চট্টগ্রামে ‘গো ভোট’ র‍্যালি করেছে ইআরডিএফবি
চট্টগ্রামে ‘গো ভোট’ র‍্যালি করেছে শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)। আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্রের উৎসব পালনের আহ্বান জানিয়ে এ র‍্যালির আয়োজন করেছে সংগঠনটি। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে সকাল ১১টায় এ র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়।   র‍্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম লুৎফুল আহসান। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে ও সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত র‍্যালিতে সঞ্চালনা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন।   প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা এখন অনেক সচেতন। তারা জানে এ দেশ কাদের হাতে বেশি নিরাপদ। আগামী নির্বাচনে ব্যালট পেপারে তাদের সেটি প্রমাণ করতে ভোটে অংশগ্রহণ করতে হবে।   সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আমাদের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীরা জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। আমার বিশ্বাস তারা একইভাবে এই বিজয়ের মাসে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্রের উৎসব পালনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। তারা বিএনপি ও জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস মোকাবিলা করার পাশাপাশি সব দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করবে এবং গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে।   র‍্যালিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর রেজাউল করিমসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যাল‍য় ও কলেজের সহস্রাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে সফল করার অঙ্গীকার করেন।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধের চেয়ে জঘন্য অপরাধ করছে : ইআরডিএফবি
হরতাল-অবরোধে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষ হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধের চেয়ে জঘন্য অপরাধ করছে। এজন্য তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে এডুকেশেন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলমেন্ট ফোরাম বাংলাদশে (ইআরডিএফবি)।  একইসঙ্গে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতি রুখে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউিটে সংগঠনটি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতির প্রতিবাদে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।  সভায় বক্তারা বলেন, শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিয়েও হরতাল-অবরোধের কারণে ক্লাস-পরীক্ষা যথাসময়ে হবে কি না এই সংশয়ে রয়েছে। এতে করে তাদের মানসিক চাপ বাড়ছে এবং প্রত্যাশিত ফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যাতে নির্ভয়ে শ্রেণিকক্ষে ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য সরকারকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান দেশের বিশিষ্ট শিক্ষকরা। একইসঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে সারা দেশে সন্ত্রাস ও অপরাজনীতি রুখে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া, সমাবেশে বিএনপি-জামায়াতের চলমান নৈরাজ্য, সন্ত্রাস ও অপরাজনীতির মদদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বলে অভিযোগ করা হয়। সভায় বাংলাদশে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মশিউর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস- চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. হাবিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফসের ড. মাহবুবুর রহমান, চাঁদুপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নাসিম আক্তার, বাংলাদশে টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শাহ আলিমুজ্জামন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আব্দুল জব্বার খাঁন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, বাংলাদশে ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোকাদ্দেম হোসনে, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. আবুল কালাম আজাদ, শেকৃবির সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহম্মাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিন্নাত হুদা, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শামীম আরা হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত নাশকতামূলক র্কমকাণ্ড পরিচালনার মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশিল পরবিশে সৃষ্টি করে উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করার চক্রান্ত করছে। তাদের অপরাজনীতি ও বিদেশিদের প্রতি নির্ভরতা দেশের মানুষের প্রতি আস্থাহীনতার বহিঃপ্রকাশ। দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। এসব শিক্ষার্থীর নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
১১ নভেম্বর, ২০২৩

ইআরডিএফবি এর আয়োজনে `বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনা' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন 'এডুকেশন, রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি) এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে "বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনা" শীর্ষক সেমিনার। ২৫ আগষ্ট (শুক্রবার) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।   বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবি'র সম্মানিত সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সম্মানিত প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী।    স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, সর্বকালের-সর্বযুগের-সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের একটি চেতনা ও অধ্যায়ের নাম। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এই দুটি নাম একে অপরের পরিপূরক যা আজ ঐতিহাসিকভাবে সমাদৃত। বঙ্গবন্ধু ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, সুস্থ, সবল জ্ঞান, চেতনা সমৃদ্ধ, কোনরকম ভেদ বৈষম্যহীন, শোষণহীন, অসাম্প্রদায়িক, চেতনায় উদ্বুদ্ধ দেশপ্রেমিক মানুষের উন্নত সমৃদ্ধ এক আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুননির্মাণের পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, সংস্কৃতি, গবেষণা, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু গ্রহণ করেছিলেন বিভিন্ন ধরনের যুগান্তকারী পদক্ষেপ।  সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. সেলিনা আখতার, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলাম এবং নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান। উক্ত সেমিনারের উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ‘ইআরডিএফবি’ এর সম্মানিত সিনিয়র সভাপতি এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল জব্বার খান।  প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়তে যা যা দরকার ১৯৭০ এর নির্বাচনি ইশতেহারে বঙ্গবন্ধু তা তুলে ধরেছিলেন। সকল প্রকার অন্যায় এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে আপোষহীন বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন একটি উন্নত এবং সমৃদ্ধশালী অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গবেষণার উন্নয়ন এবং নারী ক্ষমতায়নসহ বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯২ ডলার থেকে মাত্র ৩ বছরে ৩ গুন বাড়িয়ে তা ২৫০ থেকে ৩০০ ডলারে উন্নিত করেন। বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনা ছিলো মূলত এদেশের খেটে-খাওয়া অসহায় কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর দরিদ্র মানুষের উন্নয়নকেন্দ্রীক। এখন যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন কাজের সাথে জড়িত তাদের উচিত বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শনকে অনুসরণ করে সকল অসমতার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া।  প্রধান আলোচক অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনার মূল দর্শন ছিল, কাউকে বেশি ধনী হতে দেওয়া যাবেনা এবং কেউ গরীব থাকবেনা। আজকে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও যা হবে তার রূপরেখা বঙ্গবন্ধু এঁকেছিলেন স্বাধীনতার পূর্বেই। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই ছিল বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনার মূল লক্ষ্য। উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মানে বঙ্গবন্ধুই প্রথম একটি পরিকল্পনা কমিশন গঠন এবং পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। উন্নত ও এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে কৃষি, শিল্প এবং অবকাঠামো উন্নয়ন কিভাবে সাজাতে হবে তা ৭০ এর নির্বাচনী ইশতেহারে বঙ্গবন্ধু তুলে ধরেছিলেন।  সেমিনারে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উন্নয়ন দর্শনকে মুছে দিতে ৭৫ এর পর বঙ্গবন্ধুর খুনীরা ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। বঙ্গবন্ধু সবসময় মানবাধিকার ,শিক্ষা, গবেষণা, স্বাস্থ্য, কৃষি এবং শিল্পের উন্নয়নের কথা বলতেন। বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা উন্নত, সমৃদ্ধ এবং অসাম্প্রদায়িক বর্তমান বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যাহত করতে একটি কুচক্রী মহল ওঠে পড়ে লেগেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু এই অদম্য বাংলাদেশকে দমিয়ে রাখা যাবেনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান বলেন, বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনা ছিলো মানবিক উন্নয়ন ভাবনা। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু যে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার সবগুলোই তিনি করে দেখিয়েছেন। একটি মানব উন্নয়নমূলক বাংলাদেশ গঠনে বঙ্গবন্ধু জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত কাজ করে গিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর মতো এমন কমিটেড একজন নেতা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলাম বলেন, সকলের জন্য সমঅধিকার নিশ্চিত করে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মানে বঙ্গবন্ধু জীবনের শেষ সময়টুকু পর্যন্ত লড়ে গিয়েছেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অসহায় এবং দরিদ্র মানুষের উন্নয়ন এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় নারীদের পিতৃ পরিচয় দিয়ে বীরাঙ্গনা সম্মানে ভূষিত করেন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনার উপর ভিত্তি করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন উন্নত ও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের পথে হাটছে।  বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় কোষাধ্যক্ষ এবং ইআরডিএফবি এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোঃ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সেমিনারে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপ-উপাচার্য ও ইআরডিএফবি এর সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খান। 
২৫ আগস্ট, ২০২৩
X