বুটেক্সে সুপেয় পানির অভাব, নানা সমস্যা ওয়াশরুমগুলোতে
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) ক্লাসরুমের সংকট নিরসন এবং শিক্ষার পরিবেশ বিস্তৃতির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ভবন তৈরি হয়। প্রায় দুই বছর আগে থেকে ভবনটিতে শুরু হয় নিয়মিত ক্লাস কার্যক্রম। অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমের বেশিরভাগই চলে এখানে। তবে ভবনটিতে রয়েছে নানা সমস্যা। সুপেয় পানির ব্যবস্থা না থাকা, ওয়াশরুমের নানা সমস্যা এবং সেসব নিয়ে সঠিক তদারকির অভাব নিয়ে অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের। তীব্র দাবদাহে মৌলিক চাহিদা পানির ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। বারবার বলার পরও সমস্যার সমাধান না হওয়া, কিছু ক্ষেত্রে সমাধান করলেও তা কিছুদিনের মধ্যেই পুনরায় সমস্যা তৈরি হচ্ছে। ভবনটিতে প্রতিটি ফ্লোরে সুপেয় পানির ফিল্টারের ব্যবস্থা থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে পানির ট্যাপগুলো। এতে পানির জন্য এক ফ্লোরের শিক্ষার্থীদের অন্য ফ্লোরে যেতে হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে আরও সমস্যা। প্রতিটি ফ্লোরের ওয়াশরুমে হাই-কমোড ও লো কমোডের ফ্ল্যাশ, ওয়াটারগান কাজ না করা, আবার সেসব না থাকাসহ ওয়াশরুমের বাতি নষ্ট পাওয়া যায়। ওয়াশরুমগুলোতে নেই সাবান, হ্যান্ড ওয়াশ, টিস্যু পেপার, টাওয়েলসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি। নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে অপরিচ্ছন্ন টয়লেট থেকে নির্গত হচ্ছে দুর্গন্ধ যা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে। ছেলেদের ক্ষেত্রে গ্রাউন্ড ফ্লোর, ২য়, ৩য়, ৮ম ও ১০ম তলায় এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে গ্রাউন্ড ফ্লোর, ৪র্থ, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় খাবার পানির ফিল্টার নষ্ট পাওয়া গেছে। তাছাড়া বিভিন্ন ফ্লোরে খাবার পানির ট্যাপ সংলগ্ন বেসিনও নষ্ট পাওয়া গেছে। ক্যান্টিনের ওয়াশরুমে ১১টি বেসিনের মধ্যে ৫টি বেসিন নষ্ট পাওয়া গেছে। প্রতিটি ফ্লোরে ছেলে ও মেয়েদের আলাদা ওয়াশরুমের ব্যবস্থা থাকলেও ক্যান্টিনের হাত ধোয়ার ওয়াশরুমটা কম্বাইন্ড হওয়ায় তা অনেকের কাছে বিব্রতকর মনে হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ছেলেদের ওয়াশরুমের ক্ষেত্রে ২য় তলায় সব ফ্ল্যাশ ও ওয়াটার গান নষ্ট, ৩য় ও ৪র্থ তলায় প্রত্যেকটিতে ৬টি কমোডের মধ্যে ৪টি কমোডের  ফ্ল্যাশ নষ্ট, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় ৬টি কমোডের মধ্যে প্রতিটিতে ১টি করে ফ্ল্যাশ ও ২টি করে ওয়াটার গান নষ্ট, ৭ম তলায় ১টি ফ্ল্যাশ ও ১টি ওয়াটার গান নষ্ট, ৮ম তলায় ৩টি ফ্ল্যাশ ও ২টি ওয়াটার গান নষ্ট, ৯ম তলায় ২টি ওয়াটার গান এবং ১০ম তলায় ২টি ফ্ল্যাশ ও ২টি ওয়াটার গান নষ্ট। মেয়েদের ওয়াশরুমে গ্রাউন্ড ফ্লোরে ৪টি, ২য় ও ৩য় ফ্লোরে ৩টি করে, ৪র্থ তলায় ১টি, ৫ম তলায় ২টি, ৬ষ্ঠ তলায় ৩টি, ৭ম তলায় ১টি, ৮ম তলায় ৪টি, ৯ম তলায় ৫টি ও ১০ম তলায় ১টি ফ্ল্যাশ নষ্ট পাওয়া গেছে। তাছাড়া বিভিন্ন ফ্লোরে ওয়াটার গানসহ ওয়াশরুমের বাতিও নষ্ট পাওয়া গেছে। উক্ত সমস্যা নিয়ে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তৈয়বা ভূঁইয়া বলেন, তীব্র গরমে বেশিরভাগ সময় ফিল্টারে পানি না থাকায় তৃষ্ণার্ত অবস্থায় দীর্ঘ সময় ক্লাস করে খুবই ক্লান্ত লাগে। নামমাত্র একটা হ্যান্ড ওয়াশ থাকলেও নেই কোনো টিস্যু বা পেপার টাওয়েলের ব্যবস্থা। এ ছাড়া বাজে দুর্গন্ধ তো রয়েছেই। রোজার বন্ধের পর বেসিন থেকেও বের হচ্ছিল ডিসকালারড ময়লা পানি। একই বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী সাদিয়া ইসলাম বলেন, অজুতে পা ধোয়ার জন্য নিচু কল থাকলে অনেক ভালো হতো। যদিও নিচ তলার কমন রুমের পাশে একটা অজুখানা আছে। তবে ওইটা এত নোংরা যে কষ্ট করে নিজের ফ্লোরেই অজু করতে যেতে হয়। আবার ক্লাসের ফাঁকে হলে গিয়ে অজু করে নামাজ পড়ে আসার মতো সময়ও থাকে না। ৪৮তম ব্যাচের ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অঙ্গন রায় জানান, ভার্সিটি খোলার পর থেকে পানি পাই নাই ফিল্টার থেকে। আজকেও খাইতে গেলাম, দেখি যে পানি আসে না। এই পিচ গলা, চামড়া পুড়ে যাওয়ার মতো গরমে সবাই যাতে ঠান্ডা পানি পায় এই ব্যবস্থার বাস্তবায়নটা দেখতে চাই আমরা বুটেক্সের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অভিযোগগুলো নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কাবেরী মজুমদারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, এই বিষয়গুলো প্রতি ডিপার্টমেন্টের বিভাগীয় প্রধান দেখেন। বিভাগীয় প্রধান পরবর্তীতে ইঞ্জিনিয়ারিং সেকশনকে অবগত করলে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। তারপরও আমি ইঞ্জিনিয়ারিং সেকশনে সমস্যা সমাধানের জন্য বলে দেব। ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার মো. আফজাল হোসেন বলেন, এসব সরঞ্জামাদি ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস সরাসরি ক্রয় করে না। আপনাদের সমস্যা সম্বলিত দরখাস্ত বুটেক্সের প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের পরিচালক মহোদয়ের কাছে জমা দেন। পরিচালকের কাছ থেকে আমাদের এখানে ফরোয়ার্ড হলে আমরা সরেজমিনে এগুলো চেক করে একটি প্রতিবেদন স্যারের কাছে জমা দেব। কারণ এগুলো ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস থেকে ক্রয় হয় না। প্রতিবার শিক্ষার্থীদের কেন আবেদন করতে হবে আর বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ দেখিয়েছেন কিছু শিক্ষার্থী। এ নিয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইব্রাহীম শেখ বলেন, শিক্ষার্থীদের সকল সমস্যা, চাওয়া পাওয়া নিরসনে সবসময় শিক্ষার্থীদেরই আবেদন করা লাগবে বিষয়টা কাম্য নয়। একটি সাধারণ সমস্যা সমাধানে যদি শিক্ষার্থীদের প্রতিবার প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় তাহলে বিষয়টা আসলেই ভোগান্তির। কর্তৃপক্ষের উচিত শিক্ষার্থীদের লিখিত আবেদনের অপেক্ষায় না থেকে নিজেরাও সমস্যা নিরসনে অগ্রগামী হওয়া এবং শিক্ষার্থীবান্ধব হওয়া।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪

বুটেক্সে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি ৮ মে
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের ভর্তি শুরু আগামী ৮ মে (বুধবার)। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কাবেরী মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতবছরের মতো এবারও ১০টি বিভাগে ৬০০ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে। সেগুলো হলো— ১. ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং (৮০) ২. ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং (৮০) ৩. ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং (৮০) ৪. অ্যাপারেল ইঞ্জিনিয়ারিং (৮০) ৫. টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট (৮০) ৬. টেক্সটাইল ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন (৪০) ৭. ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (৪০) ৮. টেক্সটাইল মেশিনারি ডিজাইন অ্যান্ড মেইনটেনেন্স (৪০) ৯. ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (৪০) এবং ১০. এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (৪০)। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৮ মে মেধাক্রম ১ হতে ৬০০ পর্যন্ত মোট ৬০০ জন ও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ১০ জনকে এবং উপজাতি কোটায় ১ জনকে ভর্তি করা হবে। ৮টা থেকে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।  এরপর অপেক্ষমাণ তালিকার মেধাক্রম ৬০১ হতে ১৩৫০ পর্যন্ত এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটার ১০ আসনের মধ্যে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তি করা হবে। শিক্ষার্থীদের বেলা সাড়ে ১০টার মধ্যে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। সাড়ে ১০টা থেকে ১টার মধ্যে তাদের ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। পরে অপেক্ষমাণ তালিকার মেধাক্রম ১৩৫১-২০০০ পর্যন্ত এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটার ১০ আসনের মধ্যে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তি করানো হবে। শিক্ষার্থীদের দুপুর ২টার মধ্যে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে এবং ২টা থেকে উপস্থিত মেধাক্রমানুসারে তাদের ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। এর আগে গত ৮ মার্চ বুটেক্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ভর্তি পরীক্ষায় এক আসনের বিপরীতে অংশ নেয় ৯ ভর্তিচ্ছু। এবার পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৯০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪

বুটেক্সে হবে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিফলক
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) হবে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ স্মরণে স্মৃতিফলক। সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ হতে বুটেক্স সাংবাদিক সমিতি (বুটেক্সসাস) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আলিমুজ্জামান বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের প্রেক্ষিতে স্মৃতিফলক স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ স্মরণে স্মৃতিফলক স্থাপনে সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে সুপারিশ পেশ করার জন্য চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিনকে। সদস্য সচিব করা হয়েছে ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেনকে। এ ছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন একাডেমিক শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার (এইচআর) মুহাম্মদ শরীফুর রহমান ও এক্রিডাইটেড ল্যাবের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর মো. কবিরুল ইসলাম। স্মৃতিফলক স্থাপন নিয়ে কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, স্মৃতিফলক কোথায় স্থাপন করা হবে, ডিজাইন কেমন হবে এসব ব্যাপারে খুব শিগগিরিই মিটিং করে আমরা সিদ্ধান্ত সেব। এরপর এটা সিন্ডিকেট সভায় যাবে। যেহেতু কমিটি গঠন করা হয়েছে এটা অবশ্যই হবে।
১৯ মার্চ, ২০২৪

বুটেক্স সাংবাদিক সমিতির কমিটি গঠন
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটি গঠন হয়েছে। ২০২৪-২৫ কার্যনির্বাহী পরিষদের এ কমিটিতে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মাহবুব আলম রিয়াজ। তিনি দৈনিক কালবেলার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি। অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছে দৈনিক মানবকণ্ঠের প্রতিনিধি মো. রফিকুল ইসলাম। এ ছাড়া সহসভাপতি পদে আব্দুল্লাহিল কাফী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রাবী সিদ্দিকী জুবায়ের, দপ্তর-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল জাবের রাফি, অর্থ-ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শাহেদ ও কার্যকরী সদস্য মোহাম্মদ সাজ্জাদুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন । রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। পরে দুপুর দুইটার দিকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী নির্বাচন কমিশনার ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রুবেল খান। একই দিন বিকেলে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আলিমুজ্জামান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. উম্মুল খায়ের ফাতেমা, সহকারী নির্বাচন কমিশনার ইয়ার্ন  ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রুবেল খান, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক মো. মোরশেদুল হক প্রমুখ।
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X