ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রকাশ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৪:০৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার নিবন্ধ

‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর চাওয়া পূরণে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা জরুরি’

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সৌজন্য
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া। ছবি : সৌজন্য

করোনার ধাক্কা সামলে না উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্বকেই ঠেলে দিয়েছে এক নতুন সংকটের মধ্যে। অতিমারির সময় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মন্থর হয়ে যে স্থবিরতা দেখা দিয়েছিল, যুদ্ধের অভিঘাতে ক্ষতির পরিমাণ তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। কারণ উচ্চ মূল্যস্ফীতির মতো একটি অদৃশ্য ঘাতকের হাতে বন্দি হলো বিশ্বের দেশসমূহ। মানে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি, খাদ্য ও অন্যান্য শিল্পপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির ঢেউ এসে আছড়ে পড়েছে পৃথিবীর দেশে দেশে, যার অভিঘাত পড়েছে আমাদের অর্থনীতিতেও। করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য সব দেশের মতো বাংলাদেশও মুদ্রাস্ফীতি নামক অদৃশ্য ঘাতকের হাতে বন্দি হয়ে গেল।

উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে তাদের ওপর দুর্বিষহ চাপ সৃষ্টি হয়েছে। জনগণের পাশাপাশি সরকারের ওপরও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি চাপ সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের সুদক্ষ নেতৃত্বে অর্থনৈতিকভাবে গতিশীল বাংলাদেশের প্রদান চ্যালেঞ্জ এখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা। বাঙালি জনগণের ভরসাস্থল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা মুদ্রাস্ফীতি সমস্যা সমাধানের আশা ব্যক্ত করে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন।

মুদ্রাস্ফীতির ক্ষতিকর প্রভাবের কথা চিন্তা করে অর্থনীতিবিদরা মুদ্রাস্ফীতিকে অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে গণ্য করেন। কারণ মুদ্রাস্ফীতি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, মধ্য ও নিম্নবিত্ত আয়ের মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে দেয় এবং ভোক্তাদের জীবনমানকে দুর্বিষহ করে তোলে। মানুষ একসময় হতাশায় নিমজ্জিত হয় এবং সামাজিক অস্থিরতা বেড়ে যায়। অর্থনীতিবিদরা বিভিন্নভাবে মুদ্রাস্ফীতির সংজ্ঞা দিয়েছেন। কুলবর্ণের মতে, ‘মুদ্রাস্ফীতি এমন একটি পরিস্থিতি যেখানে অত্যধিক পরিমাণ অর্থ অল্প পরিমাণ দ্রব্যসামগ্রীর পেছনে ধাবিত হয়।’ কেইন্সের মতে, ‘পূর্ণ নিয়োগ ক্ষেত্রে উৎপাদনের পরিমাণ স্থির থেকে মোট চাহিদা বৃদ্ধির দ্বারা যদি দাম বাড়ে, তবে তা হবে প্রকৃত মুদ্রাস্ফীতি।’ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতিবিদদের মতে, ‘অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধিই হলো মুদ্রাস্ফীতি’ অর্থাৎ কোন দেশে মোট অর্থের জোগান তার চাহিদার তুলনায় বেশি হলে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিবে।

মূলকথা হলো অর্থের মান কমে যাওয়া অর্থাৎ অল্প কোনো দ্রব্য বা সেবার পেছনে অধিক অর্থ ধাবিত হওয়াটাই হলো মুদ্রাস্ফীতি। সুতরাং মুদ্রাস্ফীতির বৈশিষ্ট্য হলো : দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে, অর্থের মূল্য তথা অর্থের ক্রয়ক্ষমতা কমতে থাকে, অধিক অর্থ দিয়ে কম পরিমাণে পণ্যসামগ্রী ও সেবা ক্রয় করতে হয় এবং সামগ্রিক জোগানের তুলনায় সামগ্রিক চাহিদা বেশি হয়। মুদ্রাস্ফীতি একটি দেশের অর্থনীতির জন্য বড় অভিশাপ।

আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বে বাংলাদেশ গত ১৫ বছরে বিশ্ব মানচিত্রে উন্নয়নের মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সফলভাবে করোনা মহামারি পরিস্থিতিকে সামলে নিয়ে অর্থনীতির গতিশীলতাকে ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সুদক্ষ নেতৃত্ব ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অর্জনগুলো চিত্তাকর্ষক। নিজ দেশের মানুষকে খাওয়াতে যেখানে সংগ্রাম করতে হতো, সেখানে এখন খাদ্য রপ্তানি করা হয়। ২০০৬ সালে যেখানে জিডিপি ছিল ৭১ বিলিয়ন ডলার, সেখানে ২০২৩ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪৬০ বিলিয়ন ডলার।

ভারতের পর দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এখন বাংলাদেশ। সামাজিক সূচকগুলোতেও উন্নতি হয়েছে। বর্তমানে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করছে। বাংলাদেশ হাই-টেক ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, স্যামসাং-এর মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে সাপ্লাই চেইন সরাতে পারছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণ, উন্নয়ন ও মুক্তির পথ ও পাথেয় হয়ে কাজ শুরু করলেন। প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিকাশে তার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, দৃঢ় মনোবল, প্রজ্ঞা ও অসাধারণ নেতৃত্ব বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে অন্যরকম উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং তিনি বিশ্বনন্দিত নেত্রী হিসেবে পেয়েছেন স্বীকৃতি। ১৯৭১ সালে অর্জিত যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ এখন শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বে ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৯তম এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ২৩তম অর্থনীতিতে উন্নত দেশে পরিণত হবে। আর ২০২৬ সালেই বাংলাদেশ ‘মধ্যম আয়ের দেশ’ এবং ২০৪১ সালেই ‘উন্নত দেশ’ হিসেবে বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করবে।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে তার বড় প্রমাণ হলো গত কয়েক বছর ধরে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বর্তমান মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সূচকে বিশ্বের শীর্ষ কয়েকটি দেশের একটি আজ আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু উদ্বোধন দুটিই উন্নয়নের মাইলফলক। সফলভাবে কারোনা মহামারি মোকাবিলা, শিক্ষা, যোগাযোগ অবকাঠামো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, নারীশিক্ষা, চাকরিজীবীদের বেতনভাতা শতভাগ বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যসেবা, বিনামূল্যে বই বিতরণ, খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, সামাজিক কর্মসূচির আওতায় পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী, অসহায়, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, তালাকপ্রাপ্ত নারীদের সহায়তা, অটিজম, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদান, আশ্রয়ণ প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন সেক্টরের সামগ্রিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের এত এত অর্জন প্রমাণ করছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বাংলাদেশে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যে কোনো সমস্যার সঠিক সমাধান অবশ্যই রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশে বিদ্যমান মুদ্রাস্ফীতি সমস্যার সমাধানে দরকার মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা করে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী তার সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে শিগগিরই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আশা ব্যক্ত করেছেন। মূল্যস্ফীতি, নিত্যপণ্যের বাজার, আমদানি পণ্যের আমদানি নিরবচ্ছিন্ন রাখা, গার্মেন্টেস রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনা, ব্যাংক তারল্য, টাকা পাচার রোধ, গ্যাস সরবরাহ, টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দাম বৃদ্ধি নিয়ে সরকার অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছে। জনসাধারণের জীবনযাত্রাকে সহজ করার জন্য সরকারের এসব প্রচেষ্টা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি চলমান সাময়িক মুদ্রাস্ফীতি সংকট দূর করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে নিয়ে আসার ইঙ্গিত বহন করছে।

সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর চাওয়া পূরণে সংকোচনমূলক আর্থিক নীতি গ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। জুলাই-ডিসেম্বর মাসের জন্য যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়, সেখানে ৩টি মূল্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। সেখানে বলা হয়, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল করা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনা, লেনদেনের ভারসাম্য সমন্বয় করা এবং নন-পারফর্মিং লোনের হার কমিয়ে আনা। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ইন্টারেস্ট রেট করিডোর (আইআরসি) একটি বিষয় নিয়ে আসা হলো। এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে লিকুউডিটি কমিয়ে আনা এবং ঋণের সুদহারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এর দুটি মূল রেট হলো স্টাডিং লেন্ডিং রেট (এসএলএফ) বা সিলিং রেট এবং স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট রেট (এসডিএফ) বা ফ্লোর রেট।

ইন্টারেস্ট রেট করিডোরের মাধ্যমে ইন্টারব্যাংক রেটকে ফ্লোর এবং সিলিং রেটের মাঝে মুভ করানো যায়। পলিসি রেটের পরিবর্তনের কারণ কস্ট অব বরোইং বাড়ানোর মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির ওপর নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই লক্ষ্য করা যায়, যখন মূল্যস্ফীতি অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যায়, তখন তারা সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করে। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির মূল উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য হচ্ছে কীভাবে বাজারে মুদ্রার জোগান কমিয়ে আনা যায়। বাংলাদেশও সেই কাজটিই করেছে। সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা কমে আসলেও তা এখনো সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসেনি।

এমতাবস্থায়, উচ্চ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার চাওয়া পূরণে এবং বাংলাদেশের অসহায় জনসাধারণকে মুদ্রাস্ফীতির অভিঘাত থেকে মুক্তিদানের লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন নীতি নির্ধারক পর্যায়ে যারা রয়েছেন তাদের উচিত যত দ্রুত সম্ভব যথাযথ গবেষণার মাধ্যমে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে তা সমাধানে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। সময়োপযোগী এবং যথোপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং তা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করে উচ্চ দ্রব্যমূল্যকে জনসাধারণের সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব। বাংলাদেশের আপামর জনগণের উচিত আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেই ছাড়েন। আমার বিশ্বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কঠোর নির্দেশনার ফলে মুদ্রাস্ফীতি নামক অভিশাপ থেকে খুব দ্রুতই বাংলাদেশের আপামর জনগণের পরিত্রাণ হবে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলার সোনার মানুষের মাঝে ফিরে আসবে স্বস্তি এবং মুখে ফুটবে মুক্তির হাসি।

ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া : উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মিষ্টি বিতরণের ধুম / চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিকেশন অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

টানা কয়েকদিন বৃষ্টির আভাস

পৃথিবীর যে স্থানে কেউ যেতে পারে না

সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় মামলা

সংগঠনের অবস্থা জানতে জেলা সফর শুরু করছে যুবদল

সৌদিতে প্রথমবার সাঁতারের পোশাকে নারী ফ্যাশন শো

তিস্তা নদীতে গোসল করতে গিয়ে কিশোরের মৃত্যু

সমুদ্রপাড়ে সিডিএ প্রকৌশলীদের ‘বারবিকিউ পার্টি’

জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে চাচার হাতে ভাতিজি খুন

১০

পশুর হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ

১১

অর্থনীতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছে সরকার : মান্না

১২

অমরত্ব পেল লেভারকুসেন

১৩

শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য : পরশ

১৪

ইউরোপে ভয়ংকর মিশনে নেমেছে ন্যাটো-সিআইএ

১৫

‘চেয়ারে বসলেই ৫০ কোটি টাকা’

১৬

রাজশাহীতে পুলিশ-বিএনপি ধ্বস্তাধ্বস্তি

১৭

মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১৮

যে বার্তা দিলেন জামায়াতের সেক্রেটারি  

১৯

নাফনদী থেকে দুই বাংলাদেশি যুবককে অপহরণ করেছে আরসা

২০
X