বাংলাদেশকে অন্য দেশের চোখ দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র : মার্কিন কর্মকর্তা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশের চোখ দিয়ে দেখে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।  আইপিএস ও বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস। ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ কে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশকে নানাভাবে সহায়তা করা হচ্ছে। আইপিএসের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাড়তি পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি আগের সহযোগিতাগুলো এগিয়ে নিয়ে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, চীনের মতো কয়েকটি দেশ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এমনকি ভবিষ্যতেও জোর খাটাতে পারে। যেটা দক্ষিণ চীন ও তাইওয়ানের ক্ষেত্রে ঘটেছে। আইপিএসের ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের আধিপত্যপাদী আচরণ দেখতে চাই না। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন অংশে কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের মতো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে।  ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, আইপিএসের মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখবেন বিশ্বের বাণিজ্যের বড় অংশটা হয় এই অঞ্চলজুড়ে। অর্থনৈতিক উন্নয়নও হচ্ছে এই অঞ্চল ঘিরে। তাই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অবাধ ও মুক্ত ভবিষ্যৎ, অর্থনীতি এবং সমৃদ্ধির স্বার্থের বিষয়গুলোতেই জোর দেওয়া হচ্ছে। 
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

বাইডেনের গাজা নীতির প্রতিবাদে মার্কিন কর্মকর্তা শেলিনের পদত্যাগ
টানা প্রায় ছয় মাস ধরে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাত চলছে। চলমান এই সংঘাতে সরাসরি ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গাজায় আগ্রাসন চালাতে ইসরায়েলে দ্রুততার সঙ্গে অস্ত্রও সরবরাহ করছে দেশটি। অন্যদিকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের বিষয়েও যুক্তরাষ্ট্র নীরব। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গাজা নীতির প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মানবাধিকার কর্মকর্তা অ্যানেল শেলিন। শেলিন বুধবার ওয়াশিংটন পোস্টকে এক সাক্ষাৎকারে তার পদত্যাগের ঘোষণা দেন। শেলিন মার্কিন এই সংবাদপত্রকে বলেন, ‘আমি সত্যিই আমার কাজ আর করতে পারিনি। মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে।’
২৯ মার্চ, ২০২৪

গাজার দক্ষিণাঞ্চলে পানি ছেড়েছে ইসরায়েল : মার্কিন কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনে একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এর মধ্যেই গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে পানি ছেড়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেইক সুলিভান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে তিনি জানিয়েছেন, ইসরায়েলি কর্মকর্তারা তাকে অবহিত করেছেন যে গাজার দক্ষিণাঞ্চলের পানির পাইপগুলো আবার সচল করা হয়েছে। গত শনিবার ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস সদস্যরা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে ব্যাপক হত্যাকাণ্ড চালান। তাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহতের সংখ্যা এরই মধ্যে ১ হাজার ৪০০ ছাড়িয়েছে। হামাসের হামলার প্রতিবাদে শনিবারই গাজায় বোমাবর্ষণ শুরু করে ইসরায়েল। তাদের টানা ৯ দিনের বোমা হামলায় ২ হাজার ৩০০ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাস হামলা চালানোর পরপরই গাজায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। পরে সোমবার গাজা সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ করার ঘোষণা দিয়ে সেখানে পানি, খাবার ও গ্যাস সরবরাহও বন্ধ করে দেয়।
১৫ অক্টোবর, ২০২৩

রাতে ঢাকায় আসছেন মার্কিন কর্মকর্তা নেফিউ, কী নিয়ে আলোচনা?
আজ রোববার রাতে ঢাকায় আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বয়কারী রিচার্ড নেফিউ।  গত বছর বৈশ্বিক দুর্নীতি দমনবিষয়ক সমন্বয়কের দায়িত্ব গ্রহণের পর বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল সফরে করেন রিচার্ড নেফিউ। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে সফরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে আসছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর উপদেষ্টা পর্যায়ের এ কর্মকর্তার কাজ হচ্ছে অর্থ পাচার রোধ ও দুর্নীতি দমন বিষয়ক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা। তারই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সফরে আসছেন তিনি।  আরও পড়ুন : বাংলাদেশ সফরে আসছেন একাধিক উচ্চপদস্থ মার্কিন কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফরকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, পররাষ্ট্র সচিবসহ দুর্নীতি দমন নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে রিচার্ড নেফিউর।  পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, রিচার্ড নেফিউর বাংলাদেশ সফরটি সৌজন্যমূলক। তাদের পক্ষ থেকে কয়েকটি বৈঠকের আগ্রহ দেখানো হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে তার।  আরও পড়ুন : রাতে ভারত যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী দুই মাসে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি প্রতিনিধি দলের ঢাকায় নিয়মিত ফোরামে যোগ দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে প্রতিরক্ষা সংলাপ এবং টিকফা পরিষদের বৈঠক প্রায় চূড়ান্ত। তবে নিরাপত্তা সংলাপ ঢাকায় হওয়ার কথা থাকলেও দিনক্ষণ চূড়ান্তকরণের আলোচনা এখনও চলছে। ঢাকা-ওয়াশিংটন প্রকাশ্য টানাপোড়েনের মধ্যেই গত মাসে বাংলাদেশ সফর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। তার সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু। উন্নয়ন সহযোগী যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার, গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শ্রম অধিকারের মতো ইস্যুগুলোতে সরব থেকেছে সবসময়। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে মার্কিন চাপও নতুন নয়। তবে ২০২১ সালে র‌্যাবের ওপর দেওয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এতদিনেও তুলে না নেওয়া ও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের তৎপরতাসহ নানা কারণে বাইডেন প্রশাসনের প্রতি প্রকাশ্যেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সরকার। মে মাসে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন নিশ্চিতের তাগিদ দিয়ে নতুন ভিসানীতি ঘোষণায় দু’দেশের সম্পর্কের মধ্যে যেন নতুন দেয়াল ওঠে। সরকার বারবার গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যাপারে আশ্বস্ত করলেও নানাভাবে ঢাকাকে চাপে রাখছে ওয়াশিংটন। এমনও অভিযোগ আছে, মার্কিন মদদে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচনকালীন সরকারের একদফা দাবিতে মাঠে নেমেছে। এদিকে সংবিধান মেনে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে অনড় ক্ষমতাসীনরা।  
০৬ আগস্ট, ২০২৩

বাংলাদেশ সফরে আসছেন একাধিক উচ্চপদস্থ মার্কিন কর্মকর্তা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা কাছাকাছি সময়ে ঢাকা সফর করতে পারেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বয়কারী রিচার্ড ন্যাপিউ আসছেন আজ রোববার রাতে। দুর্নীতি দমন বিষয়ে আলোচনার জন্য আসছেন তিনি। চলতি মাসের দ্বিতীয়ার্ধে প্রতিরক্ষা সংলাপে যোগ দিতে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো প্যাসিফিক কমান্ডের কৌশলগত পরিকল্পনা ও নীতিবিষয়ক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল টমাস জেমস। তা ছাড়া আগামী মাসের প্রথমার্ধে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতার রূপরেখা চুক্তি (টিকফা) সংক্রান্ত পরিষদের বৈঠকে যোগ দিতে আসার কথা রয়েছে মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিন্চের।  আরও পড়ুন : বাংলাদেশ নিয়ে একদিনে দুই আন্তর্জাতিক সংস্থার কঠোর বিবৃতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী দুই মাসে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি প্রতিনিধি দলের ঢাকায় নিয়মিত ফোরামে যোগ দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে প্রতিরক্ষা সংলাপ এবং টিকফা পরিষদের বৈঠক প্রায় চূড়ান্ত। তবে নিরাপত্তা সংলাপ ঢাকায় হওয়ার কথা থাকলেও দিনক্ষণ চূড়ান্তকরণের আলোচনা এখনও চলছে। ঢাকা-ওয়াশিংটন প্রকাশ্য টানাপোড়েনের মধ্যেই গত মাসে বাংলাদেশ সফর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। তার সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।  আরও পড়ুন : এবার বাংলাদেশ নিয়ে কড়া বিবৃতি হিউম্যান রাইটস ওয়াচের   উন্নয়ন সহযোগী যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার, গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শ্রম অধিকারের মতো ইস্যুগুলোতে সরব থেকেছে সবসময়। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে মার্কিন চাপও নতুন নয়। তবে ২০২১ সালে র‌্যাবের ওপর দেওয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এতদিনেও তুলে না নেওয়া ও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের তৎপরতাসহ নানা কারণে বাইডেন প্রশাসনের প্রতি প্রকাশ্যেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সরকার। মে মাসে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন নিশ্চিতের তাগিদ দিয়ে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণায় দু’দেশের সম্পর্কের মধ্যে যেন নতুন দেয়াল ওঠে। সরকার বারবার গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যাপারে আশ্বস্ত করলেও নানাভাবে ঢাকাকে চাপে রাখছে ওয়াশিংটন। এমনও অভিযোগ আছে, মার্কিন মদদে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচনকালীন সরকারের একদফা দাবিতে মাঠে নেমেছে। এদিকে সংবিধান মেনে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে অনড় ক্ষমতাসীনরা।  এ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, নির্বাচনের ছয় মাস বাকি থাকায় সব সফরকেই নির্বাচনকেন্দ্রিক সফর হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভারত মহাসাগর, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক অবস্থান ও গুরুত্বের পুরো সুফল কাজে লাগাতেই মূলত যুক্তরাষ্ট্রসহ বন্ধুদেশগুলো এদেশে একটি ভালো নির্বাচন চায়। যাতে সামনের দিনে ইন্দো-প্যাসিফিক, আঞ্চলিক কানেক্টিভিটির মতো বড় উদ্যোগগুলো গণতন্ত্র ও সুশাসনের অভাবে বাস্তবায়নে যেন বাধাগ্রস্ত না হয়। তারা অংশীদারত্বটা আরও শক্তিশালীই করতে চায়। বাংলাদেশ চীন, রাশিয়া, ইন্দো-প্যাসিফিক ইস্যুতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট বলেছে। অর্থনৈতিক কাঠামোতে থাকবে, কোনো নিরাপত্তা বলয়ে না, বাংলাদেশের এই দৃঢ় অবস্থানও সবার জানা। তাদের মূল চিন্তা- যাতে বাংলাদেশ অন্য কোনো বলয়ে ঝুঁকে না যায়। পদ্মা সেতু তো দৃষ্টান্ত হয়েই আছে। তারা একই রকম ভুল পদক্ষেপে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব হারাতে চায় না।  
০৬ আগস্ট, ২০২৩
X