তপশিল ঘোষণার আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আহ্বান

তপশিল ঘোষণার আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আহ্বান

আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হবে। তপশিল ঘোষণার পর সব ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ, আন্দোলন পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।  মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।  আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন যেন
অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিএনপি প্রার্থী শিমুল বিশ্বাস ও হাবিব
অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিএনপি প্রার্থী শিমুল বিশ্বাস ও হাবিব
আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার ৩ আসামি কারাগারে
আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার ৩ আসামি কারাগারে
পুলিশে বড় রদবদল
পুলিশে বড় রদবদল
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
লালবাগে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
লালবাগে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
ডেঙ্গুতে ৪ শতাধিক মানুষের প্রাণ গেল
ডেঙ্গুতে ৪ শতাধিক মানুষের প্রাণ গেল
  • নিরাপদ পানি নিশ্চিত করতে হবে

    বহুল প্রচলিত একটি কথা—পানির অপর নাম জীবন। অবশ্যই সে পানি হতে হবে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ। অথচ দেশের ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ এ নিরাপদ পানি থেকে বঞ্চিত! শুধু তাই নয়, পানির সব ধরনের উৎসের প্রায় অর্ধেক এবং প্রতি ১০টির মধ্যে ৮টি পরিবারে ব্যবহৃত পানির নমুনায় ভয়ংকর ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া দূষণ রয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে একটি সার্ভেতে। নিঃসন্দেহে এ চিত্র গভীর উদ্বেগের। পানিতে ভয়ংকর ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া দূষণ দেশের লাখ লাখ শিশুর জন্য ডায়রিয়া, টাইফয়েড ইত্যাদি রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। তারা প্রতিদিন এ ঝুঁকির মুখোমুখি হয়। সাধারণ এক গ্লাস পানিই তাদের জন্য ভয়ানক বিপদ বয়ে আনতে পারে। ইউনিসেফের সহযোগিতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর

    কমল মিত্র

    কমল মিত্র শক্তিমান বাঙালি অভিনেতা। প্রখ্যাত এই অভিনেতার কথা এলে মনের মধ্যে ভেসে ওঠে রাশভারী, অহঙ্কারী, গম্ভীর কণ্ঠস্বরের দীর্ঘদেহী এক মানুষের ছবি যেন বাঙালি পরিবারের এক আইকনিক কর্তা। তার জন্ম ১৯১২ সালের ৯ ডিসেম্বর, ভারতের বর্ধমানে। কমল মিত্র চার দশকের বেশি সময় প্রায় সাড়ে তিনশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। প্রখ্যাত অভিনেতা ছবি বিশ্বাস এবং পাহাড়ী সান্যালসহ তিনি বাংলা সাদা-কালো পর্দায় পঞ্চাশ-ষাটের দশকে অধিকাংশ মধ্য বয়স্ক চরিত্রে আধিপত্য দেখিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে তার সফলতা সত্তর দশকেও একইভাবে অক্ষুণ্ন থাকে। কমল মিত্র পৌরাণিক ও সামাজিক কাহিনিতে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চরিত্রে অভিনয় করেন। মথুরা ও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মাতুলকে নিয়ে চলচ্চিত্র কংস সিনেমায় তার ‘কংস’ চরিত্রটি কিংবদন্তি নেতিবাচক

    উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও রাজনৈতিক সদিচ্ছা

    বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত বার্ষিক ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্সের এবারের আলোচনার শিরোনাম ‘গণতন্ত্র ও উন্নয়ন’, যা অত্যন্ত সময়োপযোগী। আমরা সবাই এখন এ বিষয়টি নিয়েই ভাবছি। জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা যেখানে এসে দাঁড়িয়েছি, তাতে আমার মনে হয় তিনটি বিষয় এখানে প্রাসঙ্গিক। প্রথমত, একটি কার্যকর জনপ্রতিনিধিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণ; দ্বিতীয়ত, এমন একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা, যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করবে এবং তৃতীয়ত, সেই উন্নয়নের গুণগত মান কী হবে। অর্থাৎ, যে উন্নয়ন সংঘটিত হবে, তা একটি ন্যায্য সমাজ গঠন এবং আর্থসামাজিক বৈষম্য দূর করতে সহায়ক হবে কি না, সেটাই বিবেচ্য। এ তিনটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয় এবং আমি বলব, এগুলো নিয়ে প্রচুর গবেষণার
  • নারীমুক্তির সংগ্রামে বেগম রোকেয়া

    অবিভক্ত বাংলার পূর্বাংশে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে মুসলিম-অধ্যুষিত অঞ্চলে যে অসামান্য ও মহীয়সী নারী-জাগরণের পথিকৃতের উদ্ভব হয়েছিল, তিনি বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। একেবারে পশ্চাদপদ ও রক্ষণশীল মুসলিম সমাজের গভীর থেকে তিনি কীভাবে এত উচ্চমার্গীয়, বিশ্বমানের নারীবাদী চেতনা লাভ করলেন—এ প্রশ্ন আজও বিস্ময়কর। মূলত তার শৈশব-কৈশোরের চারদেয়াল-আবদ্ধ, অধিকারবিহীন নারীজীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতা এবং নারীর স্বাধীন মর্যাদা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার সম্পর্কে গভীর সচেতনতাই তাকে নারী-জাগরণের অগ্নিমন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিল। গভীর অন্তর্দৃষ্টির অধিকারী ছিলেন বেগম রোকেয়া। সে যুগেই রোকেয়া স্পষ্ট বুঝেছিলেন যে, নারীর উন্নয়ন বা নারীমুক্তি কারও দয়া বা পুরুষের দানে আসবে না; নারীকেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে সে অধিকার ছিনিয়ে নিতে হবে। তিনি পুরুষের সমঅধিকার ও

    নির্বাচন-পূর্ব অর্থনীতিতে ৪ ঝুঁকি, সংকটের আড়ালে সম্ভাবনার হাতছানি

    রোডম্যাপ ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের অর্থনীতি একাধিক চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনার মধ্য দিয়ে এগোচ্ছে। রপ্তানি-রেমিট্যান্সসহ অর্থনীতির কয়েকটি সূচক বেশ ইতিবাচক হলেও এখনো সংকটে অর্থনীতি। কিছু ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা বজায় থাকলেও মূল্যস্ফীতির উচ্চহার, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে স্থবিরতা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত না হওয়া এবং নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে মন্দাসহ চার ঝুঁকিতে দেশের অর্থনীতি।   চাপে থাকা অর্থনীতির মধ্যেও সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্যস্ফীতি কষাঘাত থেকে স্বস্তি দিতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এখনো সহনীয় পর্যায়ে নামেনি মূল্যস্ফীতি। সব ধরনের চাল, ডাল, ভোজ্যতেল ও ডিমের দাম এখনো বাড়তি। পেঁয়াজের দর নতুন করে সেঞ্চুরি হাঁকানোয়

    রাজনৈতিক মিম-সংস্কৃতি, জনমতের যুদ্ধক্ষেত্র 

    গণমাধ্যমে দেখলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) আবু সাদিক কায়েম অনলাইনে ‘অপপ্রচার’ ও নারী নেত্রীদের সাইবার বুলিংয়ের অভিযোগে কয়েকটি ফেসবুক পেজ ও ব্যক্তিগত আইডির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। গত ১ ডিসেম্বর বিকেলে তিনি রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলার এজহারে যেসব পেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি কয়েকটি মিম ও ট্রল পেজও রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে—মিম ও ট্রল পেজের বিরুদ্ধে কেন এমন ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দিল? কারণ সাধারণত ব্যবহারকারীরা জানেন যে, এসব পেজের কনটেন্ট ব্যঙ্গাত্মক ও হাস্যরসভিত্তিক। তা সত্ত্বেও এসব পেজকে মামলার আওতায় আনার ঘটনা অনলাইনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে ছাত্রদল
  • ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০১ পিএম
    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ‘কঠিন’ গ্রুপে পড়েছে দাবি দুই দেশের কোচের। আপনিও কী এমনটি মনে করেন?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ১,২৪৩ জন
    মোট ভোটারঃ ১,২৪৩
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফেসবুকে রিচ কমে যাওয়ায় মিথ্যা ‘বিয়ে’র পোস্ট অভিনেতার

যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় শঙ্কায় বিশ্বকাপে ১৯ দেশের অংশগ্রহণ

দেশে কোটিপতি বাড়ার কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১৩ জানুয়ারি 

অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিএনপি প্রার্থী শিমুল বিশ্বাস ও হাবিব

আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার ৩ আসামি কারাগারে

প্রকল্প পাস হলে বাস্তবায়নের ধার ধারে না : পরিকল্পনা সচিব

বেগম খালেদা জিয়া জাতির সম্পদ : খোকন

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে জোকোভিচের চমকপ্রদ ভবিষ্যদ্বাণী

সাবেক এমপি জয়সহ ৫ জনের ৮৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ  

১০

২০২৬ সালের হজে ফটোগ্রাফি নিষিদ্ধের গুজব

১১

সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে এমবাপ্পেকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় রিয়াল

১২

৩৮ দোকান বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ জামায়াতের বিরুদ্ধে

১৩

পুলিশে বড় রদবদল

১৪

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের দুই গাড়িসহ ১৯০ শতাংশ জমি জব্দ

১৫

ছিনতাই হওয়া ট্রাকসহ ৭০ ব্যারেল তেল উদ্ধার

১৬

ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

১৭

বিশ্বজিৎ হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে আইনি সহায়তা দিতে চায় জবি শিক্ষক সমিতি

১৮

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১০.৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে চীনা কোম্পানি 

১৯

প্রতিদিন তুলসী পাতা ভেজানো পানি খেলে কী হয়? জানলে অবাক হবেন

২০
বগুড়ার কাহালু / অরক্ষিত বাগইলের আদি নিদর্শন!
আধিপত্য আর বিশ্ব শাসনের ধারাবাহিকতায় আছে বহু উত্থানপতন, ভাঙাগড়া, অবশেষে বিলীনের গল্প! তবে দীর্ঘ সময় ধরে চলা বিশাল বিশাল সভ্যতা-সাম্রাজ্যের গল্পে বিবর্তন, পরিবর্তন বা রূপান্তর নানা দিক থেকে আমাদের অস্তিত্বের
শ্রম মন্ত্রণালয়ে লুটপাটে পাঁচ ‘মহারাজ’
‘অগ্রগামী ট্রেডার্স’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে পাঁচটি বৈদ্যুতিক পণ্য কিনেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এতে খরচ হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫০০ টাকা। ২০১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি এই কেনাকাটা হয়।
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ত্রিমুখী সংকট
রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ গঠন ঘিরে তৈরি হয়েছে ত্রিমুখী সংকট। প্রস্তাবিত নতুন কাঠামো নিয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের বিরোধিতায় পরিস্থিতি এখন জটিল আকার ধারণ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে
শাপলা কলি প্রতীকে লড়তে চায় গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর বলয়ের বাইরে গিয়ে তৃতীয় একটি রাজনৈতিক জোট গঠনের গুঞ্জন ছিল দীর্ঘদিনের। যারই ধারাবাহিকতায় তরুণদের গড়া জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি
দেশে কোটিপতি বাড়ার কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
দেশে কোটিপতি বাড়ার কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
অনেক দিন ধরে ঘরে লুকিয়ে রাখা টাকা এখন ব্যাংকে জমা দেওয়ার কারণেই দেশে কোটিপতি ব্যাংক হিসাবধারীর সংখ্যা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, দেশের ব্যাংকিং খাতে কোটিপতি গ্রাহকের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন প্রান্তিকে কোটিপতি হিসাব বেড়েছে ৫ হাজার ৯৭৪টি। আর জুন থেকে সেপ্টেম্বর— এই তিন মাসে আরও ৭৩৪টি কোটিপতি অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়েছে। এই বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার কাছে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এটি হতে পারে যে অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে টাকা লুকিয়ে রেখেছিলেন। বর্তমানে তারা সেই অর্থ ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন। মানুষের কাছে টাকা নেই— এ কথাটি অনেক ক্ষেত্রে সত্য। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট হিসাব ছিল ১৬ কোটি ৯০ লাখ ২ হাজার ৬৭১টি, যা সেপ্টেম্বর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ৪৫ লাখ ৯৬ হাজার ৭০০টিতে। অর্থাৎ তিন মাসে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ৫৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৯টি। একই সময়ে ব্যাংকে আমানতও বেড়েছে। জুনে যেখানে মোট আমানত ছিল ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা, সেপ্টেম্বর শেষে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩১ হাজার ১১৯ কোটি টাকায়। তিন মাসে আমানত বেড়েছে ৩৪ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, জুন প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে এক কোটি টাকার বেশি আমানত রয়েছে— এমন হিসাব ছিল এক লাখ ২৭ হাজার ৩৩৬টি। সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এ সংখ্যা বেড়ে হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৭০টি। এর আগে মার্চ শেষে সংখ্যাটি ছিল এক লাখ ২১ হাজার ৩৬২টি।
২৩ মিনিট আগে

তপশিল ঘোষণার আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে

হজযাত্রীদের প্লেনের টিকিটে শুল্ক প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে

পূর্বাঞ্চলে বাড়ছে রেলের ভাড়া, ২০ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে

চলতি মাসে ১ লাখ ভ্যাট নিবন্ধন বাড়াবে এনবিআর

৪ ঘণ্টা আগে

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন, রাখা হলো যে নাম

৪ ঘণ্টা আগে
দুর্নীতির লাগাম টানায় বিএনপির ‘ট্র্যাক রেকর্ড’ আছে : তারেক রহমান
দুর্নীতির লাগাম টানায় বিএনপির ‘ট্র্যাক রেকর্ড’ আছে : তারেক রহমান
দেশের দুর্নীতির লাগাম টানা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিএনপির সফল ‘ট্র্যাক রেকর্ড’ আছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ‘বিএনপির দেশ গড়া’র পরিকল্পনা শীর্ষক এক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ দাবি করেন। তারেক রহমান বলেন, বিএনপির আমলে দুর্নীতির সূচক কমতে থাকে। প্রতিবার বিএনপির সরকার দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরেছে। তিনি স্মরণ করিয়ে বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে কাজ করেছে এবং বেগম খালেদা জিয়ার ২০০১-২০০৬ সালের শাসনামলে ধীরে ধীরে দেশকে দুর্নীতির ‘তকমা’ থেকে বের করে আনা হয়েছিল। দেশের নারী সমাজকে স্বাবলম্বী করার ওপর জোর দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রায় চার কোটি পরিবারের নারী প্রধানদের জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি বলেন, যাদের প্রধান যে নারী আছেন, তাদের ফ্যামিলি কার্ড দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে। যারা সমাজে পিছিয়ে পড়া আছে, তাদের আগে দেওয়া হবে। পরে ডিসি বা জজ সাহেবের স্ত্রীও এই কার্ড পাবেন। তবে প্রায়োরিটি বেজে পিছিয়ে পড়া সমাজের নারীরাই আগে পাবেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, দেশের মূল জনসংখ্যার অর্ধেক নারী। তাদের কেন ঘরের মধ্যে রেখে দেব? তাদের স্বাবলম্বী করতে এই উদ্যোগ। জনগণের সমর্থনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে শুধু শিক্ষিত মা নয়, স্বাবলম্বী মা হিসেবে নারীদের গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার ঘোষণা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, যেকোনো মূল্যে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এ ব্যাপারে কঠোর হতে হবে। দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অন্যায় যে করে, সে কোনো দলের হতে পারে না, সে অন্যায়কারী। অতীতে দলের কেউ অন্যায় করলে বিএনপি দলীয়ভাবে নয়, আইন দিয়ে বিচার করেছে। তিনি উল্লেখ করে বলেন, জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার রক্ষায় হাজার হাজার মানুষ ত্যাগ স্বীকার করেছে। দেশের মানুষ এখন কথার ফুলঝুরি নয়, সমস্যার সমাধান চায়, সেই পরিকল্পনা বিএনপির রয়েছে। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং অধিকার রক্ষায় (যেমন: তালপট্টির অধিকার প্রতিষ্ঠা ও পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়) বিএনপির সুস্পষ্ট ও সফল ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন পেছানো-আগানোর অবস্থা নেই : সারজিস আলম
নির্বাচন পেছানো-আগানোর অবস্থা নেই : সারজিস আলম
গণঅভ্যুত্থানের বিজয়কে সুসংহত করতে হবে : মির্জা ফখরুল 
গণঅভ্যুত্থানের বিজয়কে সুসংহত করতে হবে : মির্জা ফখরুল 
জনগণ নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হতে দেবে না : নজরুল ইসলাম খান
জনগণ নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র হতে দেবে না : নজরুল ইসলাম খান
ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবে বিএনপি : রিজভী
ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবে বিএনপি : রিজভী
জাপার কেন্দ্রীয় নেতা এবার হাতপাখার প্রার্থী, সমালোচনার ঝড়
জাপার কেন্দ্রীয় নেতা এবার হাতপাখার প্রার্থী, সমালোচনার ঝড়
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা কার বেশি, জানা গেল জরিপে
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা কার বেশি, জানা গেল জরিপে

দেশে কোটিপতি বাড়ার কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা

অনেক দিন ধরে ঘরে লুকিয়ে রাখা টাকা এখন ব্যাংকে জমা দেওয়ার কারণেই দেশে কোটিপতি ব্যাংক হিসাবধারীর সংখ্যা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, দেশের ব্যাংকিং খাতে কোটিপতি গ্রাহকের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন প্রান্তিকে কোটিপতি হিসাব বেড়েছে ৫ হাজার ৯৭৪টি। আর জুন থেকে সেপ্টেম্বর— এই তিন মাসে আরও ৭৩৪টি কোটিপতি অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়েছে। এই বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার কাছে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এটি হতে পারে যে অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে টাকা লুকিয়ে রেখেছিলেন। বর্তমানে তারা সেই অর্থ ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন। মানুষের কাছে টাকা নেই— এ কথাটি অনেক ক্ষেত্রে সত্য। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট হিসাব ছিল ১৬ কোটি ৯০ লাখ ২ হাজার ৬৭১টি, যা সেপ্টেম্বর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ৪৫ লাখ ৯৬ হাজার ৭০০টিতে। অর্থাৎ তিন মাসে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ৫৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৯টি। একই সময়ে ব্যাংকে আমানতও বেড়েছে। জুনে যেখানে মোট আমানত ছিল ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা, সেপ্টেম্বর শেষে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩১ হাজার ১১৯ কোটি টাকায়। তিন মাসে আমানত বেড়েছে ৩৪ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, জুন প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে এক কোটি টাকার বেশি আমানত রয়েছে— এমন হিসাব ছিল এক লাখ ২৭ হাজার ৩৩৬টি। সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এ সংখ্যা বেড়ে হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৭০টি। এর আগে মার্চ শেষে সংখ্যাটি ছিল এক লাখ ২১ হাজার ৩৬২টি।

চলতি মাসে ১ লাখ ভ্যাট নিবন্ধন বাড়াবে এনবিআর

দেশে মূল্য সংযোজন কর-মূসক বা ভ্যাট নিবন্ধন না করেই ‘ব্যাপক’ সংখ্যক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। চলতি মাসের মধ্যে এক লাখ নতুন নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান। সরকারের রাজস্ব আদায়ে ধীরতা প্রসঙ্গে তার ভাষ্য, সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা, সেটা হচ্ছে আমাদের ভ্যাট পেমেন্ট যারা করে, যাদের হাত দিয়ে ভ্যাট পেমেন্ট হয়—বিশেষ করে ব্যবসায়ীরা— তাদের যে ভ্যাট নেট, এই ভ্যাট নেটটা যথেষ্ট ছোট। এখন অ্যারাউন্ড ৬ লাখ ৪৪ হাজার রেজিস্টার্ড ভ্যাট পেয়ার আছে। যেটা বাংলাদেশের ওভারঅল যে বিভিন্ন রকমের জরিপ আমাদের আছে, ব্যবসা-বাণিজ্যের যে সংখ্যা আছে, তার সঙ্গে কোনোভাবেই সংগতিপূর্ণ নয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) চলতি বছরের ভ্যাট দিবস উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, এই বছরের ভ্যাট দিবসের মূল প্রতিপাদ্য এবং ফোকাসটা আমরা দিয়েছি ভ্যাট রেজিস্ট্রেশনের উপর। এই মাসে আমরা যে ভ্যাট সপ্তাহ পালন করব এবং ডিসেম্বরের পুরো মাসব্যাপী ড্রাইভ চলবে এবং আমরা চেষ্টা করব নতুন করে ১ লাখ রেজিস্ট্রেশন করতে। এটা আমাদের টার্গেট। বাট এটাকে আরও অনেক দূর নিয়ে যেতে হবে। জরিপ অনুযায়ী কত সংখ্যক প্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাটের আওতার বাইরে— এমন প্রশ্নে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এই মুহূর্তে আমার কাছে ডাটা নেই। সুতরাং সেভাবে বলতে পারব না। বাট সংখ্যা ব্যাপক। আনরেজিস্টার্ড ভ্যাট পেয়ারের সংখ্যা বা বিজনেস পেয়ারের সংখ্যা ‘ইনরমাস’। এখানে প্রচুর কাজ করার সুযোগ আছে। এ সময় তিনি আগামী এক থেকে দুই বছরের ৩০ থেকে ৪০ লাখ প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসতে পারা যাবে বলে আশার কথা শোনান। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ভ্যাটের আওতায় আনতে অনলাইনে সহজে ভ্যাট-রিটার্ন ব্যবস্থা চালুর ‘স্বপ্ন’ দেখছেন। সেখানে ‘এক ক্লিকে’ রিটার্ন দেওয়া যাবে বলে তার ভাষ্য। চেয়ারম্যান বলেন, যেভাবে ভ্যাট রেজিস্ট্রেশনটা বাড়ছে, এটা আরও ব্যাপকভাবে বাড়া উচিত। সংখ্যা অনেক।  প্রতি বছরের মতো চলতি বছরও এনবিআর ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদযাপন করবে। ভ্যাট নিবন্ধনকে গুরুত্ব দিয়ে এ বছরের ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য রাখা হয়েছে সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব। এছাড়াও বুধবার থেকে মাসজুড়েই দেশব্যাপী নিবন্ধন প্রচারণা চালাবে এনবিআর।

সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের বিষয়ে সুখবর দিলেন গভর্নর

একীভূত হওয়া সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা আগামী সপ্তাহের মধ্যে ফেরত দেওয়া শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, পাঁচ ব্যাংকের সংযুক্তি চলছে। ডিপোজিট গ্যারান্টি এক লাখ থেকে দুই লাখে বাড়ানো হয়েছে। চলতি সপ্তাহ বা আগামী সপ্তাহ থেকে অর্থ বিতরণ শুরু হতে পারে। বৈদেশিক মুদ্রার বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত ডলারের দাম আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের পরামর্শ অনুযায়ী বাজারভিত্তিক করার পথে বাংলাদেশ এগোয়নি জানিয়ে গভর্নর বলেন, সেটা হলে মুদ্রার দাম শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের মতো দ্রুত ঊর্ধ্বমুখী হতে পারত। বর্তমানে হয়তো ১৯০ থেকে ২০০ টাকায় পৌঁছাত। আমরা সব ক্ষেত্রে তাদের কথা শুনিনি। অনেকেই এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তবে আজ আমাদের মুদ্রার বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণে আছে। আগে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশি দায় পরিশোধে জোর দেওয়া হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, কারণ এ দায়ের জন্য এলসি খোলার গ্যারান্টির সুবিধা কম ছিল। মুদ্রাবাজার স্থিতিশীলতা ছিল প্রয়োজন, যাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকে। যখন দায়িত্ব নিয়েছিলাম, ডলার দর ছিল ১২০ টাকা; এখন প্রায় ১২২ টাকা। রিজার্ভও বেড়েছে।   সুদহার কমানোর বিষয়ে সরকারের ভেতর বাইরে আলোচনা হচ্ছে জানিয়ে গভর্নর বলেন, সরকারের ভেতর-বাহির আলোচনা চলছে। তবে সুদহার বাড়ানোর ফলে মূল্যস্ফীতি কমেছে। বর্তমানে মুদ্রাবাজারে কোনো হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না। আমানত হার বেড়েছে, বাজেট সহায়তার জন্য টাকা ছাপানো বন্ধ করা হয়েছে এবং ডলার বেচা বন্ধ হয়েছে। এনবিআর রাজস্ব বাড়ালে সরকারের ঋণের চাপ কমবে এবং আমানত আরও বাড়বে। এদিকে রাজস্ব আদায় চলতি বছরে ১৫ শতাংশ বেড়েছে তবু কর-জিডিপি অনুপাত কমছে, যা ভাবনার বিষয় মন্তব্য করে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, জিডিপি হিসাবের কোথাও ঘাটতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। ভ্যাট আইন কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি। এখন থেকে করছাড় আর এনবিআর স্বয়ং দেবে না, এ জন্য সংসদ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্বে ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ভ্যাট ও অন্যান্য কর কোথায় হারাচ্ছে, তা শনাক্ত করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে এবং ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে রাজস্ব সংগ্রহ বাড়ানোর পরিকল্পনাও আছে বলে জানান তিনি। এনবিআর চেয়ারম্যান আরও জানান, রাজস্ব আয় বাড়াতে শুল্ক কমানো হবে, ভ্যাট ও অন্যান্য কর বাড়ানো হবে, নগদ টাকার ব্যবহার কমানো হবে। এতে কর আদায় সহজ হবে এবং ভ্যাট হারের জটিলতা দূর হবে। বর্তমান সরকারের মেয়াদেই এনবিআরের দুই বিভাগে দুজন সচিব নিয়োগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক বিশ্লেষণে নেতিবাচক দিক এখনো ইতিবাচক দিকের চেয়ে বেশি। তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারতো। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শূন্যতার পরিপ্রেক্ষিতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অনিয়ম দেখা দিয়েছে। গত দেড় বছরের সংস্কার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেয়া গেছে, তবে বড় ধরনের বাস্তবায়ন এখনও হয়নি। সংস্কারের জন্য স্ট্যামিনা এবং রাজনৈতিক ইচ্ছা প্রয়োজন। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে, যার ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান কমেছে এবং আয় বৈষম্য বেড়েছে। ব্যবসা সহজীকরণে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং দুর্নীতি দমন জরুরি ছিল, যা এখনো হয়নি।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের বিষয়ে সুখবর দিলেন গভর্নর

দেশের বাজারে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা বিক্রি হবে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ১ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে সবশেষ গত ১ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১২ হাজার ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ২ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২ ডিসেম্বর থেকে। এদিকে দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
দেশের বাজারে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার খুঁজতে হবে

এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন শিল্প মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব শক্তিশালী বাজার গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি নতুন নতুন বাজারও খুঁজে বের করতে হবে। কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি এবং কোথায় নতুন সুযোগ তৈরি করা সম্ভব, তা নিয়েও নিয়মিত অনুসন্ধান করা জরুরি।’ গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আট দিনব্যাপী এসএমই মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নুরুজ্জামান এবং উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিয়র অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি নাসরীন ফাতেমা আউয়াল। ‘এসএমই শক্তি, দেশের অগ্রগতি’ স্লোগানে শুরু হওয়া শতভাগ দেশীয় পণ্যের এই মেলা চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শিল্প উপদেষ্টা জানান, নতুন বাজার খুঁজে সেই তথ্যের ভিত্তিতে উপযোগী পণ্য উৎপাদন ও পণ্যের বৈচিত্র বাড়াতে হবে, যেন বিভিন্ন বাজারে প্রতিযোগিতায় শক্ত অবস্থান নেওয়া যায়। বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন এবং সুষম উন্নয়নে এসএমইর গুরুত্ব অপরিসীম। একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে শহরের সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দিতে জাতীয় এবং স্থানীয়ভাবে টেকসই শিল্প খাতের বিকাশ জরুরি। দেশে বর্তমানে প্রায় ৯৯ শতাংশ শিল্পই কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের অন্তর্ভুক্ত—যা কম পুঁজি বিনিয়োগে বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক। তিনি আরও বলেন, যত্রতত্র শিল্প স্থাপনের পরিবর্তে নির্ধারিত স্থানে শিল্প-কারখানা গড়ে তুললে উদ্যোক্তারা আরও সুবিধা পাবেন এবং পরিবেশও সুরক্ষিত থাকবে। শিল্পনগরীর জলাধার সংরক্ষণ, শিল্পবর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশ রক্ষায় মালিকদের সচেতন থাকার পরামর্শ দেন তিনি। এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য স্বল্প সুদে জামানতবিহীন ঋণ দেওয়ার ফলে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও বাজার সম্প্রসারণে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ কার্যক্রম আরও জোরদার করা প্রয়োজন। অনুষ্ঠানে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে। তরুণ জনগোষ্ঠীর কারণে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হবে। তিনি জানান, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে দেখছেন। তবে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ দুর্বল হওয়াকে তারা বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচনা করছেন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমান বলেন, এসএমই খাতের জন্য নির্দিষ্ট ডাটাবেজ এবং সেলস ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার প্রয়োজন। এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা জরুরি। অনুষ্ঠানে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার ২০২৫-এর ছয়জন বিজয়ীর হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেওয়া হয়। এবারের মেলায় প্রায় সাড়ে ৩০০ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। যাদের মধ্যে ৬০ শতাংশই নারী উদ্যোক্তা। এ ছাড়া তৈরি পোশাক, হস্তশিল্প, পাদুকা, চামড়া, কৃষিপণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, প্রসাধনীসহ বিভিন্ন খাতের প্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি প্রায় ৫০টির বেশি সংস্থা মেলায় অংশ নিয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার খুঁজতে হবে
অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিএনপি প্রার্থী শিমুল বিশ্বাস ও হাবিব
অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বিএনপি প্রার্থী শিমুল বিশ্বাস ও হাবিব
বেগম খালেদা জিয়া জাতির সম্পদ : খোকন
বেগম খালেদা জিয়া জাতির সম্পদ : খোকন
ছিনতাই হওয়া ট্রাকসহ ৭০ ব্যারেল তেল উদ্ধার
ছিনতাই হওয়া ট্রাকসহ ৭০ ব্যারেল তেল উদ্ধার
৩৮ দোকান বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ জামায়াতের বিরুদ্ধে
৩৮ দোকান বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ জামায়াতের বিরুদ্ধে
ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
১০ বছরের অপেক্ষার পর একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম
১০ বছরের অপেক্ষার পর একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম
নির্বাচনী বৈঠকে মারা গেলেন বিএনপি নেতা
নির্বাচনী বৈঠকে মারা গেলেন বিএনপি নেতা
৮ বছর পর মহিউদ্দিন হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
৮ বছর পর মহিউদ্দিন হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

২০২৬ সালের হজে ফটোগ্রাফি নিষিদ্ধের গুজব

২০২৬ সালের হজের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষ মসজিদ আল হারাম এবং মসজিদ আন নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে দাবি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত প্রতিবেদন সম্পূর্ণ মিথ্যা। হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা কোনো সরকারি সংস্থার কোনো সূত্র এই ধরনের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি। যানজট কমাতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের অভিযোগে যে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে, তা যাচাই না করা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। পোস্টগুলোতে ভুলভাবে বলা হয়েছে, হজের মৌসুমে মোবাইল ফোনসহ সব ধরনের ছবি তোলা এবং ভিডিও তোলা নিষিদ্ধ থাকবে। সরকারি চ্যানেলগুলো (দ্য ইসলামিক ইনফরমেশনসহ) নিশ্চিত করে যে, দুই পবিত্র মসজিদে ছবি তোলার ক্ষেত্রে নতুন কোনো বিধিনিষেধ চালু করা হয়নি। তবে বিদ্যমান অন্যান্য নির্দেশিকা বহাল রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, শ্রদ্ধাশীল আচরণকে উৎসাহিত করা, ইবাদতকারীদের বিঘ্নিত করে এমন সব কাজ নিষিদ্ধ এবং হজের সময় ধর্মীয় বিধিনিষেধ মেনে চলার আবশ্যিকতা। এসব হজ এবং রমজানসহ সব ঋতুতে কার্যকর থাকবে। কর্তৃপক্ষ লক্ষ করেছে, এই ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝে মাঝে অনলাইনে প্রকাশিত হয়। প্রায়ই তা হজের সময়কালে জনপ্রিয়তা পায়। সচেতনদের সব ধরনের গুজব থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের
জাকার্তায় সাততলা অফিস ভবনে আগুন, নিহত ১৭
জাকার্তায় সাততলা অফিস ভবনে আগুন, নিহত ১৭
নতুন যুদ্ধের আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হয়ে ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার বিবৃতি
নতুন যুদ্ধের আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হয়ে ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার বিবৃতি
আফগান সীমান্তে হামলায় পাকিস্তানের ছয় সেনা নিহত
আফগান সীমান্তে হামলায় পাকিস্তানের ছয় সেনা নিহত
ইউক্রেন নিয়ে বিভক্ত ইউরোপ-আমেরিকা, কী করবেন ট্রাম্প?
ইউক্রেন নিয়ে বিভক্ত ইউরোপ-আমেরিকা, কী করবেন ট্রাম্প?
হাত-পা বেঁধে খালে ফেলা কিশোরী ফিরে এলো, অতঃপর...
হাত-পা বেঁধে খালে ফেলা কিশোরী ফিরে এলো, অতঃপর...
ফেসবুকে রিচ কমে যাওয়ায় মিথ্যা ‘বিয়ে’র পোস্ট অভিনেতার
ফেসবুকে রিচ কমে যাওয়ায় মিথ্যা ‘বিয়ে’র পোস্ট অভিনেতার
সুনেহরার আজ মেকআপ না করার দিন
সুনেহরার আজ মেকআপ না করার দিন
ওমরাহ পালনে সৌদি গেলেন জায়েদ খান
ওমরাহ পালনে সৌদি গেলেন জায়েদ খান
থ্রি ইডিয়টস ২-এ কে থাকছেন, কে বাদ পড়ছেন?
থ্রি ইডিয়টস ২-এ কে থাকছেন, কে বাদ পড়ছেন?
বিয়ের আগেই মা হতে চান সুশান্তের প্রাক্তন
বিয়ের আগেই মা হতে চান সুশান্তের প্রাক্তন
কোনো দলেই নাম লেখাতে চাই না : সোহিনী
কোনো দলেই নাম লেখাতে চাই না : সোহিনী
ওজন ঝরিয়ে আবেদনময়ী কিয়ারা
ওজন ঝরিয়ে আবেদনময়ী কিয়ারা
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে জোকোভিচের চমকপ্রদ ভবিষ্যদ্বাণী
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে জোকোভিচের চমকপ্রদ ভবিষ্যদ্বাণী
সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে এমবাপ্পেকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় রিয়াল
সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে এমবাপ্পেকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় রিয়াল
যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় শঙ্কায় বিশ্বকাপে ১৯ দেশের অংশগ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় শঙ্কায় বিশ্বকাপে ১৯ দেশের অংশগ্রহণ
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরুর আর আট মাসও বাকি নেই। এমন সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের জারি করা কঠোর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিশ্বকাপকে ঘিরে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে। একাধিক দেশের দল ও সমর্থকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সংস্থা কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে ১৯টি দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ সীমাবদ্ধতা বা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছে। এর মধ্যে ১২টি দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে—অর্থাৎ কোনো পরিস্থিতিতেই তারা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এই সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা দেশগুলো হলো—আফগানিস্তান, ইরান, সোমালিয়া, লিবিয়া, হাইতি, চাদ, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, মিয়ানমার, ইরিত্রিয়া, সুদান ও ইয়েমেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, ইরান ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, যদিও তাদের ভবিষ্যৎ অংশগ্রহণ এখনো অনিশ্চিত। তবে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন গ্রুপ ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরেছিল। এ ছাড়া আরও সাতটি দেশের ওপর আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর রয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে ভেনেজুয়েলা, কিউবা, বুরুন্ডি, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো ও তুর্কমেনিস্তান। এসব দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ভিসা ক্যাটাগরি ও ভ্রমণের ধরনে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এদিকে ব্রাজিল আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞায় না থাকলেও, ব্রাজিলীয় নাগরিকদের ভিসা ইস্যুতে সাম্প্রতিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বকাপ চলাকালে ব্রাজিলের সমর্থকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ সীমিত হতে পারে। এমনকি ভিসার মেয়াদও কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিশ্বকাপ টাস্কফোর্সের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্ড্রু জিউলিয়ানি এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাভুক্ত দেশগুলোর সমর্থকদের জন্য বিশ্বকাপ উপলক্ষে কোনো বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে না। তবে খেলোয়াড়, কোচ ও প্রয়োজনীয় সহায়ক স্টাফদের ভিসা দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। জিউলিয়ানি আরও বলেন, ভিসা ইস্যু একটি জাতীয় নিরাপত্তাজনিত বিষয়, প্রতিটি আবেদন আলাদাভাবে যাচাই করা হয়। তার মন্তব্যে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে—অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধেও বিশ্বকাপ সময়কালে কঠোর অবস্থানে থাকতে পারে প্রশাসন। এ অবস্থায় বিশ্বকাপ আয়োজন ঘিরে ফিফার ‘বিশ্বকে স্বাগত জানাবে যুক্তরাষ্ট্র’—এই আশ্বাস বাস্তবে কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক দেশের সমর্থকরা মাঠে গিয়ে নিজ দলের খেলা দেখা থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ জানিয়েছে, ভবিষ্যতে নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আরও দেশ যুক্ত হতে পারে। মোট সংখ্যা ৩০ ছাড়িয়ে যেতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে—যা ২০২৬ বিশ্বকাপের আগে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।
যে কারণে আইপিএল নিলামে নিষিদ্ধ হ্যারি ব্রুক
যে কারণে আইপিএল নিলামে নিষিদ্ধ হ্যারি ব্রুক
ইংল্যান্ডের দুর্দশা বাড়িয়ে অ্যাশেজ থেকে ছিটকে গেলেন তারকা পেসার 
ইংল্যান্ডের দুর্দশা বাড়িয়ে অ্যাশেজ থেকে ছিটকে গেলেন তারকা পেসার 
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X