শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২
নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

রাজনৈতিক নেতাদের আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা যেভাবে জুলাই জাতীয় সনদ করলাম, তেমনি আপনারা রাজনৈতিক নেতারা বসে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিন, কীভাবে নির্বাচন করবেন। যেমন-তেমন করে নির্বাচন করলে তো আবার পুরোনো জায়গায় ফিরে যাব। এত কিছু করে তাহলে লাভটা কী হলো? শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই
জুলাই যোদ্ধাদের নতুন কর্মসূচি
জুলাই যোদ্ধাদের নতুন কর্মসূচি
আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করলাম : প্রধান উপদেষ্টা
আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করলাম : প্রধান উপদেষ্টা
অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও জুলাই সনদে সই করেনি যে দল
অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও জুলাই সনদে সই করেনি যে দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষরে বিরত থাকার কারণ জানালেন আখতার
জুলাই সনদ স্বাক্ষরে বিরত থাকার কারণ জানালেন আখতার
জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানস্থলের পাশে ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানস্থলের পাশে ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
ফিফা থেকে সুখবর পেল বাংলাদেশ
ফিফা থেকে সুখবর পেল বাংলাদেশ
  • ট্র্যাজেডি না ফিরুক

    ঢাকার মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ও হতাহতের ঘটনা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। মর্মান্তিক এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন মারা গেছেন। গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে যুদ্ধ করছেন আরও কয়েকজন। কালবেলা পরিবারের পক্ষ থেকে নিহতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। পাশাপাশি শোকসন্তপ্ত পরিবার ও স্বজনদের প্রতি জানাচ্ছি গভীর সমবেদনা। রাজধানীর রূপনগরের আবাসিক এলাকার ৩ নম্বর সড়কের একটি দোতলা ভবনে গোপনে গড়ে তোলা হয়েছিল ‘এম এস আলম ট্রেডিং’ নামে রাসায়নিকের গুদাম। মঙ্গলবার সেখান থেকে সৃষ্ট আগুন পাশের একটি তৈরি পোশাক কারখানায় ছড়িয়ে এ ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ ওই ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষ বলছে, রাসায়নিকের গুদামটি ছিল অবৈধ।

    সর্বত্র হিট সেফ এক্সিট

    ইদানীংকালের সবচেয়ে হিট কথাটি হলো সেফ এক্সিট। কথাটা শুনে কারও বাড়ে হার্টবিট। কারও চোখ করে পিটপিট। কেউবা হাসে মিটমিট।‌ কেউ ভাবে নতুন কোনো চিট (বাটপার)। কেউ আবার কনফিউজড লিটল বিট। কেউ ভাবছে কবে খুলবে এই গিঁট। তবে যে যাই ভাবুক না কেন, কথাটা কিন্তু কাঁপিয়ে দিয়েছে কারও কারও ভিট। পৃথিবীর বুকে একটি পরিচিত শব্দ ফায়ার এক্সিট। বড় দালানকোঠা, কলকারখানা বা বিপণিবিতানে আগুন লাগলে নিরাপদে বের হওয়ার জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট পথ বা সিঁড়ি থাকে। নানা প্রকার সংকেত, ব্যানার বা ছোট ছোট সাইনবোর্ডে ওই নিরাপদ পথ ধরে বের হওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া থাকে। তবে বাংলাদেশে মানুষের সংখ্যা বেশি। সরবরাহ বেশি হলে দাম কমে যাওয়াটাই

    বিপ্লব কেন বারবার ব্যর্থ হয়

    গণঅভ্যুত্থান ও বিপ্লবের পার্থক্য গণঅভ্যুত্থান ও বিপ্লবের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের বৈশিষ্ট্য হলো যে, কোনো বিষয়ে ক্ষোভ থেকে গণঅভ্যুত্থানের জন্ম নেয়। এতে জনগণের অংশগ্রহণ থাকে। ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ নানাভাবে প্রকাশিত হতে পারে। এটা সামাজিক বা অর্থনৈতিক অথবা রাজনৈতিক হতে পারে। গণঅভ্যুত্থান বড় আকারের হতে পারে। আবার বিষয়কেন্দ্রিক স্বল্পমাত্রারও হতে পারে। বিভিন্ন ঘটনার ধারাবাহিকতা এ ক্ষেত্রে কারণ অথবা অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। এটি সহিংসও হতে পারে। মূল বিষয় হলো, যে বিষয়টি বা বিষয়গুলো নিয়ে জনগণ অংশগ্রহণ করে তার সমাপ্তি হলে গণঅভ্যুত্থান সাধারণত থেমে যায়। গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে রাষ্ট্রব্যবস্থার কাঠামোগত বা আমূল রূপান্তরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই, যা বিপ্লবের আছে। গণঅভ্যুত্থান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল বা রাষ্ট্রের মৌলিক
  • সাধারণ মানুষ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক সংস্কার চায়

    আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশ্লেষক এবং যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম. হুমায়ুন কবির। তিনি ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা পেশায় নিযুক্ত ছিলেন। পরে ১৯৮২ সালে কূটনৈতিক সার্ভিসে যোগ দেন। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি নেপালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত, ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার, ২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০০৯ সাল পর্যন্ত সেখানেই কর্মরত ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রদূত কবির বর্তমানে বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের সভাপতি। বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার সাম্প্রতিক রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশের ২০২৪-এর মতোই নেপালে তরুণদের বিক্ষোভে দেশটির সরকার পতন হলো। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমাদের গণঅভ্যুত্থান ও

    গণতন্ত্র গণমাধ্যম গণঅভ্যুত্থানে গণরসায়ন

    যাচ্ছেতাই বা অতি ব্যবহারে ওজনদার শব্দের অর্থ বরবাদের গণচর্চা চলছে। জনাশতেক লোক জমায়েতকেও বলা হচ্ছে গণসমাবেশ, গণমিছিল। কতক মানুষের দাবির নামও গণদাবি। কোনো জায়গায় কয়েকজন মিলে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করে বলা হয় গণআদালত। এসবের জেরে গণ-জন ধরনের শব্দগুলোর প্রকৃত অর্থ হারাচ্ছে। আর থাকছে না শব্দটির আসল অর্থ এবং রস-সুধা। ‘গণ’ শব্দটি কচলাতে কচলাতে, নানা শব্দের সঙ্গে মন ইচ্ছামতো যোগ করতে করতে তা গণমার, গণপিটুনি এমনকি গণধর্ষণে পর্যন্ত এসে ঠেকেছে। দোষ শব্দের নয়, অতি ব্যবহার ও ব্যবহারকারীদের। সাধারণ অর্থে কে না জানে ‘গণ’ কোনো কিছুর বহুবচন। অর্থ—গুলো, সমূহ, সমষ্টি, দল বা শ্রেণি। ভ্যালু বা গুরুত্ববহ করতে ‘ন’-এর সঙ্গে ‘গণ’ যোগ করে ‘জনগণ’

    জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা: সমকালীন চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ রূপরেখা

    সংকট ও বাস্তবতার সন্ধিক্ষণের মুখোমুখি বাংলাদেশ বর্তমান সময়টি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গভীর তাৎপর্যপূর্ণ মুহূর্ত। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের এ পর্যায়ে আমরা শুধু একটি সরকার পরিবর্তন নয়, বরং একটি ব্যবস্থাগত রূপান্তরের সাক্ষী হচ্ছি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো জাতীয় নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং আঞ্চলিক শান্তি—এই তিনটি স্তম্ভকে সুরক্ষিত রাখা। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে কোনো রাজনৈতিক উত্তরণের সময়ই জাতীয় নিরাপত্তা জটিল চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। আমাদের বর্তমান পরিস্থিতিও তার ব্যতিক্রম নয়। জাতীয় নিরাপত্তার বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ আছে, যা আমাদের মনে রাখতে হবে। একটি পেশাদার সামরিক বাহিনীর জন্য জনগণের আস্থা হলো সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ। ২০১১ সালে মিশরের ‘আরব স্প্রিং’ পরবর্তী সময়ে সামরিক বাহিনীর
  • নিরপেক্ষ নির্বাচন কি অধরাই থেকে যাবে

    একটি শোষণ-বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেলাম; কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও গণতন্ত্রের প্রধান উপাদান অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কি অধরাই থেকে যাবে? বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে দৃঢ় অবস্থানে। কিন্তু অভ্যুত্থানের শরিক দলগুলো নানা ইস্যুসহ জুলাই সনদ ও পিআর পদ্ধতির নির্বাচন নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত। তাই জনমনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, এ পরিস্থিতিতে কি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে? সরকার নির্বাচনের জন্য কি সমতল ভূমি তৈরি করতে পারবে? এমনকি আগামী ফেব্রুয়ারিতে কি নির্বাচন হবে? জনগণ এমন একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা চায়, যাতে

    জুলাই সনদ: নীতি ও বাস্তবায়ন নিয়ে কিছু কথা

    জুলাই সনদ ও এর বাস্তবায়ন নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো এ মুহূর্তে যতটা সম্পৃক্ত ও ব্যস্ত, অন্য কিছু নিয়ে সম্ভবত নয়। সরকার নিজেও এটা নিয়ে বেশ সিরিয়াস। ড. ইউনূসের সরকার শুরু থেকেই তাদের লক্ষ্য হিসেবে তিনটি বিষয়ের কথা উচ্চারণ করেছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। প্রথম যে লক্ষ্য—সংস্কার, সেই কার্যক্রমের চূড়ান্ত স্তর এই ‘জুলাই সনদ’। এখানেই ঠিক করে দেওয়া হবে আগামীতে কীভাবে চলবে দেশ। দেশ চালাতে গিয়ে রাজনীতিবিদরা কী করতে পারবেন, আর কী করতে পারবেন না—তার অনেক কিছুই বলে দেওয়া থাকবে এই সনদে। সে হিসেবে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাঝে একবার দেখলাম দাবি উঠেছে—জুলাই সনদকে সংবিধানের ওপরে স্থান দিতে হবে! এই সনদ নিয়ে পরবর্তী

    দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা ও বাংলাদেশ

    ১০ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ শুক্রবার রাতে আমি যখন এ নিবন্ধটি লিখছি, তখন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে রাখাইনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন আরাকান আর্মির সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষে লিপ্ত রাখাইনেরই ইসলামপন্থি সশস্ত্র সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সলভেশন আর্মি (আরসা)। উভয় পক্ষ থেকে মোটর শেল নিক্ষেপ করা হচ্ছে। আর আকাশে উড়ছে আধুনিক যুদ্ধ কৌশলের নতুন সংযোজন ড্রোন। অন্যদিকে এর আগের দিন আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল ও পূর্বাঞ্চলীয় পাকটিলা প্রদেশ প্রকম্পিত হয়েছে একাধিক শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণের কারণে। এই বোমা বিস্ফোরণের পর তালেবানশাসিত আফগান সরকার অভিযোগের আঙুল তুলছে পাকিস্তানের দিকে। আর পাকিস্তানের দাবি, আফগানিস্তানের জঙ্গিরা হামলা করছে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে। এই বোমা হামলা এমন সময় ঘটল, যখন আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সিনিয়রদের পথে হাঁটতে ব্যর্থ প্রীতিরা

নিজেদের স্বার্থে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান

পাবনায় কালবেলার ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 

চরফ্যাশনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহমদের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

গাইবান্ধায় কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ফেনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

রাঙামাটিতে প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কালবেলার ৩য় বার্ষিকী উদযাপন

গোপালগঞ্জে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

সব ব্যাঙ এক পাল্লায় ওঠানো যাবে না : মির্জা আব্বাস

১০

সাংবাদিক লাঞ্ছনায় প্রতিবাদ সমাবেশ

১১

জুলাই সনদে সই না করার ব্যাখ্যা দিলেন সারোয়ার তুষার

১২

নোয়াখালীতে বর্ণিল আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৩

‘জুলাই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল কালবেলা’

১৪

নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঘরে আগুন ধরিয়ে দিল দুর্বৃত্তরা

১৬

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৭

মৌলভীবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১৮

নারী ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় ব্যাটার

১৯

নির্বাচন বানচালের যে কোনো ষড়যন্ত্র সফল করতে দেওয়া হবে না : সেলিমুজ্জামান

২০
ভয়াবহ আগুনে পুড়ল চট্টগ্রাম ইপিজেডের একটি কারখানা
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের ওই কারখানায় গতকাল বৃহস্পতিবার
প্রযুক্তি খাতে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা
বেসরকারি খাতের সাবমেরিন কেবল প্রকল্প ‘বাংলাদেশ প্রাইভেট কেবল সিস্টেম’ ঘিরে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ ও বিতর্ক। সরকারি কোম্পানির সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তিনটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আলাদা লাইসেন্স পায়। পরে তারা কনসোর্টিয়াম গঠন
ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় দেশ-জাতি
দেশের রাজনীতি এখন এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। বহু প্রতীক্ষিত এবং জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ নিয়ে দেশ-জাতির অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। দীর্ঘ আলোচনা ও তর্ক-বিতর্কের পর
পুলিশের শান্তিরক্ষা মিশন মাঝপথে বাতিল
জাতিসংঘ মাঝপথে বাতিল করেছে বাংলাদেশ পুলিশের একটি সম্পূর্ণ শান্তিরক্ষী কন্টিনজেন্টের মিশন। মাত্র এক মাস ২০ দিন আগে কঙ্গোর শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেওয়া ১৮০ জন সদস্যের পুরো দলকে ফেরত আনতে পুলিশ
নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
রাজনৈতিক নেতাদের আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা যেভাবে জুলাই জাতীয় সনদ করলাম, তেমনি আপনারা রাজনৈতিক নেতারা বসে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিন, কীভাবে নির্বাচন করবেন। যেমন-তেমন করে নির্বাচন করলে তো আবার পুরোনো জায়গায় ফিরে যাব। এত কিছু করে তাহলে লাভটা কী হলো? শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। ড. ইউনূস বলেন, ‘আজ আমরা যে ঐক্যের সুর বাজিয়েছি, সেই ঐক্যের সুর নিয়েই নির্বাচনের দিকে যেতে চাই। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনে এই ঐক্য যেন বজায় থাকে।’ ড. ইউনূস বলেন, এই সনদের মাধ্যমে আমরা আরেকটা বড় কাজ করলাম। আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম। আমরা এক বর্বর জগতে ছিলাম, যেখানে আইন-কানুন ছিল না। মানুষের যা ইচ্ছা তা করতে পারত। এখন আমরা সভ্যতায় এলাম এবং এমন সভ্যতা আমরা গড়ে তুলব, মানুষ বিস্ময় চোখে আমাদের দেখবে। কাজেই সেটা এখন আমাদের পরবর্তী জীবন— এই সনদ-পরবর্তী জীবন আমরা কীভাবে গঠন করব, তার ওপর নির্ভর করবে। তর্কবিতর্কের অবসান হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আমরা আমাদের যে সম্পদ আছে, যেটা আমরা ব্যবহার করতে পারিনি। আমি বারবার যেটার কথা উল্লেখ করি, এটা হলো বঙ্গোপসাগর। বঙ্গোপসাগর আমাদেরই অঞ্চল, আমাদেরই বাংলাদেশের অংশ। কোনো দিন আমরা খেয়াল করে দেখি নাই এই অংশে আমরা কী করি। এই অংশ অত্যন্ত সম্পদশালী অংশ। আমরা বলছি যে এটা আমরা পূর্ণ ব্যবহার করতে চাই, সম্পদকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা আর তর্কবিতর্কের মধ্যে থাকতে চাই না। সে জন্যই আজ সনদ হলো। এই সনদ তর্কবিতর্কের অবসান করবে। আমরা নিয়মমতো চলে যাব। আমরা এখন নিয়মমাফিক চলার জন্য তৈরি হয়েছি। সমুদ্রবন্দরের সুবিধা নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, আমি বারবার বলছি যে আমরা যদি সমুদ্রবন্দর করে দিই, তাহলে সারা দুনিয়ার জাহাজ আমাদের বন্দরে ভিড়তে বাধ্য হবে। আমাদের পণ্য সিঙ্গাপুরে খালাস করে দিয়ে চলে যেতে হবে না। অন্য দেশের পণ্য সিঙ্গাপুরে খালাস করে দিয়ে যেতে হবে না। আমার দুয়ার পর্যন্ত নিয়ে আসতে পারবে এবং অন্যান্য দেশের যারা সুযোগ দিতে পারবে না, তাদের পণ্য এখানে দেওয়া যাবে। আমাদের এখান থেকে তারা নিয়ে যাবে। কাজেই এটা একটা বিরাট সুযোগ। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের পরিকল্পনায় যদি আমরা মাতারবাড়ি, কক্সবাজার, মহেশখালী সবকিছু মিলিয়ে একযোগে বন্দর উন্নত করি, তাহলে পুরো এলাকা নতুন সিঙ্গাপুরে পরিণত হবে। এটা নির্ঘাত। এটার থেকে কেউ বাইরে যেতে পারবে না। সব দেশের মানুষ এখানে আসবে। আমরা আমাদের অর্থনীতির অংশ হিসেবে আঞ্চলিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারি। আমরা নেপালে, ভুটানে, সেভেন সিস্টারসে তাদের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি শুধু এই বন্দরের কারণে, এই যোগাযোগের কারণে। তারাও সমৃদ্ধ হবে, আমরাও সমৃদ্ধ হব। কাজেই এই সুযোগগুলো আছে, যদি আমরা পথমত ঠিকমতো চলতে পারি।
১ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর নিয়ে নাহিদের প্রতিক্রিয়া

৫ ঘণ্টা আগে

আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করলাম : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল

৭ ঘণ্টা আগে
সব ব্যাঙ এক পাল্লায় ওঠানো যাবে না : মির্জা আব্বাস
সব ব্যাঙ এক পাল্লায় ওঠানো যাবে না : মির্জা আব্বাস
জুলাই সনদে কয়েকটি দলের স্বাক্ষর না করার প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, সব ব্যাঙকে এক পাল্লায় উঠানো যাবে না। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সংসদ ভবনে জুলাই সনদে স্বাক্ষর শেষে সাংবাদিকদের এ মন্তব্য করেন তিনি।  মির্জা আব্বাস বলেন, কেউ লাফাবে, কেউ উঠবে। আমি বিশ্বাস করি, যারা স্বাক্ষর করেনি, তারা আবার স্বাক্ষর করতে আসবে। তাদের জন্য ওই অপশন (সুযোগ) আছে। তিনি বলেন, আমি বলছি না সনদ এমন একটা বিশাল কিছু হয়ে গেল। তবে সনদকে অস্বীকারও করা যাবে না। যারা অস্বীকার করবে, তারা রাজনীতিতে থাকতে পারবে না। এদিন বিকাল ৫টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সনদে স্বাক্ষর করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদে সই না করার ব্যাখ্যা দিলেন সারোয়ার তুষার
জুলাই সনদে সই না করার ব্যাখ্যা দিলেন সারোয়ার তুষার
অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও জুলাই সনদে সই করেনি যে দল
অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও জুলাই সনদে সই করেনি যে দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষরে বিরত থাকার কারণ জানালেন আখতার
জুলাই সনদ স্বাক্ষরে বিরত থাকার কারণ জানালেন আখতার
এনসিপির অনুপস্থিতি নিয়ে মির্জা ফখরুলের প্রতিক্রিয়া
এনসিপির অনুপস্থিতি নিয়ে মির্জা ফখরুলের প্রতিক্রিয়া
জুলাই সনদ স্বাক্ষর নতুন অধ্যায়ের সূচনা : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর নতুন অধ্যায়ের সূচনা : মির্জা ফখরুল
এনসিপির অনুপস্থিতি নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর / এনসিপির অনুপস্থিতি নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার (১৮ অক্টোবর) ব্যাংক খোলা থাকবে। হজ কার্যক্রমের সুবিধার্থে ব্যাংকের নির্দিষ্ট কিছু শাখা খোলা রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী জারি করা এ নির্দেশনায় বলা হয়, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৬ সালের হজ নিবন্ধনের অর্থ জমা দেওয়ার সুবিধার্থে হজের অর্থ গ্রহণকারী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো ১৮ অক্টোবর খোলা রাখতে হবে। যত সময় হজের নিবন্ধনের অর্থ জমা দেওয়ার জন্য গ্রাহক থাকবেন, ততক্ষণ অর্থ গ্রহণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২০২৬) প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এ যাবৎকালের যে কোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়।  শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এনবিআর। এনবিআরের তথ্যমতে, বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসে ১৫ হাজার ২৭০ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। প্রবৃদ্ধি হার ২০ দশমিক ২১ শতাংশ। এর আগে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৬ হাজার ৬৮ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৬৮ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা। এনবিআর জানিয়েছে, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে আয়কর ও ভ্রমণ কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত এবং আমদানি ও রপ্তানি খাতের প্রত্যেকটিতে রাজস্ব আদায়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এনবিআরের তথ্য বলছে, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত থেকে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে সবচেয়ে বেশি ৩৪ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২০২৫, ২০২৩-২০২৪ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এই খাতে আদায়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮৩৮, ২৮ হাজার ৪৪৫ এবং ২৪ হাজার ৫৪৬ কোটি টাকা। বিগত অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় এ বছর স্থানীয় পর্যায়ের মূসক আদায়ের প্রবৃদ্ধি হার ২৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২১ হাজার ১৬ কোটি টাকার চাইতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। আয়কর ও ভ্রমণ করের ক্ষেত্রে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছরের আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ১৮ দশমিক ২৬ শতাংশ। আমদানি ও রপ্তানি খাতে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা, যা গত তিন অর্থবছরের একই সময়ে আদায়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এই খাতে আদায় ছিল ২৪ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এই খাতে রাজস্ব আদায় বেশি হয়েছে ২ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা। আমদানি ও রপ্তানি খাতে রাজস্ব আদায়ে ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এনবিআর জানিয়েছে, করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কর ফাঁকি প্রতিরোধ এবং ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব পুনরুদ্ধার করে সরকারি কোষাগারে জমাদানের কাজে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মেধাবী এবং পরিশ্রমী কর্মীগণ তাদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির এ ধারাকে আরও বেগবান করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

স্বর্ণ-রুপার আজকের বাজারদর জেনে নিন

দেশের বাজারে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এরপর আর দাম পরিবর্তন করা হয়নি।  ফলে বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১৬ হাজার ৩৩২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৬ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এদিকে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ২০৫ টাকায়, যা দেশের ইতিহাসে রুপার সর্বোচ্চ দাম। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৫ হাজার ৯১৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৫ হাজার ৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০২ টাকায়।
১৫ ঘণ্টা আগে
স্বর্ণ-রুপার আজকের বাজারদর জেনে নিন

সবজির সঙ্গে বাড়তি ডিমের দামও

নিত্যপণ্যের বাড়তি দরে হাঁসফাঁস ভোক্তাদের। সবজি, মাছ, মাংস, ডিমসহ কোনো পণ্যেরই দাম কমার খবর নেই। রাজধানীর বাজারগুলোতে দু-একটি বাদে সব সবজির দামই ৬০ টাকার বেশি। সবজির পাশাপাশি বেড়েছে ডিমের দামও। তবে কাঁচামরিচের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। গতকাল বৃস্পতিবার রাজধানীর গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, শ্যামবাজার, নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি। ডিমের দামও হালিতে ৫ টাকা বেড়েছে। ফার্মের মুরগির ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে সবজির সরবরাহ কিছুটা বাড়ার কারণে কয়েকটির দর কিছুটা কমেছিল। তবে চলতি সপ্তাহে ফের ঊর্ধ্বমুখী। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পটোলের দাম গত সপ্তাহের চেয়ে ২০ টাকার মতো বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। কাঁকরোল আগের সপ্তাহে ৮০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গতকাল দাম ছিল ৯০ থেকে ১০০ টাকা। একইভাবে গত সপ্তাহে ঢ্যাঁড়স বিক্রি হয়েছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজিতে, তা গতকাল বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। গত সপ্তাহে কেজিতে ১০ টাকা কমেছিল করলা ও ঝিঙার দর। এ সপ্তাহে এ দুই সবজির দাম ফিরেছে আগের দরে। বাজারে সবজি দুটি বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ১০০ থেকে ১২০ টাকা ও ৮০ থেকে ৯০ টাকা দরে। ধুন্দল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। এ ছাড়া বরবটি ১০০ থেকে ১২০, লম্বা বেগুন ৮০ থেকে ১০০ ও গোল বেগুন ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বেচাকেনা হচ্ছে। তবে কিছুটা কমেছে টমেটো ও শসার দাম। প্রতি কেজি টমেটো ১০০ থেকে ১৩০ ও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুধু কম দামের সবজির মধ্যে রয়েছে কাঁচা পেঁপে ও আলু। এ দুটি পণ্য বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে। সূত্রাপুর বাজারে আসা শাহিন মিয়া নামে এক ক্রেতা কালবেলাকে বলেন, শীত আসতে আর বেশিদিন বাকি নেই। শীতের কিছু সবজি বাজারে উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু এখনো সব ধরনের সবজির দাম চড়া। মাছ ও মাংসের দামও বেশি। এত বাড়তি দাম দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। কমেছে কাঁচামরিচের দাম: কাঁচামরিচের দর আরও কমেছে। দুই সপ্তাহ আগে কাঁচামরিচের কেজি ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। গতকাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৬০ টাকা কেজিতে। শ্যামবাজারের সবজি ব্যবসায়ী শহিদ উদ্দিন কালবেলাকে বলেন, কিছুদিন টানা বৃষ্টি ছিল। তাই সব ধরনের সবজির দাম বেশি ছিল, বিশেষ করে কাঁচামরিচের দাম। এখনো বাজারে সবজির সরবরাহ কম, তাই দাম চড়া। অপরিবর্তিত মাছ-মাংস-মুরগির দাম: বাজার ঘুরে মাছ, মাংস ও মুরগির দামে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ এবং সোনালি জাতের মুরগি ২৬০ থেকে ২৮০ টাকায়। প্রতি কেজি দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজিতে। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, খাসি ১১শ থেকে ১২শ টাকা কেজি, বকরি ৯শ থেকে ১ হাজার টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি কেজি রুই মাছ আকারভেদে ৩০০ থেকে ৪৫০, কাতলা ৩৮০ থেকে ৪৫০, আইড় ৭০০ থেকে ৮০০, চাষের পাঙাশ ২০০ থেকে ২৪০, চিংড়ি আকারভেদে ৪০০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশি শিং ৬০০ থেকে ৭৫০, দেশি কই ৮৫০ থেকে ১ হাজার টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫
সবজির সঙ্গে বাড়তি ডিমের দামও

বাংলাদেশে কোপেলের আঞ্চলিক প্রতিনিধি, মেক্সিকোতে এক বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের সম্ভাবনা 

বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়তে চায় মেক্সিকোর বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। গুণগতমানের পণ্য ও তুলনামূলক দাম কিছুটা কম হওয়ায় ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানিতে আগ্রহী হচ্ছে। দেশটির সবচেয়ে বড় রিটেইলার প্রতিষ্ঠান কোপেলের প্রতিনিধি ঢাকা সফরকালে ব্যবসায়ীদের এই আগ্রহের কথা জানান। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও দেশটিতে বিপুল পণ্য রপ্তানির সম্ভাবনা দেখছেন।  ল্যাটিন আমেরিকায় জনপ্রিয় রিটেইলার প্রতিষ্ঠান কোপেল। মেক্সিকো ও আর্জেন্টিনায় প্রতিষ্ঠানটি রয়েছে দুই হাজারেরও বেশি স্টোর। এক কথায় লাতিন আমেরিকার সবচেয়ে বড় বাজার রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটির। প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব কিছু পণ্য থাকলেও তারা মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মেক্সিকো, আর্জেন্টিনাসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশের জন্য ক্রয় করে তা বিক্রি করে থাকে। যার মধ্যে তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিক পণ্য, ফার্নিচারসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র রয়েছে।  কোপেলের প্রতনিধি মারিয়া এলেনা ক্যাস্টিলো এসেছেন ঢাকায়। দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর আমন্ত্রণে দেশে এসে গ্রাহকদের জন্য খুঁজছেন উন্নত মানের সেরা পণ্য।  মারিয়া লিয়াঁজো অফিসার হিসেবে কোপেলে কাজ করছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে তৈরি পোশাক এবং প্রসাধনী অত্যন্ত গুণগতমানের। খুবই সাশ্রয়ী ও দেশটি স্থিতিশীল। মেক্সিকোসহ লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে আমরা বাংলাদেশ থেকে পণ্য নিয়ে যেতে চাই। আমরা বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান ঘুরেছি। আজ আমরা সাভারে অবস্থিত আল মুসলিম গ্রুপের পণ্য তৈরির প্রক্রিয়া, গুণগত মান ও অন্যান্য বিষয় দেখেছি। শুধু এই কোম্পানিতে নয় বাংলাদেশ উৎপাদিত পণ্যগুলো আন্তর্জাতিক মানের।  মেক্সিকোতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য লাতিন আমেরিকার বাণিজ্যিক দুয়ার আরও বিস্তৃত হয়েছে। দূতাবাসের সহযোগিতায় লাতিন আমেরিকার দেশগুলো আগামী দিনে বাণিজ্য আরও সম্প্রসারণ হবে বলে আশাবাদী ব্যবসায়ীরা।  মারিয়া এলেনা ক্যাস্টিলো যেই শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন তার নাম আল মুসলিম গ্রুপ। এই প্রতিষ্ঠানটির এম ডি আব্দুল্লাহ। ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের প্রতি বিশেষ মনোযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, মেক্সিকো এবং লাতিন আমেরিকার দেশগুলো বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওই অঞ্চল জনবহুল। অনেক বড় বাজার। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা সেখানে চমৎকার সম্ভাবনা খুঁজে দেখতে পারেন। আমরা ইতোমধ্যে কথা বলে আশাবাদী হয়েছি।  তিনি আরও বলেন, মেক্সিকোতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী আমাদেরকে পর্যাপ্ত সহযোগিতা করছেন। তার সহায়তায় আমরা এ ধরনের উদ্যোগ নিতে পারছি। যাতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার বড় হয়। প্রতিটি দূতাবাস থেকে এ ধরনের সহযোগিতা পেলে আমাদের বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামার সাহস রাখে। 
১৬ অক্টোবর, ২০২৫
বাংলাদেশে কোপেলের আঞ্চলিক প্রতিনিধি, মেক্সিকোতে এক বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের সম্ভাবনা 
পাবনায় কালবেলার ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 
পাবনায় কালবেলার ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 
চরফ্যাশনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
চরফ্যাশনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহমদের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহমদের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
গাইবান্ধায় কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ফেনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ফেনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাঙামাটিতে প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কালবেলার ৩য় বার্ষিকী উদযাপন
রাঙামাটিতে প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কালবেলার ৩য় বার্ষিকী উদযাপন
গোপালগঞ্জে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সাংবাদিক লাঞ্ছনায় প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক লাঞ্ছনায় প্রতিবাদ সমাবেশ
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

পবিত্র নগরী মক্কাকে ঘিরে সৌদির নতুন পরিকল্পনা

পবিত্র নগরী মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদকে ঘিরে সুবিশাল পরিকল্পনা সাজিয়েছে সৌদি আরব। এজন্য মেগা প্রজেক্ট ঘোষণা করা হয়েছে। আর এই প্রজেক্টের অধীনে গ্র্যান্ড মসিজদের কাছেই আকাশচুম্বী অট্টালিকা নির্মাণ করা হবে। মূলত মক্কা নগরীতে আগত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলিমদের জন্য থাকার ব্যবস্থা, আতিথেয়তা এবং নামাজ আদায়ের সুবিধা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।  এই উন্নয়ন প্রকল্পের নামকরণ করা হয়েছে কিং সালমান গেট নামে, যা আগামী বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। সৌদি আরবের ক্ষমতাধর নেতা ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ১২ মিলিয়ন স্কয়ার মিটারজুড়ে এই প্রকল্প গড়ে তুলবেন। এই প্রকল্পের মধ্যে থাকবে আবাসিক, বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক ও হোটেল সুবিধা। এছাড়া ইনডোর এবং আউটডোরে একসঙ্গে প্রায় ৯ লাখ মানুষের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে।  কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বানানো নতুন এই প্রকল্পের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, মক্কা নগরীর পাশ দিয়ে সুবিশাল উঁচু উঁচু ভবনগুলো দাঁড়িয়ে আছে। এর ওপরে দিয়ে উড়ে যাচ্ছে শান্তির পায়রা। এই মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করবে রুয়া আলহারাম আলমাক্কি নামের একটি প্রতিষ্ঠান। নতুন এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।  ২০৩০ সালের মধ্যে পবিত্র নগরী মক্কায় ৩ কোটি হজ যাত্রীকে স্বাগত জানানোর লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মতৎপরতা শুরু করেছে সৌদি আরব। অন্যান্য মেগা প্রজেক্টের পাশাপাশি মক্কা-মদিনাকে ঘিরে এই পরিকল্পনা সাজিয়েছে সৌদি। কারণ পবিত্র এই নগরীকে ঘিরে বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশেষ এক আকর্ষণ আছে।  
ইসরায়েলি উপকূলে ঘুরছিল বিপন্ন তিমি হাঙর, গাজায় গিয়ে ধরা
ইসরায়েলি উপকূলে ঘুরছিল বিপন্ন তিমি হাঙর, গাজায় গিয়ে ধরা
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, সবাই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, সবাই নিহত
ভারতের পুলিশ কর্মকর্তার ঘুষকাণ্ড, কোটি টাকা-সোনা-বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ
ভারতের পুলিশ কর্মকর্তার ঘুষকাণ্ড, কোটি টাকা-সোনা-বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ
বিশ্বযুদ্ধের জন্য ক্ষমা চাওয়া জাপানের সেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী মারা গেছেন
বিশ্বযুদ্ধের জন্য ক্ষমা চাওয়া জাপানের সেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী মারা গেছেন
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা
লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা
অভিনয়ে সালসাবিল
অভিনয়ে সালসাবিল
তদন্তের মুখে তিন দক্ষিণী অভিনেত্রী
তদন্তের মুখে তিন দক্ষিণী অভিনেত্রী
ফের হামলার শিকার কপিল শর্মা
ফের হামলার শিকার কপিল শর্মা
অধিকাংশ পাকিস্তানি পুরুষ অবিশ্বস্ত, দাবি পাক অভিনেত্রীর
অধিকাংশ পাকিস্তানি পুরুষ অবিশ্বস্ত, দাবি পাক অভিনেত্রীর
আরিয়ান একদম সুইটহার্ট: ঈশিকা দে
আরিয়ান একদম সুইটহার্ট: ঈশিকা দে
হিনা খানের কণ্ঠে কৃতজ্ঞতার সুর
হিনা খানের কণ্ঠে কৃতজ্ঞতার সুর
জিৎ গাঙ্গুলির কণ্ঠে হতাশা
জিৎ গাঙ্গুলির কণ্ঠে হতাশা
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
নারী ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় ব্যাটার
নারী ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় ব্যাটার
মায়ামি ম্যাচ বিতর্কে উত্তাল লা লিগা, খেলোয়াড়দের ভাবনায় প্রতিবাদ
মায়ামি ম্যাচ বিতর্কে উত্তাল লা লিগা, খেলোয়াড়দের ভাবনায় প্রতিবাদ
সিনিয়রদের পথে হাঁটতে ব্যর্থ প্রীতিরা
সিনিয়রদের পথে হাঁটতে ব্যর্থ প্রীতিরা
চাইনিজ তাইপের কাছে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে নাম লেখানোর সুযোগ হারাল বাংলাদেশ। জর্ডানের আকাবায় অনুষ্ঠিত ম্যাচের মাধ্যমে মূল পর্বের টিকিট চূড়ান্ত করল চাইনিজ তাইপে। এএফসি নারী এশিয়ান কাপ ও এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। অনূর্ধ্ব-১৭ বয়স বিভাগে একই লক্ষ্য নিয়ে জর্ডান গিয়েছিল লাল-সবুজরা। কিন্তু সুরভী আকন্দ প্রীতিদের প্রত্যাশার ভেলা প্রথমেই ধাক্কা খায় স্বাগতিক জর্ডানের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করার ম্যাচে। ম্যাচটিতে চাইনিজ তাইপের গতিময় খেলার বিপরীতে বাংলাদেশ প্রথম গোল হজম করে পেনাল্টি থেকে। সুরভী রাণী বক্সের মধ্যে লুত সায়-শুয়েনকে ফেলে দিলে রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজান। এই ফরোয়ার্ডই আত্মবিশ্বাসের সাথে পেনাল্টি থেকে গোল করে ষষ্ঠ মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন। চাইনিজ তাইপে ৩৪তম মিনিটে লিড দ্বিগুণ করে—লুত সায়-শুয়েনের ফ্রি-কিক থেকে আসা বল জালে জড়ান চুং উন-ছিয়েন।  বাংলাদেশ দ্বিতীয়ার্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলে, কিন্তু চাইনিজ তাইপে ৬৭তম মিনিটে ঠিকই পথ খুঁজে নেয়। উ-হসিনের কাট-ব্যাক থেকে তৃতীয় গোল করেন ইয়াং ই-আই চাং। যোগ করা সময়ে চাইনিজ তাইপে ঝলক দেখিয়ে ম্যাচটি শেষ করে। অধিনায়ক উ ইয়েন-উ এবং বদলি খেলোয়াড় সিয়াও উ-হুই এক মিনিটের ব্যবধানে গোল করে স্কোরলাইন ৫-০ করেন।
বকেয়া বেতনের অভিযোগে বসুন্ধরা কিংস ছাড়লেন তারিক কাজী
বকেয়া বেতনের অভিযোগে বসুন্ধরা কিংস ছাড়লেন তারিক কাজী
মিরপুরের পিচ নিয়ে স্যামির সন্দেহ
মিরপুরের পিচ নিয়ে স্যামির সন্দেহ
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X