rongdhanu Group
জিকো-মোরসালিনসহ পাঁচ ফুটবলার নিষিদ্ধ

জিকো-মোরসালিনসহ পাঁচ ফুটবলার নিষিদ্ধ

সন্ধায় এফসি কাপের গ্রুপপর্বের ম্যাচে ভারতের ক্লাব ওডিশা এফসির বিপক্ষে মাঠে নামবে বসুন্ধরা কিংস। অবশ্য মাঠ নামার আগেই কিংস শিবিরে ঝড় বয়ে গেছে। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পাঁচজন ফুটবলারকে সাময়িক
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
নির্বাচনের আগে অস্ত্রের ঝনঝনানি বাড়তে পারে : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনের আগে অস্ত্রের ঝনঝনানি বাড়তে পারে : ডিএমপি কমিশনার
গণসংবর্ধনা নিতে রাজি হননি প্রধানমন্ত্রী
গণসংবর্ধনা নিতে রাজি হননি প্রধানমন্ত্রী
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান অনুমোদন
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান অনুমোদন
ক্ষমা চাইলেন আম্পায়ার চিনু, মামলা তুলে নিলেন রকিবুল
ক্ষমা চাইলেন আম্পায়ার চিনু, মামলা তুলে নিলেন রকিবুল
ভিসানীতি নিয়ে পুলিশের অবস্থান জানালেন ডিএমপি কমিশনার
ভিসানীতি নিয়ে পুলিশের অবস্থান জানালেন ডিএমপি কমিশনার
Jamuna
Electromart
  • আলম রায়হান
    আলম রায়হানসিনিয়র সাংবাদিক

    আলুর দোষ এবং সাপলুডু

    দেশের নিত্যপণ্যের বাজার যেন সাগরের ঢেউ। একের পর এক, বিরামহীন। লাগাতার নিরন্তর প্রক্রিয়া। পণ্যমূল্য সাগরের বিরামহীন ঢেউয়ের মতো আঘাত হানে। এ যেন থামার নয়। এ ধারায় এখন চলছে আলুপর্ব। আর আলুর এ দোষ কাটাতে সংশ্লিষ্টরা ছোটাছুটি করছেন এদিক-ওদিক। এডাল-ওডালে দুরন্ত বাঁদরের মতো। এদিকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে গজেন্দ্র চালে চলা সরকার আলু-ডিম-পেঁয়াজের দাম বেঁধে দিয়েছে। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দামে এসব পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। সবকিছু ছাড়িয়ে দেশে প্রধান আলোচ্য প্রসঙ্গ, আলুর দোষ। এমনকি আসন্ন নির্বাচনে প্রতীক হিসেবেও আলুকে বিবেচনায় নেওয়ার দাবি রাখে বলেও অনেকেই মনে করেন। আবার কারও কারও মতে, আগামী নির্বাচন নিয়েও আলুকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটতে পারে। আর এমনটা হলে রাজনীতিকদের
    সৈয়দ বোরহান কবীর
    সৈয়দ বোরহান কবীরনির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

    কী হবে এই অক্টোবরে

    ‘ব্ল্যাক অক্টোবর’ একটি সাড়া জাগানো কানাডীয় প্রামাণ্যচিত্র। সিবিসি ২০০০ সালে এই প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মাণ করে। ১৯৭০ সালে ব্রিটিশ ট্রেড কমিশনার এবং একজন প্রাদেশিক মন্ত্রীর অপহরণ নিয়ে নির্মিত এ প্রামাণ্য চিত্রে কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর সাক্ষাৎকারও রয়েছে। ৭০-এ এই অপহরণ ঘটনায় কানাডার রাজনীতি টালমাটাল হয়েছিল। কমিউনিস্ট শাসন অবসানের শেষপ্রান্তে রাশিয়ার (সোভিয়েত ইউনিয়ন) ক্ষমতার টানাপোড়েন নিয়েও ‘ব্ল্যাক অক্টোবর’ শিরোনামে একটি আলোচিত প্রামাণ্যচিত্র রয়েছে। ১৯৯৩ সালে নির্মিত ওই প্রামাণ্যচিত্রে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বরিস ইলিয়েৎসিনের সঙ্গে রুশ পার্লামেন্টের প্রকাশ্য বিরোধের ঘটনা। একপর্যায়ে রুশ প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট আক্রমণের জন্য সেনাবাহিনী তলব করেন। রুশ পার্লামেন্টের সব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেন। এক ডিক্রি জারি করে পার্লামেন্ট (সুপ্রিম সোভিয়েত)
    শহীদুল হাসান খোকন
    শহীদুল হাসান খোকনসাংবাদিক ও কলাম লেখক

    পশ্চিমা অর্থায়নে পরিচালিত মানবাধিকার সংস্থার টার্গেটে হাসিনা সরকার

    বাংলাদেশে মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সংক্ষেপে যাদের বলা হয় এনজিও। সংস্থাগুলোর বেশিরভাগই চলে পশ্চিমা বিশ্বের অর্থায়নে। আর এ কারণে তারা কোথা থেকে পরিচালিত হয় সেটা তাদের মনেও রাখতে হয়।  স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ নানা সময়ে ধর্মীয় মৌলবাদীদের শিকার হয়েছেন। ধর্মীয় মৌলবাদীদের দ্বারা নির্যাতিতও হয়েছেন তারা। তবে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা এনজিওগুলো এসব বিষয়ে কথা বলেছে বা প্রতিবাদ জানিয়েছে বলে তেমন নজির নেই।  সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিপীড়নের বড় কয়েকটি ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি আমরা। যশোরের অভয়নগর কিংবা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের বাড়ি ছাড়া করার ঘটনা এখনো সবার মনে দাগ কাটে। সংখ্যালঘু নিপীড়নের এসব ঘটনায় পশ্চিমা অর্থায়নে
  • আনোয়ার হাকিম
    আনোয়ার হাকিমঅবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা 

    প্রবীণ দিবসে প্রবীণের ভাবনা

    ‘সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে  ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল  পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন  তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল  সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেনদেন  থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন’।  কবিতাটি আপাত রোমান্টিকতা আর বেদনা বিধুরতার অনুপম দৃষ্টান্ত হইলেও এর গুঢ় রহস্য আরো ব্যাপক। জীবনানন্দ দাশ দিনশেষে অন্ধকারে মুখোমুখি বসিয়া জীবনের সব লেনদেন শেষ করিতে চাহিয়াছিলেন। পারিয়াছিলেন কি না তাহা লইয়া গবেষণা হইতে পারে। কিন্তু আমরা যান্ত্রিক ট্রামের নিচে তাহার দেহদান চাক্ষুষ করিয়াছি। কবিতাটির এই কয়েকটি চরণ আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে স্মরণ করিয়া কিছুটা বিশ্লেষণে প্রয়াসী হইয়াছি।  প্রবীণদের লইয়া বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে নানাবিধ

    রাজনীতিতে ভালো মানুষ কোণঠাসা, চলছে নীতির দুর্ভিক্ষ

    ‘রাজনীতিতে ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে’ বলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেন। এ বিষয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর (শনিবার) কালবেলার ফেসবুক পেজে (Kalbela Online) পাঠকের মতামত জানতে চাওয়া হয়। সেখান থেকে বাছাইকৃত ২০টি মতামত প্রকাশ করা হলো। ‘খারাপ টাকা ভালো টাকাকে বাজার থেকে হটিয়ে দেয়’- ইংরেজ অর্থনীতিবিদ স্যার টমাস গ্রেশামের এ বিধিকে বর্তমান দেশের রাজনীতির সঙ্গে মিলিয়ে মন্তব্য করেছেন পাঠকরা। তারা বলতে চেয়েছেন, রাজনীতিতে ভালো মানুষ রয়েছেন। তারা নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ারও চেষ্টা করেন। কিন্তু রাজনীতিতে স্বার্থবাদী, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজরা আধিপত্য বিস্তার করেছেন। তাদের ভিড়ে ‘ভালো মানুষ’ হারিয়ে যাচ্ছেন। নতুন করে নিঃস্বার্থ মানুষ রাজনীতিতে যুক্ত হচ্ছেন

    বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় বিদেশিরা

    শামা ওবায়েদ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সদস্য। বিএনপির বর্তমান রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, আগামী নির্বাচন, আন্দোলনের গতি-প্রকৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এম মুসা। কালবেলা: বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেমন দেখছেন? শামা ওবায়েদ: বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সব পরিস্থিতিই ভয়াবহ। আওয়ামী লীগ সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় রয়েছে, যা বাংলাদেশকে বড় সংকটের দিকে নিয়ে গেছে। এ বাস্তবতায় বিএনপিসহ কোনো বিরোধী দল আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কথা চিন্তা করছে না। জনগণ নির্বাচনে যাওয়ার কথা চিন্তা করছে না। আমাদের প্রথম কাজ একটি সুষ্ঠু নির্বাচনী ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা। বিএনপি মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

জিকো-মোরসালিনসহ পাঁচ ফুটবলার নিষিদ্ধ

কোর্টে যাওয়ার পথে প্রাণটাই গেল ছাত্রদল নেতার

এএফসি কাপ / উড়িষ্যা এফসির বিপক্ষে মাঠে নামছে বসুন্ধরা কিংস

লুইস সুয়ারেজের ঐতিহাসিক হ্যাটট্রিক

কীটনাশক দিয়ে ৩০ মণ মাছ মারল দুর্বৃত্তরা

চাঁদপুরে পারিবারিক পুষ্টি বাগানে লাভবান কৃষক

গণসংবর্ধনা নিতে রাজি হননি প্রধানমন্ত্রী

বাকৃবি লাইব্রেরিয়ানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

ভুক্তভোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন ডিএমপি কমিশনার

১০

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বন্ধ আমদানি-রপ্তানি

১১

ক্ষমা চাইলেন আম্পায়ার চিনু, মামলা তুলে নিলেন রকিবুল

১২

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান অনুমোদন

১৩

ফেসবুকে ভক্তদের সাকিবপত্নীর ‘খোঁচা’

১৪

পদ্মার ইলিশে সয়লাব দৌলতদিয়া ঘাটের মাছবাজার

১৫

ভিসানীতি নিয়ে পুলিশের অবস্থান জানালেন ডিএমপি কমিশনার

১৬

নগরবাউল জেমসের জন্মদিন আজ

১৭

কাশফুলের নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সেজেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

১৮

নির্বাচনের আগে অস্ত্রের ঝনঝনানি বাড়তে পারে : ডিএমপি কমিশনার

১৯

কাঞ্জুরুহান ট্র্যাজেডির বিচারের আহ্বান ইন্দোনেশিয়ান পরিবারগুলোর

২০
Minister
ঢাকায় ঘরহীন দেড় কোটি মানুষ
দুই যুগ আগে জীবিকার তাগিদে গাইবান্ধা থেকে রাজধানী ঢাকায় আসেন আমিরুল ইসলাম। চাকরি করেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। থাকেন লালবাগের ছোটখাটো একটি ভাড়া বাসায়। দীর্ঘদিন ঢাকায় থাকলেও ফ্ল্যাট কিংবা বাড়ি কোনোটাই
কয়েলের বাজারেও অস্থিরতা
ডেঙ্গু মহামারির এ সময়ে মশা তাড়ানোর কয়েলও দৈনন্দিন জীবনে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হয়ে উঠেছে। তবে আলু, ডিম, মুরগির মতো দেশে কয়েলের বাজার নিয়েও তৈরি হয়েছে অরাজকতা। একদিকে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষকে এ ক্ষেত্রে
খালেদার বিদেশযাত্রা অনিশ্চিত
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। গতকাল রোববার তার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নাকচ করে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদেশ যেতে হলে খালেদা
বার্নিকাটের ওপর হামলায় ছাত্রলীগ নেতাসহ আসামি ৯
সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার পাঁচ বছর পর ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এতে ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনকে আসামি দেখানো হয়েছে।
গণসংবর্ধনা নিতে রাজি হননি প্রধানমন্ত্রী
গণসংবর্ধনা নিতে রাজি হননি প্রধানমন্ত্রী
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশন শেষে দেশে ফেরার পর প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গণসংবর্ধনা দিতে চেয়েছিলেন দলটির নেতাকর্মীরা। কিন্তু এতে প্রধানমন্ত্রী রাজি হননি। রোববার (১ অক্টোবর) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলের নেতাদের সঙ্গে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের যৌথসভা শেষে এ কথা জানান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। কাদের বলেন, নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে তাতে রাজি হননি। তিনি বলেন, ‘মহামারির কারণে প্রধানমন্ত্রীর অনেকগুলো বিদেশ সফরের পরেও তাকে তার প্রাপ্য সংবর্ধনা দিতে পারিনি। তিনি অনেক আন্তর্জাতিক পদ পেয়েছেন, অনেক জায়গায় বিশেষভাবে সংবর্ধিত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী যে সম্মান বয়ে এনেছেন, সে জন্য সংবর্ধনা তাকে দেওয়া উচিত।’ বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে জানানোর কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার বলে দিয়েছেন, রাস্তা বন্ধ করে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে সংবর্ধনা নেওয়ার ইচ্ছে তার নেই। কাজেই এ প্রোগ্রামটা বাদ দিতে হবে। তার সম্মতি নেই, তাই আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।’ গত ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্তরাজ্যে গেছেন। বুধবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে তিনি ঢাকায় ফিরবেন।
১ ঘণ্টা আগে

মার্কিন ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে সুখবর

২ ঘণ্টা আগে

বায়ুদূষণে শীর্ষে পাকিস্তান, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি

৫ ঘণ্টা আগে

রাজধানীতে বিপুল মাদকসহ গ্রেপ্তার ৫৬

৩ ঘণ্টা আগে

ঢাকায় ঘরহীন দেড় কোটি মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে
খালেদার বিদেশযাত্রা অনিশ্চিত
খালেদার বিদেশযাত্রা অনিশ্চিত
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। গতকাল রোববার তার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নাকচ করে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদেশ যেতে হলে খালেদা জিয়াকে জেলে গিয়ে আবার আদালতে আবেদন করতে হবে। কিন্তু বিদেশে পাঠানোর অনুমতির জন্য আদালতে যেতে রাজি নয় খালেদা জিয়ার পরিবার ও বিএনপি। বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের দাবি, সরকার চাইলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাহী আদেশে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ করে দিতে পারে। এদিকে, সরকারের পক্ষ থেকে আইনি প্রক্রিয়ার কথা বলা হলেও খালেদা জিয়ার আবেদন বাতিল হওয়ার পেছনে অন্য কারণের কথা বলছে বিএনপি। দলটির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল দাবি করেছেন, শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের শর্ত না মানায় খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি। খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথাবার্তা বলে তার পরিবার আশাবাদী হয়ে উঠেছিল। তাদের ধারণা ছিল, শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীকে এবার বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হতে পারে। সরকারের তরফ থেকেও ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছিল, খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য করা পরিবারের আবেদন ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে শেষ পর্যন্ত সেই আবেদন নাকচ করে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদেশে যেতে হলে খালেদা জিয়াকে জেলে গিয়ে আবার আদালতে আবেদন করতে হবে। গতকাল দুপুরে রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘এর আগে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে মতামত দিয়েছেন, তা-ই আইনের অবস্থান এবং সেটিই সঠিক।’ পরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত আইনি ব্যাখ্যা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথম যে আবেদনটি ছিল, যা ২০২০ সালের মার্চে নিষ্পত্তি হয়। সেই আবেদনে বলা ছিল, খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ, তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা যেন করা হয়। তখন দুটি শর্তে তার দণ্ডাদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১-এর উপধারা-১-এর ক্ষমতাবলে দেওয়া হয়েছিল। শর্তগুলো হলো প্রথমত, তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন। দ্বিতীয়ত, তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। সেই শর্তগুলো মেনে খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্ত হন এবং বাসায় ফিরে যান। সেভাবেই সেই দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়। তবে প্রতি ছয় মাস বৃদ্ধি করা যাবে কি না, বিষয়টি উন্মুক্ত ছিল। এরপর সেই সময়সীমা ছয় মাস করে মোট আটবার বাড়ানো হয়েছে। চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে আইনে কেন সুযোগ নেই, সেই ব্যাখ্যা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় কোনো দরখাস্ত যদি একবার নিষ্পত্তি করা হয়, সেই নিষ্পত্তি করা দরখাস্ত পুনর্বিবেচনা করার অবকাশ আইনে থাকে না। আমরা ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১-এর উপধারা ১, ২, ৩, ৪, ৫ এবং সর্বশেষ উপধারা ৬ ব্যাখ্যা করে মতামত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। সেই মতামত হচ্ছে, ৪০১ ধারার ক্ষমতাবলে যে দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়েছে, সেটি অতীত ও শেষ হয়ে গেছে। এটি আর খোলার কোনো উপায় নেই।’ এ অবস্থায় খালেদা জিয়ার পরিবার তাকে বিদেশে পাঠাতে চাইলে তাদের করণীয় সম্পর্কে জানতে জান একজন সাংবাদিক। জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তাকে ফৌজদারি ৪০১ ধারায় দুটি শর্তযুক্তভাবে যে আদেশবলে সাজা স্থগিত রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, সেটি বাতিল করে তারপর আবার ফের বিবেচনা করার সুযোগ থাকলে তা করা হবে।’ এর আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করাতে হলে তাকে আদালতে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আদালত যদি অনুমতি দেন, তাহলে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন।’ প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর কাছে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘উপমহাদেশে ৪০১ ধারার ক্ষমতা যখন সরকার প্রয়োগ করে, তখন সেটিকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যায় না বলে সিদ্ধান্ত আছে। প্রধানমন্ত্রী যেটা বলেছেন, সেটি হচ্ছে এখন যে আদেশ আছে, যদি সেটি বাতিল করে তাকে আবার কারাগারে নেওয়া হয়, তাহলে আদালতে যেতে পারেন। এ অবস্থায় তিনি আদালতে যেতে পারেন বলে এ রকম সুযোগ নেই।’ এরপর একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, তাহলে সেই আদেশ বাতিল করা হবে কি না? জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বাতিল করাটা অমানবিক হবে, বাতিল করব না।’ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন বাতিল হওয়ার পর গতকাল রাতে কিশোরগঞ্জে বিএনপির রোডমার্চের সমাপনী সমাবেশে দলটির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল দাবি করেন, খালেদা জিয়াকে শর্ত দেওয়া হয়েছিল—তিনি যদি চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে চান, তাহলে বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে আসতে হবে। বিএনপি থেকে উত্তর দেওয়ার আগেই অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়া তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, তার জীবনে গণতন্ত্রের জন্য কোনো শর্ত নেই। ভোটের অধিকারের জন্য, এই দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য কোনো শর্ত নেই। কোনো শর্ত খালেদা জিয়ার নামের সঙ্গে যায় না এবং আমরাও তা মানি না।’ এদিকে চিকিৎসার জন্য ‘অসুস্থ’ খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দেওয়ার সরকারি এই সিদ্ধান্তকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণ বলে মনে করছে বিএনপি। খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের অভিযোগ, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে করা আবেদন আইনগতভাবে বিবেচনা না করে রাজনৈতিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে। খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘সরকারের এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হয়েছে, দেশে আইনের শাসন নেই। এর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার প্রতি এক ভয়ংকর তামাশা করা হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, সরকার চাইলেই নির্বাহী আদেশে তাকে মুক্তি দিতে পারত এবং বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ করে দিতে পারত।’ জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে পরিবারের করা আবেদন নাকচ হওয়ায় একদফা দাবিতে চলমান আন্দোলনে এই ইস্যুকে জোরালোভাবে সম্পৃক্ত করবে বিএনপি। একদফা দাবি আদায়ে জোটগত কর্মসূচির পাশাপাশি খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে দলীয়ভাবে কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। আজ সোমবার দলের স্থায়ী কমিটির সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার ব্যাপারে সরকার নতুন করে যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তাতে দেখা যায়, আন্দোলনের মাধ্যমে সুরাহার পথ বের করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘এর আগে কারাবন্দি থাকা অবস্থায় আ স ম আবদুর রব এবং প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিম চিকিৎসার সুযোগ পেয়েছেন। বিএনপি চেয়ারপারসন কেন পাবেন না? খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকার যা করছে তাতে মনে হয়, তাদের কাছে আইন ও বিধিবিধান কিছুই নয়। সরকার পরিকল্পিতভাবে খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। নেত্রীর যদি কিছু হয়, তাহলে এর দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।’ এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার বোনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেন। এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ আবেদন মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। লিভার জটিলতা ছাড়াও ৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ফুসফুস, কিডনি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। গত ৯ আগস্ট গুলশানের বাসা ফিরোজায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তে তাকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৫৩ দিন ধরে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে ১৯ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছে। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘বোর্ডের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, উনার লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে। সেজন্য তাকে দ্রুত বিদেশে উন্নত মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে পাঠানো দরকার।’ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত করে সরকার তাকে শর্তসাপেক্ষে কারামুক্তি দেয়। এরপর পরিবারের আবেদনে ছয় মাস পরপর তার মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার। সর্বশেষ গত ১২ সেপ্টেম্বর এই মেয়াদ আরও ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আজ কৃষক সমাবেশ
একদফার আন্দোলন / ঢাকায় আজ কৃষক সমাবেশ
বিএনপিকে নির্বাচনে যাওয়ার শর্ত দিয়েছিল সরকার : আলাল
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা / বিএনপিকে নির্বাচনে যাওয়ার শর্ত দিয়েছিল সরকার : আলাল
লাইভে ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা, বাঁচালো পুলিশ
লাইভে ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা, বাঁচালো পুলিশ
খালেদা জিয়া পালিয়ে যাওয়ার মানুষ না : নজরুল ইসলাম
খালেদা জিয়া পালিয়ে যাওয়ার মানুষ না : নজরুল ইসলাম
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর দাবি আ.লীগ নেতার
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর দাবি আ.লীগ নেতার
দুর্বার গণআন্দোলনেই সরকারের পতন ঘটবে : যুবদল সভাপতি
দুর্বার গণআন্দোলনেই সরকারের পতন ঘটবে : যুবদল সভাপতি

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি

সদ্য শেষ হওয়া সেপ্টেম্বর মাসে পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৪৩১ কোটি ডলার বা ৪ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। তবে এই আয় সেপ্টেম্বরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। রোববার (১ অক্টোবর) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) পণ্য রপ্তানির এ হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখান থেকে এসব জানা গেছে। ইপিবির তথ্যে দেখা গেছে, সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। মাসটিতে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৩৬ কোটি ডলার। আয় হয়েছে লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কম ৪৩১ কোটি ডলার। গত জুলাই ও আগস্ট মাসে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল যথাক্রমে ৪৫৯ ও ৪৭৮ কোটি ডলারের। সেপ্টেম্বরে তা কমে ৪৩১ কোটি ডলার হয়েছে। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের তুলনায় তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে। সেক্ষেত্রে গত জুলাইয়ের তুলনায় কমেছে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ আর আগস্টের তুলনায় কমেছে ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বা তিন মাসে এক হাজার ৩৬৯ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) তুলনায় ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ বেশি। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে রপ্তানি আয় ছিল ১ হাজার ২৫০ কোটি ডলার। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। এদিকে রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশই এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। যেখানে ১ হাজার ১৬২ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ শতাংশ বেশি। তৈরি পোশাক খাতের মধ্যে ৬৭৬ কোটি ডলারের নিট পোশাক ও ৪৮৫ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ সময়ে নিট পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৯ দশমিক ৭০ শতাংশ আর ওভেন পোশাকের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। অন্যদিকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত খাদ্য, বাইসাইকেলসহ প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে। এ তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে এসেছে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। এ রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ কম। এ ছাড়া প্রথম প্রান্তিকে পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি ৯ দশমিক ৬৭, হোম টেক্সটাইলে ৪৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ, চামড়াবিহীন জুতায় ১ শতাংশ ও হিমায়িত খাদ্যের রপ্তানি ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছে। একই সময়ে প্ল্যাস্টিক পণ্যে ১৬ দশমিক ২৪ শতাংশ, ম্যান মেইড ফাইবারে ৫১ দশমিক ৪৩ শতাংশ ও গ্ল্যাস ওয়্যারে ৬৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

রেকর্ড ১ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ

দেশের ব্যাংকিংখাতে নতুন রেকর্ড পরিমাণ খেলাপি ঋণ হয়েছে। চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত এ ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ব্যাংকিংখাতে করপোরেট সুশাসনের অভাবে খেলাপি ঋণ এই রেকর্ড পর্যায়ে এসেছে। জানা গেছে, গত তিন মাস অর্থাৎ  এপ্রিল, মে ও জুন মাসেই এই খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বিতরণকৃত ঋণের ১০ দশমিক ১১ শতাংশই খেলাপি ঋণ। যা টাকার অংকে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। এছাড়া এ সময় পর্যন্ত ব্যাংকিংখাতে মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকা।

ব্যাংকগুলোর কাছে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের লেনদেনের হিসাব চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কাছে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের লেনদেনের হিসাব জানতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত লেনদেনের হিসেব ব্যাংকগুলোকে দাখিল করার নির্দেশনা দিয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে।  আজ রোববার ব্যাংকগুলোর প্রতি সেই চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র দৈনিক কালবেলাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।  জানা গেছে, ওই চিঠিতে দুইটি ভিন্ন টেবিলে ডিজিটাল মাধ্যমে বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত লেনদেনের বেশকিছু তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। একটি টেবিলে মেটা, গুগলের মতো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে  বিজ্ঞাপন বাবদ খরচকৃত অর্থের পরিমাণ, উৎসে কর্তনকৃত কর, প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের ব্যাপ্তিকাল এবং বিজ্ঞাপন বাবদ দেশে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ জানতে চাওয়া হয়েছে।  পৃথক আরেকটি টেবিলে টাকা বাইরে পাঠানো এজেন্সির নাম, বিজ্ঞাপন প্রচার করা প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রচারিত বিজ্ঞাপন বাবদ পাঠানো অর্থের পরিমাণ, বিজ্ঞাপনের ব্যাপ্তিকাল এবং প্রতি ইউনিটের মূল্য বা দর জানতে চাওয়া হয়েছে।  প্রসঙ্গত, ডিজিটাল মাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞাপন প্রচার বাবদ কী পরিমাণ অর্থ খরচ হচ্ছে তার সঠিক হিসেবে কোন সরকারি সংস্থার কাছে নেই মর্মে গত শনিবার সংবাদ প্রকাশ করে দৈনিক কালবেলা। এরপরেই তথ্য পাওয়া যাচ্ছিল যে, ব্যাংকগুলোর কাছে এই তথ্য চেয়ে চিঠি দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১৫ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকগুলোর কাছে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের লেনদেনের হিসাব চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪১ মাসের মধ্যে রেমিট্যান্স সর্বনিম্ন

দেশে কোনোভাবেই ডলার সংকট যেন কাটছে না। এর ফলে দেশের বাজারে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ডলার সরবরাহ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে বড় ধাক্কা লেগেছে রেমিট্যান্স প্রবাহে। এতে করে দিন দিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয় এসেছে ১৩৪ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (এক টাকা সমান ১০৯.৫০ টাকা ধরে) এর পরিমাণ ১৪ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। এটি গত ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স। এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে এসেছিল ১০৯ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এরপর সেপ্টেম্বরের আগে আর কোনো মাসে এত কম রেমিট্যান্স আসেনি। রোববার (১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৪ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার। গত বছরের একই মাসে যা ছিল ১৫৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৮৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকে এসেছে ৩ কোটি ৫১ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১৮ কোটি ৪৮ লাখ ৪০ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫০ লাখ ৬০ হাজার ডলার। জানা গেছে, দেশে সাত ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এর আগে, গত জুলাই মাসে ১৯৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আগস্টে এসেছিল ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়। গত জুন মাসে রেকর্ড ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার (২.১৯ বিলিয়ন ডলার) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আসে। একক মাস হিসেবে যেটি ছিল প্রায় তিন বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর আগে ২০২০ সালের জুলাই মাসে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেকর্ড প্রবাসী আয় এসেছিল। অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, খোলাবাজারে ডলারের দাম বেশি। ফলে কিছু লাভের আশায় হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এতে আনুষ্ঠানিক বা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাহ কমেছে। দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক রেমিট্যান্স। যার হ্রাস-বৃদ্ধির ওপর অনেকটাই রিজার্ভের উত্থান-পতন নির্ভর করে। 
১৯ ঘণ্টা আগে
৪১ মাসের মধ্যে রেমিট্যান্স সর্বনিম্ন

পেপারফ্লাইয়ের কার্যক্রম বন্ধ

কোনো ধরনের পূর্বঘোষণা ছাড়াই কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে অনলাইনে পণ্য সরবরাহ (ডেলিভারি) সেবাদাতা স্টার্টআপ পেপারফ্লাই। প্রতিষ্ঠানটি তহবিল-সংকটের কারণ দেখিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এর ফলে বেকার হয়ে পড়েছেন প্রায় দুই হাজার কর্মী।  প্রতিষ্ঠানটি গত সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) থেকে গ্রাহকদের কাছ থেকে নতুন ডেলিভারির অর্ডার নিচ্ছে না। এতে বিপাকে পড়েছেন পেপারফ্লাইয়ের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতারা। পেপারফ্লাই জানিয়েছে, বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুত তহবিল না পাওয়া এবং সিভিসি ফাইন্যান্সের কাছে তাদের তহবিল আটকে থাকায় চরমভাবে নগদ অর্থ (ক্যাশ) সংকটে পড়েছে কোম্পানিটি। এই কারণে নতুন অর্ডার নেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে গ্রাহকদের কাছ থেকে এরই মধ্যে নেওয়া অর্ডারগুলো পর্যায়ক্রমে পৌঁছে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে স্থানীয় চার উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠা করেন পেপারফ্লাই। প্রতিষ্ঠানটি শুরু থেকেই দেশের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নিজস্ব কর্মী দিয়ে ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছে দিয়ে আসছিল। ২০২১ সালে ভারতের টিপিএল ব্যবসার জায়ান্ট ইকম এক্সপ্রেস পেপারফ্লাইয়ের ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণে এগিয়ে আসে। এরপর থেকে দুই বছর ২০২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ভারতের প্রতিষ্ঠানটি। পেপারফ্লাই আরও জানিয়েছে, ইকম থেকে পর্যায়ক্রমে আরও বিনিয়োগ আসার কথা ছিল। কিন্তু কয়েক মাস আগে ইকম আর বিনিয়োগ করবে না বলে জানিয়ে দেয়। এতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে পেপারফ্লাই দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী খুঁজতে থাকে। তবে আশানুরূপ সাড়া না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তবে খুব শিগগিরই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ঠিক করা হবে।
০১ অক্টোবর, ২০২৩
পেপারফ্লাইয়ের কার্যক্রম বন্ধ
Jarwa House
PHP Group
Rupali Bank

 

walton
banoful
কোর্টে যাওয়ার পথে প্রাণটাই গেল ছাত্রদল নেতার
কোর্টে যাওয়ার পথে প্রাণটাই গেল ছাত্রদল নেতার
কীটনাশক দিয়ে ৩০ মণ মাছ মারল দুর্বৃত্তরা
কীটনাশক দিয়ে ৩০ মণ মাছ মারল দুর্বৃত্তরা
চাঁদপুরে পারিবারিক পুষ্টি বাগানে লাভবান কৃষক
চাঁদপুরে পারিবারিক পুষ্টি বাগানে লাভবান কৃষক
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বন্ধ আমদানি-রপ্তানি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বন্ধ আমদানি-রপ্তানি
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান অনুমোদন
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান অনুমোদন
পদ্মার ইলিশে সয়লাব দৌলতদিয়া ঘাটের মাছবাজার
পদ্মার ইলিশে সয়লাব দৌলতদিয়া ঘাটের মাছবাজার
রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে আবারও বাস বন্ধ
রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে আবারও বাস বন্ধ
আত্মহত্যা নয়, সেই চিকিৎসককে খুন করেছেন জামাতা-বেয়াই
আত্মহত্যা নয়, সেই চিকিৎসককে খুন করেছেন জামাতা-বেয়াই
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

মেক্সিকোতে গির্জার ছাদ ধসে নিহত ৭

মেক্সিকোর তামাউলিপাস প্রদেশের একটি গির্জার ছাদ ধসে ৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ঘটনাস্থলে ধ্বংসস্তূপের নিচে কমপক্ষে ২০ জন আটকা পড়ে আছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় সময় রোববারে (১ অক্টোবর) এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সিউদাদ মাদেরোর সান্তা ক্রুজ গির্জার ছাদ ধসে পড়ার পর ৪৯ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে যারা আটকা পড়ে আছে তাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি শিশু রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে তামাউলিপাস প্রদেশের পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনার সময় সেখানে ব্যাপ্টিজম অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানে প্রায় শখানেক লোক উপস্থিত ছিলেন। ঠিক সে সময় এ ছাদ ধসে পড়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা গেছে গির্জার ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়াও আশপাশের লোকদের ধ্বংসস্তূপের চারপাশে ভিড় করে ভেতরে আটকাপড়া মানুষের জন্য অনুসন্ধান চালাতে দেখা যাচ্ছে। ঘটনার পরপরই জরুরি পরিষেবার দলগুলোকেও ঘটনাস্থলে হাজির হতে দেখা গেছে। অবশ্য সেখানকার কর্তৃপক্ষ জড়ো হওয়া মানুষকে নীরব থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন। কারণ, সেখানে আটকেপড়াদের কেউ যদি সাহায্যের জন্য ডাকে তাহলে যেন তা শোনা যায়।
বোমা হামলার ঘটনায় পিকেকে কঠিন জবাব দিল তুরস্ক
বোমা হামলার ঘটনায় পিকেকে কঠিন জবাব দিল তুরস্ক
মেক্সিকোতে কার্গো ট্রাক উল্টে ১০ অভিবাসীর মৃত্যু
মেক্সিকোতে কার্গো ট্রাক উল্টে ১০ অভিবাসীর মৃত্যু
নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শুরু আজ
নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শুরু আজ
বিমান থেকে সৌদিগামী ২৪ ভিক্ষুককে নামাল পাকিস্তান
বিমান থেকে সৌদিগামী ২৪ ভিক্ষুককে নামাল পাকিস্তান
ন্যাটো-মিত্র স্লোভাকিয়ার নির্বাচনে রাশিয়াপন্থি দল জয়ী
ন্যাটো-মিত্র স্লোভাকিয়ার নির্বাচনে রাশিয়াপন্থি দল জয়ী
মদিনার সেই পুরোনো বাড়িটি মহানবীর মেয়ে কুলসুমের নয়
মদিনার সেই পুরোনো বাড়িটি মহানবীর মেয়ে কুলসুমের নয়
নগরবাউল জেমসের জন্মদিন আজ
নগরবাউল জেমসের জন্মদিন আজ
এর থেকে বড় প্রাপ্তি কিছুই হতে পারে না
শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় প্রসঙ্গে নুসরাত / এর থেকে বড় প্রাপ্তি কিছুই হতে পারে না
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’-এর ট্রেলার প্রকাশ
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’-এর ট্রেলার প্রকাশ
কার টানে আটলান্টিক সাঁতরে পাড়ি দিতে চান মাহি?
কার টানে আটলান্টিক সাঁতরে পাড়ি দিতে চান মাহি?
ভাইরাল ফ্যামিলির টাইটেল গানে দোলা-রিজান
ভাইরাল ফ্যামিলির টাইটেল গানে দোলা-রিজান
মারামারির পর স্থগিত তারকাদের ক্রিকেট লীগ
মারামারির পর স্থগিত তারকাদের ক্রিকেট লীগ
রিপার আচরণ নিয়ে প্রশ্ন মৌসুমী হামিদের
তারকাদের মারামারি / রিপার আচরণ নিয়ে প্রশ্ন মৌসুমী হামিদের
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
জিকো-মোরসালিনসহ পাঁচ ফুটবলার নিষিদ্ধ
জিকো-মোরসালিনসহ পাঁচ ফুটবলার নিষিদ্ধ
উড়িষ্যা এফসির বিপক্ষে মাঠে নামছে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কাপ / উড়িষ্যা এফসির বিপক্ষে মাঠে নামছে বসুন্ধরা কিংস
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
আসন্ন ভারত বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ও শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ। সোমবার (২ অক্টোবর) ওয়ানডে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে গুয়াহাটির বারসাপাড়া ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। দুপুর আড়াইটায় শুরু হবে ম্যাচটি।   বিস্তারিত আসছে....  
লুইস সুয়ারেজের ঐতিহাসিক হ্যাটট্রিক
লুইস সুয়ারেজের ঐতিহাসিক হ্যাটট্রিক
ফেসবুকে ভক্তদের সাকিবপত্নীর ‘খোঁচা’
ফেসবুকে ভক্তদের সাকিবপত্নীর ‘খোঁচা’
ইভেন্ট
এশিয়া কাপ ক্রিকেট
এশিয়া কাপ ক্রিকেট
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
স্বাধীনতা কাপ
স্বাধীনতা কাপ
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
অ্যাশেজ সিরিজ
অ্যাশেজ সিরিজ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X
Islami Bank