ভারত থেকে এলো ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ

ভারত থেকে এলো ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ

যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত দুদিনে ভারত থেকে ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ আমদানি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিকেল পর্যন্ত ভারত থেকে এসেছে ১০ টন ৯৫৬ কেজি কাঁচামরিচ। গতকাল এসেছে ৫৮১ টন
২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল
২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু 
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু 
বিএনপির ৩টি কমিটি বিলুপ্ত
বিএনপির ৩টি কমিটি বিলুপ্ত
হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন
হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন
বৃদ্ধা মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল একমাত্র ছেলে
বৃদ্ধা মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল একমাত্র ছেলে
বৃহস্পতিবার ঢাকায় ফিরছেন সাকিব?
বৃহস্পতিবার ঢাকায় ফিরছেন সাকিব?
  • সিন্ডিকেটের কবলে দ্রব্যমূল্য ও করণীয় 

    সানজিদা ইসলাম ঢাকার মোহাম্মদপুরে বসবাস করেন স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে। স্বামীর ৩০ হাজার টাকা বেতনে দুই রুমের বাসায় থেকে পরিবার নিয়ে বসবাস তাদের। ক্রমাগত নানা পণ্যের দাম বৃদ্ধিতে দিশাহারা হয়ে পড়েছে সানজিদার পরিবার। সানজিদার পরিবারের আয় বাড়েনি। তাই ব্যয় মেটাতে এখন চার ডজনের জায়গায় দুই ডজন ডিম দিয়ে মাস চালাতে হয় তাদের। মাছের বাজারও তেমনি। পূর্বের তুলনায় অর্ধেক মাছ কিনে কোনো রকম মাস চলে। আর গরুর গোস্ত, সে তো কখনো কখনো শুধু আত্মীয়স্বজন আসলেই কেনা হয়। এ ছাড়া মাংসের দোকানে তাকানো যেন অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা! এভাবে মূল্যস্তর বৃদ্ধির কারণ বুঝে উঠতে পারে না সানজিদা বা তার পরিবার।  সারা বাংলাদেশ থেকে একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজতে

    দাম কমাও, জান বাঁচাও

    নানা কারণে আয় কমে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের জীবন চলছে না। নিত্যপণ্যের দামে মানুষ দিশাহারা। কম খেয়ে বেঁচে থাকা সাধারণ মানুষ বাজারে যাওয়ার পর মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কখনো কখনো দু-একটি পণ্য সরবরাহের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি হলেও বাজারে পণ্যের অভাব নেই। অথচ ‘বেচা-কেনা’ কমে গেছে।  গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন হলেও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজির পতন হয়নি। সিন্ডিকেট বহাল আছে। চাঁদাবাজির ‘দল’, ‘বস’ বদল হয়েছে, হাত বদল হয়েছে, চাঁদাবাজি অব্যাহত আছে। ব্যবস্থা বদল ছাড়া এ অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট, অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের কাছে বাজার ছেড়ে দেওয়া যাবে না। দুর্নীতি মুক্ত, দক্ষ ব্যবস্থাপনায় সরকারি

    জীবনে সফলতা লাভের কিছু সূত্র

    জীবনে সফলতা লাভের চেষ্টা করে সবাই। সাফল্য পেলে মনটা খুশি হয়ে ওঠে। জীবনটা হয়ে উঠে আনন্দে টইটুম্বুর। অধিকাংশ মানুষ নিজে শুধু নয়, নিজের আশপাশে সফল মানুষকে দেখতে চায়। জীবনে জয়ী মানুষদের নামে নিজের সন্তানের নাম রাখেন। কারও নাম হয় জয়, আবার কারো নাম বিজয়! আচ্ছা, আপনি কি কি কখনো কোন মানুষের নাম ‘পরাজয়’ রাখতে শুনেছেন? শুনেন নাই। কারণ, বিফল মানুষকে আমাদের সমাজে হেয় চোখে দেখা হয়। কিন্তু, আমরা যদি উল্টোটা করতাম? এমন যদি হতো, নিজের পরাজয়টা মেনে নিতে প্রস্তুত থাকতাম? পরাজয়ী মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাকে সাফল্য লাভে সাহায্য করতাম? কিন্তু, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা তা করি না।  আমাদের শুধু সফলতা লাভ করলেই চলবে না।
  • ড. মো. আদনান আরিফ সালিম
    ড. মো. আদনান আরিফ সালিমগবেষক, লেখক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক

    বাংলাদেশের ‘আদিবাসী’ বিতর্ক : ইতিহাস, নৃবিজ্ঞান ও প্রত্নতত্ত্বের বাস্তবতা

    জাতিরাষ্ট্রের উত্থানকে যদি মনে করা হয় মানবসভ্যতায় জাতিগত বিভাজনের আদিপাপ, তবে সে পাপের প্রথম পঙ্কিল পথ ‘ওয়েস্টফেলিয়ার চুক্তি’। তারপর এই জাতিগত বিভাজন ধীরে ধীরে রক্তাক্ত হয়ে ওঠে নাজি জার্মানি পেরিয়ে মধ্যপ্রাচ্যেও। ‘আদিবাসী’ নাকি ‘সেটেলার’ কিংবা ‘ভূমিপুত্র’ নাকি ‘বহিরাগত’ শীর্ষক বিতর্ক অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মাটিতেও বেশ সক্রিয়। বিষয়টি নিয়ে বিবমিষায় আছে খোদ যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশগুলো। সেখানে বাংলাদেশের মাটিতে এই বিতর্ক নিঃসন্দেহে নতুন কিছু নয়।  ব্যতিক্রমী জলবায়ু ও ভূমিরূপে বসতি হওয়াতে যে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তা কোনোদিন ‘পরিচয়ের রাজনীতি’কে বিশ্রিভাবে উসকে দেবে সেটা কেউ চিন্তা করেনি শুরুতে। বাংলার ইতিহাস থেকে দেখতে গেলে প্রথম ভূমিপূত্র নিয়ে সংঘাত হতে দেখা গিয়েছিল পাল আমলে। তাম্রশাসন
    ইলিয়াস হোসেন
    ইলিয়াস হোসেনযুগ্ম সম্পাদক, দৈনিক কালবেলা

    যেমন খুশি তেমন সাজো

    দুই পুত্রের মাঝে কে শ্রেষ্ঠ? কে মাকে বেশি ভালোবাসেন? এটা প্রমাণে তৎক্ষণাৎ প্রিয় বাহন ময়ূর নিয়ে পুরো পৃথিবী চক্কর দিতে বেরিয়ে পড়লেন কার্তিক। স্থূলদেহের অধিকারী গণেশ পড়লেন বিপাকে। বিশাল বপু নিয়ে নড়াচড়াই কষ্টকর তার জন্য। তাই মাকে পৃথিবী জ্ঞান করে দেবী দুর্গাকে প্রদক্ষিণ করলেন তিনি। কোনো সন্তানের ভক্তিকেই ছোট মনে করলেন না মাতৃদেবী। ভক্তের সাধ্যমতো প্রার্থনাই দশভুজার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। দশজনার আন্তরিক আরাধনাকে আরাধ্য় মনে করেন দেবতারা। সামাজিক প্রয়োজনে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন হতে পারে। কিন্তু দেবীর কৃপা লাভে পূজারির সরলতাই যথেষ্ট। আড়ষ্টতা ছুড়ে ফেলে ভক্তি গদগদ চিত্তে পাদপদ্মে হৃদয়াঞ্জলি সমর্পণই কাঙ্ক্ষিত। যুগ যুগ ধরে শান্তির বার্তা নিয়ে কৈলাস থেকে ধরাধামে আসেন দুর্গতিনাশিনী। তবে

    সুরক্ষিত থাক আমানত

    লুটপাটের মাধ্যমে পতিত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশের আর্থিক খাত ধ্বংস করেছেন। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের সিংহভাগই প্রভাবশালী। রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও আর্থিকভাবে তারা ক্ষমতার সঙ্গে জড়িত। ক্ষমতাকে তারা সম্পদ বিকাশের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন। দুর্নীতির কারণে কমপক্ষে ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার মতো খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার এসব ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টা করছে। ক্রমান্বয়ে সব ব্যাংকের আর্থিক সক্ষমতা পরীক্ষা করা হবে; এরপর প্রয়োজনে মার্জ করা হবে। তবুও গ্রাহকের আমানত ঝুঁকিতে ফেলা হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, দেশের অর্থনৈতিক সংস্কারের বেশ কিছু ভিন্ন ভিন্ন খাত রয়েছে। তার একটি হলো ব্যাংক খাতের সংস্কার। এ খাতে প্রথমে
  • পাহাড়ে শান্তি ফেরানোর চ্যালেঞ্জ

    পাহাড় ও অরণ্যের রাখিবন্ধনে চিরসবুজ পার্বত্য চট্টগ্রাম শুধু বাংলাদেশেরই নয়, সমগ্র পৃথিবীর অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থান। বাংলাদেশের সার্বভৌম অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত পার্বত্য চট্টগ্রামের অবস্থান অত্যন্ত তাৎপর্যময়। সম্পদ সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রামের গুরুত্ব বহুমাত্রিক, যা একসময় বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের অধীনে বৃহত্তম একটি জেলা ছিল। আঞ্চলিকভাবে ভূরাজনৈতিক ও ভূকৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এ অঞ্চল ভারত মহাসাগরের প্রবেশ পথে বঙ্গোপসাগরের উপকূল থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত। মেরিটাইম রুট ও সমুদ্রবন্দরের গুরুত্ব বিবেচনায় ভূখণ্ডটি নিছক একটি অঞ্চলই নয়, বরং এর উত্তরে ভারতের অংশ বিশেষসহ চীন, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পূর্বে ভারতের সেভেন সিস্টার্স এলাকা এবং পূর্বে মিয়ানমার—এসব কিছু মিলিয়ে

    নোবিপ্রবি হবে সেন্টার অব এক্সিলেন্স

    উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেক্ষাপট আর বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রেক্ষাপট ও উচ্চশিক্ষার বাস্তবতা অনেকটাই ভিন্ন। তাদের সেই ভিন্নতা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, গবেষণাসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে পরিলক্ষিত হয়। সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্যদের কাজের পরিবেশ পুরোপুরি শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব; কিন্তু বাংলাদেশে এ চিত্রটা ব্যতিক্রম। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্যকে একাডেমিক কাজে যে পরিমাণ শ্রম ও মেধা ব্যয় করতে হয়, এর চেয়ে অনেক বেশি মেধা ও শ্রম দিতে হয় নন-একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজ সামলে নিতে। পরিস্থিতি যখন এমনই, ঠিক এই সময় প্রতিষ্ঠার সুদীর্ঘ ১৮ বছর পর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) পেয়েছে যোগ্যতম একজন উপাচার্য। যার পেশাগত ক্যারিয়ারে রয়েছে বিশ্বমানের একাডেমিক ডিগ্রি ও

    গণমানুষের মালিকানা চাইলে রিসেট দিতেই হবে

    সাম্প্রতিক কালে সবার মধ্যে রিসেট শব্দটির এক ধরনের মধুর অনুরণন তৈরি হয়েছে। এই অনুরণন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে ব্যবহৃত রিসেট শব্দটির পরিপ্রেক্ষিতে। ৯ তারিখ সন্ধ্যায় ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের এক সাংবাদিকের একটা ফোন এলো। তার অনুরোধ, রিসেট নিয়ে আমাকে একটা বক্তব্য দিতেই হবে। সে পরিপ্রেক্ষিতেই আসলে রিসেট নিয়ে আমার ভাবনা। সাক্ষাৎকার দিলাম। আবার বিস্তারিত লিখে ফেসবুকে একটা পোস্ট দিলাম ‘সাম্প্রতিক রিসেট প্রসঙ্গ ও আমার নতুন বয়ান’ শিরোনামে। ১০ তারিখ দেখলাম, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে রিসেটের বিষয়ে একটি বিবৃতি। রিসেটের বিষয়ে আমার ৯ তারিখের উপস্থাপিত বয়ানের সঙ্গে ১০ তারিখের বিবৃতির কাকতালীয় কিছু মিলও পেলাম। সেদিনই একই বিষয়ে যমুনা টিভি এবং
  • ০২ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৫৪ পিএম
    ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা নিয়ে আপনি কোন দেশকে সমর্থন করেন?

    ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা নিয়ে আপনি কোন দেশকে সমর্থন করেন?

    • ইরান
    • ইসরাইল
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৩৮,৯৪৪ জন
    মোট ভোটারঃ ৩৮,৯৪৪
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

১৬ অক্টোবর : ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা 

১৩ বছরের প্রেম, স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অনশন

কক্সবাজারে পাশের হার ৬২.৯

হাসনাত-সারজিসকে জাতীয় পার্টির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : সাবেক মেয়র

ডেঙ্গু প্রতিরোধে রাজধানীতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ আব্দুস সালামের

২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল

আবু সাইদ জীবন দিয়ে ঘুমন্ত দেশকে জাগিয়ে গেছেন: শিমুল বিশ্বাস

কোনো দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজকে আমরা জায়গা দিব না : মুন্না

বিএনপির ৩টি কমিটি বিলুপ্ত

বৃদ্ধা মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল একমাত্র ছেলে

১০

জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

১১

সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১২

পরিকল্পনা করে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হবে : ডা. সাদেক আব্দুল্লাহ

১৩

‘আমার ফয়সাল পাস করছে, এ রেজাল্ট দিয়া আমি কী করমু?’

১৪

চিলমারীতে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৪০

১৫

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কারাগার পরিদর্শন

১৬

‘হত্যাকারী ও হত্যার নির্দেশদাতাদের আইনের আওতায় আনতে হবে’

১৭

গর্ত থেকে একে একে বের হলো ২১টি গোখরা সাপ

১৮

ময়মনসিংহে সিলিন্ডারের গুদামে ভয়াবহ আগুন

১৯

রাজশাহীতে ১২ কলেজের সবাই ফেল

২০
আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ কাউসার অবশেষে হার মানলেন
চট্টগ্রামের নিউমার্কেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৭০ দিন চিকিৎসারত থাকার পর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কাউসার মাহমুদ। গত রোববার রাতে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ)
সাবমেরিন কেবলসের আয় কর্তারাই ভাগ করে খান
প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসে (বিএসসি-পিএলসি) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক উভয় পদেই পরিবর্তন হয়েছে ছয়বার। কোম্পানির বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগ পেয়েছেন ২০ জনের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী। ব্যান্ডউইথের দাম কমেছে কয়েক দফা।
খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন অসুস্থ খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। তবে বিষয়টি নির্ভর করবে খালেদা জিয়ার শারীরিক
সভাপতির পোস্টে লাইক শিক্ষককে অব্যাহতি
শুধু ফেসবুকে একটি পোস্টে লাইক দেওয়ায় শাস্তিস্বরূপ দুই মাসের জন্য সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয় এক শিক্ষককে। এ ঘটনা ঘটেছে রাজধানীর শেরেবাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয়ে। কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ক্ষমতার প্রভাবে সিনিয়র
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কারাগার পরিদর্শন
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কারাগার পরিদর্শন
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ ও ২, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগার, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার, কক্সবাজার, মৌলভীবাজার, সিরাজগঞ্জ জয়পুরহাট, নওগাঁসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কারাগার পরিদর্শন করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) কারাগার পরিদর্শনকালে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কারাবন্দিদের অধিকার, বন্দি ব্যবস্থাপনা, আবাসনের মান, খাবারের মান, স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা-ব্যবস্থা, কারাগার কর্তৃপক্ষের নেওয়া প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম, কারাবন্দিদের অপরাধমূলক মানসিকতা পরিবর্তনের মাধ্যমে সংশোধনের লক্ষ্যে ব্যবস্থা গ্রহণসহ কারাগারের সামগ্রিক পরিবেশ পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করে।  কমিশন পরিদর্শনকালে সরেজমিনে কারাবন্দিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক সুরক্ষার জন্য সুবিধা-অসুবিধার কথা শোনে। পাশাপাশি কারাবন্দিদের তাদের আইনগত অধিকার সম্পর্কে অবহিত করেন। পরবর্তীকে সার্বিক বিষয় বিবেচনাপূর্বক সরকারকে সুপারিশ প্রদান করে।  মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০০৯ সালের আইনের ১২(১)(গ) ধারার ক্ষমতাবলে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে কমিশন দেশের কারাগার বা সংশোধনাগার, হেফাজত ইত্যাদি স্থান পরিদর্শন করে সরকারকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান কমিশন দেশের বিভিন্ন জেলায় কারাগার পরিদর্শন করে সরকারকে সুপারিশ প্রদান করেছে। সম্প্রতি কারা অধিদপ্তর একটি সভায় কমিশনের সুপারিশসমূহ মোতাবেক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।  কমিশন মনে করে দেশের কারাগারগুলোকে আরও বেশি সমৃদ্ধ করে সংশোধনাগারে পরিণত করা একান্তই প্রয়োজন। এ বিষয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, কারাগারগুলো সংশোধনাগারে রূপান্তরিত করতে সঠিক পদ্ধতিতে কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। কারাগারে বন্দিদের মাঝে নিয়মিত শুদ্ধাচার ও নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে অপরাধ সম্পর্কে উপলব্ধি ও অনুতপ্ততার পরিবেশ তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। এক্ষেত্রে শুদ্ধাচার চর্চা অব্যাহত রেখে তাদের উৎপাদনমুখী কাজে নিয়োজিত রাখলে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যায়। কারাগারে সুন্দর পরিবেশ, উন্নত খাদ্য, চিকিৎসা ব্যবস্থা ও কয়েদিদের সকল অধিকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি, কারাগারের পাঠাগারগুলোও সমৃদ্ধ করা প্রয়োজন। পাঠাগারগুলো মানবিক চরিত্রের বিকাশ এবং উন্নত পরিবেশ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে পারে।  সম্প্রতি কারা অধিদপ্তরের একটি সভায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কারাগার পরিদর্শন প্রতিবেদনসমূহের পরামর্শ ও সুপারিশের আলোকে কার্যক্রম গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তন্মধ্যে কারা অধিদপ্তর ও সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দিদের সম্পর্কে একটি বছরভিত্তিক বিশেষ ডাটাবেজ তৈরিকরণ, কারা অধিদপ্তর কর্তৃক মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দিদের পুনর্বাসনের জন্য একটি পাইলট প্রকল্প গ্রহণ, ওই প্রকল্পের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসমূহের সহযোগিতার বিষয়টি বিবেচনা করা ইত্যাদি।  সুপারিশগুলো বাস্তবায়িত হলে সেগুলো ইতিবাচক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে কমিশন মনে করে।  কমিশন বিশ্বাস করে গৃহীত সুপারিশসমূহ দ্রুতই কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হবে এবং মানবাধিকার সুরক্ষায় তা তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে।
৭ ঘণ্টা আগে

ডিম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ভোক্তা অধিদপ্তরের মতবিনিময় 

৯ ঘণ্টা আগে

সরকারের সংস্কার এজেন্ডায় সমর্থন করতে প্রস্তুত ইইউ : রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে

৪৩তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে

ফেসবুক প্রোফাইল পরিবর্তন কর্মসূচি শুরু ২৫ ক্যাডারের

১০ ঘণ্টা আগে

বাংলাদেশে ব্যবসা করতে চায় তুরস্কের নাইজেলা গ্রুপ

১০ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু প্রতিরোধে রাজধানীতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ আব্দুস সালামের
ডেঙ্গু প্রতিরোধে রাজধানীতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ আব্দুস সালামের
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মানুষের বাসায় বাসায় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করেছেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর রমনা থানার ১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে সিদ্ধেশ্বরী বালুর মাঠ থেকে এই লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ, বেইলী রোড, শান্তিনগর মোড়, মালিবাগ সিআইডি অফিস মোড় হয়ে মৌচাকে গিয়ে তা শেষ হয়। লিফলেট বিতরণকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, শেখ হাসিনা বিদায় নিলেও তিনি যাদের রেখে গেছেন তারা এখনও বিদায় হয়নি। সিটি করপোরেশন এখন পর্যন্ত কোনো কাজ করতে পারছে না বা করছে না। সরকারকে বলবো- যাতে অনতিবিলম্বে জনদুর্ভোগ কমানো যায় সেদিকে মনোযোগ দেন। আর আমরা জানি, কার্যত  জনদুর্ভোগ আপনাদের পক্ষে কমানো সম্ভব না। সেটার জন্য একটা রাজনৈতিক সরকার দরকার। সুতরাং যত দ্রুত নির্বাচন দিবেন, নির্বাচিত সরকার তত দ্রুত সমাধান দিতে পারবে। এ সময় আব্দুস সালামের সঙ্গে ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সাদ মোর্শেদ পাপ্পা, রমনা থানা বিএনপির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, ১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবদুল মোতালেব রুবেল, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, বিএনপি নেতা আশরাফ হোসেন, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রাফিজুল হাই রাফিজসহ অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে
২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল
২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল
কোনো দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজকে আমরা জায়গা দিব না : মুন্না
কোনো দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজকে আমরা জায়গা দিব না : মুন্না
বিএনপির ৩টি কমিটি বিলুপ্ত
বিএনপির ৩টি কমিটি বিলুপ্ত
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
পরিকল্পনা করে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হবে : ডা. সাদেক আব্দুল্লাহ
পরিকল্পনা করে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হবে : ডা. সাদেক আব্দুল্লাহ
‘হত্যাকারী ও হত্যার নির্দেশদাতাদের আইনের আওতায় আনতে হবে’
‘হত্যাকারী ও হত্যার নির্দেশদাতাদের আইনের আওতায় আনতে হবে’

একীভূত হতে চায় না এক্সিম-পদ্মা ব্যাংক

দেশের আর্থিক খাতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে কয়েকটি বেসরকারি খাতের ব্যাংক। এসব ব্যাংককে টেনে তুলতে কাজ করছে নতুন সরকার। তবে যেসব ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না সেগুলো একীভূত করা হতে পারে। কিন্তু এ পরিস্থিতিতে আগের সরকারের আমলে একীভূত হতে চলা এক্সিম ও পদ্মা কেউই আর একীভূত হতে চাচ্ছে না।  বিশেষ করে, বিভিন্ন কারণে তারল্য সংকটে পড়া এক্সিম ব্যাংক এখন পদ্মা ব্যাংকের দায় নিজেদের ঘাড়ে নিতে নারাজ। আবার পদ্মা ব্যাংকও বলছে, একীভূত নয় ঘুরে দাঁড়াতে চায় তারা। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংক দুটির একীভূত হওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা ও ঋণ জালিয়াতির কারণে দুর্বল হয়ে রেড জোনে চলে আসা পদ্মা ব্যাংককে শরিয়াহ ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যস্থতায় এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংকের মধ্যে চুক্তিও সম্পাদিত হয়েছিল। মূলত এটা হয়েছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে। এক্ষেত্রে কয়েকটি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই। সরকার পরিবর্তনের পর দুটি ব্যাংকই এখন আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে চাচ্ছে। তথ্য বলছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা প্রম্পট কারেক্টিভ অ্যাকশন (পিসিএ) ফ্রেমওয়ার্কের মাধ্যমে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর ভিত্তিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে ২০২৫ সালের মার্চ থেকে একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা। কিন্তু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত চলতি বছরের শুরুতেই কয়েকটি ব্যাংক একীভূত করার কার্যক্রম শুরু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যার প্রথম বলি ছিল এক্সিম ও পদ্মা। এই ক্ষেত্রে ব্যাংক দুটির মধ্যে চুক্তিও সম্পাদন করতে বাধ্য করা হয়েছিল। এ ছাড়া আরও কয়েকটি ব্যাংককে এই ধারায় নিয়ে আসতে চাইলেও তাতে সফলতা আসেনি। কিন্তু ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতন হওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সে পিসিএ ফ্রেমওয়ার্কও অকার্যকর হয়ে পড়ে। জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাপে ওই সময় চুক্তি স্বাক্ষর করলেও পদ্মা ব্যাংক এখন আর এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে যেতে চাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে তারল্য সহায়তা নিয়ে তারা এখন নিজেরাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।  এ বিষয়ে পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কাজি মো. তালহা বলেন, আমরাও এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একত্রিত হতে চাই না। আমার বিশ্বাস, একটু সহায়তা পেলে নিজেরাই ঘুরে দাঁড়াতে পারব। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু তারল্য সহযোগিতা প্রয়োজন। তাহলে পদ্মা ব্যাংক আবার ঘুরে দাঁড়াবে। আমাদের ব্যাংক অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু মার্জ হওয়ার সিদ্ধান্ত আসার পর গ্রাহকরা আবারও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। এখন আমরা চাই নিজেরাই নিজেদের মতো ঘুরে দাঁড়াতে। অপরদিকে, পদ্মা ব্যাংককে সঙ্গে নিতে চাচ্ছে না এক্সিম ব্যাংকও। এটার সঙ্গে পদ্মা ব্যাংককে একীভূত করা হবে না বলেও জানিয়েছেন ব্যাংকটির নতুন চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম স্বপন। গত সোমবার গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।  নজরুল ইসলাম স্বপন বলেন, আমাদের পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে। মানুষ এক্সিম ব্যাংকে প্রচুর আমানত রাখছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছেও আমরা তারল্য সহায়তা চেয়েছি। ইতোমধ্যে এক হাজার কোটি টাকা তারল্য সহায়তা পেয়েছি। সাড়ে ৩শ থেকে ৪শ কোটি টাকা তারল্য সহয়তা পাওয়া গেলে আরও সুবিধা হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তবে এক্সিম ব্যাংককে নতুন করে আবার কোনো সহায়তা দেওয়া হবে কি না সেটা নিয়ে ভাববে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক দুটি একীভূত হবে কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে আমাদের ব্যাংকিং টাস্কফোর্স। তারা ব্যাংকগুলোকে নিরীক্ষা করে দেখবে এবং কোন সমস্যার কী সমাধান তার সুপারিশ করবেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। এদিকে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা ছাড়ার পরই আত্মগোপনে চলে যায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। তিনি সবমহলেই বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর তার নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য বেরিয়ে আসে। এসব কারণে গত ১ অক্টোবর তাকে গ্রেপ্তার করে প্রশাসন। আর তার আমলে অনিয়মের কারণে তারল্য সংকটে পড়েছে এক্সিম ব্যাংকও। ইতোমধ্যে ব্যাংকটিকে ১ হাজার কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকটির সংকট কাটেনি। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে বৈঠকে বসেন এক্সিম ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা। তারা ব্যাংকের নানা সমস্যা তুলে ধরেন গভর্নরের কাছে। চান তারল্য সহায়তাও। যদিও এই সহায়তা দিতে একমত নয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

ভোজ্য তেলের শুল্ক অব্যাহতির প্রস্তাব 

ভোজ্য তেল আমদানিতে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ৫ শতাংশ এবং উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে আরোপিত সমুদয় মূল্য সংযোজন কর অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাব করা হয়।  জানা গেছে, সর্বশেষ চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল সয়াবিন তেল ও পাম তেলের মূল্য সমন্বয় হয়েছিল। বিশ্ববাজারে গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে সয়াবিন তেল ও পাম তেলের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের মূল্য ১৪.৮ শতাংশ এবং আরবিডি পাম তেলের মূল্য ১৮.৬৮ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।  সভায় স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য বৃদ্ধি না করে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা ও স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।  এ ধরনের শুল্ক অব্যাহতির ফলে ভোজ্য তেলের মূল্য বৃদ্ধি না করে বিদ্যমান মূল্য বহাল থাকবে বলে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে। এর আগে তারা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে মূল্য সমন্বয়ের আবেদন করে।  এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিকট প্রস্তাব/ সুপারিশ প্রেরণের সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে এনবিআর করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।  বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মইনুল খানসহ ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

গুণগত চাকরি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য দেশ সংস্কার অপরিহার্য : বিশ্বব্যাংক

বাংলাদেশের মহামারি পরবর্তী পুনরুদ্ধার এখনও চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, পেমেন্ট ঘাটতি এবং সীমিত চাকরির সুযোগের কারণে, বিশেষ করে নারীদের ও শিক্ষিত তরুণদের জন্য। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ বাংলাদেশ উন্নয়ন আপডেট প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০২৪ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫.২% এ নেমে এসেছে এবং ২০২৫ অর্থবছরে এটি আরও কমে ৪.০% এ যাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। ২০২৪ অর্থবছরে মুদ্রাস্ফীতি গড়ে ৯.৭% ছিল, যা উচ্চ খাদ্য ও জ্বালানি মূল্যের কারণে বেড়েছে। চাকরি সৃষ্টি, বিশেষ করে নগর এলাকায় এবং তৈরি পোশাক খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো স্থবির হয়ে পড়েছে। ২০১৬ সাল থেকে চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সিলেটে কর্মসংস্থানে ক্ষতি হয়েছে। বিশ্বব্যাংক অর্থনৈতিক শাসন, আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের ক্ষেত্রে দ্রুত সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছে, যাতে বাংলাদেশ গুণগত চাকরি সৃষ্টির মাধ্যমে একটি শক্তিশালী, অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির পথে ফিরে যেতে পারে এবং তরুণদের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
গুণগত চাকরি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য দেশ সংস্কার অপরিহার্য : বিশ্বব্যাংক

১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা

অক্টোবর মাসের প্রথম ১২ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৯৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। যা দেশীয় মুদ্রায় ১১ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)।  সোমবার (১৪ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।  বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য বলছে, চলতি মাস অক্টোবরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় সাড়ে ৮ কোটি ২২ লাখ ডলার বা ৯৮৬ কোটি টাকার রেমিট্যান্স আসছে। এভাবে রেমিট্যান্স আসার ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে আড়াই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে প্রবাসী আয়।  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, এই সময়ে রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ কোটি ৫৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে একটি ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৯ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এই সময়ে ১১ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠাননি প্রবাসীরা। ব্যাংকগুলো হলো- রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাবাক। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক। উল্লেখ্য, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার প্রবাসী আয় আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল। তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। 
১৪ অক্টোবর, ২০২৪
১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা

মমতাজ ও রাশেদ খান মেননের ব্যাংক হিসাব জব্দ

আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও শিল্পী মমতাজ বেগম ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের হিসাবও স্থগিত রাখতে বলা হয়েছে। তাদের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলে তার ব্যবহারও রহিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। বিএফআইইউথর সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।  বিএফআইইউ জানায়, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২৩(১)(গ) ধারার আওতায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মেনন ও মমতাজের নামে কোনো লকার সুবিধা থাকলে তার ব্যবহার রহিত করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া রাশেদ খান মেনন ও তার স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং শিল্পী মমতাজ বেগম ও তার স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে হিসাবের তথ্য, কেওয়াইসি, হিসাব খোলার ফরম ও শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী ২ দিনের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪
মমতাজ ও রাশেদ খান মেননের ব্যাংক হিসাব জব্দ
১৩ বছরের প্রেম, স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অনশন
১৩ বছরের প্রেম, স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অনশন
কক্সবাজারে পাশের হার ৬২.৯
কক্সবাজারে পাশের হার ৬২.৯
হাসনাত-সারজিসকে জাতীয় পার্টির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : সাবেক মেয়র
হাসনাত-সারজিসকে জাতীয় পার্টির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : সাবেক মেয়র
আবু সাইদ জীবন দিয়ে ঘুমন্ত দেশকে জাগিয়ে গেছেন: শিমুল বিশ্বাস
আবু সাইদ জীবন দিয়ে ঘুমন্ত দেশকে জাগিয়ে গেছেন: শিমুল বিশ্বাস
বৃদ্ধা মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল একমাত্র ছেলে
বৃদ্ধা মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল একমাত্র ছেলে
সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
‘আমার ফয়সাল পাস করছে, এ রেজাল্ট দিয়া আমি কী করমু?’
‘আমার ফয়সাল পাস করছে, এ রেজাল্ট দিয়া আমি কী করমু?’
চিলমারীতে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৪০
চিলমারীতে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৪০
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

সৌদি আরবে বাইক রাইডারদের নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

সৌদি আরবে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে মোটরসাইকেলের মাধ্যমে ডেলিভারি সেবায় নিয়োজিত বাইক রাইডারদের জন্য এসেছে দুঃসংবাদ। দেশটির ট্রান্সপোর্ট জেনারেল কর্তৃপক্ষ থেকে নতুন নির্দেশ না আসা পর্যন্ত ডেলিভারি বাইকারদের জন্য লাইসেন্স প্রদান আপাতত বন্ধ ঘোষণা করেছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রান্সপোর্ট জেনারেল কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র সালেহ আল জাওয়াদ এ তথ্য জানান।  তিনি বলেন, যেসব কোম্পানি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বাইক ডেলিভারি সেবায় যুক্ত ছিলেন, তাদের লাইসেন্স সরবরাহ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। এর ফলে নতুন করে বাইক ডেলিভারির লাইসেন্স দেওয়া আপাতত বন্ধ রয়েছে। সৌদি গেজেট এবং আল ইকতিসাদিয়া সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এ নির্দেশনা জারি করার পর নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ রিয়াদ শহরের বিভিন্ন রাস্তায় অভিযান চালিয়ে লাইসেন্সবিহীন বেশ কয়েকজন বাইক চালককে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ডেলিভারি কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন, তবে তাদের কাজের জন্য অনুমোদিত কোনো লাইসেন্স ছিল না এবং তারা ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করেছেন। প্রসঙ্গক্রমেই করোনা মহামারির পর থেকে সৌদি আরবে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ডেলিভারি সেবা বাড়তে শুরু করে। অনলাইন শপিং এবং খাবার সরবরাহের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে ডেলিভারি বাইকারদের চাহিদাও ব্যাপক বেড়ে যায়। এ খাতে কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি হয়, ফলে নতুন অনেক প্রতিষ্ঠান এ ব্যবসায় যুক্ত হতে শুরু করে। এদিকে নতুন লাইসেন্স প্রদান বন্ধ হওয়ায় এ খাতে কর্মরত ডেলিভারি রাইডাররা সামনের দিনগুলোতে বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে যাচ্ছেন। যাদের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বা নতুন করে লাইসেন্স নিতে চান, তারা এখন এ সেবায় পুনরায় যুক্ত হতে পারছেন না। এতে করে ডেলিভারি কোম্পানিগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রমেও প্রভাব পড়তে পারে এবং ডেলিভারি সেবার মান কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সরকারের এরকম সিদ্ধান্তের পেছনের কারণ হিসেবে জানা যায়, ডেলিভারি বাইকারদের ওপর নিরাপত্তা নজরদারি জোরদার করতে এবং ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন কমাতে নতুন এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স সরবরাহের প্রক্রিয়া পুনঃমূল্যায়ন করছে এবং নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে ডেলিভারি সেবায় নিয়োজিত বাইকারদের আরও কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে আনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়াও সৌদি আরবের ট্রান্সপোর্ট খাতের নীতিমালা পরিবর্তনের কারণে ডেলিভারি কোম্পানিগুলোকে নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। নতুন নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত বাইক রাইডারদের লাইসেন্স প্রদান বন্ধ থাকায় খাতটিতে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ইরানের কোথায় হামলা করবে ইসরায়েল, জানালেন নেতানিয়াহু
ইরানের কোথায় হামলা করবে ইসরায়েল, জানালেন নেতানিয়াহু
পুড়েছে বাস্তুচ্যুত ৪ লাখ শিশুর স্বপ্ন
লেবাননে যুদ্ধের আগুন / পুড়েছে বাস্তুচ্যুত ৪ লাখ শিশুর স্বপ্ন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রাজপথে কিউবার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রাজপথে কিউবার প্রেসিডেন্ট
লেবাননের কোনায় কোনায় নির্দয় হামলার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
লেবাননের কোনায় কোনায় নির্দয় হামলার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রুশ সামরিক বাহিনীতে বিদেশি সেনা অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ
রুশ সামরিক বাহিনীতে বিদেশি সেনা অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ
১০ বছর পর পাকিস্তান সফরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১০ বছর পর পাকিস্তান সফরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তার প্রচারণায় রাশমিকা
নিরাপত্তার প্রচারণায় রাশমিকা
৮১ বছর বয়সে সুন্দরীদের মঞ্চে চে-সুন
৮১ বছর বয়সে সুন্দরীদের মঞ্চে চে-সুন
জিয়া রাজের গান ‘প্রেম সাগরে’ অবমুক্ত
জিয়া রাজের গান ‘প্রেম সাগরে’ অবমুক্ত
পাপড়ি ঝরে যাচ্ছে হিনা খানের
পাপড়ি ঝরে যাচ্ছে হিনা খানের
প্রথম বিয়ের তথ্য গোপন, ‘পাপমুক্ত’ অভিনেতার বিরুদ্ধে মামলা বর্ষার
প্রথম বিয়ের তথ্য গোপন, ‘পাপমুক্ত’ অভিনেতার বিরুদ্ধে মামলা বর্ষার
র‌্যাপারের কুপ্রস্তাব নিয়ে মুখ খুললেন তার শাশুড়ি
র‌্যাপারের কুপ্রস্তাব নিয়ে মুখ খুললেন তার শাশুড়ি
শাকিব-সোনালকে নিয়ে শুটিং সেটে হাসাহাসি হতো কেন?
শাকিব-সোনালকে নিয়ে শুটিং সেটে হাসাহাসি হতো কেন?
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বাফুফে নির্বাচনে জমা পড়ল ৫২ মনোনয়নপত্র
বাফুফে নির্বাচনে জমা পড়ল ৫২ মনোনয়নপত্র
বরখাস্ত হাথুরুসিংহে জবাব দেবেন পরে
বরখাস্ত হাথুরুসিংহে জবাব দেবেন পরে
সাবিনাদের প্রথম দিন কাটল স্ট্রেচিংয়ে
সাবিনাদের প্রথম দিন কাটল স্ট্রেচিংয়ে
নেপাল পৌঁছে প্রথম দিন রিকভারি সেশনে কাটিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ মুকুট ধরে রাখার মিশনে আজ মাঠে অনুশীলন করবেন সাবিনা খাতুনরা। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইট থাকলেও তা ১০ মিনিট বিলম্বে ছেড়ে গেছে। বেলা সাড়ে ১১টায় নেপাল পৌঁছান দলের সদস্যরা। বিমানবন্দরের অনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে হোটেলে উঠতে দুপুর দেড়টা। মধ্যাহ্নভোজনের পর বিশ্রাম নিয়েছেন দলের সদস্যরা। বিকেলে হোটেলের সুইমিংপুলে নামার আগে হালকা স্ট্রেচিং করেন ফুটবলাররা। বুধবার (১৬ অক্টোবর) দলের সদস্যরা মাঠে অনুশীলন করবেন বলে জানিয়েছেন নারী দলের গোলরক্ষক কোচ মাসুদ আহমেদ উজ্জ্বল। সাবেক এ ফুটবলার দলের অবস্থা সম্পর্কে নেপাল থেকে কালবেলাকে বলছিলেন, ‘মেয়েরা বুঝতে পারছেন- সবকিছু তাদের ওপর নির্ভর করছে। শিরোপা ধরে রাখার জন্য খেলোয়াড়রা মরিয়া। কোচ দলের ফুটবলারদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পেরেছেন। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভালো করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।’ বুধবার (১৬ অক্টোবর) শুরু হবে এবারের আসর। ২০ অক্টোবর পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ২৩ অক্টোবর দ্বিতীয় ম্যাচে লাল-সবুজদের প্রতিপক্ষ ভারত।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় ফিরছেন সাকিব?
বৃহস্পতিবার ঢাকায় ফিরছেন সাকিব?
হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন
হাথুরুসিংহের অপকর্ম ধামাচাপা দেন পাপন
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X