ঈদের পরে ভাঙা হবে কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ঈদের পরে কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজারে পরিত্যক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে। যে কোনো সময় এটি ধসে পড়তে পারে। বহু মানুষের জীবন হুমকিতে রয়েছে। কারওয়ান বাজারের পাইকারি কাঁচাবাজারের এই ব্যবসায়ীদের গাবতলিতে ডিএনসিসির পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তর করা হবে। গতকাল সোমবার গাবতলীতে ডিএনসিসির প্রস্তাবিত আমিনবাজার পাইকারি কাঁচাবাজারে কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীদের স্থানান্তরের নিমিত্তে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মেয়র বলেন, কারওয়ান বাজার এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে। একটি সিটির প্রাণকেন্দ্রে পাইকারি কাঁচাবাজার থাকতে পারে না। গাবতলীর কাঁচাবাজারটি পরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করে এই ভবন করা হয়েছে। ট্রাক থেকে মালপত্র আনলোড করার যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখা আছে। বরাদ্দ দেওয়া হলে যারা আসবেন না, তাদের দায় নিজেদের নিতে হবে। বরাদ্দ পাওয়ার পর কেউ না এলে সেটি নিয়ম অনুযায়ী অন্যজনকে বরাদ্দ দেওয়া হবে।
১৯ মার্চ, ২০২৪

‘ঈদের পরে কারওয়ানবাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে’
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ঈদের পরে কারওয়ানবাজারে ডিএনসিসির পরিত্যক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে। কারওয়ানবাজারের এই কাঁচাবাজারের ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। যে কোনো সময় এটি ধসে পড়তে পারে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কারণে বহু মানুষের জীবন হুমকিতে রয়েছে। কারওয়ানবাজারস্থ পাইকারি কাঁচাবাজারের এই ব্যবসায়ীদের গাবতলিতে ডিএনসিসির পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তর করা হবে। দ্রুতই গাবতলিতে বরাদ্দ দেওয়া হবে। বরাদ্দ দেওয়া হলে আপনারা যারা আসবেন না তাদের দায় নিজেদের নিতে হবে। বরাদ্দ পাওয়ার পরে কেউ না আসলে সেটি নিয়ম অনুযায়ী অন্যজনকে বরাদ্দ দিয়ে দেওয়া হবে। সোমবার (১৮ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর গাবতলীতে ডিএনসিসির প্রস্তাবিত কাঁচাবাজারে ডিএনসিসির আওতাধীন কারওয়ানবাজারের কাঁচাবাজারস্থ ব্যবসায়ীদের গাবতলীস্থ আমিনবাজার পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তরের নিমিত্তে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। মতবিনিময় সভার শুরুতে কারওয়ানবাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ গাবতলীতে স্থানান্তরের জন্য তাদের বিভিন্ন সুবিধার বিষয় উল্লেখ করে দাবি তুলে ধরেন।   ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ঢাকার মিরপুর, উত্তরা, মোহাম্মদপুর একদিনে গড়ে উঠেনি। সময়ের পরিক্রমায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট নেতৃত্বে ঢাকার উন্নয়ন প্রসারিত হচ্ছে। কারওয়ানবাজার এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে। একটি সিটির প্রাণকেন্দ্রে পাইকারি কাঁচাবাজার থাকতে পারে না। ট্রাক আসছে, ট্রাক যাচ্ছে, রাস্তা বন্ধ করে মালামাল নামছে। কোনো ডিসিপ্লিন নাই। রাস্তায় প্রচণ্ড  ট্রাফিক জ্যামের সৃষ্টি হয়। কারওয়ানবাজারটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, কোনো নিরাপত্তা নাই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ স্মার্ট শহরের কেন্দ্রে ঝুঁকিপূর্ণ এই পাইকারি কাঁচাবাজার থাকতে পারবে না। মেয়র বলেন, ঢাকা শহরের ওপর দিয়ে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, নিচ দিয়ে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে কারওয়ানবাজারকে সুন্দর করে সাজাতে চাই। আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছিলাম। পর্যায়ক্রমে কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ীদের স্থানান্তর করা হবে। গাবতলিতে যে কাঁচাবাজারটি রয়েছে সেটি পরিকল্পিতভাবে সব কমপ্লায়েন্স মেইনটেইন করে নির্মাণ করা হয়েছে। অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এই ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ড ঘটলে এখানে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ। ৪টি বহিঃগর্মন পথ রয়েছে। ট্রাক থেকে মালামাল আনলোড করার যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখা আছে। আপনাদের জন্য বিশ্রামাগারও করা হয়েছে। আরও যা যা সুবিধা দরকার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখানে নদী পথেও মালামাল পরিবহন করা যাবে। পাশ দিয়ে আট লেনের সড়ক হচ্ছে। মার্কেট থেকে মেইন রোডের সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে দিচ্ছি। ঈদের আগেই এটি সম্পন্ন করা হবে। আতিকুল ইসলাম বলেন, প্রথম ধাপে কারওয়ানবাজার আড়ৎ মার্কেটের ১ম তলার ৪০০ বর্গফুটের ৬২টি দোকান এবং ২য় তলার ১৭০ বর্গফুটের ১১৪টি দোকান অর্থাৎ মোট ১৭৬টি দোকান স্থানান্তর করা হবে। এছাড়াও কারওয়ানবাজারে সম্পত্তি বিভাগ কর্তৃক বরাদ্দকৃত ১৮০টি টিনশেড দোকান আমিনবাজারে পাইকারি কাঁচাবাজারের আশপাশের উন্মুক্ত স্থানে স্থানান্তরের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।  মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি। তিনি বলেন, কারওয়ানবাজারের ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে বা আগুন লাগলে বহু মানুষ হতাহত হবে। আমরা আর মৃত্যুর মিছিল দেখতে চাই না৷ প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে কোনো ব্যবসা চলতে দেওয়া যাবে না। ঈদের পরে কারওয়ানবাজারের কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীদের স্থানান্তর শুরু হবে। ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি নেন। মেয়র মহোদয় একটি চমৎকার সুযোগ আপনাদের জন্য দিচ্ছেন। আপনাদের অবশ্যই এই সুযোগ গ্রহণ করা উচিত। মেয়র বলেছেন, পাশেই নদীর পাশে বিজিবি মার্কেটে মাছের আড়ৎ নির্মাণ করে দিবেন। সব সুবিধাই আপনাদের জন্য নিশ্চিত করা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন মেট্রোরেল হয়ে গেছে। কারওয়ানবাজার আস্তে আস্তে সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। ট্রাক ঢুকতে অনেক সমস্যা হয়। এছাড়া কারওয়ানবাজারের ট্রাক তেজগাঁওয়ের রাস্তা দখল করে রেখেছে। কারওয়ানবাজার স্থানান্তর করে ওই এলাকার পরিবেশ সুন্দর করতে হবে। গাবতলিতে স্থানান্তর হওয়ার পরে আপনাদের কি কি সুবিধা প্রয়োজন সে বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের সাথে আলাপ করবেন। মেয়র মহোদয় আপনাদেরই প্রতিনিধি উনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, কারওয়ানবাজার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রায় ৫শ বছর আগে। এটি যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন ঢাকার কেন্দ্রবিন্দু ছিল সদরঘাট। পর্যায়ক্রমে ঢাকা গুলিস্তান, মতিঝিল হয়ে অনেকদূর প্রসারিত হয়েছে। তাই কারওয়ানবাজারটি ঢাকার প্রান্তে স্থানান্তর করার মাধ্যমে স্মার্ট শহর নিশ্চিত করতে হবে। আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই, কারওয়ানবাজার স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত। অতএব, এটি বাস্তবায়ন হতেই হবে। স্থানান্তর হলে সব সুবিধাই পর্যায়ক্রমে নিশ্চিত করা হবে। গাবতলীতে বাজার শুরু হলে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মতবিনিময় সভা শুরুর আগে ডিএনসিসি মেয়র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গাবতলী পাইকারি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখেন।  আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান, ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুজিব সরোয়ার মাসুম, ২৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামীম হাসান, সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলর হামিদা আক্তার (মিতা) এবং ডিএনসিসির অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
১৮ মার্চ, ২০২৪

ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সিলগালা করতে রাজউকে চিঠি
ঢাকা মহানগরীর সব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে সিলগালা করতে তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হারুন।  শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে এ চিঠি দেন তিনি। এতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, বন ও পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সচিবকে। চিঠিতে বলা হয়, ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জন নিহত এবং আরও অনেকে হাসপাতালে গুরুতর আহতাবস্থায় চিকিৎসাধীন।   জানা গেছে, ভবনটির বাণিজ্যিক ব্যবহারের অনুমোদন ছিল না। ভবনের ভেতরে ওঠানামার সিঁড়ি নিয়মানুযায়ী তৈরি করা হয়নি। এমনকি ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করার নোটিশ দিলেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি, যা চরমভাবে দায়িত্বের অবহেলা। চিঠিতে আরও বলা হয়, নিমতলীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাসহ প্রায় প্রতি বছরই এ ধরনের অঘটন ঘটছে এবং প্রাণহানি হচ্ছে। তাই সেসব বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তার সঠিক তথ্য তুলে ধরতে বলা হয়েছে চিঠিতে। আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া আরও বলেন, রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডের সময় আমি নিজে ঘটনাস্থলে ছিলাম। আমি অনেককে সেখান থেকে উদ্ধারে কাজ করেছি। কোনো অগ্নিকাণ্ড বা দুর্ঘটনা ঘটলেই কর্তৃপক্ষ তৎপরতা দেখায়। অথচ আগে তারা কোনো পদক্ষেপ নেয় না। যদি আগে পদক্ষেপ নেওয়া যায় তাহলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
০২ মার্চ, ২০২৪

পুরাতন ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, দেশে ঝুঁকিতে থাকা শত বছরের পুরাতন ভবনগুলো ভেঙে ফেলা হবে। ওই জায়গায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কিত নতুন নীতিমালা অনুযায়ী জমির মালিককে সহজ শর্তে ও বিনা সুদে ঋণ দিয়ে নতুন ভবন করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।  মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় আয়োজিত 'দুর্যোগ সহনশীল সপ্তাহ-২০২৩' উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাপানের মত ভূমিকম্প প্রবণ দেশে যেসব পুরনো ভবনের নির্মাণ পদ্ধতি ঠিক ছিল না, ডিজাইন ছিল না, রড সিমেন্ট ছিল না- এসব ভবন ভূমিকম্প সহিষ্ণু ভবনে রূপান্তর করা হয়েছে। এ জন্য তাদের সময় লেগেছে ৩০ বছর। আর আমরা আশা করছি আগামী ৫০ বছরে বাংলাদেশকে ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারব।  তিনি বলেন, শুধু ঢাকা নয় সারা দেশে ভূমিকম্প ঝুঁকিতে থাকা ভবনের সংখ্যা অনেক। নতুন যেসব ভবন তৈরি হচ্ছে সেগুলো ভূমিকম্প সহিষ্ণু কিনা তা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা হবে। এ বিষয়ে জাপান সরকার এবং জাইকার আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় দেশীয় প্রকৌশলীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে দেওয়া হবে। তারা এসব ভবন পরীক্ষা করে ঝুঁকিতে থাকা ভবনগুলো ঝুকিমুক্ত করার ব্যবস্থা করবে।  তিনি আরও বলেন, শুধু কথা নয় মানুষের জন্য সত্যিকার অর্থে কাজ করতে হবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশ দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেও ভূমিকম্প ব্যবস্থাপনায় পিছিয়ে আছে। আমরা সেদিকে মনোযাগ দিয়েছি। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং জাপানসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের নিয়ে বৈঠক করে‌ প্ল্যান অব অ্যাকশন মোতাবেক কাজ করা হবে।  দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রি.জে মঈন উদ্দিন।  
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X