দুদকের গোড়াতেই গলদ-অস্বচ্ছতা

দুদকের গোড়াতেই গলদ-অস্বচ্ছতা

দেশে দুর্নীতি দমন, নিয়ন্ত্রণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধের লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতি দমন আইন অনুযায়ী, এটি একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও স্বশাসিত সংস্থা। নিয়মানুযায়ী দুদকের শীর্ষ তিন
ভয়াবহ দূষণ ছড়াচ্ছে এস এস স্টিল মিলস
ভয়াবহ দূষণ ছড়াচ্ছে এস এস স্টিল মিলস
প্রাণ ফিরেছে পাহাড়ি পর্যটনে
পার্বত্য তিন জেলা / প্রাণ ফিরেছে পাহাড়ি পর্যটনে
ইসরায়েলের ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এস আলমের পাঁচ ব্যাংক খুইয়েছে প্রায় ৩শ কোটি
৩ মাসে নিট লোকসান / এস আলমের পাঁচ ব্যাংক খুইয়েছে প্রায় ৩শ কোটি
বিদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি ধামাচাপা দিতেন সুফিউর
বিদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি ধামাচাপা দিতেন সুফিউর
০৯ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
০৯ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
  • ফসলের জাত উদ্ভাবনের কৌশল

    জলবায়ু পরিবর্তন বলতে প্রাকৃতিক কারণ (সূর্যের ক্রিয়াকলাপের পরিবর্তন এবং আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত) বা মানুষের কার্যকলাপ (জীবাশ্ম জ্বালানির দহন) দ্বারা সৃষ্ট তাপমাত্রা এবং আবহাওয়ার উপাদানগুলোর বর্ধিত পরিবর্তনকে বোঝায়। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার থেকে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন পৃথিবীর চারপাশে একটি স্তর তৈরি করে, যা সূর্যের দ্বারা উৎপন্ন তাপকে আটকে রাখে, যার ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়। পৃথিবীর পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ১৮০০-এর দশকের শেষের তুলনায় প্রায় ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বর্তমানে এটি গত এক লাখ বছরের তুলনায় বেশি। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলস্বরূপ, কৃষি ফসল আবহাওয়ার উপাদান (লবণাক্ততা, খরা, বন্যা, তাপ ও ঠান্ডা) এবং রোগ, পোকামাকড় ও আগাছার ক্ষতিকর প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাস পাচ্ছে।
    মোস্তফা কামাল

    তারেকে ভিন্ন উচ্চতা অন্য অভিযাত্রা

    কঠিনেরে জয় করে আরও কঠিনের পথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের অন্যতম কঠিন পরীক্ষা—এ বার্তা দলের নেতাকর্মীদের দিয়ে রেখেছেন আরও আগেই। যারা যদ্দূর পেরেছেন বুঝেছেন। এর সমান্তরালে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামনের দিনগুলোতে তার নিজের জন্যও রাজনীতি আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে। দলের ভেতর-বাইরেসহ গোটা রাজনীতিতে যে উচ্চতায় এখন তার অবস্থান, সেটির ফলোআপ এবং আপডেট আরেক দায়। সঙ্গে কঠিন দায়িত্বও। লেখা বা উচ্চারণের অনুপযুক্ত শব্দ ছাড়া যারা তার নাম নিতেন না, তাদের মুখে এখন ভিন্ন সুর। নাম উচ্চারণের আগে-পরে ‘জনাব’, ‘সাহেব’ সম্বোধন। ক্ষমতাচ্যুত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে জয়, পলাতক মন্ত্রী হাছান মাহমুদরা কী-সব ভাষায় তারেক রহমানের নাম

    অর্থনীতিতে জিম্বাবুয়ের উপসর্গ

    বর্তমানে দেশের ব্যাংকগুলোর সুদের হার দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এমনকি আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ের কাছাকাছি। গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি ব্যাংকে নগদ অর্থের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। তারা ঘোষণার চেয়ে অনেক বেশি সুদে গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করছে। এজন্য নতুন নতুন আকর্ষণীয় আর্থিক পণ্যের মাধ্যমে টাকা সংগ্রহের চেষ্টা করছে। স্বল্প সময়ে মিলিয়নেয়ার, লাখপতি, কোটিপতি নানা অফার দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করছে। সরকারি দপ্তরগুলো থেকে আমানত সংগ্রহের ব্যাপক চেষ্টা চলছে। সরকারি ঋণ অব্যাহত থাকায় ব্যাংক খাতে টাকার চাহিদা আরও বাড়ছে। এ ছাড়া সুদের হারের সীমাও তুলে নেওয়া হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আমানতের সুদের হার দ্রুতগতিতে। কিছু ব্যাংক আমানতের ওপর ১৬-১৮ শতাংশ
  • মানুষের কল্যাণই ছিল জিয়ার রাজনীতি

    আমরা এখন টেকসই উন্নয়নের কথা বেশ গুরুত্ব দিয়েই বলি। কিন্তু উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, আজ থেকে প্রায় ৪৫ বছর আগেই জিয়াউর রহমান টেকসই, পরিবেশবান্ধব, উন্নয়নদর্শন বাস্তবায়ন করেছিলেন। জিয়াউর রহমান স্বল্প সময় রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিলেন। কিন্তু ওই সময়ে তিনি দেশের মাটি, পানি, পরিবেশকে অক্ষত রেখে অর্থনীতি, উন্নয়ন ও নাগরিক জীবন একসুতোয় গেঁথেছিলেন। ওই সময়ে বিভিন্ন দেশেই সামরিক বাহিনীর লোকজন ক্ষমতায় এসেছিলেন। কিন্তু তাদের মধ্যে খুব বেশি শাসক জনপ্রিয় হতে পারেননি। রাষ্ট্র পরিচালনায় জিয়াউর রহমান অনেক দক্ষ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতাদেরও ছাপিয়ে গেছেন। এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দেশের শাসনভার গ্রহণ করে সার্বিকভাবে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছিলেন সর্বত্র। জিয়াউর রহমান বিশ্বাস করতেন, ‘The Beauty of Diversity’

    ৭ নভেম্বরের শিক্ষা কারও গোলামি করা নয়

    বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাসে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পাঁচটি দিন—’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ২৬ মার্চ ১৯৭১, ৭ নভেম্বর ১৯৭৫, ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ৫ আগস্ট ২০২৪ ফ্যাসিবাদ পতনের কাল। বাংলাদেশ ভূখণ্ডের হাজার বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এ অঞ্চলের জনসাধারণ বরাবরই স্বাধীনতাপ্রিয় এবং সবরকম প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও তারা লড়াই করে নিজেদের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রেখেছে। বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতিই তাদের এ মনোভঙ্গি তৈরিতে সহায়ক। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য বাংলাকে কয়েক শতাব্দী স্বাধীন রাজনৈতিক জীবন রক্ষায় সাহায্য করেছিল। বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানি দুঃশাসন-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়ে একটি আত্মমর্যাদাবান জাতি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শহীদ জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণার ৯ মাস
    জাকির হোসেন
    জাকির হোসেনসহকারী সম্পাদক, দৈনিক কালবেলা

    অধরাই নারী সরকারপ্রধান

    শেষ হলো বহুল কাঙ্খিত মার্কিন নির্বাচন। এই নির্বাচনী যাত্রার শুরু থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়ায়ের আভাস পেয়েছিলেন সবাই। কে জিতবেন- রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, তা নিশ্চিত করে বলার সাহস দেখাতে পারেনি কেউ। তবে নির্বাচনের ফলাফলে শেষ হাসি হাসলেন ট্রাম্প। বিভিন্ন রাজ্য থেকে যখন নির্বাচনের ফলাফল আসতে শুরু করে তখন বরাবরই এগিয়ে ছিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প। ফলে স্বাভাবিকভাবে ধীরে ধীরে হতাশা নেমে আসে কমলার শিবিরে। এমন প্রেক্ষাপটে কমলার প্রচারশিবিরের পক্ষ থেকে জানানো হলো, নির্বাচনের রাতে কমলা হ্যারিস সমর্থকদের উদ্দেশে কিছু বলবেন না। সর্বশেষ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় উদারপন্থীদের মনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র সত্যিকার
  • তরুণ প্রজন্ম এবং ৭ নভেম্বরের বিপ্লব

    বাংলাদেশে ১৫ থেকে ২৫ বয়সী কিশোর-কিশোরী এবং তরুণ-তরুণীর সংখ্যা তিন কোটির ঘরে, যা জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। ছাত্র-জনতার জুলাই ’২৪ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে তারা আমাদের সবার শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা অর্জন করেছে। অকুতোভয় আন্দোলনকারীরা বন্দুকের নলের সামনে বুক পেতে দিয়েছে; হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি, নির্যাতন-গুম তাদের লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। পকেটে নাম-ঠিকানা, পিতা-মাতার নাম লেখা কাগজ নিয়ে রাস্তায় নেমেছে; তাদের অনেকে ঘরে ফিরে আসেনি। তাদের সংকল্প এবং আত্মত্যাগ পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং ছাত্র-জনতার যৌথ আন্দোলন শেখ হাসিনার রাষ্ট্র ধ্বংসকারী ফ্যাসিস্ট সরকারকে উৎখাত করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনটি দিন ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে এবং বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক, সার্বভৌম এবং আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র গঠনের ধারায় ফিরিয়ে

    ট্রাম্প বিজয়ের ১০ কারণ

    ট্রাম্পের বিজয়ের কারণ কী? এমন প্রশ্ন অনেকেই আমাকে করেছে। কারণ নিয়ে নিশ্চয় আরো অনেক আলোচনা হবে, তবেও আপাত দৃষ্টিতে আমি নীচের কারণগুলি নির্ধারণ করেছি। আপনিও আপনার মতামত তুলে ধরুন। কারণ অনেকগুলি, তবে কোনটা ঠিক কত ভূমিকা রেখেছে সেটি বলা দুষ্কর।  (১). বাইডেন প্রশাসন নানা ক্ষেত্রে দুর্বলতা দেখিয়েছে যেমন নিত্যপণ্যের দাম কমানো, ইসরায়েলকে গণহত্যা থামাতে ব্যর্থ হওয়া অথবা থামাতে না চাওয়া। কমলাকে প্রশাসনের অংশ হিসেবে এর দায় নিতেই হবে। (২). মুখে যাই বলুক, কৃষ্ণাঙ্গ এবং আধা ভারতীয় একজন মহিলাকে বেশিরভাগ মানুষ মেনে নিতে প্রস্তুত না। (৩). সারা পৃথিবীর মতোই প্রতিক্রিয়াশীলতা এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ এ দেশেও বেড়েছে।  (৪). ইমিগ্রেশন এবং দক্ষিণের খোলা বর্ডার দিয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ এ

    মানুষ অন্যায়ের অবসান ঘটিয়ে ন্যায্যতার সমাজ চাইছে

    কে এ এস মুর্শিদ বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ ও প্রয়োজনীয় সম্পদ আহরণে টাস্কফোর্সের সভাপতি। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাবেক মহাপরিচালক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়ার পর ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করেন। এর আগে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) কম্বোডিয়ায় কর্মরত ছিলেন। খাদ্যনিরাপত্তা, দারিদ্র্য, ট্রানজিট, ট্রানশিপমেন্টসহ বিভিন্ন বিষয়ে তার গবেষণা রয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান, দেশের অর্থনীতি, আগামীর পরিকল্পনা, সমাজ-রাষ্ট্র-নাগরিক-রাজনৈতিক অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। কালবেলা: ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ গণঅভ্যুত্থান আপনি কীভাবে দেখেন? কে এ এস মুর্শিদ: স্বাধীনতা যুদ্ধের পর নিঃসন্দেহে ছাত্র-জনতার এ গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আন্দোলন। এমনকি স্বাধীনতা যুদ্ধের
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারানোদের ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু

এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে : আইন উপদেষ্টা

ইসরায়েলের ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫

কী ঘটেছিল ইতিহাসের এইদিনে

এবার শীত কেমন পড়বে?

তীব্র শীত কবে থেকে, জানাল আবহাওয়া অফিস

ঢাকার যেসব এলাকায় আজ মার্কেট বন্ধ

০৯ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১০

লক্ষ্মীপুরে ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

১১

বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তৌহিদ গ্রেপ্তার

১২

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ট্রাম্পের ফোন

১৩

চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের আত্মহত্যা

১৪

কর্মীদের অরক্ষিত রেখে চলে গেছেন হাসিনা : মোহাম্মদ আইয়ুব

১৫

‘তরুণ প্রজন্মের মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে পরিচয় তুলে ধরতে চাই’

১৬

‘ট্রাম্পকে হত্যার ছক কষেছিল ইরান’

১৭

সাবেক মেয়রসহ আ.লীগের দুই শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা

১৮

মোহাম্মদপুর থানার সামনে পরিত্যক্ত বাজারের ব্যাগে অস্ত্র-গুলি

১৯

জাতীয় পার্টি ছাড়া বাংলার মাটিতে কোনো নির্বাচন হবে না : মোস্তফা

২০
লাঠিটিলা বনে হচ্ছে না সাফারি পার্ক
মৌলভীবাজারের লাঠিটিলা বনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল পরিবেশ মন্ত্রণালয়। যদিও লাঠিটিলা বনটি সংরক্ষিত হওয়ায় সেখানে সাফারি পার্ক স্থাপনের বিরোধিতা করেছিলেন পরিবেশবাদীরা। কিন্তু তাদের আপত্তি উপেক্ষা করে
কোনোভাবেই থামছে না পলিথিনের ব্যবহার
সুপারশপে পলিথিন নিষিদ্ধের পর গত ১ নভেম্বর থেকে রাজধানীসহ সারা দেশের কাঁচাবাজারেও পলিথিন ও পলিপ্রপিলিনের ব্যাগ নিষিদ্ধ করে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। কিন্তু সাত দিন পেরোলেও তা
ভয়াবহ দূষণ ছড়াচ্ছে এস এস স্টিল মিলস
গাজীপুর এখন ভয়াবহ দূষণের নগরী। বিভিন্ন অবকাঠামোগত নির্মাণকাজের ধুলোবালি আর কলকারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় এখানকার দূষণ বাড়ছেই। দিন যত যাচ্ছে, গাজীপুরের বায়ুর মানের অবনতি ততই বেড়ে চলেছে। দেশের ৬৪ জেলার
অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় কমেছে পণ্য বিক্রি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এরপর সরকার পতনসহ নানা ইস্যুতে কয়েক মাস ধরে ভালো নেই চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা। কমেছে পণ্যের চাহিদা, কমেছে সরবরাহও। এ ছাড়া বৈশ্বিক
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে : আইন উপদেষ্টা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে : আইন উপদেষ্টা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে এ সংক্রান্ত সব মামলাও বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা ক্লাবে ‘ডিআরইউ-দেশ টিভি বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। ড. আসিফ নজরুল বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে সব মামলা রহিত (বাতিল) হবে। শুধু কম্পিউটার অফেন্স, যেটা কম্পিউটার হ্যাকিং, ছেলেমেয়ের ঘনিষ্ঠতার ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করা–এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে অব্যাহত থাকবে। কিন্তু সাংবাদিকতা বা মুক্তমনা মানুষ, ভিন্নমতের মানুষের মন্তব্যের জন্য যেসব মামলা সেগুলো ফেস বাই ফেস রহিত হবে। উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন আমরা প্রচণ্ড সাংবাদিকবান্ধব থাকার চেষ্টা করেছি। আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কোনো সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকার বা পুলিশ কোনো মামলা করেনি। সাধারণ জনগণ মামলা করেছে। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে পেশাদারত্ব বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত আমাদের পেশাগত পরিচয়ের বাইরে কোনো কিছু যেন না হয়। একজন সাংবাদিক যতই সাংবাদিকতা করুক, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে যদি প্রকাশ্যে অব্যাহতভাবে সমর্থন করে তাহলে তাকে কি আপনি সাংবাদিক বলবেন, না অন্য কিছু বলবেন সেটা চিন্তা করে দেখবেন। বাংলাদেশে এত প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে অনেক সাংবাদিক ভূমিকা রেখেছেন। মেজরিটি সাংবাদিকই সত্য ও ন্যায়ের পথে ছিলেন। যারা সাহস করে কিছু বলতে পারেননি, তারা চুপ থেকেছেন। এরপর ডিআরইউ নেতাদের উদ্দেশে আসিফ নজরুল বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে, ডিআরইউকে আপনারা দুটি ভাগে ভাগ করবেন না। এই যে একটা ফ্যাসিস্ট সরকার ছিল, তার পেছনে অনেক কারণ আছে। শিক্ষকদের দোষ আছে, সব পেশার মানুষদের দোষ আছে, সাংবাদিকদেরও তো দোষ ছিল। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন, সাবেক সভাপতি এম শফিকুল করিম, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, দেশ টেলিভিশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান প্রমুখ।
৫৭ মিনিট আগে

‘গণতন্ত্র ও পরিবেশ সুরক্ষায় নির্ভিক সাংবাদিকতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ’

১২ ঘণ্টা আগে

নিপসমকে পাবলিক হেলথ ইউনিভার্সিটি করার দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে

অবকাঠামো উন্নয়নে পেশাজীবীদের যথাযথ সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত করা জরুরি

১৩ ঘণ্টা আগে

ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৬৬

১৩ ঘণ্টা আগে

বনভূমিতে গারোদের অধিকার সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : রিজওয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে
কর্মীদের অরক্ষিত রেখে চলে গেছেন হাসিনা : মোহাম্মদ আইয়ুব
কর্মীদের অরক্ষিত রেখে চলে গেছেন হাসিনা : মোহাম্মদ আইয়ুব
কর্মীদের অরক্ষিত রেখে শেখ হাসিনা চলে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও সদস্যসচিব, যুবনেতা মোহাম্মদ আইয়ুব।  ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়া পল্টনে সমাবেশের ডাক দেয় বিএনপি। এই সমাবেশে নেতাকর্মীদের নিয়ে যোগ দেন যুবনেতা মোহাম্মদ আইয়ুব। সেসময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে এ মন্তব্য করেন তিনি।  মোহাম্মদ আইয়ুব বলেন, আমরা গত ১৭ বছর শেখ হাসিনার সময়ে নানা রকম নির্যাতন নিষ্পেষণের শিকার হয়ে চরম দুঃসময় পার করেছি। আমাদের অসংখ্য সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন, গুম হয়েছেন, খুন হয়েছেন। মামলায় জর্জরিত হয়েছি, জেল খেটেছি। 
৬ ঘণ্টা আগে
শহীদ সবুজের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
শহীদ সবুজের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এই মুহূর্তে ‘জাতীয় ঐক্য’ সবচেয়ে প্রয়োজন : এহসানুল হুদা
এই মুহূর্তে ‘জাতীয় ঐক্য’ সবচেয়ে প্রয়োজন : এহসানুল হুদা
শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস
শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস
বিএনপির শোকজের জবাব দিলেন গিয়াস উদ্দিন
বিএনপির শোকজের জবাব দিলেন গিয়াস উদ্দিন
বর্ণাঢ্যর‌্যালি শেষে নয়াপল্টনে রাজপথের আবর্জনা পরিষ্কার করল নেতাকর্মীরা
বর্ণাঢ্যর‌্যালি শেষে নয়াপল্টনে রাজপথের আবর্জনা পরিষ্কার করল নেতাকর্মীরা
অতিদ্রুত নির্বাচনের দাবিতে শেষ হলো বিএনপির র‌্যালি
অতিদ্রুত নির্বাচনের দাবিতে শেষ হলো বিএনপির র‌্যালি

আদানিকে আরও ২ হাজার কোটি টাকা দিল বাংলাদেশ

ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের আদানি গড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আদানি গ্রুপকে আরও ২ হাজার কোটি টাকার (প্রায় ১৭৩ মিলিয়ন ডলার) অর্থায়ন করেছে।  শুক্রবার (৮ নভেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আদানি পাওয়ার এ অর্থায়নের বিষয়ে একটি নতুন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) পেয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) থেকে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে বিদ্যুতের জন্য আদানি গ্রুপের কাছে পূর্বের বকেয়া রয়েছে ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের ফলে পরিশোধের বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়। এর ফলে রোববার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘৭ নভেম্বরের মধ্যে ৮৫০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া পরিশোধ না করা হলে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করবে আদানি পাওয়ার।’ এমন পরিস্থিতিতে, বিদ্যুৎ সরবরাহের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বিপিডিবি নতুন এ এলসিটি ইস্যু করে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নতুন এলসি বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ভারতের আইসিআইসিআই ব্যাংকে প্রদান করা হয়েছে, যা আদানি গ্রুপকে দেওয়া তৃতীয় এলসি। এ ছাড়া আগের এলসিগুলো বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির সঙ্গে সমন্বিত ছিল না বলে দাবি করা হয়েছে।  উল্লেখ্য, ঝাড়খন্ডের গোড্ডায় আদানি পাওয়ারের দুটি বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিট রয়েছে, যেগুলোর ক্ষমতা ৮০০ মেগাওয়াট করে এবং সম্পূর্ণ উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করা হয়। এটি বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদার প্রায় ১০ শতাংশ পূরণ করে। এদিকে, আদানি পাওয়ার বাংলাদেশ থেকে অতিরিক্ত ১৫-২০ মিলিয়ন ডলার দাবি করেছে এবং এ দাবি পূরণ না হলে বন্ধ থাকা ৮০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট পুনরায় চালু করবে না বলে জানিয়েছে।  এ বিষয়ে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে আমদানিকৃত বিদ্যুৎ ও তেলের জন্য অর্থ প্রদান চ্যালেঞ্জে পড়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২৫ বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ এই বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির আওতায় প্রতি মাসে বাংলাদেশকে ৯৫ থেকে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হয়। তবে সম্প্রতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের ফলে এ অর্থ প্রদানে অসুবিধা হচ্ছে। আইএমএফের সঙ্গে পূর্বের ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ছাড়াও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার অতিরিক্ত ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে, যা এই সংকট মোকাবিলায় সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। এর আগে বিদ্যুৎ বাবদ পাওনা পরিশোধের জন্য বাংলাদেশকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় আদানি গ্রুপ। তবে এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হলে সুর নরম করে আদানি গ্রুপ। পাশাপাশি বিদ্যুৎ বাবদ পাওনা পরিশোধের জন্য সময় বেঁধে দেওয়ার আলটিমেটামের বিষয়টিও অস্বীকার করে তারা। আদানি বলেছে যে ৮৫ কোটি ডলারের বকেয়ার পুরোটা তারা ৭ নভেম্বরের মধ্যে চায়নি।

শেয়ারবাজার কারসাজিতে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটেছেন মুস্তফা কামাল

পট পরিবর্তন হবে এমন আভাস পেয়েই নিজেদের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাব খালি করে বিদেশে পালিয়েছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল ও তার পরিবার। গত জানুয়ারি থেকে তারা ব্যাংক থেকে তুলে নিয়েছেন সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা।  অভিযোগ আছে, সাবেক এই মন্ত্রী ব্যাংক, পুঁজিবাজার ও সরকারি প্রকল্প থেকে লুটেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। সাম্রাজ্য গড়েছেন দুবাই, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে। তথ্য বলছে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১০ সালের পুঁজিবাজার কারসাজি, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সিন্ডিকেট থেকে শুরু করে ব্যাপক দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন কামাল দম্পতি। মেয়ে নাফিসা কামাল বাবার প্রভাব খাটিয়ে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। বিভিন্ন সময় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকায় কোনো সংস্থাই এসব অনিয়মের বিষয়ে টুঁ শব্দও করতে পারেনি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউতে তাদের বিরুদ্ধে শত শত অভিযোগ জমা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্তে বেরিয়ে আসছে ব্যাপক অনিয়মের প্রমাণ। ২০০৮ সাল থেকে টানা ১৬ বছর কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট, সদর দক্ষিণ ও লালমাই উপজেলা) আসনের এমপি ছিলেন আবু হেনা মোহাম্মদ (আ হ ম) মুস্তফা কামাল। তিনি পরিচিত লোটাস কামাল নামে। আওয়ামী লীগের হয়ে পাঁচবার সংসদ সদস্য হওয়া এই চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ক্রিকেট সংগঠকও। সব পরিচয় ছাপিয়ে লোটাস কামাল একজন বিশেষজ্ঞ অর্থনীতিবিদ। অথচ তার হাতেই দেশের অর্থনীতি বলা চলে পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতন আঁচ করতে পেরে গত ১৫ জুলাই লোটাস কামাল ও নাফিসা কামাল দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। এর আগেই তাদের ব্যাংক থেকে তুলে নিয়েছেন সিংহভাগ অর্থ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত ২২ আগস্ট লোটাস কামাল, তার স্ত্রী কাশমিরী কামাল ও মেয়ে নাফিসা কামালের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে বিএফআইইউ। ব্যাংক থেকে তুলে নেন ৬৫০ কোটি টাকা: ব্যাংকে তারল্য সংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে গত বছরের শেষ দিক থেকেই টালমাটাল অবস্থায় ছিল আওয়ামী লীগ সরকার। বিশেষ করে নির্বাচনে বিএনপিসহ বড় দলগুলো অংশগ্রহণ না করায় সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা ছিল আগে থেকেই। এজন্য লোটাস কামাল, স্ত্রী কাশমিরী কামাল ও মেয়ে নাফিসা কামাল গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংক থেকে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছেন। ব্যক্তিগত হিসাব থেকে তুলে নেওয়া এসব অর্থের বেশিরভাগই পাঠিয়েছেন দেশের বাইরে। গত জানুয়ারি মাসে কামাল পরিবারের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে স্থায়ী আমানত ছিল ৭৩০ কোটি টাকা। তবে গত ২২ আগস্ট তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে বিএফআইইউ। এ কারণে তিনজনের ব্যক্তিগত হিসাবে থাকা ৮২ কোটি টাকা তুলে নেওয়া সম্ভব হয়নি। মালয়েশিয়ার কর্মী পাঠানোর সিন্ডিকেট: দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, লোটাস কামাল এবং তার পরিবারের সদস্যরা একটি বৃহৎ পাচার চক্রের নেতৃত্ব দিয়েছেন। এই চক্রটি মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে সরকার নির্ধারিত অতিরিক্ত ফি হিসেবে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তারা শ্রমিকদের কাছ থেকে ভুয়া চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছে। প্রায় চার বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালের জুলাইয়ে যখন মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলে, তখন কর্মী পাঠানোর জন্য রিক্রুটিং এজেন্সি নির্বাচনের দায়িত্ব পায় মালয়েশিয়া। তাদের কাছে ১ হাজার ৫২০টি রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা পাঠিয়েছিল প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। কিন্তু মাত্র ২৫টি এজেন্সির নাম নির্বাচন করা হয়। এজেন্সি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নীতিমালা ছিল না। দেখা গেছে, সাবেক অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল ও তার পরিবার, সাবেক তিন এমপির পাশাপাশি আওয়ামী লীগ নেতা, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর এবং এ খাতের নতুন অনেক প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক কর্মী পাঠিয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরী কামালের অরবিটালস এন্টারপ্রাইজ ৭ হাজার ১৫২ জন ও মেয়ে নাফিসা কামালের মালিকানাধীন অরবিটালস ইন্টারন্যাশনাল ২ হাজার ৭০৯ জন শ্রমিক পাঠিয়েছে। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকা। সিন্ডিকেটটি নিয়েছে কর্মীপ্রতি ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। অন্যদিকে, অনেক শ্রমিক মালয়েশিয়ায় গিয়ে নানা জটিলতায় কাজ পাননি কিংবা কেউ কেউ ঋণ করে গিয়ে খালি হাতে ফিরে এসেছেন। চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশা নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। যেখানে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের অনেকেরই মানবেতর ও অমর্যাদাকর পরিস্থিতির মধ্যে দিন যাপনের বিবরণ উঠে আসে। শেয়ারবাজার কারসাজি: ২০১০ সালে শেয়ারবাজার কারসাজিতে মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন লোটাস কামাল। লোটাস কামাল তখন বিভিন্নভাবে শেয়ারবাজারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে এবং সস্তায় শেয়ার কেনার পর তা বিদেশে পাচার করেছিল। ওই সময় লোটাস কামাল এবং তার চক্র প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। দুদক এরই মধ্যে এই তথ্যের ভিত্তিতে অনুসন্ধান শুরু করেছে। দুদকের উপপরিচালক নুরুল হুদার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি অনুসন্ধান টিম এ ব্যাপারে কাজ করছে। নির্বাচনী হলফনামায় অসংগতি: নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় নিজের সম্পদের চেয়ে স্ত্রীর সম্পদ বহু গুণ বেশি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে লোটাস কামালের বিরুদ্ধে। গত ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া এই হলফনামায়, কামালের অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৪১ কোটি ৯০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা হিসেবে উল্লেখ করা হলেও, স্ত্রীর সম্পদ দেখানো হয়েছে ৬২ কোটি ২৭ লাখ ১৯ হাজার টাকা। নিজের স্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য ২ কোটি ৩০ লাখ হলেও, স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫ কোটি ৪২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বলে হলফনামায় জানানো হয়েছে। কামাল তার হলফনামায় উল্লেখ করেছেন, স্ত্রী, দুই মেয়ে এবং পাঁচ নাতি-নাতনিকে দান করে কিছু সম্পদ কমিয়েছেন। এর মধ্যে, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারের ২ কোটি ৪ লাখ ৫ হাজার টাকার অংশ তিনি তার মেয়ে নাফিসা কামালকে দিয়েছেন, এবং স্ত্রী, মেয়ে ও পাঁচ নাতি-নাতনিকে দিয়েছেন প্রায় ৩১ কোটি টাকার সম্পত্তি। তবে সূত্র জানায়, কামালের হলফনামায় উল্লিখিত সম্পদের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশে স্বজনের নামে হাজার কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ৫০০ কোটি টাকার সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুদক: সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের (লোটাস কামাল) নামে-বেনামে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক লোটাস কামাল ও তার পরিবারের সদস্যদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের ব্যাপারে প্রকাশ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে। দুদকের গোপন অনুসন্ধান অনুযায়ী, ঢাকার নিকুঞ্জে জোয়ারসাহারায় রয়েছে আধুনিক বাণিজ্যিক ভবন ‘লোটাস কামাল টাওয়ার’। বাড্ডা ও উত্তরায় রয়েছে তার বহুতল বাড়ি ও দামি ফ্ল্যাট। বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রয়েছে মোটা অঙ্কের টাকা। বিপুল বিনিয়োগ রয়েছে শেয়ারবাজারে। ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রমাণ মিলেছে সঞ্চয়পত্রে। লোটাস কামাল প্রপার্টিজ ও অরবিটাল এন্টারপ্রাইজসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে বিপুল বিনিয়োগ করেছেন লোটাস কামাল। এ ছাড়া, স্ত্রী কাশমিরী কামালের নামে ঢাকার গুলশান, বাড্ডাসহ বিভিন্ন এলাকায় প্লট-ফ্ল্যাট কিনেছেন তিনি। গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় তার নিজের ও স্ত্রীর নামে রয়েছে বিপুল পরিমাণ জমি। স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে রয়েছে নগদ অর্থ। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারেও বিনিয়োগ রয়েছে কাশমিরী কামালের। লোটাস কামাল প্রপার্টিজ ও সৌদি বাংলাদেশ কন্ট্রাকটিং কোম্পানিসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন কাশমেরী। তার সঞ্চয়পত্র রয়েছে প্রায় ৪০ কোটি টাকার। তিনটি দামি গাড়ির মালিক তিনি। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে লোটাস কামালের প্রায় ৮০ কোটি টাকা থাকার তথ্য পেয়েছে দুদক। আয়কর নথিতে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মূল্য প্রকৃত মূল্যের চেয়ে কম দেখিয়েছেন তিনি। লোটাস কামাল ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পদ খুঁজতে এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রাজউক, ঢাকা ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, গণপূর্ত অধিদপ্তর, রেজিস্ট্রার অফিস এবং ভূমি অফিসে চিঠি দিয়েছে দুদক। লুট করতে প্রকল্প অনুমোদন: পরিকল্পনামন্ত্রী থাকাকালে লোটাস কামাল কুমিল্লা জেলা অন্তর্ভুক্তি শর্তে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্পের অনুমোদন দেন। ২০১৮ সালে, কামালের বাড়ির পাশেই সাড়ে ১০ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত হয় এই আইটি সেন্টার। ২০১৩ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত কুমিল্লাসহ সাত জেলায় প্রায় ৫৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলেও, স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের কাজ গ্রামীণ এলাকায় কোনো কার্যকর ফল বয়ে আনেনি। একাধিক সূত্রের দাবি, প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণ, সরঞ্জাম সরবরাহ এবং অন্যান্য কাজে কামালের গড়া সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের কমিশন আদায় হয়েছে। বিশেষ করে ২০২৩ সালে ১৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে কুমিল্লায় নলেজ পার্কের নির্মাণকাজ শুরু হলেও, প্রকল্পটি শুধু জমি অধিগ্রহণের পর সীমানা দেয়াল ছাড়া আর কোনো দৃশ্যমান কাজ হয়নি। এ ছাড়া, ২০১৩ থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত কুমিল্লার সদর দক্ষিণ, নাঙ্গলকোট ও আদর্শ সদর উপজেলায় ৪২টি খাল খননের জন্য ১৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বরাদ্দ হলেও, কামালের নির্দেশে তার সিন্ডিকেট কাজ না করেই পুরো অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এই ঘটনায় গত ১৪ অক্টোবর আদালতে মামলা দায়ের করেছেন সদর দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায় ঐক্য পরিষদের সভাপতি মুহম্মদ আখতার হোসাইন। মামলায় কামালের ছোট ভাই গোলাম সারোয়ার, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল হাই বাবলু, এপিএস মিজানুর রহমান, জনপ্রতিনিধিসহ ৪৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে জানতে লোটাস কামালের মোবাইল ও হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

পুঁজিবাজার নিয়ে গুজব রটনাকারীদের তালিকা করছে বিএসইসি

পুঁজিবাজার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ ইন্টারনেট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মিথ্যা তথ্য ও গুজব ছড়ানো নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সেইসঙ্গে গুজব রটনাকারীদের তালিকা প্রস্তুত করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে বিএসইসি। বৃহস্পতিবার (০৭ নভেম্বর) বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম কালবেলাকে বলেন, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা পুঁজিবাজার নিয়ে গুজব ছড়ায় তাদের বিরুদ্ধে কমিশন ব্যবস্থা নেবে। আর বিনিয়োগকারীরা রিসার্চ অ্যানালিস্ট ছাড়া অন্য কারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন করে প্রতারিত হবেন না।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের পুঁজিবাজার ও অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করতে সম্প্রতি ইচ্ছাকৃতভাবে বিভিন্ন ধরনের অপতথ্য ও গুজব ছড়ানোর অপচেষ্টা চলছে, যা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রকাশিত ও প্রচারিত এসব ভিত্তিহীন গুজব ও অসত্য তথ্য প্রকৃতপক্ষে সঠিক নয় এবং সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সাইবার ও অনলাইন পরিসরে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অপ্রকাশিত তথ্য প্রকাশ, শেয়ার দরের পূর্বাভাস কিংবা ভবিষ্যদ্ববাণী ইত্যাদিসহ যেকোনো ধরনের অসত্য তথ্য ও গুজব ছড়ানো আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ। পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলকে এ ধরনের গুজব ও অসত্য তথ্য প্রকাশ কিংবা প্রচার থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হচ্ছে। এতে আরও বলা হয়েছে, গবেষণা ও বিশ্লেষণ লব্ধ তথ্য উপাত্তে ব্যতিত ও যথাযথ বিশ্লেষণ বা অ্যানালাইসিস ব্যতিরেকে পুঁজিবাজারের সম্পর্কে ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার বা প্রকাশ থেকে সকলকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেওয়া যাচ্ছে। অন্যথায় এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (রিসার্চ অ্যানালিস্টই) রুলস, ২০১৩ এর অধীনে শুধুমাত্র একজন রিসার্চ অ্যানালিস্টই পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পূর্বাভাস কিংবা ভবিষ্যদ্ববাণী করতে পারেন। রিসার্চ অ্যানালিস্ট ব্যতিত অন্য কেউ যদি এ ধরনের তথ্য প্রচার করেন বা পূর্বাভাস দেন তার মাধ্যমে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে। গুজব রটনাকারীদের সতর্ক করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যারা গুজব বা অসত্য তথ্য প্রকাশ বা প্রচারে জড়িত রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে আইনের আওতায় আনা হবে। যে বা যারা পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে ভিত্তিহীন গুজব ও অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছে কিংবা বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন পূর্বাভাস প্রচারের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তাদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। দ্রুতই তাদের বিরুদ্ধে বিএসইসি কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। দেশের পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীগণকে এ ধরনের গুজব বা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে। 
০৭ নভেম্বর, ২০২৪
পুঁজিবাজার নিয়ে গুজব রটনাকারীদের তালিকা করছে বিএসইসি

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বাড়ল

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশে রিজার্ভের পরিমাণও বাড়ছে। ফলে বর্তমান হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পৌঁছেছে। তবে নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ) এখনো ১৫ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি অবস্থান করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি নভেম্বরের মাসের ৬ তারিখ পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ২ হাজার ৫৭৩ কোটি মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২ হাজার কোটি ডলার (২০ বিলিয়ন)। এর আগে গত মাসের শুরুর দিকে অর্থাৎ ২ অক্টোবর গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ ছিল ১৯ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন। এদিকে গ্রস রিজার্ভ ও বিপিএম-৬ এর বাইরেও বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। চলতি বছরের ৬ নভেম্বর শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) আছে এক হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের মতো। প্রতি মাসে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে না। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বাড়ছে এটা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক দিক। আশা করছি রেমিট্যান্স বাড়ার এ প্রবাহ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৪
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বাড়ল

অক্টোবরে ফের বেড়েছে মূল্যস্ফীতি

চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এই মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।  এ ছাড়াও সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে আগস্টে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ। অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে কমার পর অক্টোবরে আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি। আর গত জুলাইয়ে দেশে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওই মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ৯ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশ প্রায় দুই বছর ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়াই করছে। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে আছে। যার প্রভাব পড়েছে দেশের নিম্ন ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের ওপর।
০৭ নভেম্বর, ২০২৪
অক্টোবরে ফের বেড়েছে মূল্যস্ফীতি
এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫
কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫
লক্ষ্মীপুরে ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
লক্ষ্মীপুরে ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তৌহিদ গ্রেপ্তার
বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তৌহিদ গ্রেপ্তার
চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের আত্মহত্যা
চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের আত্মহত্যা
সাবেক মেয়রসহ আ.লীগের দুই শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা
সাবেক মেয়রসহ আ.লীগের দুই শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা
জাতীয় পার্টি ছাড়া বাংলার মাটিতে কোনো নির্বাচন হবে না : মোস্তফা
জাতীয় পার্টি ছাড়া বাংলার মাটিতে কোনো নির্বাচন হবে না : মোস্তফা
আরকান আর্মির পোঁতা মাইন বিস্ফোরণে বৃদ্ধের পা বিচ্ছিন্ন
আরকান আর্মির পোঁতা মাইন বিস্ফোরণে বৃদ্ধের পা বিচ্ছিন্ন
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারানোদের ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু

জাতিসংঘের নতুন এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গাজার ওপর ইসরায়েলের চলমান হামলার ফলে নিহতদের মধ্যে ৭০ শতাংশের বেশি নারী ও শিশু। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক এ ঘটনার জন্য ইসরায়েলকে ‘প্রকাশ্য উদাসীনতা’ দায়ী করে তীব্র সমালোচনা করেছেন। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। খবর আলজাজিরা। প্রতিবেদনটি জানায়, গত ছয় মাসে গাজায় সংঘটিত এ যুদ্ধের প্রথম ছয় মাসে ৮,১১৯ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। সবচেয়ে কম বয়সী নিহত শিশুর বয়স ছিল মাত্র একদিন, আর সবচেয়ে প্রবীণ ছিলেন ৯৭ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধা। এ ছাড়া জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৪৪ শতাংশই ছিল শিশু, এবং সবচেয়ে বেশি নিহত শিশু ছিল ৫ থেকে ৯ বছর বয়সী। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ৮৮ শতাংশ ঘটনাতেই একাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এ নিহতের সংখ্যা বেড়েছে ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যবহৃত ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্রের কারণে। এসব হামলা বেশিরভাগই গাজা শহরের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় চালানো হয়েছে। যদিও কিছু হামলার জন্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর গোলাগুলি দায়ী হতে পারে, তথাপি জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, প্রতিনিয়ত ইসরায়েল যুদ্ধের আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী ভেঙে চলেছে, অথছ যে আইনের উদ্দেশ্য ছিল মানবীয় ক্ষতি সীমিত রাখা। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার টুর্ক ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ইসরায়েলি সরকার গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবাহের অনুমতি দেয়নি এবং ইসরায়েলের সেনারা গাজার বেসামরিক অবকাঠামোতে হামলা ফলে বহু মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এতে গুরুতর মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে সতর্ক করে বলে হয়েছে, ইসরায়েল রাষ্ট্র কর্তৃক এ ধরনের ‘পদ্ধতিগত হামলা বা সিস্টেমেটিক হামলা’ যদি আরও চলতে থাকে, তবে তা ‘মানবতার বিরুদ্ধে জগন্য অপরাধ’ হিসেবে গণ্য হবে।  অপরদিকে এ প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর, ইসরায়েলের কূটনৈতিক মিশন তা ‘অপভ্রান্ত’ ও ‘অত্যন্ত অযাচিত’ বলে উল্লেখ করেছে এবং জাতিসংঘের এ তথ্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ৭ অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের হামলায় ৪৩,৪৬৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১,০২,৫৬১ জন আহত হয়েছে।
ইসরায়েলের ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ট্রাম্পের ফোন
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ট্রাম্পের ফোন
‘ট্রাম্পকে হত্যার ছক কষেছিল ইরান’
‘ট্রাম্পকে হত্যার ছক কষেছিল ইরান’
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ আরও কমাল আদানি
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ আরও কমাল আদানি
নতুন বিপদে ইউক্রেন, যুদ্ধক্ষেত্রে নামছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা
নতুন বিপদে ইউক্রেন, যুদ্ধক্ষেত্রে নামছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা
লাভের প্রলোভন দেখিয়ে ধরা ‘আমিরাতের প্রিন্স’, অতঃপর...
লাভের প্রলোভন দেখিয়ে ধরা ‘আমিরাতের প্রিন্স’, অতঃপর...
অভিনেতার রহস্যজনক মৃত্যু 
অভিনেতার রহস্যজনক মৃত্যু 
২৫ সালে কী নিয়ে আসছেন ধানুশ
২৫ সালে কী নিয়ে আসছেন ধানুশ
বক্স অফিস দখলে বলিউডের দুই সিনেমার লড়াই
বক্স অফিস দখলে বলিউডের দুই সিনেমার লড়াই
‘ধারকান’ অভিনেতা আহত 
‘ধারকান’ অভিনেতা আহত 
অবশেষে বাংলাদেশে আসছেন বেবী নাজনীন (ভিডিও)
অবশেষে বাংলাদেশে আসছেন বেবী নাজনীন (ভিডিও)
এ সপ্তাহের হলিউড-বলিউড
এ সপ্তাহের হলিউড-বলিউড
সংসার করতে চান বাঁধন, খুঁজছেন জীবনসঙ্গী
সংসার করতে চান বাঁধন, খুঁজছেন জীবনসঙ্গী
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
রেটিং দাবায় তাহসিন চ্যাম্পিয়ন
রেটিং দাবায় তাহসিন চ্যাম্পিয়ন
তাইওয়ানে তাসমিয়ার ব্রোঞ্জ
তাইওয়ানে তাসমিয়ার ব্রোঞ্জ
বাফুফে সভায় ২৮ আলোচ্য সূচি!
বাফুফে সভায় ২৮ আলোচ্য সূচি!
নির্বাচনের পর শনিবার (৯ নভেম্বর) প্রথম সভায় বসছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাহী কমিটি। প্রথম সভায় ম্যারাথনের ইঙ্গিত—থাকছে ২৮ আলোচ্য সূচি! প্রথম সভা বলে বিভিন্ন উপকমিটি গঠনের বিষয় থাকে। স্থানীয় ফুটবল সংস্থার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, বর্তমান কমিটির মেয়াদে আর্থিক স্বচ্ছতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যাতে বিগত দিনের মতো অনিয়ম নিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে না হয়। এ কারণে নির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় আর্থিক বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২৮ আলোচ্য সূচির অধিকাংশই আর্থিক বিষয়াদির সঙ্গে জড়িত বলে বাফুফের সূত্র কালবেলাকে নিশ্চিত করেছে। প্রথম সভায় থাকছে গঠনতন্ত্র সংক্রান্ত আলোচ্য সূচিও। সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর সম্প্রতি বাফুফে ভবনে এসে নিজের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিয়েছেন তাবিথ এম আউয়াল। জানিয়েছেন, স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সবকিছু পরিচালনা করা হবে। বিগত দিনে আর্থিক বিষয়ে যে অভিযোগ উঠেছে, তা খতিয়ে দেখার ইঙ্গিতও দিয়েছেন সাবেক এ ফুটবলার। বাফুফে অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা সিন্ডিকেট দেশের ফুটবল কার্যক্রমের স্বচ্ছতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। যে কারণে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে আবু নাঈম সোহাগকে নিষিদ্ধ করেছিল বিশ্ব ফুটবল সংস্থা ফিফা। সামনের দিনেও যাতে এমন খবরের শিরোনাম হতে না হয়, সে বিষয়ে সজাগ নয়া বাফুফে সভাপতি।
শিরোপা ধরে রাখার মিশনে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কারা?
যুব এশিয়া কাপ / শিরোপা ধরে রাখার মিশনে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কারা?
এমএলএসে নতুন রেকর্ডের সামনে মেসি
এমএলএসে নতুন রেকর্ডের সামনে মেসি
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X