Sat, 18 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
গাজীপুরে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
৪ মিনিট আগে
বন্ধুকে বাড়িতে ডেকে হত্যা, সৈনিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
১৫ মিনিট আগে
২০৫০ সালের মধ্যে মানুষের আয়ু বাড়বে ৫ বছর : গবেষণা
২৩ মিনিট আগে
চাকরির সুযোগ দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক, থাকছে না বয়সসীমা
৪১ মিনিট আগে
হাইকোর্টের আদেশ সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীর নামে স্কুলের নাম বহাল
১ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৮ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
গুরুত্বে পিছিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা এগিয়ে অবকাঠামো
অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বরাদ্দ পাচ্ছে না মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো। কয়েকটি খাতে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আবার কয়েকটি খাতে প্রক্ষেপণের তুলনায় বরাদ্দ পাচ্ছে অনেক বেশি। ক্ষেত্রবিশেষে এডিপিতে লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এতে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে এডিপি বরাদ্দের অসামঞ্জস্যতা তৈরি হয়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দের তথ্য বিশ্লেষণে এমন তথ্য উঠে এসেছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে পরিকল্পনা কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে এডিপি বরাদ্দের অসামঞ্জস্যতার বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়। সভা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। কমিশন সভায় জানানো হয়, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় উন্নয়ন খাতে সেক্টরভিত্তিক বিনিয়োগে কয়েকটি খাতে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে কম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, কয়েকটি খাতে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বরাদ্দের পরিমাণ অনেক বেশি। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ইতোমধ্যে সমাপ্ত বছরগুলোর প্রতিটির ক্ষেত্রে একই চিত্র দেখা যায়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় উন্নয়ন খাতে সেক্টরভিত্তিক বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে এডিপিতে বরাদ্দের তুলনা করে দেখা যায়, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় খাতভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় গুরুত্ব কম পাচ্ছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন এবং সামাজিক সুরক্ষা খাত। এসব খাত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এডিপিতে বরাদ্দ পাচ্ছে অনেক কম। অন্যদিকে, এডিপিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতে, গৃহায়ন ও কমিউনিটি এবং পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত। এসব খাত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে অনেক বেশি বরাদ্দ পাচ্ছে। পরিকল্পনা কমিশনের সভায় উপস্থাপিত তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ১১ দশমিক ১ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ মাত্র ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ, কৃষি খাতে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ ৪ দশমিক ০৭ শতাংশ, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ ১৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ১২ দশমিক ১ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ ৭ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং সামাজিক সুরক্ষা ৩ দশমিক ৫ শতাংশ প্রক্ষেপণের বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ ১ দশমিক ২৬ শতাংশ। অন্যদিকে, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে লক্ষ্যমাত্রা ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ। কিন্তু বরাদ্দ পেয়েছে ১৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এডিপিতে ২৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ বরাদ্দ পেয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এই খাতে প্রায় দ্বিগুণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাদি খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার প্রায় পাঁচ গুণ। ২ দশমিক ৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এই খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১০ দশমিক ২৮ শতাংশ। পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ০ দশমিক ৫ শতাংশ প্রক্ষেপণের বিপরীতে এডিপিতে প্রকৃত বরাদ্দ ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশের বিপরীতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২.০৪ শতাংশ। কমিশন সভায় জানানো হয়, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুযায়ী বিনিয়োগের ধারা অব্যাহত না থাকলে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জন ব্যাহত হতে পারে। একই সঙ্গে এডিপি বরাদ্দের অসামঞ্জস্য দূর করতে পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে একটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, যেসব সেক্টরে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা এবং এডিপি বরাদ্দের মধ্যে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে, সেসব সেক্টরের আওতাধীন মন্ত্রণালয়কে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সংগতি রেখে নতুন প্রকল্প গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে। সভায় প্রধানমন্ত্রীকে কমিশন জানিয়েছে, গত ১৫ বছরে দেশজ সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার লক্ষ্যে সরকারি বিনিয়োগ ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সার্বিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার স্বার্থে সরকার কৃচ্ছ্রসাধন নীতি অনুসরণ করছে। এর প্রতিফলন সরকারি বিনিয়োগেও দেখা যাচ্ছে। চলতি বছরের বাজেটে সরকারি বিনিয়োগ পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় কিছুটা কমেছে। এ ছাড়া উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তা মোকাবিলা করে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য সরকারি বিনিয়োগের বর্তমান গতিধারা অব্যাহত রাখার বিষয়েও আলোচনা করেছে কমিশন।
২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অধীনে চাকরি
বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অধীনস্থ সরকারি এই প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিন। পদের সংখ্যা: ০২টি। লোকবল নিয়োগ: ৪ জন। পদের নাম: গবেষণা কর্মকর্তা। পদসংখ্যা: ০২টি (ইউনানী-১, আয়ুর্বেদিক-২)। বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ (গ্রেড-১০)। শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইউনানী/আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে বিইউএমএস/বিএএমএস ডিগ্রি। পদের নাম: ল্যাবরেটরি সহকারী। পদসংখ্যা: ০২টি (ইউনানী-১, আয়ুর্বেদিক-২)। বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৪০ (গ্রেড-১৪)। শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইউনানী/আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে বিইউএমএস/বিএএমএস ডিগ্রি। চাকরির ধরন: সরকারি। প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)। বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। আবেদন ফি: বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিন নামে সোনালী ব্যাংক, মানিক মিয়া এভিনিউ শাখার অনুকূলে ১নং পদের জন্য ৫০০ টাকা এবং ২নং পদের জন্য ২০০ টাকা পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে। আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: রেজিস্ট্রার, বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিন, ৭৫/বি, ইন্দিরা রোড,ঢাকা ১২১৫ বরাবর ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে একাধিক পদে চাকরির সুযোগ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটি ৭ পদে ৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে। আগামী প্রার্থীরা ২৩ জুলাই সকাল ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১০ জুলাই, ২০২৩
তথ্য গোপন করে ১৯ বছর চাকরি /
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত ডিজি ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ
শিশু গৃহকর্মী নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ও কারাবাসের তথ্য গোপন করে ১৯ বছর চাকরি, পদোন্নতি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. জামাল এবং তার স্ত্রী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজা।
০৯ জুন, ২০২৩
আরও
X