দেশের ৮১ সরকারি কলেজ স্থান পেল ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

দেশের ৮১ সরকারি কলেজ স্থান পেল ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

দেশের সরকারি কলেজগুলোকে এ, বি, সি এবং ডি—মোট চার ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার (২৪ নভেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, প্রশাসনিক প্রয়োজনে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস ও সাবসিডিয়ারি), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সরকারি কলেজসমূহকে চার ক্যাটাগরিতে বিভাজন করা হয়েছে।  প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সেসব কলেজকে
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ঘনীভূত, এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘সেনিয়ার’
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ঘনীভূত, এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘সেনিয়ার’
বাউল শিল্পীদের মারধরের ঘটনায় মামলা
বাউল শিল্পীদের মারধরের ঘটনায় মামলা
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
পার্বতীপুর মধ্যপাড়া পাথর খনি বন্ধ ঘোষণা
পার্বতীপুর মধ্যপাড়া পাথর খনি বন্ধ ঘোষণা
সিলেটে টানা ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না মঙ্গলবার
সিলেটে টানা ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না মঙ্গলবার
মেট্রোরেলে গাঁজা পরিবহন, বাবা-মেয়ে আটক
মেট্রোরেলে গাঁজা পরিবহন, বাবা-মেয়ে আটক
  • আরাকান আর্মির ‘মাদক সন্ত্রাসে’র কবলে বাংলাদেশ

    মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাত ও ক্ষমতার পটপরিবর্তন বাংলাদেশের জন্য নতুন কোনো খবর নয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এ সংঘাতের আড়ালে যে ভয়াবহ ‘মাদক সন্ত্রাস’ দানা বেঁধেছে, তা বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাখাইনের প্রায় ৮০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান আর্মি’ (এএ) এখন তাদের সামরিক ব্যয় মেটাতে পুরোদস্তুর ঝুঁকেছে মাদক বাণিজ্যের দিকে। আর তাদের এ মাদক সাম্রাজ্যের প্রধান টার্গেট ও বাজার হয়ে উঠেছে প্রতিবেশী বাংলাদেশ। নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, আরাকান আর্মির মাদক অর্থনীতি যদি এখনই কঠোরহস্তে দমন করা না যায়, তবে আগামী এক দশকে বাংলাদেশ সামাজিক, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত এক দীর্ঘমেয়াদি বিপর্যয়ের মুখে পড়তে যাচ্ছে। যুদ্ধের রসদ যখন ‘মাদক’ ২০০৯

    সিদ্ধান্তহীনতার মূল্য দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা

    ঢাকার সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আবারও এক গভীর অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে। বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি, প্রশাসনিক রদবদল ও কাঠামোগত টানাপোড়েন—এ তিনের মিলিত সংকট আজ তাদের শিক্ষাজীবন সেশনজটে ঠেলে দিয়েছে। যখন দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একই শিক্ষাবর্ষে পাঁচ মাসের ক্লাস শেষ করে সেমিস্টার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন সাত কলেজের নবীন শিক্ষার্থীরা এখনো ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করতেই পারেনি। এটি শুধু একটি প্রশাসনিক ব্যর্থতা নয়, বরং উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার সমন্বয়হীনতার প্রকট উদাহরণ। ২০১৭ সালে যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়াই সাত কলেজকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। তখন থেকেই সমস্যার সূচনা। শিক্ষক সংকট, পাঠ্যসূচি সমন্বয়, পরীক্ষা পরিচালনা ইত্যাদি সবকিছুতে দেখা দেয় বিশৃঙ্খলা। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন করেছে,

    রবি ঘোষ

    রবি ঘোষ উপমহাদেশের বিখ্যাত বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ১৯৩১ সালের ২৪ নভেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম রবীন্দ্রনাথ ঘোষ দস্তিদার। ১৯৪৯ সালে তিনি সাউথ সুবর্ধন মেইন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত বংশাল কোর্টে কাজ করেন। বিচিত্র চরিত্রে অভিনয় করে বিশেষ প্রশংসা কুড়িয়েছেন। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তিনি সবচেয়ে পরিচিত তার হাস্যরসাত্মক চরিত্র উপস্থাপনার জন্য। সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্রে ছিলেন অতি পরিচিত মুখ। চলচ্চিত্র ছাড়াও বাংলা নাট্যমঞ্চ ও টেলিভিশন তথা ছোটপর্দায় অভিনয় করেন। সত্যজিৎ রায় পরিচালিত গুপী গাইন বাঘা বাইন চলচ্চিত্রে বাঘা চরিত্রে অভিনয় করে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হন। ১৯৫৯ সালে রবি ঘোষ আহ্বান চলচ্চিত্রে একটি ছোট
  • বারী সিদ্দিকী

    বারী সিদ্দিকী প্রখ্যাত বাঙালি সংগীতশিল্পী ও বংশীবাদক। তিনি ১৯৫৪ সালের ১৫ নভেম্বর নেত্রকোনা জেলার এক সংগীতজ্ঞ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে পরিবারের কাছেই গান শেখায় হাতেখড়ি। ১২ বছর বয়সে নেত্রকোনার শিল্পী ওস্তাদ গোপাল দত্তের অধীনে আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ শুরু হয় তার। তিনি ওস্তাদ আমিনুর রহমান, দবির খান, পান্নালাল ঘোষসহ অসংখ্য গুণী শিল্পীর সরাসরি সান্নিধ্য লাভ করেন। ছয় বছর ওস্তাদ আমিনুর রহমানের অধীনে প্রশিক্ষণ নেন। সত্তরের দশকে জেলা শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত হন বারী। ওস্তাদ গোপাল দত্তের পরামর্শে ধ্রুপদী সংগীতে পড়াশোনা শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে বাঁশির প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে ওঠায় তিনি বাঁশির ওপর উচ্চাঙ্গসংগীতের প্রশিক্ষণ নেন। নব্বইয়ের দশকে ভারতের পুনে গিয়ে পণ্ডিত

    ভিয়েতনাম-কেরালা থেকে বাংলাদেশের শিক্ষণীয়

    বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংবিধানের মূলনীতি থেকে সমাজতন্ত্রকে বাদ দেওয়ার জন্য বিকল্প খুঁজে বেড়াচ্ছে। আসলে স্বাধীনতার কয়েক মাস পর থেকে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ক্ষমতাসীন সরকারের উদ্দিষ্ট ছিল না। ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে যে বাকশাল কর্মসূচি ঘোষিত হয়েছিল, তাতে বেশ কয়েকটি সমাজতান্ত্রিক কর্মসূচি প্রচলনের উদ্দেশ্য অন্তর্ভুক্ত থাকলেও, ওগুলো বাস্তবায়নের আগেই বঙ্গবন্ধুর সরকার ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের রক্তাক্ত রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মাধ্যমে উৎখাত হয়ে যাওয়ায় এর পক্ষে-বিপক্ষে মতামত প্রদানের সুযোগ নেই। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ব্যানারে যে ছাত্রছাত্রীরা ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে, তাদের মাধ্যমে গঠিত সরকার সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্রকে ছুড়ে ফেলতে চাইছে, ব্যাপারটা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। সমাজতন্ত্র ব্যতিরেকে বৈষম্য-নিরসন খুবই দুরূহ ব্যাপার। সোভিয়েত স্টাইলের

    শক মোবিলিটি ও ভূমিকম্প

    দেশজুড়ে গত কয়েক দিনের ভূমিকম্প শুধু ভূ-তাত্ত্বিক দুর্বলতাই নয়, প্রকাশ করেছে আমাদের শহুরে নিরাপত্তাবোধ কতটা নড়বড়ে। বড় ধরনের ক্ষতি না হলেও রাজধানীর মানুষের মনোজগতে এর প্রভাব ছিল তীব্র। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেভাবে হোস্টেল ছাড়তে শুরু করেছেন এবং পুরান ঢাকার বাসিন্দারা যেভাবে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে খোলা জায়গায় রাত কাটিয়েছেন—তা এক ধরনের আতঙ্কনির্ভর নগর ত্যাগের ধারা তৈরি করেছে। এ আকস্মিক, অপ্রত্যাশিত এবং পরিকল্পনাবিহীন জনসংস্থানকে অভিবাসন গবেষকরা বলেন শক মোবিলিটি। এ ধরনের গতিশীলতা প্রচলিত অভিবাসনের যুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে। সাধারণত মানুষ কাজ, শিক্ষা বা জীবনমানের উন্নয়নের জন্য স্থান বদলায়। কিন্তু শক মোবিলিটিতে সিদ্ধান্তের ভিত্তি একটাই— অনিশ্চয়তা ও জীবনরক্ষার তাড়না। ঢাকার দুর্বল ভবনকাঠামো, পূর্বের
  • মৌলিক গবেষণায় এগিয়ে মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি

    প্রতিষ্ঠার মাত্র এক যুগের মধ্যেই বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি মৌলিক গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সমুদ্র দূষণ নিয়ন্ত্রণ, অফশোর নবায়নযোগ্য শক্তি, উপকূলীয় স্থিতিশীলতা, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রভৃতি বিষয়ে নিয়মিত গবেষণা করছেন। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর মেরিটাইম রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিএমআরডি) একাডেমিক ও প্রায়োগিক গবেষণায় অনন্য ভূমিকা রাখছে। এ কেন্দ্রের মাধ্যমে এরই মধ্যে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। যেমন—বঙ্গোপসাগরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ পর্যবেক্ষণ, বন্দর নগরীর বায়ু ও পানির মান পর্যবেক্ষণ, ব্লু ইকোনমিতে টেকসই নীতিমালা প্রণয়নের জন্য তথ্যভিত্তিক সুপারিশ তৈরি, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও উপকূলীয় ক্ষয় রোধে প্রযুক্তিনির্ভর মডেল তৈরি ইত্যাদি। এসব গবেষণা শুধু

    যে গল্পের শেষ নেই

    কোনো সন্দেহ নেই এই মুহূর্তে দেশের অন্যতম আলোচিত ও ভীতিকর বিষয়ের নাম ভূমিকম্প। শুক্রবার সকালে ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে ঢাকাসহ সারা দেশ কেঁপে ওঠে। সে ঘটনায় শিশুসহ ১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। আহত হয়েছেন শত শত। তাদের অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৭। উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মাধবদী। আগের দিনের ভীতি জাগানিয়া অভিজ্ঞতার রেশ না কাটতেই গতকাল শনিবার সকালে নরসিংদী এলাকা আবারও কেঁপে ওঠে। এটা ছিল মৃদু ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩। এটির উৎপত্তিস্থলও নরসিংদী। বলা বাহুল্য, শুধু আলোচনা নয়, ভূমিকম্পের আতঙ্ক এখন দেশের সর্বত্র। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনের সকালে ভূমিকম্পের শক্ত ঝাঁকুনিতে কেঁপে ওঠে ঘরবাড়ি।

    স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু

    স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু জগদ্বিখ্যাত বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী ও উদ্ভিদবিজ্ঞানী। ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ার্স তাকে রেডিও বিজ্ঞানের একজন জনক হিসেবে অভিহিত করে। জগদীশ চন্দ্র বসু ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশের ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। বসু পরিবারের আদি নিবাস ছিল ঢাকা জেলার অন্তর্গত বিক্রমপুরের রাঢ়িখাল নামক গ্রামে। জগদীশ চন্দ্র ফরিদপুরের একটি গ্রাম্য বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা শেষে ১১ বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে কলকাতায় চলে যান। পিতা ব্রাহ্ম ধর্মাবলম্বী ভগবান চন্দ্র বসু তখন ফরিদপুরের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। ইংরেজ সরকারের অধীনে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকা সত্ত্বেও ভগবান চন্দ্র নিজের ছেলেকে ইংরেজি স্কুলে ভর্তি করাননি। বাংলা স্কুলে ভর্তি করানোর ব্যাপারে তার নিজস্ব যুক্তি ছিল। তিনি মনে করতেন,
  • ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ এএম
    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৭,০৩০ জন
    মোট ভোটারঃ ৭,০৩০
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দেশের ৮১ সরকারি কলেজ স্থান পেল ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

স্ট্রোক করে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

চলন্ত ট্রেনে পপকর্ন বিক্রেতাকে হত্যা

আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪

বস্তিবাসীর জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’ ও স্থায়ী পুনর্বাসনের আশ্বাস আমিনুল হকের

দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে: সাকি

তিন মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সেক্রেটারি গ্রেপ্তার

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতল ভারত

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে : ডা. শাহাবুদ্দিন

‘যারা কাসেমীর ফাঁদে পড়েছ, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করো’

১০

ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১১

বৃহত্তর নোয়াখালী নারী কল্যাণ সংঘ ইতালির আত্মপ্রকাশ

১২

শাহজাহান চৌধুরীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের

১৩

‘হাসিনার কালো আইন বাতিল করুন, না হয় নিবন্ধন দিন’

১৪

বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৫

আহত শিশুকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, সড়কে পড়ে ছিল বিচ্ছিন্ন হাত

১৬

বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭

যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের ২ সদস্য বরখাস্ত

১৮

দ্রুতগতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর

১৯

লাভের আশায় কৃষকের আগাম ফুলকপি চাষ

২০
কুমিল্লা / অটোগ্রাফের সংগ্রহশালা
কুমিল্লার লালমাই উপজেলার দত্তপুর-বাগমারা এলাকার বাসিন্দা সোহাগ গড়ে তুলেছেন দেশের অন্যতম বিরল অটোগ্রাফ সংগ্রহশালা। প্রায় পাঁচ দশক ধরে নিরলস পরিশ্রম, গভীর আগ্রহ ও অসীম ধৈর্যকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তুলেছেন এ
শরিকদের আসন বণ্টন নিয়ে বিএনপিতে নতুন চিন্তা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৩৭ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও এখন পর্যন্ত জোটের মনোনয়ন নিশ্চিত করেনি বিএনপি। এ নিয়ে জোটের শরিকদের দ্বিধা কাটছে না। তারা এরই
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে বসবে—জামায়াত নেতার বক্তব্যে তোলপাড়
‘নির্বাচন শুধু জনগণ দিয়ে নয়...যার যার নির্বাচনী এলাকায় প্রশাসনের যারা আছে, তাদের সবাইকে আমাদের আন্ডারে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে, আমাদের কথায় গ্রেপ্তার করবে, আমাদের কথায়
এসপি সিন্ডিকেটে আদম ব্যবসা
নকল ট্রেড লাইসেন্স, ভুয়া ব্যাংক সলভেন্সি, জাল আইডি—সবই যেন জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় ‘বৈধ’ হয়ে যায় ইমিগ্রেশন কাউন্টারে। বোর্ডিং পাসে কলমের খোঁচায় লেখা থাকে রহস্যময় কোড—এসএল, এসএস-ওকে, অপস স্যার। সঙ্গে থাকে
দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে: সাকি
দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে: সাকি
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আমাদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা হলো বাংলাদেশে একটা উৎপাদনশীল অর্থনৈতিক ব্যবস্থা তৈরি করা, যেটার মধ্য দিয়ে মানুষের মধ্যে সুযোগের সমতা তৈরি হবে, সম্পদের বন্টনের অধিকতর ন্যায্যতা তৈরি হবে এবং আরো অধিকতর সমতাভিত্তিক সমাজের পথ তৈরি হবে। এই পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ একটা শিক্ষার পুনর্বাসনের পরিকল্পনা আমরা হাজির করতে চাই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে। সোমবার (২৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে গণসংহতি আন্দোলন-জিএসএর উদ্যোগে ‘গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে শিক্ষা সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক সভার আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।  গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নের উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণে ‘আপনার মতামত, আমাদের ইশতেহার’ শীর্ষক উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভার শুরুতেই গণসংহতি আন্দোলনের শিক্ষা সংস্কার ভাবনা তুলে ধরেন দলের তথ্য ও গবেষণা উপকমিটির সদস্য সচিব আতিকুল বারী চৌধুরী।  সভায় জোনায়েদ সাকি বলেন, একদিকে মানবিক জনগোষ্ঠী তৈরি করা ও অন্যদিকে দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করা, দুটো কাজই খুব জরুরি এবং দুটোই বর্তমানের চাহিদার সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে আমাদের করতে হবে। তিনি বলেন, দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সমস্ত শিশুর শিক্ষাকে রাষ্ট্রের খাতে আনতে হলে একদিকে যেমন বাজেটের প্রয়োজন আছে, অন্যদিকে শিক্ষাব্যবস্থার নীতি-কাঠামোতেও পরিবর্তন আনতে হবে। জোনায়েদ সাকি বলেন, শিক্ষকদের বেতন, সুযোগ-সুবিধা ও মর্যাদাকে একটা সুনির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড় করাতে হবে। শিক্ষকদের জন্য একটা স্বতন্ত্র বেতন স্কেল হওয়া দরকার। একেবারে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল এবং তাদের মর্যাদার কাঠামো তৈরি করতে হবে। জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, শিক্ষকদের মর্যাদা এবং তাদের কাজের মূল্যায়ন- এই দুটো জিনিসকে একসাথে করে আমাদের বাজেট পরিকল্পনা করতে হবে। এর সাথে যুক্ত হবে অবকাঠামো ও তথ্যপ্রযুক্তিগত সব ধরনের আধুনিক ব্যবস্থাবলী। এই তিনটি বিষয়কে গুরুত্বের সাথে নিলে বাংলাদেশে রাষ্ট্রের দায়িত্বে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা দেওয়া অবশ্যই সম্ভব।  লেখক ও চিন্তক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, গণশিক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা যাবে। তিনি বলেন, দেশের সব মানুষকে যদি মৌলিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা যায়, তাহলে দেশের উন্নয়নের কাজ কঠিন হবে না। কারণ মানুষ জানবে কী করলে কী হয়, সে কী করতে পারে এবং সে তার দক্ষতাকে কোথায় ব্যবহার করতে পারে। ড. মাহবুব উল্লাহ আরও বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মান যদি খারাপ হয়, তাহলে মাধ্যমিক শিক্ষার মান খারাপ হতে বাধ্য। মাধ্যমিক শিক্ষার মান খারাপ হলে পরবর্তী পর্যায়ের শিক্ষার মান খারাপ হতে বাধ্য। এভাবে মানের অভাব এবং মানের আরও অবনতি ঘটে। তিনি বলেন, জাতি হিসেবে আমাদের মনস্তত্ত্বের মধ্যে যেটা ঢুকেছে সেটা হলো, আমাদের সার্টিফিকেট চাই। সাসেক্সের পণ্ডিতরা এটাকে বলেছেন ডিপ্লোমা ডিজিন। আমরা প্রায় সবাই এই ডিপ্লোমা ডিজিজে আক্রান্ত। এই অবস্থা থেকে কীভাবে বের হওয়া যাবে এবং সমগ্র জাতিকে কীভাবে বোঝাতে পারবো যে শিক্ষাটা আসলে অর্জন করার বিষয়, সেটাই মূল প্রশ্ন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা বলেন, শিক্ষার সাথে সবচেয়ে বেশি মাত্রায় সংঘর্ষ ও সংযোগ তৈরি হয়েছে রাজনীতির। ৫ই আগস্টের ঘটনার পর বিষয়টি এখন শিক্ষাকেন্দ্রিক না হয়ে রাজনীতিকেন্দ্রিক হয়ে গেছে। অর্থাৎ শিক্ষা দিয়ে আপনি আসলে কী মাত্রার রাজনীতিটা করতে পারবেন। শিক্ষার সাথে যুক্ত হয়েছে বাণিজ্য। তিনি বলেন, আমার বলতে এতটুকু দ্বিধা নেই, এই দেশে শিক্ষা মানে হচ্ছে বাণিজ্য, ব্যবসা। আপনি সার্টিফিকেটের জন্য পড়াশোনা করতে চান। কিন্তু শিক্ষার উদ্দেশ্য এটা ছিল না। শিক্ষার উদ্দেশ্য ছিল সত্য অন্বেষণ করা, ট্রুথ রিভিল করা।  তিনি আরও বলেন, যাদের সাথে আপনারা প্রতিযোগিতার চিন্তা করছেন, সেই দেশগুলো শিক্ষা নিয়ে অনেক এগিয়ে গেছে। তারা এখন আর শুধু ডিজিটালাইজেশন নিয়ে বসে নেই, তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে ভাবছে। আমাদের এমন মানুষ তৈরি করতে হবে যারা চিন্তা করতে পারে, সৃষ্টি করতে পারে এবং সৃষ্টিশীল হতে পারে। সবাইকে এমএ পাস করানোর প্রয়োজন নেই, বরং স্কুল-কলেজ থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে কার দক্ষতা কোন দিকে। কেউ কোনো কাজে দক্ষ হওয়া মানেই সে কম মেধাবী, এই ভাবনাটা ভুল। সভায় সভাপতির বক্তব্যে জিএসএর নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, গণসংহতি আন্দোলনের ইশতেহার প্রণয়নের অংশ হিসেবে এই আলোচনাগুলো আমরা চালিয়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা এবং জনগণের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্তভাবে দলের নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি করা হবে।  আলোচনায় আরও বক্তব্য রাখেন লেখক ও মানবাধিকারকর্মী ইলিরা দেওয়ান, শিক্ষা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠক আবুল হাসনাত কবির, প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সহ-সম্পাদক মনযূরুল হক, লেখক ও শিক্ষক সফিক ইসলাম এবং আমাদের পাঠশালার প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন৷
২ ঘণ্টা আগে

ভূমিকম্পের প্রস্তুতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে

তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে

বাউল আবুল সরকারকে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে

রাত থেকে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে

নির্বাচন আয়োজনে কমনওয়েলথের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে
বস্তিবাসীর জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’ ও স্থায়ী পুনর্বাসনের আশ্বাস আমিনুল হকের
বস্তিবাসীর জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’ ও স্থায়ী পুনর্বাসনের আশ্বাস আমিনুল হকের
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেছেন, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য রেশন বা টিসিবি কার্ড নয়, প্রতিটি পরিবারকে দেওয়া হবে ‘ফ্যামিলি কার্ড’। এই কার্ডের মাধ্যমে প্রতি মাসে দুই থেকে তিন হাজার টাকা আর্থিক অনুদানসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহের পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। সোমবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্লবীর বিদ্যানিকেতন মাঠে সাত নম্বর ঝিলপাড় ও আশপাশের বিভিন্ন বস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আমিনুল হক এসব কথা বলেন।  সভায় এলাকাবাসী রেশন কার্ড বাতিলের অভিযোগ তুললে আমিনুল হক বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসলে ভবিষ্যতে রেশন বা টিসিবি কার্ডের পরিবর্তে পরিবারভিত্তিক এই নতুন কার্ডই কার্যকর করা হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের এই উদ্যোগে পরিবারের সদস্যদের ছবি সংযুক্ত থাকবে এবং এটি সরকারের পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে প্রদান করা হবে।  এলাকাবাসীর উচ্ছেদ আতঙ্ক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বস্তিবাসীর স্থায়ী পুনর্বাসনে তিনি অঙ্গীকারবদ্ধ। রূপনগর টিনশেডে বেড়ে ওঠার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, “নেতা হিসেবে নয়, এলাকার ছেলে ও ভাই হিসেবে আপনাদের পাশে আছি।” তিনি দাবি করেন, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত কোনো বস্তি বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে হয়রানি না করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা হয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার প্রসঙ্গে আমিনুল হক বলেন, শিশু-কিশোরদের মোবাইল আসক্তি কমাতে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ বাড়ানো প্রয়োজন। সরকার গঠন করতে পারলে চতুর্থ শ্রেণি থেকে খেলাধুলাকে বাধ্যতামূলক করার ঘোষণা দেন তিনি। তরুণদের মাদকাসক্তি রোধে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও মন্তব্য করেন আমিনুল হক। মতবিনিময় সভায় এক বক্তার অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে বস্তিবাসীকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হবে না। তিনি আরও বলেন, যদি তাকে নির্বাচিত করা হয়, তবে ফ্যামিলি কার্ড, কৃষক কার্ড, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য–সংক্রান্ত পরিকল্পনাসহ ঘোষিত প্রতিটি উদ্যোগ “অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়িত হবে’’। সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে : ডা. শাহাবুদ্দিন
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে : ডা. শাহাবুদ্দিন
‘হাসিনার কালো আইন বাতিল করুন, না হয় নিবন্ধন দিন’
‘হাসিনার কালো আইন বাতিল করুন, না হয় নিবন্ধন দিন’
এবার একাত্তর ইস্যুতে যাদের বিচার চাইলেন নাসীরুদ্দীন
এবার একাত্তর ইস্যুতে যাদের বিচার চাইলেন নাসীরুদ্দীন
খালেদা জিয়া আইসিইউতে
খালেদা জিয়া আইসিইউতে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে দোহার-নবাবগঞ্জে গ্যাস সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিলেন খন্দকার আবু আশফাক
বিএনপি ক্ষমতায় এলে দোহার-নবাবগঞ্জে গ্যাস সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিলেন খন্দকার আবু আশফাক
এক নেতাকে ‘সুখবর’ দিল যুবদল
এক নেতাকে ‘সুখবর’ দিল যুবদল

ব্যাংক বন্ধে গ্রাহক তাৎক্ষণিক যত টাকা পাবেন

বাংলাদেশ ব্যাংকে আমানতকারীদের সুরক্ষা ও জনআস্থা বাড়াতে নতুন আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশে জারি করেছে। এতে কোনো ব্যাংক বা ফিন্যান্স কোম্পানি অবসায়ন বা বন্ধ হয়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন সাধারণ আমানতকারীরা। আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতার গুরুত্ব বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রোববার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স বিভাগ থেকে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, ব্যাংক কোম্পানি ও ফিন্যান্স কোম্পানিতে আমানত রাখা ব্যক্তিদের আমানত ফেরত নিশ্চিত করাই নতুন অধ্যাদেশের মূল উদ্দেশ্য। সুরক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আওতায় আলাদা আমানত সুরক্ষা বিভাগ গঠন করা হবে; যা নিয়মিত প্রিমিয়াম সংগ্রহ, তহবিল ব্যবস্থাপনা, সদস্য প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন, আমানত পরিশোধ এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

টানা তৃতীয় দফায় কমেছে স্বর্ণের দাম

মার্কিন ডলারের মান বৃদ্ধির পাশাপাশি সুদের হার কমানো-বাড়ানো নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে টানা তৃতীয় দফায় মতো কমেছে স্বর্ণের দাম। সোমবারও (২৪ নভেম্বর) বিশ্ববিজারে স্বর্ণের দাম কমেছে।  রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন স্পট গোল্ডের দাম ০.৪ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৫ দশমিক ৫৮ ডলার। আর ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য ফিউচার স্বর্ণের দাম ০.৯ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ৪২ দশমিক ৫০ ডলারে লেনদেন হয়েছে। রিলায়েন্স সিকিউরিটিজের সিনিয়র রিসার্চ বিশ্লেষক জিগার ত্রিবেদী বলেন, ডলারের মান এখন ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে। ডলারসূচক যদি ১০০-এর ওপরে থাকে, তাহলে স্বর্ণের দাম আরও নিচে নামতে পারে, কারণ ডলারের দাম বাড়লে অন্যান্য মুদ্রাধারীদের জন্য স্বর্ণ কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে যায়। সিএমই ফেডওয়াচ টুলের তথ্য বলছে, আগামী মাসে ফেড সুদের হার কমাতে পারে—এমন সম্ভাবনা আগের ৭৪ শতাংশ থেকে কমে সোমবার দাঁড়িয়েছে ৬৯ শতাংশে। ফেডের নীতি নিয়ে কর্মকর্তাদের মন্তব্যেও বাজারে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। নিউইয়র্ক ফেডের প্রেসিডেন্ট জন উইলিয়ামস সাময়িকভাবে সুদ কমানোর সম্ভাবনা বাড়ালেও, ডালাস ফেডের লরি লোগান বলেছেন বর্তমান হার কিছুদিন স্থির রাখা উচিত। শিকাগো ও ক্লিভল্যান্ড ফেডের প্রধানরা সতর্ক করেছেন, এখনই সুদ কমালে অর্থনৈতিক ঝুঁকি বাড়তে পারে। নিম্ন সুদের পরিবেশ স্বর্ণের জন্য লাভজনক হলেও, হার কমানোর সম্ভাবনা কমে যাওয়ায় স্বর্ণের দামে চাপ পড়ছে। জিগার ত্রিবেদীর মতে, আগামী তিন থেকে পাঁচ সপ্তাহে স্বর্ণের দামে বড় ধরনের পরিবর্তন না এলেও সামান্য পতন হতে পারে।

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা বিক্রি হবে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৩৫৩ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৩১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৬৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস জানিয়েছে, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে বুধবার (১৯ নভেম্বর) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২০ নভেম্বর থেকে। স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

সময় বাড়ল রিটার্ন দাখিলের, দেবেন যেভাবে

ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন জমার সময় এক মাস বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোববার (২৩ নভেম্বর) এক বিশেষ আদেশের মাধ্যমে এই সময় বৃদ্ধি করে আগামী ৩১ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়। আগামী ৩০ নভেম্বর এই সময় শেষ হওয়ার কথা ছিল। একই সঙ্গে ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধন সংক্রান্ত সমস্যার কারণে কোনো করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে না পারলে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপ-কর কমিশনারের কাছে সুনির্দিষ্ট যৌক্তিকতাসহ আবেদন করা যাবে, এমন আরেকটি আদেশ দিয়েছে এনবিআর। এনবিআর বলছে, এ বছর ৬৫ (পঁয়ষট্টি) বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের প্রবীণ করদাতা, শারীরিকভাবে অসমর্থ বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন করদাতা, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতা, মৃত করদাতার পক্ষে আইনগত প্রতিনিধি কর্তৃক রিটার্ন দাখিল ও বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিক ছাড়া সব ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ২০২৫-২৬ কর বছরে বেশ কয়েক শ্রেণির করদাতার অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলেও তারা ইচ্ছা করলে অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। করদাতার পক্ষে তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধিও এ বছর অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। এ ছাড়া, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতার ক্ষেত্রে অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা না থাকলেও তার পাসপোর্ট নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ই-মেইল অ্যাড্রেস ইত্যাদি তথ্য ereturn@etaxnbr. gov. bd ই-মেইলে পাঠিয়ে আবেদন করলে আবেদনকারীর ই-মেইলে ওটিপি ও নিবন্ধন লিংক পাঠানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতারাও ই-রিটার্ন সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন করে সহজেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। কোনো কাগজপত্র বা দলিলাদি আপলোড না করে করদাতারা তাদের আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের প্রকৃত তথ্য ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধন করে সহজে ঝামেলাহীনভাবে ঘরে বসেই অনলাইনে আয়কর পরিশোধ করতে পারবেন। ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং অথবা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (বিকাশ, নগদ ইত্যাদি) মাধ্যমে আয়কর পরিশোধ করা যাবে। ই-রিটার্ন দাখিল করে তাৎক্ষণিকভাবে নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ই-রিটার্ন দাখিলের স্লিপ ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আয়কর সনদ প্রিন্ট করা যাবে। এ বছর এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ লাখের বেশি করদাতা অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন। চলুন ধাপে ধাপে জেনে নিই কীভাবে আপনি নিজেই আয়কর রিটার্ন অনলাইনে জমা দিতে পারেন। ধাপ ১: টিআইএন (TIN) নম্বর থাকলে তবেই শুরু রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য প্রথমেই আপনার ই-টিআইএন (e-TIN) থাকতে হবে। যদি না থেকে থাকে, তাহলে [https://etaxnbr.gov.bd](https://etaxnbr.gov.bd) ওয়েবসাইটে গিয়ে কয়েক মিনিটেই রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারেন। ধাপ ২: অনলাইনে রিটার্ন জমার ওয়েবসাইটে যান অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে গেলে যেতে হবে এই ঠিকানায়: [https://etaxnbr.gov.bd](https://etaxnbr.gov.bd) এই ওয়েবসাইটেই আপনি রিটার্ন ফরম পূরণ, জমা দেওয়া, এবং রিসিপ্ট ডাউনলোড – সব কিছু করতে পারবেন। ধাপ ৩: অ্যাকাউন্ট খুলুন প্রথমবার হলে আপনাকে সাইটে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এখানে আপনার কিছু তথ্য লাগবে: - টিআইএন নম্বর - জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর - মোবাইল নম্বর - ইমেইল এসব দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে অ্যাকাউন্ট খুলে নিন। এরপর লগইন করুন। ধাপ ৪: আয়কর রিটার্ন ফরম পূরণ করুন লগইন করার পর রিটার্ন ফরম আসবে। এখানে আপনাকে কিছু সহজ তথ্য দিতে হবে: - আপনার মোট আয় (যেমন বেতন, ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিং ইত্যাদি) - কর কাটা হয়েছে কি না - কোনো কর ছাড় (যেমন চিকিৎসা খরচ, দান, বীমা ইত্যাদি) - আপনার সম্পদের বিবরণ চাকরিজীবীদের জন্য তথ্য দেওয়া অনেক সহজ—শুধু বেতন স্লিপ হাতে রাখলেই হবে। ধাপ ৫: দরকার হলে কাগজপত্র যুক্ত করুন সব সময় নয়, তবে কারও কারও ক্ষেত্রে কিছু স্ক্যান করা কাগজপত্র যুক্ত করতে হতে পারে। যেমন: - ব্যাংক স্টেটমেন্ট - বেতন স্লিপ - পুরোনো রিটার্ন কপি ইত্যাদি এসব পিডিএফ আকারে আপলোড করতে হবে। ধাপ ৬: ফরম ভালো করে দেখে সাবমিট করুন সব তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করার পর একবার ভালো করে দেখে নিন— কোনো ভুল আছে কি না। সব ঠিক থাকলে Submit বাটনে ক্লিক করে দিন। ধাপ ৭: রিসিপ্ট ডাউনলোড করে রেখে দিন রিটার্ন জমা দেওয়ার পর একটা Acknowledgement রিসিপ্ট পাবেন। এটাকে PDF আকারে ডাউনলোড করে কম্পিউটারে বা মোবাইলে রেখে দিন। ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।
২৩ নভেম্বর, ২০২৫
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল এক মাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল

ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর (২০২৫-২৬ কর বছর) রিটার্ন দাখিলের সময় আরও ১ মাস বাড়িয়ে আগামী ৩১ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৩ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনবিআর বিশেষ আদেশের মাধ্যমে ২০২৫-২৬ কর বছরের ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়িয়ে আগামী ৩১ ডিসেম্বর নির্ধারণ করেছে। একইসঙ্গে ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধন সংক্রান্ত সমস্যার কারণে কোনো করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে অসমর্থ হলে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনারের কাছে সুনির্দিষ্ট যৌক্তিকতাসহ আবেদন করা যাবে মর্মে আরও একটি আদেশ জারি করা হয়েছে।   চলতি বছর ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সের প্রবীণ করদাতা, শারীরিকভাবে অসমর্থ বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন করদাতা, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতা, মৃত করদাতার পক্ষে আইনগত প্রতিনিধি কর্তৃক রিটার্ন দাখিল এবং বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিক ছাড়া সব ব্যক্তি শ্রেণির করদাতার অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ২০২৫-২৬ কর বছরে বেশ কয়েক শ্রেণির করদাতাদের অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলেও তারা ইচ্ছা পোষণ করলে অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। করদাতার পক্ষে তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধিও চলতি বছর অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। এ ছাড়া, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতাদের ক্ষেত্রে অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা না থাকলেও তার পাসপোর্ট নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ই-মেইল এড্রেস ইত্যাদি তথ্য [email protected] ই-মেইলে পাঠিয়ে আবেদন করলে আবেদনকারীর ই-মেইলে OTP এবং  Registration Link পাঠানো হচ্ছে এবং এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতারাও ই-রিটার্ন সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন করে সহজেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। কোনো ধরনের কাগজপত্র বা দলিলাদি আপলোড না করে করদাতারা তাদের আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের প্রকৃত তথ্য ই-রিটার্ন সিস্টেমে এন্ট্রি করে সহজে ঝামেলাহীনভাবে ঘরে বসেই ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং অথবা মোবাইল ফাইন্যানশিয়াল সার্ভিস (বিকাশ, নগদ ইত্যাদি)-এর মাধ্যমে অনলাইনে আয়কর পরিশোধ করে ই-রিটার্ন দাখিল করে তাৎক্ষণিকভাবে নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ই-রিটার্ন দাখিলের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র এবং প্রয়োজনীয় তথ্য উল্লেখ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আয়কর সনদ প্রিন্ট নিতে পারেন। ফলে দেশে-বিদেশে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি করদাতার কাছে ই-রিটার্ন দাখিল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ই-রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়া সহজবোধ্য করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত বছরের মতো চলতি বছরেও করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দাখিলের জন্য প্রশিক্ষণ দিয়েছে। করদাতারা ছাড়াও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চলতি বছর করদাতার ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি তথা আয়কর আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস এবং চার্টার্ড সেক্রেটারিজদের ও ই-রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়ার ওপর প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ই-রিটার্ন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় করদাতাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি কল সেন্টার স্থাপন করেছে। উক্ত কল সেন্টারের ০৯৬৪৩ ৭১ ৭১ ৭১ নম্বরে ফোন করে করদাতারা ই-রিটার্ন সংক্রান্ত প্রশ্নের তাৎক্ষণিক টেলিফোনিক সমাধান পাচ্ছেন। এ ছাড়া www.etaxnbr.gov.bd-এর ই-ট্যাক্স সার্ভিস অপশন থেকে করদাতারা ই-রিটার্ন সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা লিখিতভাবে জানালে তার সমাধান পাচ্ছেন। পাশাপাশি সারা দেশের সব কর অঞ্চলে স্থাপিত ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক থেকে অফিস চলাকালীন সময়ে ই-রিটার্ন দাখিল বিষয়ক সব সেবা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। করদাতারা নিজ নিজ কর অঞ্চলে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে অথবা টেলিফোনের মাধ্যমে ই-রিটার্ন দাখিল সংক্রান্ত যাবতীয় সেবা গ্রহণ করছেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সব ব্যক্তি করদাতাদের ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহার করে আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ২০২৫-২০২৬ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য বিনীত অনুরোধ করছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ লাখের বেশি ব্যক্তি করদাতা চলতি বছর অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন।
২৩ নভেম্বর, ২০২৫
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল
চলন্ত ট্রেনে পপকর্ন বিক্রেতাকে হত্যা
চলন্ত ট্রেনে পপকর্ন বিক্রেতাকে হত্যা
আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪
আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪
তিন মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সেক্রেটারি গ্রেপ্তার
তিন মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সেক্রেটারি গ্রেপ্তার
বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
আহত শিশুকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, সড়কে পড়ে ছিল বিচ্ছিন্ন হাত
আহত শিশুকে নেওয়া হলো হাসপাতালে, সড়কে পড়ে ছিল বিচ্ছিন্ন হাত
দ্রুতগতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
দ্রুতগতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর
বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
লাভের আশায় কৃষকের আগাম ফুলকপি চাষ
লাভের আশায় কৃষকের আগাম ফুলকপি চাষ
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের ২ সদস্য বরখাস্ত

আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের ২ সদস্যকে বরখাস্ত করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে লবি রুলস ভঙ্গের অভিযোগ করা হয়েছে। তারা হলেন লর্ড রিচার্ড ড্যানাট ও লর্ড ডেভিড ইভান্স। একটি আন্ডারকভার তদন্তে দ্য গার্ডিয়ান তাদের অনিয়মের প্রমাণ প্রকাশ করেছে। এর ফলে তাদের বিরুদ্ধে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।  সোমবার (২৪ নভেম্বর) দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান লর্ড ড্যানাটকে চার মাসের জন্য বরখাস্ত করা হচ্ছে। তদন্তে দেখা গেছে, তিনি বেসরকারি ক্লায়েন্টদের পক্ষ থেকে সরকারি মন্ত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন এবং এর বিনিময়ে আর্থিক সুবিধাও নিয়েছেন। আন্ডারকভার সাংবাদিকদের তিনি জানান, তিনি ইচ্ছা করলে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন। পরবর্তীকালে দ্য গার্ডিয়ান আরও তিনটি ঘটনায় তার আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে সরকারি প্রভাব খাটানোর তথ্য প্রকাশ করে। ড্যানাট পরে এক বিবৃতিতে বলেন, আমার ব্যক্তিগত সম্মান নিয়ে কমিশনের পর্যবেক্ষণে আমি দুঃখিত। আপিল করলে সময় নষ্ট হতো, তাই আমি শাস্তি মেনে নিচ্ছি। জাতীয় স্বার্থে কাজ করলেও তা নিয়ম ভাঙার অজুহাত হতে পারে না বলেও জানান তিনি। এদিকে লেবার দলের লর্ড ডেভিড ইভান্সকে পাঁচ মাসের জন্য বরখাস্ত করা হচ্ছে। আন্ডারকভার সাংবাদিকদের তিনি বাণিজ্যিক স্বার্থে অন্য এমপিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে চারটি নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এ ঘটনায় লর্ড ইভান্সকে দলীয় হুইপ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, তিনি তার ছেলের ব্যবসার জন্য হাউস অব লর্ডসে বাণিজ্যিক ইভেন্ট আয়োজনেও প্রভাব খাটিয়েছেন। তার ছেলে রিচার্ড ইভান্স ইভেন্টে অংশগ্রহণের জন্য ৪০০ পাউন্ডের বেশি ফি নিচ্ছিলেন, যা পার্লামেন্টের নিয়মের স্পষ্ট লঙ্ঘন। সতর্কতা দেওয়ার পরও এসব ইভেন্ট বন্ধ হয়নি। ইভান্স আন্ডারকভার সাংবাদিকদের বলেন, এখন লেবার পিয়ার হওয়া দারুণ, কারণ আমাদের পরিচিতরা এখন সিনিয়র পদে আছে। তদন্তে ড্যানাটের বেশ কয়েকটি ‘অপ্রত্যাশিত’ লবিং কর্মকাণ্ড উঠে এসেছে। এর মধ্যে ২০২২ সালে একটি সার কারখানা কেনার উদ্যোগে সরকারি সহায়তা আদায়ের জন্য তিনি মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এর তিন দিন পরই তিনি ২,০০০ পাউন্ড পান এবং পরে আরও তিনটি সমপরিমাণ অর্থ গ্রহণ করেন। এরপর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কোম্পানি টেলেডাইনের পক্ষে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি লেখেন। চিঠিতে তিনি ফিলিস্তিন অ্যাকশনের বিরুদ্ধে সরকারি পদক্ষেপের আশ্বাস চান। এছাড়া ২০২৪ সালে ঘানায় একটি স্বর্ণ খনি কোম্পানির পক্ষ থেকে তিনি দেশটির ব্রিটিশ দূতাবাসে লবিং করেন। ওই কোম্পানিতে তার নিজস্ব শেয়ারও ছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কেলেঙ্কারি হাউস অব লর্ডসের জন্য বড় একটি আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে আরও কয়েকজন লর্ডকে তদন্তের পর শাস্তি দেওয়া হয়েছিল, যার সূত্রপাতও দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে হয়েছিল। দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ড্যানাট ও ইভান্স উভয়েই শুরুতে অভিযোগ অস্বীকার করলেও শেষ পর্যন্ত শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য হন।  
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ঘনীভূত, এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘সেনিয়ার’
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ঘনীভূত, এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘সেনিয়ার’
৭ অক্টোবরের হামলা : ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ
৭ অক্টোবরের হামলা : ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ
বাংলাদেশের জন্য এক লাখ টন চাল কিনছে পাকিস্তান
বাংলাদেশের জন্য এক লাখ টন চাল কিনছে পাকিস্তান
নেতানিয়াহুকে থামাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
নেতানিয়াহুকে থামাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
পাকিস্তানের সিন্ধু একদিন ভারতের হতে পারে : রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের সিন্ধু একদিন ভারতের হতে পারে : রাজনাথ সিং
ভারতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
ভারতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
যা কিছু রেখে গেলেন ধর্মেন্দ্র
যা কিছু রেখে গেলেন ধর্মেন্দ্র
সামাজিক মাধ্যমে নারীর প্রতি অশ্লীল মন্তব্যও অপরাধ : হুমা
সামাজিক মাধ্যমে নারীর প্রতি অশ্লীল মন্তব্যও অপরাধ : হুমা
যে কারণে বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচেন না রণবীর কাপুর
যে কারণে বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচেন না রণবীর কাপুর
কিংবদন্তির মৃত্যুতে স্তব্ধ বলিউড
কিংবদন্তির মৃত্যুতে স্তব্ধ বলিউড
কবে ঢাকায় আসছেন আতিফ আসলাম?
কবে ঢাকায় আসছেন আতিফ আসলাম?
চিরনিদ্রায় ধর্মেন্দ্র
চিরনিদ্রায় ধর্মেন্দ্র
মুখ খুললেন তানজিন  তিশা
মুখ খুললেন তানজিন  তিশা
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের
ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা বাংলাদেশের
না ফেরার দেশে মেসিকে আর্জেন্টিনা দলে আনার মূল কারিগর
না ফেরার দেশে মেসিকে আর্জেন্টিনা দলে আনার মূল কারিগর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতল ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতল ভারত
কয়েক সপ্তাহ আগে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে ভারত। এবার আরও এক বিশ্বকাপের শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে তারা। দৃষ্টিহীনদের নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপালকে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে ভারত।  শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয় এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারত ৭ উইকেটে নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। অপরাজিত থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে তারা।  ফাইনালে টস জিতে নেপালকে ব্যাট করতে পাঠায় ভারত। নেপাল ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৪ রান করে। জবাবে ভারত মাত্র ১২.১ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ভারতের হয়ে ফুলা সারেন ২৭ বলে অপরাজিত ৪৪ রান করেন। করুণা কের ব্যাট থেকে আসে ২৭ বলে ৪২ রান।  এর আগে, নেপালের সারিতা ঘিমিরে (৩৫), বিমলা রায় (২৬) ছাড়া কেউ দু’অঙ্কের রানে পৌঁছাতে পারেননি। ভারতের যমুনা রানি টুডু ও অনু কুমারী একটি করে উইকেট নেন। উল্লেখ্য, দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ১০ উইকেটে হারায়। দ্বিতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারায় ২০৯ রানে। তার পর নেপালকে ৮৫ রানে, আমেরিকাকে ১০ উইকেটে, পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে হারায়। সেমিফাইনালে ভারতের সামনে ছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচে ৯ উইকেটে জিতে ফাইনালে পা রাখে ভারত। 
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
রিয়ালকে আল্টিমেটাম দিলেন ভিনিসিয়ুস
রিয়ালকে আল্টিমেটাম দিলেন ভিনিসিয়ুস
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X