চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর মোহনা থেকে ট্রলারসহ চার বাংলাদেশিকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি।  মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর
আদানি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ চায় বাংলাদেশ
আদানি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ চায় বাংলাদেশ
চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের ১৩ সদস্য ক্লোজড
চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের ১৩ সদস্য ক্লোজড
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে নিয়োগের দাবিতে আজও শাহবাগে অবস্থান
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে নিয়োগের দাবিতে আজও শাহবাগে অবস্থান
ডিসেম্বর ধরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন : ইসি সানাউল্লাহ
ডিসেম্বর ধরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন : ইসি সানাউল্লাহ
দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকা 2025
দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকা প্রকাশ, বাংলাদেশের অবস্থান কত
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের ম্যাচে কারা আম্পায়ার?
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশের ম্যাচে কারা আম্পায়ার?
  • বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলার উন্নয়ন পরিকল্পনা

    বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার ভাষিক উন্নয়নে সহায়ক প্রায়োগিকতা পরিকল্পনা বলতে মূলত দেশে ও বিদেশে বিদেশিদের মধ্যে দাপ্তরিক ও সামাজিক সাংজ্ঞাপনিক কার্যক্রম এবং বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষা শিক্ষা কার্যক্রমের প্রচলন পরিকল্পনাকে বোঝায়। নিম্নে বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার প্রায়োগিকতা পরিকল্পনার একটি বর্ণনা নিম্নে তুলে ধরা হলো: দাপ্তরিক ও সামাজিক সাংজ্ঞাপনিক কাজে বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার প্রায়োগিকতা পরিকল্পনা বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার দাপ্তরিক ও সামাজিক সাংজ্ঞাপনিক কার্যক্রমে গ্রহণযোগ্যতার মতো বাংলা ভাষার আঞ্চলিক বিস্তৃতি ও ভাষিক শক্তিমত্তা যথেষ্ট নয়। আবার বাংলা ভাষার ধারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক শক্তিও যথেষ্ট নয়। কিন্তু বাংলা ভাষার বিশ্রুতি ও ভাষিক
    ইলিয়াস হোসেন
    ইলিয়াস হোসেনহেড অব নিউজ, আরটিভি

    শয়তানও একদা ফেরেশতা ছিল

    শয়তান হলো একটি চরিত্র। যাকে বিভিন্ন ধর্ম দুষ্ট বা খারাপ আত্মা এবং একই সঙ্গে ক্ষমতাশালী বলে চিত্রিত করেছে। স্রষ্টা এবং মানবজাতির শত্রু বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। সাধারণভাবে মনে করা হয়, শয়তান বিপথগামী ও অবিশ্বাসীদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। শয়তান শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো অপবাদদানকারী ব্যক্তি অথবা অভিশপ্ত। আরবি ভাষায় শয়তান মানে ‘বিপথে’, ‘দূরবর্তী’ এবং হিব্রু ভাষায় সাতান মানে ‘শত্রু’ বা ‘দুশমন’। ইব্রাহিমীয় ধর্মের গ্রন্থসমূহে আবির্ভূত এ চরিত্র মানবজাতির মধ্যে মন্দ, প্রতারণা ও প্রলোভন এনেছে। মানবজাতির বিপথগামী প্রদর্শক হিসেবে পরিচিতি পায় সে। কোরআন এবং এর পূর্বসূরি বাইবেলসহ নানা ধমর্গ্রন্থ মতে, ইবলিশ বা আজাজিল ফেরেশতা পথভ্রষ্ট হয়ে শয়তানে পরিণত হয়েছে; যে মানুষকে

    অস্থিরতার মেঘ কাটুক

    সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘর, স্থাপনাসহ অন্যান্য বিভিন্ন ম্যুরাল-ভাস্কর্যে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, চাঁদাবাজি, নাশকতা, সরকারবিরোধী নানা উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে যে বিশৃঙ্খলাময় ও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে গভীর উদ্বেগের। চলমান পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগে গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে দেশব্যাপী একযোগে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করেছে যৌথ বাহিনী। দেশব্যাপী বিরাজমান বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কর্মকাণ্ড এবং সর্বশেষ গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার পরিপ্রেক্ষিতেই শুরু এ অভিযান। অভিযানের প্রধান লক্ষ্য সার্বিকভাবে সমাজে স্থিতিশীলতা আনয়ন। অবৈধ অস্ত্রধারী, চাঁদাবাজ, নাশকতাকারী, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা। পাশাপাশি জুলাই বিপ্লবের সময় থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারকে অগ্রাধিকার দেওয়া। রোববার কালবেলায় প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জানাচ্ছে, সম্প্রতি
  • ট্রাম্পের দ্বিতীয় দফার বিপদ ও সম্ভাবনা

    বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চ বর্তমানে বেজায় সরগরম। এর প্রধান কারণ আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প; যিনি কি না ক্ষমতায় আসার আগে থেকেই বেশ উচ্চাকাঙ্ক্ষী অভিলাষ ব্যক্ত করে আসছেন। অনেক বিশেষজ্ঞই বলেছেন, তিনি ফাঁকা বুলি আওড়াচ্ছেন। কিন্তু ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে তিনি যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করছেন, সেগুলো দেখে আমার মনে হচ্ছে, তার ব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু বলা এ মুহূর্তে সম্ভব নয়। হয়তো তিনি সাউন্ড গ্রেনেড—যত গর্জে তত বর্ষে না; অথবা হয়তো তিনি বিধ্বংসী এক বিস্ফোরক, যা আগামী চার বছরে সমগ্র মানবজাতির জন্য অভিশাপ বলে প্রমাণিত হবেন। তবে এ কথা আমি নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি, আসন্ন চার বছর গতানুগতিক রাজনীতির কোনো দেখা মিলবে

    মৃগীরোগ সম্পর্কে সচেতনতা প্রয়োজন

    বেশ কিছু রোগ নিয়ে মানুষের মধ্যে অসচেতনতা দেখা যায়, যার মধ্যে মৃগী বা খিঁচুনি রোগও একটি। সাধারণ মানুষের মধ্যে এ রোগ সম্পর্কে সচেতনতার অভাব রয়েছে এবং তাই নানা ভ্রান্তধারণাও প্রচলিত। প্রতি বছর বিশ্ব মৃগী দিবস পালিত হয়, যাতে মৃগীরোগের ভুল ধারণাগুলো তুলে ধরা হয় এবং রোগের প্রকৃত তথ্য নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। বিশ্ব মৃগী দিবসের ইতিহাস: বিশ্ব মৃগী দিবস পালন শুরু হয় ২০১৫ সালে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সোমবার এ দিনটি পালিত হয়। ২০২৫ সালে এ দিনটি পড়েছে ১০ ফেব্রুয়ারি, তাই দিনটিতে পালন করা হচ্ছে বিশ্ব মৃগী দিবস। এ দিবসটি আয়োজনের জন্য দুটি

    উৎপাদন বাড়লেও ন্যায্যমূল্য পান না কৃষক

    ‘কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে, কৃষি থাকলে প্রাণ থাকবে’—এই উক্তিতে বোঝানো হয়েছে যে, কৃষক ও কৃষিই একটি দেশের অর্থনীতি ও মানুষের জীবনের মূল ভিত্তি। কৃষকরা যদি টিকে থাকে এবং তাদের যথাযথ সম্মান ও ন্যায্যমূল্য দেওয়া হয়, তাহলে দেশ খাদ্য ও অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকবে। কেননা কৃষিই মানুষকে বেঁচে থাকার রসদ সরবরাহ করে। তাই কৃষক ও কৃষির সুরক্ষা সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। ২০১৮ সালের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষার তথ্যমতে, কৃষি খাত মোট শ্রমশক্তির ৪০.৬ শতাংশ জোগান দিয়ে থাকে। দেশের জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১৪.১০ শতাংশ। দেশের অধিকাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। যুগে যুগে কৃষি উৎপাদনের নানা প্রযুক্তিগত উন্নতি সাধিত হলেও কৃষকরা তাদের উৎপাদিত
  • ওমরাহ টিকিটের অস্বাভাবিক দাম কেন

    আসন্ন মাহে রমজান কেন্দ্র করে দফায় দফায় অস্বাভাবিক হারে টিকিটের দাম বাড়ছে। দুই মাস ধরে ওমরাহযাত্রী ও বিদেশগামী কর্মীদের বাড়তি দামে টিকিট কেনার অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মাহে রমজানে ওমরাহ পালনের প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন, এ সুযোগকে কেন্দ্র করেই কিছু অসাধু এয়ারলাইন্স ভুয়া যাত্রী দেখিয়ে টিকিট সংকট সৃষ্টি করে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। যার ফলে ওমরাহযাত্রী ও বিদেশগামী কর্মীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। টিকিটের বাড়তি টাকা জোগাতে হিমশিমে পড়ে যাচ্ছেন যাত্রীরা। এ নিয়ে কিছুদিন আগে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের গন্ডগোল করতে দেখা যায়। জানা যায়, বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর নাম ছাড়া বুকিং দিয়ে ওমরাহ টিকিট বিক্রির সেলস পলিসির দরুন সিন্ডিকেট চক্র ওমরাহ টিকিটের দাম
    সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
    সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ত্রৈমাসিক নতুন দিগন্তের সম্পাদক

    ঐতিহাসিক, তবে কোন অর্থে?

    বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলন ঐতিহাসিক অবশ্যই; কিন্তু কোন অর্থে? সে কি শুধু এই একক অর্থে যে, অত্যন্ত বড় ও রক্তাক্ত এবং অতিশয় তাৎপর্যমণ্ডিত এক ঘটনা ঘটেছিল বায়ান্ন সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে? সেই অর্থেও নিশ্চয়ই, কিন্তু সেই একক অর্থে নয়। ঐতিহাসিক আরও এক দিক দিয়ে; এবং সেইটাই প্রধান দিক। ভাষা আন্দোলনকে একই সঙ্গে লড়তে হয়েছে দুয়ের বিরুদ্ধে। সংস্কৃতিকে চেয়েছে মুক্ত করতে সামন্তবাদের শান্ত কিন্তু কঠিন অবরোধ থেকে, এবং উপনিবেশবাদ-সাম্রাজ্যবাদের নিষ্ঠুর লুণ্ঠনাভিলাষের আবেষ্টন থেকে। এই আন্দোলনকে যখন বলা হয় সাইনবোর্ড বদলানোর, টাইপ-রাইটার ভাঙার এবং অফিস-আদালতে ইংরেজির পরিবর্তে বাংলার হুকুম নামাদি রচনা করার আন্দোলন, তখন দেখি আবার সেই সামন্তবাদী সামান্যতা ও সংকীর্ণতাতেই প্রত্যাবর্তনের ছদ্মবেশী প্রচেষ্টা

    দেশের বাণিজ্যে সুয়েজ খালের প্রভাব

    গণমাধ্যমের খবর, অতি সম্প্রতি সুয়েজ খালের ১০ কিলোমিটারের একটি সম্প্রসারিত এলাকায় জাহাজ চলাচল কার্যক্রম পরীক্ষা-নিরীক্ষা (ট্রায়াল রান) করে দেখেছে সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষ (এসসিএ)। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগির হয়তো এলাকাটি খালের মূল অংশের সঙ্গে যুক্ত করে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর ফলে ওই খালে জাহাজ চলাচল বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এর নিরাপত্তাও জোরদার হবে। তদুপরি এতে জাহাজের ভিড় নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। চলাচলের গতিসীমা বাড়বে। খাল অতিক্রমের সময় অনেকখানি কমে আসবে। অধিকন্তু ওই পথে চলাচলকারী জাহাজগুলো বাতাসের প্রচণ্ড গতি ও বালুঝড় থেকে রেহাই পাবে। আর লাভালাভের দিক থেকে বড় বিষয় হচ্ছে, এতে করে সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষের তথা মিশরের রাজস্ব আয় বহুলাংশে
  • ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০১:০১ পিএম
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর জন্য এক বছরের কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। আপনি কি এই পরিকল্পনা সমর্থন করেন?

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর জন্য এক বছরের কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। আপনি কি এই পরিকল্পনা সমর্থন করেন?

    • সমর্থন করি
    • সমর্থন করি না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ২,৩২৪ জন
    মোট ভোটারঃ ২,৩২৪
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ নেতার উসকানিতে দুই গ্রামের সংঘর্ষ, আহত ৫

ভিন্নরূপে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের

এবার যুক্তরাজ্যেও অবৈধ ভারতীয়দের ধরতে অভিযান শুরু

সিএনজিতে অতিরিক্ত ভাড়া নিলেই ৬ মাসের জেল, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা / মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত

‘হয়তো লড়াইটা দীর্ঘ হবে...’

মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ

কলাবাগানে লুকিয়ে ছিলেন আ.লীগ নেতা আলীম

ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল এএসআইয়ের মরদেহ

আগামী নির্বাচন নিয়ে ইউএনডিপির প্রতিনিধির ভবিষ্যদ্বাণী

১০

কথা বলার সুযোগ নেই আদালতে : দীপংকর

১১

সাগর-রুনি হত্যা / মুখ খুলছেন আসামিরা, আসছে নতুন তথ্য

১২

চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের ১৩ সদস্য ক্লোজড

১৩

চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১৪

সম্ভাবনাময় নতুন বাংলাদেশের শুরু জনগণ দেখিয়ে দিয়েছে : ড. আলী রিয়াজ

১৫

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার কারাগারে 

১৬

অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা সাড়ে ৪ লাখ

১৭

গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ৪ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ

১৮

আদানি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ চায় বাংলাদেশ

১৯

সাগর-রুনি হত্যা / বিচারের দাবিতে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ সমাবেশ

২০
ভালোবাসার ঋতু, প্রেমের কাব্য
‘উদাস হাওয়ায় ফাগুন এল, মন গেয়ে ওঠে গান/ শিমুল-পলাশ রঙে রাঙায়, আগুন জ্বালে প্রাণ/ হৃদয় জুড়ে প্রেমের কাব্য, নতুন দিনের ডাক/ মনের কোণে সুরের ধারা/ বেজে যায় বসন্তের ঢাক। শীতের জড়তা
শেখ হাসিনাকে ‘ফুল স্টপ’ করাতে তৎপর ঢাকা
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাতে সেখানে থেকে কোনো ধরনের বক্তৃতা-বিবৃতি দিতে না পারেন, তা নিশ্চিতে জোর দিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই প্রচেষ্টার অংশ
দুই ডিএনএ নমুনাতেই ‘আটকা’ তদন্ত
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তের দায়িত্বে একযুগ পর এসেছে নতুন কর্তৃপক্ষ। হাইকোর্টের নির্দেশে গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স। এই টাস্কফোর্স গঠনের পর সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ ৬২ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
সংবিধান সংশোধন হবে গণভোটে
সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধানে বারবার কাটাছেঁড়া করে আসছে ক্ষমতাসীনরা। এক্ষেত্রে আবার আদালতকেও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধনে জনগণের মতামত কখনোই মূল্য পায়নি সরকারগুলোর কাছে। বিশেষ করে বিগত আওয়ামী
ভিন্নরূপে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের
ভিন্নরূপে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের
বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ। ধর্ম, বর্ণ, জাতি নির্বিশেষে সব বাঙালিই এ দিনটি পালন করে থাকেন। পহেলা বৈশাখ শুধু একটি উৎসব নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতির একটি শক্তিশালী ধারক-বাহক। তবে আগামী পহেলা বৈশাখ ভিন্নরূপে উদযাপন করার ঘোষণা দিয়েছে ‘ইনকিলাব মঞ্চ’।  সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ উসমান বিন হাদী এ ঘোষণা দেন। ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন- পহেলা বৈশাখের সকালে শাহবাগে আলু ভর্তা ও পেঁয়াজ-মরিচ ভর্তা দিয়ে পান্তা খাবো সবাই। সঙ্গে থাকবে নারিকেল, গুড় ও কাঁঠালি কলা। কালবেলার পাঠকদের জন্য শরীফ উসমান বিন হাদীর ফেসবুক স্ট্যাটাটি তুলে ধরা হলো-  ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে এবার একটা সত্যিকারের বাংলাদেশি বৈশাখ উদযাপন করার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা। এতে ইলিশ-গরু কিছুই থাকবে না। সকালে ইলিশ বা গরু দিয়ে পান্তা খেয়ে মাঠে যাওয়ার সঙ্গতি বাংলাদেশের কৃষকের কোনোকালেই ছিল না। আরবান মিডেল ক্লাস ও ছায়ানট-উদীচীদের চাপিয়ে দেওয়া করপোরেট বাঙালি বাণিজ্যের বিপরীতে আমরা বাংলার আপামর কৃষক-শ্রমিক-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত বৈশাখ উদযাপন করতে চাই। সকালে শাহবাগে আলু ভর্তা ও পেঁয়াজ-মরিচ ভর্তা দিয়া পান্তা খাবো সবাই। গরম ভাতে পানি ঢেলে বানানো পান্তা না এইটা। সঙ্গে থাকবে নারিকেল, গুড় ও কাঁঠালি কলা। শত বছর ধরে বাংলার কৃষকরা যেভাবে খায় আর কী। থাকবে দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা। যেখানে আবহমান বাঙলার দৈনন্দিন জিনিসপত্রের জোগান থাকবে বিরাট। যেমন : রঙিন বাসন, কুলা, ঝুড়ি, হাঁড়ি, হোগলা, শীতল পাটি, তাঁতের গামছা, শাড়ি, লুঙ্গি...  ঐতিহ্যের স্মারক হিসেবে থাকবে নাগরদোলা, বায়োস্কোপ, মোড়ক যুদ্ধ, এক্কাদোক্কা, কানামাছি, হাঁড়িভাঙ্গা ও হাডুডুর আয়োজন। প্রাচীন বাংলার খাবারের সঙ্গে পরিচয় করাব জেন জি-কে। তাদের চেনাবো- বাতাসা, সন্দেস, নকুল, মোয়া, মুড়কি, শনপাপড়ি ও হরেক রকম পিঠাপুলি। পরিবেশিত হবে জারি, বাউল, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি। করপোরেট আধিপত্যে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী হালখাতাকে উদযাপনে ফিরিয়ে আনবো আমরা।  ব্যবসায়ীদের আগের মতো হালখাতার কার্ড বানাতে উৎসাহিত করব। মুসলমান ব্যবসায়ীরা হালখাতায় মিলাদ পড়াবেন। হুজুরকে দিয়ে নতুন টালি খাতায় বিসমিল্লাহ লেখাবেন। দোয়া শেষে গরম জিলাপি খাওয়াবেন। সনাতনী ভাইয়েরা তাদের দোকানে ধর্মীয় রীতি মোতাবেক প্রার্থনা করবেন। শঙ্খ ও ঢাক বাজাবেন। নেমতন্নে আমাদের নিমকি ও মিষ্টি খাওয়াবেন। বিকেলে একটা বৈশাখী র‍্যালি বের করব। তার সামনে থাকবে ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি, পালকি, ঢেঁকি, লাঙল... বাচ্চাদের হাতে থাকবে কাঠ দিয়ে বানানো কাস্তে, কোদাল, নিড়ানি ও বাঁশের ঝুড়ি। মাথায় থাকবে ছোট্ট মাথাল। আরও অনেক কিছুর প্ল্যান আছে। খুব সংক্ষেপে আপনাদের একটু জানিয়ে রাখলাম।  এমন একটা আয়োজনে আপনাদের প্রচুর হেল্প লাগবে আমাদের। প্রচুর হেল্প। বাঙলাকে আমরা কলকাতার কৌলিন্য থেকে মুক্ত করে আপামর জনসাধারণের কাছে ফিরিয়ে দিতে চাই। জমিদারদের প্রতিষ্ঠিত সেজদার রসম থেকে মাথা তুলে আমরা জনতাকেই জমির মালিক বানাতে চাই। স্টেইকবিহীন আপামরের প্রাণের সংস্কৃতিকেই আমরা বাংলার জাতীয় সংস্কৃতি বানাতে চাই। হেল্প করবেন তো আপনারা?
১৭ মিনিট আগে

ডিসেম্বর ধরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন : ইসি সানাউল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে

প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে নিয়োগের দাবিতে আজও শাহবাগে অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে

কোনো অপরাধীকে রাজপথে দেখতে চাই না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে

বিচার বিবেচনা ছাড়া জামিন দেবেন না : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে

ফের দুই বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা 

৫ ঘণ্টা আগে
‘আ.লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচারে গণঅধিকার পরিষদ কোনো আপস করবে না’
‘আ.লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যার বিচারে গণঅধিকার পরিষদ কোনো আপস করবে না’
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা, গণহত্যার বিচার ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদ কোনো আপস করবে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। লিখিত বক্তব্যে রাশেদ খাঁন বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে একেরপর এক আন্দোলন সরকারের স্থিতিশীলতার পথে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ৫ ফেব্রুয়ারি দেশের বিভিন্ন স্থানে বুলডোজার দিয়ে ধানমন্ডি ৩২-সহ সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। যেখানে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, সেখানে কোনো আওয়ামী লীগ নেই। অথচ সচিবালয়, পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবিসহ প্রশাসন ও সরকারের সব সেক্টরে যেসব আওয়ামী সুবিধাভোগী রয়েছে, তারা বহাল তবিয়তে। গণঅভ্যুত্থানের ৬ মাস পরেও সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে এ ধরনের ঘটনা সরকারের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ ও সরকারকে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ফেলানোর শামিল। এতে প্রমাণিত হয় যে, হয় সরকারের প্রত্যক্ষ ইন্ধন/সহযোগিতায় এসব ঘটনা সংগঠিত হয়েছে, অথবা সরকার এসব নিয়ন্ত্রণ করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।  তিনি বলেন, এখন জনগণের মনে প্রশ্ন, সিটি করপোরেশন বা সরকারি বুলডোজার কারা সরবরাহ করল? এই ঘটনার কারণে বাংলাদেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নেতিবাচক বার্তা গেছে। তারা ভাববে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকার বাংলাদেশকে এখনো স্থিতিশীল করতে পারেনি। এতে বিদেশি বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা কমে যেতে পারে  গণঅধিকার পরিষদের এ নেতা আরও বলেন, গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হওয়ার পরে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হয়েছে। কিন্তু আমরা এখনো সেনাবাহিনীর কাছে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের অবস্থান সম্পর্কে জানি না। বড় বড় ডেভিলরা তো পালিয়ে গেছে। ওবায়দুল কাদের ৩ মাস নিরাপদে অবস্থান করার পরেও কেন তাকে গ্রেপ্তার করা যায় নি? আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড ও শেখ পরিবারের সদস্যরা কাদের সহায়তায় দেশ ছেড়েছে? অন্তর্বর্তী সরকার কি এসব তদন্তে কোন কমিটি গঠন করেছে? না করার রহস্য সম্পর্কে আমরা জানতে চাই। অপারেশন ডেভিল হান্টকে আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু এর মাধ্যমে যেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ ও নিরীহ কোন কর্মীসমর্থক হয়রানি না করা হয়। শুধুমাত্র অপরাধীরাই যেন, অপারেশন ডেভিল হান্টের অন্তর্ভুক্ত হয়। অন্যথায় গণগ্রেপ্তার ও গণহয়রানি শুরু হলে সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। এই সুযোগে মামলাবাজি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাও ঘটতে পারে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, দ্রুব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বরং শতাধিক পণ্যের উপর ভ্যাট ট্যাক্স বাড়িয়ে জনগণের পেটে লাথি মারা হয়েছে। সরকার যতোই জনসমর্থন নিয়ে গঠিত হোক না কেন, নিত্যপণ্যের দাম জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে ব্যর্থ হলে জনসমর্থন জনক্ষোভে পরিণত হবে। সামনে পবিত্র মাহে রমজান। মাহে রমজানে নিত্যপণ্যের দাম, লোডশেডিং ও গ্যাসের সংকটের দিকে সরকারকে গভীর মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান করছি। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গণঅধিকার পরিষদ শুরু থেকেই গণহত্যার বিচারে কঠোর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি, বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা, গণহত্যার বিচার ও গণহত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকা মহানগর বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। এ ছাড়া জনগণকে গণহত্যার বিচারে আরও বেশি সম্পৃক্ত করতে দেশব্যাপী আগামী ১২ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করা হবে। এ ছাড়া ১৯ ফেব্রুয়ারি জেলায় জেলায় ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হবে। এসময় গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে ৫ দফা তুলে ধরা হয়- দফাগুলো হলো- ১. জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিগত ১৬ বছরের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আহত, ক্ষতিগ্রস্ত ও শহীদদের সঠিক তালিকা তৈরি, ক্ষতিপূরণ এবং যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা।  ২. জুলাই গণহত্যায় জড়িত বিদেশে পলাতক গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনাসহ সকলকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের রাজনীতি নিষিদ্ধের পদক্ষেপ গ্রহণ করা।  ৩. ফ্যাসিবাদের আমলে উন্নয়নের নামে লুটপাট, অর্থ পাচারে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার নিশ্চিত করা।  ৪. জনআকাঙ্ক্ষার নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাষ্ট্র সংস্কার ও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে কার্যকর সংস্কার নিশ্চিতে অভ্যুত্থানের অংশীজনদের নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা। ৫. বিগত ১৬ বছরে ফ্যাসিস্ট হাসিনার রেজিমে সংগঠিত গুম-খুন  ও ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ভুয়া নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ও উচ্চতর পরিষদ সদস্য ফারুক হাসান, উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, হাবিবুর রহমান রিজু, সহ সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ জিলু খান, আবদুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, যুব ক্রীড়া সম্পাদক ইলিয়াস মিয়া, যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মুনতাজুল ইসলাম প্রমুখ।
২ ঘণ্টা আগে
জনগণ চূড়ান্তভাবে বিরক্ত হওয়ার আগেই দায়িত্বশীলতার প্রমাণ দিন
সরকারের উদ্দেশে এবি পার্টি / জনগণ চূড়ান্তভাবে বিরক্ত হওয়ার আগেই দায়িত্বশীলতার প্রমাণ দিন
বর্তমান সরকার বিএনপির দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল : নীরব
বর্তমান সরকার বিএনপির দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল : নীরব
গাজীপুর জেলা বিএনপির সংশোধিত আহ্বায়ক কমিটি
গাজীপুর জেলা বিএনপির সংশোধিত আহ্বায়ক কমিটি
পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহ্বান আমিনুলের
পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহ্বান আমিনুলের
যে সংস্কার বিভক্তি সৃষ্টি করে, বিএনপি সে সংস্কার চায় না : মির্জা আব্বাস
যে সংস্কার বিভক্তি সৃষ্টি করে, বিএনপি সে সংস্কার চায় না : মির্জা আব্বাস
বিএনপির এক নেতা বহিষ্কার, দুজনের পদ স্থগিত
বিএনপির এক নেতা বহিষ্কার, দুজনের পদ স্থগিত

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা 

নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রেখে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য আগাম মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন।  নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার আগের ১০ শতাংশই রাখা হয়েছে। এতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।  অনুষ্ঠানের শুরুতেই ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান মুদ্রানীতির ওপর একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন। এরপর তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নামিয়ে আনা হবে। সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। গত ডিসেম্বরে যা হয়েছে ১৮ দশমিক ১০ শতাংশ।  এর আগে, গত বছরের ২২ অক্টোবর দেশের মুদ্রানীতির অন্যতম টুল নীতি সুদহার (ব্যাংক রেট) ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশে উন্নীত করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৯ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করে। গত ২৫ আগস্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে এটি ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়। এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে নীতি সুদহার ছিল ৫ শতাংশ। সেসময় থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১০ বার বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদহার। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ভোগাচ্ছে দীর্ঘদিন। নানান পদক্ষেপের সঙ্গে সুদহার বাড়িয়েও তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এরই মধ্যে নীতি সুদহার (রেপো সুদ) আরেক দফা বাড়িয়ে চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতিতে ঘোষণার কথা জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে উদ্যোক্তারা জানান, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানো সম্ভব হবে না, বরং আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর প্রভাব পড়বে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানে। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে পরামর্শ দেন। নীতি সুদহার বাড়িয়ে বিনিয়োগ চাইলে ব্যবসায়ীদের ওপর এর প্রভাব কিছুটা হলেও পড়বে বলে মত দেন তারা। এ পরিস্থিতির মধ্যে গত মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসে। সার্বিক দিক বিবেচনায় এনে নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রাখা হলো।

নতুন গভর্নরের প্রথম মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ

নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রেখে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন, ২০২৫) মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। এটি হবে নতুন গভর্নরের প্রথম মুদ্রানীতি ঘোষণা। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে মুদ্রানীতি নিয়ে আলোচনা হবে। বিনিময় হার ব্যবস্থাপনায় বড় কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত নেই। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসা ও রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল থাকায় এমন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হচ্ছে।  জানা গেছে, বিকেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন। এ সময় আহসান এইচ মনসুর বর্তমান মুদ্রানীতির আওতায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে গতিশীল করতে— বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রচেষ্টাগুলো সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরবেন।  সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ– বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এর প্রধান, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখ্য অর্থনীতিবিদ-সহ অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।  অন্তর্বর্তী সরকারে অধীনে এবং বর্তমান গভর্নরের প্রথম মুদ্রানীতি এটি। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনই সংকোচন থেকে সম্প্রসারণের নীতিতে যাবে না। গত বছর ১৮ জুলাই চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

জলবায়ু সহনশীল মাছচাষে নতুন সম্ভাবনা

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তীব্র ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি স্বাদু পানির মাছচাষের জন্য বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাছ চাষে লাভবান হতে হলে ভালো মানের পোনা ও সঠিক পদ্ধতির প্রয়োজন। কিন্তু উপকূলের মাছচাষিরা নিম্নমানের পোনা ব্যবহার করায় কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন পাচ্ছিলেন না। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জে পুকুরে জলবায়ু সহনশীল মাছচাষের উদ্যোগ নেয় ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি।  গতবছর জুলাই মাসে ব্র্যাকের এডাপটেশন ক্লিনিকের উদ্যোগে জলবায়ু সহনশীল মাছের পোনা হিসেবে দ্রুত বর্ধনশীল জি-৩ রুই, তেলাপিয়া এবং অন্য কার্পজাতীয় মাছের পোনা একটি প্রদর্শনী পুকুরে ছাড়া হয়, যা স্বল্প সময়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং জলবায়ু প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম। কলাপাড়া উপজেলায় নীলগঞ্জ, মহিপুর, চাকামইয়া, লতাচাপলী ইউনিয়নে প্রায় ৮৩টি পুকুরে এসব জলবায়ু সহনশীল মাছের পোনা ছাড়া হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে পুকুরের পানির গুণমান নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়, যাতে মাছের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন নিশ্চিত হয়। এতে সম্পূরক খাদ্যের ব্যবহার কমে আসায় খরচও কমে যায় এবং মাছের উৎপাদন বাড়ে। বিশেষ করে বড় আকারের পোনা ছাড়ার ফলে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, যা লবণাক্ততার প্রভাব পড়ার আগেই বাজারজাত করা সম্ভব হচ্ছে। ফলে চাষিরা লাভবান হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাছচাষে কার্বন নিঃসরণ মূলত সম্পূরক খাদ্য ব্যবহারের মাধ্যমে হয়। তবে জলবায়ু সহনশীল পদ্ধতিতে মাছচাষ করলে পুকুরের প্রাকৃতিক খাদ্য- যেমন ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন ও জুপ্ল্যাঙ্কটনের ওপর নির্ভর করা যায়, যা পরিবেশবান্ধব এবং খরচ সাশ্রয়ী। এ বিষয়ে মাছ চাষি কবির ব্যাপারী বলেন, আগে আমার পুকুরে পাঙ্গাস মাছের চাষ করতাম। কিন্তু মাছের সম্পূরক খাবারের দাম অনেক বেশি থাকায় লাভ হতো না। এখন বড় আকারের পোনা ছাড়ার ফলে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, সম্পূরক খাবার লাগে না, লাভ বেশি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির পরিচালক মো. লিয়াকত আলী পিএইচডি উল্লেখ করেন, ব্র্যাক জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি জলবায়ু সহনশীল মাছ চাষে নতুন পদ্ধতির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, কৃষকদের এসব পদ্ধতির বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল মাছ চাষের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পুরনো মাছ চাষ পদ্ধতিতে নতুনত্ব নিয়ে আসা হয়েছে যাতে কম কার্বন নির্গমন হয় ও বৈশ্বিক উষ্ণতা কমাতেও ভূমিকা রাখতে পারেন স্থানীয় কৃষকরা। স্থানীয় পর্যায়ে সহজেই ভালো মানের পোনা নিশ্চিত করতে মাছচাষিরা জলবায়ু সহনশীল মাছের হ্যাচারি স্থাপনের উদ্যোগ চান।
০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
জলবায়ু সহনশীল মাছচাষে নতুন সম্ভাবনা

‘ঋণের ভারে রুগ্ন তিন-চতুর্থাংশ হিমাগার’

বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএসএ) সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেছেন, সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য পরিচালনা ব্যয় বহন করতে না পেরে এর মধ্যে তিন-চতুর্থাংশ অর্থাৎ ৩০০-এর মতো হিমাগার রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর পুরানা পল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। সংগঠনটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন বিসিএসএর সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী। এ সময় সংগঠনটির জেষ্ঠ্য সহসভাপতি, সহসভাপতি ও পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে মোস্তফা আজাদ চৌধুরী জানান, সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য পরিচালনা ব্যয় বহন করতে না পেরে এর মধ্যে তিন-চতুর্থাংশ অর্থাৎ ৩০০-এর মতো হিমাগার রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এদের মধ্যে কিছু হিমাগার ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, সব খরচ হিসাব করে চলতি বছর যৌক্তিকভাবে হিমাগারের ভাড়া আট টাকা করা হয়েছে। বর্তমান উচ্চ ঋণের সুদহার, বিদ্যুৎবিল, মজুরিসহ অন্যান্য খরচ যেভাবে বেড়েছে তাতে ভাড়া কমানোর সুযোগ নেই। তবে সরকার ঋণের সুদহার ও বিদ্যুত বিল কমানোসহ কিছু সহায়তা দিলে ভাড়া কমানো সম্ভব। গত এক বছরে সুদ হার ১৫ শতাংশ ও অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুৎ বিল বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ছাড়া হিমাগারে আলু আনা-নেওয়া (লোডিং-আনলোডিং), কর্মীদের বেতনভাতাসহ আনুষঙ্গিক সব খরচই বেড়েছে। এসব ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে এ বছর আলু সংরক্ষণে কেজিপ্রতি ভাড়া দাঁড়ায় ৯ টাকা ৬২ পয়সা। তবে আলুচাষি ও আলু সংরক্ষণকারী ব্যবসায়ীদের আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনায় ভাড়া ৮ টাকা নির্ধারণ করেছে সমিতি। এ ভাড়া যৌক্তিক কি না তা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যাচাই করতে পারে। মোস্তফা আজাদ বলেন, গত বছর হিমাগার ভাড়া প্রতি কেজিতে ৭ টাকা ছিল। কিন্তু এ তথ্য গোপন রেখে এবং হিমাগার পরিচালন ব্যয় বিবেচনায় না নিয়ে কিছু মধ্যস্বত্বভোগী মনগড়া বক্তব্য ও কর্মসূচি দিচ্ছে। এ প্রসঙ্গে একটি ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি জানান, হিমাগারে ৫০ কেজির বস্তায় আলু সংরক্ষণের বিষয়ে আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। গত বছর কেজিপ্রতি সাত টাকা করে ৫০ কেজির বস্তার ভাড়া নেওয়া হয় ৩৫০ টাকা। তবে দেখা গেছে, অতীতে অনেক ব্যবসায়ী এ নিয়ম না মেনে ৭০ থেকে ৭২ কেজি আলু বস্তায় ভরে হিমাগারে রেখেছেন। তারাও ভাড়া দিয়েছেন ৩৫০ টাকা করে। সে হিসেবে তাদের কেজিতে ব্যয় হয়েছে পাঁচ টাকার মতো। এবার এ ধরনের অনিয়ম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ কারণেই একটি মহল অপপ্রচার ও ভাড়া কমানোর আন্দোলন করছে। সংবাদ সম্মেলনে হিমাগার মালিকরা জানান, বস্তায় ১৫ থেকে ২২ কেজি আলু বেশি রাখায় তারা এতদিন এসবের ভাড়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আবার এ কারণে হিমাগারের আলুর ধারণক্ষমতাও ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমে যায়। এতে ১০ হাজার টনের একটি হিমাগারে বছরে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি হয় তাদের। এসব কারণে চারশ হিমাগারের মধ্যে প্রায় তিনশ হিমাগারই রুগ্ন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আরও বেশ কিছু হিমাগার ঋণখেলাপিতে পরিণত হয়েছে। হিমাগার মালিকরা আরও জানান, দেশে আলুর চাহিদা প্রায় ৯০ লাখ টন। এর মধ্যে হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৪৫ লাখ টনের মতো। চলতি বছর আলু উৎপাদন হতে পারে ১ কোটি ২০ লাখ টনের মতো। সে হিসেবে বিপুল পরিমাণে আলু হিমাগারের বাইরে থাকবে এবং পণ্যটির দাম সেভাবে বাড়বে না। এতে কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। এমন বাস্তবতায় উদ্বৃত্ত আলু রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। হিমাগার ভাড়া কৃষকদের সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পাঁচটি দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। এগুলো হচ্ছে- ঋণের সুদহার ১৭ শতাংশ (দণ্ডসুদসহ) থেকে কমিয়ে ৭ শতাংশ করা, বিদ্যুৎ বিলের ইউনিটপ্রতি খরচ কমিয়ে ৫ টাকা করা, হিমগারের বিভিন্ন ব্যয়ের ওপরে ভ্যাট ও উৎসে কর প্রত্যাহার করা এবং ঋণের কিস্তি পরিশোধের সময় তিন মাসের পরিবর্তে বাৎসরিক করা। একই সঙ্গে হিমাগার খাতকে কৃষিশিল্প ঘোষণা করা।
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
‘ঋণের ভারে রুগ্ন তিন-চতুর্থাংশ হিমাগার’

ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশ‌মিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সবশেষ ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৬৭ কোটি ডলার পরিশোধ কারার পর রিজার্ভ কমে ২০ বিনিয়ন ডলারে নেমে যায়। পরে ২২ জানুয়ারি ফের কমে রিজার্ভ; ওই সময় গ্রস রিজার্ভ দাড়ায় ২৫ দশমিক ২২১ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে অর্থাৎ ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলানে নেমে যায়। গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়নের ডলারের নিচে নামে। সে সময় বৈদেশিক ঋণ ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়। আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন গভর্নর এসে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছে। আবার বিভিন্ন সোর্স থেকে ডলার যোগানের চেষ্টা করছে। তবে আগের দায় পরিশোধ করতে গিয়ে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে কাছে উঠানামা করছে।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
ফের ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ
আ.লীগ নেতার উসকানিতে দুই গ্রামের সংঘর্ষ, আহত ৫
আ.লীগ নেতার উসকানিতে দুই গ্রামের সংঘর্ষ, আহত ৫
মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা / মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত
মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ
মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ
ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল এএসআইয়ের মরদেহ
ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল এএসআইয়ের মরদেহ
চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের ১৩ সদস্য ক্লোজড
চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের ১৩ সদস্য ক্লোজড
চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ৪ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ৪ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ
অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা সাড়ে ৪ লাখ
অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা সাড়ে ৪ লাখ
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

এবার যুক্তরাজ্যেও অবৈধ ভারতীয়দের ধরতে অভিযান শুরু

এবার অবৈধ ভারতীয়দের ধরতে অভিযান শুরু করেছে যুক্তরাজ্য। দেশটিতে অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে খুঁজে খুঁজে অভিযান চালানো হচ্ছে। এজন্য ভারতীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নিশানা করা হয়েছে।  বুধবার ( ১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের লেবার সরকার ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির অনুকরণে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে। এই অভিযানে ভারতীয় রেস্তোরাঁ, নেল বার, কনভেনিয়েন্স স্টোরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নিশানা করা হয়েছে।  স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত জানুয়ারিতে ৮২৮টি স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে। এটি গত বছরের তুলনায় ৪৮ শতাংশ বেশি। এ সময় ৬০৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় ৭৩ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে উত্তর ইংল্যান্ডের হামবারসাইডে একটি ভারতীয় রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে গ্রেপ্তার ও ৪ জনকে আটক করা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কুপার বলেন, অভিবাসন নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং প্রয়োজনে কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। অনেক দিন ধরে নিয়োগকর্তারা অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগ ও শোষণ করে আসছে, কিন্তু কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এটি শুধু ঝুঁকিপূর্ণ চ্যানেল পারাপারকে উৎসাহিত করছে না, বরং দুর্বল মানুষের শোষণ, অভিবাসন ব্যবস্থা এবং অর্থনীতির ক্ষতি করছে। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সরকার অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার চাপে রয়েছে। এজন্য তারা ট্রাম্পের মতো সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে দেখাচ্ছে কীভাবে অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠাতে বিমানে তোলা হচ্ছে। গত জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ১৯ হাজারের বেশি অপরাধী ও অবৈধ অভিবাসীকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।  স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে ভিয়েতনাম ও আলবেনিয়ায় প্রচারণা চালাচ্ছে। এসব প্রচারণায় অবৈধভাবে যুক্তরাজ্যে অনুপ্রবেশকারীদের বাস্তব গল্প তুলে ধরা হচ্ছে।  অভিবাসীরা ঋণ, শোষণ এবং প্রতিশ্রুতির চেয়ে ভিন্ন জীবনের মুখোমুখি হচ্ছে। গত বছরের জুলাই থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত অবৈধ কর্মসংস্থান ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেড়েছে। এ সময় এক হাজার ৯০টি সিভিল পেনাল্টি নোটিশ জারি করা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে নিয়োগকর্তাদের প্রতি শ্রমিকের জন্য ৬০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। এদিকে, লেবার সরকারের নতুন ‘বর্ডার সিকিউরিটি, অ্যাসাইলাম অ্যান্ড ইমিগ্রেশন বিল’ সংসদে পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এই বিলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে আরও বেশি ক্ষমতা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে, যাতে তারা অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে। তবে বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি এই বিলকে ‘দুর্বল’ বলে আখ্যায়িত করে আরও কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছে।  
আদানি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ চায় বাংলাদেশ
আদানি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ আকৃতি বদলাচ্ছে, অবাক করা তথ্য দিলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ আকৃতি বদলাচ্ছে, অবাক করা তথ্য দিলেন বিজ্ঞানীরা
পুতিনের দুই শর্ত মানলেই বন্ধ হবে ইউক্রেন যুদ্ধ
পুতিনের দুই শর্ত মানলেই বন্ধ হবে ইউক্রেন যুদ্ধ
বিমানবন্দরে ২ বিমানের সংঘর্ষ
বিমানবন্দরে ২ বিমানের সংঘর্ষ
হার্ট অ্যাটাক করেও যুবক বললেন, এখনই অফিস যেতে হবে  
হার্ট অ্যাটাক করেও যুবক বললেন, এখনই অফিস যেতে হবে  
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের তাণ্ডব, বাস্তুচ্যুত ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের তাণ্ডব, বাস্তুচ্যুত ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি
কিম কার্দাশিয়ান ও কাইলি জেনারকে অনুসরণ করেন নুসরাত ফারিয়া
কিম কার্দাশিয়ান ও কাইলি জেনারকে অনুসরণ করেন নুসরাত ফারিয়া
বিজ্ঞাপনে ব্যস্ত মিম
বিজ্ঞাপনে ব্যস্ত মিম
‘সমধর্মিতা’ নিয়ে হাজির দ্য রোভার 
‘সমধর্মিতা’ নিয়ে হাজির দ্য রোভার 
আসিফ আকবরের ‘কষ্ট ভীষণ’
আসিফ আকবরের ‘কষ্ট ভীষণ’
বড় পর্দায় লাক ফেভার করে না : প্রভা
বড় পর্দায় লাক ফেভার করে না : প্রভা
২১ ফেব্রুয়ারি ঋত্বিকের ‘পরিচয় গুপ্ত’
২১ ফেব্রুয়ারি ঋত্বিকের ‘পরিচয় গুপ্ত’
আসছে হাবিবের ‘পাগল হাওয়া’
আসছে হাবিবের ‘পাগল হাওয়া’
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের ম্যাচে কারা আম্পায়ার?
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশের ম্যাচে কারা আম্পায়ার?
ম্যান সিটি বনাম রিয়াল মাদ্রিদ: নতুন ‘এল ক্লাসিকো’?
ম্যান সিটি বনাম রিয়াল মাদ্রিদ: নতুন ‘এল ক্লাসিকো’?
জ্যোতিদের জন্য নতুন কোচ খুঁজে পেয়েছে বিসিবি
জ্যোতিদের জন্য নতুন কোচ খুঁজে পেয়েছে বিসিবি
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নিশ্চিত করেছে যে অভিজ্ঞ স্থানীয় কোচ সারোয়ার ইমরান বাংলাদেশ নারী দলের প্রধান কোচ হিসেবে হাসান তিলকারত্নের জায়গায় দায়িত্ব নিচ্ছেন। এর আগে ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে ইমরান হাসানের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন। বিসিবি সভাপতি ফারুক মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) নিশ্চিত করেছেন যে স্থানীয় কোচদের জাতীয় পর্যায়ে সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ইমরানকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ‘আমরা জাতীয় নারী দলের প্রধান কোচ হিসেবে ইমরানকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যেহেতু হাসান চলে যাওয়ার পর পদটি খালি ছিল,’ বলেন বিসিবি সভাপতি ফারুক। ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই চেষ্টা করছি স্থানীয় কোচদের সুযোগ করে দিতে। যদি আমরা তাদের দায়িত্ব না দিই, তাহলে কিভাবে জানব তারা কেমন কাজ করছেন? আমরা ইতোমধ্যেই সালাউদ্দিনকে জাতীয় পুরুষ দলের কোচিং স্টাফে অন্তর্ভুক্ত করেছি এবং ভবিষ্যতে আরও কয়েকজনকে যুক্ত করতে চাই,’ তিনি যোগ করেন। সারোয়ার ইমরান বাংলাদেশের অভিজ্ঞ কোচদের একজন। তিনি ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট ম্যাচে প্রধান কোচ ছিলেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলের প্রধান কোচ হিসেবে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কাজ করেছেন। নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে সরাসরি জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ নারী দল এখন বাছাইপর্বে খেলবে। ২০২৫ নারী বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পেতে হলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল অন্তত আরও একটি জয়। পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের সমান ২১ পয়েন্ট থাকলেও, বেশি ম্যাচ জেতার কারণে (নিউজিল্যান্ড ৯, বাংলাদেশ ৮) কিউইরা সরাসরি বিশ্বকাপে জায়গা পেয়েছে। এখন বাছাইপর্বে বাংলাদেশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে লড়তে হবে। সেখান থেকে সেরা দুটি দল ২০২৫ নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলার সুযোগ পাবে।
আজ টিভিতে দেখা যাবে যেসব খেলা  
আজ টিভিতে দেখা যাবে যেসব খেলা  
বুমরাহ খেলবেন কি না, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১১ ফেব্রুয়ারি
বুমরাহ খেলবেন কি না, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১১ ফেব্রুয়ারি
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X