকম কর্মসংস্থানের রূপরেখা রয়েছে। এই ইশতেহার অনুসারে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হবে কর্মসংস্থান। কর্মসংস্থানে ইতোমধ্যে ৬ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে। বাংলাদেশের আইটি সেক্টর যথেষ্টভাবে ডেভেলপ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইকোনমিক জোনগুলো রেডি হয়েছে। অলরেডি ৩০ বিলিয়ন ডলারের মতো ইনভেস্টমেন্ট চলে এসেছে। এই জিনিসগুলোকে একসাথে করে আগামী নির্বাচনে কর্মসংস্থান ব্যবস্থার দিকেই মূলত আওয়ামী লীগের প্রধান আগ্রহ। তরুণদের পাশাপাশি জনসংখ্যার অর্ধেক নারীকে বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে ইশতেহারে নতুন ভোটারের প্রতি নজর দিয়ে তাদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও এই ইশতেহারে গুরুত্ব বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বাংলাদেশের কৃষি, সেবা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ছোট ও বড় শিল্পোৎপাদন খাত, আইনের শাসন বাস্তবায়নসহ বেশ কিছু বিষয়।

শুধু নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেই থেমে যায়নি আওয়ামী লীগ। ইশতেহারে ১১টি বিশেষ গূরত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি আরও অনেক গুরত্বপূর্ণ বিষয়ে পূর্বের ন্যায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ দুর্নীতি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সেবামুখী ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসন নিশ্চিত করার এবং অবকাঠামো উন্নয়ন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার চর্চার প্রতি আরও বেশি মনোযোগ দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। রাষ্ট্র পরিচালনার সকল ক্ষেত্রে সুশাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জোরদার করা হবে। এটি অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার, রাষ্ট্র ও সমাজের সকল স্তরে ঘুষ ও দুর্নীতি নির্মূল করার, একটি সর্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং স্বাস্থ্য বীমা চালু করার প্রতিশ্রুতি দেয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিশ্রুতি রক্ষায় আপসহীন। জনগণের শক্তি ও সমর্থনে বিশ্বাসী আওয়ামী লীগ সরকার কথায় নয় বরং কাজে বিশ্বাসী এই সত্যিটা এ দেশের জনগণ খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে পেরেছে। আর সেজন্যই জনগণ তাদের বিশ্বাস ও সমর্থন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি সবসময় ধরে রেখেছে। আসন্ন নির্বাচনেও তার ধারাবাহিকতা রক্ষা পাবে জনগণের সমর্থন সেটাই প্রমাণ করছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যেটা তার নির্বাচনে ইশতেহারে যা কিছু নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেয় বাস্তবায়ন করে তার চেয়েও বেশি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের এত উন্নয়ন কিন্তু তারই প্রমাণ বহন করে। স্বাধীনতার ৫২ বছরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে আর কোনো সরকারের আমলে এত উন্নয়ন হয়নি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াত জোটের শাসনামলে দুর্নীতিতে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এখন বিশ্ব মানচিত্রে অর্থনৈতিক উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত। উন্নয়নের এমন কোনো দিক নেই যেখানে বাংলাদেশের পদচারণা হয়নি। আর এ সবকিছু সম্ভব হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টার ফলে। বাংলাদেশ এবং এ দেশের সাধারণ মানুষকে বঙ্গবন্ধু যেমন ভালোবেসেছিলেন তেমনি শেখ হাসিনাও ভালোবাসেন। এ দেশের উন্নয়ন এবং মানুষের কল্যাণ সাধন করাই তাদের মূল্য দর্শন।

সুতরাং, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার ধারক ও বাহক বাংলাদেশের একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার মানেই বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং অগ্রগতি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মানেই স্বল্পোন্নত দেশ থেকে ডিজিটাল এবং স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ পেয়েছি যা ছিলো পূর্বের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঘোষিত ইশতেহারের মূল লক্ষ্য বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে একটি আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ নিশ্চিত করার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ করা। যে বাংলাদেশে থাকবে না কোনো দারিদ্র্য, থাকবে না কোনো বেকারত্ব। মুদ্রাস্ফীতি থাকবে নিয়ন্ত্রিত এবং মানুষের জীবন থাকবে সুরক্ষিত ও উন্নত। সেই বাংলাদেশে স্মার্ট নাগরিক সমাজে বিচরণ থাকবে স্মার্ট নাগরিকের। সবশেষে এটা বলব যে, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন যা বলেছে তাই করেছে এবং এখন যা বলছে ভবিষ্যতেও তার ভিন্ন কিছুই হবে না। আওয়ামী লীগের এই নির্বাচনী ইশতেহারের মূল লক্ষ্য হলো স্মার্ট নাগরিক নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আমরা জনগণ বিশ্বাস করি যে শেখ হাসিনা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অতীতের ন্যায় জনগণের সমর্থন ও ভোটে নির্বাচিত হয়ে নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত প্রতিশ্রুতিগুলো সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নের এই ধারা বজায় রেখে আমাদের দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবে।

লেখক: উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কালবেলায় সংবাদ প্রকাশ / বেশি দামে মসলা বিক্রির সত্যতা পেল ম্যাজিস্ট্রেট

জান্তার হেলিকপ্টার ভূপাতিতের দাবি মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের

বাজারে যাওয়ার পথে সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

আন্দোলন নিয়ে নতুন বার্তা কর্নেল অলির

‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ বাস্তবায়নে মাঠে ফেনী পুলিশ

পরিবেশ রক্ষায় জবি শিক্ষার্থীর একক পদযাত্রা

জীবন দিয়ে দেশবিরোধী অপশক্তিকে মোকাবিলা করব : নাছিম 

মহানন্দা নদীতে ডুবে দুজনের মৃত্যু

গোষ্ঠীতন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণদের রুখে দাঁড়াতে হবে: মেনন

বিএনপি অধ্যুষিত জয়পুরহাটে সর্বোচ্চ ভোট, সমীকরণ মিলছে না

১০

গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে এবি পার্টির বিক্ষোভ 

১১

নতুন ভবনে নতুন আঙ্গিকে গণহত্যা জাদুঘর

১২

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা প্রত্যাহার, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস

১৩

ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ চালু হবে অক্টোবরে : রেলমন্ত্রী

১৪

পেঁয়াজ চুরির অভিযোগে সাবেক ইউপি সদস্যকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন

১৫

গ্রীন লাইফ হাসপাতালে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ

১৬

ফরিদপুরের ডিসি / ‘বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না’

১৭

হেরে যাচ্ছে ইসরায়েল, বিস্ফোরক মন্তব্য মোসাদের সাবেক উপপ্রধানের

১৮

যে কারণে ডিবিতে এসেছিলেন মামুনুল হক

১৯

অর্থনীতিকে ধারণ করার সক্ষমতা হারাচ্ছে ব্যাংকিং খাত : ফাহমিদা খাতুন

২০
X