ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে ভারতের বিবৃতি ভালো চোখে দেখছে না সরকার

ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে ভারতের বিবৃতি ভালো চোখে দেখছে না সরকার

ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। তার প্রতিক্রিয়ায় ভারত সরকার তীব্র নিন্দা জানিয়ে
‘আমার ব্যাচ থেকে ৫০ সচিব, আমি কেন বঞ্চিত হলাম?’
‘আমার ব্যাচ থেকে ৫০ সচিব, আমি কেন বঞ্চিত হলাম?’
সুনামগঞ্জের ভাস্কর্য ভাঙচুর, ব্যবস্থা নেবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সুনামগঞ্জের ভাস্কর্য ভাঙচুর, ব্যবস্থা নেবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকা সিটি কলেজের ‘সিটি’ তুলে নিয়েছেন আইডিয়ালের শিক্ষার্থীরা
ঢাকা সিটি কলেজের ‘সিটি’ তুলে নিয়েছেন আইডিয়ালের শিক্ষার্থীরা
২৮ অক্টোবরের বিএনপির সমাবেশ নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন শহিদুল্লাহ
২৮ অক্টোবরের বিএনপির সমাবেশ নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন শহিদুল্লাহ
ত্রাণ নয়, মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান তিস্তাপাড়ের মানুষ
গণশুনানি অনুষ্ঠিত / ত্রাণ নয়, মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন চান তিস্তাপাড়ের মানুষ
সৌদিতে হতে পারে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র, নেতানিয়াহুর মন্তব্য প্রত্যাখ্যান সৌদির
সৌদিতে হতে পারে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র, নেতানিয়াহুর মন্তব্য প্রত্যাখ্যান সৌদির
  • সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
    সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ত্রৈমাসিক নতুন দিগন্তের সম্পাদক

    ঐতিহাসিক, তবে কোন অর্থে?

    বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলন ঐতিহাসিক অবশ্যই; কিন্তু কোন অর্থে? সে কি শুধু এই একক অর্থে যে, অত্যন্ত বড় ও রক্তাক্ত এবং অতিশয় তাৎপর্যমণ্ডিত এক ঘটনা ঘটেছিল বায়ান্ন সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে? সেই অর্থেও নিশ্চয়ই, কিন্তু সেই একক অর্থে নয়। ঐতিহাসিক আরও এক দিক দিয়ে; এবং সেইটাই প্রধান দিক। ভাষা আন্দোলনকে একই সঙ্গে লড়তে হয়েছে দুয়ের বিরুদ্ধে। সংস্কৃতিকে চেয়েছে মুক্ত করতে সামন্তবাদের শান্ত কিন্তু কঠিন অবরোধ থেকে, এবং উপনিবেশবাদ-সাম্রাজ্যবাদের নিষ্ঠুর লুণ্ঠনাভিলাষের আবেষ্টন থেকে। এই আন্দোলনকে যখন বলা হয় সাইনবোর্ড বদলানোর, টাইপ-রাইটার ভাঙার এবং অফিস-আদালতে ইংরেজির পরিবর্তে বাংলার হুকুম নামাদি রচনা করার আন্দোলন, তখন দেখি আবার সেই সামন্তবাদী সামান্যতা ও সংকীর্ণতাতেই প্রত্যাবর্তনের ছদ্মবেশী প্রচেষ্টা

    দেশের বাণিজ্যে সুয়েজ খালের প্রভাব

    গণমাধ্যমের খবর, অতি সম্প্রতি সুয়েজ খালের ১০ কিলোমিটারের একটি সম্প্রসারিত এলাকায় জাহাজ চলাচল কার্যক্রম পরীক্ষা-নিরীক্ষা (ট্রায়াল রান) করে দেখেছে সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষ (এসসিএ)। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগির হয়তো এলাকাটি খালের মূল অংশের সঙ্গে যুক্ত করে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর ফলে ওই খালে জাহাজ চলাচল বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এর নিরাপত্তাও জোরদার হবে। তদুপরি এতে জাহাজের ভিড় নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। চলাচলের গতিসীমা বাড়বে। খাল অতিক্রমের সময় অনেকখানি কমে আসবে। অধিকন্তু ওই পথে চলাচলকারী জাহাজগুলো বাতাসের প্রচণ্ড গতি ও বালুঝড় থেকে রেহাই পাবে। আর লাভালাভের দিক থেকে বড় বিষয় হচ্ছে, এতে করে সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষের তথা মিশরের রাজস্ব আয় বহুলাংশে

    ফিলিস্তিনে নতুন সংকট

    দীর্ঘ সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান নাৎসি বাহিনীর মাধ্যমে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছিল ইহুদিরা। সেই ইহুদিরা সাত দশক ধরে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর যে বর্বর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে, তা নাৎসি বাহিনীর নির্মমতাকেও হার মানিয়েছে। টানা ১৫ মাস লড়াই শেষে সম্প্রতি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। যুদ্ধে ইসরায়েল কৌশলগতভাবে নানা সাফল্য অর্জন করার দাবি করতে পারে, যেমন ইসমাইল হানিয়াসহ হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের হত্যা, হামাসকে সমর্থন দেওয়া লেবাননের হিজবুল্লাহর ওপর, এমনকি ইরানে আক্রমণ চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের মেরে ফেলা ও ক্ষতিসাধন করা ইত্যাদি। কিন্তু ইসরায়েল তার প্রধান লক্ষ্য হাসিল করতে ব্যর্থ হয়েছে।
  • কবীর চৌধুরী

    কবীর চৌধুরী জাতীয় অধ্যাপক, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, লেখক, সংস্কৃতি ও সমাজকর্মী। তিনি ১৯২৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস নোয়াখালীর চাটখিলের গোপাইরবাগ গ্রাম। বাবা খান বাহাদুর আবদুল হালিম চৌধুরী ও মা আফিয়া বেগম। কবীর চৌধুরীর বড় ভাই শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী ও বোন খ্যাতিমান অভিনেত্রী ফেরদৌসী মজুমদার। পারিবারিকভাবে রাখা আবুল কালাম মোহাম্মদ কবীর নামের মানুষটি পরবর্তীকালে কর্মজীবনে কবীর চৌধুরী নামে পরিচিত হন। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষাজীবন শেষে যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বৈচিত্র্যপূর্ণ কর্মজীবনের বিভিন্ন সময়ে দেশের নানা সরকারি কলেজে অধ্যাপনা ছাড়াও কবীর চৌধুরী খাদ্য বিভাগ,
    শমরিতা বড়ুয়া
    শমরিতা বড়ুয়াশিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

    জলবায়ুর রুদ্ররোষ : উদ্বাস্তু বাস্তবতা ও নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ

    জলবায়ু পরিবর্তন মানে যে শুধু উষ্ণতা বৃদ্ধি তা নয়, এটি বাস্তুচ্যুত মানুষের আর্তনাদ, হারিয়ে যাওয়া গ্রাম আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের গল্প। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংকটগুলোর একটি জলবায়ু পরিবর্তন, যেখানে রয়েছে বৈশ্বিক নিরাপত্তা, অর্থনীতি এবং মানবজীবনের প্রতিটি স্তরে অস্তিত্বের লড়াইয়ের এক কঠিন অধ্যায়। প্রতিনিয়ত গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি যে শুধু আমাদের পরিবেশকেই হুমকির মুখে ফেলছে তা নয় নাড়িয়ে দিচ্ছে সামাজিক কাঠামো ও অর্থনীতির ভিত্তি।  এই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বর্তমান বিশ্বে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যাদের আমরা ‘জলবায়ু উদ্বাস্তু’ হিসেবে চিনি। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ ইতোমধ্যেই এই সংকটের নির্মম বাস্তবতা প্রত্যক্ষ করছে। উপকূলীয় অঞ্চলে নদীভাঙন, লবণাক্ততার বিস্তার এবং

    বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ

    আগেকার দিনে রাজা-বাদশাহরা যখন রাজ্য চালাতেন, তখন তারাই ছিলেন সর্বময় ক্ষমতার একচ্ছত্র অধিপতি। তারা প্রজাদের শাসন করতেন। ক্ষেত্র বিশেষে শোষণও করতেন। এক কাজ চলত তাদেরই একান্ত আজ্ঞাবহ উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা, কোর্ট-কাচারি এবং মারণাস্ত্রে সজ্জিত সৈন্যসামন্ত দিয়ে। রাজাবাহাদুরদের মধ্যে কেউ কেউ ছিলেন উচ্ছৃঙ্খল, অহংকারী, দাম্ভিক, যুদ্ধবাজ ও অত্যাচারী। আবার কেউ কেউ ছিলেন শান্তিকামী, বিনয়ী, কল্যাণধর্মী। তারা প্রজাদের প্রতি ভীষণভাবে স্পর্শকাতর ও সহানুভূতিশীল ছিলেন। ভালো বা মন্দ যা-ই হোন না কেন, সেসব শাসক ছিলেন সব ধরনের আইন-আদালত ও জবাবদিহির ঊর্ধ্বে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ধৃষ্টতার সীমা লঙ্ঘন করে নিজেকে প্রজাদের উপাস্য প্রভু হিসেবে ঘোষণা দিতেও পিছপা হননি। উদাহরণস্বরূপ প্রাচীন মিশরের ফেরাউনের নাম এখানে
  • জ্ঞানের আলো ছড়াক প্রাণে

    বাংলাদেশে বইমেলা সর্বজনীন। প্রাণের এ বইমেলার উদ্দেশ্য হলো, বইয়ের সঙ্গে বইপ্রেমীদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া। পাঠককে বইয়ের কাছাকাছি নিয়ে আসার এক সার্থক উপায়। ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে মাসব্যাপী চলছে এবারকার অমর একুশে বইমেলা। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখে ভাষাশহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর জন্য এ তারিখে প্রভাতফেরি করে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া হয়। বাংলাদেশের গণমানুষের মননে এই ফেব্রুয়ারি মাসটি একটি গভীর আবেগ জড়িত হিসেবে পালনীয়। মাসজুড়ে বইমেলা আয়োজনে তাই বেছে নেওয়া এ মাসকেই। ঘরে বসে পৃথিবী দেখার একমাত্র মাধ্যম হলো বই। কজনের সৌভাগ্য হয়, দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদী
    মোস্তফা কামাল

    বিএনপির স্মার্টনেস: বুলডোজারে আ.লীগ

    ধানমন্ডির ঘটনায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ছুড়েছেন মেজর (অব.) হাফিজ। দলের ভেতরে এ নিয়ে অনেক কথাবার্তা রয়েছে। দলের বাইরেও কথা কম নয়। এর মধ্যে কেউ দেখছেন বিএনপির ম্যাচিউরিটি, স্মার্টনেস। কারও কাছে এটি সময়ের চাহিদায় স্ট্যান্ড চেঞ্জ। সময়ের অনিবার্যতায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গেও তাদের দূরত্ব কমানোর কিছু মেকানিজম ভেতরে ভেতরে অনেকদূর এগিয়েছে বলে কানাঘুষা রয়েছে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, না নাগরিক কমিটি। ৩২ ধানমন্ডিসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘরে ভাঙচুরের নেতৃত্বে বুলডোজার অ্যাকশনের স্টেকহোল্ডার ‘২৪-এর বিপ্লবী ছাত্র-জনতা’। নাম হিসেবে এটি নতুন। এতে অংশগ্রহণকারীরাও অচেনা মুখ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কথাবার্তা ও ভূমিকা এর পক্ষে। তবে কোথাও সশরীরে দেখা যায়নি তাদের কাউকে। বিএনপি থেকে

    উত্তর মেরু অঞ্চল কি ভূরাজনীতির কেন্দ্র হতে যাচ্ছে

    গত ২০ বছরে রাজনৈতিক আলোচনার আসরে উত্তর মেরু অঞ্চল বারবার উঠে এসেছে। বরফ গলার হার বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নৌপথ উন্মোচনের সম্ভাবনা তুলে ধরে লেখা হয়েছে অসংখ্য প্রতিবেদন। বৈশ্বিক অর্থনীতির বৃহৎ শক্তিগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার নতুন দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে এ অঞ্চলে। ধারণা করা হচ্ছে যে, সুয়েজ খালের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে আর রাশিয়ার কৌশলগত ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে এই নতুন নৌপথ। তবে এর কোনোটারই বাস্তব রূপ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। নৌপথ ঠিক কতদিনে ব্যবহার উপযোগী হবে, তা এখনো ঠাহর করা যাচ্ছে না। বছরের কোন সময়টা অবধারিত পথে বরফের পরিমাণ কম থাকবে, তা না জেনে যোগাযোগ ব্যবস্থার কোনো নকশাও তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না। গবেষকদের
  • ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম
    বাংলাদেশকে ৪টি প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। আপনি কি এই সুপারিশ সমর্থন করেন?

    বাংলাদেশকে ৪টি প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। আপনি কি এই সুপারিশ সমর্থন করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৭,৯০৫ জন
    মোট ভোটারঃ ৭,৯০৫
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগের সাবেক এমপি চয়ন গাজীপুরে গ্রেপ্তার

মির্জা আজমের চাচাতো ভাই মির্জা বাদল গ্রেপ্তার

সেভেন সিস্টার্সের রাজ্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ

মেধাবীদের পুরস্কার দিলেন কৃষিবিদ এনামুল হক ভূইয়া

জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিতে অস্ত্রের মহড়া, গুলিবিদ্ধ দুজনসহ আহত ৫

চট্টগ্রামের ওটিএ সুপার লিগে ২-১ গোলে জয়ী ট্রাভেল জোন 

নতুন সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপিকে ঘায়েল করার চেষ্টা হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

সোনারগাঁয়ে সহস্রাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

অপারেশন ডেভিল হান্টে ধরা পড়ল আ.লীগ নেতা

১০

মন্দিরের গ্রিল কেটে স্বর্ণালংকার-টাকা চুরি

১১

গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ, ৭ দিনের আলটিমেটাম

১২

পাকিস্তানের নৌ মহড়ায় বাংলাদেশ ও চীন

১৩

চট্টগ্রামে বাড়িতে গিয়ে ভোটারের তথ্য সংগ্রহ না করার অভিযোগ

১৪

গ্রাহকের শত কোটি টাকা আত্মসাৎ, ২ ভাই গ্রেপ্তার

১৫

গণঅভ্যুত্থান কোনো একক সংগঠনের কৃতিত্ব নয় : শরীফউদ্দিন জুয়েল

১৬

চট্টগ্রামে বইমেলা / ছবি তুলছেন বেশি, বই কিনছেন কম

১৭

থামানোর সংকেত দেওয়ায় পুলিশকে গাড়িচাপা

১৮

কথিত পীর মনির শাহ আটক

১৯

‘আমার ব্যাচ থেকে ৫০ সচিব, আমি কেন বঞ্চিত হলাম?’

২০
বেনাপোল কাস্টম হাউসে শুল্ক ফাঁকি / কায়িক পরীক্ষার পরও খালাস হয় ঘোষণার অতিরিক্ত পণ্য
বেনাপোল কাস্টম হাউসের শুল্ক কর্মকর্তাদের শতভাগ কায়িক পরীক্ষার পরও ঘোষণার বাইরে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার কেজি পণ্য পাওয়া গেছে। বিজিবি (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) কর্তৃক আটক করা ট্রাকের পণ্য চালান ইনভেন্টরি
সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন / নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ নেই
বাংলাদেশে আগামীতে কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো সুপারিশ বা প্রস্তাব দেয়নি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য না হওয়ায় প্রতিবেদনে বিষয়টি রাজনীতিবিদদের
রাজনীতি / জায়মা রহমানকে নিয়ে কৌতূহল বাড়ছে
যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহণে ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধিত্ব করেন তার একমাত্র কন্যা ব্যারিস্টার জায়মা জারনাজ রহমান। এর ফলে রাজনীতিতে তার সহসাই অভিষেক হতে যাচ্ছে
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ / ‘যে আন্দোলন’ ছড়িয়ে গেল সবখানে
বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে গত বছর জুলাইয়ে আন্দোলন শুরু হয়েছিল বাংলাদেশে। সেই কর্মসূচি ঘিরে সহিংসতা হয়। পরে ওই বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পতন হয়। এরপর
নতুন সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
নতুন সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে ‘সাংস্কৃতিক সেল’ গঠন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সংগঠনের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ২৪ সদস্যবিশিষ্ট এ সেলের স্মারক প্রকাশ করা হয়েছে।  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল এ সেলের অনুমোদন দিয়েছেন। নতুন এ সেলের সম্পাদক করা হয়েছে সালাউদ্দিন জামিল সৌরভকে। সেলের সদস্য হিসেবে রয়েছেন রাদমান হোসেন অনুপ, ঐতিহ্য আনোয়ার ওহী, উচথোয়াই মারমা, মো. সাইফুল্লাহ, শাকিবুল হাসান, মেহেরুন মিম, সাদিয়া ইয়াসমিন ঐতিহ্য, ফারহানা ইয়াসমিন, দেশ রহমান সাজিদ, রাঈদ হোসেন, রেজোয়ানা এ্যলমি সামিয়া, জান্নাতুল ফেরদৌস জুসি, তাহমিদ শাহরিয়ার, মারুফ হোসেন প্রান্ত, রিয়াজুর রহমান, আবির মোহাম্মদ মইন উদ্দীন, মো. আবীর হাসান আনন্দ, নুসরাত জাহান ফাতেমা, মো. জাহিদুল ইসলাম, সানাউল্লাহ, মো. মোবাসশিরুজ্জামান, সুমাইয়া বিনতে সাঈদ, সায়েফ নূর মিতুল। এর আগে সর্বশেষ গত ২৮ জানুয়ারি ‘কমিউনিটি অ্যাফেয়ার্স সেল’ ও ২৯ জানুয়ারি ‘কৃষি ও পরিবেশ’ বিষয়ক সেল অনুমোদন দিয়েছিল জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটি।    
২ ঘণ্টা আগে

গণঅভ্যুত্থানে নারীদের অংশগ্রহণকে চিত্রায়িত করে ডাকটিকিট অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে

বায়রায় প্রশাসক নিয়োগের আদেশ স্থগিত 

৬ ঘণ্টা আগে

অপারেশন ডেভিল হান্টে গ্রেপ্তারের সংখ্যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে

ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে ভারতের বিবৃতি ভালো চোখে দেখছে না সরকার

৬ ঘণ্টা আগে

ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পেলেন ‘বঞ্চিত’ ৭৬৪ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে
ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপিকে ঘায়েল করার চেষ্টা হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপিকে ঘায়েল করার চেষ্টা হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে উল্লেখ করে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপি জনগণের দল, এ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল। সুতরাং সামনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাবে ইনশাল্লাহ। এটা বুঝতে পেরে বিএনপিকে ঘায়েল করার জন্য সবাই মিলে চেষ্টা করছে। সে কারণে তারা বলেন, বিএনপির ছেলেরা চাঁদাবাজি-দখলবাজি করছে। অথচ বিএনপি হাদিয়াও নেয়নি, চাঁদাও নেয় না। এ কাজ অন্যরা করে। বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজিতে বিশ্বাস করে না। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় শাহবাগ থানা বিএনপির উদ্যোগে ‘রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি’-শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, এই সরকারের দোষ-ত্রুটি-ব্যর্থতা আমরা ধরিয়ে দেবো। কিন্তু সরকারকে ব্যর্থ হতে দেবো না। কারণ, এই সরকারের সাথে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক অধিকারের বিষয়টি জড়িয়ে আছে। সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজ সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। অথচ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফাতেই সব বলা আছে। এগুলো বাস্তবায়ন হলে আর নতুন করে সংস্কার লাগে না। দেশের মানুষ ভোট দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে জানিয়ে বিএনপির এই নীতি-নির্ধারক বলেন, আমরা নির্বাচনের কথা বললেই অনেকের গাত্রদাহ হয়। কিন্তু একটি দেশ ভোটাধিকার ও ভোটবিহীনভাবে যুগ যুগ থাকতে পারে না। আমরা গত দেড় যুগ ধরে লড়াই-সংগ্রাম করছি এই ভোটাধিকারের জন্য। কিন্তু অনেকেই ভরাডুবির শঙ্কায় নির্বাচনে ভয় পায়। তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায়।  ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।  অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা ইউনূস মৃধা, মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক হারুন উর রশীদ হারুন, লিটন মাহমুদ, সাইদুর রহমান মিন্টু, অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন সরদার, ফরহাদ হোসেন, দক্ষিণ শ্রমিক দলের সুমন ভূইয়া, বদরুল আলম সবুজ, দক্ষিণ মহিলা দলের রুমা আকতার, শাহিনুর নার্গিসসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। 
৩ ঘণ্টা আগে
গণঅভ্যুত্থান কোনো একক সংগঠনের কৃতিত্ব নয় : শরীফউদ্দিন জুয়েল
গণঅভ্যুত্থান কোনো একক সংগঠনের কৃতিত্ব নয় : শরীফউদ্দিন জুয়েল
শরীয়তপুরে বিএনপির ছয় কমিটি বিলুপ্ত
শরীয়তপুরে বিএনপির ছয় কমিটি বিলুপ্ত
চীন সফরের আগে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ফের বৈঠক মঈন খানের
চীন সফরের আগে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ফের বৈঠক মঈন খানের
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-কে স্বাগত জানালেন আমিনুল হক
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-কে স্বাগত জানালেন আমিনুল হক
নির্বাচন কমিশনের যা করার কথা তা সঠিকভাবেই করছে : নজরুল ইসলাম খান 
নির্বাচন কমিশনের যা করার কথা তা সঠিকভাবেই করছে : নজরুল ইসলাম খান 
জিয়ার মাজারে শ্রদ্ধা জানাল নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি
জিয়ার মাজারে শ্রদ্ধা জানাল নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি

জলবায়ু সহনশীল মাছচাষে নতুন সম্ভাবনা

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তীব্র ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি স্বাদু পানির মাছচাষের জন্য বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাছ চাষে লাভবান হতে হলে ভালো মানের পোনা ও সঠিক পদ্ধতির প্রয়োজন। কিন্তু উপকূলের মাছচাষিরা নিম্নমানের পোনা ব্যবহার করায় কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন পাচ্ছিলেন না। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জে পুকুরে জলবায়ু সহনশীল মাছচাষের উদ্যোগ নেয় ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি।  গতবছর জুলাই মাসে ব্র্যাকের এডাপটেশন ক্লিনিকের উদ্যোগে জলবায়ু সহনশীল মাছের পোনা হিসেবে দ্রুত বর্ধনশীল জি-৩ রুই, তেলাপিয়া এবং অন্য কার্পজাতীয় মাছের পোনা একটি প্রদর্শনী পুকুরে ছাড়া হয়, যা স্বল্প সময়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং জলবায়ু প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম। কলাপাড়া উপজেলায় নীলগঞ্জ, মহিপুর, চাকামইয়া, লতাচাপলী ইউনিয়নে প্রায় ৮৩টি পুকুরে এসব জলবায়ু সহনশীল মাছের পোনা ছাড়া হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে পুকুরের পানির গুণমান নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়, যাতে মাছের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন নিশ্চিত হয়। এতে সম্পূরক খাদ্যের ব্যবহার কমে আসায় খরচও কমে যায় এবং মাছের উৎপাদন বাড়ে। বিশেষ করে বড় আকারের পোনা ছাড়ার ফলে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, যা লবণাক্ততার প্রভাব পড়ার আগেই বাজারজাত করা সম্ভব হচ্ছে। ফলে চাষিরা লাভবান হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাছচাষে কার্বন নিঃসরণ মূলত সম্পূরক খাদ্য ব্যবহারের মাধ্যমে হয়। তবে জলবায়ু সহনশীল পদ্ধতিতে মাছচাষ করলে পুকুরের প্রাকৃতিক খাদ্য- যেমন ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন ও জুপ্ল্যাঙ্কটনের ওপর নির্ভর করা যায়, যা পরিবেশবান্ধব এবং খরচ সাশ্রয়ী। এ বিষয়ে মাছ চাষি কবির ব্যাপারী বলেন, আগে আমার পুকুরে পাঙ্গাস মাছের চাষ করতাম। কিন্তু মাছের সম্পূরক খাবারের দাম অনেক বেশি থাকায় লাভ হতো না। এখন বড় আকারের পোনা ছাড়ার ফলে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, সম্পূরক খাবার লাগে না, লাভ বেশি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির পরিচালক মো. লিয়াকত আলী পিএইচডি উল্লেখ করেন, ব্র্যাক জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি জলবায়ু সহনশীল মাছ চাষে নতুন পদ্ধতির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, কৃষকদের এসব পদ্ধতির বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল মাছ চাষের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পুরনো মাছ চাষ পদ্ধতিতে নতুনত্ব নিয়ে আসা হয়েছে যাতে কম কার্বন নির্গমন হয় ও বৈশ্বিক উষ্ণতা কমাতেও ভূমিকা রাখতে পারেন স্থানীয় কৃষকরা। স্থানীয় পর্যায়ে সহজেই ভালো মানের পোনা নিশ্চিত করতে মাছচাষিরা জলবায়ু সহনশীল মাছের হ্যাচারি স্থাপনের উদ্যোগ চান।

‘ঋণের ভারে রুগ্ন তিন-চতুর্থাংশ হিমাগার’

বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএসএ) সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেছেন, সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য পরিচালনা ব্যয় বহন করতে না পেরে এর মধ্যে তিন-চতুর্থাংশ অর্থাৎ ৩০০-এর মতো হিমাগার রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর পুরানা পল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। সংগঠনটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন বিসিএসএর সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী। এ সময় সংগঠনটির জেষ্ঠ্য সহসভাপতি, সহসভাপতি ও পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে মোস্তফা আজাদ চৌধুরী জানান, সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য পরিচালনা ব্যয় বহন করতে না পেরে এর মধ্যে তিন-চতুর্থাংশ অর্থাৎ ৩০০-এর মতো হিমাগার রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এদের মধ্যে কিছু হিমাগার ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, সব খরচ হিসাব করে চলতি বছর যৌক্তিকভাবে হিমাগারের ভাড়া আট টাকা করা হয়েছে। বর্তমান উচ্চ ঋণের সুদহার, বিদ্যুৎবিল, মজুরিসহ অন্যান্য খরচ যেভাবে বেড়েছে তাতে ভাড়া কমানোর সুযোগ নেই। তবে সরকার ঋণের সুদহার ও বিদ্যুত বিল কমানোসহ কিছু সহায়তা দিলে ভাড়া কমানো সম্ভব। গত এক বছরে সুদ হার ১৫ শতাংশ ও অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুৎ বিল বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ছাড়া হিমাগারে আলু আনা-নেওয়া (লোডিং-আনলোডিং), কর্মীদের বেতনভাতাসহ আনুষঙ্গিক সব খরচই বেড়েছে। এসব ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে এ বছর আলু সংরক্ষণে কেজিপ্রতি ভাড়া দাঁড়ায় ৯ টাকা ৬২ পয়সা। তবে আলুচাষি ও আলু সংরক্ষণকারী ব্যবসায়ীদের আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনায় ভাড়া ৮ টাকা নির্ধারণ করেছে সমিতি। এ ভাড়া যৌক্তিক কি না তা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যাচাই করতে পারে। মোস্তফা আজাদ বলেন, গত বছর হিমাগার ভাড়া প্রতি কেজিতে ৭ টাকা ছিল। কিন্তু এ তথ্য গোপন রেখে এবং হিমাগার পরিচালন ব্যয় বিবেচনায় না নিয়ে কিছু মধ্যস্বত্বভোগী মনগড়া বক্তব্য ও কর্মসূচি দিচ্ছে। এ প্রসঙ্গে একটি ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি জানান, হিমাগারে ৫০ কেজির বস্তায় আলু সংরক্ষণের বিষয়ে আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। গত বছর কেজিপ্রতি সাত টাকা করে ৫০ কেজির বস্তার ভাড়া নেওয়া হয় ৩৫০ টাকা। তবে দেখা গেছে, অতীতে অনেক ব্যবসায়ী এ নিয়ম না মেনে ৭০ থেকে ৭২ কেজি আলু বস্তায় ভরে হিমাগারে রেখেছেন। তারাও ভাড়া দিয়েছেন ৩৫০ টাকা করে। সে হিসেবে তাদের কেজিতে ব্যয় হয়েছে পাঁচ টাকার মতো। এবার এ ধরনের অনিয়ম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ কারণেই একটি মহল অপপ্রচার ও ভাড়া কমানোর আন্দোলন করছে। সংবাদ সম্মেলনে হিমাগার মালিকরা জানান, বস্তায় ১৫ থেকে ২২ কেজি আলু বেশি রাখায় তারা এতদিন এসবের ভাড়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আবার এ কারণে হিমাগারের আলুর ধারণক্ষমতাও ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমে যায়। এতে ১০ হাজার টনের একটি হিমাগারে বছরে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি হয় তাদের। এসব কারণে চারশ হিমাগারের মধ্যে প্রায় তিনশ হিমাগারই রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আরও বেশ কিছু হিমাগার ঋণখেলাপিতে পরিণত হয়েছে। হিমাগার মালিকরা আরও জানান, দেশে আলুর চাহিদা প্রায় ৯০ লাখ টন। এর মধ্যে হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৪৫ লাখ টনের মতো। চলতি বছর আলু উৎপাদন হতে পারে ১ কোটি ২০ লাখ টনের মতো। সে হিসেবে বিপুল পরিমাণে আলু হিমাগারের বাইরে থাকবে এবং পণ্যটির দাম সেভাবে বাড়বে না। এতে কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। এমন বাস্তবতায় উদ্বৃত্ত আলু রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। হিমাগার ভাড়া কৃষকদের সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পাঁচটি দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। এগুলো হচ্ছে- ঋণের সুদহার ১৭ শতাংশ (দণ্ডসুদসহ) থেকে কমিয়ে ৭ শতাংশ করা, বিদ্যুৎ বিলের ইউনিটপ্রতি খরচ কমিয়ে ৫ টাকা করা, হিমগারের বিভিন্ন ব্যয়ের ওপরে ভ্যাট ও উৎসে কর প্রত্যাহার করা এবং ঋণের কিস্তি পরিশোধের সময় তিন মাসের পরিবর্তে বাৎসরিক করা। একই সঙ্গে হিমাগার খাতকে কৃষিশিল্প ঘোষণা করা।

ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশ‌মিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সবশেষ ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৬৭ কোটি ডলার পরিশোধ কারার পর রিজার্ভ কমে ২০ বিনিয়ন ডলারে নেমে যায়। পরে ২২ জানুয়ারি ফের কমে রিজার্ভ; ওই সময় গ্রস রিজার্ভ দাড়ায় ২৫ দশমিক ২২১ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে অর্থাৎ ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলানে নেমে যায়। গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়নের ডলারের নিচে নামে। সে সময় বৈদেশিক ঋণ ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়। আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন গভর্নর এসে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছে। আবার বিভিন্ন সোর্স থেকে ডলার যোগানের চেষ্টা করছে। তবে আগের দায় পরিশোধ করতে গিয়ে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে কাছে উঠানামা করছে।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে খরচ বাড়ল

অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের এখন থেকে প্রতি লেনদেনে সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ) পরিশোধ করতে হবে। এতদিন এই চার্জ ১৫ টাকা ছিল। তবে কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংক এটিএম বুথ স্থাপনকারী ব্যাংককে ১৫ টাকা পরিশোধ করবে। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন হার কার্যকর হবে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রথম ৫টি লেনদেনে প্রতি লেনদেনে (২০ হাজার টাকা বা গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী কম পরিমাণ) ১৫ টাকা (ভ্যাটসহ) চার্জ প্রযোজ্য। পরবর্তী লেনদেনে প্রতি লেনদেনে ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ) চার্জ আদায় করা হবে। এ ছাড়া সর্বোচ্চ উত্তোলন সীমা এনপিএসবি-এর আওতায় একজন গ্রাহক প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত নগদ উত্তোলন করতে পারবেন। হিসাবের সংক্ষিপ্ত বিবরণী ও স্থিতি অতিরিক্ত ৫ টাকা (ভ্যাটসহ)। ক্ষুদে বিবরণী ৫ টাকা (ভ্যাটসহ)। তহবিল স্থানান্তর ১০ টাকা (ভ্যাটসহ)। প্রতি লেনদেনের জন্য ইস্যুয়িং ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ২০ টাকা (ভ্যাটসহ) সার্ভিস চার্জ অ্যাকোয়ারিং ব্যাংককে প্রদান করবে। এই চার্জ গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করতে পারবে। এনপিএসবি-এর আওতায় এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকে অনলাইনে টাকা পাঠালে লেনদেন প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা (ভ্যাটসহ) সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য। বাংলাদেশে ইস্যুকৃত কার্ড ও ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেনে সর্বোচ্চ ২০ টাকা (ভ্যাটসহ)। ২৫ হাজার টাকার বেশি লেনদেনে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা (ভ্যাটসহ)। এমএফএস/পিএসপি ওয়ালেট : প্রতি লেনদেনে ১ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ), যেটি কম হবে সেটি প্রযোজ্য। নতুন চার্জ কার্যকর হবে ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ থেকে।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে খরচ বাড়ল

ফের বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত?

ফের দেশের বাজারে বাড়ানো হয়েছে সোনার দাম। এবার ভরিতে ২ হাজার ৯২৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮১৮ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে, বিশ্ববাজারেও রেকর্ড ছুঁয়েছে সোনার দাম। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক আউন্স সোনার দাম ছাড়িয়েছে ২ হাজার ৮৫০ ডলার। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮১৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ২০ হাজার ৯৪৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯ হাজার ৫২৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে সবশেষ গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশের বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৯৯ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৮৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৮ হাজার ৫৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৭ হাজার ৪৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে। এ নিয়ে চলতি বছর ৫ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো সোনার দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে পাঁচ বারই। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার। সোনার দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
ফের বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত?
আ.লীগের সাবেক এমপি চয়ন গাজীপুরে গ্রেপ্তার
আ.লীগের সাবেক এমপি চয়ন গাজীপুরে গ্রেপ্তার
মির্জা আজমের চাচাতো ভাই মির্জা বাদল গ্রেপ্তার
মির্জা আজমের চাচাতো ভাই মির্জা বাদল গ্রেপ্তার
জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিতে অস্ত্রের মহড়া, গুলিবিদ্ধ দুজনসহ আহত ৫
জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিতে অস্ত্রের মহড়া, গুলিবিদ্ধ দুজনসহ আহত ৫
সোনারগাঁয়ে সহস্রাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
সোনারগাঁয়ে সহস্রাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
অপারেশন ডেভিল হান্টে ধরা পড়ল আ.লীগ নেতা
অপারেশন ডেভিল হান্টে ধরা পড়ল আ.লীগ নেতা
মন্দিরের গ্রিল কেটে স্বর্ণালংকার-টাকা চুরি
মন্দিরের গ্রিল কেটে স্বর্ণালংকার-টাকা চুরি
গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ, ৭ দিনের আলটিমেটাম
গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ, ৭ দিনের আলটিমেটাম
গ্রাহকের শত কোটি টাকা আত্মসাৎ, ২ ভাই গ্রেপ্তার
গ্রাহকের শত কোটি টাকা আত্মসাৎ, ২ ভাই গ্রেপ্তার
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

সেভেন সিস্টার্সের রাজ্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার রাজ্যপাল অজয়কুমার ভাল্লার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। গত বেশ কিছু দিন ধরেই রাজ্যের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টিতে (বিজেপি) তার নেতৃত্ব নিয়ে মতবিরোধ দেখা যাচ্ছিল। দলের অভ্যন্তরে ও বাইরে দ্বিমুখী চাপের সম্মুখীন হচ্ছিলেন তিনি।  জানা গেছে, রাজ্য জুড়ে চলা সহিংসতা থামাতে ব্যর্থ হয়েই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন এন বীরেন সিং। প্রায় দুই বছর আগে রাজ্যে যে জাতিগত সংঘর্ষ শুরু হয়েছিল, তা এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তাই দীর্ঘদিন ধরেই তার পদত্যাগের দাবি তুলে আসছিলেন বিরোধী নেতারা।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, রবিবার সকালে নয়াদিল্লিতে অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেন বীরেন সিং। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি ও নাগা পিপল্‌স ফ্রন্ট (এনপিএফ)-এর ১৪ জন বিধায়ক। মাত্র ১৫ মিনিটের বৈঠকের পর ইম্ফলে ফিরেই বীরেন ইস্তফা দেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে। বিভিন্ন সূত্র বলছে, আগামীকাল সোমবার রাজ্যের বিধানসভার সপ্তম অধিবেশন শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেখানে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব উঠতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। ফলে সম্ভাব্য অনাস্থা প্রস্তাবের মুখোমুখি হওয়ার আগেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিজেপির এই নেতা।  গত প্রায় দেড় বছর ধরে অশান্ত পরিস্থিতিতে রয়েছে মণিপুর। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রথম মেইতেই এবং কুকি-জো সম্প্রদায়ের সহিংস আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এই রাজ্য। গত বছরের সেপ্টেম্বরে মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়। দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে মণিপুরের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে। মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি রাজ্যের বেশ কয়েক জন বিধায়কের বাড়িতেও হামলা চালায় উন্মত্ত জনতা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজ্যের পাঁচ জেলায় কারফিউ জারি করা হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবাও। রাজ্যের দুই জাতিগত গোষ্ঠীর এই সংঘাতে দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। বীরেন সিং আশ্বাস দিয়েছিলেন, ২০২৫ সালে রাজ্যে স্বাভাবিকতা ফেরাবেন তিনি। অথচ সেই আশ্বাসের মাসখানেকের মাথায় পদত্যাগ করলেন এই মুখ্যমন্ত্রী।  পদত্যাগপত্রে বিরেন লিখেছেন, তিনি প্রত্যেক মণিপুরির স্বার্থ রক্ষার জন্য সময়মতো পদক্ষেপ নিয়েছেন। উন্নয়নমূলক কাজ ও বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ।  কেন্দ্রকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি লিখেছেন, হাজার-হাজার বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ মণিপুরের আঞ্চলিক অখণ্ডতা বজায় রাখা, অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধ ও অনুপ্রবেশকারীদের ফেরত পাঠানো, মাদক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়া, দ্রুত সীমান্ত সুরক্ষিত করার মতো বিষয়ের ওপরে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এদিকে কংগ্রেসের দাবি, সবকিছু ধ্বংসের পরে পদত্যাগ করেছেন বীরেন। রাজ্য কংগ্রেস নেতা উদিত রাজ বলেছেন, ‘সবকিছু ধ্বংস করে দেওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে দিয়ে কোনও লাভ হবে না।’   
পাকিস্তানের নৌ মহড়ায় বাংলাদেশ ও চীন
পাকিস্তানের নৌ মহড়ায় বাংলাদেশ ও চীন
রাশিয়ার বিদ্যুৎ ছেড়ে যুক্ত হলো ইউরোপে তিন বাল্টিক দেশ
রাশিয়ার বিদ্যুৎ ছেড়ে যুক্ত হলো ইউরোপে তিন বাল্টিক দেশ
সৌদিতে হতে পারে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র, নেতানিয়াহুর মন্তব্য প্রত্যাখ্যান সৌদির
সৌদিতে হতে পারে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র, নেতানিয়াহুর মন্তব্য প্রত্যাখ্যান সৌদির
হজে শিশু সঙ্গী নিষিদ্ধ করল সৌদি আরব
হজে শিশু সঙ্গী নিষিদ্ধ করল সৌদি আরব
প্রিন্স হ্যারিকেও ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া করবেন ট্রাম্প?
প্রিন্স হ্যারিকেও ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া করবেন ট্রাম্প?
পাকিস্তানে সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল
পাকিস্তানে সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল
নব্বই দশকের গানে মঞ্চ মাতালেন জায়েদ খান
নব্বই দশকের গানে মঞ্চ মাতালেন জায়েদ খান
ইনশাআল্লাহ ২০২৫-এ ভালো কিছু হবে: মাহি
ইনশাআল্লাহ ২০২৫-এ ভালো কিছু হবে: মাহি
বেদনায় মোড়ানো গল্প ‘সরি কামরুল’
বেদনায় মোড়ানো গল্প ‘সরি কামরুল’
ওটিটিতে ‘ফাতিমা’
ওটিটিতে ‘ফাতিমা’
বিশ্বখ্যাতদের কাতারে শুভ
বিশ্বখ্যাতদের কাতারে শুভ
ওটিটিতে চিত্রাঙ্গদা
ওটিটিতে চিত্রাঙ্গদা
মেলোডি সন্ধ্যায় বাপ্পার সঙ্গে গাইবে তারাও
মেলোডি সন্ধ্যায় বাপ্পার সঙ্গে গাইবে তারাও
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বাংলাদেশ বড় স্বপ্ন দেখুক, পরামর্শ বাশারের
বাংলাদেশ বড় স্বপ্ন দেখুক, পরামর্শ বাশারের
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে শান্ত ভালো করবেন আশা আশরাফুলের
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে শান্ত ভালো করবেন আশা আশরাফুলের
চট্টগ্রামের ওটিএ সুপার লিগে ২-১ গোলে জয়ী ট্রাভেল জোন 
চট্টগ্রামের ওটিএ সুপার লিগে ২-১ গোলে জয়ী ট্রাভেল জোন 
চট্টগ্রামের ওটিএ সুপার লিগে ট্রাভেল বার্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে জয়ী হয়েছে ট্রাভেল জোন। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) নগরীর হালিশহর দ্যা গ্রিন ফিল্ড মাঠে জমকালো আয়োজনে টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ট্রাভেল জোন চ্যাম্পিয়নের শিরোপা অর্জন করে।  দুইদিন ব্যাপী (৭-৮ ফেব্রুয়ারি) এই টুর্নামেন্টে ১২টি এয়ারলাইন্স, ট্রাভেল এজেন্সি ও অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সির (ওটিএ) দল অংশগ্রহণ করে। নূর এ ফাতেমা হজ্জ কাফেলা এই প্রতিযোগিতার টাইটেল স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিল। ফাইনাল ম্যাচ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন এমি অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সির ডিরেক্টর কাজী রফিকুল ইসলাম, শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশের সিইও ও ফাউন্ডার কাশেফ রহমান, এয়ার গ্যালাক্সি চট্টগ্রাম স্টেশন ইনচার্জ মোহাম্মদ আসিফ চৌধুরী, এমিরেটস এয়ারলাইন্স চট্টগ্রাম ব্রাঞ্চের ম্যানেজার আনোয়ার এইচ সিদ্দিকি, ফ্লাইহাব বাংলাদেশের জিএম একরামুল ইসলাম, বিডিফেয়ার লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মনোজিত সেন গুপ্ত, ট্রিভলাভার লিমিটেড চিটাগং ব্রাঞ্চ ডেপুটি ম্যানেজার সুমিত বড়ুয়া, টেকট্রিপ লিমিটেডের চিটাগং ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ওয়ালি উল্লাহ, সেবার বাংলাদেশের টেকনিকাল ম্যানেজার মাহবুবুল ইসলাম, সেবার বাংলাদেশের ডেপুটি ম্যানেজার জনাব মনজুর মোরশেদ চৌধুরী, ট্রাভেলপোর্ট বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ইনচার্জ জয়নাল আবেদিন জয়, নভোএয়ার চট্টগ্রাম ইনচার্জ ইফতেখারসহ এভিয়েশন ও ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। 
‘মেসি নন, আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন মার্টিনেজ’
‘মেসি নন, আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন মার্টিনেজ’
প্রথমবার বাংলাদেশ দলে হামজা, ভারতের বিপক্ষে নামার অপেক্ষা
প্রথমবার বাংলাদেশ দলে হামজা, ভারতের বিপক্ষে নামার অপেক্ষা
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X