অবরুদ্ধ নগরভবন, নাগরিক সেবা বন্ধ

অবরুদ্ধ নগরভবন, নাগরিক সেবা বন্ধ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর দাবিতে চলছে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি। এতে বন্ধ রয়েছে নগরভবনের সব ধরনের কার্যক্রম ও সেবা। মঙ্গলবার (২০ মে) সকাল ১০টা
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে সরকার প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে : দুদু
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে সরকার প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে : দুদু
‘স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে’
‘স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে’
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী 
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী 
নাটকীয় মোড় সিরি আ-তে, কোচ ছাড়া শিরোপা ফাইনাল
নাটকীয় মোড় সিরি আ-তে, কোচ ছাড়া শিরোপা ফাইনাল
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
শেরপুরে বন্যার শঙ্কা, বিপৎসীমায় চেল্লাখালী নদীর পানি
শেরপুরে বন্যার শঙ্কা, বিপৎসীমায় চেল্লাখালী নদীর পানি
  • মো. বশিরুল ইসলাম
    মো. বশিরুল ইসলামকৃষিবিদ, উপপরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

    কোন আম কখন খেতে হবে

    রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটের সাতক্ষীরার সুস্বাদু আম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দামে। আমের এমন রং দেখে কিনতে ইচ্ছে হলো। এমন সময় আমার সঙ্গে থাকা একজন বললেন, এসব আমে ফরমালিন ও কেমিক্যাল মেশানো হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য না নেওয়াই ভালো। আমি তখন বললাম, চাষিদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সাতক্ষীরায় হিমসাগর আম পাড়ার সময় পাঁচ দিন এগিয়ে আনা হয়েছে। নতুন সময় অনুযায়ী ১৫ মে থেকেই আম সংগ্রহ ও বাজারজাত শুরু হয়ে গেছে। এখন কেনা যাবে। তবু তিনি কিনতে বাধা দিলেন। আবারও বললাম, ভাই ভেজালমুক্ত থাকার জন্য জানতে হবে প্রাকৃতিকভাবে কোন আম কখন পাকে এবং পরিপক্ব আম খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি। হিমসাগরের মৌসুমে যদি আমরা

    একটি স্বপ্ন: শিশুরা যখন স্বাস্থ্য বীর

    বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার কথা বললে এক করুণ চিত্র ভেসে ওঠে। বহু মানুষ এখনো জানে না কখন ডাক্তার দেখানো জরুরি, কীভাবে একটি ছোট অসুখ বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। অনেকেই ভাবেন, ওষুধই সব সমস্যার সমাধান কিংবা দামি চিকিৎসা মানেই ভালো চিকিৎসা। আবার কারও কারও কাছে পুরোনো কুসংস্কারই শেষ কথা। সরকারি হাসপাতালগুলোতেও যে সেবা মেলে, তা অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রতুল। অসংখ্য রোগী, কম ডাক্তার, সরঞ্জামের অভাব, আর তদারকির ঘাটতি—সব মিলিয়ে মানুষের আস্থা হারিয়ে গেছে। তার ওপর আবার নিয়ন্ত্রণহীনভাবে চলছে তথাকথিত চিকিৎসকদের রমরমা ব্যবসা। যাদের হাতে নেই কোনো প্রশিক্ষণ, নেই কোনো নিয়মকানুনের বাধ্যবাধকতা। সাধারণ মানুষও অনেক সময় সঠিক তথ্যের অভাবে জানতেই পারে না কোথায় গিয়ে
    মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
    মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদগবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

    চাকা নিয়ে ফাঁকা বুলি

    দুই অক্ষর দিয়ে লেখা যায় এমন একটা ছোট্ট নাম আছে জিনিসটার—চাকা। এ চাকার অস্তিত্বের ওপর নির্ভর করে জমিনে চলা কিংবা আকাশে ওড়া যানবাহন ও বিমানের থাকা না থাকা। সাইকেল থেকে সিএনজি, কার থেকে লরি, ট্রেন থেকে প্লেন—সবকিছুই অচল, যদি চাকা না হয় সচল। সবাই জানে এ জগতে চলতে গেলে প্রথমে লাগে টাকা, তারপর লাগে চাকা। অথচ এ চাকার প্রতি দৃষ্টি অনেকেরই বাঁকা। কারণ চাকার ভেতরটা ফাঁকা। চাকার অবস্থান আবার গাড়ি, প্লেন ও রেলের বডির নিচে রাখা। এ কারণে অনেকেই ভাবে চাকা ব্যাটা জাতে বড় নিচু! কিন্তু চাকা ঘুরতে দেখলেই ছুটে সবাই পিছু। মানুষ, বালিশ, পর্দা কিংবা উচ্চবংশীয় ছাগলের মতো চাকাও আবার ভাইরাল
  • এফবিসিসিআইর ডিজিটাল রূপান্তর : ব্যবসায়িক নেতাদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল সেবা

    আজকের এই পরিবর্তনশীল বিশ্বে অর্থনীতি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এমন পরিস্থিতিতে ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং অপরিহার্য একটি প্রয়োজন হয়ে উঠেছে। এই বাস্তবতাকে সামনে রেখে ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) জন্য একটি যুগোপযোগী ডিজিটাল রূপান্তর উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব করছি। এই উদ্যোগটি ডিজিটাল যুগে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতার পদ্ধতিকে আরও সহজ ও কার্যকর করে তুলবে। এফবিসিসিআইকে ডিজিটালাইজেশন করার এই পরিকল্পনা শুধু একটি ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এর লক্ষ্য হলো ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সেবা ও টুলস সহজে পৌঁছে দেওয়া, যাতে তারা নিজেদের ব্যবসাকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে পারেন। এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মটিতে বিভিন্ন কার্যকর ফিচার
    ড. সজল চৌধুরী
    ড. সজল চৌধুরীস্থপতি, শিক্ষক ও স্থাপত্য পরিবেশবিষয়ক গবেষক

    আমাদের শহরের স্থাপত্যের মানদণ্ড কী

    আমাদের শহর প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। নতুন নতুন ভবন, রাস্তা, উড়ালসড়ক, বাণিজ্যিক কমপ্লেক্স আর আবাসিক ভবনের জোয়ার চলেছে চারপাশে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই উন্নয়ন কি শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য, নাকি এর পেছনে কোনো মানদণ্ড বা নীতিমালা আছে? আমাদের শহরের স্থাপত্য কতটা মানুষের জন্য, পরিবেশের জন্য আর ভবিষ্যতের জন্য উপযোগী—সেটাই ভাবার সময় এখন। আমাদের শহরের স্থাপত্যের মানদণ্ড বোঝার জন্য কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ চোখে আনা যায়। ধরুন, পুরান ঢাকার অনেক পুরোনো বাড়িগুলোতে ছোট ছোট খোলা উঠান আছে, যেখানে পরিবারের সদস্যরা বসে গল্প করেন, শিশুরা খেলে, বাতাস চলাচল করে—এ জায়গাগুলো সামাজিক সম্পর্ক আর প্রাকৃতিক স্বাচ্ছন্দ্যের দিক থেকে দারুণ পরিকল্পিত। আবার উত্তরার কিছু আবাসিক এলাকায় দেখা যায়, সড়ক

    নার্সিং শিক্ষায় অবহেলা দায় কার

    বাংলাদেশে নার্সিং শিক্ষা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অথচ অতি অবহেলিত খাত। একটি দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে কার্যকর ও মানবিক করার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পাশাপাশি দক্ষ নার্সের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে, এ দেশে নার্সিং শিক্ষা যেন অবহেলার চাদরে ঢাকা একটি অচর্চিত অধ্যায়। এ অবহেলার দায় কার? রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার নাকি নিজেরা—এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের সামনে আসে একটি সমষ্টিগত ব্যর্থতার চিত্র। সরকারি পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টিভঙ্গিতে নার্সিং শিক্ষা এখনো এক প্রান্তিক খাত হিসেবে রয়ে গেছে। স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বরাদ্দের একটি বড় অংশ চিকিৎসকদের উন্নয়ন, অবকাঠামো নির্মাণ কিংবা ওষুধ সরবরাহে ব্যয় হলেও নার্সিং শিক্ষাকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে তেমন কোনো বড় উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। অনেক
  • মোস্তফা কামাল

    আফটার শকে চট করে পুরোনো রোগ

    বিপ্লব স্কেলের একটি অভ্যুত্থানের পর বোঝাপড়ার নতুন সরকার। বড় রকমের ভূমিকম্পের পর স্থিতাবস্থা ফেরাতে সরকারের চেষ্টায় বারবার হোঁচট। আফটার শকে নতুন করে পুরোনো গোলমাল। আজ এখানে, কাল সেখানে। বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনে। মধ্য ঢাকার সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, পুরান ঢাকার কবি নজরুল, সোহরাওয়ার্দী, উত্তরে তিতুমীর, পূর্বে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মিলিয়ে এক-একটা অঘটন। সেই শনির চক্কর এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আচানক যত কাণ্ডকীর্তি। সমস্যা পুরোনো। নতুনত্ব আয়োজনে। আবাসন ভাতা, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত সম্পন্নসহ তিন দফা দাবিতে তোলপাড় ঘটিয়ে দিচ্ছে জগন্নাথের শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায়ে গতকাল শুক্রবার মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সঙ্গে যোগ হয়েছেন শিক্ষকরাও। রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে আসন পেতেছেন তারা।

    বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা : প্রাসঙ্গিকতা ও গুরুত্ব

    বাংলাদেশ এক অভূতপূর্ব ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এই ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের জন্য সৌভাগ্যের বিষয় হলো ছাত্র-জনতার সমর্থনে বর্তমান প্রধান বিচারপতির মতো একজন মেধাবী, জ্ঞানী, প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বকে আমরা বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে পেয়েছি। সঙ্গত কারণে একটি স্বাধীন, শক্তিশালী বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষের মনে আশাবাদের সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর একটি ঐতিহাসিক নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। ওই নির্বাচিত নির্বাহী কমিটি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির অগ্রাধিকার ভিত্তিক সংস্কার বিষয়গুলো বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনে প্রতিবেদন আকারে দাখিল করে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বিচার বিভাগে যে মহাপ্রলয় ঘটেছে এবং বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের যে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে তা

    ক্যাম্পাস সুরক্ষিত করতে হবে

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্যার এএফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে এর আগেও অনেক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। এগুলোর অধিকাংশই ঘটেছে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে। কিন্তু এবারের হত্যাকাণ্ড বিষয়ে পুলিশের ভাষ্যের ভিত্তিতে গণমাধ্যমে যেসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, তাতে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে চত্বর অরক্ষিত, তাই তিনজন বহিরাগত মাদকসেবীর হাতে খুন হয়েছেন সাম্য। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত দাবি করে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খবরে প্রকাশ, নিহত সাম্য, বায়েজিদ ও রাফি তিন বন্ধু মিলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অভ্যন্তরীণ সড়ক হয়ে মুক্তমঞ্চের সামনে দিয়ে কালীমন্দিরের গেট দিয়ে ভেতর থেকে
  • ১১ মে ২০২৫, ০৪:৪৫ পিএম
    আ.লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আপনি কি এই বক্তব্য সমর্থন করেন?

    আ.লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আপনি কি এই বক্তব্য সমর্থন করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ১৭,৯৫৯ জন
    মোট ভোটারঃ ১৭,৯৫৯
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘সাম্য হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে ছাত্র সংগঠনগুলো নোংরা রাজনীতি করছে’

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে আসল জয়ী চীন?

রাবিতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী আহত

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে সরকার প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে : দুদু

বার্সায় মেসির ১০ নম্বর জার্সি পাচ্ছেন ইয়ামাল!

কোচিংয়ে ফিরছেন ক্লপ!

‘স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে’

হঠাৎ বিকট শব্দে ভেঙে পড়ল আয়রন ব্রিজ

সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী 

বৃষ্টির জমা পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১০

ঈদযাত্রার ১৪০ কোচ মেরামত হচ্ছে সৈয়দপুরে 

১১

উপদেষ্টা আসিফের ব্যাখ্যার জবাব দিলেন ইশরাক

১২

বাসচাপায় বাইক আরোহী নিহত, বাসে আগুন জনতার 

১৩

নাটকীয় মোড় সিরি আ-তে, কোচ ছাড়া শিরোপা ফাইনাল

১৪

বাংলাদেশ থেকে যেভাবে স্টারলিংক সংযোগ নেওয়া যাবে

১৫

হবিগঞ্জে ট্রিপল মার্ডার মামলায় দেবরের মৃত্যুদণ্ড

১৬

প্রাণনাশের হুমকিতে উদ্বিগ্ন মিষ্টি জান্নাত

১৭

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত রাকিবুলের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১৮

দিল্লির কথা বলে পাকিস্তানে গিয়েছেন এই ইউটিউবার, এরপর...

১৯

অবরুদ্ধ নগরভবন, নাগরিক সেবা বন্ধ

২০
দুর্নীতির গন্ধ পেলেই দুদক অ্যাকশনে
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয় থেকে গত ৬ মে সংস্থাটির ৩৫টি জেলা কার্যালয়ে হঠাৎ নোটিশ দিয়ে পরদিন অভিযানের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়। তখনো প্রধান কার্যালয়ের শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তা
নতুন এডিপিতে মেয়াদোত্তীর্ণ প্রকল্পের অগ্রাধিকার
আসছে ২০২৫-২৬ নতুন অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে সরকার। নতুন অর্থবছরের এডিপিতে টেনে আনা হচ্ছে মেয়াদোত্তীর্ণ প্রকল্প। চার শতাধিক মেয়াদোত্তীর্ণ প্রকল্প স্থান পাচ্ছে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নতুন এডিপিতে।
মহামারি ফিরে এলো পুঁজিবাজারে
করোনা মহামারির সময় পুরো বিশ্ব থমকে গিয়েছিল। থমকে গিয়েছিল বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থা। বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশেও করোনার প্রভাব পড়েছিল ভয়াবহ আকারে। তখন দেশের অর্থনীতিও স্থবির হয়ে পড়ে। করোনা মহামারির সময় দেশের
বিদ্যুৎকেন্দ্রে এলপিজি ব্যবহারের পরিকল্পনা
জ্বালানি সংকটের কারণে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। সক্ষমতা থাকার পরও বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে না পারায় ঘোষণা দিয়ে লোডশেডিং করতে হচ্ছে। দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়
‘স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে’
‘স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে’
স্টারলিংকের প্রতিটি ডিভাইসের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।  মঙ্গলবার (২০ মে) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।  ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, আজ একটি ঐতিহাসিক দিন। এই দিনে দেশে নতুন টেলিগ্রাম সেবা যুক্ত হয়েছে। প্রথমবারের মতো স্যাটেলাইট ইন্টারনেটে প্রবেশ করলাম আমরা। স্টারলিংকের ডেটার লিমিট থাকবে না। আনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহক। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।  যেভাবে স্টারলিংক সংযোগ নেওয়া যাবে বাংলাদেশের গ্রাহকরা এখন সরাসরি স্টারলিংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (starlink.com)-এ গিয়ে সেবা অর্ডার করতে পারবেন। প্রথম ধাপে, ব্যবহারকারীদের তাদের ঠিকানা প্রদান করে নিশ্চিত করতে হবে যে স্টারলিংক সেবা সংশ্লিষ্ট এলাকায় উপলব্ধ কিনা। এরপর পছন্দ অনুযায়ী একটি সার্ভিস প্ল্যান নির্বাচন করে হার্ডওয়্যার কিট অর্ডার সম্পন্ন করতে হবে। স্ট্যান্ডার্ড স্টারলিংক কিটে অন্তর্ভুক্ত থাকে একটি স্যাটেলাইট ডিশ, একটি ওয়াইফাই রাউটার, একটি মাউন্টিং ট্রাইপড ও প্রয়োজনীয় ক্যাবল। সেটআপ প্রক্রিয়া অত্যন্ত সহজ। শুধু বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে স্যাটেলাইট ডিশটিকে খোলা আকাশের দিকে মুখ করে এমন জায়গায় স্থাপন করতে হবে, যাতে এটি পরিষ্কারভাবে সিগন্যাল পেতে পারে। স্টারলিংক প্যাকেজ স্টারলিংক বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য দুটি ইন্টারনেট প্যাকেজ অফার করছে। একটি স্টারলিংক রেসিডেনশিয়াল প্যাকেজ। যার মাসিক মূল্য ৬ হাজার টাকা। আর স্টারলিংক রেসিডেনশিয়াল লাইটের জন্য মাসিক খরচ হবে মাসিক ৪ হাজার ২০০ টাকা। উভয় প্যাকেজেই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উচ্চগতির নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করা হয়, যা দেশের দুর্গম ও গ্রামীণ এলাকাগুলোর জন্য বিশেষভাবে কার্যকর। এ ছাড়া যেকোনো ঘুরতে গেলে বা চলন্ত অবস্থায় স্টারলিংক ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করতে 'রোম' প্যাকেজ ব্যবহার করা যাবে। এর জন্য প্রতি মাসে দিতে হবে নূন্যতম ছয় হাজার টাকা। এই প্যাকেজে ৫০ জিবি পর্যন্ত ডেটা পাওয়া যাবে। আর আনলিমিটেড ডেটার জন্য নিতে হবে ১২ হাজার টাকার 'রোম আনলিমিটেড' প্যাকেজটি। এ ছাড়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের জন্যও রয়েছে স্টারলিংকের বিভিন্ন প্যাকেজ। এর জন্য হার্ডওয়্যার কিট কিনতে হবে এককালীন ৪৭ হাজার টাকায়। ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, স্টারলিংক সংযোগ নিয়ে ৩০ দিন ব্যবহার করার পর সেবা 'সন্তোষজনক' মনে না হলে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেওয়া হবে। ইনস্টলেশন ও ব্যবহার স্টারলিংক কিট এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই নিজেরাই সেটআপ করতে পারেন। সেটআপের জন্য শুধু একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে- স্যাটেলাইট ডিশটি যেন খোলা আকাশের নিচে স্থাপন করা হয়, যাতে এটি সঠিকভাবে সিগন্যাল গ্রহণ করতে পারে।
৩২ মিনিট আগে

উড্ডয়নের পরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সের ইঞ্জিনে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে

আন্দোলনকারীদের নতুন নির্দেশনা দিলেন ইশরাক

৪ ঘণ্টা আগে

স্টারলিংকে খরচ কত পড়বে?

৫ ঘণ্টা আগে

দেশে যাত্রা শুরু করেছে স্টারলিংক

৬ ঘণ্টা আগে

দুপুরের মধ্যে ৫ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে সরকার প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে : দুদু
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে সরকার প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে : দুদু
ইশরাক হোসেনের মেয়র পদ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। মঙ্গলবার (২০ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।  দুদু বলেন, ভারত ও আওয়ামী লীগের মতো এখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও মেয়র হতে দেওয়া হয়নি ইসরাককে। কোর্ট তাকে রায় দেওয়ার পরেও তাকে শপথ করানো হচ্ছে না। এখন সম্পূর্ণ প্রতিহিংসামূলক কাজ করছে সরকার। লুটপাট চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাককে মেয়র পদে বসতে দিচ্ছে না। কোর্টের আইন যদি কেউ না মানে তাকে বন্য বা ফ্যাসিস্ট বলে। সরকার কি সেই লাইনে যাচ্ছে কিনা চিন্তার বিষয়। আওয়ামী লীগের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বিএনপি চলে- এনসিপির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর এ কথার প্রত্যুত্তরে তিনি বলেন, আমি তাকে আবাল বলব। কথা বলার আগে একটু চিন্তা-ভাবনা করে বলতে হয়। আবালের মতো কথা বললে তোমাদের সম্বন্ধে মানুষের ধারণা কোথায় যাচ্ছে একটু চিন্তা করো। এমন কোনো কথা বলবা না, যে কথার দায়িত্ব নিতে পারবা না। হিসাব করে চলা ও বলা এবং গণতন্ত্রের রীতিনীতি না মানলে ফ্যাসিস্ট হিসাবে চিহ্নিত হবা। এ রকম প্রতিহিংসামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রাজনীতি করা যাবে না। বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, দেশ যে দিকে যাচ্ছে, সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়ছে। এ সরকারের প্রতি জনগণের সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস ছিল; সেই সমর্থন, আশা ও বিশ্বাস আস্তে আস্তে টুটে যাচ্ছে। সরকারকে এই জিনিসটা বুঝতে হবে। আমরা ড. ইউনূসের মধ্যদিয়ে একটা ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা করি। যদি ড. ইউনূস ফেল করেন, তাহলে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করব, এ দেশে গণতন্ত্রের বিধি-ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য। সুপ্রিম কোর্টেরও দায়িত্ব আছে, দেশ ও জনগণের রক্ষা করা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, অতি সতর্কতার সাথে পরিস্থিতি অনুধাবন করে দ্রুত একটি ভালো জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে তিনি যাবেন- এ প্রত্যাশা করি। জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক জোটের রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এসকে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, সাংস্কৃতিক দলের উপদেষ্টা আলহাজ্ব মো. হাসানুল ইসলাম রাজা, তাঁতি দলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব মো. ইউনুছ আলী, বাংলাদেশ পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী এসএম মিজানুর রহমান,  প্রজন্ম একাডেমি সভাপতি কালাম ফয়েজি, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এর সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, জাগ্রত বাংলাদেশ সভাপতি জহিরুল ইসলাম কলিম প্রমুখ।
১২ মিনিট আগে
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী 
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী 
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত রাকিবুলের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত রাকিবুলের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ আদায়ে রাজপথের কথা ভাবছে বিএনপি 
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ আদায়ে রাজপথের কথা ভাবছে বিএনপি 
ইশরাককে শপথ না পড়ালে আন্দোলন অন্যভাবে রূপ নেবে : সালাহউদ্দিন
ইশরাককে শপথ না পড়ালে আন্দোলন অন্যভাবে রূপ নেবে : সালাহউদ্দিন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
তারেক রহমানের দেশে ফেরার পথ সুগম করতে হবে : লায়ন ফারুক
তারেক রহমানের দেশে ফেরার পথ সুগম করতে হবে : লায়ন ফারুক

আইএসপিএবির সভাপতি আমিনুল হাকিম, মহাসচিব নাজমুল করিম

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতা কোম্পানিগুলোর সংগঠন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আম্বার আইটি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম। এতে মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন কেএস নেটওয়ার্ক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল করিম ভূঁঞা। আইএসপিএবির ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন গত ১৭ মে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আইএসপি ইউনাইটেড প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। সোমবার (১৯ মে) নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী এবং সদস্য সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মো. এরশাদ হোসেন রাশেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট রাকিব হোসেনের তত্ত্বাবধানে নির্বাচিত সাধারণ সদস্য শ্রেণি থেকে ৯ জন পরিচালক ও সহযোগী সদস্য শ্রেণি থেকে চারজন পরিচালক, মোট ১৩ জন পরিচালকের মধ্যে পদবণ্টনের নির্বাচন আইএসপিএবি সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। কার্যনির্বাহী পরিষদের পরিচালকদের মধ্যে পদবণ্টনের নির্বাচনে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী ফল ঘোষণা করেন। এসময় আইএসপিএবির কার্যনির্বাহী পরিষদের নবনির্বাচিত কর্মকর্তা ও পরিচালকরা এবং অ্যাসোসিয়েশনের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন। কমিটির অন্যরা হলেন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আইসিসি কমিউনিকেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম সিদ্দিক, ভাইস প্রেসিডেন্ট মাজেদা নেটওয়ার্কস লিমিটেডের চেয়ারম্যান নেয়ামুল হক খান, যুগ্ম মহাসচিব-১ সার্কেল নেটওয়ার্কের সিইও মাহবুব আলম রাজু, যুগ্ম মহাসচিব-২ ফুয়াদ মুহাম্মদ শরফুদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ রেড ডাটা (প্রা.) লিমিটেডের সিইও মঈন উদ্দিন আহমেদ। আর পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন ওয়ান স্কাই কমিউনিকেশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুর রহমান রাজন, ইনভেনশন টেকনোলজিস লিমিটেডের সিটিও মো. মিঠু হাওলাদার, এক্সোর্ড অনলাইনের সাব্বির আহমেদ এবং তুহিন এন্টারপ্রাইজের রাইসুল ইসলাম তুহিন, এম/এস জুবায়ের আইটি এক্সপার্টের মো. জুবায়ের ইসলাম ও সবুজ বাংলা অনলাইনের এসএম সাইফুল ইসলাম সেলিম।

‘পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে ৪-৫ বছর লেগে যাবে’

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাটের মাধ্যমে অনেকে টাকা বিদেশে পাচার করেছে। আবার দুর্নীতির মাধ্যমেও টাকা অর্জন করে টাকা পাচার করেছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে চার-পাঁচ বছর লেগে যাবে। সোমবার (১৯ মে) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাটের মাধ্যমে অনেকে টাকা বিদেশে পাচার করেছে। আবার দুর্নীতির মাধ্যমেও টাকা অর্জন করে টাকা পাচার করেছে। দেশে এদের কিছু সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। গভর্নর বলেন, ব্যাংক খাত ও দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ব্যক্তি দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছে তাদের সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। এসব জব্দ সম্পদ ব্যবহারের জন্য একটি ম্যানেজমেন্ট বোর্ড গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এগুলো দিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজ ও ব্যাংকে ফেরত দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ব্যাংক সংশ্লিষ্ট যেসব অর্থ জব্দ করা হয়েছে তা বিক্রি করে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া হবে। আর যেসব অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে তা দিয়ে জনকল্যাণমুখী কাজে ব্যয় করা হবে। সবকিছু আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হবে। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

লুটের টাকায় গঠন হবে দরিদ্রদের ফান্ড : গভর্নর

ব্যাংক খাত ও দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ব্যক্তি দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছে তাদের সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। এসব জব্দ সম্পদ ব্যবহারের জন্য একটি ম্যানেজমেন্ট বোর্ড গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এগুলো দিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজ ও ব্যাংকে ফেরত দেওয়া হবে। সোমবার (১৯ মে) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।  সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।  আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশের ব্যাংক খাত থেকে লুটপাটের মাধ্যমে অনেকে টাকা বিদেশে পাচার করেছে। আবার দুর্নীতির মাধ্যমেও টাকা অর্জন করে টাকা পাচার করেছে। দেশে এদের কিছু সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। এসব সম্পদ ব্যবহারের জন্য একটি ম্যানেজমেন্ট বোর্ড গঠন করা হয়েছে।  গভর্নর বলেন, ব্যাংক সংশ্লিষ্ট যেসব অর্থ জব্দ করা হয়েছে তা বিক্রি করে ব্যাংকগুলোকে দেওয়া হবে। আর যেসব অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে তা দিয়ে জনকল্যাণমুখী কাজে ব্যয় করা হবে। সবকিছু আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হবে। 
১৯ মে, ২০২৫
লুটের টাকায় গঠন হবে দরিদ্রদের ফান্ড : গভর্নর

‘পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী অবস্থানে উন্নীত করতে চায় সরকার’

দেশের পুঁজিবাজারে বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে এই বাজারকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে উন্নীত করতে চায় সরকার। এ লক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। রোববার (১৮ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পরিদর্শনে এসে অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ কথা বলেন তিনি। সভায় বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. মহসিন চৌধুরী, মো. আলি আকবর, পুঁজিবাজার সংস্কার বিষয়ক টাস্কফোর্স-এর সদস্যবৃন্দ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, ডিবিএ, সিডিবিএল, সিসিবিএল-এর প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, সরকার পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার নিশ্চিতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো আন্তরিকতার সাথে দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছে। প্রধান উপদেষ্টা দেশের উন্নয়ন ও সংস্কার তথা পরিবর্তনের জন্য কাজ করছেন। দেশের অর্থনীতি এখন ফিরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। বিদেশি ঋণ পরিশোধসহ অর্থনীতিতে অনেক ইতিবাচক ঘটনা ঘটছে। এসবের প্রভাব শিগগিরই পুঁজিবাজারে পড়বে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হতে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশের উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিদেশিদের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে পুঁজিবাজারের শক্ত কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। পুঁজিবাজারকে শক্ত কাঠামোয় গড়ে তুলতে পারলে শিল্পোন্নয়নে পুঁজিসংগ্রহের পথ সহজ হবে। তিনি উল্লেখ করেন, আমাদের অবকাঠামো, মানব সম্পদ ও আর্থিক মূলধন সবই বিদ্যমান। শুধু দেশপ্রেমের মানসিকতায় এগুলোকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে হবে। এক্ষেত্রে তিনি দক্ষিণ কোরিয়া ও ফিলিপাইনের উদাহরণ দেন। তিনি আরও বলেন, ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তির জন্য বিএসইসি চেষ্টা করছে। পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সুপারিশের আলোকে খুব দ্রুতই পাবলিক ইস্যু রুলসের সংস্কার করা হবে, যা ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তি নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে। পুঁজিবাজারে বিদ্যমান যে সমস্ত প্রতিবন্ধকতা আপনাদের বা বিএসইসি এবং ডিএসইর আওতার মধ্যে আছে সেগুলো আপনারা সমাধান করুন। আর যে বিষয়গুলো আপনাদের আওতার বাইরে সেগুলো সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করুন। আমার পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকবে। আমি আপনাদের সব কথাই শুনবো এবং বাজার উন্নয়নে যা করা প্রয়োজন তার সবকিছুই করব। সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম দেশের পুঁজিবাজারের সামগ্রিক অবস্থা, ডিএসই’র কার্যক্রম এবং পুঁজিবাজারের কাঠামোগত বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের নানা কাঠামোগত সমস্যা রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো অর্থনীতিতে পুঁজিবাজার ও অর্থবাজারের ভূমিকা মুখোমুখি হওয়া, নিয়ন্ত্রক সংস্থার স্বাধীনতা, আইপিও প্রক্রিয়ার ডিজিটালাইজেশন ও মূল্যায়ন, করপোরেট বন্ড ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পলিসি ও প্রক্রিয়া সহজিকরণ, ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্ট ও ডিসক্লোজারের নির্ভরযোগ্যতা, বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের সক্ষমতা ও সুশাসন, ইনসাইডার ট্রেডিং, সার্ভেইল্যান্স ও পুঁজিবাজারের জন্য পলিসি সাপোর্ট। বর্তমানে পুঁজিবাজারের পতনের কারণ হিসেবে ডিএসই উল্লেখ করেছে সরকারি সিকিউরিটিজের উচ্চ সুদের হার, করপোরেট প্রফিট হ্রাস, নেগেটিভ ইক্যুইটি, টাকার অবমূল্যায়ন এবং ম্যানিপুলেটরের ভূমিকা। পুঁজিবাজারের আস্থা বৃদ্ধির জন্য করণীয় বিষয়ে তিনি বলেন, বিও হিসাবের মেইনটেনেন্স ফি ছাড়, ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স মওকুফ, ব্রোকারেজ কমিশন দশমিক ৫% থেকে হ্রাস করে দশমিক ৩৫% করা, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ একলক্ষ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত করা এবং লভ্যাংশের উৎসে কর ১০% বা ১৫% চূড়ান্ত করদায়ী হিসেবে বিবেচনা করা, নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা থেকে বিনিয়োগকারীদের মুক্ত করা, প্রতি এক লাখ টাকার অগ্রিম আয়কর ৫০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫ টাকা করা, সিসি একাউন্টের লভ্যাংশ ২৫% ইনভেস্টর প্রটেকশন ফান্ডে জমা রেখে বাকী অংশ ব্রোকারদের ব্যবহারের সুযোগ দেয়া, নেগেটিভ ইক্যুইটি ধীরে ধীরে প্রভিশনিং করা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও নীতি সহায়তা প্রদানের জন্য নিয়ন্ত্রক ও বাজার মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে প্রতিমাসে যৌথ বৈঠকের আয়োজন করা, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর ব্যবধান ন্যূনতম ১০% করা, বহুজাতিক ও ভাল মৌলভিত্তি সম্পন্ন দেশীয় কোম্পানি তালিকাভুক্ত করা, পুঁজিবাজারে থেকে অর্থ উত্তোলনের প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজ করা, কর্পোরেট বন্ডের ক্ষেত্রে অ্যাসেট ব্যাকড সিকিউরিটিজের আয়কে করমুক্ত করা এবং কোম্পানির ৫০০ কোটি টাকার উপরে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে আইপিও/বন্ডের মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে মূলধন উত্তোলন বাধ্যতামূলক করা। সরকারের ম্যাক্রো চ্যালেঞ্জগুলো থেকে উত্তরণের জন্য পুঁজিবাজারকে ব্যবহার সম্পর্কে মমিনুল ইসলাম বলেন, সরকারের হাতে থাকা বহুজাতিক ও লাভজনক বেসরকারি কোম্পানি থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার, সরকারের হাতে থাকা ব্যাংক, বীমা, বিমানসহ বিভিন্ন কোম্পানি বেসরকারিকরণ করা- যেখানে শর্ত থাকবে যে ২৪ মাসের মধ্যে তা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে হবে, সরকার তার বিভিন্ন প্রাপ্যগুলোকে সিকিউরিটাইজেশন করতে পারে যা পরবর্তীতে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা যেতে পারে, সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন নিশ্চিত করার জন্য সরকারি জমিতে আবাসন প্রকল্পসমূহকে রিয়েল স্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্টের মাধ্যমে করা যেতে পারে যা বিশ্বখ্যাত ফান্ড ম্যানেজাররা পরিচালনা করবে এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের প্রয়োজনীয় অর্থের জন্য পুঁজিবাজারের মাধ্যমে বন্ড ইস্যু করতে পারে। এছাড়া পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা বাজার উন্নয়নে ক্যাপিটাল মার্কেট স্টাকচার, এসএমই মার্কেট, এটিবি মার্কেট, বিও অ্যাকাউন্ট বৃদ্ধি, মার্কেটে পার্টিসিপেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি, ব্যাংকের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে পুঁজিবাজারের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ানো, ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীকে পুঁজিবাজারে সম্পৃক্ত করা, সিসিবিএল-এর বাস্তবায়ন, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানসমূহের সমন্বয় বৃদ্ধি, দীর্ঘদিনের পুরাতন আইনগুলো যুগোপযোগী করা, ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন রিভিউ করা, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের উন্নতি, তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার হ্রাস, নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির ট্যাক্স সুবিধা, সরকারি শেয়ার পুঁজিবাজার আনা, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ঋণ সহায়তা, ব্রোকার কমিশন, ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি, মার্কেট পলিসি, নেগেটিভ ইক্যুইটি এবং সিসি অ্যাকাউন্টসহ অন্যান্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
১৮ মে, ২০২৫
‘পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী অবস্থানে উন্নীত করতে চায় সরকার’

প্রায় ২ কোটি মানুষের আর্থিক উন্নয়নে ভূমিকা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের

গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করা, কৃষি খাতকে শক্তিশালী করা, শিক্ষা ও দক্ষতা প্রশিক্ষণের সুযোগ বাড়ানো, তরুণ উদ্যোক্তা গড়ে তোলা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় টেকসই উন্নয়নে দীর্ঘদিন থেকেই কাজ করছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। দুই দশকের বেশি সময় ধরে ব্যাংকটি দীর্ঘমেয়াদি কমিউনিটি উন্নয়ন কার্যক্রমে অব্যাহত রয়েছে। গত পাঁচ বছরে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় এসব উদ্যোগের মাধ্যমে ১ কোটি ৮০ লক্ষাধিক মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে প্রতিষ্ঠানটি। এজন্য দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে সহায়তা পৌঁছাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনার হিসেবে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। রোববার (১৮ মে) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, উদ্যোক্তা তৈরি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প পরিচালনা করছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। মূল প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে যশোরে ফুল চাষভিত্তিক (ফ্লোরিকালচার) ক্লাস্টার, গাজীপুরে স্মার্ট ফার্মিং গ্রাম এবং যুব দক্ষতা উন্নয়ন কেন্দ্র। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, আমাদের ভূমিকা শুধু ব্যাংকিংয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ২০২৪ সালেই আমাদের কমিউনিটি প্রোগ্রামগুলো থেকে প্রায় ১০ লাখ মানুষ উপকৃত হয়েছে। ম্যানগ্রোভ রোপণ, কৃষি উদ্ভাবন, গ্রামীণ চক্ষু চিকিৎসা সেবা এবং দক্ষতা প্রশিক্ষণের মতো উদ্যোগগুলো ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব তৈরির লক্ষ্যেরই অংশ। নাসের এজাজ বলেন, ‘একটি সীমিত শাখা-সম্পন্ন বিদেশি ব্যাংক হিসেবে আমাদের নির্ভরযোগ্য স্থানীয় অংশীদাররাই আমাদের প্রকৃত শক্তি। আমরা সংখ্যার চেয়ে মানুষের জীবনে বাস্তব পরিবর্তনে গুরুত্ব দিই।’ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স প্রধান বিতপি দাস চৌধুরী বলেন, ‘এই প্রকল্পগুলো কমিউনিটিগুলোর মধ্যে স্থিতিশীলতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার দৃষ্টান্ত। বিশেষ করে নারী ও প্রতিবন্ধীদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিটি প্রকল্প অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে পরিকল্পনা করি।’ ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা বেগম বলেন, ‘স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড শুধু একজন দাতা নয়, তারা প্রকৃতপক্ষে আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। তারা কমিউনিটির প্রয়োজনকে সম্মান করে এবং দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের দিকে নজর রাখে।’ তিনি আরও বলেন, এটা খুবই বিরল, যেখানে কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্র কৃষক বা দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, বিনিময়ে তা প্রচার বা স্বল্পমেয়াদি লাভ চায় না। ইস্পাহানি ইসলামিয়া আই ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হসপিটালের সিইও একেএম আখতারুজ্জামান জানান, তাদের সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের অংশীদারিত্ব শুরু হয় ভ্রাম্যমাণ চোখের হাসপাতাল থেকে, যা এখন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে সম্প্রসারিত হয়েছে। ফ্রেন্ডশিপের নির্বাহী পরিচালক রুনা খান বলেন, আমরা মূলধারার বাইরের মানুষের সঙ্গে কাজ করি- যাদের একসাথে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও জীবিকা প্রয়োজন। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গিই এ কাজকে সম্ভব করে তুলেছে। ২০২৪ সালের উল্লেখযোগ্য উদ্যোগগুলোর মধ্যে ছিল- যশোরে কৃষকের আয় বৃদ্ধি, হাওর অঞ্চলে জলবায়ু-স্মার্ট কৃষি, মৌচাষে মূল্য সংযোজন, গাজীপুরে যুব প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং দুর্যোগপ্রবণ চরাঞ্চলে বিকল্প জীবিকার সুযোগ সৃষ্টি- সবকিছুই দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য স্থিতিশীলতা ও সম্ভাবনা তৈরির লক্ষ্যেই পরিচালিত।
১৮ মে, ২০২৫
প্রায় ২ কোটি মানুষের আর্থিক উন্নয়নে ভূমিকা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের
হঠাৎ বিকট শব্দে ভেঙে পড়ল আয়রন ব্রিজ
হঠাৎ বিকট শব্দে ভেঙে পড়ল আয়রন ব্রিজ
বৃষ্টির জমা পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
বৃষ্টির জমা পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
বাসচাপায় বাইক আরোহী নিহত, বাসে আগুন জনতার 
বাসচাপায় বাইক আরোহী নিহত, বাসে আগুন জনতার 
ঈদযাত্রার ১৪০ কোচ মেরামত হচ্ছে সৈয়দপুরে 
ঈদযাত্রার ১৪০ কোচ মেরামত হচ্ছে সৈয়দপুরে 
সিরাজগঞ্জে সবজি বিক্রেতা হত্যায় ৬ আসামির মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে সবজি বিক্রেতা হত্যায় ৬ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে ট্রিপল মার্ডার মামলায় দেবরের মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে ট্রিপল মার্ডার মামলায় দেবরের মৃত্যুদণ্ড
শেরপুরে বন্যার শঙ্কা, বিপৎসীমায় চেল্লাখালী নদীর পানি
শেরপুরে বন্যার শঙ্কা, বিপৎসীমায় চেল্লাখালী নদীর পানি
১০ লাখে বিক্রির আশা ১ টনের ‘সম্রাট’
১০ লাখে বিক্রির আশা ১ টনের ‘সম্রাট’
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে আসল জয়ী চীন?

চলতি মাসে যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় যুদ্ধে জড়ায় দুই দেশে। এতে উভয় দেশ নিজেদের জয়ী বলে দাবি করেছে। তবে এ সংঘাতে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে চীন। এতে অপ্রত্যাশিত বিজয়ী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে চীনের প্রতিরক্ষা শিল্প। ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে চীনা অস্ত্র ব্যবস্থার ব্যবহার এবং এর কথিত সাফল্য বিশ্বব্যাপী আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ যুদ্ধের মাধ্যমে চীনের প্রতিরক্ষা খাতের অপ্রত্যাশিত উত্থান হয়েছে।  সংঘাতের সূচনা গত ২২ এপ্রিল ভারত শাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হন। এই হামলার জন্য ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে এবং ৭ মে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামো’ লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এ অভিযানকে ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে  উল্লেখ করেছে। এরপর উভয় দেশের মধ্যে ড্রোন, মিসাইল এবং যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে পাল্টাপাল্টি হামলা শুরু হয়। ভারত তার ফ্রান্স ও রাশিয়ার তৈরি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে। অন্যদিকে এর মোকাবিলায় পাকিস্তান চীনের সঙ্গে যৌথভাবে উৎপাদিত জে-১০ এবং জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান মোতায়েন করে। উভয় পক্ষই দাবি করে তাদের বিমান সীমানা অতিক্রম করেনি এবং দূর থেকে মিসাইল নিক্ষেপ করেছে। পাকিস্তান দাবি করে, তারা ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান, যার মধ্যে ফ্রান্সের তৈরি রাফাল বিমানও ছিল, ভূপাতিত করেছে। ভারত এই দাবির বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি। ভারতীয় বিমানবাহিনীর এয়ার মার্শাল এ কে ভারতি বলেন, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি স্বাভাবিক। আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জন করেছি এবং আমাদের সব পাইলট নিরাপদে ফিরে এসেছে। চীনা অস্ত্রের প্রভাব পাকিস্তানের যুদ্ধবিমানে চীনা প্রযুক্তির ব্যবহার এই সংঘাতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে আমেরিকান কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বলা হয়, পাকিস্তান সম্ভবত চীনের তৈরি জে-১০ বিমান ব্যবহার করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানের বিরুদ্ধে এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল ছুড়েছে। এই ঘটনাকে কিছু বিশেষজ্ঞ চীনা প্রতিরক্ষা শিল্পের জন্য একটি ‘ডিপসিক মুহূর্ত’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এটি মূলত চীনা প্রযুক্তির সাফল্যকে তুলে ধরেছে। চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র কর্নেল ঝৌ বো বিবিসিকে বলেন, এই সংঘাত চীনা অস্ত্র শিল্পের জন্য একটি বড় বিজ্ঞাপন। এর আগে চীনের কাছে তার অস্ত্র ব্যবস্থা যুদ্ধক্ষেত্রে পরীক্ষা করার সুযোগ ছিল না। তিনি আরও বলেন, এই ঘটনা প্রমাণ করে যে চীনের কিছু অস্ত্র ব্যবস্থা বিশ্বের সেরাদের সমকক্ষ। চীনের অ্যাভিক চেংডু এয়ারক্রাফট কোম্পানি, যারা জে-১০ যুদ্ধবিমান তৈরি করে, তাদের শেয়ারের মূল্য গত সপ্তাহে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। চীনা সামাজিক মিডিয়ায় জে-১০ এর কথিত সাফল্য নিয়ে উচ্ছ্বাস ও জাতীয়তাবাদী বার্তা ছড়িয়ে পড়েছে। ইতালির ভেরোনার ইন্টারন্যাশনাল টিম ফর দ্য স্টাডি অব সিকিউরিটির গবেষক কার্লোটা রিনাউদো বলেন, ‘বর্তমানে বাস্তবতার চেয়ে উপলব্ধি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই দৃষ্টিকোণ থেকে চীনই প্রকৃত বিজয়ী।’ ভারতের সাফল্য ও কৌশল ভারত দাবি করেছে, তারা পাকিস্তানে লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জৈশ-ই-মোহাম্মদের মতো নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠনের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে অন্তত ১০০ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে। ভারতীয় সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা ১০ মে ভোরে পাকিস্তানের ১১টি বিমান ঘাঁটিতে সমন্বিত হামলা চালায়, যার মধ্যে রাওয়ালপিন্ডির কাছে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ নুর খান বিমান ঘাঁটিও ছিল। লন্ডনের কিংস কলেজের অধ্যাপক ওয়াল্টার ল্যাডউইগ বলেন, ভারতীয় বিমানবাহিনী পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও রাডার নিষ্ক্রিয় করে সুনির্দিষ্টভাবে হামলা চালিয়েছে। এই হামলাগুলো ছিল অত্যন্ত নির্ভুল। তিনি আরও বলেন, ভারতীয় পাইলটরা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি সক্রিয় থাকা সত্ত্বেও মিশন সম্পন্ন করেছে। তবে, ভারত তার মিশনের বিস্তারিত কৌশল প্রকাশ না করায় ‘ঘটনার বর্ণনার নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে,’ বলে মনে করেন ল্যাডউইগ। পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া পাকিস্তান ভারতের হামলার জবাবে ভারতীয় বিমান ঘাঁটিতে মিসাইল ও বিমান হামলা চালায়, তবে ভারত দাবি করে এতে কোনো ক্ষতি হয়নি। সংঘাত তীব্র হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা হস্তক্ষেপ করে উভয় দেশকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করায়। চীন-পাকিস্তান সম্পর্ক চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিনের কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের অংশ হিসেবে চীন পাকিস্তানে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। পাকিস্তানি নিরাপত্তা বিশ্লেষক ইমতিয়াজ গুল বলেন, চীনের অস্ত্র ব্যবস্থা এই সংঘাতে ভারতীয় পরিকল্পনাকারীদের জন্য একটি চমক ছিল। তারা সম্ভবত চীন-পাকিস্তানের আধুনিক যুদ্ধে সহযোগিতার গভীরতা আন্দাজ করতে পারেনি। বিশ্বব্যাপী প্রভাব চীনা অস্ত্রের এই কথিত সাফল্য পশ্চিমা রাজধানীগুলোতে বিশ্লেষণের বিষয় হয়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক, আর চীন চতুর্থ। চীন মূলত মিয়ানমার ও পাকিস্তানের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অস্ত্র বিক্রি করে। তবে, অতীতে চীনা অস্ত্রের গুণগত মান ও প্রযুক্তিগত সমস্যা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২২ সালে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী জেএফ-১৭ বিমানে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে বেশ কয়েকটি বিমান ব্যবহার বন্ধ করে দেয়। ভারতের জন্য শিক্ষা ভারত ও চীনের মধ্যে হিমালয়ে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ রয়েছে। ১৯৬২ সালে দুই দেশের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে ভারত পরাজিত হয়। ২০২০ সালে লাদাখে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সংঘাত ভারতের জন্য একটি সতর্কবার্তা। চীন পাকিস্তানকে যে বিমানগুলো সরবরাহ করেছে, সেগুলো তাদের পুরোনো মডেল। চীন ইতোমধ্যে আরও উন্নত জে-২০ স্টিলথ যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে। এসব বিমান রাডার এড়াতে সক্ষম। এই সংঘাতে ভারত ও পাকিস্তান উভয়েই নিজেদের সাফল্য দাবি করলেও, চীনের প্রতিরক্ষা শিল্প এর সবচেয়ে বড় বিজয়ী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এটি চীনা অস্ত্রের কথিত সাফল্য বিশ্বব্যাপী এর বাজার সম্প্রসারণে সহায়ক হতে পারে। তবে এখনো নানাভাবে চলছে এ যুদ্ধের চুলচেরা বিশ্লেষণ।   
ইসরায়েলের হাইফা বন্দরে যে কোনো সময় হামলা
ইসরায়েলের হাইফা বন্দরে যে কোনো সময় হামলা
দিল্লির কথা বলে পাকিস্তানে গিয়েছেন এই ইউটিউবার, এরপর...
দিল্লির কথা বলে পাকিস্তানে গিয়েছেন এই ইউটিউবার, এরপর...
পুরো গাজাই নিয়ে নেবেন নেতানিয়াহু!
পুরো গাজাই নিয়ে নেবেন নেতানিয়াহু!
​​​​​​​ট্রাম্প যুদ্ধ থামিয়েছেন, অস্বীকার করছে ভারত
​​​​​​​ট্রাম্প যুদ্ধ থামিয়েছেন, অস্বীকার করছে ভারত
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ভারতপন্থিদের তীব্র সংঘর্ষ, নিহত ১২
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ভারতপন্থিদের তীব্র সংঘর্ষ, নিহত ১২
পাকিস্তানকে সমর্থন করায় মুসলিম দেশের পণ্য বয়কট ভারতের
পাকিস্তানকে সমর্থন করায় মুসলিম দেশের পণ্য বয়কট ভারতের
কম হোক ভালো হোক : তিশা
কম হোক ভালো হোক : তিশা
৪০ বছর পর একসঙ্গে
৪০ বছর পর একসঙ্গে
নীরবতা ভেঙে আবারও শোবিজে কিম গারাম
নীরবতা ভেঙে আবারও শোবিজে কিম গারাম
প্রাণনাশের হুমকিতে উদ্বিগ্ন মিষ্টি জান্নাত
প্রাণনাশের হুমকিতে উদ্বিগ্ন মিষ্টি জান্নাত
গায়ক নোবেল গ্রেপ্তার
গায়ক নোবেল গ্রেপ্তার
শিল্পীদের নিরাপত্তার দাবিতে অভিনয়শিল্পী সংঘের বিবৃতি
শিল্পীদের নিরাপত্তার দাবিতে অভিনয়শিল্পী সংঘের বিবৃতি
কাশিমপুর কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কাশিমপুর কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
কোচিংয়ে ফিরছেন ক্লপ!
কোচিংয়ে ফিরছেন ক্লপ!
নাটকীয় মোড় সিরি আ-তে, কোচ ছাড়া শিরোপা ফাইনাল
নাটকীয় মোড় সিরি আ-তে, কোচ ছাড়া শিরোপা ফাইনাল
বার্সায় মেসির ১০ নম্বর জার্সি পাচ্ছেন ইয়ামাল!
বার্সায় মেসির ১০ নম্বর জার্সি পাচ্ছেন ইয়ামাল!
১৭ বছর বয়সেই ফুটবল দুনিয়া কাঁপাচ্ছেন স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সার তরুণ সেনসেশন লামিন ইয়ামাল। বার্সেলোনার ইতিহাসে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় তরুণদের একজন ইয়ামাল এবার পেতে চলেছেন ক্লাবের সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন জার্সি—লিওনেল মেসির ঐতিহাসিক নম্বর ১০। লা মাসিয়া থেকে উঠে আসা ইয়ামালের সঙ্গে নতুন দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা, যা কার্যকর হবে তার ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর। এই চুক্তিতে রাখা হচ্ছে এক বিশাল অঙ্কের রিলিজ ক্লজ—১ বিলিয়ন ইউরো! বার্সার উদ্দেশ্য পরিষ্কার: নেইমারের মতো ঘটনা আর নয়। এছাড়াও মেসি, রোনালদিনহো, রিভালদোর মতো কিংবদন্তিদের উত্তরসূরি হয়ে ১০ নম্বর জার্সির ভার কাঁধে তুলতে যাচ্ছেন ইয়ামাল। এর আগে এই নম্বর ছিল আনসু ফাতির দখলে, যিনি চোটে পড়ায় ধীরে ধীরে মূল দল থেকে সরে পড়েছেন এবং গ্রীষ্মে ক্লাব ছাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই মৌসুমে বার্সার ঘরোয়া ট্রেবল জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন ইয়ামাল। কোচ হ্যান্সি ফ্লিকের অধীনে তিনি হয়ে উঠেছেন বিশ্বের সেরা তরুণ ফুটবলারদের একজন। অনেকেই তাকে ২০২৫ সালের ব্যালন ডি’অর এর শীর্ষ প্রার্থী হিসেবেও দেখছেন। বর্তমানে তিনি যে ১৯ নম্বর জার্সি পরছেন, সেটিই একসময় পরতেন তরুণ লিওনেল মেসি। মেসি ২০০৮ সালে পেয়েছিলেন ১০ নম্বর, আর এখন সেই একই পথ ধরে এগোচ্ছেন ইয়ামাল। বার্সা এ বছর ক্লাব বিশ্বকাপে খেলবে না—যার ফলে ইয়ামালকে কিছুটা বিশ্রাম দেওয়া যাবে। গত দুই মৌসুমে তার মাঠে থাকা সময় প্রায় ৮,৬০০ মিনিট! এত অল্প বয়সে এত বড় দায়িত্ব সামলে ব্যালন ডি’অর জয় কি এবার তার ভাগ্যে লেখা? বার্সা সমর্থকরা নিশ্চয়ই আজ থেকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে—মেসির ছায়া নয়, এবার জন্ম নিচ্ছে নতুন এক আলো, নাম লামিন ইয়ামাল।
ভিনির ডকুমেন্টারিকে চ্যালেঞ্জ ভ্যালেন্সিয়ার, আদালতে যাওয়ার হুমকি
ভিনির ডকুমেন্টারিকে চ্যালেঞ্জ ভ্যালেন্সিয়ার, আদালতে যাওয়ার হুমকি
‘অবিশ্বাস্য’ হারের পর বাংলাদেশের কোচের কণ্ঠে হতাশা
‘অবিশ্বাস্য’ হারের পর বাংলাদেশের কোচের কণ্ঠে হতাশা
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X