বাউলদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে : প্রেস সচিব

বাউলদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে : প্রেস সচিব

দেশের বিভিন্ন স্থানে বাউল শিল্পীদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে সাঁড়াশি অভিযানের কথা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘মানিকগঞ্জে পুলিশ কাজ করছে। অন্যান্য জায়গাতেও পুলিশ অভিযানে নেমেছে। দ্রুত এর ফলাফল জানা যাবে।’ বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন
গাজা নিয়ে ‘ভয়ংকর অভিযোগ’, অ্যামনেস্টির সতর্কবার্তা
গাজা নিয়ে ‘ভয়ংকর অভিযোগ’, অ্যামনেস্টির সতর্কবার্তা
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প
শুক্রবার গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
শুক্রবার গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার সিদ্ধান্ত পাল্টালেন আইনজীবী পান্না
শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার সিদ্ধান্ত পাল্টালেন আইনজীবী পান্না
প্রেমের সম্পর্ক করে নগ্ন ভিডিও ধারণ, অতঃপর...
প্রেমের সম্পর্ক করে নগ্ন ভিডিও ধারণ, অতঃপর...
এক দিনে ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৭
এক দিনে ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৭
  • ফিরে দেখা: নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থান

    নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এ অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক হয়ে উঠেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘ ৯ বছর তিনি আপসহীন ভূমিকা পালন করেছেন। তার ভূমিকা ছিল অনেকটা ফিলিপাইনের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেত্রী কোরাজন অ্যাকুইনোর মতো। তাই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ওই সময় খালেদা জিয়া পরিচিতি পেয়েছিলেন বাংলাদেশের কোরাজন অ্যাকুইনো হিসেবে। দীর্ঘ আন্দোলনের সংগ্রামের মাধ্যমে খালেদা জিয়া হয়ে উঠেছেন দেশনেত্রী। অন্যদিকে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শেখ হাসিনার অবস্থান বরাবরই ছিল রহস্যজনক। এরশাদের সঙ্গে তিনি বারবার আপস করেছেন, আবার এরশাদকে তিনি বিরোধিতাও করেছেন। নব্বইয়ের গণআন্দোলনের মাধ্যমে তিনি হয়ে উঠেছিলেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক। তবে তিনি তার সেই অবস্থানে স্থির থাকেননি। ক্ষমতা

    দেশীয় মাছের সংকট ও করণীয়

    ‘মাছে ভাতে বাঙালি’ প্রবাদটির সার্থকতা আসলে রুই-কাতলার আভিজাত্যের ওপর নির্ভর করে না। বরং তা বাংলার শোল, কৈ, শিং ও মাগুর মাছের মতো সহজলভ্য ও পুষ্টিকর মাছের প্রাচুর্য এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বাঙালির ঐতিহ্যবাহী এ প্রবাদটি আজ তার মূল সার্থকতা হারিয়ে ফেলেছে। ‘মাছে ভাতে বাঙালি’ এখন আর দৈনন্দিন জীবনের চলমান চিত্র নয়, বরং তা যেন এক কাগুজে ঐতিহ্য বা নস্টালজিক স্মৃতির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ বিপর্যয় ও দেশীয় মাছের অস্তিত্ব সংকটের মূলে রয়েছে কয়েকটি কারণ। প্রথমত, দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোর নদী-খালে অপরিশোধিত বর্জ্য সরাসরি নিষ্কাশন বছরের পর বছর ধরে এক মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি

    অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বিকিয়ে দেওয়া জাতীয় সক্ষমতা

    সম্প্রতি এক অস্বাভাবিক তাড়াহুড়ো ও অস্বচ্ছতার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৭ নভেম্বর ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য ডেনমার্কের ‘এপিএম টার্মিনালস’ এবং কেরানীগঞ্জের পানগাঁও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য সুইজারল্যান্ডের ‘মেডলগ এসএ’র সঙ্গে চুক্তিগুলো সম্পন্ন হয়। সরকারের পক্ষ থেকে এটিকে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ, দুর্নীতি রোধ এবং বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হলেও, পুরো প্রক্রিয়াটি জন্ম দিয়েছে গভীর সন্দেহ ও জাতীয় স্বার্থ নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ। সরকার প্রধানত তিনটি যুক্তি সামনে এনেছে—বিদেশি বিনিয়োগ, দুর্নীতি দমন এবং দক্ষতা বৃদ্ধি। নৌপরিবহন
  • কড়াইলের কান্না কে শোনে

    রাজধানী ঢাকার কড়াইল বস্তিতে ফের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। গত মঙ্গলবার পর্যায়ক্রমে ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট পাঁচ ঘণ্টা চেষ্টার পর রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ততক্ষণে প্রায় দেড় হাজার ঘর পুড়ে হয়েছে ছাই। এ সম্পাদকীয় লেখার সময় পর্যন্ত হতাহতের কথা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও কড়াইলের বাতাস ছিল ভারী। শেষ সম্বল মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে সর্বস্বান্ত বস্তিবাসীর আহাজারি তখনো থামেনি। নিঃশেষ হয়নি ছাইপোড়া গন্ধ। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার কথা জানানো হয়। জানা যায়, বউবাজারের কুমিল্লাপট্টি, বরিশালপট্টি ও ‘ক’ ব্লক এলাকায় আগুন লাগে। ওই অংশে হাজারখানেক ঘর ছিল। আগুন লাগার

    স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নির্ভরতায় সশস্ত্র বাহিনী

    শুধুমাত্র তারিখ ঘোষণার বাকি। ত্রয়োদশ ভোটের অন্য সব আয়োজন চলছে পুরোমাত্রায়। দেশ এখন নির্বাচনের মহাসড়কে। ব্যস্ত সময় পার করছেন রাজনৈতিক দলগুলো ও তাদের মনোনীত প্রার্থীরা। এতোদিন ভোট দিতে না পারার যন্ত্রণায় কাতর সাধারণ ভোটারদের মধ্যেও আগ্রহ ব্যাপক। সবার প্রত্যাশা একটি উৎসবমুখর, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আশায় বুক বেঁধেছে দেশের মানুষ।  সর্বজনীন ভোটাধিকারে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে এগিয়ে যাবে দেশ। আর হারাবে না পথ। এমন সন্ধিক্ষণেও গণভোট ইস্যুতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রাজনীতিকরা। সন্দিহান একে অপরের প্রতি। প্রকৃত গণতান্ত্রিক রূপান্তরের যাত্রাপথে এ নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা যাচ্ছে না মোটেও। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনও সন্তোষজনক মাত্রা পায়নি।  রাজনীতিকদের অনৈক্যে জন্ম হচ্ছে নতুন নতুন সঙ্কট। তপশিল ঘোষণার কাউন্টডাউন।

    ব্যর্থতার বৃত্ত পেরোতে পারল না কপ৩০

    আমাজন লাগোয়া শহর বেলেমে টানা দুই সপ্তাহের ‘কপ৩০’ সম্মেলন ধরিত্রী রক্ষায় আশার আলো জ্বালাতে ব্যর্থ হয়েছে। মূলত এ ব্যর্থতার দায় শুধু আয়োজক দেশ ব্রাজিলের নয়, বরং তা শিল্প উন্নত দেশ এবং পৃথিবীর বন-হাওয়া রক্ষার দায়িত্বে থাকা জাতিসংঘেরও। কারণ, বিগত কপগুলোর মতো এবারের জলবায়ু সম্মেলনে সেই একই ব্যর্থতার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে! বিগত ২৯টি সম্মেলনের মতো এবারও ব্যর্থতার কুয়াশায় ভরপুর! অন্যবারের মতো এবারও আকাশচুম্বী ফর্দ বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস, তথা কার্বন নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি নিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ আড়ম্বরে সাজিয়ে তোলা এ বিশ্ব আয়োজন যথারীতি অপূর্ণতার গ্লানিতে ঢেকে গেছে। শুধু তাই নয়, পূরণ হয়নি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশসহ ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র ও আমাজনের আদিবাসীদের
  • পরিকল্পিত নগরায়ণ নাকি পরিকল্পিত ঝুঁকি

    ঢাকা শহরকে আমরা প্রায়ই ‘অপরিকল্পিত নগরায়ণ’ বলতে শুনি। বাস্তবে অতিঘনবসতিপূর্ণ এ শহর বিশেষ করে কিছু এলাকার বিল্ডিংগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায় দুর্যোগের সময় এরা নিজেরাই নিজের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাবে! অসংখ্য ভবন যেন একে অপরের গায়ে গা লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। খোলা জায়গা বলতে কিছুই নেই। না কোনো পার্ক, না খেলার মাঠ, না জরুরি পরিস্থিতিতে আশ্রয় নেওয়ার মতো একটি সামান্য ফাঁকা স্থান। প্রশ্ন জাগে, এ শহর কি সত্যিকার অর্থে পরিকল্পিত? নাকি এটি শুধু কাগজে-কলমে পরিকল্পনার আড়ালে নির্মিত গভীর ঝুঁকির শহর? আইনের শিক্ষার্থী হিসেবে আমি জানি, আমাদের দেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও নগর পরিকল্পনার জন্য একাধিক আইন, বিধি ও নির্দেশিকা প্রণয়ন করেছে। Disaster Management Act 2012,

    ফ্যাসিবাদের উত্থান-পতন

    রাজনৈতিক অভিধানে ফ্যাসিবাদের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এভাবে, ‘ফ্যাসিবাদ হলো একটি চরম কর্তৃত্ববাদী, জাতীয়তাবাদী ও একদলীয় মতাদর্শ, যেখানে রাষ্ট্রকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং ব্যক্তি, অর্থাৎ জনগণের চেয়ে রাষ্ট্রের ক্ষমতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।’ এ মতাদর্শে বিশ্বাসী শাসকরা ভিন্নমতকে নিষ্ঠুরপন্থায় দমন করে এবং বল প্রয়োগের মাধ্যমে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের ক্ষমতা ধরে রাখে। ফ্যাসিবাদের বৈশিষ্ট্য হলো, এ ব্যবস্থায় একজন শক্তিশালী নেতা বা একটি মাত্র দলের হাতে সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে। জনগণের মত প্রকাশ, সংগঠন এবং অন্যান্য মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়। ফ্যাসিবাদী শাসকরা ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না, এদের সহনশীলতা থাকে একেবারে তলানিতে। ক্ষমতা দখল কিংবা টিকে থাকার জন্য চরম নিষ্ঠুরতার আশ্রয় নিতে

    জীবাশ্ম জ্বালানি ছাড়াই কপ-৩০ চুক্তি, শক্তি রূপান্তর কি তাহলে থমকে গেল?

    বহু আলোচনা, মতবিরোধ এবং সমালোচনার পর শেষ পর্যন্ত একটি চূড়ান্ত চুক্তির মধ্য দিয়ে কপ-৩০ সম্মেলন শেষ হয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় হতাশার জায়গা হলো-৮০টিরও বেশি দেশ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ধীরে ধীরে কমানোর জন্য একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি করলেও তা চূড়ান্ত চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। অনেকেই মনে করছেন, এতে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। সম্মেলনে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে তীব্র মতপার্থক্যের কারণে আলোচনা একদিন বাড়াতে হয়েছিল। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে ওঠে, বৈশ্বিক রাজনীতি, অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং পরিবেশগত অগ্রাধিকারের মধ্যে সমন্বয় করা কতটা কঠিন হয়ে পড়েছে। শেষ পর্যন্ত যে চুক্তি হয়েছে, সেখানে শুধু বৈশ্বিক উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রির মধ্যে রাখতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার
  • ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৮ এএম
    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কোচ সালাউদ্দিন। তার এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন কি?

    • হ্যাঁ
    • না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ৭,৫৯৭ জন
    মোট ভোটারঃ ৭,৫৯৭
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল : সেলিমা রহমান

ক্রিকেটে ‘গ্রোভেল’ কী — এবং কেন এটি এত কুখ্যাত?

জরাজীর্ণ ভোটকেন্দ্র ও সিসি ক্যামেরার তথ্য গেল ইসিতে

আমার শরীর, আমার সম্পদ : ঐশ্বরিয়া রাই

হোয়াটসঅ্যাপের ভয়েস মেসেজ টেক্সটে রূপান্তর করবেন যেভাবে

আমরা ৫৩ বছর ধোঁকা খেয়েছি আর নয় : চরমোনাই পীর

আফগানিস্তানের নাগরিকদের সব ইমিগ্রেশন আবেদন স্থগিত যুক্তরাষ্ট্রের

শরীয়তপুরকে জাতীয় প্ল্যানের মধ্যে আনা উচিত : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু

নগর পরিচালন ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আপ বাংলাদেশের এক নেতাকে অব্যাহতি

১০

টেক্টর ঝড়ে বাংলাদেশের সামনে কঠিন লক্ষ্য

১১

আইপিএলে দল পেলেন না অজি অধিনায়ক

১২

ভুলেও সয়াবিন খাবেন না যে ৫ ধরনের ব্যক্তি 

১৩

গাজা নিয়ে ‘ভয়ংকর অভিযোগ’, অ্যামনেস্টির সতর্কবার্তা

১৪

জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দলের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ ১ ডিসেম্বর

১৫

নির্বাচিত হলে সমৃদ্ধ হবে দাগনভূঞা ও সোনাগাজী : আব্দুল আউয়াল মিন্টু 

১৬

নির্বাচিত হলে খাল দখলমুক্ত করে জলাবদ্ধতা দূর করব : কাজী আলাউদ্দিন

১৭

ঢাকা-১ আসন বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের অন্যতম দুর্গ

১৮

বিএনপি থেকে ‘সুখবর’ পেলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯

বাউলদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে : প্রেস সচিব

২০
দুদককে থেমে যেতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘বিশেষ অনুরোধ’
ইসলামী ব্যাংকের ৯৬৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ঋণসহ মোট ১ হাজার ৯২ কোটি ৪০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত ডিসেম্বরে একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সেই অভিযোগের অনুসন্ধানে
নকশা পরিবর্তন, ব্যয় বাড়ছে ১০ হাজার কোটি টাকা
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ বাস্তবায়নে প্রকল্পের ব্যয় ১০ হাজার কোটি টাকা বাড়তে যাচ্ছে। এরই মধ্যে ব্যয় বাড়ার প্রস্তাব তৈরি করেছে এক্সপ্রেসওয়ের বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। এর মধ্য দিয়ে
পাঁচ কমিশনার পাচ্ছে দুদক থাকবে পর্যালোচনা কমিটি
দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কমিশনার পদ তিন থেকে বাড়িয়ে করা হচ্ছে পাঁচজন। তাদের মধ্যে একজন থাকবেন নারী কমিশনার। পাঁচ বছরের পরিবর্তে কমিশনারদের মেয়াদ করা হচ্ছে চার বছর। এ ছাড়া দুদকের
ভূমিকম্প মোকাবিলার কাগুজে প্রস্তুতি
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প গত শুক্রবার নাড়িয়ে দিয়েছে পুরো দেশকে। কয়েক সেকেন্ডের ঝাঁকুনি কেড়ে নিয়েছে ১০টি তাজা প্রাণ। পরদিন আরও তিনবার কম্পনে ভয় ও আতঙ্ক যেন পিছু ছাড়ছে
নগর পরিচালন ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নগর পরিচালন ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে স্থানীয় সরকার বিভাগ (এলজিডি) জাইকা এবং সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতায় ‘নগর পরিচালন ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন’ শীর্ষক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে সরকারি উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা, উন্নয়ন সহযোগী, পৌর ও সিটি করপোরেশন প্রতিনিধিরা, বেসরকারি খাত, নীতিনির্ধারক ও বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। সবার অভিন্ন লক্ষ্য- দেশের নগর ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নকে আরও গতিশীল করা। উদ্বোধনী পর্বে এলজিডি, জাইকা ও সুইস দূতাবাসের প্রতিনিধিরা বক্তব্যে উন্নত নগর শাসন, পৌরসভার সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে সফল মডেলগুলোর প্রসারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ সময় এলজিডির যুগ্ম-সচিব ও ‘প্রবৃদ্ধি’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. ওয়াহেদুর রহমান প্রকল্পটির পৌর সক্ষমতা উন্নয়ন ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদানের কথা তুলে ধরেন। জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহিদে বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণে জাপানের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার কথা স্মরণ করেন।  সুইজারল্যান্ডের পক্ষ থেকে ডেপুটি হেড অব মিশন ও হেড অব কো-অপারেশন দীপক এলমার বলেন— সুইজারল্যান্ড প্রতিযোগিতামূলক, স্থিতিশীল ও নাগরিকবান্ধব নগর ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে বাংলাদেশকে সমর্থন অব্যাহত রাখবে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিকল্পনা, পরিবীক্ষণ, মূল্যায়ন, ও পরিদর্শন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. মাহমুদুল হাসান। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে কার্যকর ও সুশাসিত পৌরব্যবস্থার গুরুত্ব ক্রমেই বাড়ছে। স্থানীয় সম্পদ আহরণ, সেবাদানে দক্ষতা বাড়ানো এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির পরিবেশ তৈরি— এসবের জন্য শক্তিশালী স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন অপরিহার্য। তিনি সিটি করপোরেশনগুলোর শাসনব্যবস্থা উন্নয়নে সিফোরসিটু (C4C 2) প্রকল্পের প্রস্তুত করা ‘স্ট্র্যাটেজি ফর গভর্নেন্স অব সিটি করপোরেশন’–এর প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে সিফোরসিটুর উদ্ভাবিত বার্ষিক সিটি গভর্ন্যান্স অ্যাসেসমেন্ট পদ্ধতিকে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন।  তার ভাষায়, প্রবৃদ্ধি ও সিফোরসিটুর কার্যক্রম দেখিয়েছে—পদ্ধতিগতভাবে পৌর সক্ষমতা উন্নয়ন করলে দৃশ্যমান অর্থনৈতিক সুফল ও শাসনব্যবস্থার উন্নতি আসে। এসব পদ্ধতি বিস্তৃতভাবে প্রয়োগ করা গেলে জাতীয় পর্যায়ে স্থানীয় উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে। উদ্বোধনী সেশনের পর প্রবৃদ্ধি ও সিফোরসিটু প্রকল্প প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন পৌরসভার প্রতিনিধি তাদের অর্জন তুলে ধরেন। বগুড়া, শিবগঞ্জ, ভৈরব, যশোর ও কুষ্টিয়ার প্রতিনিধিরা রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি, সেবা প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন, নাগরিকবান্ধব কার্যক্রম প্রাতিষ্ঠানিকীকরণসহ মাঠপর্যায়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। আলোচনায় আসে অর্থনৈতিক জরিপ, হোল্ডিং ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়ন, ডিজিটাল বিলবোর্ড ও কমিউনিকেশন সিস্টেম, ওয়ান-স্টপ সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে সেবা ডিজিটালাইজেশন এবং নারীর অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ বাড়াতে উইমেনস বিজনেস কর্নারের সাফল্য। দিনজুড়ে বিভিন্ন বাজেট ও আর্থিক প্রতিবেদন পদ্ধতি, সিটি গভর্ন্যান্স অ্যাসেসমেন্ট, পারফরম্যান্স সূচক, এবং ঢাকা উত্তর, খুলনা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা হয়। বক্তারা তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত, সরকারি–বেসরকারি অংশীদারিতা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং প্রকল্পসমূহে তৈরি এলইডি টুল–পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সভায় প্লেনারি সেশনে নগর শাসন শক্তিশালী করার ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা হয়। বিডা, বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, এলজিডি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতিনিধিরা প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ, পারফরম্যান্সভিত্তিক সম্পদ বরাদ্দ পদ্ধতি এবং দীর্ঘমেয়াদি পৌর সংস্কার কাঠামোর প্রয়োজনীয়তার ওপর মতামত দেন। সমাপনী পর্বে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সক্ষমতা বৃদ্ধির পরবর্তী ধাপ, পরিকল্পনা–বাজেট প্রক্রিয়া উন্নয়ন এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিস্তারের কৌশল তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানের শেষে এলজিডি, জাইকা ও সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশে দক্ষ, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নগর শাসন গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে।
৩৮ মিনিট আগে

প্রেমের সম্পর্ক করে নগ্ন ভিডিও ধারণ, অতঃপর...

৩ ঘণ্টা আগে

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে

উপদেষ্টা পরিষদে ৪ অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে

দ্বিতীয় ধাপে আরও ১৫৮ ইউএনওকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে

এইচএসসিতে বাংলার সিলেবাস নিয়ে সিদ্ধান্ত দিল এনসিটিবি

৪ ঘণ্টা আগে
দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল : সেলিমা রহমান
দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক সেলিমা রহমান বলেছেন, বিএনপি নারীবান্ধব রাজনৈতিক দল। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশের নারী সমাজের অধিকারের জন্য কাজ করে আসছে। যে কারণে দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল। বিগত সময়ে যখন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে, নারী সমাজ তার প্রতিদান দিয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে বগুড়ার গাবতলী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ‘সমাজে নারী ও শিশুদের অগ্রাধিকার’ শীর্ষক নারী সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সেলিমা রহমান এসব কথা বলেন।  এ সময় তিনি বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দেশের নারী সমাজের জন্য কী করেছেন, তা সবার জানা আছে। তারেক রহমানও দেশের নারী সমাজের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় কাজ করতে চান। যেটি তিনি রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখায় তুলে ধরেছেন। সেটি প্রান্তিক পর্যায়ে নারী সমাজের কাছে তুলে ধরতে হবে।  সেলিমা রহমান বলেন, একটি স্বৈরাচার সরকার আপনাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। আপনারা ভোট দিয়ে দেশকে বাঁচাবেন, জনগণকে বাঁচাবেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। সমাবেশের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি এবং নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরী। তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতায় এলে নারী ও পুরুষের মধ্যে কোনো বৈষম্য থাকবে না, থাকবে না সংখ্যালঘু নামের তকমা।  সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোরশেদ মিল্টন, সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক নতুন, বগুড়া জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এম আর হাসান পলাশ প্রমুখ।
৮ মিনিট আগে
আমরা ৫৩ বছর ধোঁকা খেয়েছি আর নয় : চরমোনাই পীর
আমরা ৫৩ বছর ধোঁকা খেয়েছি আর নয় : চরমোনাই পীর
জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দলের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ ১ ডিসেম্বর
জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দলের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ ১ ডিসেম্বর
বিএনপি থেকে ‘সুখবর’ পেলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল
বিএনপি থেকে ‘সুখবর’ পেলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল
জামায়াত নেতা রেজাউল করিমের বক্তব্যে এ্যানির হুঁশিয়ারি
জামায়াত নেতা রেজাউল করিমের বক্তব্যে এ্যানির হুঁশিয়ারি
বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াত নেতা তাহেরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত নেতা তাহেরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামের বড় পতন হয়েছে। দুই সপ্তাহ সর্বোচ্চ দামের পর বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা এবং মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের পরবর্তী নীতি নিয়ে অনিশ্চয়তা স্বর্ণবাজারকে প্রভাবিত করছে। এর ফলে বিশ্ববিজারে স্বর্ণের দাম ‍শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে।  বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ববাজারে স্পট গোল্ড ০ দশমিক ৫ শতাংশ কমে প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১৪৫ দশমিক ০৮ ডলার  দাঁড়িয়েছে। আর ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য মার্কিন স্বর্ণের ফিউচারও ০ দশমিক ৬ শতাংশ কমে ৪ হাজার ১৪০ দশমিক ৮০ ডলারে নেমে এসেছে।  গোল্ডসিলভার সেন্ট্রালের এমডি ব্রায়ান ল্যান বলেন, বুধবারের উত্থানের পর বিনিয়োগকারীরা মুনাফা নিচ্ছেন—ফেড কী করবে তা পরিষ্কার নয়, তাই স্বর্ণ এখন সমন্বয়ের পর্যায়ে রয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুদের হার কমানোর সময় ও মাত্রা নিয়ে ফেডের ভিন্নমতের কারণে বিনিয়োগকারীরা নীতিগত অনিশ্চয়তা থেকে রক্ষায় সুইপশন ও ওভারনাইট রেট-সম্পর্কিত ডেরিভেটিভসের দিকে ঝুঁকছেন। নিউইয়র্ক ফেড প্রেসিডেন্ট জন উইলিয়ামস ও গভর্নর ক্রিস্টোফার ওয়ালারসহ কয়েকজন কর্মকর্তা বলছেন, শ্রমবাজারের দুর্বলতার কারণে ডিসেম্বরেই সুদ কমানো যুক্তিসংগত হতে পারে, যা ট্রেজারি ইল্ডকে নিম্নমুখী করছে। রয়টার্স জানিয়েছে, বাজারে রূপার দাম ০ দশমিক ৯ শর্তাংশ কমে ৫২ দশমিক ৮৯ ডলার দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া প্লাটিনাম ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৬১১ দশমিক ০৪ ডলার এবং  প্যালাডিয়ামের দাম ০ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১ হাজার ৪০৯ দশমিক ৮৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। 

স্বর্ণ কিনবেন, জেনে নিন আজকের বাজারদর

দেশের বাজারে আজ বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা বিক্রি হবে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৩৫৩ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৩১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৬৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস জানিয়েছে, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে বুধবার (১৯ নভেম্বর) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২০ নভেম্বর থেকে। স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।

স্বর্ণের দামে বড় লাফ, দুই সপ্তাহে সর্বোচ্চ

ইউএস ফেডারেল রিজার্ভ আগামী মাসে সুদের হার কমাতে পারে—এমন প্রত্যাশা জোরদার হওয়ায় বুধবার আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। যা দুই সপ্তাহের কাছাকাছি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সদ্য প্রকাশিত অর্থনৈতিক ডেটা বিনিয়োগকারীদের এই প্রত্যাশাকে আরও শক্তিশালী করেছে। তারা ডলার ছেড়ে ফের স্বর্ণে ঝুঁকছেন।  জিএমটি সময় সকাল ১০টা ১৯ মিনিটে স্পট গোল্ডের দাম ০.৮% বেড়ে প্রতি আউন্স ৪,১৬১.৫৭ ডলারে পৌঁছে। যা ১৪ নভেম্বরের পর সর্বোচ্চ। ডিসেম্বরে ডেলিভারি দেওয়া হবে এমন যুক্তরাষ্ট্রের ফিউচার্স স্বর্ণের দামও ০.৪% বেড়ে আউন্সপ্রতি ৪,১৫৭.৪০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ইউবিএসের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টাউনোভো বলেন, ‘বাজার অংশগ্রহণকারীরা আবারও ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে সুদ কমানোর সম্ভাবনা মূল্যায়ন করতে শুরু করেছে।’ সুদ কমলে নির্ভরযোগ্য সম্পদ হিসেবে স্বর্ণের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ সাধারণত বেড়ে যায়। এদিকে দেশের বাজারে বুধবার (২৬ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা বিক্রি হবে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৩৫৩ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৩১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৬৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫
স্বর্ণের দামে বড় লাফ, দুই সপ্তাহে সর্বোচ্চ

ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ব্যাংক-কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ না করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত ব্যাংক-কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বাংলাদেশর বাইরে বা বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করার নির্দেশনা দেওয়া হলো। এতে আরও বলা হয়, ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তপশিলি ব্যাংকের চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫
ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

দেশের বাজারে আজ বুধবার (২৬ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা বিক্রি হবে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৩৫৩ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ১৬৭ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৩১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৬৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজুস জানিয়েছে, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে বুধবার (১৯ নভেম্বর) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা কার্যকর হয়েছিল ২০ নভেম্বর থেকে। স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০১ টাকায়।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫
দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ
দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল : সেলিমা রহমান
দেশের নারী সমাজ বিএনপির প্রতি আস্থাশীল : সেলিমা রহমান
জরাজীর্ণ ভোটকেন্দ্র ও সিসি ক্যামেরার তথ্য গেল ইসিতে
জরাজীর্ণ ভোটকেন্দ্র ও সিসি ক্যামেরার তথ্য গেল ইসিতে
আমরা ৫৩ বছর ধোঁকা খেয়েছি আর নয় : চরমোনাই পীর
আমরা ৫৩ বছর ধোঁকা খেয়েছি আর নয় : চরমোনাই পীর
শরীয়তপুরকে জাতীয় প্ল্যানের মধ্যে আনা উচিত : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
শরীয়তপুরকে জাতীয় প্ল্যানের মধ্যে আনা উচিত : নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু
ঢাকা-১ আসন বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের অন্যতম দুর্গ
ঢাকা-১ আসন বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের অন্যতম দুর্গ
আপ বাংলাদেশের এক নেতাকে অব্যাহতি
আপ বাংলাদেশের এক নেতাকে অব্যাহতি
জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দলের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ ১ ডিসেম্বর
জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দলের খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ ১ ডিসেম্বর
নির্বাচিত হলে সমৃদ্ধ হবে দাগনভূঞা ও সোনাগাজী : আব্দুল আউয়াল মিন্টু 
নির্বাচিত হলে সমৃদ্ধ হবে দাগনভূঞা ও সোনাগাজী : আব্দুল আউয়াল মিন্টু 
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

আফগানিস্তানের নাগরিকদের সব ইমিগ্রেশন আবেদন স্থগিত যুক্তরাষ্ট্রের

আফগান নাগরিকদের সব অভিবাসন আবেদন প্রক্রিয়া স্থগিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের কাছে দুই ন্যাশনাল গার্ড সদস্যকে গুলির ঘটনায় আফগান নাগরিককে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করার পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  যুক্তরাষ্ট্রের সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস) জানিয়েছে, নিরাপত্তা ও যাচাইপ্রক্রিয়া পুনর্মূল্যায়নের জন্য সাময়িকভাবে আবেদন গ্রহণ বন্ধ রাখা হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, বুধবার গুলির ঘটনায় গুরুতর আহত হন দুই ন্যাশনাল গার্ড সদস্য। এ ঘটনায় রাহমানউল্লাহ লাকানওয়াল নামের এক ব্যক্তিকে সন্দেহভাজন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাকে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ‘আফগানিস্তান থেকে আগত অপরাধী বিদেশি’ বলে জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে আফগানিস্তান থেকে ‘অপারেশন এলাইজ ওয়েলকাম’ কর্মসূচির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেন। একাধিক সূত্র বলছে, ২০২৪ সালে তিনি আশ্রয়ের আবেদন করেন, যা এই বছর অনুমোদিত হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘটনাটিকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা এখন আফগানিস্তান থেকে বাইডেনের আমলে যুক্তরাষ্ট্রে আসা প্রতিটি বিদেশিকে পুনর্মূল্যায়ন করব। তিনি জানান, যে কোনও দেশের এমন মানুষ যারা এখানে থাকার যোগ্য নয়, তাদের অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনার পর প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট তাকে আরও ৫০০ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য ওয়াশিংটনে পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন। শহরে বর্তমানে প্রায় ২,২০০ গার্ড সদস্য মোতায়েন রয়েছে। উল্লেখ্য বুধবার ওয়াশিংটনের ব্যস্ত এলাকা ফারাগাট স্কয়ার মেট্রো স্টেশনের কাছে গোলাগুলি হয়। পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন হঠাৎ এসে গুলি চালাতে শুরু করে। নিকটবর্তী গার্ড সদস্যরা দ্রুত তাকে নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় সন্দেহভাজনও গুলিবিদ্ধ হন। সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, তাকে চারবার গুলি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,  আতঙ্কে লোকজনকে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে। এ সময়ে কেউ কেউ আশপাশের দোকানে আশ্রয় নেন। তবে গুরুতর আহত দুই গার্ড সদস্যের পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি।  
গাজা নিয়ে ‘ভয়ংকর অভিযোগ’, অ্যামনেস্টির সতর্কবার্তা
গাজা নিয়ে ‘ভয়ংকর অভিযোগ’, অ্যামনেস্টির সতর্কবার্তা
রুশ যুদ্ধবিমানকে ধাওয়া করছে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র, ভিডিও ভাইরাল
রুশ যুদ্ধবিমানকে ধাওয়া করছে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র, ভিডিও ভাইরাল
ভারতে নতুন আতঙ্ক, বাঁচতে অদ্ভুত কাণ্ড
ভারতে নতুন আতঙ্ক, বাঁচতে অদ্ভুত কাণ্ড
নির্বাচনের আগে হাজার হাজার মানুষকে ক্ষমা জান্তার
নির্বাচনের আগে হাজার হাজার মানুষকে ক্ষমা জান্তার
টানা ৫৬ ঘণ্টা হেঁটে বিশ্বরেকর্ড করল রোবট
টানা ৫৬ ঘণ্টা হেঁটে বিশ্বরেকর্ড করল রোবট
২৪ ঘণ্টায়ও থামেনি হংকংয়ের আগুন, বেড়েছে নিহতের সংখ্যা
২৪ ঘণ্টায়ও থামেনি হংকংয়ের আগুন, বেড়েছে নিহতের সংখ্যা
আমার শরীর, আমার সম্পদ : ঐশ্বরিয়া রাই
আমার শরীর, আমার সম্পদ : ঐশ্বরিয়া রাই
নতুন কুঁড়ির সেরা দশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে স্বাধিকা
নতুন কুঁড়ির সেরা দশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে স্বাধিকা
ট্র্যাভিস জীবনের সবচেয়ে বড় চমক : টেইলর সুইফট
ট্র্যাভিস জীবনের সবচেয়ে বড় চমক : টেইলর সুইফট
ভারত থেকে কত পারিশ্রমিক নিলেন জেনিফার লোপেজ
ভারত থেকে কত পারিশ্রমিক নিলেন জেনিফার লোপেজ
ইউটিউবে মুক্তি পেল জোভান-কেয়া অভিনীত ডার্ক কমেডি থ্রিলার ‘টাকা’ 
ইউটিউবে মুক্তি পেল জোভান-কেয়া অভিনীত ডার্ক কমেডি থ্রিলার ‘টাকা’ 
নতুন রূপে রণবীর-আলিয়া
নতুন রূপে রণবীর-আলিয়া
পারিবারিক আয়োজনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ধর্মেন্দ্রের স্মরণসভা
পারিবারিক আয়োজনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ধর্মেন্দ্রের স্মরণসভা
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
টেক্টর ঝড়ে বাংলাদেশের সামনে কঠিন লক্ষ্য
টেক্টর ঝড়ে বাংলাদেশের সামনে কঠিন লক্ষ্য
আইপিএলে দল পেলেন না অজি অধিনায়ক
আইপিএলে দল পেলেন না অজি অধিনায়ক
ক্রিকেটে ‘গ্রোভেল’ কী — এবং কেন এটি এত কুখ্যাত?
ক্রিকেটে ‘গ্রোভেল’ কী — এবং কেন এটি এত কুখ্যাত?
ক্রিকেট মাঠে কিছু শব্দ থাকে, যা সময় পেরিয়ে গেলেও খেলার ইতিহাসে দগদগে ক্ষত হয়ে থাকে। ঠিক সেরকমই একটি শব্দ—“গ্রোভেল”বা “নীচু হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা” । একবার উচ্চারিত হওয়ার পর থেকে এটি শুধু মাঠের প্রতিপক্ষকে উসকে দেয়নি, বরং ক্রিকেটের ভেতর-বাইরের সামাজিক অনুভূতিকেও তীব্রভাবে নাড়া দিয়েছিল। প্রায় পাঁচ দশক পর ভারতের বিপক্ষে গৌহাটি টেস্টের চতুর্থ দিনে দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ শুক্রি কনরাডের মন্তব্যে যে শব্দটি আবার উঠে এসেছে, তার শেকড় লুকিয়ে ইংল্যান্ড অধিনায়ক টনি গ্রেইগের ১৯৭৬ সালের এক অভিশপ্ত মন্তব্যে। আজও যে ঘটনার রেশ অম্লান। ক্রিকইনফোর করা প্রতিবেদন থেকে কালবেলার পাঠকদের জন্য ‘গ্রোভেলের বিতর্কিত ইতিহাস ব্যাখা করা হল । টনি গ্রেইগের সেই কথা, যা বদলে দিয়েছিল একটি সিরিজের গতি ১৯৭৬ সালের ইংল্যান্ড–ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগের দিন। টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে রীতিমতো বিরক্তি নিয়ে ইংল্যান্ড অধিনায়ক টনি গ্রেইগ বলেছিলেন— ওদের আমরা গ্রোভেল করাবো। শব্দটি উচ্চারিত হতেই যেন ক্যারিবীয় শিবিরে আগুনে ঘি পড়ল। ব্যাট-বলের লড়াইয়ের আগে সামাজিক-ঐতিহাসিক ক্ষতচিহ্নে হাত দিয়ে বসলেন গ্রেইগ—তিনি ছিলেন একজন শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকান, আর তার টার্গেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের একঝাঁক কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার।
ধবলধোলাই হওয়ার পরও কোনো পদক্ষেপ নিবে না বিসিসিআই
ধবলধোলাই হওয়ার পরও কোনো পদক্ষেপ নিবে না বিসিসিআই
আইরিশদের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা, দেখে নিন একাদশ
আইরিশদের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা, দেখে নিন একাদশ
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X