নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপির দুই ‘না’ এক ‘হ্যাঁ’

নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপির দুই ‘না’ এক ‘হ্যাঁ’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে রাজনীতির উত্তাপের পারদ। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তি ও রাজনীতিবিদদের নিত্য বাহাসে নানামুখী কৌতূহলের জন্ম নিচ্ছে। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের নতুন
ছেলের বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
ছেলের বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক কোন দিকে
যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক কোন দিকে
দুর্বল কোম্পানির ‘সবল কারবারি’ জাভেদ
দুর্বল কোম্পানির ‘সবল কারবারি’ জাভেদ
লক্ষ্য পূরণে ধারেকাছেও নেই হাইটেক পার্কগুলো
লক্ষ্য পূরণে ধারেকাছেও নেই হাইটেক পার্কগুলো
ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বৃহৎ এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশের
ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বৃহৎ এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশের
বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে আ.লীগ : তারেক রহমান
বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে আ.লীগ : তারেক রহমান
  • এসএমসির লক্ষ্য জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন

    তসলিম উদ্দিন খান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, এসএমসি। তিনি সুপরিচিত জনস্বাস্থ্য পেশাদার হিসেবে। তার রয়েছে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য কর্মসূচির নকশা, বাস্তবায়ন এবং মূল্যায়নের বিস্তৃত অভিজ্ঞতা। তিনি ২০০২ সালে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানিতে (এসএমসি) যোগদান করেন। ১৯৭৪ সালে যাত্রা করে এসএমসি। তিনি এসএমসির স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা এবং পুষ্টি কার্যক্রম সফলভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং এটিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তসলিম উদ্দিন খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং মার্কেটিংয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেছেন। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার থেকে পরিবার পরিকল্পনা প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স করেন। বাংলাদেশের জাতীয় স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং পুষ্টি কর্মসূচিতে অবদান রেখে চলেছেন তিনি। তার বেশ কয়েকটি প্রকাশনা রয়েছে, টিভি টক শোর ১০০টিরও
    জাকির হোসেন
    জাকির হোসেনসহকারী সম্পাদক, দৈনিক কালবেলা

    বাকশালের রূপ ও স্বরূপ

    পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান মারা গিয়েছিলেন বাকশালের চেয়ারম্যান হিসেবে, আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নয়। বাকশালকেই তিনি তার জীবনের শ্রেষ্ঠ দর্শন বলে দাবি করেছিলেন। শেখ মুজিব নিহত হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমদ পঁচাত্তরের ৩০ আগস্ট এক আদেশবলে বাকশাল গঠনের আদেশকে বাতিল করেন। ফলে ওইদিন থেকে শেখ মুজিব কর্তৃক বিলুপ্ত আওয়ামী লীগ পুনর্জন্ম লাভ করে। এই বিবেচনায় আওয়ামী লীগের নবজন্মের জনক হচ্ছেন খন্দকার মোশতাক আহমদ। এটাই হলো ঐতিহাসিক সত্য। এই সত্যকে অস্বীকার করার নৈতিক শক্তি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী তো বটেই; খোদ ইতিহাসেরও নেই। আজ ২৫ জানুয়ারি। বাকশাল প্রতিষ্ঠার সেই কালো দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে এ দেশের রাজনীতির ইতিহাসে
    সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
    সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ত্রৈমাসিক নতুন দিগন্তের সম্পাদক

    রোগ সমাজের গভীরে এবং রন্ধ্রে রন্ধ্রে

    ইতিমধ্যে অল্প হলেও অবস্থা যে বদলেছে তাতে সন্দেহ কি? মনে হচ্ছে নতুন একটা বাস্তবতাই তৈরি হয়েছে। কিন্তু সারবস্তুতে সত্যি সত্যি কোনো বদল ঘটেছে কি? আসলে কিন্তু বাস্তবতার ওপরটাই যা বদলেছে, ভেতরের বস্তু আগের মতোই। পুরাতন বাস্তবতার নানা প্রকাশ তাই দেখতে পাচ্ছি। সমাজ-বাস্তবতার প্রধান দিকগুলোর একটি হচ্ছে লুণ্ঠন। যারা ধনী হয়েছে তারা প্রায় সবাই লুটপাটের সঙ্গে জড়িত এবং ওই কাজে দক্ষ। বৈধ লুটপাটেরও ব্যবস্থা আছে। সিন্ডিকেট রয়েছে। থাকবেও। সরকার পতনের পর এখানে-সেখানে লুটপাটের নানা মাত্রায় ঘটনা ঘটেছে। বিপ্লবকে বলা হয় শোষিত মানুষের উৎসব। কিন্তু সেটা তো লুণ্ঠনের নয়, সৃষ্টির। গণভবনে বসবাসকারীরাও অবশ্য ওই একই কাজ করেছেন, গত পনেরো-ষোলো বছর ধরে। তাদের লুণ্ঠন
  • আরাফাত রহমান কোকো নিভৃতচারী সফল ক্রীড়া সংগঠক

    শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তম ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ সন্তান আরাফাত রহমান কোকো একজন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে সরাসরি রাজনীতির মাঠকে কর্মক্ষেত্র না করে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সন্তান হিসেবে তিনি প্রায় প্রকাশ্যে না এসে অনেকটা নিভৃতে নিবেদিতপ্রাণ ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে ক্রীড়াক্ষেত্রে ঐতিহাসিক অবদান রাখেন।  আরাফাত রহমান কোকোর জন্ম ১২ আগস্ট ১৯৬৯ সালে কুমিল্লায় বাবা জিয়াউর রহমানের কর্মক্ষেত্রে। যখন এই শিশুটির বয়স এক বছর সাত মাস তখন বাবা জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে গেছেন। আবার দোসরা জুলাই ১৯৭১-এ এই শিশুটির বয়স যখন মাত্র এক
    মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ
    মুসাহিদ উদ্দিন আহমদঅবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও প্রকৌশলী

    লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনার অবসান হোক

    লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রেলযোগাযোগ ব্যবস্থাকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। ট্রেনের টিকিট পেতে ভোগান্তি, ট্রেনের ছাদে যাত্রী বহন, ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় নিয়ে রয়েছে যাত্রীদের এন্তার অভিযোগ। গত ৭ জানুয়ারি ফরিদপুর-ভাঙ্গা রেলপথে ট্রেন ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হয়। পরদিন জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেন ও ট্রাকের ধাক্কায় ট্রেন ও ট্রাকের চালকসহ চারজন আহত হয়। বিগত দিনে লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেন ও যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে সংঘর্ষজনিত দুর্ঘটনায় অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এ ধরনের বড় দুর্ঘটনায় মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেন-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে ১১ জন তরুণ শিক্ষার্থী পর্যটকের মৃত্যু ঘটে এবং আহত হয় অনেকে। ২০২০ সালের ১৯ ডিসেম্বর জয়পুরহাটের পুরানাপৈল লেভেল ক্রসিংয়ে বাস ও ট্রেনের

    আইসিটি উন্নয়ন ও সম্ভাবনা প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়ন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশেও আইসিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাবনা বহন করছে, যা দেশের ভবিষ্যৎকে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি এবং বিভিন্ন খাতে আধুনিকীকরণের মাধ্যমে রূপ দিতে পারে। নানা চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও, বাংলাদেশ আইসিটি উন্নয়নে ব্যাপক অগ্রগতি সাধন করেছে এবং এই খাতে দেশের ভবিষ্যৎ আশাপ্রদ। এ নিবন্ধে বাংলাদেশের আইসিটি উন্নয়ন এবং বিস্তারের সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, বিশেষ করে অবকাঠামো, শিক্ষা, সরকারি উদ্যোগ এবং যে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা প্রয়োজন, সেগুলোর ওপর। বাংলাদেশের আইসিটির পরিপ্রেক্ষিত: গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে আইসিটি গ্রহণে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটেছে। মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার
  • ড. বদিউল আলম মজুমদার
    ড. বদিউল আলম মজুমদারসম্পাদক, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)

    সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে রাজনৈতিক দল

    ড. বদিউল আলম মজুমদার অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি অর্থনীতিবিদ, রাজনীতি বিশ্লেষক, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ও উন্নয়নকর্মী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি ফেডারেল ফ্যাকাল্টি ফেলো হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘নাসা’র প্রধান কার্যালয় ওয়াশিংটন ডিসিতে যোগদান করেন। দায়িত্বে আছেন ‘দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ও গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও। এ ছাড়া তিনি নাগরিক সংগঠন ‘সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক’-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এবং জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি কালবেলা: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে এবং
    ড. আলী রীয়াজ
    ড. আলী রীয়াজরাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও লেখক-গবেষক

    প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকবে

    ড. আলী রীয়াজ : সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান। একাধারে তিনি একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, লেখক ও গবেষক। তিনি ইলিনয় স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর, আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট। সংবিধান সংস্কারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি।  কালবেলা : বাংলাদেশে একটি সফল গণঅভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সংক্রান্ত একটি কমিশনও গঠন করেছে সরকার, আপনি যার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। নতুন সংবিধান প্রণয়নে জনগণের অন্তর্ভুক্তি কিভাবে নিশ্চিত হতে পারে বলে মনে করেন?  ড. আলী রীয়াজ: একটি দেশের সংবিধান যেহেতু একটি রাজনৈতিক দলিল, তাই এর প্রধান উদ্দেশ্য থাকে জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে
    আলম রায়হান
    আলম রায়হানজ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

    আমলাতন্ত্রের মৌচাকে ঢিল

    অনেকের বিবেচনায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আধুনিকতম ব্যক্তিত্ব শফিক রেহমান। এ মানুষটির প্রতি আমার গভীর নজর ছিল সাপ্তাহিক সুগন্ধায় ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে কাজ করার সময়। সিনেমার নায়ক-নায়িকা যেমন স্বপ্নের মানুষ হিসেবে পরিগণিত হন। সে সময় মাসুদ কামালসহ টিমের অন্যদের প্রতি কাতর অনুরোধ ছিল, মানের দিক থেকে সুগন্ধাকে যায়যায়দিনের সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া; কিন্তু বাস্তবে তা সম্ভব হয়নি। যদিও প্রচারসংখ্যা এবং জনপ্রিয়তার দিক থেকে যায়যায়দিনের থেকে কেবল নয়, বহুল প্রচারিত বহু পত্রিকার চেয়ে আগানো ছিল সাপ্তাহিক সুগন্ধা। এই প্রচারসংখ্যার কারণ নিয়ে অনেকেরই বিশেষ বিস্ময় ছিল। সম্ভবত এ বিষয়ে আগ্রহ ছিল সাপ্তাহিক বিচিত্রারও এবং এ বিষয়ে অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে আসিফ নজরুল সুগন্ধা অফিসে গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছিলেন।
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

চীন-রাশিয়া-উত্তর কোরিয়াকে পাশে চান ট্রাম্প

দিনাজপুরে শীতে কাহিল মানুষজন, তাপমাত্রা নামল ৯ ডিগ্রিতে

২৫ জানুয়ারি : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে 

শনিবার যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে আ.লীগ : তারেক রহমান

গণতন্ত্র আন্দোলনের সকল আত্মত্যাগীদের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান 

রাজধানীর মিরপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২৫ জানুয়ারি : জেনে নিন আজকের নামাজের সময়সূচি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সমন্বয়কের ওপর হামলা

ছেলের বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১০

পাবিপ্রবি ছাত্রদলের ৫ কর্মীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা

১১

গুজবে নোয়াখীতে আ.লীগের শোডাউন, ২ নেতা আটক

১২

মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদির কোম্পানি

১৩

ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বৃহৎ এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশের

১৪

‘ভারতে পালিয়ে আমাদের বলছে, আমরা নাকি পালানোর জায়গা পাব না’

১৫

সাতক্ষীরায় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৬

আরিচা-কাজিরহাট রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

১৭

যারা আ.লীগের দোসরদের আশ্রয় দেবে তারা জনগণের শত্রু : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত

১৮

শহীদ জিয়া ছিলেন কৃষক বান্ধব নেতা : টিএস আইয়ুব 

১৯

স্বল্পোন্নত থেকে উত্তরণে বাংলাদেশকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি ডব্লিউটিও প্রধানের

২০
স্ক্রিনে ডুবে থাকা আর না আর না!
প্রযুক্তির যুগে বড়দের পাশাপাশি সোনামণিদের হাতে গ্যাজেট চলে এসেছে! অভিভাবকরা সন্তানকে শান্ত রাখতে, কোনো কিছু খাওয়াতে কিংবা সময় কাটাতে তার হাতে স্মার্টফোন বা ট্যাব তুলে দেন। স্মার্ট টেলিভিশনে গান, কার্টুন
যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক কোন দিকে
গত ৬ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল ঘোষণা হতেই যে দেশটি সবচেয়ে বেশি উল্লাসে ফেটে পড়েছিল, সেটি নিঃসন্দেহে ভারত। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টকে উচ্ছ্বসিত অভিবাদন জানাতে ও
আশ্রয়ণের মানুষগুলো এখন বাঁধে
প্রথমে ছিলেন তারা গৃহহীন। থাকতেন যেখানে-সেখানে। পথে-প্রান্তরে কেটেছে সময় দিন বছর। একটা সময় ঠাঁই হয় সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে। ভেবেছিলেন কিছুই না থাক, এই সরকারি রঙিন আবাসে কেটে যাবে বাকি
দুর্বল কোম্পানির ‘সবল কারবারি’ জাভেদ
পুঁজিবাজারের একটি বিতর্কিত নাম জাভেদ অপগ্যানহাফেন, যিনি দুর্বল কোম্পানিকে বিশেষ কায়দায় সবল দেখিয়ে পুঁজিবাজার থেকে হাতিয়ে নেন শত শত কোটি টাকা। রাজনৈতিক প্রভাব দেখিয়ে পুঁজিবাজারে দুর্বল কোম্পানি তালিকাভু্ক্তির মাধ্যমে ব্যবসার
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদির কোম্পানি
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদির কোম্পানি
বাংলাদেশের মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি মালিকানাধীন বন্দর পরিচালনাকারী কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল।  শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে কোম্পানির নির্বাহী চেয়ারম্যান আমের এ. আলিরেজা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।  আমের এ. আলিরেজা বলেন, মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ বন্দরে রূপান্তর করার ক্ষেত্রে তারা সহায়তা করতে পারেন।  প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস কোম্পানিটিকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এলাকায় আরও বন্দর তৈরি করবে যাতে চট্টগ্রামকে এই অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি রপ্তানি এবং শিপিং হাবে পরিণত করা যায়।  সৌদি মালিকানাধীন এই কোম্পানি পতেঙ্গা টার্মিনাল পরিচালনায় যুক্ত রয়েছে। আলিরেজা বলেন, প্রতিষ্ঠানটি টার্মিনালের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি চীন থেকে ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের কনটেইনার হ্যান্ডলিং ক্রেন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম আমদানির আদেশ দিয়েছে এবং পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের সরঞ্জাম অর্ডার দেবে। আলিরেজা উল্লেখ করেন, আমদানিকৃত এই সরঞ্জামগুলো হাইব্রিড। অর্থাৎ এগুলো বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি উভয় দিয়েই চালানো যাবে। এগুলো কাবর্ন নিঃসরণ হ্রাস করবে। মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করেন আলিরেজা। তিনি বলেন, তার কোম্পানি এই বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এটিকে অঞ্চলের একটি প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে চায়। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বড় ভূমিকা রাখবে, কারণ অনেক শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে তাদের কারখানা সরিয়ে আনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।   
৫ ঘণ্টা আগে

দ্রুত সংস্কার চাইলে নির্বাচনের লক্ষ্য এ বছরের শেষে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে

‘যমুনা’য় শিক্ষকদের প্রতিনিধিদল, রাস্তায় রয়েছেন বাকিরা

১৩ ঘণ্টা আগে

অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে

‘পাঠ্যবইয়ে জুলাই অভ্যুত্থান যথাযথভাবে তুলে ধরতে ব্যর্থ এনসিটিবি’

১৩ ঘণ্টা আগে

উপদেষ্টা নাহিদের মন্তব্যে চটেছেন বিএনপির রুহুল কবির রিজভী 

১৫ ঘণ্টা আগে
বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে আ.লীগ : তারেক রহমান
বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে আ.লীগ : তারেক রহমান
আওয়ামী লীগ বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি। পোস্টে তিনি লেখেন, ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করার লক্ষ্যে বহুদলীয় গণতন্ত্রের গলাটিপে হত্যা করে বহুদলীয় ব্যবস্থার স্থলে একদলীয় সরকার ব্যবস্থা ‘বাকশাল’ কায়েম করে। এই ব্যবস্থা কায়েম করতে গিয়ে তারা জাতীয় সংসদে বিরোধী মতামতকে উপেক্ষা করে এক প্রকার গায়ের জোরেই অমানবিক মধ্যযুগীয় চতুর্থ সংশোধনী আইন পাশ করে।  তারেক রহমান লেখেন, ওই সময় সব সংবাদপত্র বাতিল করে তাদের অনুগত চারটি পত্রিকা চালু রাখার ফরমান জারি করে। দেশবাসীর দীর্ঘদিনের সংগ্রামের ফলে অর্জিত মানুষের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে তারা ভূলুণ্ঠিত করে সমাজে এক ভয়াবহ নৈরাজ্যের ঘন অমানিশা ছড়িয়ে দেয়। তিনি লেখেন, একদলীয় বর্বর শাসন দীর্ঘায়িত করার অলীক স্বপ্নে শুধু গণতন্ত্রই নয়- দেশের ঐক্য, সংহতি ও সার্বভৌমত্বকে তারা সংকটাপন্ন করে তুলতেও দ্বিধা করেনি। বিরোধী দলের প্রতি আচরণে তারা কখনই সভ্য রীতি-নীতি অনুসরণ করেনি। তখন কারাগারই ছিল বিরোধী দলের ঠিকানা। তিনি আরও লেখেন, গণতন্ত্রবিরোধী ও জনবিচ্ছিন্ন অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার মিলিত দুর্বার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এখন যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র, মানুষের বাক-ব্যক্তি স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে জনগণকে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হতে হবে। আল্লাহ হাফেজ। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। 
১ ঘণ্টা আগে
গণতন্ত্র আন্দোলনের সকল আত্মত্যাগীদের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান 
গণতন্ত্র আন্দোলনের সকল আত্মত্যাগীদের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান 
ছেলের বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
ছেলের বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
যারা আ.লীগের দোসরদের আশ্রয় দেবে তারা জনগণের শত্রু : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
যারা আ.লীগের দোসরদের আশ্রয় দেবে তারা জনগণের শত্রু : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
শহীদ জিয়া ছিলেন কৃষক বান্ধব নেতা : টিএস আইয়ুব 
শহীদ জিয়া ছিলেন কৃষক বান্ধব নেতা : টিএস আইয়ুব 
বিএনপি সংস্কার চায় না, এটা ভুল : ব্যারিস্টার অসীম 
বিএনপি সংস্কার চায় না, এটা ভুল : ব্যারিস্টার অসীম 
‘ষড়যন্ত্র-মিথ্যাচারে জামায়াত-শিবিরকে আর শেষ করা যাবে না’
‘ষড়যন্ত্র-মিথ্যাচারে জামায়াত-শিবিরকে আর শেষ করা যাবে না’

মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহী সৌদির কোম্পানি

বাংলাদেশের মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি মালিকানাধীন বন্দর পরিচালনাকারী কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল।  শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে কোম্পানির নির্বাহী চেয়ারম্যান আমের এ. আলিরেজা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।  আমের এ. আলিরেজা বলেন, মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ বন্দরে রূপান্তর করার ক্ষেত্রে তারা সহায়তা করতে পারেন।  প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস কোম্পানিটিকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এলাকায় আরও বন্দর তৈরি করবে যাতে চট্টগ্রামকে এই অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি রপ্তানি এবং শিপিং হাবে পরিণত করা যায়।  সৌদি মালিকানাধীন এই কোম্পানি পতেঙ্গা টার্মিনাল পরিচালনায় যুক্ত রয়েছে। আলিরেজা বলেন, প্রতিষ্ঠানটি টার্মিনালের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি চীন থেকে ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের কনটেইনার হ্যান্ডলিং ক্রেন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম আমদানির আদেশ দিয়েছে এবং পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের সরঞ্জাম অর্ডার দেবে। আলিরেজা উল্লেখ করেন, আমদানিকৃত এই সরঞ্জামগুলো হাইব্রিড। অর্থাৎ এগুলো বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি উভয় দিয়েই চালানো যাবে। এগুলো কাবর্ন নিঃসরণ হ্রাস করবে। মাতারবাড়িকে এই অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করেন আলিরেজা। তিনি বলেন, তার কোম্পানি এই বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এটিকে অঞ্চলের একটি প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে চায়। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বড় ভূমিকা রাখবে, কারণ অনেক শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে তাদের কারখানা সরিয়ে আনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।   

ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বৃহৎ এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশের

তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে একটি বড় চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার। এই চুক্তির আওতায় প্রতি বছর ৫০ লাখ টন (৫ মিলিয়ন টন) এলএনজি কিনবে বাংলাদেশ। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানাভিত্তিক আর্জেন্ট এলএনজি কোম্পানি।  রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে আর্জেন্ট এলএনজি কোম্পানিটি লুইজিয়ানায় বার্ষিক ২৫ মিলিয়ন টন (এমটিপিএ) এলএনজি উৎপাদন সক্ষমতার অবকাঠামো নির্মাণ করছে। বাংলাদেশের সঙ্গে এই চুক্তিটি একটি বাধ্যবাধকতাহীন চুক্তি হিসেবে স্বাক্ষরিত হয়েছে। যদি লুইজিয়ানায় পোর্ট ফোরশনে আর্জেন্ট এলএনজির প্রকল্পটি সম্পন্ন হয়, তবে এর কার্গোগুলো বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি সংস্থা পেট্রোবাংলার কাছে বিক্রি হতে পারে বলে চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।  এতে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর চুক্তিটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বড় এলএনজি সরবরাহ চুক্তি। শিল্প বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি নতুন প্রশাসনের জ্বালানি বান্ধব নীতির প্রতি আস্থার প্রতিফলন। ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কয়েকটি নির্বাহী আদেশ দিয়েছেন। এসব পদক্ষেপের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগের এমন লাইসেন্স স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করাও অন্তর্ভুক্ত। ফলে সেই দেশগুলোতে সুপার-কোল্ড গ্যাস রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রকে অনুমতি দেয়, যেসব দেশের সঙ্গে দেশটির মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই। যুক্তরাষ্ট্রে সঙ্গে এই চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্সকে জানান, এই চুক্তি বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান শিল্প ভিত্তির জন্য নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করবে। এ ছাড়াও এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বকে আরও শক্তিশালী করবে। জ্বালানি চাহিদা মেটানোর জন্য বাংলাদেশ দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজছে। এ ছাড়াও এলএনজির ব্যবহার বাড়ানোর দিকে জোর দেওয়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। তবে ২০২২ সালে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় তখন এলএনজির মূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঘটে। এরপর থেকে সস্তা কয়লা ব্যবহারের দিকে ঝুঁকতে বাধ্য হয় বাংলাদেশ। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে এলএনজি সরবরাহে বাংলাদেশ ১৫ বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয় কাতার এনার্জি ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক্সিলারেট এনার্জির সঙ্গে। চুক্তির আওতায় তারা বাংলাদেশে বছরে ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখ টন এলএনজি সরবরাহ করবে। ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে এই এলএনজি সরবরাহ শুরু করার কথা রয়েছে।  

বিদ্যুৎ প্রকল্পে অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশকে তিন কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন, পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি ‘এনহান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেংদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে, এই প্রকল্পের জন্যই বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে অতিরিক্ত অর্থায়নের চুক্তিটি সই হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন চুক্তিতে সই করেন। আলোচ্য প্রকল্পের মাধ্যমে বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত ও বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মূল ঋণচুক্তিটি হয়েছিল ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিলে। বিশ্বব্যাংকের স্কেল-আপ ফ্যাসিলিটির তহবিল থেকে ৪৫ কোটি ডলারের বেশি (৩৬৪২.৪৮ কোটি টাকা) ঋণসহায়তা দিতে এই চুক্তি করা হয়। পরে কোভিড-১৯ চলাকালীন কোভিড সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে ব্যবহারের লক্ষ্যে প্রকল্পের মূল অর্থায়ন থেকে ৫ কোটি ডলার প্রত্যাহার করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির সফলভাবে সম্পন্ন করতে ২ কোটি ২৯ লাখ এসডিআর বা সমপরিমাণ ৩ কোটি ডলার অতিরিক্ত প্রয়োজন হওয়ায় বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে অতিরিক্ত ঋণসহায়তা নেওয়া হচ্ছে। এই অর্থ পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আগামী ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদের হার ১.২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০.৭৫ শতাংশ। এ ছাড়া অনুত্তোলিত তহবিলের ওপর সর্বোচ্চ ০.৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ থাকলেও আগের বছরের ন্যায় বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে না।
২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
বিদ্যুৎ প্রকল্পে অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

৩ হাজার কোটি টাকার ইসলামি বন্ড ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক

দেশের বাজারে শিগগিরই ৩ হাজার কোটি টাকার ইসলামি বন্ড বা সুকুক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী মার্চ মাসে একটি সামাজিক প্রকল্পের বিপরীতে এই সুকুক ইস্যু করা হবে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের বিপরীতে এই সুকুক ইস্যু করা হবে। প্রকল্পটির মাধ্যমে গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ও প্রকল্প এলাকার আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি ও অকৃষি পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা সহজীকরণ ও ব্যয় হ্রাস এবং স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিত হবে। এতে বলা হয়, দেশি-বিদেশি ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীদের সুকুকে উৎসাহিত করতে শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক, ফাইন্যান্স কোম্পানি, বিমা কোম্পানির অনুকূলে ৭০ শতাংশ, কনভেনশনাল ব্যাংকগুলোর ইসলামিক ব্রাঞ্চ ও উইন্ডোজের অনুকূলে ১০ শতাংশ এবং ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইন্সুরেন্সের অনুকূলে ২০ শতাংশ সুকুক বরাদ্দের হার পুনঃনির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, কিছু শর্তসাপেক্ষে সুকুক ক্রয়ের নিলামে অংগ্রহণ করতে পারবে সকল তপশিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বীমা কোম্পানি। তবে নির্ধারিত শ্রেণি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সাবস্ক্রিপশন না পাওয়া গেলে অবশিষ্ট সুকুক আনুপাতিক হারে বরাদ্দ দেওয়া হবে। বাংলাদেশে স্থায়ী বসবাসরত ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীরা তাদের নিজস্ব ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে সুকুকে বিনিয়োগ করতে পারবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে কার্যরত যে কোনো ব্যাংকে তার অ্যাকাউন্টের বৈদেশিক মুদ্রা বা টাকার মাধ্যমে সুকুকে বিনিয়োগ করতে পারবে। সুকুকে বৈদেশিক মুদ্রায় বিনিয়োগ করলে মুনাফা, বিক্রয়লব্ধ অর্থ ও মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত আসল বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা হবে। উল্লেখ্য, ২০১৯-২০ অর্থবছরে সামগ্রিক উন্নয়ন কার্যক্রমে শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকিং খাতের তারল্যকে সরকারের ঘাটতি অর্থায়নে ব্যবহারের উদ্দেশে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি বন্ড বা সুকুক চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যারা সুদযুক্ত টি-বিল, বন্ড ও অন্যান্য সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগে আগ্রহী না, তাদের অব্যবহৃত অর্থ বিনিয়োগে সুকুককে ভালো মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  
২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
৩ হাজার কোটি টাকার ইসলামি বন্ড ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক

রিজার্ভ নামল ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

দেশে ডলারের সংকট এখনো কাটেনি। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আবারও দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিচে নেমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।  বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২২ জানুয়ারি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ২৫ দশমিক ২২১ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ গণনার মান অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে অর্থাৎ ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ১৩ কোটি ডলার। ওই দিন মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫১৮ কোটি ডলার। সে হিসাবে গত ৬ দিনে বিপিএম-৬ মান অনুযায়ী রিজার্ভ কমেছে ২০ কোটি ডলার। এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি আছে। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যা‌বে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। সে সময় বৈদেশিক ঋণ ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়। আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর নতুন গভর্নর এসে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছে। আবার বিভিন্ন সোর্স থেকে ডলার জোগানের চেষ্টা করছে। তবে আগের দায় পরিশোধ করতে গিয়ে রিজার্ভ কিছুটা কমেছে। উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশ‌মিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হ‌লো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ। এ তথ্য আনুষ্ঠা‌নিক প্রকাশ ক‌রে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়। 
২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
রিজার্ভ নামল ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে
দিনাজপুরে শীতে কাহিল মানুষজন, তাপমাত্রা নামল ৯ ডিগ্রিতে
দিনাজপুরে শীতে কাহিল মানুষজন, তাপমাত্রা নামল ৯ ডিগ্রিতে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সমন্বয়কের ওপর হামলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সমন্বয়কের ওপর হামলা
গুজবে নোয়াখীতে আ.লীগের শোডাউন, ২ নেতা আটক
গুজবে নোয়াখীতে আ.লীগের শোডাউন, ২ নেতা আটক
‘ভারতে পালিয়ে আমাদের বলছে, আমরা নাকি পালানোর জায়গা পাব না’
‘ভারতে পালিয়ে আমাদের বলছে, আমরা নাকি পালানোর জায়গা পাব না’
সাতক্ষীরায় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
সাতক্ষীরায় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আরিচা-কাজিরহাট রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আরিচা-কাজিরহাট রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
যারা আ.লীগের দোসরদের আশ্রয় দেবে তারা জনগণের শত্রু : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
যারা আ.লীগের দোসরদের আশ্রয় দেবে তারা জনগণের শত্রু : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
জামায়াত শেখ হাসিনার জন্য কলাপাতার গেট তৈরি রেখেছে : গোলাম পরওয়ার 
জামায়াত শেখ হাসিনার জন্য কলাপাতার গেট তৈরি রেখেছে : গোলাম পরওয়ার 
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

চীন-রাশিয়া-উত্তর কোরিয়াকে পাশে চান ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বরাজনীতি ও নিরাপত্তা বিষয়ে কাজ শুরু করেছেন। তিনি চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হিসেবে পাশে চাইছেন। মূলত বাণিজ্য, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি ও পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে সঠিক চুক্তি করতে তিনি এই দেশগুলোর সঙ্গে কাজ শুরু করতে চান।  ট্রাম্প গত সপ্তাহে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি লাখ লাখ মানুষের প্রাণহানির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক করার পরিকল্পনা করেছেন। তার মতে, যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারলে বিশ্বে শান্তি ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। এ ছাড়া রাশিয়া যদি শান্তিচুক্তিতে রাজি না হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র বৃহৎ নিষেধাজ্ঞা দিতে প্রস্তুত রয়েছে। এদিকে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনকে ‘বুদ্ধিমান ব্যক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলছেন, কিমের সঙ্গে তার আগের বৈঠকগুলো ফলপ্রসূ ছিল। তিনি আবারও কিমের সঙ্গে আলোচনা করতে চান। ট্রাম্প বলেন, ‘কিম আমাকে পছন্দ করেন। আমি বিশ্বাস করি , আবারও আলোচনায় বসলে আমরা পারমাণবিক অস্ত্রের বিষয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছতে পারব।’ এ দুই দেশের পাশাপাশি, চীনও ট্রাম্পের কূটনৈতিক অগ্রাধিকার তালিকায় রয়েছে। গত সপ্তাহে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প । বাণিজ্য, টিকটক ও তাইওয়ান বিষয়ক আলোচনা ছাড়াও তারা পারমাণবিক অস্ত্র ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছেন। ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হবে। এর ফলে চীনের পণ্যে শুল্কারোপের দরকার পড়বে না। তথ্য: রয়টার্স
পানামা জয়ে নিজের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
পানামা জয়ে নিজের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
ভারতের ১০ এমপিকে বহিষ্কার
ভারতের ১০ এমপিকে বহিষ্কার
মুসলিম দেশের কাছে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির চেষ্টা ভারতের
মুসলিম দেশের কাছে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির চেষ্টা ভারতের
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক ও সীমান্তে বেড়া নিয়ে যা বলছে ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক ও সীমান্তে বেড়া নিয়ে যা বলছে ভারত
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ জল্পনা, ওবামার ‘গোপন সম্পর্ক’ ফাঁস
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ জল্পনা, ওবামার ‘গোপন সম্পর্ক’ ফাঁস
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের হুমকি, প্রতিক্রিয়া জানাল রাশিয়া
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের হুমকি, প্রতিক্রিয়া জানাল রাশিয়া
অক্ষয়-কঙ্গনার উষ্ণ লড়াই
অক্ষয়-কঙ্গনার উষ্ণ লড়াই
অদ্ভুত চরিত্রে রবার্ট প্যাটিনসন
অদ্ভুত চরিত্রে রবার্ট প্যাটিনসন
নতুন রূপে রাশমিকা
নতুন রূপে রাশমিকা
সোহেল মেহেদীকে তারকাদের অনুপ্রেরণা
সোহেল মেহেদীকে তারকাদের অনুপ্রেরণা
ভয়ংকর অভিজ্ঞতার শিকার নিঝুম
ভয়ংকর অভিজ্ঞতার শিকার নিঝুম
মুক্তি পাচ্ছে না ‘বিলডাকিনি’
মুক্তি পাচ্ছে না ‘বিলডাকিনি’
তাদের অনুপ্রেরণা আমার জন্য বড় ছিল : রিচি
তাদের অনুপ্রেরণা আমার জন্য বড় ছিল : রিচি
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
‘নতুন মেসি’ থেকে তেল ব্যবসায়ী, সাবেক বার্সা তারকার সফলতার গল্প
‘নতুন মেসি’ থেকে তেল ব্যবসায়ী, সাবেক বার্সা তারকার সফলতার গল্প
নেইমার কোথায় যাবেন এরপর? বার্সা পরিচালক ডেকোর ভবিষ্যদ্বাণী
নেইমার কোথায় যাবেন এরপর? বার্সা পরিচালক ডেকোর ভবিষ্যদ্বাণী
শেষ ম্যাচেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশের ভাগ্য
নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ / শেষ ম্যাচেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশের ভাগ্য
নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ ২০২৫-এ সরাসরি যোগ্যতা অর্জনের শেষ সুযোগ এখন বাংলাদেশের হাতে। ২০২২-২০২৫ আন্তর্জাতিক নারী চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয় পেলেই নিশ্চিত হবে নিউজিল্যান্ডকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপের টিকিট।  সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওডিআই ম্যাচটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের ম্যাচে ৬০ রানের জয়ে আশা বাঁচিয়ে রেখেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। নিউজিল্যান্ড ইতোমধ্যেই ২১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষ পাঁচে রয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশ যদি জয় পায় বা ম্যাচটি বাতিল হয়, তবে তারাই সরাসরি বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করবে।  দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১৮৪ রানের স্কোরে অধিনায়ক নিগার সুলতানা ৬৮ রান করে দলকে বড় ভূমিকা রাখেন। বল হাতে নাহিদা আক্তার ওয়েস্ট ইন্ডিজের শীর্ষ ব্যাটারদের আউট করেন, আর মারুফা আক্তার, রাবেয়া ও ফাহিমা খাতুন দুইটি করে উইকেট নিয়ে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নেন।  এখন সবার দৃষ্টি আজ রাত ১২টায় ওয়ার্নার পার্কের দিকে থাকবে। বাংলাদেশ কি পারবে প্রথমবারের মতো সরাসরি বিশ্বকাপের মঞ্চে নাম লেখাতে? নাকি খেলতে হবে কঠিন বাছাইপর্ব।
আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট দল ঘোষণা, নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স
আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট দল ঘোষণা, নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স
রিয়ালেই সুখে আছেন ভিনিসিয়ুস, দাবি আনচেলত্তির
রিয়ালেই সুখে আছেন ভিনিসিয়ুস, দাবি আনচেলত্তির
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X