Thu, 09 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
বাংলা কনভার্টার
চার মাসে ১৭৬ শিশু হত্যার শিকার : আইন ও সালিশ কেন্দ্র
১০ মিনিট আগে
সিটি ব্যাংকে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
৫২ মিনিট আগে
‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’
১৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন
১৪ ঘণ্টা আগে
২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
১৫ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
বায়ার্নকে উড়িয়ে রূপকথা তৈরির পথে লেভারকুসেন
বুন্দেসলিগায় রেকর্ড টানা ১১ বারের চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ। প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে জার্মান পরাশক্তিরা। তবে ২০২৩-২৪ মৌসুমে বাভারিয়ানদের বিপক্ষে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে কখনো লিগ না জেতা বেয়ার লেভারকুসেন। রাতে বায়ার্নকে উড়িয়ে বুন্দেসলিগার ইতিহাসের অন্যতম সেরা রূপকথার গল্প লিখতে চলেছে জাবি আলনসোর দলটি। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বে অ্যারেনায় ৩৩ বারের বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে বেয়ার লেভারকুসেন। একটি করে গোল করেন ইয়োসিপ স্ট্যানিসিচ, আলেহান্দ্রো গ্রিমালদো ও জেরেমি ফ্রিমপং। বাভারিয়ানদের উড়িয়ে ৫ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে গেল লেভারকুসেন। আগের মৌসুমে লেভারকুসেনের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেন জাভি আলোনসো। দায়িত্ব নিয়েই জার্মান দলটিকে সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন এই স্প্যানিশ কোচ। এমনকি চলমান মৌসুমে একমাত্র দল হিসেবে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে অপরাজিত রয়েছে লেভারকুসেন। বে অ্যারেনায় ম্যাচের ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে বায়ার্ন মিউনিখ। বাভারিয়ানদের কাছ থেকে ধারে লেভারকুসেনে আসা ইয়োসিপ স্ট্যানিসিচ লক্ষ্যভেদ করেন। জার্মান মিডফিল্ডার রবার্ট আন্দ্রিখের পাস থেকে ম্যানুয়েল নুয়েরকে পরাস্ত করেন এই ক্রোয়েশিয়ান ফুটবলার। লেভারকুসেনকে লিড এনে দিয়ে দুহাত তুলে বায়ার্ন সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চান স্ট্যানিসিচ। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে বিরতি যায় বায়ার্ন মিউনিখ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান ২-০ করে লেভারকুসেন। ৫০ মিনিটে নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড নাথান তেল্লার পাসে গোল করেন স্প্যানিশ লেফটব্যাক গ্রিমালদো। ১ গোলে পিছিয়ে পড়েও কাঙ্ক্ষিত গোল আদায় করতে পারেনি বায়ার্ন। পুরো ম্যাচজুড়ে ৬১ শতাংশ বলের দখল নিজেদের কাছে রাখলেও একটি মাত্র শট লক্ষ্যে রাখতে পারে হ্যারি কেইন-থমাস মুলাররা। উল্টো ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে কাউন্টার অ্যাটাকে দূরপাল্লার শটে বল জালে জড়ান ডাচ ফুটবলার জেরেমি ফ্রিমপং। ফলে ৩-০ গোলের লজ্জা নিয়ে মাঠ ছাড়ে থমাস টুখেলের শিষ্যরা। সাড়ে চার মাস ধরে বুন্দেসলিগার শীর্ষস্থান নিজেদের করে রেখেছে লেভারকুসেন। ২১ ম্যাচে ১৭ জয় ও ৪ ড্রয়ে ৫৫ পয়েন্ট জাভি আলোনসোর দলের। সমানসংখ্যক ম্যাচে ৫০ ১৬ জয়, ২ ড্র ও ৩ হারে বায়ার্নের সংগ্রহ ৫২ পয়েন্ট।
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
আফগান রূপকথা চলছেই
ইংল্যান্ডকে হারানো যদি অঘটন হয়, তাহলে পাকিস্তানকে হারানো কী হবে—আফগানদের মনে এমন প্রশ্ন জাগতেই পারে। কেননা এবারের বিশ্বকাপটা দুর্দান্ত হয়েছে হাসমতউল্লাহ শাহিদির দলের। পাঁচ ম্যাচের দুটিতে জয় এসেছে। একটি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, আর অন্যটি গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে। প্রথমবার বাবর আজমদের বিপক্ষে কোনো ওয়ানডে ম্যাচে জিতেছে আফগানরা। বিশ্বকাপ মঞ্চে হওয়ায় তার স্বাদও হয়তো অন্যরকমই হয়ে থাকবে রশিদ খানদের জন্য। চেন্নাইয়ে নতুন পাকিস্তানকে দেখানোর কথা বলেছিলেন দলটির নির্ভরযোগ্য ওপেনার ইমাম-উল হক। ম্যাচের পর নিজের মন্তব্য বদলে নিতে পারেন তিনি। কেননা এমন নখদন্তহীন পাকিস্তানকে খুব কমই দেখা গেছে, বিশেষ করে র্যাঙ্কিংয়ের নিচের দিকে থাকা দলগুলোর বিপক্ষে। চেন্নাইয়ে আফগানদের কাছে ৮ উইকেটের হারের লজ্জার সঙ্গে কঠিন হলো সেমিতে খেলার স্বপ্নও। অন্যদিকে আগের আসরে কোনো জয় না পাওয়া আফগানদের পাঁচ ম্যাচে দুই জয়—অর্জনের চেয়ে বড় অর্জনই হয়ে রইল। ভারত-অস্ট্রেলিয়ার কাছে উড়ে যাওয়া পাকিস্তানের সামনে ছন্দে ফেরার মতো প্রতিপক্ষ ছিল আফগানরা। অতীতের রেকর্ড কিংবা বর্তমানের পরিসংখ্যান—সবকিছুতেই এগিয়ে ছিলেন বাবররা। শুধু মাঠে নেমে জয়টা তুলে নেওয়াই বাকি ছিল। কিন্তু সেই দলটিই কি না ধুমড়েমুচড়ে পড়েছে আফগানদের বোলিং ও ব্যাটিং তাণ্ডবের সামনে। টিম গেম খেলেই পাকিস্তানকে বড়সড় ধাক্কা দিল তারা। ২৫০ রানের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত ছিলেন আফগানরা। শুরু থেকে সে রকমই চাপ সৃষ্টি করেছিলেন তারা। তরুণ স্পিনার নুর আহমেদও ছিলেন ছন্দে। তবে পাকিস্তানের দুই ব্যাটার ওপেনার আবদুল্লাহ শফিক ও বাবর আজমের অর্ধশতকের পর শেষ দিকে ঝোড়ো ব্যাটিং করেন ইফতেখার আহমেদ ও শাদাব খান। এতে ২৮৩ রানের পুঁজি পায় পাকিস্তান। যদিও বোলারদের জন্য ছিল না যথেষ্ট। আফগান দুই ওপেনারই শুরুতে এনে দেন শতরানের জুটি। শেষটা করেছেন অধিনায়ক শাহিদি ও রহমত শাহ।
২৪ অক্টোবর, ২০২৩
আরও
X