বাংলাদেশে স্টারলিংকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

বাংলাদেশে স্টারলিংকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির অফিসিয়াল রিসেলার হয়েছে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)। শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে স্টারলিংকের যাত্রা
‘পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়, কেউ বোঝে না’
‘পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়, কেউ বোঝে না’
‘যারা পিআর বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই’
‘যারা পিআর বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই’
আগামী ৫ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস
আগামী ৫ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস
জামায়াতের বিশেষ ট্রেন নিয়ে রেলওয়ের বিবৃতি
জামায়াতের বিশেষ ট্রেন নিয়ে রেলওয়ের বিবৃতি
আ.লীগের তওবার সুযোগ নেই : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আ.লীগের তওবার সুযোগ নেই : হাসনাত আব্দুল্লাহ
পিআর পদ্ধতির কথা উঠলে, কেউ কেউ ভয় পায় : চরমোনাই পীর
পিআর পদ্ধতির কথা উঠলে, কেউ কেউ ভয় পায় : চরমোনাই পীর
  • বর্ষা বিপ্লবে নারীর এগিয়ে যাওয়ার গল্প

    (গতকালের পর) আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, এবারের জুলাই-আগস্টের গণজাগরণে বা আন্দোলনে নারীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে, যা নারীর ক্ষমতায়ন বিশেষ করে রাজনৈতিক ক্ষমতায়নকে নির্দেশ করে। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের কোনো আন্দোলনে নারীদের এত ব্যাপক অংশগ্রহণ আগে খুব একটা পরিলক্ষিত হয়নি। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে, ১৯৪৭ সালের দেশ বিভক্তির পর পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার দাবিতে, স্বাধিকারের দাবিতে এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মূল পর্বে বাংলাদেশের নারীরা অংশগ্রহণ করেছে এ কথা সত্যি! পরবর্তীকালে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে এবং বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে নারীদের অংশগ্রহণ লক্ষ করা গেছে, তবে ২০২৪-এর মতো এত ব্যাপক ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কখনোই দেখা যায়নি। শুধু নারী শিক্ষার্থী নয়, পেশাজীবী নারীরাও নিজস্ব মানসিক উপলব্ধির মধ্য থেকে

    চাঁদাবাজ নিয়ন্ত্রণে যা দরকার

    জুলাই-গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ছাত্র-জনতার ও রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মতিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এ সরকার এরই মধ্যে প্রায় সাড়ে ১১ মাস সময় পার করেছে। দেশের ক্রান্তিকালে সরকারকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিকসহ নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাদের কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাফল্য থাকলেও ব্যর্থতাও দৃশ্যমান। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শুরু থেকেই টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। পূর্ববর্তী ফ্যাসিস্ট সরকার পুলিশ-র্যাব তথা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের দমনপীড়ন করতে গিয়ে চরম বিতর্কিত করে তোলে। ফলে জুলাই জাগরণের দিনগুলোতে পুলিশ-র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি সাধারণ জনমনে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের

    ঔপনিবেশিক যুদ্ধকৌশল শিখেছে ইসরায়েল

    ফিলিস্তিন এখন সাম্রাজ্যবাদী বুমেরাংয়ের মূল আঘাত বহন করছে। বিশ্বায়িত পুঁজিবাদে শাসনব্যবস্থা প্রতিরোধকে দমন করতে যুদ্ধ, নজরদারি আর দমনপীড়নের কৌশল এক যুদ্ধক্ষেত্র থেকে আরেকটিতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে প্রয়োগ করে। এ সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থা ফিলিস্তিন দখলের সূচনা থেকেই সক্রিয় ছিল। তবে তা কখনোই ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধের শিল্প বা লড়াইয়ের মনোভাব—‘সুমুদ’ নিঃশেষ করতে পারেনি। ব্রিটিশ ম্যান্ডেট আমলে ফিলিস্তিনে ঔপনিবেশিক শাসন প্রতিনিয়ত প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। শাসন টিকিয়ে রাখতে ঔপনিবেশিক শক্তি দমনপীড়নের যে পদ্ধতি ব্যবহার করেছে, তা মূলত ছিল জনসাধারণের মধ্যেই যুদ্ধ চালানোর কৌশল—এ পদ্ধতি তাদের সাম্রাজ্যের অন্যান্য জায়গায়ও ব্যবহৃত হয়েছিল। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত আরব বিদ্রোহ চলাকালে এ কৌশল আরও জোরদার হয়। এ বিদ্রোহ ছিল ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের বিরুদ্ধে
  • বর্ষা বিপ্লবে নারীর এগিয়ে যাওয়ার গল্প

    গ্রিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অ্যারিস্টটল বিপ্লবকে একটি দার্শনিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছিলেন, রাজনৈতিক আলোচনায় যা Philosophy of Sedition হিসেবে সমাদৃত। অ্যারিস্টটলের মতে, Sedition শব্দের অর্থ হলো—সম্মিলিতভাবে জনগণের সেসব বিক্ষুব্ধ কার্যাবলি, যা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য, বিশেষ করে সরকার উচ্ছেদ এবং সংবিধান পরিবর্তনের জন্য পরিচালিত হয়। অ্যারিস্টটল বিপ্লবকে সংবিধান সংশোধনের জন্য বৈধ পন্থা হিসেবে দেখেছেন। তিনি এ প্রসঙ্গে যুক্তি দেখিয়েছেন এ বলে যে, একটি সরকার যখন তার স্বাভাবিক ও শুদ্ধ কাজের প্রকৃতি লঙ্ঘন করে বিকৃত হয়ে যায়, রাষ্ট্রে বৈষম্যমূলক অবস্থা তৈরি করে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে, তখন অবশ্যই জনগণের নৈতিক অধিকার থাকে সে সরকারকে উচ্ছেদ সাধনের কার্যাবলিতে অংশগ্রহণ করার। অ্যারিস্টটলের

    ডেঙ্গু প্রতিরোধে চাই কার্যকর পদক্ষেপ

    ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত রোগ। বাংলাদেশে বড় দাগে মশাবাহিত রোগগুলো হলো—ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকা, ফাইলেরিয়াসিস, ম্যালেরিয়া, জাপানিজ এনসেফালাইটিস প্রভৃতি। এ রোগগুলো যেসব মশা দিয়ে বাহিত হয় সেগুলো সাধারণত এডিস, কিউলেক্স এবং অ্যানোফিলিস। বর্তমানে সবচাইতে বেশি যে রোগটি আমাদের আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা হলো ডেঙ্গু। যার বাহক এডিস ইজিপ্টাই এবং এডিস এলবোপিকটাস। সত্য বলতে কী, এডিস মশার আনুপাতিক ঘনত্ব কিউলেক্স মশার তুলনায় অতি নগণ্য। কিন্তু তারপরও কেন তার তাণ্ডবতা দিন দিন বেড়েই চলছে। বেড়ে চলেছে মৃত্যু মিছিল। এদিকে কিউলেক্স মশার অত্যাচার আর উপদ্রবে মনে হয় পুরো ঢাকা শহর ওরা দখলে নিয়েছে। কোনো কিছুই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নয়। সবকিছুই তাদের দখলে। দেশের পাহাড়ি অঞ্চলগুলোও
    মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
    মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদগবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

    চাঁদাবাজদের চাঁদবদন

    বেশ কিছুদিন আগে শিল্পী লায়লার গাওয়া একটি প্রচলিত লোকসংগীত বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। গানের শুরুতে রয়েছে ‘আখ ক্ষেতে ছাগল বন্দি, জলে বন্দি মাছ, নারীর কাছে পুরুষ বন্দি ঘোরায় বারো মাস, সখী গো আমার মন ভালা না, কালার সাথে পিরীত কইরা সুখ পাইলাম না, সখী গো—’ । অনেকে মনে করেন, এটি ভাটি অঞ্চলের একটি আদি গানেরই পরিবর্তিত রূপ। পরবর্তী সময়ে কুদ্দুস বয়াতি দাবি করেন গানটি তার সংগ্রহ ও তার কণ্ঠে প্রথম গাওয়া। যেখানে বলা হয়, ‘আক্কেলে ছাগল বন্দি জালে বন্দি মাছ, নারীর হাতে পুরুষ বন্দি ঘুরে বারো মাস, সখী গো আমার মন ভালা না।’ ২০২৫ সালে রাজনৈতিক স্মৃতিবিজড়িত জুলাই মাসে এসে আরবি
  • বিদেশে শিক্ষার নামে প্রতারণা

    কত রকমের প্রতারণা ও প্রতারকের যে অস্তিত্ব, আনাগোনা ও তৎপরতা রয়েছে আমাদের সমাজে, তার কূলকিনারা করা মুশকিল! এবার বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে একটি চক্রের সদস্যরা শত শত শিক্ষার্থীর কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং তা বিদেশে পাচার করেছে। এমন অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারকে। গতকাল বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিষয়টিতে সবার দৃষ্টিগোচর হয়। প্রকাশিত খবর অনুসারে, ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ’—এমন প্রতিশ্রুতিতে ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে শত শত শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের কর্ণধার খায়রুল বাশার বাহার এবং তার চক্রের সদস্যরা। অবশ্য কোনো কোনো গণমাধ্যম শিক্ষার্থীর সংখ্যাকে হাজারের ওপর

    পুঁজিবাজার কতটুকু প্রস্তুত

    সম্প্রতি বিএসইসির কমিশনার জনাব আলী আকবর বলেন, পুঁজিবাজার খেলার জন্য প্রস্তুত। পুঁজিবাজারের খেলার মাঠের রেফারি হলো বিএসইসি। এখন আলোচনায় আসা যাক, বিএসইসি পুঁজিবাজারকে খেলার জন্য কতটুকু প্রস্তুত করেছে। খেলোয়াড়দের খেলার জন্য আহ্বান করার পূর্বে খেলার মাঠ প্রস্তুত করতে হয়। আমাদের পুঁজিবাজারের খেলার মাঠ প্রস্তুত করার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি টাস্কফোর্স গঠন করে। এই টাস্কফোর্স পুঁজিবাজারের মাঠে খেলার জন্য প্রস্তুত করতে কতিপয় সুপারিশনামা প্রণয়ন করে। এর মধ্যে মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড-সংক্রান্ত আইনি সংশোধনী চূড়ান্ত আকারের টাস্কফোর্স প্রদান করে, বাকি সংশোধনীসমূহ—যেমন আইপিও-সংক্রান্ত এবং মার্জিন লোন-সংক্রান্ত সংশোধনীর খসড়া প্রদান করে। সুপারিশকৃত মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের চূড়ান্ত সংশোধনীর এখন পর্যন্ত গেজেট প্রকাশিত হয়নি, অন্য সংশোধনীসমূহ
    মহিউদ্দিন খান মোহন
    মহিউদ্দিন খান মোহনসাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

    অথঃ ‘স্যার’ সমাচার

    ‘স্যার’ শব্দটির প্রতি কিছু মানুষের দুর্বলতা অপরিসীম। এটি একটি তৈলাক্ত শব্দ। কাউকে তৈলমর্দন করার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকরী। কায়দাকানুন করে এ শব্দের চৌকস প্রয়োগ কোনো কিছু আদায় করার ক্ষেত্রে ধন্বন্তরীর কাজ করে। বারবার স্যার স্যার বলে হাত কচলালে কর্তাব্যক্তিরা বিগলিত হন। যেমন গরম কড়াইয়ে জমাটবাঁধা মাখন দিলে তা নিমিষেই গলে যায়। আর যদি আপনার বাক্যে স্যার শব্দটি গরহাজির থাকে, কিংবা তা অন্তরের অন্তস্তল থেকে নির্গত না হয়, তাহলে কর্তাব্যক্তি আপনার দিকে এমনভাবে তাকাবেন, যেন আপনি রবীন্দ্রনাথের ‘চোখের বালি’ হয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। সেই স্যার এখন ‘টক অব দ্য কান্ট্রি’। গত ১০ জুলাই উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধন
  • ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৮:৩২ পিএম
    এখন থেকে সব মসজিদের সভাপতি প্রশাসনের কর্মকর্তারা হবেন বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা। আপনি কি এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত?

    এখন থেকে সব মসজিদের সভাপতি প্রশাসনের কর্মকর্তারা হবেন বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা। আপনি কি এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৯৯৩ জন
    মোট ভোটারঃ ৯৯৩
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজশাহীতে ক্যানসার নিয়ে সায়েন্টিফিক সেমিনার

‘পীর সাহেবরা টাকা দিলে ফুঁ দেয়, না দিলে হাত দিয়ে সরিয়ে দেয়’

বর্ষার পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু

গাজার যোদ্ধাদের সিদ্ধান্তে হতাশ হয়ে মিশরের হুমকি

আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সূচকে পেছাল বাংলাদেশ

জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় বন্ধ করতে হবে : ফয়জুল করীম

কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৪ জুলাই, বাড়ছে ফি 

ঢাবিতে তরুণ লেখক সম্মেলন শনিবার

যুব মহিলা লীগ নেত্রী তানিয়া গ্রেপ্তার

বেরোবির ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ লাল কাপড়ে ঢেকে দিলেন শিক্ষার্থীরা

১০

বাংলাদেশে স্টারলিংকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১১

জামিনে বেরিয়ে নিখোঁজ, ৩ দিন পর মিলল মরদেহ

১২

স্টারলিংকের অফিসিয়াল রিসেলার হলো বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি

১৩

দ্রুত নরম হয়ে যাচ্ছে ডিউক বল, তদন্তে নামছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান

১৪

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে স্নিগ্ধর আবেগঘন লেখা

১৫

ম্যুরাল থেকে মুছে দেওয়া হলো শেখ মুজিবের ছবি

১৬

‘যারা পিআর বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই’

১৭

নির্মাণাধীন ভবনের ৯ তলা থেকে পড়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু

১৮

আ.লীগের তওবার সুযোগ নেই : হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৯

পিআর পদ্ধতির কথা উঠলে, কেউ কেউ ভয় পায় : চরমোনাই পীর

২০
অবশেষে লৌহজং নদীর ওপর নির্মাণ হচ্ছে সেতু
অবশেষে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলা সদরের কুমুদিনী হাসপাতাল সংলগ্ন সাহাপাড়া বাবুবাজারের উত্তর পাশে লৌহজং নদীর ওপর পাকা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। জানা যায়, ওই স্থানে ব্রিজ নির্মাণ
বসনিয়ার মুসলমানদের সুখ-দুঃখের আখ্যান
ইউরোপ মহাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে বলকান উপদ্বীপে অবস্থিত একটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশ বসনিয়া। ১৯৯৫ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত কয়েক বছর বসনিয়ার মুসলমানদের ওপর ঘটে যায় ইতিহাসের ভয়াবহতম গণহত্যা ও গণধর্ষণ। ২০২৫
মানুষ হত্যা মহাপাপ
মানুষ মহান আল্লাহর অত্যন্ত মহব্বতের সৃষ্টি। মহান আল্লাহ নিজ কুদরতে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। আর এজন্যই তিনি মানুষ সৃষ্টির ব্যাপারে ফেরেশতাদের প্রবল আপত্তি উপেক্ষা করেছেন এবং মানুষকে এই জমিনে তার প্রতিনিধি
সাগরের ছোট মাছে বড় বাণিজ্যের আশা
সমুদ্রের সুনীল জলরাশির নিচ থেকে জেলের জালে উঠে আসে ছোট বহু মাছের ঝাঁক। তাদের মধ্যে সাদা মাংসের ছোট মাছ ঘিরে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। ছোট সামুদ্রিক পোয়া মাছ বা জিউ
বাংলাদেশে স্টারলিংকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
বাংলাদেশে স্টারলিংকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির অফিসিয়াল রিসেলার হয়েছে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)। শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে স্টারলিংকের যাত্রা উপলক্ষে আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্পেসএক্স-এর গ্লোবাল বিজনেস অপারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ার বলেন, আমি এখানে আসতে পেরে খুব আনন্দিত। প্রধান উপদেষ্টা (অধ্যাপক ইউনূস) এবং তার প্রশাসনকে সাধুবাদ জানাতেই হয়, কারণ তিনি বাংলাদেশের জনগণের জন্য নজিরবিহীন এক সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন। কয়েক মাস আগেই আমরা এটা নিয়ে কথা বলেছিলাম, আজ এটা বাস্তবে পরিণত হয়েছে। আমাদের জন্য হাইস্পিড ইন্টারনেট পৌঁছে গেছে। স্টারলিংকের মাধ্যমে বাংলাদেশিরা স্থিতিশীল ইন্টারনেট পাবে। এটা বাংলাদেশের টেলিমেডিসিন শিক্ষায় অবদান রাখবে। আমরা মনে করি, কানেক্টিভিটি একটি সমাজের উন্নতির পথে যাত্রা। ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, এখন থেকে ঠিক এক বছর আগে বাংলাদেশে ইন্টারনেট শাটডাউনের মতো কালো অধ্যায়ের সম্মুখীন হয়েছে। আজ একটি নতুন দিনের শুরু, আজ থেকে কোনো সরকার ইন্টারনেট বন্ধের মতো পদক্ষেপ নিতে পারবে না। এটা আমাদের শিক্ষার্থী ও ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি সুযোগ। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট শুধু একটা সুবিধা না, অধিকার। স্টারলিংক বাংলাদেশের প্রতিটি স্থানে থাকবে, বিশেষ করে দূরবর্তী তৃণমূল এলাকায়। বাংলাদেশে স্টারলিংকের কিট ও সংযোগের দাম নিয়ে তিনি বলেন, সম্প্রতি শ্রীলঙ্কায় স্টারলিংক সেবা চালু হয়েছে, তার তুলনায় বাংলাদেশে স্টারলিংক সংযোগের দাম কম। এ সময় স্টারলিংকের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, প্রতি মাসে স্টারলিংকের প্রতিটি সংযোগ থেকে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ রাজস্ব পাবে সরকার।
১ ঘণ্টা আগে

নতুন বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য একটি সেফগার্ড : স্টারলিংক কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে

হাতিরঝিলে রাত ১১টা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা করলেন লরেন ড্রেয়ার

৫ ঘণ্টা আগে

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে

ভিসাপ্রার্থীদের জন্য আমেরিকার কড়া বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে
‘যারা পিআর বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই’
‘যারা পিআর বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘যারা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে পিআর নির্বাচন বোঝে না, তাদের রাজনীতি করার দরকার নেই। যারা বোঝে, তারাই রাজনীতি করবে।’ শুক্রবার (১৮ জুলাই) বিকেলে ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামোর বিলোপ এবং শাসনতন্ত্র পরিবর্তনের জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে মেরুল বাড্ডায় ‘৩৬ জুলাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ’ স্মরণে আয়োজিত গণসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। গোপালগঞ্জে এনসিপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে নুরুল হক নুর বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের অংশীজনের বিভাজনের ফলে পতিত ফ্যাসিবাদ আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। গোপালগঞ্জে তার আলামত দেখা গেছে। রাজনীতিতে নতুন দল এনসিপির ওপর হামলা হয়েছে। এজন্য একতাবদ্ধ থাকতে হবে, তা না হলে আমরা পরাজিত হবো।’ এ সময় রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের প্রতি যেসব স্লোগান দিচ্ছে, তার সমালোচনা করেন সাবেক এই ভিপি। তিনি বলেন, ‘জঘন্য ও নোংরা ভাষায় সমালোচনা করলে রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি সহাবস্থান থাকবে না।’ এর আগে শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে মহানগর উত্তর বিএনপির মৌন মিছিল কর্মসূচিতে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ও স্থানীয় নির্বাচন যারা চান, তাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে। যারা বিভ্রান্তির মধ্য দিয়ে নির্বাচনকে পিছিয়ে দিতে চান, তারা স্থানীয় ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চান। পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? কেউ বোঝে না।’ তিনি বলেন, ‘জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখতে হবে। যারা নতুন নতুন বাক্যবিশারদ হয়েছেন, নতুনরা ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন, সেটা ভালো। কিন্তু কেউ যদি নির্বাচনকে পিছিয়ে দিয়ে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করে, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করে, তবে তারা আবারও ফ্যাসিবাদকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘একটি মহল ফ্যাসিবাদ ফিরিয়ে আনার পাঁয়তারা করছে; কিন্তু শেখ হাসিনার রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে, দাফন হয়েছে দিল্লিতে।’ এই জুলাইয়ের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ না হলে, ঐকমত্য কমিশন ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়ী থাকবে বলেও জানান বিএনপির এই সিনিয়র নেতা।
১ ঘণ্টা আগে
আ.লীগের তওবার সুযোগ নেই : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আ.লীগের তওবার সুযোগ নেই : হাসনাত আব্দুল্লাহ
পিআর পদ্ধতির কথা উঠলে, কেউ কেউ ভয় পায় : চরমোনাই পীর
পিআর পদ্ধতির কথা উঠলে, কেউ কেউ ভয় পায় : চরমোনাই পীর
জামায়াতের বিশেষ ট্রেন নিয়ে রেলওয়ের বিবৃতি
জামায়াতের বিশেষ ট্রেন নিয়ে রেলওয়ের বিবৃতি
দ্রুত নির্বাচন দিন, দেশে শান্তি ফিরবে : মির্জা আব্বাস
দ্রুত নির্বাচন দিন, দেশে শান্তি ফিরবে : মির্জা আব্বাস
নব্য রাজনীতিবিদদের গোপালগঞ্জ থেকে পলায়ন জাতির জন্য লজ্জার: ডা. আউয়াল
নব্য রাজনীতিবিদদের গোপালগঞ্জ থেকে পলায়ন জাতির জন্য লজ্জার: ডা. আউয়াল
‘পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়, কেউ বোঝে না’
‘পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়, কেউ বোঝে না’

আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সূচকে পেছাল বাংলাদেশ

বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সবশেষ বৈশ্বিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সূচক ফিনডেক্স অনুযায়ী ২০২৪ সালে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ব্যাংক, ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্ট বা হিসাব থাকার হার ৪৩ শতাংশ। তিন বছর আগে এ হার ছিল ৫৩ শতাংশ। বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত ফিনডেক্স রিপোর্ট বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির চিত্র তুলে ধরে। রিপোর্টে প্রাপ্তবয়স্করা কীভাবে অর্থ সঞ্চয় করে, ঋণ নেয়, অর্থ প্রদান করে এবং আর্থিক ঝুঁকি মোকাবিলা করে তার ওপর পর্যালোচনা করা হয়। বিশ্বব্যাংক বৃহস্পতিবার ফিনডেক্স রিপোর্ট-২০২৫ প্রকাশ করেছে। রিপোর্টে ১৪১টি দেশের তথ্য রয়েছে।  আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে বৈশ্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বিশ্বে আর্থিক সেবায় হিসাব থাকার হার ৭৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭৯ শতাংশ হয়েছে। তবে বাংলাদেশের চিত্র ভিন্ন। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শুধু পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশে অ্যাকাউন্ট থাকার হার বেশি। ভারতের হার ৮৯ শতাংশ, যা এ অঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশে শুধু ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্ট থাকার হার ২৪ শতাংশ থেকে কমে ২৩ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে ব্যাংক ও এমএফএস হিসাব একই সঙ্গে রয়েছে ১০ শতাংশের। মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের অ্যাকাউন্ট থাকার হার ২৯ শতাংশ থেকে কমে ২০ শতাংশ হয়েছে। তবে বাংলাদেশে নারী ও পুরুষের অ্যাকাউন্ট থাকার পার্থক্য কিছুটা বেড়েছে। ২০২৪ সালে ‘জেন্ডার গ্যাপ’ দাঁড়িয়েছে ২১ শতাংশ। ২০২১ সালে যা ছিল ১৯ শতাংশীয় পয়েন্ট। ২০২৪ সালে নারীদের মধ্যে অ্যাকাউন্ট খোলার হার ৩৩ শতাংশ এবং পুরুষের ৫৪ শতাংশ। ২০২১ সালে যা ছিল যথাক্রমে ৪৪ শতাংশ এবং ৬৩ শতাংশ। ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নারীদের হার ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে পুরুষের হার ৪৫ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বাংলাদেশে আর্থিক সেবায় হিসাবের হার কমে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করা হয়নি। তবে, ধারণা করা হচ্ছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে অ্যাকাউন্ট কমে যাওয়া এর কারণ হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে ডিসেম্বরে এমএফএসে নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট দেখানো হয় ১৬ কোটি ৯৭ লাখ। তবে বর্তমানে এই হিসাব সংখ্যা নেমেছে ১৪ কোটি ৫০ লাখে।

সাইবার জালিয়াতি ঠেকিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্মাননা পেল শ্রীলঙ্কার ব্যাংকের কর্মকর্তারা

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ২০ মিলিয়ন ডলারের একটি জালিয়াতি লেনদেন ঠেকানোর সাহসী ভূমিকার জন্য শ্রীলঙ্কার প্যান এশিয়া ব্যাংকিং করপোরেশনের (পিএবিসি) একদল কর্মকর্তাকে সম্মাননা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাজধানীর বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। এছাড়া পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বাহারুল আলম, বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার, বাংলাদেশ ব্যাংকের চারজন ডেপুটি গভর্নর, ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান এবং প্যান এশিয়া ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ডেপুটি গভর্নর ড. মো. হাবিবুর রহমান স্বাগত বক্তব্যে বলেন, ২০১৬ সালের ওই সাইবার হামলার সময় শ্রীলঙ্কান কর্মকর্তারা যে সতর্কতা ও পেশাদারত্ব দেখিয়েছেন, তা আন্তর্জাতিক আর্থিক খাতে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তাদের সততা শুধু বাংলাদেশকে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করেনি, বরং বৈশ্বিক ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর আস্থাও বাড়িয়েছে। অনুষ্ঠানে পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বাহারুল আলম বলেন, শ্রীলঙ্কান কর্মকর্তারা তদন্তকালে বাংলাদেশ দলকে সহযোগিতা করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উদ্যোগেই এই সম্মাননা আয়োজন সম্ভব হয়েছে। অনেক দেরিতে হলেও এমন সম্মাননা সময়োপযোগী এবং প্রমাণ করে—সত্যকে কৃতজ্ঞতায় স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এই সম্মাননা কেবল কৃতজ্ঞতা প্রকাশ নয়, এটি সততা, দায়িত্বশীলতা ও আন্তঃদেশীয় সহযোগিতার প্রতীক। শ্রীলঙ্কান ব্যাংকারদের সাহসী সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ এবং পুরো ব্যাংকিং ব্যবস্থার নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সম্পর্ক, আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ, সাইবার নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া মাল্টিমিডিয়া উপস্থাপনা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে তুলে ধরা হয় বাংলাদেশের অর্থনীতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় অবদান। সম্মাননা অনুষ্ঠানের শেষে দুই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভবিষ্যতে আর্থিক অপরাধ প্রতিরোধ, প্রযুক্তিনির্ভর তদারকি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর অঙ্গীকার ব্যক্ত করে।

পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) তিনি পরিচালনা পর্ষদের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।  গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২২ আগস্ট ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ৫ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান করা হয় বিগত সরকারের সময়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করা ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ডেপুটি গভর্নরের সুপারিশে তাকে এ পদে বসানো হয়। চেয়ারম্যান হওয়ার পর সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ৩ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (বিআরপিডি) দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি গভর্নর ড. মো. কবির আহাম্মদ ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে জরুরি ভিত্তিতে ডেকে পাঠান। ওই সময় তাকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। ব্যাংকটির স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক জোবায়দুর রহমানকে চেয়ারম্যান করা হবে এমন আলোচনা রয়েছে। সূত্র জানায়, ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ পদত্যাগ না করে পদে থাকতে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে লবিং করতে শুরু করেন। এর মধ্যে গত ১৫ জুলাই ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করে বিএফআইইউ। গত ১৬ জুলাই ইসলামী ব্যাংকে বিশেষ অভিযানে যায় সংস্থাটি। বিএফআইইউর বিশেষ অভিযানে গত আগস্টের পর ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ইসলামী ব্যাংক থেকে কী কী সুবিধা নিয়েছেন সে বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এক মাসের জন্য তার যুক্তরাষ্ট্র সফরে ব্যাংক থেকে কোনো খরচ নিয়েছেন কিনা, নিলে কোন খাতের নামে নিয়েছেন সে সম্পর্কিত তথ্যও নেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, সম্প্রতি ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ পরিচালনা পর্ষদ বা বাংলাদেশ ব্যাংকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত না করেই এক মাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যান। এ বিষয়ে বোর্ডে কোনো মেমো উত্থাপন করেননি তিনি। কেবল মৌখিকভাবে অবহিত করে যান যে, ক্রেডিট লাইন ইস্যুতে আন্তর্জাতিক একটি ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করবেন। যদিও বিশেষ আমন্ত্রণ ছাড়া কোনো ব্যাংকের চেয়ারম্যানের এ ধরনের ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বৈঠকের সুযোগ নেই। ব্যাংকের পরিচালনাগত বিষয়ে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বৈঠক করবে। পর্ষদ কেবল নীতি প্রণয়নে ভূমিকা রাখবে।
১৭ জুলাই, ২০২৫
পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

আজ দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমছে। ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরিতে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৫১ টাকা নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) এ দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ। সবশের্ষ গত সোমবার (৭ জুলাই) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৫১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬২ হাজার ৭৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৯ হাজার ৫৪৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে, বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে, সবশেষ গত ১ জুলাই দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ২৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪০ হাজার ৮৩১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
১৭ জুলাই, ২০২৫
আজ দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে

বিবিএসের প্রকল্প সংস্কৃতি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে: টাস্কফোর্স

স্বাধীন সংস্থা হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এখনও একটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে। দেশের তথ্যের আইনি ভিত্তি থাকা একমাত্র প্রতিষ্ঠানটির তথ্যের মান নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে নানা প্রশ্ন উঠে আসছে। তাছাড়া পরিসংখ্যান কর্মকর্তাদের দমিয়ে রেখে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দাপটে প্রতিষ্ঠানটির তথ্য এখন শুধু প্রকল্পনির্ভর। এটি এখন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন এসব প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে সংস্থাটিকে বেরিয়ে আনার সুপারিশ করবে বিবিএসের সংস্কারের জন্য গঠিত আট সদস্যের টাস্কফোর্স। বুধবার (১৬ জুলাই) বিবিএস গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। টাস্কফোর্সটির সভাপতি সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নেন। বিবিএসের তথ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার গণমাধ্যম। সে বিবেচনায় গণমাধ্যমকর্মীদের মতামত নেয় টাস্কফোর্স। মতবিনিময় সভায় ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বিবিএসের সংস্কারের উদ্দেশ্যে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছে- তথ্যের সহজলভ্যতা, তথ্যের মান ও স্বচ্ছতা। এ তিনটি ক্ষেত্রে জোর দেওয়া হচ্ছে। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে মূল্যস্ফীতি, জিডিপিসহ বিভিন্ন তথ্যের প্রেজেন্টশন দিতে বলেছি। তারা আমাদেরকে তা দিয়েছে। সংস্থাটিকে প্রকল্প সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আনার জন্য সুপারিশ থাকবে জানিয়ে টাস্কফোর্সের সভাপতি বলেন, বিবিএসের প্রকল্প সংস্কৃতি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা তাদেরকে এ জিনিসটা থেকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি। সরকারের তথ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন রকমের তথ্য দিয়ে থাকে। সেখানে গুরুত্ব হারায় সংস্থাটি। এ প্রসঙ্গে জিল্লুর রহমান বলেন, সরকারি সংস্থাগুলো ছাড়াও ব্যবহারকারী গোষ্ঠীগুলোর মতামত নিয়ে আমরা আলাপ করছি। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও তথ্যের এককেন্দ্রীকরণ নিয়েও আমরা কথা বলেছি।  জিল্লুর রহমান বলেন, তথ্য সরবরাহকারী সংস্থাটির বড় সমস্যা জনবলের। মাঠ পর্যায়েও তথ্য সংগ্রহকারীরা অদক্ষ। বিবিএসের বিভিন্ন জনবলের চাহিদা রয়েছে। তাদের ৫০ শতাংশ শূন্য পদ। অর্থাৎ পদ আছে মানুষ নাই। তাদের মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছেন, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা রয়েছে, সর্বশেষ কর্মচারীরাও রয়েছেন। আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করেছি।  সাংবাদিকরা তাদের মতামতে জানান, সাম্প্রতিককালে বলা হয়েছে সংস্থাটি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। কিন্তু সম্প্রতি ভোক্তা মূল্য সূচকের তথ্য বিবিএস প্রকাশের আগেই প্রকাশ করেছে সরকারের প্রেস উইং। সেক্ষেত্রে সংস্থাটির তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাহত হয়। এক্ষেত্রে টাস্কফোর্সের সুপারিশ থাকা উচিত বলে মত দেন গণমাধ্যমকর্মীরা।  ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের বাকি সদস্যরা হলেন- বিবিএসের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্ট্রিগেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র‍্যাপিড) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান সমিতির সভাপতি সৈয়দ শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক অতনু রব্বানী ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।  
১৭ জুলাই, ২০২৫
বিবিএসের প্রকল্প সংস্কৃতি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে: টাস্কফোর্স
রাজশাহীতে ক্যানসার নিয়ে সায়েন্টিফিক সেমিনার
রাজশাহীতে ক্যানসার নিয়ে সায়েন্টিফিক সেমিনার
‘পীর সাহেবরা টাকা দিলে ফুঁ দেয়, না দিলে হাত দিয়ে সরিয়ে দেয়’
‘পীর সাহেবরা টাকা দিলে ফুঁ দেয়, না দিলে হাত দিয়ে সরিয়ে দেয়’
বর্ষার পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু
বর্ষার পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় বন্ধ করতে হবে : ফয়জুল করীম
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় বন্ধ করতে হবে : ফয়জুল করীম
যুব মহিলা লীগ নেত্রী তানিয়া গ্রেপ্তার
যুব মহিলা লীগ নেত্রী তানিয়া গ্রেপ্তার
বেরোবির ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ লাল কাপড়ে ঢেকে দিলেন শিক্ষার্থীরা
বেরোবির ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ লাল কাপড়ে ঢেকে দিলেন শিক্ষার্থীরা
জামিনে বেরিয়ে নিখোঁজ, ৩ দিন পর মিলল মরদেহ
জামিনে বেরিয়ে নিখোঁজ, ৩ দিন পর মিলল মরদেহ
নির্মাণাধীন ভবনের ৯ তলা থেকে পড়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের ৯ তলা থেকে পড়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

গাজার যোদ্ধাদের সিদ্ধান্তে হতাশ হয়ে মিশরের হুমকি

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে মিশরসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ। তারা মূলত মধ্যস্থতার ভূমিকায় নেমেছে। কিন্তু হামাস তাদের কাঙ্ক্ষিত সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এবারের প্রচেষ্টায় যা আরও স্পষ্ট হয়েছে।  ১২ দিনের ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেন। তার আহ্বানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবনা নিয়ে কাজ করছে।  কিন্তু গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি গ্রহণে হামাস অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছে। আবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধও গড়ে তুলতে পারছে না। তবুও হামাস গোঁড়ামি করায় মিশর বিরক্ত। দেশটি চুক্তি মেনে নিতে হামাসকে চাপের পাশাপাশি হুমকিও দিয়েছে।  একজন আরব কূটনীতিক টাইমস অব ইসরায়েলকে জানিয়েছেন, মিশর হামাসের ওপর বিরক্ত। কাতারে তাদের প্রতিনিধিদল গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি গ্রহণে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য হামাসের প্রতিনিধিদলকে হুমকি দিয়েছে। ওই কূটনীতিক বলেছেন, মিশর হামাসকে যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে চাপ দিচ্ছে। কূটনীতিক নিশ্চিত করেছেন, মিশরীয়রা হামাস প্রতিনিধিদলের প্রধান খলিল আল-হাইয়াকে নির্বাসনের হুমকি দিয়েছে এবং চুক্তি গ্রহণে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য তাকে অপমান করেছে। মধ্যস্থতা প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িত দ্বিতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, হামাসের প্রতি মিশরের ক্ষোভের কারণ হলো, কায়রো মনে করে হামাস আলোচনা শুরুই করতে দিচ্ছে না। সূত্র বলছে, মধ্যস্থতাকারীরা এখনো হামাসের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। এ সপ্তাহে ইসরায়েল কর্তৃক জমা দেওয়া নতুন শর্তে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিয়ে একটি প্রস্তাব আলোচনার টেবিলে রয়েছে। হামাসের প্রতি হতাশা থাকা সত্ত্বেও সূত্রটি বলছে, সমস্যাটি সমাধানযোগ্য এবং কয়েকদিনের মধ্যেই একটি চুক্তি সম্ভব।
গাজায় শিশুদের ভয়ংকর পেরেকভর্তি নতুন বোমা দিয়ে মারছে ইসরায়েল
গাজায় শিশুদের ভয়ংকর পেরেকভর্তি নতুন বোমা দিয়ে মারছে ইসরায়েল
ভারতে আশ্রিত আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মমতার
ভারতে আশ্রিত আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মমতার
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
অন্যান্য দেশের নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য না করতে ট্রাম্পের নির্দেশনা
অন্যান্য দেশের নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য না করতে ট্রাম্পের নির্দেশনা
ট্রাম্প সফরের খবর প্রত্যাহার করে নিল পাকিস্তানি টিভি চ্যানেল
ট্রাম্প সফরের খবর প্রত্যাহার করে নিল পাকিস্তানি টিভি চ্যানেল
আমিরাতের কাছে এনভিডিয়ার চিপ বিক্রিতে ভয় আমেরিকার
আমিরাতের কাছে এনভিডিয়ার চিপ বিক্রিতে ভয় আমেরিকার
হাসপাতালে রাকেশ রোশান
হাসপাতালে রাকেশ রোশান
এবার রণবীরের নায়িকা হচ্ছেন শ্রীলীলা
এবার রণবীরের নায়িকা হচ্ছেন শ্রীলীলা
হানিয়ার নতুন রেকর্ড
হানিয়ার নতুন রেকর্ড
কেন ৩০০ কেজি সোনার গহনা পরেছিলেন ঐশ্বরিয়া?
কেন ৩০০ কেজি সোনার গহনা পরেছিলেন ঐশ্বরিয়া?
তরুণ অভিনেতার সঙ্গে কারিনার প্রেম
তরুণ অভিনেতার সঙ্গে কারিনার প্রেম
নবজাতক কন্যার ছবি তুলতে নিষেধ করলেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা
নবজাতক কন্যার ছবি তুলতে নিষেধ করলেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা
ভিনদেশে ববিতার ব্যস্ততা...
ভিনদেশে ববিতার ব্যস্ততা...
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
মিডল অর্ডারে ব্যাটিংয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে যা বললেন নাঈম
মিডল অর্ডারে ব্যাটিংয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে যা বললেন নাঈম
মেসিকে বার্সায় ফিরতে বললেন সাবেক লিভারপুল তারকা
মেসিকে বার্সায় ফিরতে বললেন সাবেক লিভারপুল তারকা
দ্রুত নরম হয়ে যাচ্ছে ডিউক বল, তদন্তে নামছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান
দ্রুত নরম হয়ে যাচ্ছে ডিউক বল, তদন্তে নামছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান
ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার চলমান টেস্ট সিরিজে একের পর এক বল পরিবর্তনের ঘটনায় মাঠের খেলা যেমন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি প্রশ্ন উঠেছে বলের গুণগত মান নিয়েও। সমস্যার উৎস খুঁজতে এবার তদন্তে নামছে ব্রিটিশ ক্রিকেট বলস লিমিটেড, যারা ঐতিহ্যবাহী ডিউক বল তৈরি করে থাকে।   প্রথম তিনটি টেস্টে ধারাবাহিকভাবে বলের আকার বিকৃতি এবং দ্রুত নরম হয়ে যাওয়ার অভিযোগে বহুবার বল পরিবর্তন করা হয়েছে। এমনকি লর্ডসে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে পাঁচবার বল বদলাতে হয়েছে। দ্বিতীয় দিনের সকালে মাত্র ১০.২ ওভারের মাথায়ও বল পাল্টাতে বাধ্য হন আম্পায়াররা।   এ বিষয়ে ব্রিটিশ ক্রিকেট বলস লিমিটেডের মালিক দিলীপ জাজোদিয়া বিবিসি স্পোর্টকে বলেন, ‘আমরা যতটা সম্ভব ব্যবহৃত বল সংগ্রহ করে পরীক্ষা করব। কাঁচামাল থেকে শুরু করে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ, সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। যদি কোথাও ঘাটতি ধরা পড়ে, তাহলে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে।’   ইংল্যান্ডের সাবেক পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডও বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট বল যেন একজন নিখুঁত উইকেটকিপারের মতো—যার উপস্থিতি বোঝাই যায় না। কিন্তু এখন প্রতিটি ইনিংসে বল বদলাতে হচ্ছে। এটা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। পাঁচ বছর ধরে একই সমস্যা চলছে, ডিউক বল প্রস্তুতকারকদের এটি অবশ্যই সমাধান করতে হবে।’     ডিউক বলের নির্মাণ পদ্ধতি এখনও ঐতিহ্যবাহী—কর্ক, সুতার মোড়ানো গাঁথুনি, চামড়ার আবরণ এবং হাতে সেলাই করা সিম। মূল উপাদান হলো চামড়া, যা সাধারণত গরুর চামড়া দিয়ে তৈরি হয়। জাজোদিয়া মনে করেন, করোনাকালের অভিঘাত, ট্যানারির অভাব, চামড়ার গুণগত পরিবর্তন ও কেমিক্যাল স্বল্পতার কারণে গঠনগত দুর্বলতা তৈরি হতে পারে।   তার ভাষায়, ‘চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই হয়তো চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন কিংবা প্রয়াত হয়েছেন। কেউ কেউ ব্যবসাও গুটিয়ে ফেলেছেন। এখন হাতে গোনা এক-দু’টি ট্যানারি বলের জন্য চামড়া সরবরাহ করছে। বিকল্পও খুব সীমিত।’   তিনি আরও বলেন, আধুনিক ক্রিকেটে বড় ব্যাট, শক্ত উইকেট এবং বাড়তি মারমুখী মনোভাব বলের উপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে।   একটি প্রস্তাব এসেছে ৮০ ওভারের বদলে ৬৫ ওভার পর নতুন বল নেওয়ার। যদিও জাজোদিয়া এটিকে খুব একটা জনপ্রিয় সিদ্ধান্ত মনে করছেন না। তার মতে, ‘তিনটি টেস্টই ছিল দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ। তাই হুট করে কোনো বড় পরিবর্তনের দরকার নেই। সাবধানতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ ও সমন্বয়ই আমাদের করণীয়।’   ইসিবি অবশ্য চুক্তিগতভাবে ডিউক বল ব্যবহারে বাধ্য নয়। প্রতি বছর নতুন করে তাদের সঙ্গে চুক্তি হয়। বিকল্প হিসেবে গুন অ্যান্ড মুর নামক প্রতিষ্ঠান হ্যান্ড-স্টিচড বল সরবরাহ করছে কাউন্টি দ্বিতীয় একাদশে। এমনকি গত দুই মৌসুম ধরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে কুকাবুরা বল পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে সফট পিচে এটি কার্যকর না হওয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন এর উপযোগিতা নিয়ে।   জাজোদিয়ার শেষ কথা, ‘আমি নিজ হাতে প্রতিটি ম্যাচের বল বাছাই করি। নতুন বল দেখতে সত্যিই শিল্পকর্মের মতো। কিন্তু আপনি আগেভাগে কখনও জানতে পারবেন না মাঠে কী ঘটবে। তাই প্রতিটি ধাপে যত্নবান হওয়াই একমাত্র উপায়।’
২০২৮ অলিম্পিকে ক্রিকেটে কে খেলবে? সিদ্ধান্ত নেবে আইসিসির ওয়ার্কিং গ্রুপ
২০২৮ অলিম্পিকে ক্রিকেটে কে খেলবে? সিদ্ধান্ত নেবে আইসিসির ওয়ার্কিং গ্রুপ
নেপালের বিপক্ষে হামজা-সামিতকে পাচ্ছে না বাংলাদেশ
নেপালের বিপক্ষে হামজা-সামিতকে পাচ্ছে না বাংলাদেশ
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X