ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রকাশ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:১১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার নিবন্ধ

নির্বাচনমুখী দেশ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সৌজন্য
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সৌজন্য

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের নির্বাচন সংবিধানের আলোকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অতীতে যেভাবে হয়েছে, এখনো সেভাবেই হবে। সংবিধানের আলোকে গঠিত স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখেই সঠিক সময়ে নির্বাচন হবে। বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বা না করা যে কোনো দলের ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে। গণতান্ত্রিক দেশে কোনো একটি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে যে নির্বাচন হবে না অথবা নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, এটা মনে করা এক ধরনের উপহাস। কাজেই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের নির্বাচন অতীতে যে নিয়মে হয়েছে, এখনো সেই নিয়মেই হবে। বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জনগণের কাছে গিয়ে, সমর্থন আদায় করার মাধ্যমে সংসদে গিয়ে, জনগণের জন্য কাজ করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সুযোগ এখনো রয়েছে। অন্যথায় নির্বাচন বর্জন করে জনবিচ্ছিন্নতা বাড়ালে তার পরিণতি তাদের জন্য কেমন হবে, সেই দিকটিও বিএনপির মাথায় রাখা উচিত।

আগামী ৭ জানুয়ারি ২০২৪ অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচন মানেই এদেশের জনগণের কাছে উৎসব সমতুল্য। জনগণই যে দেশের ক্ষমতার মালিক ও উৎস, এই উপলব্ধি সবচেয়ে বেশি অনুমেয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। বিশেষ করে বাংলাদেশে যে বিগত কয়েক বছর ধরে নির্বাচনের ধারাবাহিকতা এবং এটাই ক্ষমতার পালাবদলের একমাত্র পথ তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রও আরও সমুন্নত হয়েছে। নির্বাচনে জয়-পরাজয় অনিবার্য বিষয়, কিন্তু নির্বাচনের ধারাবাহিকতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের ধারাবাহিকতা বিঘ্ন হওয়া মানে সেখানে সামরিক শাসন বা স্বৈরশাসনের পথ খুলে যায়, তার সবচেয়ে জলজ্যান্ত উদাহরণ ১/১১-এর সরকার।

সেই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের ধারাবাহিকতা খুব জরুরি। সব বাধা ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে গণমানুষের চিরআকাঙ্ক্ষার নির্বাচন অনুষ্ঠানের তপশিল ঘোষিত হয়েছে। এর জন্য নির্বাচন কমিশন অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের মানুষ এখন নির্বাচনমুখী। গ্রামেগঞ্জে, হাট-বাজারে এখন সবার মুখে মুখে আলোচনা কোন্ প্রার্থীকে তারা ভোট দেবে, কারা তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে। অর্থাৎ নির্বাচনকে ঘিরে বাংলার যে চিরাচরিত আমেজ, উৎসব, সেই আমেজ আবার ফিরে এসেছে। এটা গণমানুষের প্রতীক্ষা আর পছন্দের ভোট উৎসব।

এই ভোটে মানুষের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে, এটাই সারা দেশের মানুষ আশা করে। মানুষ আগের চাইতে অনেক সচেতন। ভোটের আগে তাদের চুলচেরা বিশ্লেষণ কষতে কেউ বাকি নেই। পছন্দের দল ও প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার জন্য চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। কেননা, দেশের অগ্রযাত্রা নির্ভর করবে এই ভোটের মাধ্যমে। তাছাড়াও ভোটারদের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে এবং গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশ ও চর্চার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দলের সভাপতির মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম শুরু করেছে ক্ষমতাসীন দলটি। এরপর উৎসবের আমেজে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। মূলত যারা জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে, জনকল্যাণে নিয়োজিত থাকে, জনআকাঙ্ক্ষা তারাই সবচেয়ে ভালো অনুমান করতে পারে। তাদের কাছে নির্বাচন সবচেয়ে স্বস্তির বিষয়, যার মাধ্যমে তারা জনগণকে সেবা করার আবার সুযোগ পাবে। আর নির্বাচনকে নিয়ে অস্বস্তি ও দ্বিধায় থাকে তারাই, যারা জনআকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নেয়, জনগণের ওপর ভরসা রাখার সাহস পায় না।

অথবা জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায় কিংবা অপরাজনীতিকীকরণ চায়। বিগত দিনে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের যে অগ্রযাত্রা হয়েছে, তা বাংলার জনগণের কাছেই এখন সবচেয়ে মুখ্য বিষয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে আমরা উন্নয়নের যে অক্টোবর দেখলাম, তা আওয়ামী লীগ সরকারকে জনগণের কাছে একটি অবিকল্প উন্নয়নবান্ধব সরকারে পরিণত করেছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা নির্বাচনী অঙ্গীকার হিসেবে ‘রূপকল্প-২০২১’ ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ২০২১ সালের আগেই দেশকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করেন। এরই মধ্যে শেখ হাসিনা ২০১৪ ও ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে যথাক্রমে তৃতীয় ও চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। শেখ হাসিনার শাসনামলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যায়। কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে। আগে যেখানে খাদ্য উৎপাদন ছিল এক কোটি টন, সেখানে বর্তমানে খাদ্য উৎপাদন দাঁড়িয়েছে চার কোটি টন।

দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি এক যুগ ধরে গড়ে প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে উন্নীত হয়। ২০২০ সালেই দেশের মাথাপিছু আয় প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যায়। ১৯৭২ সালে যেখানে দেশের জিডিপির আকার ছিল ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, সেখানে ২০২২ সালে মোট জিডিপির আকার ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করে। ২০০৫ সালে যেখানে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪০ শতাংশ, সেখানে ২০১৯ সালে তা কমে ২০ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছে। বর্তমানে চরম দারিদ্র্যের হার ৬ শতাংশের নিচে। স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৭২ সালে মানুষের গড় আয়ু ছিল ৫০ বছরের নিচে।

স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও জীবনমানের উন্নতির ফলে ধাপে ধাপে গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ দশমিক ৪ বছরে উন্নীত হয়েছে। কেবল যে গড় আয়ু বেড়েছে তা নয়, শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৯৭৩-এর ২ দশমিক ৭ থেকে কমে ২০২২ সালে ১ দশমিক ২ শতাংশে নেমেছে। বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার ৯৯ শতাংশ। শিক্ষার হার ২০১১ সালের ৫১ দশমিক ৭ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ সালে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিল ৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। ১৪ বছরের কম সময়ে দেশে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চাহিদা মেটানো হচ্ছে। ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ সক্ষমতা প্রায় ২৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে।

আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে সাধারণে ভোটার ও যুবকদের আকৃষ্ট করতে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণকে সামনে রেখে নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে। সেই তুলনায় অন্যদলকে এতটা সংগঠিত ও সুপরিকল্পনার মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। এবার আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের ব্যাপক উদ্যেগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৬ লাখ কর্মীকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন প্রচারে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর অনলাইনের মাধ্যমে সারাদেশে এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করে দলটির কেন্দ্র।

নির্বাচনী ইশতেহারকে অংশগ্রহণমূলক ও আকর্ষণীয় করতে এবার প্রথমবারের মতো তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীসহ সকল শ্রেণিপেশার মানুষের মতামত নেওয়া হচ্ছে। এরপর জাতির উদ্দেশে ইশতেহার প্রকাশ করবে আওয়ামী লীগ।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেক নেতা ক্ষমতায় বসেছিলেন। বিএনপিও দেশ শাসন করেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার মতো কেউ এত উন্নয়ন করতে পারেনি। শেখ হাসিনা এ দেশকে বিশ্বের কাছে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা ছাড়া কেউই গ্রামগঞ্জের এত উন্নয়ন করেনি। আওয়ামী লীগ বিগত ১৫ বছরে গ্রামগঞ্জে উন্নয়নের ঢেউ সৃষ্টি করেছে।

এই উন্নয়নের ঢেউ ধরে রাখতে আবারও আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় আনার আকাঙ্ক্ষা এখন জনগণের মধ্যেও দৃশ্যমান। মূলত এদেশের নির্বাচনকে ঘিরে দেশি-বিদেশি যে ষড়যন্ত্র, সেই ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল জনগণই ছিন্ন করেছে। তারা চায় দেখেই দেশ আজ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পক্ষে এগিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে যে চুক্তি, সেই সংবিধানের আলোকে দেশের জনগণের ক্ষমতা প্রয়োগের পথ সুগম হোক, সেটাই বারবার চেয়েছে জনগণ। জনগণের সেই চাওয়া যারা উপলব্ধি করতে পারছে বা পেরেছে, তারাই নির্বাচনকে নিজেদের মধ্যে গুছিয়ে নেওয়া শুরু করেছে, জনগণের দ্বারে দ্বারে যাওয়া শুরু করেছে।

নির্বাচন ঠেকানোর নামে ২০১৩-১৪ সালের মতো এবার অগ্নিসন্ত্রাসের কর্মকাণ্ডের ঘটনা জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। বর্তমান সময়েও এই অপচেষ্টা চলমান। সব অপচেষ্টাকে প্রতিহত করে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতার প্রকৃত প্রয়োগ এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

সুতরাং, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের নির্বাচন সংবিধানের আলোকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অতীতে যেভাবে হয়েছে, এখনো সেভাবেই হবে। সংবিধানের আলোকে গঠিত স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখেই সঠিক সময়ে নির্বাচন হবে। বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বা না করা যে কোনো দলের ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে। গণতান্ত্রিক দেশে কোনো একটি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে যে নির্বাচন হবে না অথবা নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, এটা মনে করা এক ধরনের উপহাস।

কাজেই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের নির্বাচন অতীতে যে নিয়মে হয়েছে, এখনো সেই নিয়মেই হবে। বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জনগণের কাছে গিয়ে, সমর্থন আদায় করার মাধ্যমে সংসদে গিয়ে, জনগণের জন্য কাজ করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সুযোগ এখনো রয়েছে। অন্যথায় নির্বাচন বর্জন করে জনবিচ্ছিন্নতা বাড়ালে, তার পরিণতি তাদের জন্য কেমন হবে, সেই দিকটিও বিএনপির মাথায় রাখা উচিত।

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া : উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নাটোরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

‘বাংলাদেশ ব্যাংক কী নিষিদ্ধ পল্লী?’

সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা জোরদারে এগিয়ে আসতে হবে : প্রতিমন্ত্রী

মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী

ইঞ্জিনিয়ার নিচ্ছে ইজি ফ্যাশন, পদসংখ্যা অনির্ধারিত

ওসি জাহাঙ্গীরের চাঁদার টাকা রফাদফার ভিডিও ভাইরাল

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো মিডিয়া সামিট 

কানাডা ও জাপান সফরে গেলেন গণপূর্তমন্ত্রী

ঘূর্ণিঝড় রেমাল নিয়ে ভয়ংকর তথ্য

মহাসড়কে অভিযান / বগুড়ায় ১৪ গাড়ি থেকে হাইড্রোলিক হর্ন খুলে নিল পুলিশ

১০

স্কুল ব্যাগে মিলল ৫২০০ পিস ইয়াবা, যুবক গ্রেপ্তার

১১

ডিবিতে মামুনুল হক

১২

পার্লামেন্টে এমপিদের মধ্যে তুমুল মারামারি

১৩

ঢাবির জাতীয় ছায়া জাতিসংঘ অধিবেশন ৩০ মে শুরু

১৪

নোয়াখালীতে পাওয়ার টিলারের চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

১৫

বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে সরে দাঁড়ালেন ২ প্রার্থী

১৭

শতভাগ ফেল করা চার মাদ্রাসাকে শোকজ

১৮

এক্সিকিউটিভ পদে বসুন্ধরা গ্রুপে নিয়োগ, কর্মস্থল ঢাকা

১৯

হুটার-হাইড্রোলিক হর্ন নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

২০
X