শিক্ষক নিয়োগে কোনো কম্প্রোমাইজ করা যাবে না : চবি উপাচার্য
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর আবু তাহের বলেছেন, শিক্ষক নিয়োগে কোনো কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। কারণ একজন শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি তিনি ভালো শিক্ষক না হন তাহলে ৪০টি বছর জাতির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। রোববার (২১ এপ্রিল) রাত ৯টায় এক সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। অধ্যাপক আবু তাহের আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়তে এবং প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়কে সুচারুরূপে তৈরি করতে হবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হালদা ফুটবল টুর্নামেন্টে টিম সাউথ পাহাড়তলী চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) এক নম্বর দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড হাটহাজারী উপজেলার চৌধুরীহাট-ফতেয়াবাদ কলেজ সংলগ্ন মাঠে বিজয়ী দলের সদস্যদের অভ্যর্থনা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন তিনি। চসিক এক নম্বর দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড কাউন্সিলর গাজী শফিউল আজিমের সভাপতিত্বে উক্ত সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মো. আবু তাহের, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এসএম রাশেদুল আলম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ ইউনুছ গণি চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইবুনাল আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. শামীম, হাটহাজারী পৌর প্রশাসক আলহাজ মঞ্জুরুল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর আলী আজগর চৌধুরী, অধিনায়ক জাহেদ পারভেজ চৌধুরী, টিম ম্যানেজার এমএ হোসেন খোকাসহ সংবর্ধিত খেলোয়াড়রা।  অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও এ এফ রহমান হলের সদ্য নবনিযুক্ত প্রভোস্ট ডক্টর আলী আরশাদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের সদস্য সচিব মো. শাহজাহান রশীদ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও একজন ক্রীড়ামোদী। তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেছেন, ‘আমরা খেলাধুলাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি এজন্য যে, তরুণ প্রজন্ম যত বেশি এতে অংশ নেবে ততটাই তাদের মনমানসিকতা আরও ভালো হবে।
২২ এপ্রিল, ২০২৪

চবি উপাচার্য হলেন অধ্যাপক আবু তাহের
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য নিযুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে ডেপুটেশনে কর্মরত চবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৭৩ এর ১২(২) ধারা অনুযায়ী এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাময়িক সময়ের জন্য ড. মো. আবু তাহেরকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করে। যোগদানের তারিখ থেকে তার এ নিয়োগ কার্যকর হবে।    ২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ইউজিসিতে ডেপুটেশনে যোগদানের পূর্বে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি লিয়েনে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেপুটেশনে ট্রেজারার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়াও তিনি জীবন বিমা করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে কিছুদিন দায়িত্ব পালনসহ পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।   ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার বাবুনগর গ্রামে জন্মগ্রহণকারী অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের পড়ালেখার হাতেখড়ি বাবুনগর প্রাইমারি স্কুলে। অতঃপর তিনি কাঞ্চনা হাইস্কুল, চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইনহা বিশ্ববিদ্যালয় (দক্ষিণ কোরিয়া) ও টেক্সাস এএন্ডএম বিশ্ববিদ্যালয়ে (যুক্তরাষ্ট্র) পড়াশোনা করেছেন। তিনি অনার্স (১৯৮২) ও মাস্টার্স (১৯৮৩) উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। কর্মজীবনের শুরুতে প্রফেসর আবু তাহের ১৯৮৫ সালে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। পরে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ২০০৪ সালে ওই বিভাগে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন।  দীর্ঘ কমর্জীবনে তিনি সফলতার সঙ্গে অধ্যাপনাসহ গবেষণায় সুখ্যাতি অর্জন করেন। তার রচিত ব্যবসায় প্রশাসনবিষয়ক ১৭টি বই অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ে পাঠ্য হিসেবে বিবেচিত। দেশে-বিদেশে তার প্রকাশিত প্রবন্ধের সংখ্যা ১০৭ এর অধিক। এমফিল/পিএইচডি গবেষণা সম্পন্নকারী ২৫ জন গবেষকের গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক/কনভেনর/থিসিস এক্সামিনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন যা আজও অব্যাহত আছে। বর্তমানে প্রফেসর তাহেরের সাইটেশনের সংখ্যা ৩০০’র অধিক। ‘মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা’ ও ‘শিল্প সম্পর্ক’-বিষয়ক শিক্ষক হিসেবে বাংলাদেশে তার খ্যাতি আছে। ভিজিটিং প্রফেসর/এডজান্ট প্যাকাল্টি/রিসার্চ ফেলো/অতিথি বক্তা হিসেবে দেশে বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে কাজ করেছেন।  অধ্যাপনা ছাড়াও তিনি বিশ্বব্যাংক, আইএলও, ব্রিটিশ কাউন্সিল, কমনওয়েলথ অব লার্নিং, ইউজিসি, ইউএনডিপি, এটুআই, পরিকল্পনা কমিশন, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক, এসএসআরসি সংস্থায় কনসালটেন্ট/প্রকল্প পরিচালক/ সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার/ ট্রেইনি ভেরিফায়ার/ গবেষণা ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন।
১৯ মার্চ, ২০২৪

চবি উপাচার্য হতে যাচ্ছেন অধ্যাপক তাহের
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য হতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ড. মো. আবু তাহের। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে ড. তাহের কালবেলাকে বলেন, এখনো প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি। তার আগে বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ৪ বছরের জন্য ইউজিসিতে যোগ দেন। এর আগে তিনি চবির ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ছিলেন। ডেপুটেশনে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ এবং লিয়েনে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ছিলেন জীবন বীমা করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং করপোরেশনের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালকও।
১৯ মার্চ, ২০২৪

চবি উপাচার্য হতে যাচ্ছেন অধ্যাপক আবু তাহের
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য হতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্রের খবর, সোমবার রাতে বা মঙ্গলবার যেকোনো সময় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। এ বিষয়ে জানতে ড. মো. আবু তাহেরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালবেলাকে বলেন, এখনও কোনো প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি। প্রজ্ঞাপন জারির আগে বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।  পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ৪ বছরের জন্য ইউজিসিতে যোগদান করেন। এর আগে তিনি চবির ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিনের দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাপক তাহের ডেপুটেশনে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ এবং লিয়েনে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জীবন বীমা কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কর্পোরেশনের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাপক আবু তাহেরের জন্মস্থান চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। সেখানকার বাবুনগর প্রাইমারী স্কুলে প্রাথমিক, কাঞ্চনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এসএসসির পর চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন তিনি। এরপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষিণ কোরিয়ার ইনহা বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণা সম্পন্ন করেন তিনি। কর্মজীবনের শুরুতে ১৯৮৫ সালে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি কমার্স কলেজে শিক্ষকতা শুরু করেন আবু তাহের। ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৪ সালে তিনি ওই বিভাগের অধ্যাপক হন। তার রচিত ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ক ১৭টি বই অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ে পাঠ্য হিসেবে বিবেচিত। দেশে বিদেশে তার প্রকাশিত প্রবন্ধের সংখ্যা ১০৭ এর বেশি।
১৮ মার্চ, ২০২৪

গত ৫০ বছরে কখনো প্রশ্ন ফাঁস হয়নি : চবি উপাচার্য
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ভর্তি পরীক্ষায় গত ৫০ বছরের ইতিহাসে কখনো প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ বছর আমরা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কথা চিন্তা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছি। শনিবার (২ মার্চ) চবির স্নাতক প্রথমবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার হল পরিদর্শন করে এমন মন্তব্য করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। তিনি আরও বলেন, আমরা সুষ্ঠুভাবেই পরীক্ষার সবরকম প্রস্তুতি নিয়েছি। এ বছর আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও ৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছি। আশা করছি, এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তি কমে আসবে। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা সৈকত হাসান হৃদয় কালবেলাকে বলেন, যারা ভালোভাবে পড়াশোনা করেছে তাদের জন্য অনেক সহজ হয়েছে পরীক্ষা। প্রশ্নব্যাংক থেকেও প্রশ্ন কমন এসেছে। এর আগে বেলা ১১টায় শুরু হয়ে ১২টায় শেষ হয় বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের অধীনে রয়েছে বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদ। এই চার অনুষদের মোট ১ হাজার ২১৫টি আসনের বিপরীতে আসন প্রতি লড়েন ৮১ জন।
০২ মার্চ, ২০২৪

মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন : শোকজ খেলেন চবি উপাচার্য
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরিণ আখতার চৌধুরী নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ ও শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পত্রিকার বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় রঙিন বিজ্ঞাপন প্রকাশ করায় ব্যয় খাত জানতে চেয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরিণ আখতারকে শোকজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) ইউজিসির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের উপপরিচালক মো. গোলাম দস্তগীর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ শোকজ করা হয়।  চিঠিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত মন্ত্রীকে দ্যা ডেইলি স্টার, দ্যা ডেইলি সান, দ্যা ডেইলি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, দ্যা ডেইলি অবজারভার, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, দৈনিক কালের কণ্ঠ ও দৈনিক সমকালসহ একাধিক সংবাদপত্রে চার কালার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। উক্ত বিজ্ঞাপন কয়টি পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়েছে এবং এ ব্যয় কোন খাত থেকে নির্বাহ করা হবে তার তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো। চিঠিতে আরও বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সেবা শাখা হতে ১২ জানুয়ারি জারিকৃত নোটিশের নির্দেশনা কেন অনুসরণ করা হয়নি সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রেরণের অনুরোধ করা হলো। এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরিণ আখতারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
১৮ জানুয়ারি, ২০২৪

আমাদের আইসিটি সেল দুর্বল, তাই প্রচার হয়নি : চবি উপাচার্য
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেছেন, দায়িত্ব নেওয়ার পরে আমাদের রিসার্চ সেলে খুব ভালো মানের লেখা বেরিয়েছে। কিন্তু আমাদের আইসিটি সেল দুর্বল হওয়ার কারণে তেমন কোনো প্রচার হয়নি। শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত চবির ৫৮তম দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য। চবি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নূর আহমদের সভাপতিত্বে চবি উপাচার্য বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমাদের লক্ষ্য ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়কে র‍্যাংকিংয়ে নিয়ে যাওয়া। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি মানে নিতে চেষ্টা করেছি। দায়িত্ব নেওয়ার পরে আমাদের রিসার্চ সেলে খুব ভালো মানের লেখা বেরিয়েছে। আমাদের আইসিটি সেল দুর্বল হওয়ার কারণে আমাদের তেমন কোনো প্রচার-প্রচারণা হয়নি। তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে র‍্যাংকিংয়ে নিতে আমরা কমিটি করেছি। এ বছরই বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিংয়ে যেত। কিন্তু বেশ কিছু তথ্যের অপ্রতুলতার কারণে আমরা এ বছর র‍্যাংকিংয়ে যেতে পারিনি। আমরা সবাই এক সঙ্গে কাজ করলে বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাবে। র‍্যাংকিংয়ে যাওয়ার জন্য সবার সাহায্য কামনা করছি। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোহাম্মদ নুরুল আজিম সিকদার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপউপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব ও চবি এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. আবদুল করিম। সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে ছিলেন এফবিসিসিআইর সভাপতি ও চবি এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম এবং বিশিষ্ট স্থপতি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক ড. শামসুল ওয়ারেস।
১৮ নভেম্বর, ২০২৩
X