Sat, 01 Jun, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
এইচএসসি পরীক্ষা পেছানো নিয়ে যা জানা গেল
৫ ঘণ্টা আগে
দাফনের ১৫ বছর পরও অক্ষত মরদেহ
৫ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎস্পর্শে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
৫ ঘণ্টা আগে
ভোট নিয়ে অভিযোগ, প্রতিকার চাইলেন আ.লীগ নেতা
৬ ঘণ্টা আগে
এবার টানা ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
৬ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০১ জুন ২০২৪, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০১ জুন ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০১ জুন ২০২৪, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
নতুন রূপে চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়াম
ঘাসের পর ঘাস। সবুজের পর সবুজ। দূর থেকে দেখে মনে হবে কোনো সবুজ প্রান্তর। প্রাকৃতিক কোনো নয়নাভিরাম আঙিনা। কোনো সবুজ আঙিনা নয়, এটি নগরের প্রাণকেন্দ্র কাজির দেউড়ি মোড়ের আউটার স্টেডিয়াম। নতুন রূপ ধারণ করেছে মাঠটি। কিছুদিন আগেও যে মাঠটি দেখে মনে হতো পরিত্যক্ত কোনো মাঠ কিংবা ট্রাক টার্মিনাল। এটি এখন পুরোদমে সবুজ মাঠ, খেলার আঙিনা। ফলে খেলা মাঠে খেলাই ফিরছে। এখন আর হবে না মেলা। ২০২৩ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর আউটার স্টেডিয়াম উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। জানা যায়, এক সময়ের পরিত্যক্ত ডোবা, বালুর মাঠ, গাড়ির গ্যারেজ, টং দোকানের আর অস্তিত্ব নেই। অবৈধ সব স্থাপনাও উচ্ছেদ হয়েছে। ছিল ট্রাক ও ভ্যানগাড়ি রাখার স্থান। কিন্তু এখন সেখানে দেওয়া হয়েছে নতুনত্ব। চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে এক কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের মাঠের মধ্যে ৮ হাজার বর্গফুটে হবে ফুটবল খেলার মাঠ। এই মাঠকে খেলাধুলার জন্য তৈরি করা হচ্ছে। ঘাস লাগানো হচ্ছে। ঘাসগুলো বড় করতে নিয়মিত পানি ছিটানো হচ্ছে। মাঠের সামান্য অংশের কাজ বাকি, সেখানেও কয়েকদিনের মধ্যে ঘাস লাগানোর কাজ শেষ হবে। চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, আমরা চাই খেলার মাঠে খেলাই হোক। তাই আউটার স্টেডিয়ামে আর কোনো মেলা হতে পারবে না। নতুন আঙ্গিক দেওয়ার পর এখানে নিয়মিত খেলাই হবে। এর মাধ্যমে মাঠটির অতীত ঐতিহ্য ফিরে আনা হচ্ছে। জানা যায়, আউটার স্টেডিয়ামের নকশা করেছেন স্থপতি আশিক ইমরান। তবে অনুযায়ী গৃহীত পরিকল্পনার অনেক কাজই এখনো বাকি। নকশায় আছে- মাঠের চারপাশে ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিস, ভলিবলসহ নানা খেলাধুলার জন্য ব্লক থাকবে। সুইমিং পুলের দেওয়ালের দিকে হবে নেট প্র্যাকটিস ব্লক। স্টেডিয়ামের গ্যালারির দিকে ১৫০ থেকে ২০০ লোকের বসার জন্য গ্যালারি এবং সার্কিট হাউস প্রান্ত ও নুর আহমদ চৌধুরীর প্রান্তে হবে ওয়াকওয়ে। এ ছাড়া বাকি জায়গায় টয়লেট সুবিধা, ড্রেসিংরুম এবং বসার জায়গা থাকবে। চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, আউটার স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ সম্পন্ন হবে দুই ধাপে। মাঠের চারপাশে ফেন্সিং দিয়ে প্রথম ধাপের কাজ শুরু করেছে টেন্ডারের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া প্রতিষ্ঠান। আসন্ন বর্ষার আগেই বেশকিছু কাজের অগ্রগতি হবে। দীর্ঘদিন ধরে দখলদারদের হাতে থাকা এই স্টেডিয়াম খেলার উপযোগী করে নান্দনিকভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে, হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা হবে। সংস্কারের পর এই মাঠে খেলতে টাকা দিতে হবে না। তবে শৃঙ্খলার জন্য একটি সূচি অনুসরণ করা হবে। প্রসঙ্গত, এর আগে আউটার স্টেডিয়াম এলাকায় দুই পাশে গড়ে ওঠা স্থাপনা উচ্ছেদ করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। খেলার মাঠ দখলমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার অংশ হিসেবে এই উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানো হয়। এক সময় সারা বছরই আউটার স্টেডিয়াম দখলে থাকতো মেলাসহ বিভিন্ন ইভেন্ট আয়োজনের জন্য। সেই মাঠের সংস্কার কার্যক্রমে খুশি ক্রীড়াপ্রেমীরা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ সর্বস্তরের মানুষ এই মাঠকে খেলার উপযুক্ত করতে আন্দোলন করেছেন। যার ফলশ্রুতিতে সংস্কার হচ্ছে মাঠটি। ক্রীড়া সংগঠকরা বলছেন, চট্টগ্রামে একে একে অনেক খেলার মাঠ হারিয়ে গেছে। সেখানে গড়ে উঠেছে স্থাপনা। আউটার স্টেডিয়াম থেকে গড়ে ওঠেছে দেশসেরা অনেক ক্রীড়াবিদ। খেলতে না পারলে খেলোয়াড় তৈরি হবে কীভাবে। অথচ সাবেক জাতীয় ফুটবলার আশীষ ভদ্র এ মাঠে খেলেছেন। জাতীয় ক্রিকেট দলের মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, ইকবাল খান, আকরাম খান, নুরুল আবেদীন নোবেল, ফজলে রাব্বী রুবেল, নাফিস ইকবাল, আফতাব আহমেদ, নাজিম উদ্দিন, তামিম ইকবালের মতো ক্রিকেটাররা এই মাঠে খেলে তাদের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেন। স্টার যুব টুর্নামেন্ট এবং স্টার সামার টুর্নামেন্টও এ মাঠে আয়োজন করা হতো। মাঠের চারদিকে প্রচুর দর্শক খেলা উপভোগ করতেন। কলকাতা ইস্ট বেঙ্গল টিমও খেলে গিয়েছিল এ মাঠে। চট্টগ্রামের ক্রীড়াপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু আউটার স্টেডিয়াম নতুন রূপে ফিরছে- এটা সুসংবাদ।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪
আরও
X