সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকবে : সিমিন হোসেন রিমি
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিমিন হোসেন রিমি বলেছেন, উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলমান থাকবে। গ্রামীণ প্রান্তিক মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য সরকার অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলায় গ্রামের দরিদ্র অস্বচ্ছল পরিবারের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। গাজীপুরে তিনি কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন। প্রতিমন্ত্রী কড়িহাতা ইউনিয়ন হেডকোয়ার্টার- আড়াল জিসি ভায়া রামপুর হাইস্কুল সড়কের উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ কোটি ৮১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৯০ টাকা। এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনমান এবং বিশেষ এলাকার উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচির মাধ্যমে ১৩ শিক্ষার্থীকে বাইসাইকেল প্রদান করেন। ১০০ শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেন। তিনি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ সরবরাহ করেন। ২ হাজার ৩১০ টি পরিবারের মধ্যে ১০ কেজি করে চাল প্রদান করেন।
০৪ এপ্রিল, ২০২৪

নারীরা যেন মানুষ পরিচয়ে বাঁচে : প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিমিন হোসেন রিমি বলেছেন, নারীদের অর্থনৈতিকভাবে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনেক বেশি স্বাবলম্বী হতে হবে। মেয়েরা যেন মানুষ পরিচয়ে বাঁচে সেটা সবার আগে নিশ্চিত করতে হবে। নারী-পুরুষের সমতা প্রতিষ্ঠার জায়গায় কাজ করতে হবে। জয়িতারা সংগ্রামী নারীদের জীবনে জয়ী হওয়ার অনুপ্রেরণা। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জয়িতাদের স্বপ্নদ্রষ্টা। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা শিশু একাডেমি মিলনায়তনে ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক এবং মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান। আরও উপস্থিত শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনাম, অতিরিক্ত সচিব মো. মুহিবুজ্জামান, ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি মারুফ হোসেন সরদার, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মমিনুর রহমান এবং ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান। ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে নির্বাচিত পাঁচজন শ্রেষ্ঠ জয়িতারা হলেন অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী নাজমা মাসুদ, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী বিপাশা হোসাইন, সফল জননী নারী জোহরা আক্তার। নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা নারী গীতা রানী রায় এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় মায়া রানী দেব ভৌমিক। প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি বলেন, নারীদের প্রতি মানুষিকতা পরিবর্তন করতে না পারলে কোনো উন্নয়ন সম্ভব নয়। গণপরিবহন নারীবান্ধব করতে হবে। নারীদের বিষণ্ন দূর করতে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সচিব নাজমা মোবারক বলেন, জয়িতা অদম্য প্রত্যয়ের নাম জয়িতা। সব নারীই একজন জয়িতা। নারী উন্নয়নের ফলে প্রতি বছর জেন্ডার সমতায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
৩১ জানুয়ারি, ২০২৪
X