বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকা শাসক দলের অভ্যাস
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিবেশী দেশের আনুগত্য নিয়ে দেশ চালাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আজ একটি রাষ্ট্রের প্রতি নতজানু যে পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রতিটি বিষয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকা, এটি বর্তমান শাসক দলের অভ্যাস। তাদের সাধারণ সম্পাদক (ওবায়দুল কাদের) যখন বিপদে পড়েন, তখন বলেন যে, দিল্লি আছে আমরা আছি। এ ধরনের কথা বলতে লজ্জাবোধও তাদের হয় না।’ মেজর হাফিজ বলেন, রাওয়ালপিন্ডি থেকে সরে এসে আমরা কি দিল্লির অধীন হওয়ার জন্যই যুদ্ধ করেছি? কখনোই না। বাংলাদেশের স্বাধীনচেতা মানুষ কখনোই এ ধরনের গোলামি মেনে নেবে না। গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে ‘অরক্ষিত স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিহীন বিপন্ন বাংলাদেশ: আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এ আলোচনা সভা হয়। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাহাবুদ্দিন রেজার সঞ্চালনায় সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, ফজলুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, তথ্য ও গবেষণাবিয়ষক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান প্রমুখ বক্তব্য দেন। মেজর হাফিজ আরও বলেন, বিএনপির সময় বাজার দর মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে ছিল। আমরা জনগণকে খেজুরের বদলে বরই খাওয়ার উপদেশ দিইনি। দ্রব্যমূল্যের কারণে আজ মানুষ দিশেহারা। শাসক দল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। অবাক হয়ে ভাবি কীভাবে দেশটা নষ্ট হয়ে গেল?
২৪ মার্চ, ২০২৪

অভ্যাস পরিবর্তনে গালের গর্তে ফিরবে মসৃণতা  
গালের ত্বকের গর্ত নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। যা বড় হলে তেল আর ধুলোময়লা জমে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। অনেকের ক্ষেত্রে তখন ব্রণ, র‌্যাশের সমস্যাও বাড়ে। ত্বকের পেশি ক্রমাগত সঙ্কুচিত, প্রসারিত হওয়ায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গালের এসব গর্ত আকারে বড় হয়ে যায়। ত্বক শিথিল ও বয়স্ক দেখায়। এর জন্য প্রয়োজন বিশেষ যত্নের।   ১. ব্যস্ততার মধ্যেও রাতে বাসায় ফিরে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। এ সময় মাইল্ড কোনও এক্সফোলিয়েটর বা স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। ২. সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বকের এই রন্ধ্রগুলিকে রক্ষা করতে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।  ৩. ত্বকের পেশি ক্রমাগত সঙ্কোচন এবং প্রসারণের ফলে উন্মুক্ত রন্ধ্রগুলিতে তার প্রভাব পড়ে। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ভাল না হলে রন্ধ্রগুলি বড় হয়ে যায় নিজে থেকেই। এই সমস্যা দূর করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। এ ছাড়াও ত্বকে পানি ধরে রাখতে পারে এমন প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মানুষ মারা ও আগুন দেওয়া বিএনপির অভ্যাস : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ভাঙচুর, মানুষ মারা এবং আগুন দেওয়া বিএনপির অভ্যাস। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন তারা (বিএনপি) কত ভাঙচুর করেছে। আপনারা দেখেছেন তারা ট্রেনের বগিতে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। ২০১৩ সালে বিএনপি বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে।  এর আগে উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নে কুটি বাজার-কসবা পুরাতন বাজার সড়কে ২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত গার্ডার ব্রিজ উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী। এ সময় কসবা পৌর মেয়র গোলাম হাক্কানী, উপজেলা প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম, কায়েমপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইকতিয়ার আলম রনিসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সকালে আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে তিনি বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করেছে। এখানে সরকারের কোনো হাত নেই। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম জামিনে মুক্ত হয়ে আবারও আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন তা কতটুকু কার্যকর হবে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সেটা বিএনপি বলতে পারে। তবে আপনারা নির্বাচন দেখেছেন। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ততা দেখেছেন। আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের কাজ করবেন, মানুষ সেদিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, তারা আন্দোলন করতে চেষ্টা করুক।
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

জ্ঞানের ঝর্ণাতলায় / খারাপ অভ্যাস পরিবর্তনে গভীরভাবে ভাবুন
সাধারণের ধারণা যে অধিকাংশ ধনীই নির্দয় প্রকৃতির। অর্থের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে উঠতে তারা অনেক সময় নির্মম হয়ে থাকেন। কিন্তু প্রকৃতি প্রতিটি নিয়মেরই ব্যতিক্রম প্রদান করে। ধনী হয়েও যখন একজন ব্যবসায়ী দয়ালু আর বিনয়ী হন, তখন সেটা হয়ে ওঠে সমাজের জন্য এক সোনালি আশীর্বাদ। তেমনই একজন, যিনি পথে একবার ঝুম বৃষ্টিতে চারজনের এক ছোট পরিবার-কে ভিজতে দেখে আবেগে বিমর্ষ হয়ে যান। সিদ্ধান্ত নেন যে মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য স্বল্প মূল্যে মটর-যান (নেনো – ‘জনগণের গাড়ী’) বানাতে হবে। ধনীদের জগতে উনি-তো একটু আলাদাই হবেন। তিনি বলে থাকেন যে‘কেউ লোহা-কে ধ্বংস করতে পারে না, যদি না তার নিজের মরিচাই তাকে ধ্বংস করে !’ আজ চারপাশ যখন লোভী লোকে ভরা, তখন পার্শ্ববর্তী দেশের তেমনই একজন সফল কিন্তু দানশীল ব্যবসায়ী হচ্ছেন ‘রতন টাটা’। সহজ জীবন-যাপন কাটাতে তার বিশাল ঐশ্বর্য তার বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি কখনো। তিনি অভ্যস্ত নন অন্যান্য অনেক বন্ধুদের মতন রাত জেগে পার্টিতে আনন্দ ফুর্তি করতে। কেউ এই মৃদুভাষীকে কখনো তার অধস্তন সাহায্য-কর্মীদের সাথে খারাপ আচরণ করতে দেখেননি। উনি সবসময় পছন্দ করেন তার গাড়ি চালকের ঠিক পাশে বসতে। শোনা যাক তার জীবনের ছোট্ট একটা গল্প। একবার রতন টাটা হাম্বুরগ যাবেন তার সহকর্মীদেরকে নিয়ে। হাম্বুরগ জার্মানির একটি অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য শহর। ব্যবসায়ীদের জন্য-তো বটেই। এখানেই নিভিয়া, হ্যানসাপ্লাস্ট, মনব্ল্যাঙ্ক (Montblanc) আর এয়ারবাসের মতন বড় বড় সব অফিস। অসংখ্য পণ্য  নিয়ে হ্যামবুর্গ মানচিত্রে আইকনিক স্ট্যাটাস উপভোগ করে। যেতে যেতে একটু বিলম্বই হয়ে গেল। বাইরে বেশ শীত পড়তে শুরু করেছে। তিনি কিছুটা ক্লান্তও। রাতের খাবারের সময় হয়ে গেছে আগেই।এখানে সবাই তাড়াতাড়ি খেয়ে নেয় রাতের আহার। তার সহকর্মীরা তাকে নিয়ে এক নিরিবিলি খাবারের দোকানে ঢুকল। রতন টাটার প্রধান সহকারী এই রেস্তোরাঁটা পছন্দ করেছেন। রেস্তোরাঁটা সেবায় আধুনিক হলেও অনেক পুরোনো স্থাপত্যকলায় গড়া। হালকা হলুদ আলোয় দেখা গেলো, তখন বেশিরভাগ টেবিলই খালি হয়ে গেছে। শুধু পাশের দুটো টেবিলে  কাস্টমাররা বশে আছেন। আর নির্জন এক কোনায় নিঃসঙ্গ বসে আছেন এক বৃদ্ধ । মনে হয়  গরম গরম সূ্প খাচ্ছেন। ঠিক বাম পাশের টেবিলে এক উচ্ছল তরুণ জুটি। তাদের খাবারে মাত্র দুটি পদ এবং সাথে দুটি ড্রিঙ্ক। রতন টাটার সহকারী দেখে অবাক হলেন যে এমন সাদামাটা খাবার কীভাবে অভিজাত এই রোমান্টিক জুটির হতে পারে ! অন্য পাশে আরেকটি টেবিলে কিছু বয়স্ক নারী খাবারের অপেক্ষায়; নিম্নসরে কথা বলছিলেন আর হাসছিলেন। মাঝখানে  আকর্ষণীয় একটা কেক, ‘হেপি-বারথডে’ সুরে কিছু গাইছে ওরা। মনে হয় আজ তাদের কারো জন্মদিন। ভালোই লাগছে দেখতে। রেস্তোরাঁর পরিচারক তাদেরকে মাত্র দুটি পদ খাবার দিয়ে গেলো এবং তারা সেটা ভাগ করে ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করলেন। রতন টাটার দলও শ্রান্ত, সবাই ক্ষুধার্ত। তাদের স্থানীয় সহকর্মী খাবারের নির্দেশ দিতে দেরি করলেন না। বেশ দ্রুতই গরম গরম রকমারি খাবার এসে গেল। পাশের মহিলারা আনন্দের সাথে তাদের প্লেটের সব খাবারই প্রায় শেষ করে ফেলল।  রতনের দলের পরিশ্রান্ত সবাই  আর খেতে চাইছেন না। ক্রেডিট কার্ডে বিল পরিশোধ করা হোল। যখন তারা সবাই চলে যাচ্ছেন, তখনো টেবিলে প্রায় এক-তৃতীয়াংশের বেশী খাবার উচ্ছিষ্ট রয়ে গেছে। যাওয়ার সময়  পাশে উপবিষ্ট বয়স্ক নারীরা ভাঙা ইংরেজিতে কথা বলতে চাইল তাদের সাথে। তারা বুঝতে পেরেছে যে তাদের খাবার নষ্ট করা দেখে এই মহিলারা অত্যন্ত বিরক্ত। রতনের তরুণ প্রধান সহকর্মী বয়স্ক সেই নারীদের বলল, 'আমরা আমাদের খাবারের দাম পরিশোধ করেছি। কতটুকু খাবার আমরা রেখে গেলাম, তা আপনাদের মাথাব্যথার কারণ নয়।' প্রবীণ নারীরা আরো বিরক্ত এবং ক্ষেপেই গেল। তাদের একজন তৎক্ষণাৎ তার মুঠোফোন হাতে নিয়ে কোনো একজনকে ফোন করল। কিছুক্ষণ পরেই 'সামাজিক নিরাপত্তা' নামক সংগঠনের দুজন ইউনিফর্ম পরা লোক এসে হাজির। বিবাদের কারণ শুনে তারা তাদেরকে ৫০ ইউরো জরিমানা করল। সবাই চুপ করে ছিল। রতন টাটা কিন্তু মনে মনে বেজায় খুশি। ছোটবেলা থেকে শিখে এসেছেন যে অপচয় এক ভয়ানক রোগ। এটা মানুষকে শুধু নিঃস্ব করে না, অমানবিকও করে তোলে। কঠিন স্বরে কর্মকর্তাটি তাদেরকে বলল, 'যতটুকু খেতে পারবেন, ততটুকুই নেবার চেষ্টা করবেন। টাকা আপনার, কিন্তু সম্পদ সমাজের। সম্পদ অপচয় করার কোনো অধিকার আপনাদের নেই।‘ এটা তো রতন টাটারই জীবনের শিক্ষা। একটা উন্নত ধনী দেশের এই মানসিকতায় সহকর্মীরা সবাই লজ্জা পেলেও উনি আবারো খুশি হলেন। উনি নিম্নস্বরে সহকর্মীদের বললেন, ‘আমাদের দেশের সম্পদ অনেক কম, কিন্তু মুখ রক্ষায় আমরা বেশি বেশি পরিমাণে খাবার দিতে নির্দেশ দিই , অন্যকে খাওয়াতে গিয়েও আমরা খাবার নষ্ট করি। আমাদের খারাপ অভ্যাসগুলো পরিবর্তনের ব্যাপারে আমাদের আরো আন্তরিক হওয়া উচিত।   নির্যাস: খারাপ অভ্যাসগুলো পরিবর্তনের ব্যাপারে গভীরভাবে ভাবুন। ডা. রুবায়ুল মোরশেদ : চিকিৎসক, গবেষক, কাইন্ডনেস এবং হ্যাপিনেস  
০৩ নভেম্বর, ২০২৩

পালানোর অভ্যাস আওয়ামী লীগের নয়, বিএনপির আছে: হানিফ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি মহাসমাবেশ করবে এতে কোনো সমস্যা নেই। এই সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। আর পালিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আওয়ামী লীগ নেতাদের নেই। এ অভ্যাস বিএনপির আছে। তাদের শীর্ষ নেতা মুচলেকা দিয়ে রাজনীতি থেকে পালিয়ে বিদেশে আছে। তারা আবার পালিয়ে যেতে হবে বলে হুমকি দেয়, এটা হাস্যকর। তবে কর্মসূচির নামে যদি কোনো ধরনের নাশকতা হয়, তাহলে তা কঠোর হাতে দমন করবে সরকার। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সবসময় মাঠে আছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে বৃক্ষরোপণকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন। হানিফ আরও বলেন, বিএনপির এই মহাসমাবেশে বিদেশি বিশেষ একটি গোষ্ঠীর ইন্ধন আছে। তবে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না। কারণ জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে। এর আগেও বিএনপি সরকার পতনের আন্দোলন করেছে। সেই ১০ ডিসেম্বর পার হয়ে গেছে। তারা বলেছিল ১৮ অক্টোবরের মধ্যে সরকার পতন না হলে হাতে চুড়ি পরবে। তাদের এসব কথাবার্তা নিয়ে দেশবাসীও ভাবে না, আওয়ামী লীগও ভাবে না। বিএনপি নিজেদের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করার জন্য মিথ্যা আশ্বাস দেয়। মিথ্যাচার করে নিজ দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও তারা প্রতারণা করে আসছে। মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে এবার তাদের ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছে, আসলে ফলাফল শূন্য। এ সময় শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, জেলা কালচারাল অফিসার সুজন রহমান ও স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২৫ অক্টোবর, ২০২৩

সকালের ১০ অভ্যাস দেবে সুস্থ ত্বক
** দিন শুরু করুন এক গ্লাস পানি দিয়ে। এটি তাৎক্ষণিকভাবে সারা রাতের পানিশূন্যতা পূরণ করবে ও ত্বককে হাইড্রেট করবে। ** সকালে উঠেই একটি হালকা ক্লিনজার দিয়ে মুখটা ধুয়ে নিন। ত্বক ভালো থাকবে, সতেজ ভাবও পাবেন। ** হাইড্রেটিং ও পিএইচ ব্যালান্সযুক্ত টোনার ব্যবহার করুন। ত্বকের পোড় কম দেখা যাবে। ** সকালের দিকেই যদি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি’যুক্ত কোনো সেরাম ব্যবহার করেন তবে সারা দিনই ত্বকে অ্যান্টি-এজিং প্রভাবটা থাকবে। ** আইক্রিম ব্যবহার করুন। চোখের চারপাশের সেনসিটিভ অংশগুলোতে এটা লাগালে ফোলাভাব ও ডার্ক সার্কেল পড়বে না। ** ভোরে উঠে মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগালে তা সারা দিন ত্বকের হাইড্রেশন ধরে রাখবে। দূষণের বিরুদ্ধে এটি এক ধরনের দেয়ালের কাজ করবে। ** স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। ভিটামিন, মিনারেলসমৃদ্ধ সবজি-ফল এসবও রাখুন ব্রেকফাস্টে। ** হালকা ব্যায়াম করলে ত্বকে রক্তের সঞ্চালন বাড়বে। সেইসঙ্গে ত্বকে বাড়বে অক্সিজেনের সরবরাহ। ** আর দিনের শুরুতেই যদি কড়া রোদে বাইরে বের হতে হয় তবে সানস্ক্রিন লাগাতে ভুল করবেন না।
০৪ আগস্ট, ২০২৩
X