Sat, 27 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ আনন্দ ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
Kalbela
image/svg+xml
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
বিএনপিসহ বিরোধী নেতারা ফের গ্রেপ্তার আতঙ্কে
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের বিপক্ষে রুদ্ধশ্বাস জয়ে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা
৮ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহে শিক্ষার্থীর ওপর হামলা-মারধর
৮ ঘণ্টা আগে
নাসিক কাউন্সিলর ইসরাফিল প্রধান গ্রেপ্তার
৮ ঘণ্টা আগে
মোটরসাইকেলের সঙ্গে শিয়ালের ধাক্কায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষিকার
৮ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ২৭ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
হিলিতে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে পাইকারি ও খুচরা বাজারে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। দুদিনের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজিতে ১০/২০ টাকা বেড়েছে। আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। হঠাৎ দাম বেশি হওয়াতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। ব্যসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কমে যাওয়ায় এবং চাহিদা অনুযায়ী আমদানি না বাড়ার কারণে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সরেজমিনে হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুদিন আগে বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ১০০ টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে কেজিপ্রতি ১১০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানি করা প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়, এর আগে যার দাম ছিল কেজিতে ৮৫ টাকা। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা মফিজুল হোসেন বলেন, আমাদের হোটেল আছে। হোটেলে প্রতিদিন রান্নার কাজে পেঁয়াজ দরকার হয়। আজ পেঁয়াজ কিনতে এসে শুনি দাম কেজিতে ১৫ টাকা বেড়েছে। তিনি বলেন, দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের মতো মানুষের হিসাব করে চলতে হয়। দাম বৃদ্ধির কারণে এখন কম পেঁয়াজ কেনা হচ্ছে। আগে পেঁয়াজ কিনতাম ৪/৫ কেজি, এখন ২/৩ কেজি। দাম কমলে আমাদের জন্য ভালো হতো। হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা তাহের আলী বলেন, দেশে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী। সে সুযোগে মোকামে অতি মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশি পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছেন। মোকামে দুদিন আগেও পেঁয়াজের দাম ছিল মণপ্রতি ৩ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ৯০০ টাকা। বর্তমানে তা ৫০০/৬০০ টাকা বেড়েছে। তিনি বলেন, বাড়তি দামে পেঁয়াজ কেনায় আমাদেরও সে অনুযায়ী বিক্রি করতে হচ্ছে। এ ছাড়া দেশি পেঁয়াজের মৌসুমও শেষপর্যায়ে। তাই বাড়তি দামের আশায় স্বল্প পরিমাণে পেঁয়াজ বাজারে সরবরাহ করছেন কৃষকরা। হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সংগঠনের সভাপতি হারুন উর রশীদ হারুন কালবেলাকে বলেন, বর্তমানে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশের বাজারে আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী, আমদানি বাড়ছে না। তাই পেঁয়াজের দাম দেশের বাজারে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। তিনি বলেন, আমদানি করা পেঁয়াজের ক্ষেত্রে ভারতের নির্ধারিত ৪০ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ, পরিবহন খরচ ও বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি শুল্কসহ সব মিলিয়ে বন্দরে এসে পৌঁছানো পর্যন্ত দাম পড়ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই ব্যবসায়ীদের বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে।
১৬ জুলাই, ২০২৪
ডিম-মুরগির পর এবার বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
কয়েকদিন আগেই বেড়েছিল ডিম-মুরগির দাম। এবার বাড়ল পেঁয়াজের দাম। রাজধানীর বাজারগুলোয় সাত দিনের ব্যবধানে প্রতি ডজন ডিম, ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির প্রতি কেজি দাম ২০-২৫ টাকা বেড়েছে। এর পরই পেঁয়াজের দাম বাড়ল ১০-১৫ টাকা। গতকাল শনিবার কারওয়ান বাজার, হাতিরপুল বাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ও ফার্মগেট এলাকাসহ রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে। খুচরা বাজারে ফার্মের মুরগির বাদামি রঙের ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, যা সাত দিন আগে ছিল ১২০-১২৫ টাকা। ফার্মের মুরগির সাদা ডিমের দাম এলাকাভেদে দাঁড়িয়েছে ১৩৫-১৪০ টাকা, যা দিন সাতেক আগে ছিল ১১০-১২০ টাকা। এ ছাড়া সোনালি মুরগি কেজিপ্রতি ৩৭০-৩৮০ ও ব্রয়লার আকারভেদে ২২০-২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি মুরগিতে দাম বেড়েছে ২০-৩০ টাকা। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মুরগির মাংস কিনছিলেন সাকিল শেখ। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগেও প্রতি কেজি ব্রয়লার কিনেছি ২০০ টাকায়। এখন দেখছি কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে। বিক্রেতা এর কারণ হিসেবে বললেন, অতি গরমে খামারগুলোয় মুরগি মরে যাচ্ছে। এতে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারছেন না খামারিরা। তাই তারা দাম বাড়তি রাখছেন। আমাদেরও কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। কারওয়ান বাজারের বিক্রেতা তন্ময় বলেন, আড়তদাররা চাহিদা অনুযায়ী মুরগি দিচ্ছেন না। দামও বেশি নিচ্ছে। ফলে আমাদের বাড়তি দামে মুরগি কিনে বিক্রি করতে হচ্ছে। পাইকাররা বলেছেন, খামারিদের অনেক মুরগি মারা গেছে। তাই খামারি পর্যায়ে মুরগির দরবৃদ্ধিতে স্বাভাবিকভাবে খুচরা পর্যায়ে দাম বেড়েছে। ডিম বিক্রি করছিলেন বাবু। তিনি বলেন, সম্প্রতি তীব্র গরমে অনেক খামারে মুরগি মারা গেছে। ব্যাহত হয়েছে ডিম উৎপাদন। এতে সরবরাহ সংকট দেখা দেওয়ায় দাম তুলনামূলক বেড়েছে। এদিকে কাঁচাবাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম স্থিতিশীল থাকলেও গতকাল প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১০-১৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছে মানভেদে ৬৫-৭৫ টাকায়। কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে আলু মানভেদে বিক্রি হয় ৫০-৫৫ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ১২০, লেবু প্রতি ডজন ৭০, মাঝারি আকারের লাউ প্রতি পিস ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হয়। এদিন খুচরা বাজারে মোটা চাল কেজিপ্রতি রকমভেদে বিক্রি হয় ৫০-৫৫, সরু চাল (নাজির/মিনিকেট) ৬৪-৭৫ টাকায়। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল (খোলা) ১৪৫-১৫৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ৫ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল বিক্রি হয় ৮১৫ টাকায় । প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম রকমভেদে ছিল ১১০-১২০ টাকা। কারওয়ান বাজারে খুচরা ব্যবসায়ী আলম বলেন, হুট করে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। পাইকাররা বলছেন, সরবরাহ কম। তাই দাম বেশি দিয়ে কিনে বাড়তি দামে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতে হচ্ছে। তাই লোকসান এড়াতে আমরাও ক্রেতাদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছি।
১২ মে, ২০২৪
অর্ধেকে নেমে এসেছে মরিচ ও পেঁয়াজের দাম
বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বগুড়ার আদমদীঘিতে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই দুই পণ্যের দাম কমায় স্বস্তি ফিরে এসেছে ক্রেতাদের মাঝে। বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুরে আদমদীঘি হাটে গিয়ে ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, দোকানে দোকানে ব্যবসায়ীরা সাজিয়ে রেখেছেন কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ। গেল দুই সপ্তাহ আগে রোজার শুরুর দিকে দেশি কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সেই মরিচ খুচরা বাজারে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আড়তে পাইকারি ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। গত সপ্তাহে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। বর্তমানে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। আড়তে পাইকারি প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। হাটে বাজার করতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘রমজানের শুরুর দিকে ৮০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ ও ১০০ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। আজকে বাজার করতে এসে দেখি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। পণ্য দুটির দাম কমায় সবার জন্য ভালো হলো।’ খাবার হোটেলের মালিক এমরান বলেন, ‘আমার খাবারের হোটেলে প্রতিদিন ছয় থেকে আট কেজি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ লাগে। মরিচ পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি হলেও আমরা খাবারের দাম বৃদ্ধি করতে পারি না। যার কারণে আমরা হোটেল ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়ে যাই। এখন দাম কমার কারণে কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসবে।’ খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা এরশাদ আলী বলেন, ‘আমরা আড়তে কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই খুচরা বিক্রি করি। নওগাঁ আড়ত থেকে পাইকারি ১২০০ টাকা মণ কাঁচা মরিচ কিনেছি। ভালো মানের পেঁয়াজ কিনেছি ১৪০০ টাকা মণ। যার কারণে কাচাঁ মরিচ ও পেঁয়াজ কম দামে বিক্রি করতে পারছি।’
২৮ মার্চ, ২০২৪
রপ্তানি বন্ধের খবরে হিলিতে বাড়ল পেঁয়াজের দাম
ভারত সরকারের অনির্দিষ্টকালের জন্য রপ্তানি বন্ধ ঘোষণায় দিনাজপুরের হিলিতে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা সাধারণ। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সরেজমিনে হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি দোকানেই দেশি পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হলেও আজ তা প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা রানা হোসেন বলেন, দুদিন আগে পেঁয়াজ কম দামে কিনেছিলাম, আজ কেজিপ্রতি ১০ টাকা বাড়তি। দাম বাড়তির কারণে কম করে পেঁয়াজ কিনেছি। হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা তাহের উদ্দিন বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করার খবরে দেশি পেঁয়াজের দাম বাড়তির দিকে। আগে কম দামে পেঁয়াজ কিনে কম দামে বিক্রি করছিলাম। এখন মোকামে পেঁয়াজের দাম বেশি, যার কারণে বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করছি।
২৬ মার্চ, ২০২৪
বাজারে কমেছে পেঁয়াজের দাম
দেশের মোট উৎপাদনের ১৪ শতাংশ পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় রাজবাড়ীতে। আর মসলাজাতীয় ফসল উৎপাদনে বিখ্যাত এলাকা হিসেবে পরিচিত বালিয়াকান্দি উপজেলা। এ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে চলতি মওসুমে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলনের সঙ্গে বাজারে বিক্রিমূল্য ভালো পেয়ে এ বছর বেশ খুশি কৃষকরা। মৌসুমের প্রথম দিকে কেজিপ্রতি ৮০-৯০ টাকা পেলেও এখন গুণগত মাণ ভেদে ৪৫-৫০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন তারা। বেশি দামের আশায় ইতোমধ্যে অপরিপক্ব পেঁয়াজ উঠিয়ে কেউ কেউ বাজারে তুলছেন। এখন হালি পেঁয়াজ উঠাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। সোমবার (২৪ মার্চ) সকালে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা যায়, হালি পেঁয়াজ তোলায় ব্যস্ত কৃষকেরা। এ উপজেলায় মুড়িকাটা ও হালি পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। ১৫ দিন আগেই মুড়িকাটা পেঁয়াজ তোলা শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে হালি পেঁয়াজ তুলছেন কৃষকেরা। বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে দেশি নতুন পেঁয়াজ। ফলে পেঁয়াজের দামও কমতে শুরু করেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম কমায় খুশি ক্রেতারা। উপজেলার জঙ্গল ইউনিয়নের অলংকাপুর গ্রামের কৃষক মো. লিটন মোল্লা জানান, এ বছর তিনি আড়াই পাকি জমিতে উচ্চ ফলনশীল লাল তীর কিং জাতের পেঁয়াজের চাষ করছেন। স্থানীয় কৃষি বিভাগ পেঁয়াজ চাষে তাকে নানা পরমর্শ দিয়ে সহযোগিতা করায় ভালো ফলন পাবেন বলে আশা করছেন। চাষকৃত জমি থেকে প্রায় ৮০ মনের অধিক পেঁয়াজ পাবেন বলে আশা করছেন তিনি।
২৪ মার্চ, ২০২৪
পেঁয়াজের দাম কমে ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি
এক সপ্তাহ আগে ঢাকার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। তিন দিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। সেই পেঁয়াজের দাম নেমে এসেছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের পেঁয়াজের বাজারে বড় দরপতন দেখা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মালিবাগ, মগবাজার, কারওয়ান বাজার ও শ্যামবাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, হালি পেঁয়াজের মৌসুম শুরু হওয়ায় পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। ফলে দাম কমে পাইকারি বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকার মধ্যে। খুচরা বাজারে এই পেঁয়াজের দাম পড়ছে ৪৬ থেকে ৫০ টাকায়। দরদাম করে নিলে আরও কিছুটা কমে মিলছে পেঁয়াজ। মোকামগুলোতে সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দাম কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ভারত থেকে আমদানি শুরু হলে ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হবে বলে আশা করছেন তারা। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, হঠাৎ সরবরাহ বৃদ্ধির ফলে দাম কমায় কেজি প্রতি ২০ থেকে ২৫ টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। কারওয়ান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আসবে শুনে কৃষকরা দ্রুত হালি পেঁয়াজ উঠিয়ে বিক্রি করতে শুরু করেছেন। এর ফলেই বাজারে সরবরাহ বেড়েছে এবং পেঁয়াজের দামও কমে এসেছে। দেশের বৃহত্তম পেঁয়াজ উৎপাদনের এলাকা হিসেবে খ্যাত পাবনার সুজানগর ও সাঁথিয়া উপজেলা। চলতি সপ্তাহে এই দুই উপজেলায় পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দামে ব্যাপক পতন দেখা গেছে। সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে সেখানে পেঁয়াজের দাম রীতিমতো অর্ধেক হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় কৃষক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পবিত্র রমজান মাসে বেশি দামে বিক্রির আশায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুত করেছিলেন। সেই পেঁয়াজ এখন বাজারে এসেছে। আবার কৃষকরাও নতুন পেঁয়াজ বাজারে বিক্রির জন্য তুলতে শুরু করেছেন। ফলে বাজারে সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় পেঁয়াজের দামে এই পতন ঘটেছে। দেশে যত পেঁয়াজের উৎপাদন হয়, তার বেশিরভাগই হালি পেঁয়াজ। সাধারণত মার্চের শেষের দিকে এই জাতের পেঁয়াজ বাজারে উঠতে শুরু করে। এর আগে দেশে উৎপাদিত আরেক ধরনের পেঁয়াজ বাজারে আসে, যা পরিচিত মুড়িকাটা পেঁয়াজ নামে। এটি অল্প সময় বাজারে থাকে এবং এর উৎপাদনও হয় অল্প পরিমাণে। রোজায় সাধারণত পেঁয়াজের চাহিদা বাড়ে। এবারের রোজার ঠিক আগে বাজারে মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়তির দিকে ছিল। তবে সময়মতো বাজারে হালি পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে থাকায় এখন দাম দ্রুত কমে যাবে বলে মনে করছেন পেঁয়াজ ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। রাজধানীর শ্যামবাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ও আমদানিকারক নারায়ণ সাহা বলেন, হালি পেঁয়াজ সময়মতো বাজারে এসেছে। তাতে বাজারে দামের ক্ষেত্রে এর প্রভাব পড়েছে। তবে কৃষককে সুরক্ষা দিতে এখন পেঁয়াজ আমদানির আর প্রয়োজন নেই। এখন পেঁয়াজ সংরক্ষণে জোর দিতে হবে। বাজারে আসা হালি পেঁয়াজ ঠিকমতো সংরক্ষণ করা গেলে বছরের বাকি সময়েও তা বাজার স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করবে।
২০ মার্চ, ২০২৪
আমদানির খবরেও কমছে না পেঁয়াজের দাম
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলেও দেশের বাজারে খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, প্রক্রিয়া শেষে আগামী সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজ আসা শুরু হবে। তখন কেজিতে ১৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত দাম কমতে পারে।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
পেঁয়াজের দাম আরও বাড়ল
পেঁয়াজের দাম আরও বেড়েছে। প্রতি কেজি ৩০ টাকা বেড়ে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অপরদিকে কাঁচা মরিচ প্রকারভেদে ২৮ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি এবং খুচরা দোকানে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের সরবরাহ গত শুক্রবার ও শনিবার দুই দিনের তুলনায় বেশি। তবে সরবরাহ কম এবং মোকামে দাম বেশি, এমন কথা বলে পাইকার ব্যবসায়ীরা বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন। খুচরা ব্যবসায়ীদের প্রতি কেজি দেশি জাতের পেঁয়াজ প্রকারভেদে ১১০ থেকে ১১৫ টাকা কেজি দরে কিনতে হচ্ছে। অপরদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ প্রকারভেদে ২৮ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। কয়েকজন পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, গত বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রতি কেজি দেশি জাতের পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৮৮ থেকে ৯০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ ২৮ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করে সরবরাহ কমে যাওয়াসহ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ফুলবাড়ীসহ আশপাশের উপজেলার হাটবাজারে পেঁয়াজের দামের প্রভাব পড়েছে। গত শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার পর থেকে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০৫ টাকা এবং খুচরা বাজারে ১১০ টাকা এবং শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) থেকে আজ রোববারও (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর গত সপ্তাহ থেকে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচ প্রকারভেদে প্রতি কেজি ২৮ থেকে ৩০ টাকা এবং খুচরা বাজারে প্রকারভেদে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফুলবাড়ী পৌর বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা পূর্ব কাঁটাবাড়ী গ্রামের বুলু শীল বলেন, এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে এসেছিলেন। দোকানে এসে শুনলাম দাম ১২০ টাকায় উঠেছে। কী আর করা আধা কেজি পেঁয়াজ কিনে বাড়ি ফিরছি। ফুলবাড়ী বাজারের কাঁচা মরিচের পাইকারি ব্যবসায়ী অজয় দত্ত বলেন, কৃষকের মরিচের উৎপাদন বেড়েছে। এতে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ বেড়েছে। একই সঙ্গে পঞ্চগড়, খানসামা, জয়পুরহাটের অক্কেলপুর, পাঁচবিবিসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে কাঁচা মরিচ পাইকারি বাজারে আসছে। এতে কাঁচা মরিচের দাম কমে এসেছে। পেঁয়াজের পাইকারি ব্যবসায়ী মিহির প্রামাণিক বলেন, পেঁয়াজের বাজার নিয়ে চট্টগ্রাম মোকাম থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মোকাম থেকে পাইকারি মূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে। পেঁয়াজের আরেক পাইকারি ব্যবসায়ী দীপক কুমার বলেন, আগাম পেঁয়াজ শেষের দিকে এবং সরবরাহ কম থাকাসহ ঢাকা ও চট্টগ্রাম পেঁয়াজের মোকামে পাইকারি মূল্য বেড়েছে। নতুন পেঁয়াজ বাজারে ওঠার পাশাপাশি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হলে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মাদ আবু জাফর আরিফ চৌধুরী বলেন, পেঁয়াজের বাজারের অস্থিরতা কাটাতে নিয়মিতভাবে বাজার মনিটরিংসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
এক ঘণ্টার ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বাড়ল ২৫ টাকা
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে এক ঘণ্টার ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বাড়ল প্রকারভেদে কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা। খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়িদের দাবি, সিন্ডিকেট করে স্থানীয় পেঁয়াজের পাইকার ব্যবসায়ীরা এ দাম বাড়িয়েছেন। উপজেলার বাজারে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজির পেঁয়াজ বর্তমানে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০ টায় ফুলবাড়ী পৌর এলাকার পেঁয়াজের খুচরা ও পাইকারী বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা ও পাইকারী বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়িরা। খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হারুন উর রশীদ বলেন, আজ সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত পেঁয়াজের পাইকারী বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে প্রকারভেদে ৮৭ থেকে ৯০ টাকা। আর খুচরা বাজারে ওই পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি দরে। কিন্তু সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কোনো প্রকার কারণ ছাড়াই পাইকারী ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে প্রকারভেদে ১০৫ টাকা কেজি দরে খুচরা বিক্রি করতে শুরু করেন। এদিকে বাজারে অভিযান চালানোর কথাও শোনা যাচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মো. আল কামাহ তমাল বলেন, পেঁয়াজের দাম কি কারণে বাড়লো তা আজই (শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি) বাজারে ভ্রাম্যমান অভিযান চালিয়ে খতিয়ে দেখা হবে। পেঁয়াজ কিনতে আসা হিরেন্দ্র নাথ বর্মন বলেন, গত শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দেশি পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি দরে তিন কেজি পেঁয়াজ কিনেছিলেন। কিন্তু আজ শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বাজারে এসে দেখছেন একই দেশি পেঁয়াজের প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১০৫ টাকা। এ জন্য এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে বাধ্য হয়েছেন। হোটেল ব্যবসায়ি উজ্জ্বল মহন্ত বলেন, গত বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ও গত বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) প্রতিকেজি পেঁয়াজ কিনেছেন ৮০ থেকে ৮২ টাকা কেজি দরে। কিন্তু আজ শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) একই পেঁয়াজের দাম বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে। এ জন্য হোটেলের জন্য প্রয়োজন ১০ কেজি পেঁয়াজ কিন্তু দাম বৃদ্ধি পাওয়া ৭ কেজি পেঁয়াজ কিনেছেন। কম বেশি করে এতেই চালিয়ে নেবেন তার ব্যবসা। এদিকে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হতে পারে এমন খবরে পাইকারী বাজারের ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগই তাদের দোকান বন্ধ করে দেন। আবার অনেকে আরো দাম বাড়বে এমন আশঙ্কায় পেঁয়াজ বিক্রি না করে দোকানে মজুত করে রেখে দিয়ে দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন। এ ব্যাপারে পাইকারী পেঁয়াজ ব্যবসায়ী দীপক কুমার বলেন, সকালে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মোকাম থেকে জানানো হয় মোকামে প্রতি মণ দেশি পেঁয়াজ ৪ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ জন্য মোকাম থেকে বলা হয় খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ১১০ টাকায় বিক্রি করতে। কিন্তু তারা সেটি না করে ৫ টাকা কমিয়ে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। তিনি আরও বলেন, যেহেতু এলসির পেঁয়াজ নেই, সেজন্য দেশি পেঁয়াজের ওপর চাপ পড়েছে। তা ছাড়া দেশি পেঁয়াজ শেষের দিকে থাকায় দাম বাড়ছে। নতুন পেঁয়াজ উঠলে দাম কমে আসবে। এ ছাড়া ভারত থেকে এলসিতে পেঁয়াজ আমদানি হলেও পেঁয়াজের দাম কমবে।
০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
আবারও বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে প্রকারভেদে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। গত এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। একই পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ কেজি দরে।
২৭ জানুয়ারি, ২০২৪
আরও
X