নগদ অর্থ ও আইপ্যাড উপহার পাচ্ছেন কাউন্সিলররা
চলতি মাসের শেষদিকে হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের দ্বিতীয় বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)। আগামী ৩১ মার্চ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওতে হতে যাওয়া এজিএম ঘিরে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিসিবি। ইতিমধ্যে এজিএম সামনে রেখে বোর্ড সভায় বসেছিলেন বিসিবির পরিচালকরা। এ সময় গত ২০ মাসের হিসাব-নিকাশ ও আগামী বছরের বাজেট নিয়ে আলোচনায় বসেন তারা। জানা গেছে, এজিএমে আগত কাউন্সিলরদের জন্য বিশেষ উপহার হিসেবে এবারও নগদ অর্থের সঙ্গে রাখা হচ্ছে একটি করে ইলেকট্রনিক ডিভাইস। বোর্ড সভা শেষে বিসিবির এক পরিচালক জানিয়েছেন, ডিভাইস হিসেবে আইপ্যাড রাখার কথা বলেছেন তারা। তবে এতটি না পাওয়া গেলে অন্য কোনো কিছু রাখা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়াও থাকবে সবার জন্য নগদ ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে বিসিবির জেলা, বিভাগ ও ক্লাবগুলো মিলিয়ে মোট কাউন্সিলর ১৭০ জন। সবার জন্যই থাকছে বিশেষ এই উপহার। 
০৯ মার্চ, ২০২৪

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেই শিক্ষার্থীরা পাবেন নগদ অর্থ : ঢাবি উপাচার্য  
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি হতে পারলে শিক্ষার্থীরা বৃত্তি হিসেবে নগদ পাঁচ হাজার করে টাকা করে পাবেন, এরকম একটি প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলমান বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।  শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুলে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (ইডাফস) বার্ষিক সাধারণ সভা ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।  তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া প্রথম বর্ষের প্রতিটি শিক্ষার্থীকেই পাঁচ হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদান করা হবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগিতায় শিগগিরই এরকম একটা পদ্ধতি কার্যকর করা হবে। এই ধরনের উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের পথ আরও সুগম করবে এবং পড়াশোনায় উৎসাহ প্রদান করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।  এসময় ইডাফসের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল আলম, বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. হারুনর রশীদ খান এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল ফজল মীরসহ অ্যালামনাইরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল মহান ভাষার মাসে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ১ম গ্রেপ্তার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ভাষা শহিদদের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আজ আমরা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ পেয়েছি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনবদ্য অবদান তুলে ধরে তিনি বলেন, এই অর্জনের কারণে বিশ্বের সব ভাষার মানুষ মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার পেয়েছে। উপাচার্য আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আরও বৃদ্ধির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা ও সার্বিক উন্নয়নে শতবর্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। শিক্ষা, গবেষণাসহ সব ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে রোডম্যাপ তৈরির মাধ্যমে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার জন্য উপাচার্য অ্যালামনাইদের প্রতি আহ্বান জানান।  
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হলফনামা বিশ্লেষণ / টিপু মুনশির নগদ অর্থ ও ঋণ দুটিই বেড়েছে
রংপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নগদ অর্থ ও ঋণ দুটিই বেড়েছে। ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় টিপু মুনশির নিজ নামে নগদ কোনো টাকা ও কৃষিজমি ছিল না। নগদ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থসহ সবই দেখিয়েছিলেন স্ত্রীর নামে। এবার নিজ নামে নগদ ২ কোটি ৯০ হাজার টাকা; বন্ড, শেয়ার ও ঋণপত্রের ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার টাকাসহ সব সম্পত্তি দেখিয়েছেন নিজ নামে। স্ত্রীর নামে দেখাননি কিছুই। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, টিপু মুনশির পাঁচ বছরের ব্যবধানে নগদ অর্থ বেড়েছে ২ কোটি ৯০ হাজার ২৩৬ টাকা। একই সঙ্গে ঋণ আছে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার ৪০০ টাকা। একাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেন, চাকরি খাতে তার আয় ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে ব্যাংকে ছিল ৩৪ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ টাকা। স্ত্রীর নামেই বন্ড, স্টক এক্সচেঞ্জে ৪ কোটি ৫১ লাখ ৬১ হাজার টাকা দেখানো হয়েছিল। একাদশ সংসদ নির্বাচনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ সাড়ে ৫ কোটি টাকা থাকলেও এবার তা একেবারই শূন্য। এবার বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান বা অন্যান্য ভাড়ায় ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ টাকা আয় দেখানো হয়েছে। এবার তিনি ব্যবসা থেকে আয় দেখিয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ টাকা। একাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় ব্যবসা থেকে তার কোনো আয় ছিল না। টিপু মুনশির গত পাঁচ বছরে জমিসহ স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও বেড়েছে। ২০১৮ সালের হলফনামায় কৃষি ও অকৃষিজমি দেখানো না হলেও এবার তার অকৃষিজমি দেখানো হয়েছে ৫৯ লাখ ৭৩ হাজার টাকার। তার ২৭ লাখ ২২ হাজার টাকার আবাসিক দালান রয়েছে। অস্থাবর সম্পত্তির অন্যান্য খাতে তার আয়ে যোগ হয়েছে ২৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। বাস-ট্রাক ইত্যাদিতে আয় দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে আয়ের এ খাত শূন্য ছিল।
১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

আব্দুস শহীদের নগদ অর্থ পাঁচ বছরে তিনগুণ
মৌলভীবাজার-৪ আসনে মো. আব্দুস শহীদ ছয়বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সপ্তমবারের মতো আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন। বর্তমানে তার নগদ অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, পাঁচ বছর আগে যা ছিল ৫১ লাখ টাকা। এই পাঁচ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে তিনগুণ। আব্দুস শহীদের অস্থাবর সম্পদ ছিল ৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, যা পাঁচ বছর পর বেড়ে হয়েছে ৫ কোটির কিছু বেশি। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে। হলফনামায় দেখা গেছে, মো. আব্দুস শহীদের বর্তমান বার্ষিক আয় প্রায় ৬৬ লাখ ৬২ হাজার টাকা। তবে ২০১৮ সালে এ আয় ছিল ৬৫ লাখ টাকা। তার নগদ ১ কোটি ৯৬ লাখ ২৪ হাজার ৯০৫ ও স্ত্রী কাছে আছে ৭ লাখ ১২ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে তার নগদ ৫১ লাখ ৮৩ হাজার ও স্ত্রী কাছে ছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে তিনি ১ কোটি ৫০ লাখ ২৩ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক ছিলেন। বর্তমানে তিনি ১ কোটি ৬০ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৫ টাকার মালিক। ২০১৮ সালে অস্থাবর সম্পদ ছিল নিজের ব্যাংকে জমা ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ছিল ৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে ৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৭১৩ টাকা হয়েছে। আব্দুস শহীদ বর্তমানে কৃষি খাত থেকে আয় করেন ৬০ হাজার টাকা; বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট থেকে ভাড়া পান ৭ লাখ ৭৯ হাজার; ব্যবসা থেকে ৩০ লাখ ৭০ হাজার টাকা; শেয়ার ও ব্যাংক আমানত থেকে ৫৬ হাজার টাকা; চাকরি ও সংসদ সদস্যের সম্মানী ২৪ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ও গ্লোবাল লিঙ্ক ফিলিং স্টেশন থেকে বছরে ২ লাখ টাকা।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

নগদ অর্থ উদ্ধার অভিযান, ২৪ ঘণ্টায় মিলল ২৯০ কোটি
নগদ অর্থ উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছেন ইনকাম ট্যাক্স কর্মকর্তারা। আর তাতে ২৪ ঘণ্টায় মিলেছে ২৯০ কোটি রুপি। কেবল এখানেই নয়, এর পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  ভারতের তিন রাজ্যে নগদ অর্থ উদ্ধারের জন্য অভিযান শুরু হয়েছে। শুক্রবার থেকে এ অভিযান শুরু করেছেন ইনকাম ট্যাক্স কর্মকর্তারা। আর তাতেই মিলেছে দেশটির ইতিহাসে বৃহত্তম অর্থ চালান। যা রুপিতে ২৯০ কোটিতে পৌঁছেছে।  সূত্র জানিয়েছে, উদ্ধার করা অর্থের সবটা এখনো গণনা করা শেষ হয়নি। ফলে এ অর্থের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। এ ছাড়া তারা আরও কয়েকটি জায়গার খোঁজ পেয়েছেন। এসব জায়গায় বিপুল অর্থ লুকিয়ে রাখা হয়েছে বলে তথ্য রয়েছে।  এনডিটিভি জানিয়েছে, কর বিভাগ ওড়িষাভিত্তিক একটি চোলাই মদের কোম্পানির ঝাড়খন্ড, উড়িশ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ অফিসে অভিযান চালিয়ে এ অর্থ উদ্ধার করেছে।  কর বিভাগের সূত্র জানিয়েছে, এসব রাজ্যের সাতটি রুম ও ৯টি লকারে এখনো তল্লাশি চালানো হয়নি। এসব নগদ অর্থ ফার্নিচার, কাপবোর্ডসহ বিভিন্ন জিনিসের ভেতরে লুকানো ছিল। এ ছাড়া আরও কিছু স্থানের তথ্য রয়েছে। যেখানে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কার থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মদের কোম্পানি ছাড়াও ঝাড়খন্ডের কংগ্রেসের এমপি ধিরাজ কুমার সাহুর বাড়িতে অভিযান  পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় সেখান থেকেও কয়েক কোটি রুপি উদ্ধার করা হয়েছে।  এর আগে গতকাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক ‍বিবৃতিতে বলেন, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে লুট করা সব অর্থ ফিরিয়ে আনা হবে।  বিরোধীদলীয় নেতাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, দেশের মানুষের এই নোটের স্তূপ দেখে তারপর নেতাদের বক্তব্য শোনা উচিত। সাধারণ মানুষের যা কিছু লুট করা হয়েছে তার প্রত্যেকটি পয়সা ফিরিয়ে দিতে হবে। এটিই মোদির নিশ্চয়তা। সূত্র : এনডিটিভি
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

নগদ অর্থ ছাড়া পশু কেনা যাবে ৮ হাটে
নগদ অর্থ ছাড়া ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে রাজধানীর আটটি কোরবানির হাট থেকে পছন্দের পশু কেনা যাবে। এরই মধ্যে দেশের ১০ হাজার পশু খামারিকে ডিজিটাল ব্যাংকিং হিসাবের আওতায় আনা হয়েছে। এদিকে এবারের ঈদে আট ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সেবা নিশ্চিত করতে ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বনানীর হোটেল শেরাটনে ডিএনসিসির কোরবানির পশুর হাটে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ব্যবস্থা বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। মেয়র জানান, নগদ অর্থ ছাড়াই লেনদেন নিশ্চিত করতে উত্তরের আটটি কোরবানির হাটকে এবার ডিজিটাল পেমেন্টের আওতায় আনা হয়েছে। হাটগুলো হলো উত্তরা দিয়াবাড়ী হাট, ভাটারা (সাইদ নগর), কাওলা শিয়ালডাঙ্গা হাট, আফতাবনগর, মোহাম্মদপুর বছিলা, মিরপুর গাবতলী গবাদি পশুর হাট, মিরপুর সেকশন-৬ ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হাট। সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ডিজিটাল লেনদেনের ফলে নগদ অর্থ লেনদেনের ঝুঁকি হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি লেনদেনকারীদের ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট বা রেকর্ড সৃষ্টি হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ বলেন, এবার কোরবানির জন্য ১ কোটি ২৫ লাখ পশু প্রস্তুত আছে। দেশের বাইরে থেকে চোরাই পথে পশু যেন না আসে, সে বিষয়ে সতর্কতা জারি হয়েছে।
২০ জুন, ২০২৩
X