‘অযৌক্তিক চাপের’ অভিযোগ তুলে জাতিসংঘে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি

‘অযৌক্তিক চাপের’ অভিযোগ তুলে জাতিসংঘে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশ বিভিন্ন মহল থেকে ‘অযাচিত, অযৌক্তিক ও আরোপিত রাজনৈতিক চাপের’ মুখোমুখি হচ্ছে দাবি করে জাতিসংঘের কাছে চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।  গত মাসে জাতিসংঘ মহাসচিবের
৭ বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল
৭ বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি
নৌকার প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতা বাতিলে এ. কে. আজাদের আপিল
ফরিদপুর-৩ / নৌকার প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতা বাতিলে এ. কে. আজাদের আপিল
ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫১
ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫১
জলবায়ু পরিবর্তন : ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি
জলবায়ু পরিবর্তন : ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি
শেখ হাসিনা মানেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
শেখ হাসিনা মানেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
  • পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্য কোর্সের লাগাম টানতে আরও একটি প্রচেষ্টা

    দৈনিক কালবেলায় ৭ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) ‘কাঠামো পাচ্ছে পাবলিক ভার্সিটির সান্ধ্য কোর্স’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে কালবেলার ফেসবুক পেজে (Kalbela Online) পাঠকের মতামত থেকে বাছাইকৃত মতামত প্রকাশ করা হলো। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে খেয়ালখুশি মতো সান্ধ্য কোর্স পরিচালনা করছে। এ নিয়ে বিগত সময়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সমালোচনাও করেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাবেক আচার্য (সাবেক রাষ্ট্রপতি) মোঃ আবদুল হামিদ। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনও (ইউজিসি) সান্ধ্য কোর্স বন্ধে বেশ কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। তাই এবার সান্ধ্য কোর্সকে একটি ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে ইউজিসি। এ লক্ষ্যে কোর্স পরিচালনায় গাইডলাইন প্রস্তুতের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে হেলাল হোসাইন নামের এক পাঠক লেখেন,
    ড. সেলিম জাহান
    ড. সেলিম জাহানইউএনডিপি’র মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন কার্যালয় ও দারিদ্র্য বিমোচন বিভাগের সাবেক পরিচালক

    দেশের নামটি বাংলাদেশ

    দেশের নামটি বাংলাদেশ, সেলিম জাহান: ইউএনডিপি'র মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন কার্যালয় ও দারিদ্র্য বিমোচন বিভাগের সাবেক পরিচালক  আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলেছে ন’মাস ধরে- স্বাধিকারের জন্যে, স্বাধীনতার জন্য, সার্বভৌমত্ব একটি রাষ্ট্রের জন্যে। সে যুদ্ধ সহায়তা পেয়েছে, সাহায্য পেয়েছে নানা জনের  কাছ থেকে, কিন্তু রাষ্ট্রপ্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পেতে আমাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯৭১ এর ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এখনো মনে আছে, সময়টা সম্ভবত ছিল সকাল ১০টা  বা সোয়া দশটা। বাবা তার লেখার টেবিলে বসে কাজ করছিলেন। পাশে খুব হাল্কা করে রেডিও চলছিল। মা পেছনের বারান্দায় বসে কুটনো কুটছেন। আমি সামনের বারান্দায় বসে কী একটা বই পড়ছিলাম। অন্যান্য বোন-ভাইয়েরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে। হঠাৎ বাবার ঘর থেকে
    ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার
    ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদারবিভাগীয় প্রধান, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, য

    জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ২৮-এর প্রথম সপ্তাহের লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ডের অর্জন

    জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন-কপ২৮ এর প্রথম সপ্তাহের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো এই পর্যন্ত জলবায়ু ফান্ডের ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থায়ন পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে, যা জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এমনি ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পরিবেশমন্ত্রী এবং জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন-কপ২৮ এর প্রেসিডেন্ট ড. সুলতান আল জাবের। এই ঘোষণা প্রথমবারের মতো খাদ্য ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার রূপান্তর, নবায়নযোগ্য শক্তি ও শক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ভারী শিল্প হতে কার্বনমুক্তকরণের জন্য ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়। দক্ষিণের দেশগুলোতে জলবায়ু সহায়তা বৃদ্ধির জন্য এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের গতি বৃদ্ধির জন্য আলটেরা নামক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি IMF এর SDRs
  • ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন
    ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনঅধ্যাপক ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য

    যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমনীতি নিয়ে উদ্বেগ নেই

    সদ্য প্রণীত মার্কিন শ্রমনীতি সামষ্টিক দরকষাকষির ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং একটি ন্যায্য কর্মক্ষেত্র নিশ্চিত করার মাধ্যমে শ্রমিক অধিকারকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। এই আইনের লক্ষ্য হচ্ছে, ইউনিয়নগুলোকে শক্তিশালী করা, কর্মীদের অন্যায্য শ্রম দেওয়া থেকে রক্ষা করা। এ ছাড়া তাদের আরও ভালো মজুরি ও কাজের পরিবেশ নিয়ে আলোচনা, দরকষাকষির ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। যদিও এই নীতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতলবের প্রভাব স্পষ্ট, যার ফলাফল প্রতিফলিত হতে পারে বিশ্বব্যাপী; বিশেষ করে দেশ রপ্তানিমুখী শিল্পের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো। এসব দেশের মধ্যে রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) সেক্টরে অন্যতম প্রধান হিসেবে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। ফলে রাজনৈতিক কারণে নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় ওই প্রভাব ও প্রতিফলনের শিকার হবে
    মুফতি আরিফ খান সাদ
    মুফতি আরিফ খান সাদমুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

    জনদুর্ভোগ দূরীকরণে ইসলামের নির্দেশনা

    ইসলাম মানুষ ও মানবতার ধর্ম। জনমানুষের কল্যাণ ও শান্তির বার্তা নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে ইসলাম। সব ধরনের জনদুর্ভোগের বিপরীতে ইসলামের অবস্থান। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও পৃথিবীতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের জন্য মানুষের জন্মগত বাসনা, তার উত্তত অনুশীলনই ইসলামের নির্দেশনা। কোনো মানুষের যেন সামান্যতম কষ্ট ও দুর্ভোগের মুখে না পড়তে হয়, ইসলাম সেদিকে খেয়াল রেখেছে। সব ধরনের অন্যায় হত্যাকাণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রাজনীতি বা আন্দোলনের নামে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা ইসলামের শিক্ষা নয়। বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ইসলামিক স্কলার ওআইসির ফিকহ একাডেমির সদস্য মুফতি তাকী উসমানী প্রচলিত রাজনৈতিক আন্দোলন সম্পর্কে বলেছেন, ‘প্রচলিত আন্দোলনে যদি জনগণের কোনো ক্ষতি ও অসুবিধা না হয়, তাহলে তা বৈধ। কিন্তু
    ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
    ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়াট্রেজারার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্

    ‘আওয়ামী লীগের তারুণ্যবান্ধব ইশতেহারে স্মার্ট বাংলাদেশ’

    শেখ হাসিনা স্বনির্ভর অর্থনীতি ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণের সুনিপুণ কারিগর। পদ্মা সেতুর মতো মেগাপ্রকল্প বাস্তব রূপদান তারই প্রমাণ। তার সাহসিকতাই এখন সক্ষমতার বাংলাদেশ। তার উন্নয়ন দর্শন বিশ্বে রোল মডেল। করোনা মোকাবিলায়ও মডেল বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বাধীন উন্নয়নের জনক। কেননা, পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করে উন্নয়নে স্বনির্ভরতা ও স্বাধীনতার স্বাদ তিনিই প্রথম বাংলাদেশকে দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নে ও অগ্রগতির স্বার্থে যা কিছু করেছেন এ সবই তার দল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের ফসল। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে দুর্নীতিতে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর একান্তই আওয়ামী লীগের কঠোর প্রচেষ্টার ফসল।  প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহারে যখন
  • সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গ্লোবাল টেলিভিশন

    রাজনীতি যখন জীবিকা

    শৃঙ্খল ছাড়া সর্বহারার হারানোর কিছু নেই বলে যে নেতা বহু মানুষের যৌবন ভূলুণ্ঠিত করেছিলেন, তিনি তখনো সর্বহারা ছিলেন না, এখনো নেই। বরং এখন শাসক দলের সঙ্গে জোট করে বিকট ধনী। রাজনীতি যে ধনী হওয়ার উপায়, সেটা কমবেশি আমরা সবাই জানি, কিন্তু রাজনীতি করলে যে আলাদিনের চেরাগও ফেল মারে, এখন সেটা সবাই বুঝতে পারছে। পাড়ার লোকটা, কতটা সাদামাটা ছিল তার জীবন! বাড়ি বলতে কিছু নেই, থাকলেও খুব মলিন। কিন্তু হঠাৎ একদিন দেখা গেল বাড়িটা প্রাসাদের মতো হয়ে গেল, লোকটি কেমন রাজা-বাদশাহর মতো চলাচল করে। অবশ্য এসব দেখার আগেই পাড়ার লোক জেনে গেছে লোকটা শাসক দলের সঙ্গে ওঠাবসা করছে, নেতার পেছনে হাত কচলাচ্ছে।
    আলম রায়হান
    আলম রায়হানসিনিয়র সাংবাদিক

    নির্বাচনে অভিনব থেরাপি

    সূর্য পূর্বদিকে উদয় হওয়ার মতো পিলে চমকানো খবর, বরিশাল সদর আসনে নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কোমর বেঁধে নেমেছেন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। এর অর্থ এই নয় যে, এটিই বাংলাদেশে একমাত্র ঘটনা, বরং এবার এ ধরনের প্রার্থীর ছড়াছড়ি চারশ ছাড়িয়েছে। যেন স্বতন্ত্র আওয়ামী প্রার্থীর হাটবাজার। ফলে আতঙ্কে অনেক হেভিওয়েটের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। এর ওপর আবার আওয়ামী ঘরানার স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নানাভাবে বাতাস দেওয়া হচ্ছে। আর আবদুর রহমানের মতো যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করেন, তাদের উদ্দেশে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া হয়। বলা হয়, ‘দলের ডামি ক্যান্ডিডেট দেখেই এ অবস্থা, জামায়াত-বিএনপি নির্বাচনে এলে কী করতেন!’ যেন অন্নতেই ছন্ন! এটিও তেমন বড় খবর
    আনোয়ার ফারুক তালুকদার
    আনোয়ার ফারুক তালুকদারঅর্থনীতি বিশ্লেষক

    ফিলিস্তিনের জন্য বিশ্বকে এক হতে হবে

    ছোটবেলা থেকেই জেনেশুনে আসছি নির্যাতিত ফিলিস্তিনের মানুষের কথা। আজও সেই একইভাবে চলছে নির্যাতন, গণহত্যা এবং বাস্তুচ্যুতি। রেহাই পাচ্ছে না নারী-শিশুসহ বেসামরিক মানুষ। গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে হাসপাতাল। ঘোষণা দিয়ে নরহত্যা! কী বর্বর এবং পৈশাচিক! মানুষের ওপর মানুষের এমন নির্যাতন যুগ যুগ ধরে চলছে বিশ্ববাসীর চোখের সামনে।  কেউ কেউ আবার প্রত্যক্ষভাবে সমর্থন করছে এই আগ্রাসন। নির্যাতনকারীর নির্লজ্জ পক্ষাবলম্বন করতেও সামান্য দ্বিধাবোধ করছে না। অথচ তাদেরই আবার আরেক দেশের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধংদেহী মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। তারাই একজোট হয়ে ইউক্রেনে রাশিয়ার নির্দয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ ছিলেন। অথচ তারাই আবার গাজা ও গাজার বাইরে ইসরায়েলের বর্বর হামলার পক্ষে দাঁড়ালেন। এ যেন একই অংগে নানারূপ।  অসহায়
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্য কোর্সের লাগাম টানতে আরও একটি প্রচেষ্টা

বরিশালে আগুনে পুড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি ঘর

১৫ বছরে রেলমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে ৩২ গুণ

আগামীকাল রোকেয়া দিবস : শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাবে নারী সংহতি

৭ বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল

নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে : তথ্যমন্ত্রী

জন্মের আগেই নবজাতক বিক্রি, অতঃপর...

ফরিদপুর-৩ / নৌকার প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতা বাতিলে এ. কে. আজাদের আপিল

একাত্তরে গণহত্যা / জাতিসংঘের স্বীকৃতি দাবি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ১০০০ প্রতিনিধির 

নবম গ্রেডে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি

১০

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি

১১

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের অপরিহার্যতা বিষয়ে সেমিনার

১২

স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, নৈশপ্রহরীকে হত্যা

১৩

যবিপ্রবিতে চাকরিপ্রার্থীদের আটকে মারধর, ৬ জনের নামে মামলা

১৪

ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫১

১৫

রাজবাড়ীতে ট্রেন আটকে দিল এলাকাবাসী

১৬

জলাশয় ভরাট করে বিএডিসির ল্যাব নির্মাণ বন্ধে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি

১৭

শান্তিনগর, শাহজাহানপুর ও আরামবাগে বাহাউদ্দিন নাছিমের মতবিনিময়

১৮

শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা আ.লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি : নাছিম

১৯

একই সিনেমায় অনুপম-পরমব্রত!

২০
শিশু অপহরণকারী ওতপেতে থাকে পাশের বাসায়
শিশু আছে এমন ফ্ল্যাটের পাশে বাসা বা সাবলেট ভাড়া নিয়ে সুযোগের অপেক্ষায় থাকে অপহরণকারীরা। এর মধ্যে টার্গেট শিশু ও পরিবারের সঙ্গে গড়ে তোলে সখ্য। কাঙ্ক্ষিত সুযোগ পাওয়া মাত্র তুলে নেয়
এখনো ছাপা বাকি ৬ কোটি বই
নতুন শিক্ষাবর্ষের বই ছাপানোর ক্ষেত্রে প্রাথমিকের চেয়ে মাধ্যমিক পিছিয়ে রয়েছে। আগামী বছর অষ্টম ও নবম শ্রেণির বই যাবে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী; কিন্তু এই দুই শ্রেণির ছয়টি বইয়ের পাণ্ডুলিপিই এখনো চূড়ান্ত
আ.লীগের অনেক প্রার্থী নৌকা হারানোর ভয়ে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পেয়েও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনেক প্রার্থী।
কাঠামো পাচ্ছে পাবলিক ভার্সিটির সান্ধ্য কোর্স
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে খেয়ালখুশি মতো সান্ধ্য কোর্স পরিচালনা করছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের অপরিহার্যতা বিষয়ে সেমিনার
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের অপরিহার্যতা বিষয়ে সেমিনার
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি স্বাক্ষরের ২৬ বছর পেরিয়ে গেলেও বর্তমানে ভূমি বিরোধ, ক্ষমতা হস্তান্তরের মতো চুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো অবাস্তবায়িত রয়ে গেছে। বর্তমান সরকার এ চুক্তিকে শুধু অগ্রাহ্য করছে না, এটাকে চরম অবহেলাও করছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে দ্য ডেইলি স্টার ভবনের আজিমুর রহমান কনফারেন্স হলে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়ন ও পার্বত্য ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার অপরিহার্যতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিশন ও এএলআরডি-র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন মানবাধিকার কর্মী ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিশনের কো-চেয়ার অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। তিনি বলেন, সরকার নিজেই আইন করে, চুক্তি করে আবার নিজেই সেই আইন ভঙ্গ করে, চুক্তি ভঙ্গ করে। সরকার যেন চালাক হয়ে উঠছে আর ভাবছে যে জনগণকে বোকা বানিয়ে আইন ও চুক্তি ভঙ্গ করেও নিরাপদে টিকে থাকা যাবে। কিন্তু কোনো অসততা দিয়ে, মোনাফেকি দিয়ে এ দেশের মানুষকে বোকা বানানো যায়নি, যাবেও না। সেমিনারে মূল উপস্থাপনা প্রদান করেন চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার রাজা দেবাশীষ রায়। তিনি তার উপস্থাপনায় উল্লেখ করেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে প্রায়শই সরকার বিভিন্ন আইন প্রণয়ন, দপ্তর হস্তান্তর, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অর্থ ব্যয়ের কথা গর্বভরে উল্লেখ করে। কিন্তু চুক্তি বাস্তবায়নে কোন কোন জায়গায় ব্যর্থতা আছে সেটি সরকার উল্লেখ করে না। চুক্তির মৌলিক বিষয় আঞ্চলিক পরিষদ ও জেলা পরিষদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, ভূমি বিরোধ নিস্পত্তি, প্রত্যাগত শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসন, স্থানীয় প্রশাসনে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি, কার্যকর ভূমি কমিশন, টাস্কফোর্স কোনো কিছুই হয়নি।  পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশনের সদস্য ও নিজেরা করির সমন্বয়ক খুশী কবির বলেন, বাংলাদেশে যে আধিপত্যবাদ ও নিয়ন্ত্রণবাদের অপসংস্কৃতি চালু হয়েছে তারই প্রভাব গিয়ে পড়ছে পার্বত্য অঞ্চলে। পার্বত্য অঞ্চলে যে বাঙালি সেটেলারকে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে তারা রাষ্ট্রীয় আধিপত্যবাদকেই সমর্থন করবে। চুক্তির ধারা মোতাবেক পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগোষ্ঠী অস্ত্র সমর্পন করলেও তাদের অধিকার ও দাবি, বিশেষ করে আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হয়নি, মানা হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, ইসরায়েল যেমন একটি রাষ্ট্র নয়, একটি প্রকল্প, তেমনি পার্বত্য চুক্তি কোনো চুক্তি নয়, এটি একটি প্রকল্প। পার্বত্য অঞ্চল দখলে রেখে, সেখানকার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও আত্মনিয়ন্ত্রণকে ধ্বংস করে আধিপত্যবাদ, পর্যটন, ব্যবসা ও ভূমি দখলের প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যেই পার্বত্য চুক্তি করা হয়েছে। যদি পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী অধিকার না পায়, স্বাধীন নাগরিক অধিকার ভোগ না করতে পারে, আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠা না পায় তবে বাঙালি মুসলমান ও নাগরিক হিসেবে আমাদেরও মুক্তি নেই, আমাদের স্বাধীনতারও তাৎপর্য নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি গৌতম দেওয়ান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি মূল্যায়নের জন্য যে কমিটি করা হয়েছে তাতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাই সদস্য। চুক্তির আরেকটি পক্ষ জনসংহতি সমিতি, বা পার্বত্য জনগোষ্ঠী ও পরিষদের কাউকে সেই কমিটিতে না রেখে এক তরফাভাবে বলে দেয়া হলো যে ৭২ টি ধারার মধ্যে ৬৫টি ধারা বাস্তবায়ন সম্পন্ন হয়ে গেছে। আমরা শান্তিতে বিশ্বাসী। যতই প্ররোচিত করার চেষ্টা করা হোক না কেন, হামাসের মতো আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষকে হত্যা, নিপীড়ন ও জাতিগত নিধনের মুখে ফেলে দেব না। পার্বত্য চট্টগ্রামে পর্যটন, দখল, আগ্রাসন, সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন করে পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে আরও বেশি প্রান্তিকতায় ঠেলে দেওয়া এবং পাহাড় দখল, নাম বদল, জমি দখলের এই ধারা বন্ধ করার আহ্বান জানান তিনি। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রাণা দাশগুপ্ত বলেন, পাকিস্তান সরকার মুক্তিযুদ্ধের আগে যে সংখ্যালঘু হিন্দু নির্মূলের পরিকল্পনা করেছিল তা স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে এসে এই বাংলাদেশ সেটা বাস্তবায়ন করছে। আমাদের রাজনৈতিক দল ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে ব্যস্ত, কিন্তু তারা আদৌ এই বাংলাদেশের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত নয়। পার্বত্য চুক্তি সরকার করেছে, সরকারেরই দায়িত্ব চুক্তি বাস্তবায়ন করা। সেটি নাহলে প্রতারক, ধোকাবাজ হিসেবে বদনাম নিতে হবে, দায়িত্ব নিতে হবে, দায় এড়ানো যাবে না। বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং বলেন, অতীতে পার্বত্য চুক্তি নিয়ে মিডিয়াতে যেভাবে লেখা হতো তা এখন আর হয় না, কেন হচ্ছে না, কেন করছে না, তাদের উপর নিয়ন্ত্রণ আছে কি না, বা তারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে কি না - তা আমরা জানি না। পার্বত্য চুক্তি বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের সংলাপ আয়োজনের সুপারিশ করে তিনি বলেন, পার্বত্য আদিবাসীরা গত ২৬ বছর ধরে ধোকার মধ্যে আছে, কেন এই ধোকাবাজি করা হলো তার জবাব চাই। এএলআরডি-র নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা বলেন, পার্বত্য ভূমি কমিশন হয়েছে, কিন্তু তারা বসতে পারেন না, সভা করতে পারেন না? কেন পারেন না? পার্বত্য চট্টগ্রামের যে আইনগুলো হলো তা কেন বাস্তবায়িত হয় না? এই প্রশ্ন আমাদের করে যেতেই হবে। রাষ্ট্র পাহাড়ীদের সঙ্গে প্রতারণা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধকেই অপমানিত করছে। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন কেবলমাত্র রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতাই নয়, আমাদের নাগরিক সমাজেরও দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব যদি আমরা ঠিকমত পালন করতে পারি তাহলে আজ না হোক, কাল, কাল না হোক তার পরের দিন, একদিন না একদিন এই চুক্তি বাস্তবায়িত হবেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. খায়রুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাষ্ট্র যদি গণতান্ত্রিক, বহুত্ববাদী, বৈচিত্রময়, সমাজতান্ত্রিক ও সাম্যের নীতিতে পরিচালিত না হয় তবে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সুফল পাওয়া যাবে না।
২ ঘণ্টা আগে

‘পার্বত্য শান্তি চুক্তিকে সরকার চরম অবহেলা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে

হরতাল-অবরোধে ২৬৩ যানবাহন পুড়েছে : ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে

নাদিহা আলীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার শোক

৩ ঘণ্টা আগে

জলবায়ু পরিবর্তন : ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি

৩ ঘণ্টা আগে

শেখ হাসিনা মানেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা আ.লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি : নাছিম
শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা আ.লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি : নাছিম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন সমৃদ্ধিতে এগিয়ে গেছে, এগিয়ে যাবে। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শান্তিনগর ইস্টার্ন প্লাস মার্কেটের বিপরীতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ঢাকা-৮ আসনে প্রধান নির্বাচনী অফিসে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি এই আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী। নাছিম বলেন, আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে আমরা ঢাকা-৮ আসনের মানুষের ঘরে ঘরে যাব, শেখ হাসিনার জন্য দোয়া চাইব, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের জন্য ভোট চাইব। এই এলাকার মানুষ যাতে সব নাগরিক সুবিধা ঠিকমতো পায়, স্মার্ট এলাকা হয় তার জন্য আমরা কাজ করব। ঢাকা-৮ আসনকে আমরা স্মার্ট ঢাকার মডেল হিসেবে গড়ে তুলব। মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মোজাফফর হোসেন পল্টু, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল, মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষক লীগ সভাপতি সমীর চন্দ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজলুর রহমান বাবু প্রমুখ।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনের নামে পিঠা ভাগাভাগি চলছে : খেলাফত মজলিস
নির্বাচনের নামে পিঠা ভাগাভাগি চলছে : খেলাফত মজলিস
দেশে এখন সত্য কথা বলাটা বড় অপরাধ : রিজভী
দেশে এখন সত্য কথা বলাটা বড় অপরাধ : রিজভী
এবারের নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপিই প্রধান বিরোধী দল : তৈমূর
এবারের নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপিই প্রধান বিরোধী দল : তৈমূর
ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা হেফাজতে ইসলামের
ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা হেফাজতে ইসলামের
ঢাকায় মানববন্ধনের ঘোষণা বিএনপির
ঢাকায় মানববন্ধনের ঘোষণা বিএনপির
প্রহসনের নির্বাচন দেশবাসী রুখে দেবে : ইসলামী আন্দোলন
প্রহসনের নির্বাচন দেশবাসী রুখে দেবে : ইসলামী আন্দোলন

পেঁয়াজ রপ্তানিতে বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়াল ভারত

পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর আরোপিত নূন্যতম মূল্যের বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়িয়েছে ভারত। ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর এই বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমস। দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। ডিজিএফটির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘পেঁয়াজের রপ্তানি নীতি ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ভারতের রপ্তানিকারকদের পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে, তবে তা আমদানিতে আগ্রহী দেশের অনুরোধের পর কেন্দ্রীয় সরকার থেকে অনুমতির ভিত্তিতে হবে।  এর আগে গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানির সর্বনিম্ন মূল্যসীমা বেঁধে দিয়েছিল ভারত। সে সময় দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দেয়। এই মূল্যসীমা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলেও সে সময় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি)। সেই সময় শেষ হওয়ার আগেই আবারও নতুন করে আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজের রপ্তানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।

গার্মেন্টস পণ্য না নেওয়ার শর্ত প্রসঙ্গে বিজিএমইএ’র বিবৃতি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়লে অর্ডার দেওয়া পণ্য না নেওয়া কিংবা অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত দিয়েছে তৈরি পোশাকের একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান (বায়ার)। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিজিএমইএ’র পক্ষ থেকে এ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। গার্মেন্টস পণ্য না নেওয়ার শর্ত প্রসঙ্গে বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, বিশ্ববাণিজ্যের ধরন এখন খুব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। মানবাধিকার এবং পরিবেশের বিষয়ে গুরুত্ব বাড়ছে। অন্যদিকে ভূরাজনৈতিক বিষয়ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি যেহেতু বাণিজ্যের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল, সে কারণে বাণিজ্যনীতিসংক্রান্ত যে কোনো পরিবর্তনই উদ্বেগের। ফারুক হাসান বলেন, বিজিএমইএ’র একটি সদস্য কারখানার বিদেশি ক্রেতার কাছ থেকে এলসির একটি অনুলিপি তাদের নজরে এসেছে। এলসিতে ক্রেতার পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আমরা জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ ও যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়া কোনো দেশ, অঞ্চল বা দলের সঙ্গে লেনদেন করব না। কোনো ধরনের বিলম্ব, অপারগতা কিংবা তথ্য প্রকাশের দায়ও নেব না।’ এ কারণে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে বলে উদ্বেগ ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে, যা সঠিক নয়। এটি নির্দিষ্ট ক্রেতার কাছ থেকে এসেছে এবং কোনো দেশের দ্বারা সংবিধিবদ্ধ আদেশ নয়। সুতরাং, একে বাংলাদেশের ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা বা অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে- এভাবে ব্যাখ্যার সুযোগ নেই। কোনো ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নীতি এবং প্রটোকল থাকতেই পারে। তবে একটি এলসি কপি দাপ্তরিক কোনো ঘোষণা নয়। এ ছাড়া বিদেশে বাংলাদেশের কোনো কূটনৈতিক মিশন কিংবা সরকারি উৎস বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা জাতীয় তথ্য পায়নি বিজিএমইএ। তিনি বলেন, শ্রমিকদের অধিকার এবং তাদের কল্যাণ বিজিএমইএ’র কাছে সর্বোচ্চ বিবেচ্য বিষয়। পাশাপাশি ব্র্যান্ড, ক্রেতা প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন এবং তাদের সহায়তায়ও বেশ কিছু প্রকল্পের মাধ্যমে শ্রমিকদের কল্যাণে কাজ করছেন তারা। উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও দায়িত্বশীল করতে আরও অনেক উদ্যোগ বিজিএমইএর পরিকল্পনায় রয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের স্মারক বিশ্বব্যাপী শ্রমিক আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। স্মারকে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নিষেধাজ্ঞা এবং অন্যান্য পদক্ষেপসহ বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে, যা বাংলাদেশের জন্য নেওয়া হয়নি। বরং এটি শ্রমিক অধিকার ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান মাত্র। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, শুধু বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এলসির ধারা অন্তর্ভুক্তিকে আমরা সমর্থন করি না। এটি বাণিজ্য নীতিমালার লঙ্ঘন। এ ধরনের শর্ত দেওয়ায় ব্যাংক মূল ঋণপত্রের বিপরীতে ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্র না-ও খুলতে পারে। কেন না, তৈরি পোশাক রপ্তানির পর অর্থ প্রাপ্তির বিষয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা থেকে যায়। এ ঘটনায় উদ্যোক্তারা টেনশনে পড়তে পারেন। তবে ব্যবসায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমনীতি বিশ্বের সব দেশের জন্যই প্রযোজ্য, সেহেতু অন্য দেশে ক্রয়াদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রেও একই ধরনের শর্ত হয়তো কেউ কেউ দিচ্ছে। বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমরা অতীতে একই ধরনের উদাহরণ দেখেছি একজন ক্রেতার কাছ থেকে একটি এলসি ক্লজ উদ্ধৃত করার জন্য এটিকে বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা হিসেবে সাধারণীকরণ করার জন্য এবং সত্যের এই ধরনের ভুল উপস্থাপনের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছি। বিজিএমইএ তার সদস্যদেরকে, যারা উল্লিখিত এই ধরনের ধারাসহ এলসি প্রাপ্ত হয়েছেন, তাদের সংশ্লিষ্ট ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য এবং যদি এই ধারাটি শুধু বাংলাদেশি সরবরাহকারীদের জন্য উল্লেখ করা থাকে তবে একটি স্পষ্টীকরণের অনুরোধ জানাচ্ছে। যদি ধারাটি শুধু বাংলাদেশি সরবরাহকারীদের পক্ষে জারি করা এলসিতে উপস্থিত হয়, তবে এটি নৈতিকতা লঙ্ঘন করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আমরা আমাদের সদস্য কারখানাগুলোকে বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে নেওয়ার জন্য এবং প্রয়োজনে এই ধরনের ক্রেতাদের সঙ্গে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার পর্যালোচনা/পুনর্বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করব। 

নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই : বাণিজ্যমন্ত্রী

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য চাওয়ার বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, তারা (যুক্তরাষ্ট্র) তথ্য জানতে চেয়েছে। আমরা উত্তর দিচ্ছি। আলোচনা চলছে। এখন পর্যন্ত কোনো তৈরি পোশাক মালিক বাধার মুখে পড়েননি। এ নিয়ে উদ্যোক্তাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।  বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রংপুর নগরীতে নিজ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য সচিব এ বিষয়ে বিভিন্নভাবে কথা বলেছেন। তাদের শ্রম আইন নিয়ে যেসব চাওয়া আছে সে বিষয়ে আমরা ফলোআপ করছি। সব যে চূড়ান্ত করা হয়েছে তা নয়, কিছু কিছু বিষয় প্রক্রিয়াধীন। আমরা টাইম টু টাইম ফলোআপ করছি। আশা করি, যা যা চাওয়া আছে তা পূরণ হবে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, চারদিকে মানুষের উৎসাহ দেখা যাচ্ছে। বিএনপি না এলেও তাদের অনেকেই দল ছেড়ে এসে যোগ দিয়েছেন। আশা করি, উৎসবমুখর এবং প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই : বাণিজ্যমন্ত্রী

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ আট হাজার ১২৫ টাকা।  বুধবার (৬ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩ হাজার ২২৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৮৮ হাজার ৪৭১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম ৭৩ হাজার ৭১৬ টাকায় বিক্রি করা হবে। এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভ‌রি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

পিডব্লিউসি পরবর্তী গ্লোবাল চেয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মোহামেদ কান্দে

প্রাইসওয়াটারহাউসকুপার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (পিডব্লিউসি আই এল) এর গ্লোবাল বোর্ড মোহামেদ কান্দেকে পিডব্লিউসি বৈশ্বিক নেটওয়ার্কের পরবর্তী চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে। তার চার বছরের মেয়াদ, পিডব্লউসি’র বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক সংগঠন দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে, যা ১ জুলাই ২০২৪ এ কার্যকর হবে।  মোহামেদ কান্দে ২০১১ সাল থেকে পিডব্লিউসি-তে কাজ করেছেন। তিনি পিডব্লিউসি’র গ্লোবাল লিডারশিপ টিমের একজন সদস্য এবং ২০১৯ সাল থেকে গ্লোবাল অ্যাডভাইজরি লিডার হিসেবে কাজ করেছেন। উপরন্তু, তিনি ইউএস কনসাল্টিং সলিউশন্স’র কো-লিডার হিসেবে কাজ করেন। কান্দে এর আগে বিভিন্ন মাল্টি-টেরিটরির নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেছেন এবং পিডব্লউসি’র গ্লোবাল স্টেকহোল্ডার এবং ক্লায়েন্টদের তাদের সবচেয়ে জটিল সমস্যা সমাধানে সহায়তা করার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।   মোহামেদ কান্দের ৩২ বছরেরও বেশি সময় প্রফেশনাল সার্ভিস এবং বহু-শিল্প ও বহু-সেক্টরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি একজন সিপিএ ডিগ্রীধারী, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছেন এবং মন্ট্রিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী এবং ফ্রান্সের স্বনামধন্য ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মোহামেদ কান্দে বব মরিৎজের স্থলাভিষিক্ত হবেন, যিনি ২০১৬ সাল থেকে পিডব্লিউসি’র গ্লোবাল চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বব পিডব্লিউসি-তে চার দশকের কর্মজীবন শেষে ৩০ জুন ২০২৪-এ অবসর নেবেন। 
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
পিডব্লিউসি পরবর্তী গ্লোবাল চেয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মোহামেদ কান্দে
বরিশালে আগুনে পুড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি ঘর
বরিশালে আগুনে পুড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১০টি ঘর
নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে : তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে : তথ্যমন্ত্রী
জন্মের আগেই নবজাতক বিক্রি, অতঃপর...
জন্মের আগেই নবজাতক বিক্রি, অতঃপর...
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে গুলি
যবিপ্রবিতে চাকরিপ্রার্থীদের আটকে মারধর, ৬ জনের নামে মামলা
যবিপ্রবিতে চাকরিপ্রার্থীদের আটকে মারধর, ৬ জনের নামে মামলা
মানবাধিকার দিবসে দেশে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চক্রান্ত হচ্ছে : তথ্যমন্ত্রী
মানবাধিকার দিবসে দেশে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চক্রান্ত হচ্ছে : তথ্যমন্ত্রী
স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, নৈশপ্রহরীকে হত্যা
স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, নৈশপ্রহরীকে হত্যা
নিজ বাড়ির পিলার ধসে ঠিকাদারের মৃত্যু
নিজ বাড়ির পিলার ধসে ঠিকাদারের মৃত্যু
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৩৩০ অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের কমপ্লেক্স কোটা রায়ায় বিশেষ অভিযানে ৩৩০ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।  আটকদের মধ্যে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও চীনের শিশুসহ ২১৫ জন নারী ও ১১৫ জন পুরুষ রয়েছেন। তদন্তের জন্য তাদের পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অভিযান শেষে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, আটক অনেকেই অস্থায়ী ভিজিট পাস ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। ওয়ার্ক ভিসা ব্যবহার করে নিয়োগকর্তা থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে নিজস্ব ব্যবসা করা গুরুতর অপরাধ।  মালয়েশিয়ান অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ বলেছেন, একই সময়ে সারা দেশে পরিচালিত ৯ হাজার ১৬৪টি অপারেশনের মাধ্যমে ১ লাখ ৩ হাজার ১২৪ জনকে যাচাই-বাছাই করা হয়। এরপর বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৫৮ হাজার ৭৭৪ জন বিদেশি অভিবাসী এবং ২৮৯ জন নিয়োগকর্তাকে আটক করা হয়। 
ইসরায়েলি বিমান হামলায় বিখ্যাত ফিলিস্তিনি কবি নিহত
ইসরায়েলি বিমান হামলায় বিখ্যাত ফিলিস্তিনি কবি নিহত
সৌদি আরবে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, সব আরোহী নিহত
সৌদি আরবে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, সব আরোহী নিহত
ইসরায়েলকে সমর্থন করার ফল ১১ কোটি টাকা লোকসান
ইসরায়েলকে সমর্থন করার ফল ১১ কোটি টাকা লোকসান
আল আকসা মসজিদে নামাজে ইসরায়েলের বাধা
আল আকসা মসজিদে নামাজে ইসরায়েলের বাধা
বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ যুদ্ধবিমান
বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ যুদ্ধবিমান
কাপড়চোপড় খুলে ফিলিস্তিনি বন্দিদের নির্যাতন করছে ইসরায়েলিরা  (ভিডিও)
কাপড়চোপড় খুলে ফিলিস্তিনি বন্দিদের নির্যাতন করছে ইসরায়েলিরা (ভিডিও)
একই সিনেমায় অনুপম-পরমব্রত!
একই সিনেমায় অনুপম-পরমব্রত!
বলিউডে অভিষেক হলো জয়া আহসানের
বলিউডে অভিষেক হলো জয়া আহসানের
মরণোত্তর দেহদান করবেন অর্চিতা স্পর্শিয়া
মরণোত্তর দেহদান করবেন অর্চিতা স্পর্শিয়া
পর্দার বাইরে রাফীর সঙ্গে আমার কেমিস্ট্রি ভালো : তমা মির্জা
পর্দার বাইরে রাফীর সঙ্গে আমার কেমিস্ট্রি ভালো : তমা মির্জা
একটি গাছের মালিকানা পেতে প্রতিবেশীকে হত্যা করলেন অভিনেতা!
একটি গাছের মালিকানা পেতে প্রতিবেশীকে হত্যা করলেন অভিনেতা!
‘খোলামেলা’ ছবি নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের জবাব দিলেন ইধিকা
‘খোলামেলা’ ছবি নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের জবাব দিলেন ইধিকা
রণবীরের সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্যের পেছনের গল্প জানালেন তৃপ্তি
রণবীরের সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্যের পেছনের গল্প জানালেন তৃপ্তি
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
ডোপ কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার
ডোপ কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার
ইতিহাসের দ্বারপ্রান্তে জ্যোতিরা, যেভাবে দেখবেন
ইতিহাসের দ্বারপ্রান্তে জ্যোতিরা, যেভাবে দেখবেন
আফ্রিকান বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ
আফ্রিকান বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ
২০২৩ সালের আফ্রিকান বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন (সিএএফ)। তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন মিসরের মোহাম্মদ সালাহ, মরক্কোর আশরাফ হাকিমি এবং নাপোলির ভিক্টর ওশিমেন। আফ্রিকা মহাদেশের হলেও ইউরোপিয়ান ফুটবল লিগগুলোতে দাপটের সঙ্গে খেলে যাচ্ছেন তিন ফুটবলার।   লিভারপুলে সবচেয়ে বড় তারকা ধরা হয় মোহাম্মদ সালাহকে। ইংলিশ জায়ান্টদের অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে যাচ্ছেন মিসরীয় অধিনায়ক। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে টানা দুবার আফ্রিকার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জয় করেন সালাহ। সিএএফের প্রকাশিত তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন মরক্কো ও পিএসজির তারকা ডিফেন্ডার আশরাফ হাকিমি। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে আফ্রিকা মহাদেশের প্রথম দেশ হিসেবে সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অজর্ন করেছিল মরক্কো। প্রতিযোগিতার শেষ চারে দলকে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন পিএসজি সুপারস্টার। অন্যদিকে, গত মৌসুমে ইতালিয়ান সিরি-এতে ৩৩ বছর পর নাপোলিকে শিরোপা জেতানোর প্রধান কারিগর ছিলেন নাইজেরিয়ার ফরোয়ার্ড ভিক্টর ওশিমেন। নেপলসের ক্লাবটির হয়ে ২৬টি গোল করেন ২৪ বছর বয়সী ফুটবলার। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ডিয়োগা ম্যারাডোনার পর নাপোলিকে লিগ শিরোপা জেতান নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার।  তবে ২০২৩ সালের বর্ষসেরা ফুটবলারদের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পাননি সেনেগালের স্ট্রাইকার সাদিও মানে। যিনি গত বছর আফ্রিকার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জিতেছিলেন। চলতি বছর জার্মানির বায়ার্ন মিউনিখ থেকে সৌদি আরবের আল নাসরে যোগ দেন মানে। পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের বিভাগেও সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন। যেখানে এবারও জায়গা পেয়েছেন আফ্রিকান রেকর্ড পাঁচবারের বিজয়ী নাইজেরিয়ার আসিসাট ওশোয়ালা। সংক্ষিপ্ত তালিকার বাকি দুজন হলেন- দক্ষিণ আফ্রিকার থেম্বি কাগাতলানা ও জাম্বিয়ার বারব্রা বান্ডা। আগামী ১১ ডিসেম্বর মরক্কার মারাকেতে শহরে আড়ম্বরপূর্ণ এক অনুষ্ঠানে দুই বিভাগে বিজয়ী ফুটবলারদের নাম ঘোষণা করবে সিএএফ।  
পদত্যাগের গুঞ্জনে মুখ খুললেন স্কালোনি
পদত্যাগের গুঞ্জনে মুখ খুললেন স্কালোনি
আলোকস্বল্পতায় বন্ধ তৃতীয় দিনের খেলা 
আলোকস্বল্পতায় বন্ধ তৃতীয় দিনের খেলা 
ইভেন্ট
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
স্বাধীনতা কাপ
স্বাধীনতা কাপ
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X