সাত কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ইডেন মহিলা কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার আলাদাভাবে কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। সরকারি সাত কলেজে ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ৪ হাজার ৮৯২টি আসনের বিপরীতে এ বছর আবেদনকারীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৯৫২।
১২ মে, ২০২৪

ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট'-এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  শনিবার (১১ মে) পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ইডেন মহিলা কলেজ ভর্তি কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন এবং ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, সরকারি সাত কলেজে ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’-এর মোট ৪,৮৯২টি আসনের বিপরীতে এবছর আবেদনকারীর সংখ্যা ১৬.৯৫২ জন।
১১ মে, ২০২৪

নোবিপ্রবিতে সি ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের জিএসটি গুচ্ছভুক্ত স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (১০ মে) নোবিপ্রবির বিভিন্ন কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সি ইউনিটে ১,৪৭৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ১,৩০৪ জন, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮৮.৪৭ শতাংশ। পরীক্ষা চলাকালীন নোবিপ্রবির অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম কেন্দ্রসমূহ ঘুরে দেখেন। এ সময় নোবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং পরীক্ষা পরিচালনা ও আসন বিন্যাস উপ-কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আনিসুজ্জামান, রেজিস্ট্রার ও ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সানজিয়া ইসলাম জুইনসহ নোবিপ্রবি বিভিন্ন অনুষদের ডিন, দপ্তর প্রধান, শিক্ষক সমিতি ও অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা, পরীক্ষা পরিচালনা কমিটি ও বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম সাংবাদিকদের বলেন, জিএসটি গুচ্ছের এবারের ভর্তি পরীক্ষার আজ শেষ দিন। আগের দুই ইউনিটের ধারাবাহিকতায় আজও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সারা দেশের মতো নোয়াখালীতেও তীব্র দাবদাহ হ্রাস পাওয়ায় শিক্ষার্থীরা স্বাচ্ছন্দ্যে পরীক্ষায় অংশ নিতে পেরেছে। পরীক্ষা কেন্দ্রে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎসেবা নিশ্চিতের পাশাপাশি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে পর্যাপ্ত পরিবহন সেবা প্রদান করা হয়েছে। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম তথ্য সেবা ও মেডিকেল টিমের সদস্যসহ ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কমিটির সদস্য, নোবিপ্রবির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি নোয়াখালী জেলা প্রশাসন, নোয়াখালী পৌরসভা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য, স্থানীয় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা, সাংবাদিকসহ ভর্তি পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
১০ মে, ২০২৪

বিডিইউতে গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (বিডিইউ) কেন্দ্রে শনিবার জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষে স্নাতক (সম্মান) ‘বি’ ইউনিটের (মানবিক বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহফুজুল ইসলাম, পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দীন, বিডিইউর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আলম জোয়ার্দার ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
০৫ মে, ২০২৪

যবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ফল
অত্যন্ত সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশে দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে ‘বি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার এবারও গড়ে ৯০ কাছাকাছি বলে জানিয়েছেন জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন। অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে, কোথাও কোনো অঘটন ঘটেনি বা প্রশ্নেও কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়েই পরীক্ষা শুরুর পূর্বেই সকল কেন্দ্র ও উপকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়। সার্বিকভাবে বলা যায়, অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।  তিনি জানান, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবগুলোতেই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার প্রায় ৯০ শতাংশের উপরে বা কাছাকাছি। তবে সর্বনিম্ন ৭২ দশমিক ৭৮ শতাংশ উপস্থিতির হার ছিল রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে। আর যবিপ্রবি কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ছিল ৯৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ।  সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক আরও বলেন, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নে পরীক্ষা সম্পন্ন করায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ যারা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেশনসহ সার্বিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের সামরিক-বেসমারিক, আধা-সামরিক, গোয়েন্দা সংস্থাসহ সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।  ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, থাকা-খাওয়াসহ বিভিন্ন দুর্দশা লাঘবে চতুর্থবারের মতো তিনটি ইউনিটে জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ গুচ্ছভুক্ত ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা বেলা ১১ থেকে দুপুর ১২ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে এ পরীক্ষা শুরু হয়। ইতোমধ্যে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের ছিল ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ।  মোট ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘এ’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ১২ হাজার ৪০২টি আসন রয়েছে। ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৯৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করে। তবে পরীক্ষায় তাদের গড় উপস্থিতি ছিল ৯০ শতাংশের কাছাকাছি। আর ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য চার হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।  জিএসটির ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এবং ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬ জন আবেদন করেছেন। আর ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘সি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য তিন হাজার ৬২৯টি আসন রয়েছে।  উল্লেখ্য, জিএসটিভুক্ত ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস, ফলাফলসহ অন্যান্য সকল তথ্য https://gstadmission.ac.bd এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
০৩ মে, ২০২৪

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: ‘বি’ ইউনিটে পাবিপ্রবিতে উপস্থিতি ৮৪.২১ শতাংশ
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) কেন্দ্রে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের (মানবিক শাখা) ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮৪ দশমিক ২১ শতাংশ।   শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবনে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।  যেখানে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ৫ হাজার ৮৪০ জন আবেদন করেন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৯১৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। সে হিসেবে পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮৪.২১ শতাংশ। উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্ উদ্দীন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন সাংবাদিকদের বলেন, পরীক্ষা খুবই সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় তিনি শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রক্টরিয়াল বডি ও পুলিশ প্রশাসন, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ পাবনাবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এ সময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দীন ও প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন,শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক'সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর  ড. মো. কামাল হোসেন বলেন, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ’বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা প্রক্টরিয়াল বডি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যৌথভাবে সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছি।   প্রসঙ্গত, আগামী  শুক্রবার (১০ মে) ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং এরই মধ্যে দিয়ে এ বছরের গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের ভর্তি পরিক্ষা শেষ হবে।
০৩ মে, ২০২৪

হল-ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণার মধ্যেই কুবিতে ভর্তি পরীক্ষা
উপাচার্য-শিক্ষক সমিতির দ্বন্দ্বে ক্যাম্পাস ও হল বন্ধের সিদ্ধান্ত থাকলেও যথাযথভাবেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১১টা থেকে বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষার্থীরা।  পরীক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন একাডেমিক ও প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম বর্জন করা শিক্ষক সমিতির সদস্যরাও।   পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আব্দুল মঈন বলেন, গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। শিক্ষক সমিতির আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল বন্ধের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিক্ষক সমিতি আগে থেকেই ক্লাস ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বর্জন করে আসছিল।  উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আব্দুল মঈন বলেন, যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, তাই নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও হল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিন্ডিকেট। ইতোমধ্যে শিক্ষক সমিতির অনেক দাবিই মেনে নেওয়া হয়েছে।   গত মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ও হল বন্ধ থাকবে। প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে পরদিন বুধবার আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে কেউ কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া বাসে করে হল ছেড়ে যান।   এরই মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল উপাচার্যপন্থি ও শিক্ষক সমিতির হাতাহাতির ঘটনায় শিক্ষকরা আহত হয়েছেন দাবি করে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেছে প্রত্নতত্ত্ব ও লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
০৩ মে, ২০২৪

এক টেবিলে ভর্তি পরীক্ষা দিল ১৮ শিক্ষার্থী
দেশের ২৪টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে শুক্রবার (৩ মে)। এর মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) কেন্দ্রে কয়েকটি বিভাগের সেমিনার ও লাইব্রেরি কক্ষের এক টেবিলে বসে ১৮-২০ জন পরীক্ষার্থী গাদাগাদি করে বসে পরীক্ষা দিচ্ছেন। সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের সব সেমিনার লাইব্রেরিতেই ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ সময় সেখানে একেক টেবিলে ১৮-২০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় বসেছেন। এ ছাড়া প্রশাসনিক ভবনের হলরুমেও এবার ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। পূর্বের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায়ও এভাবে সেমিনার লাইব্রেরিগুলোতে আসন বিন্যাস করা হয়েছে। সেমিনার লাইব্রেরিতে পরীক্ষা দেওয়া এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেমিনার কক্ষে তাদের কোনো সিট প্ল্যান বসানো হয়নি। শিক্ষকরা যাকে যেখানে বসতে বলেছেন তারা সেখানেই বসে পরীক্ষা দেন। এক সঙ্গে এক টেবিলে এতজন গাদাগাদি করে পরীক্ষা দেওয়াতে মনোযোগেও সমস্যা হচ্ছিল বারবার। আরও বিভিন্ন জায়গায় ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে আসলেও এভাবে ঠাসাঠাসিভাবে বসে পরীক্ষা দেওয়ার অভিজ্ঞতা এখানেই প্রথম। এ নিয়ে বিজ্ঞান অনুষদের পঞ্চম তলার হল পরিদর্শক ও গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কমিটির আহ্বায়ককে প্রশ্ন করতে বলেন। ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক ড. মুহাম্মদ সোহরাব উদ্দিন বলেন, আমি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক। কিন্তু সিট প্ল্যানের জন্য ‘কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কমিটি’ নামে আলাদা একটি কমিটি রয়েছে। সেই কমিটিই আসন বিন্যাসের ব্যাপারে ভালো বলতে পারবে। বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. প্রদীপ দেবনাথ বলেন, আমার অনুষদের প্রতিটি বিভাগের সেমিনার লাইব্রেরিতেই পরীক্ষা হয়েছে। এভাবে এক টেবিলে ১৮-২০ জন পরীক্ষা দিলে সেটার স্বচ্ছতা কতটুকু থাকবে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কমিটিই বলতে পারবে। শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী মো. কামাল উদ্দিন বলেন, পূর্বে যত ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে সেগুলো আমরা খুব ইমেজের সঙ্গে শেষ করেছি। কিন্তু এই উপাচার্য এবার আসন বণ্টনের যে কমিটি করেছেন সেখানে তিনি তার আস্থাভাজন একেবারে অনভিজ্ঞ, জুনিয়র শিক্ষকদের তিনি দায়িত্ব দিয়েছেন। ফলে এরা ল্যাব, সেমিনারের মতো রুমগুলোতেও এবার পরীক্ষা নিয়েছে।  তিনি বলেন, যেখানে পাঁচজন বসতে পারবে সেখানে ১০ জন বসিয়েছে। এটা আসলে এদের অনভিজ্ঞতার ফল। আর এ দায়ভার সম্পূর্ণ উপাচার্যের। তিনি ভর্তি পরীক্ষার মতো একটি আয়োজনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছেন। দেশবাসীর কাছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে হাস্যকর করে তুলছেন। কেন্দ্র ব্যবস্থা কমিটির সদস্য সচিব আবু উবায়দা রাহিদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তার কমিটির আহ্বায়কের অনুমতি ব্যতীত এটা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না বলে জানান। এমন অদ্ভুত আসন বিন্যাসের দায়ভার তিনি নিবেন কিনা, সেই প্রশ্ন করা হলে তিনি নিজে কোনো দায় না নিয়ে কমিটির আহ্বায়কের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কমিটির আহ্বায়ক ও লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. রশিদুল ইসলাম শেখ বলেন, এবার আমরা চেয়েছি বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে সর্বোচ্চ সংখ্যক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিতে। সেজন্যই সেমিনার ও লাইব্রেরিগুলোতেও পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অল্পসংখ্যক পরীক্ষার্থীর জন্য আরেকটা কেন্দ্র ব্যবস্থা করা কঠিন ছিল। এক টেবিলে ১৮ থেকে ২০ জন একসঙ্গে পরীক্ষা দিলে সেখানে স্বচ্ছতা থাকবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সেখানে আমাদের শিক্ষকেরা দায়িত্বে ছিলেন। তারা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করেছেন। এখন যদি কোনো অভিযোগ থাকে তাহলে পরবর্তীতে এভাবে সেমিনার লাইব্রেরিগুলোতে আমরা আর পরীক্ষা নেব না। গুচ্ছভুক্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে এবার চার হাজার ২৯২ জন পরীক্ষার্থীর আসনের ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা টিচার্স ট্রেনিং সেন্টারে এ দুই কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা নেওয়া হয়।
০৩ মে, ২০২৪

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু
দেশের ২৪টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে স্নাতক প্রথম বর্ষের মানবিক বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১১টা থেকে সারাদেশে ২২টি কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা শুরু হয়েছে।  ৬ হাজার আসনের বিপরীতে বি ইউনিটে মোট আবেদন পড়েছে মোট ৯৪ হাজার ৯৩১ পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা দেবে ১৯ হাজার ৭৭৩ জন পরীক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়টির মানবিক বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ জবির অধীনে আরও ৩টি উপ-কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মূল কেন্দ্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২ হাজার ৩৫২ জন, উইলস লিটল ফ্লাওয়ার কলেজ ২ হাজার ৭২১ জন, ঢাকা রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজে ৩ হাজার ২০০ এবং মতিঝিল উচ্চ বালিকাতে পরীক্ষা দেবে ১ হাজার ৫০০ পরীক্ষার্থী। ‘বি’ ইউনিটে দুটি ইনস্টিটিউট ও ১৫টি বিভাগে মোট আসন ১ হাজার ২৭ জন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, তীব্র তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে নানা ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ক্যাম্পাসে অস্থায়ী সুপেয় পানির ব্যবস্থা ও পরীক্ষা চলাকালে মেডিকেল সেন্টার খোলা থাকবে। গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয় হলো : গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় থাকা ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (কুষ্টিয়া), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সিলেট), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুলনা), হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (দিনাজপুর), মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (টাঙ্গাইল), নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোয়াখালী), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুমিল্লা), জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ), যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যশোর), বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (রংপুর), পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবনা), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (গোপালগঞ্জ), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (বরিশাল), রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাঙামাটি), রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় (সিরাজগঞ্জ), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় (গাজীপুর), শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় (নেত্রকোনা), বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জামালপুর), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পটুয়াখালী), কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কিশোরগঞ্জ), চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁদপুর), সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সুনামগঞ্জ) এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পিরোজপুর)।
০৩ মে, ২০২৪

বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ
বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (বিডিইউ) কেন্দ্রে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতকের (সম্মান) ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বিডিইউ কেন্দ্রের একাডেমিক, প্রশাসনিক ভবন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ ও ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ উপকেন্দ্রে পরীক্ষা হয়। উপাচার্য ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, উপ-উপাচার্য ড. মাহবুবুল আলম জোয়ার্দার এবং ট্রেজারার ড. আনোয়ার হোসেন কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন। এ সময় রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান খান, পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) শাহ আলম, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ড. আমজাদ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
X