খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার

খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার। বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) ঢাকার কাতার দূতাবাস সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য জানায়। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য ও চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায়
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
বেগম জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত : রিজভী
বেগম জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত : রিজভী
মেঘলার ১২ বাস আটক ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের
মেঘলার ১২ বাস আটক ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা নিয়ে হাইকোর্টের দ্বিধাবিভক্ত রায় 
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা নিয়ে হাইকোর্টের দ্বিধাবিভক্ত রায় 
রামপুরায় ২৮ জন হত্যা : ট্রাইব্যুনালে হাজির ২ সেনা কর্মকর্তা
রামপুরায় ২৮ জন হত্যা : ট্রাইব্যুনালে হাজির ২ সেনা কর্মকর্তা
  • শিক্ষা নিয়ে ছেলেখেলা নয়

    দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১৮৬ জাল সনদধারী শিক্ষককে শনাক্ত করা হয়েছে। জাতির কারিগর হিসেবে যারা খ্যাতি ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, সেই শিক্ষক যদি পেশাজীবন শুরুই করেন অসদুপায় কিংবা জালিয়াতির মাধ্যমে, তা জাতি হিসেবেই আমাদের জন্য বড় লজ্জা ও হতাশার। পাশাপাশি এ ঘটনা যে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিপ্রবণতা ও ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতারই সাক্ষ্য বহন করে, তা নিঃসন্দেহ। বুধবার কালবেলায় প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সম্প্রতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাল সনদধারী শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ), সেই অভিযানে এ বিরাটসংখ্যক ভুয়া সনদধারী শিক্ষককে শনাক্ত করা হয়। এর মধ্যে চার শতাধিক শিক্ষকের সনদ

    রমেশচন্দ্র মজুমদার

    রমেশচন্দ্র মজুমদার শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ। তিনি ১৮৮৮ সালের ৪ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলার খন্দরপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আর সি মজুমদার নামে সমধিক পরিচিত। রমেশচন্দ্র ১৯০৯ সালে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইতিহাসে স্নাতক এবং ১৯১১ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন ১৯১৩ সালে। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ১৯২৪ সালে তার ‘Early History of Bengal’ নামক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় এবং ১৯২৭ সালে ‘Ancient India’ নামক গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। ঢাকায় অবস্থানকালে তিনি তিন খণ্ডে বাংলার পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস রচনার পরিকল্পনা করেন। প্রথম খণ্ড নিজে সম্পাদনা করেন এবং দ্বিতীয় ও

    কাজী আবদুল বাসেত

    কাজী আবদুল বাসেত বাঙালি চিত্রশিল্পী ও শিক্ষক। তিনি ১৯৩৫ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। কাজী আবদুল বাসেত ঢাকা সরকারি আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে চারুকলায় স্নাতক (১৯৫৬) কোর্স সমাপ্ত করেন। ১৯৫৭ সালে ঢাকা সরকারি আর্ট ইনস্টিটিউটে লেকচারার পদে যোগ দেন। এ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার সময়ে (১৯৬৩-৬৪) তিনি ফুলব্রাইট ফেলোশিপের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে চিত্রশিল্পে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করন। তিনি চারুকলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। জলরং, তেলরং, প্যাস্টেল প্রভৃতি মাধ্যমে চিত্র রচনা করেছেন। অন্যদিকে ব্যবহার করেছেন ছাপচিত্রের বিভিন্ন মাধ্যমকেও (লিথোগ্রাফ, সেরিগ্রাফ)। রেখাচিত্রেও দেখিয়েছেন পারদর্শিতা। বাংলাদেশে বিমূর্ত প্রকাশবাদী ধারার শিল্প রচনায় যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন, তিনি তাদের অন্যতম।
  • এরশাদের পতন ও দেশনেত্রীর আপসহীন ভূমিকা

    আজ ঐতিহাসিক ৪ ডিসেম্বর। নব্বইয়ের গণআন্দোলনের এই দিনে সামরিক স্বৈরাচারী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ অনেকটা নাটকীয়ভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তার এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে দেশে ৯ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে। এদিন বিটিভির রাত ১০টার ইংরেজি সংবাদের মাঝে সম্প্রচার করা হয় এরশাদের পদত্যাগ ঘোষণা। এ ঘোষণার পরই গভীর রাতে সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর ও নগরে হাজার হাজার মানুষ কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় রাস্তায় বিজয় উৎসবে মেতে ওঠে। পরদিন ৫ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারা দেশের সর্বত্রই চলে উল্লাস আর বিজয় উদযাপন। স্বৈরাচারের পতনের আনন্দ আর আন্দোলনে নিহতদের বেদনার স্মৃতি এদিন ভোর থেকেই সারা দেশে এক অভিনব ও বিচিত্র শব্দচিত্রের জন্ম দেয়। অগণিত মানুষের মিছিলে

    সম্প্রীতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়া

    সম্প্রীতি এমনই এক সূক্ষ্ম অথচ অনিবার্য উপাদান, যা চোখে দেখা না গেলেও মনশ্চক্ষু বা অন্তরাবলোকন দিয়ে গভীরভাবে অনুভব করা যায়। এটি কেবল শান্ত বা নীরব থাকার নাম নয়; এটি আসলে পরিচ্ছন্ন চিন্তাধারা, উভয়ের প্রতি নীতি ও আদর্শগত সাম্য এবং সর্বোপরি এক গভীর মানবিক বিবেচনাবোধের সম্মিলিত ফল। প্রতিটি মানুষের মধ্যে যখন সহযোগিতা, আস্থা ও বিশ্বাসের হাত প্রসারিত হয় এবং সেই হাতগুলো অটুটভাবে আবদ্ধ হয়, তখনই একটি সমাজ বা রাষ্ট্রে সত্যিকারের সম্প্রীতির আবহ গড়ে ওঠে। এ আবহ জাগতিক নিয়মে এককভাবে তৈরি হয় না—এটি নিজের পরিবার থেকে শুরু হয়ে গ্রাম, সমাজ, জেলা, বিভাগ পেরিয়ে অবশেষে সমগ্র বিশ্ব দরবারে জাতির পরিচয় বহন করে। আগামীর বাংলাদেশ

    স্বচ্ছ ও সুশৃঙ্খল নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীই নির্ভরতার প্রতীক

    ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে জোর প্রস্তুতি চলমান রয়েছে। দেশ আজ নির্বাচনের মহাসড়কে, রাজনৈতিক দল ও তাদের মনোনীত প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারণায়। বহু বছর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারা সাধারণ ভোটারদের মধ্যেও রয়েছে ব্যাপক উৎসাহ। তারা অপেক্ষা করছেন একটি উৎসবমুখর, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। শান্তিপূর্ণ সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে দেশ এগিয়ে যাবে— এটাই এখন জাতির প্রত্যাশা। কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে গণভোট ইস্যু নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে দেখা দিয়েছে দ্বিধা ও অবিশ্বাস। প্রকৃত গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে এই সংকট আত্মতৃপ্তির কোনো সুযোগ রাখছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও সবসময় সন্তোষজনক পর্যায়ে নেই। রাজনৈতিক বিভক্তি নতুন নতুন জটিলতার জন্ম দিচ্ছে। তপশিল ঘোষণার
  • কখন আসবেন তারেক রহমান

    রাষ্ট্র রাজনীতির ৪৩ বছরের মহীয়সী কিংবদন্তি বেগম খালেদা জিয়া ১২ দিন শুয়ে আছেন এভারকেয়ারের শুভ্র বিছানায়। সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ-পরিচর্যায় তাকে সারিয়ে তোলার প্রাণান্ত চেষ্টায় ব্রত দেশি-বিদেশি চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। আর পুরো বাংলাদেশের সব ধর্মমতের অষ্টপ্রহর কাটছে তার শুশ্রূষা কামনা-প্রার্থনা, প্রণতিতে। একান্ত স্বজনের বিয়োগ শঙ্কায় হৃদয়তন্ত্রী ছিঁড়ে যাচ্ছে মানুষের। যেন আকাশ কাঁদছে, বাতাসে রোনাজারি, জলের ঊর্মি কোলাহলেও ভেসে যাচ্ছে তার জন্য রোদন।  দেশের সর্বময় প্রাণের স্পন্দন হয়ে উঠেছেন তিনি। প্রতিজন কান পেতে আছেন তার মঙ্গল খবরের শ্রবণাকাঙ্ক্ষায়। সুস্থতার অসীম আকুতিতে প্রতীক্ষায় প্রহর কাটছে মানুষের। জায়নামাজে কাঁদছেন পল্লি-জনপদের মানুষ। আল্লাহর দরবারে তাদের ’দেশনেত্রী’র প্রাণভিক্ষা চাচ্ছেন। গ্রাম-গঞ্জ-নগর-বন্দন-মফস্বল হতে দলে দলে মানুষ আসছেন ঢাকায়। তাদের চোখে মুখে

    ত্রুটিপূর্ণ নীতিমালা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ : আতঙ্কিত ঢাকার গল্প

    ভূমিকম্প থেকে অগ্নিকাণ্ড প্রতিটি দুর্যোগই অতিমাত্রায় ভুগিয়েছে ঢাকার বাসিন্দাদের। সামান্যতম দুর্যোগও এ নগরে যে মৃত্যুর মিছিলের সৃষ্টি হয় তা মেনে নিয়েই টিকে আছে নগরের প্রতিটি প্রাণ। সম্ভাব্য ভূমিকম্পের আতঙ্কে ভীত-সন্ত্রস্ত জীবনযাপন করছে গোটা জনপদ। ঢাকার সরু গলি ও ভবনগুলো নিয়ে কতশত নাগরিক সাহিত্য, নাটক, উপাখ্যান লিখা হলেও ধীরে ধীরে তা হয়ে উঠেছে ভীতিকর আলোচনার বিষয়বস্তু। তবুও মানুষ আশ্চর্যজনকভাবেই তার জীবনের সব সহায়-সম্বল, পরিজনকে আঁকড়ে ধরে পড়ে আছে অপরিকল্পিত ঢাকায়। কিন্তু ঢাকার প্রতিটি ভবন, সড়ক ও প্রান্তর তো মৃত্যুভীতির কেন্দ্র না হয়ে উঠতে পারত নিরাপদ আশ্রয়।  আনুমানিক ২২ লাখ ভবনের ওপর টিকে থাকা এ নগরের প্রতিটি ভবনের বাসিন্দারা কেন এত অনিরাপদ বোধ করে? সে

    যুগান্তকারী পদক্ষেপ

    বাংলাদেশের বিচার বিভাগ বহু দশক ধরে যে কাঙ্ক্ষিত স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধীনতার প্রত্যাশায় অপেক্ষা করেছে, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেই প্রয়াস এক নতুন দিগন্তে পা রাখল। বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত এ সচিবালয়ের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়াকে নিঃসন্দেহে বিচার বিভাগের সংস্কারযাত্রার একটি মৌলিক ও কাঠামোগত অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। অধ্যাদেশ জারির সঙ্গে সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় কার্যকর করার উদ্যোগ শুরু হয়েছে। রেজিস্ট্রার জেনারেলকে সচিবের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদানসহ প্রশাসনিক কাঠামো দ্রুত গড়ে তোলার যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা বিচার বিভাগের পরিচালনায় একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দীর্ঘদিন ধরে বিচারকদের নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলাবিধান নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকায় বিচার
  • ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ এএম
    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৮,৭৫৪ জন
    মোট ভোটারঃ ৮,৭৫৪
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক 

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক ও দপ্তরি

সিল্কি, শাইনি আর হেলদি চুল পেতে ঘরোয়া টিপস

আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি নির্দেশ করে এমন ৫ সংকেত

বিশ্বকাপ ড্রয়ের আগে যে বার্তা দিলেন মেসি

আজ সারা দেশ কাঁদছে, মাদ্রাসার এতিম শিশুরাও দোয়া করছে : রিজভী 

নৈশপ্রহরীকে বেঁধে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

বিপিএলে পাকিস্তানি তারকাদের উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা

সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকার ব্যাগ ছিনতাই

১০

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

১১

খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার

১২

‘সংসদ সদস্য হতে চাওয়ায়’ খুন, ২২ বছরেও শেষ হয়নি বিচার

১৩

ভুলেও প্রেশার কুকারে রান্না করবেন না যেসব খাবার

১৪

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

১৫

ভারত সফরে আসছেন পুতিন, লক্ষ্য সম্পর্ক জোরদার

১৬

মার্ভেল ছেড়ে ডিসিতে স্কারলেট?

১৭

আজ ২০২৫ সালের শেষ পূর্ণিমা

১৮

একই স্থানে বারবার ভূমিকম্পের কারণ জানা গেল

১৯

বিদ্যালয়ের তালা ভেঙে পরীক্ষা নিলেন ইউএনও

২০
দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে পাচ্ছে না কমিটি ‘পছন্দের’ ৪ বিষয়ে ঘুরপাক!
রাজধানী ঢাকায় মেট্রোরেলের খুঁটি ও উড়ালপথের মাঝে থাকা বিয়ারিং প্যাড খসে পড়ে পথচারী যুবক প্রাণ হারানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়। ওই সময় নিহত যুবকের ওপর পড়া বিয়ারিং প্যাডটির সন্ধান পাওয়া
চার হাজারে ভাসানচর ছাড়ার ‘টিকিট’ পাচ্ছে রোহিঙ্গারা
হত্যা-নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের একটি অংশকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তর করে গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। যদিও নানা সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হয়ে তারা সেখান থেকে পালিয়ে ছড়িয়ে
প্রার্থী মনোনয়নে জামায়াতের নতুন কৌশল, নতুন মুখ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভিন্ন এক রণকৌশলে অগ্রসর হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। দলটি সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে কৌশলে নতুন মুখ তুলে আনছে। গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে এবার
ঢাকায় চোখ রাখছে এনসিপি
রাজধানী ঢাকাকে বলা হয় দেশের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু। দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২০টি ঢাকা জেলায়। এমন কথা প্রচলিত আছে যে, ঢাকা যার, দেশ তার। স্বভাবতই ঢাকার কান্ডারি কারা হচ্ছেন, সেই
খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার
খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার। বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) ঢাকার কাতার দূতাবাস সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য জানায়। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য ও চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারে আমলে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ সময় কারাবন্দি ছিলেন। এ সময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন অগ্রাহ্য করে চিকিৎসা বাধাগ্রস্ত করে আওয়ামী সরকার। গত রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তিনি এখন হাসপাতালের সিসিইউতে রয়েছেন। এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রথমে হাসপাতালে, পরে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় থেকে তিনি চিকিৎসা নেন। প্রায় চার মাস পর গত ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন।
৪৮ মিনিট আগে

শক্তিশালী আন্দোলনের হুঁশিয়ারি টিইউসির

১৩ ঘণ্টা আগে

দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে পাচ্ছে না কমিটি ‘পছন্দের’ ৪ বিষয়ে ঘুরপাক!

১৩ ঘণ্টা আগে

উপদেষ্টা পরিষদে উঠছে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে

চার হাজারে ভাসানচর ছাড়ার ‘টিকিট’ পাচ্ছে রোহিঙ্গারা

১৩ ঘণ্টা আগে

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১৩ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক 
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক 
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকাস্থ বিদায়ী ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।  বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) জামায়াত আমিরের বসুন্ধরার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে ছিলেন হাইকমিশনের হেড অব পলিটিক্যাল মি. টিমোথি ডাকেট।  অত্যন্ত হৃদ্যতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে তারা বাংলাদেশের বিরাজমান বিভিন্ন বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।  এ সময় আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের আসন্ন ইউকে সফরের বিষয়টিও স্থান পায়।  উল্লেখ্য, এ সফরে আমিরে জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারের এক মন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। 
১৭ মিনিট আগে
আজ সারা দেশ কাঁদছে, মাদ্রাসার এতিম শিশুরাও দোয়া করছে : রিজভী 
আজ সারা দেশ কাঁদছে, মাদ্রাসার এতিম শিশুরাও দোয়া করছে : রিজভী 
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
‘সংসদ সদস্য হতে চাওয়ায়’ খুন, ২২ বছরেও শেষ হয়নি বিচার
‘সংসদ সদস্য হতে চাওয়ায়’ খুন, ২২ বছরেও শেষ হয়নি বিচার
বেগম জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত : রিজভী
বেগম জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত : রিজভী
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় এভারকেয়ারে চীনের বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় এভারকেয়ারে চীনের বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম
দুপুরে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা জানাবেন ডা. জাহিদ 
দুপুরে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা জানাবেন ডা. জাহিদ 

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা বিক্রি হবে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে সবশেষ গত ১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ২ ডিসেম্বর থেকে। এদিকে দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।

আজ বাজারে আসছে নতুন নোট, আসল-নকল চিনবেন যেভাবে

দেশে প্রথমবারের মতো গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট প্রচলন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে এ নোট বাজারে আসবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে, মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজের সব মূল্যমানের (১০০০, ৫০০, ২০০, ১০০, ৫০, ২০, ১০, ৫ ও ২ টাকা) নতুন নোট মুদ্রণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ১০০০, ১০০, ৫০ ও ২০ টাকা মূল্যমানের নোট বাজারে প্রচলনে দেওয়া হয়েছে। এ পর্যায়ে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট ৪ ডিসেম্বর থেকে প্রথমবারের মতো বাজারে প্রচলনে দেওয়া হবে। নোটটি এদিন প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে এবং পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য হলো— ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের ডিজাইন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটটির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫২ মি.মি. x ৬৫ মি.মি.। নোটের সম্মুখভাগের বাঁ পাশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকার ছবি ও মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা ও কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছনভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত আছে। নোটে জলছাপ হিসেবে ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ’, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রোটাইপ জলছাপে ‘500' এবং ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম’ রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে। নোটটিতে মোট ১০ ধরনের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডানদিকে কোনায় মুদ্রিত মূল্যমান ‘500’ রং পরিবর্তনশীল উন্নত মানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত; নোটটি নাড়াচাড়া (Tilt) করলে এর রং সবুজ থেকে নীল রঙে পরিবর্তিত হয় এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ‘৫০০’ লেখাটি দৃশ্যমান হয়। নোটটির সম্মুখভাগের বাঁ পাশে ৪ মি.মি. চওড়া লাল রং এবং উজ্জ্বল স্বর্ণালি বারের সমন্বয়ে পেঁচানো (Twisted) নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নাড়াচাড়া (Tilt) করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে, যাতে ‘৫০০ টাকা' খচিত রয়েছে, যা আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডানদিকে নিচে ৫টি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়। নোটটিতে ইন্টাগ্লিও কালিতে মুদ্রিত অংশগুলো হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। ইন্টাগ্লিও কালিতে মুদ্রিত অংশগুলোর মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকার ছবি, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক’ ও ‘প্রতিশ্রুত বাক্য’ (Guarantee clause), বাংলা ও ইংরেজিতে নোটের মূল্যমান, ডানদিকে আড়াআড়িভাবে মুদ্রিত ৬টি লাইন এবং নোটের পেছনভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি, সব মূল্যমান (অঙ্কে ও কথায়), বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম, ‘BANGLADESH BANK' ইত্যাদি। নোটের সম্মুখভাগে নিরাপত্তা সুতার বামপাশে ও ‘BANGLADESH BANK' লেখাটির নিচে Microprint হিসেবে উলম্বভাবে ‘BANGLADESH BANK' পুনঃপুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। এ ছাড়া নোটের পেছনভাগে বাঁ দিকের ওপরে ‘৫০০' এবং নিচে ‘500' লেখার ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘BANGLADESH BANK' পুনঃপুনঃ মুদ্রিত রয়েছে; যা শুধু Magnifying Glass দিয়ে দেখা যাবে। নোটের সম্মুখভাগে মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে মুদ্রিত পাতা ও কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলা UV fluorescence (Magenta) ink দ্বারা মুদ্রিত যা UV detector মেশিন দ্বারা দৃষ্টিগোচর হবে। নোটটিতে গভর্নর স্বাক্ষরের ডান পাশে See Through image হিসেবে '৫০০' মুদ্রিত রয়েছে, যা আলোর বিপরীতে ধরলে ‘৫০০' লেখা দৃশ্যমান হবে। নোটের সম্মুখভাগে নিচের দিকের বর্ডারের মাঝখানে সবুজ ডিজাইন অংশে গুপ্তভাবে ‘500' লেখা আছে; যা নোটটি অনুভূমিকভাবে ধরলে দেখা যাবে। নোটের কাগজে লাল, নীল ও সবুজ রঙের অসংখ্য fiber রয়েছে, যা UV detector মেশিন দ্বারা দৃশ্যমান হবে। নোটটির উভয় পৃষ্ঠে UV curing varnish সংযোজন করা হয়েছে; ফলে নোটটি চকচকে (Glossy) অনুভূত হবে। নতুন ডিজাইন ও বৈশিষ্ট্যের ৫০০ টাকা মূল্যমান নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলিত সব কাগুজে নোট এবং ধাতব মুদ্রাও যথারীতি চালু থাকবে। এ ছাড়া মুদ্রা সংগ্রাহকদের চাহিদার বিষয়টি বিবেচনা করে নিয়মিত নোটের পাশাপাশি ৫০০ টাকা মূল্যমান নমুনা (Specimen) নোট (যা বিনিময়যোগ্য নয়) মুদ্রণ করা হয়েছে; যা টাকা জাদুঘর বিভাগ, মিরপুর থেকে নির্ধারিত মূল্যে সংগ্রহ করা যাবে।

উপদেষ্টা পরিষদে উঠছে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ

বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা প্রদান করার উদ্দেশ্যে সারা দেশে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত স্থাপন করতে যাচ্ছে সরকার। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতিশীলতা আনতে বাণিজ্যিক বিরোধগুলো দ্রুত ও কার্যকরভাবে নিষ্পত্তির বিধান থাকছে এই অধ্যাদেশে। অধ্যাদেশের অধীনে উদ্ভূত যে কোনো বাণিজ্যিক বিরোধ মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কোনো মামলার চূড়ান্ত শুনানি শুরু হওয়ার পর থেকে ৯০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির বিধান রাখা হয়েছে। কোনো পক্ষের ইচ্ছাকৃত কর্ম, কর্মবিরতি বা গাফিলতির কারণে এই নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোনো মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব না হলে বাণিজ্যিক আদালতকে সংশ্লিষ্ট পক্ষের ওপর উপযুক্ত পরিমাণ খরচ আরোপ করতে পারবেন মর্মে বিধান রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরোপিত ওই খরচ পরিশোধ না করা পর্যন্ত সেই পক্ষ মামলার বিচারিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলেও বিধান রাখা হয়েছে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অধ্যাদেশটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হচ্ছে। এর আগে আন্তঃমন্ত্রণালয় সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই কমিটি অধ্যাদেশটির খসড়া চূড়ান্ত করে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর সারা দেশে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের তত্ত্বাবধানে এই অধ্যাদেশের একটি খসড়া প্রস্তুত করেও পাঠানো হয়। আইন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানোর আগে অংশীজনের মতামত নেওয়া হয় ওই খসড়ার ওপর। সুপ্রিম কোর্টের প্রস্তাবে, ব্যবসায়ী, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বণিকদের সাধারণ লেনদেন থেকে শুরু করে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম, বিমান ও নৌপরিবহন, নির্মাণ ও অবকাঠামোগত প্রকল্প, ফ্র্যাঞ্চাইজ চুক্তি, বিতরণ ও লাইসেন্সিং, প্রযুক্তি উন্নয়ন, ট্রেডমার্ক, কপিরাইট, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ডোমেইন নাম, ভৌগোলিক নির্দেশক, বীমা এবং অংশীদারত্ব চুক্তি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পরিষেবা খাত এবং শেয়ারহোল্ডার বা যৌথ উদ্যোগ-সম্পর্কিত বিরোধকে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালতের এখতিয়ারভুক্ত করার কথা বলা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওই খসড়া প্রস্তাবের আলোকে মন্ত্রণালয় থেকে বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ-২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। চূড়ান্ত খসড়ায় বলা হয়েছে, বাণিজ্যিক আদালত, বাণিজ্যিক বিরোধ সংক্রান্ত মোকদ্দমার বিচারকার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে দেওয়ানি কার্যবিধি-এর বিধানাবলি অনুসরণ করবে।) এই অধ্যাদেশের অধীন আনীত কোনো মোকদ্দমায় চূড়ান্ত শুনানির পূর্বে যে কোনো পক্ষ উপযুক্ত কারণ প্রদর্শনপূর্বক সর্বোচ্চ তিনবার সময় আবেদন করতে পারবে এবং বাণিজ্যিক আদালত সন্তুষ্ট হলে যুক্তিসংগত খরচ নির্ধারণ করে ওই আবেদন মঞ্জুর করতে পারবে। যে তারিখে মামলাটিকে চূড়ান্ত শুনানির জন্য নির্ধারণ করবে, সেই তারিখ থেকে পরবর্তী ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে, কোনো প্রকার ব্যতিক্রম ব্যতিরেকে, চূড়ান্ত শুনানি সম্পন্ন করতে হবে। যেক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত মনে করে, উভয়পক্ষের দাখিলি এফিডেভিটকৃত বক্তব্য, দালিলিক প্রমাণ ও শুনানির ওপর ভিত্তি করে কোনো মোকদ্দমার রায় প্রদান সম্ভব, সেক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত মৌখিক সাক্ষ্য গ্রহণ ব্যতিরেকেই রায় প্রদান করতে পারবে। চূড়ান্ত খসড়ায় বলা হয়েছে, বাণিজ্যিক আদালতের রায়ে কোনো পক্ষ সংক্ষুব্ধ হলে সেই রায় প্রদানের ৬০ দিনের মধ্যে হাইকোর্ট বিভাগে আপিল আবেদন দায়ের করতে পারবেন। এসব রায় বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল ও রিভিশন শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতি হাইকোর্ট বিভাগে এক বা একাধিক বাণিজ্যিক আপিল বেঞ্চ গঠন করবেন। বাণিজ্যিক আদালতের বিচারক হবেন জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ। এ ছাড়া এ ধরনের আদালতের সীমানা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে নির্ধারণ করবেন। মধ্যস্থতা সম্পর্কিত বিশেষ বিধান রাখা হয়েছে এই অধ্যাদেশে। এতে বলা হয়েছে, এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো মোকদ্দমায় কোনো জরুরি অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার জড়িত না থাকলে, মামলা দায়েরের পূর্বে বাদীকে সরকার কর্তৃক প্রণীত বিধি অনুসরণ করে মামলা দায়েরের পূর্বেই মধ্যস্থতা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। মামলা দায়েরের পর রায়ের পূর্বে যে কোনো পর্যায়ে, উভয়পক্ষ সম্মত হলে বাণিজ্যিক আদালত মধ্যস্থতার মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তির অনুমতি প্রদান করতে পারবে এবং এরূপ ক্ষেত্রে প্যানেল মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে কিংবা পক্ষগণের সম্মতি ও আদালতের অনুমতিক্রমে অন্য যে কোনো উপযুক্ত মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করে বিরোধ নিষ্পত্তি করা যাবে। তবে শর্ত থাকে যে, মধ্যস্থতা কার্যক্রম ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মধ্যস্থতা কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে বিষয়টি আদালতে উপস্থাপিত হবে এবং এক্ষেত্রে বাণিজ্যিক আদালত উপযুক্ত মনে করলে মধ্যস্থতার জন্য অতিরিক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিন সময় বর্ধিত করতে পারবেন। পক্ষগণ মধ্যস্থতার মাধ্যমে কোনো সমঝোতায় উপনীত হলে, সেক্ষেত্রে তা লিখিত চুক্তি আকারে প্রণীত হবে এবং বিরোধের সকল পক্ষ এবং মধ্যস্থতাকারী এতে স্বাক্ষর করবেন। স্বাক্ষরিত ওই চুক্তিনামা এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে উপস্থাপিত হবে এবং ওই আপসনামা দ্বারা তৃতীয় পক্ষের কোনোরূপ স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয় নাই মর্মে বাণিজ্যিক আদালত সন্তুষ্ট হলে ওই আপসানামা একটি ডিক্রি হিসাবে গণ্য হবে ও বাণিজ্যিক আদালত কর্তৃক কার্যকর করা যাবে। অধ্যাদেশে এ ধরনের বিরোধের সংক্ষিপ্ত বিচারের বিধান রাখা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এই অধ্যাদেশের অধীন বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিবাদীর প্রতি সমন জারি করার পর মোকদ্দমার যে কোনো পক্ষ, ইস্যু গঠন করে সংক্ষিপ্ত বিচারের মাধ্যমে রায় প্রদানের জন্য বাণিজ্যিক আদালতের কাছে আবেদন করতে পারবে। বাণিজ্যিক আদালত, উক্ত আবেদন গ্রহণযোগ্য মনে করলে আবেদন দাখিলের তারিখ হতে ১৫ দিনের মধ্যে শুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করবে। শুনানি সম্পন্ন হওয়ার পর যদি আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, মোকদ্দমায় বাদীর প্রতিকার প্রাপ্তির কিংবা বিবাদীর নিজ দাবি প্রমাণের কোনোরূপ সম্ভাবনা নেই; এবং বিরোধ নিষ্পত্তিতে কোনো মৌখিক সাক্ষ্য গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা নেই; তাহলে বাণিজ্যিক আদালত উভয়পক্ষের লিখিত আরজি-জবাব, দাখিলি দালিলিক প্রমাণ বিবেচনা করে রায় প্রদান করতে পারবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা পরিষদে উঠছে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত অধ্যাদেশ

ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা 

এককভাবে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।  সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, যদি ব্যবসায়ীরা শাস্তিযোগ্য কোনো অপরাধ করে থাকেন, আমরা দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেব। আমাদের কাছে যে সকল আইনসঙ্গত ব্যবস্থার সুযোগ আছে, তা সবই প্রয়োগ করা হবে। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেও সরকার তা জানত না। এর আগে যখন ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছিল, সরকার তা মেনে নেয়নি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে প্রায় আড়াই মাস আগের দামে। তবে দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কোনো কারণ থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করা হবে। ব্যবসায়ীদের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ আছে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রণ আছে। নিয়ন্ত্রণের পরিধি ও কার্যকারিতা আমাদের পদক্ষেপের মাধ্যমে বোঝা যাবে।  এদিকে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সময় সংবাদকে বলেছেন, সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়া ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছে, যা আইনের পরিপন্থি। তিনি বলেন, দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সম্প্রতি বাজার তদারকি শিথিল হওয়ায় দ্রুত বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি। সম্প্রতি কোনো ঘোষণা ছাড়াই ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। লিটারে দাম বেড়েছে ৯ টাকা। নতুন করে বাজারে আসা পাঁচ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকায়, যেখানে আগের দাম ছিল ৯২২ টাকা। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগের ১৮৯ টাকার দামের তুলনায় বেশি। 
২৩ ঘণ্টা আগে
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোয় ব্যবসায়ীদের বিরদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা 

দাম কমল স্বর্ণের, কত দরে বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আবারও পরিবর্তন হয়েছে স্বর্ণের দাম। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য ওঠানামার প্রভাব এবং স্থানীয় জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্তের ফলে নতুন এই দর ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এতে ক্রেতাদের জন্য স্বর্ণ কেনার খরচে এসেছে নতুন সমন্বয়, যা আজ (বুধবার) থেকেই কার্যকর হচ্ছে। এবার ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সংগঠনটি। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে সবশেষ গত ১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২ ডিসেম্বর থেকে। এদিকে দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
দাম কমল স্বর্ণের, আজ থেকেই বিক্রি
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক ও দপ্তরি
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক ও দপ্তরি
নৈশপ্রহরীকে বেঁধে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
নৈশপ্রহরীকে বেঁধে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকার ব্যাগ ছিনতাই
ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকার ব্যাগ ছিনতাই
‘সংসদ সদস্য হতে চাওয়ায়’ খুন, ২২ বছরেও শেষ হয়নি বিচার
‘সংসদ সদস্য হতে চাওয়ায়’ খুন, ২২ বছরেও শেষ হয়নি বিচার
বিদ্যালয়ের তালা ভেঙে পরীক্ষা নিলেন ইউএনও
বিদ্যালয়ের তালা ভেঙে পরীক্ষা নিলেন ইউএনও
চা দোকানিকে গলা কেটে হত্যা
চা দোকানিকে গলা কেটে হত্যা
কক্সবাজার সৈকতে প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হলো দানব ভাস্কর্য
কক্সবাজার সৈকতে প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হলো দানব ভাস্কর্য
খোরশেদ কাক্কুর ভাতের হোটেল পুড়ে ছাই
খোরশেদ কাক্কুর ভাতের হোটেল পুড়ে ছাই
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

ভারত সফরে আসছেন পুতিন, লক্ষ্য সম্পর্ক জোরদার

ভারত সফরে আসছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। দুই দিনের শীর্ষ বৈঠকে যোগ দিতে তিনি ভারতে আসছেন। এবারের সফরের অন্যতম লক্ষ্য সম্পর্ক জোরদার করা।  বৃহস্পতিবার (০৪ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  ২০২১ সালের পর প্রথমবারের মতো ভারতে সফরে আসছেন পুতিন। গত বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মস্কোয় গিয়ে বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন। বর্তমান সময়টি দুই দেশের জন্যই বেশ চ্যালেঞ্জের। পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মার্কিন চাপের মুখে আছেন। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ও রাশিয়া থেকে তেল কেনা নিয়ে নানা নিষেধাজ্ঞা—সব মিলিয়ে ভারতের জন্যও বছরটি কঠিন যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে পুতিন দিল্লি সফরে যাচ্ছেন। রাশিয়ার তেল কেনা নিয়ে চাপ: ভারত সম্প্রতি রাশিয়ার তেল কেনা কমিয়েছে, যা মস্কোর পছন্দ নয়। বেসরকারি রিফাইনারিগুলো কেনা বন্ধ করেছে, তবে কিছু রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা আবার সীমিত পরিমাণে কিনছে। রাশিয়া আশা করছে, এ হ্রাস সাময়িক এবং তারা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে নতুন বাণিজ্য ব্যবস্থা তৈরি করছে। তালিকায় নতুন অস্ত্র: তবে ভারতের ভরসার জায়গা দেশটির সামরিক সরঞ্জামের ৬০-৭০ শতাংশ এখনো রাশিয়ার। ট্যাংক থেকে যুদ্ধবিমান, সাবমেরিন, ক্ষেপণাস্ত্র—সব ক্ষেত্রেই রাশিয়ার বড় ভূমিকা আছে। সাম্প্রতিক পাকিস্তান-সংঘর্ষের সময় ‘অপারেশন সিঁদুরে’ রুশ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ ও ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র ভালো ফল দেখিয়েছে। তাই ভারত আরও এস-৪০০ কেনার বিষয়ে ভাবছে। তবে এস-৫০০ বা রাশিয়ার নতুন সু-৫৭ যুদ্ধবিমান এখনই কিনছে না। অন্যদিকে, ব্রহ্মোস-২ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির যৌথ প্রকল্প এগোতে পারে। নতুন অস্ত্র ব্যবস্থা ও সহযোগিতা: ভারতের পুরোনো অ্যান্টি-এয়ারক্রাফট গান বদলাতে রাশিয়ার প্যানৎসির সিস্টেম যৌথভাবে তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে চীনের হুমকি মোকাবিলায় ভোরোনেজ লং-রেঞ্জ রাডার কেনার কথা ভাবছে ভারত। আর পারমাণবিকচালিত সাবমেরিন তৈরিতে রাশিয়া ভারতের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সঙ্গী, যা পশ্চিমা দেশগুলো দেয় না। ব্যবসা-বাণিজ্যের অসমতা: রাশিয়া থেকে ভারতের আমদানি ৬৫ বিলিয়ন ডলার, কিন্তু ভারতের রপ্তানি মাত্র ৫ বিলিয়ন। এই অসমতা দূর করাই বড় চ্যালেঞ্জ। দুই দেশই বিকল্প পেমেন্ট সিস্টেম তৈরি ও বাণিজ্য বাড়ানোর উপায় খুঁজছে। ক্ষুদ্র মডুলার নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরও সম্ভাব্য ক্ষেত্র। পুতিনের সফর দুই দেশের সম্পর্ককে আবারও নতুন গতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিক্রিয়া সামলেই ভারতে এই সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে হবে।  
মার্কিন এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, প্রাণে রক্ষা পেলেন পাইলট
মার্কিন এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, প্রাণে রক্ষা পেলেন পাইলট
বার্ধক্য থামিয়ে দেওয়ার অবাক করা উপায় পেলেন বিজ্ঞানীরা
বার্ধক্য থামিয়ে দেওয়ার অবাক করা উপায় পেলেন বিজ্ঞানীরা
বিয়েতে রসগোল্লা কম পড়ায় মারামারি, অতঃপর
বিয়েতে রসগোল্লা কম পড়ায় মারামারি, অতঃপর
সৌন্দর্য নিয়ে ঈর্ষায় নিজের ছেলেসহ চারজনকে হত্যা
সৌন্দর্য নিয়ে ঈর্ষায় নিজের ছেলেসহ চারজনকে হত্যা
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে একহাত নিলেন ইমরান খান
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে একহাত নিলেন ইমরান খান
গাজায় তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৫
গাজায় তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৫
যতবার করি, টাকা নিই ডার্লিং: শাহরুখ
যতবার করি, টাকা নিই ডার্লিং: শাহরুখ
মার্ভেল ছেড়ে ডিসিতে স্কারলেট?
মার্ভেল ছেড়ে ডিসিতে স্কারলেট?
অবস্থার অবনতি, লাইফ সাপোর্টে অভিনেতা তিনু করিম
অবস্থার অবনতি, লাইফ সাপোর্টে অভিনেতা তিনু করিম
ফেক আইডি নিয়ে বিপাকে আফসানা মিমি
ফেক আইডি নিয়ে বিপাকে আফসানা মিমি
‘লাল টুকটুকে বউ’ সাজে নিশাত প্রিয়ম
‘লাল টুকটুকে বউ’ সাজে নিশাত প্রিয়ম
নিজেকে ‘অর্ধনগ্ন’ মনে হতো: স্বরা
নিজেকে ‘অর্ধনগ্ন’ মনে হতো: স্বরা
সোনালি সাজে অপুর নতুন বার্তা
সোনালি সাজে অপুর নতুন বার্তা
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিপিএলে পাকিস্তানি তারকাদের উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা
বিপিএলে পাকিস্তানি তারকাদের উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা
ইনজুরি উপেক্ষা করে নেইমারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
ইনজুরি উপেক্ষা করে নেইমারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
বিশ্বকাপ ড্রয়ের আগে যে বার্তা দিলেন মেসি
বিশ্বকাপ ড্রয়ের আগে যে বার্তা দিলেন মেসি
বিশ্বকাপের ট্রফি হাতে তুলেই গল্প শেষ—লিওনেল মেসির কাছে তা কখনোই ছিল না। বরং শিরোপা জয়ের পর আরও বেশি সতর্ক, আরও বেশি বাস্তববাদী হয়ে উঠেছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। ২০২৬ বিশ্বকাপে শিরোপা রক্ষার মিশনে নামার আগে মেসি জানিয়ে দিলেন, দল সবকিছু উজাড় করে দেবে ঠিকই; কিন্তু ফুটবলের নির্মম বাস্তবতায় ‘ভাগ্য’কে অস্বীকার করার সুযোগ নেই। আগামী শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপের গ্রুপ ড্রয়ের আগমুহূর্তে ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, আর্জেন্টিনা আবারও বিশ্বকাপ জয়ের চেষ্টা করবে। তবে তার কণ্ঠে ছিল আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি সতর্কতার ছাপ, ‘হ্যাঁ, জাতীয় দল আবার চেষ্টা করবে, সর্বোচ্চটা দেবে, লড়াই করবে। কিন্তু ছোট ছোট কিছু বিষয় আপনাকে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে দিতে পারে। বিশ্বকাপ খুবই কঠিন—যেকোনো দল বিপদ তৈরি করতে পারে।’ কাতার বিশ্বকাপের স্মৃতি টেনে এনে মেসি মনে করিয়ে দেন, শ্রেষ্ঠ পারফরম্যান্সের পরও ভাগ্যের সহায়তা না পেলে সব শেষ হয়ে যেতে পারে। নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্স ম্যাচের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘ওই ম্যাচগুলোতে আমরা অনেক এগিয়ে ছিলাম, তবু শেষ পর্যন্ত গিয়েছিল পেনাল্টিতে। তখন আমাদের ছিল ‘দিবু’ মার্তিনেজ। কিন্তু সব সময় তো পেনাল্টিতে জেতা যায় না। তাই বিশ্বকাপ জেতা ভীষণ কঠিন।’ ৩৮ বছর বয়সী এই তারকা এরই মধ্যে নিজেকে ২০২৬ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার নেতা হিসেবে মেলে ধরছেন। তার কথায় স্পষ্ট—শিরোপা জয়ের আত্মবিশ্বাস আছে, কিন্তু আত্মতুষ্টির কোনো জায়গা নেই। সাক্ষাৎকারের শেষ ভাগে মেসি তার ক্যারিয়ারের সেরা কোচ হিসেবে বেছে নেন পেপ গার্দিওলাকে। সাবেক গুরু সম্পর্কে মেসির মূল্যায়ন, ‘আমার কাছে সে অনন্য। অনেক দারুণ কোচ আছে, কিন্তু পেপ আলাদা। খেলার ভাবনা, প্রস্তুতি, খেলোয়াড়দের সঙ্গে যোগাযোগ—সব মিলিয়ে সে সেরাদের সেরা। শুধু জেতার জন্য নয়, তার দল যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটাই তাকে অনন্য করেছে।’ বার্তাটা পরিষ্কার—আর্জেন্টিনা শিরোপা ছাড়তে রাজি নয়। তবে মেসির আর্জেন্টিনা জানে, বিশ্বকাপে শুধু সেরা হলেই হয় না; শেষ হাসির জন্য ভাগ্যকেও পাশে পেতে হয়।
আইপিএল থেকে অবসর নেওয়ার কারণ জানালেন আন্দ্রে রাসেল
আইপিএল থেকে অবসর নেওয়ার কারণ জানালেন আন্দ্রে রাসেল
এমবাপ্পে ম্যাজিক আর মৌসুমের সেরা পারফরম্যান্সে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপ্পে ম্যাজিক আর মৌসুমের সেরা পারফরম্যান্সে রিয়ালের বড় জয়
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X