কুবিতে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও দাবি-দাওয়া নিয়ে পৃথক তদন্ত কমিটি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ‘উদ্ভূত অনাকাঙ্ক্ষিত’ ঘটনার তদন্তপূর্বক তথ্য উদঘাটন এবং শিক্ষক সমিতির ‘দাবি-দাওয়া’ পর্যালোচনার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ মে)  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আমিরুল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত দুটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভূত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার তদন্তপূর্বক তথ্য উদঘাটনের জন্য ৯৩তম জরুরি সিন্ডিকেট সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্রকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।   কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- চট্টগ্রামের বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) খালেদা আক্তার ও সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী।  এদিকে একই সিন্ডিকেট সভায় শিক্ষকদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহেরকে আহবায়ক করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।  কমিটির অন্যান্যরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের প্রফেসর ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া, আবদুন নূর মুহম্মদ আল ফিরোজ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের ও সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আমিরুল হক চৌধুরী।  এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী হাসান বলেন, এখানে বলা হয়েছে আলোচনা করবে কিন্তু আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। যেখানে উপাচার্য নিজেই হামলা করেছেন সেখানে তার নেতৃত্বে সিন্ডিকেট সভায় কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত আসবে বলে মনে করি না।   প্রসঙ্গত, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনের পর ভিসির কক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় ও কিছু দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কথা বলতে গেলে দুজন কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগের সাবেক সদস্যরা শিক্ষকদের ওপর হামলা করেন। এরই জেরে তিন দফা ক্লাস বর্জনের পাশাপাশি সাত দফা দাবি জানিয়ে আসছিল শিক্ষক সমিতি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ভিসি, ট্রেজারার ও প্রক্টরের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন সাধারণ শিক্ষকরা। সবশেষে, গত ২৮ এপ্রিল শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে ভিসি, ট্রেজারার ও প্রক্টরসহ ভিসিপন্থি সাবেক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতারা শিক্ষকদের কিল, ঘুষি ও ধাক্কা দিয়ে প্রশাসনিক ভবনের অবস্থান দখলে নেন। এরপর শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন শুরু করলে বিশ্ববিদ্যালয় ও হলগুলো অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে প্রশাসন।   এ ছাড়াও শিক্ষক সমিতির ৭ দফা দাবি হলো- ১৯ ফেব্রুয়ারি উপাচার্যের দপ্তরে শিক্ষকদের ওপর হামলার নেতৃত্ব দেওয়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে সাময়িক বহিষ্কার করা ও ঘটনার তদন্ত করা। পাশাপাশি হামলায় মদদ দেওয়া প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকীকে অপসারণ করা।   অন্য দাবিগুলোর মধ্যে আছে ঢাকার অতিথিশালা শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য অবমুক্ত করা, অধ্যাপক গ্রেড ১ ও ২ তে আবেদন করা শিক্ষকদের পদোন্নতির ব্যবস্থা করা; কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী বিভাগীয় প্রধান ও ডিন নিয়োগ এবং ইতোমধ্যে বেআইনিভাবে নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদের প্রত্যাহার করা; শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি স্থায়ীকরণে আইনবহির্ভূত শর্তারোপ করে জ্যেষ্ঠতা ক্ষুণ্নের বিষয়টি নিষ্পত্তি করা; ৯০তম সিন্ডিকেট সভায় বিতর্কিত শিক্ষাছুটি নীতিমালা প্রত্যাহার করে আগের নীতিমালা বহাল এবং ৮৬তম সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদিত স্থায়ীকরণ সিদ্ধান্ত বাতিল করা।
০৮ মে, ২০২৪

বাকৃবিতে ছাত্রী-শিক্ষকের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) এক ছাত্রী ও শিক্ষককে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা এবং ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রীর দেওয়া স্বীকারোক্তির বিষয়ে তদন্তের জন্য ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সোমবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটির সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড. খান মো. সাইফুল ইসলাম এবং সদস্য সচিব বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ও প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আরিফ সাকিল।  এ ছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল আলম, একোয়াকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক, ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন, কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. হুমায়ূন কবির এবং মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ড. আজিমুন নাহার। কমিটিকে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন বা সুপারিশ প্রদানের জন্য বলা হয়েছে। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. শফিকুল ইসলাম ও কৃষি অনুষদের অধ্যয়নরত শেখ রোজী জামাল হলের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী।  শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগীয় মাঠ ও আমবাগান সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের ধরা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে ওই ছাত্রীকে হলে নিয়ে আসেন। পুরো ঘটনাটিই শনিবার রাত ১০টায় লিখিত স্বীকারোক্তি দেন ওই ছাত্রী।
০৭ মে, ২০২৪

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি
আশ্রমের আড়ালে নানা অপকর্ম করে আসা চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সমাজসেবা অধিদপ্তর। গতকাল বৃহস্পতিবার তিন সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে তার অপকর্ম তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শহর সমাজসেবা কার্যালয়-৫-এর সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিনকে। এ ছাড়া সদস্য সচিব করা হয়েছে ঢাকা জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সমাজসেবা কর্মকর্তা (রেজি.) কে এম আবু রায়হানকে। সদস্য করা হয়েছে প্রবেশন অফিসের প্রবেশন কর্মকর্তা এস এম মাসুদ রানাকে। জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. রকনুল হকের স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয় নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবী সাধারণ চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার সংস্থাটির সভাপতি মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে দৈনিক কালবেলায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এমতাবস্থায় সংস্থাটির সার্বিক অবস্থা তদন্ত করার জন্য স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাগুলো (রেজিস্ট্রেশন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৬১ ও বিধি ১৯৬২ মোতাবেক তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো। তদন্তকালীন সংগঠনের কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত থাকবে বলেও জানানো হয়।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪

সদরঘাটে লঞ্চ দুর্ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
রাজধানীর সদরঘাটে লঞ্চের রশি ছিঁড়ে একই পরিবারের তিনজনসহ ৫ যাত্রী নিহতের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করার তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিএ। কমিটি আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যানের কাছে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম খান সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, কমিটিতে পরিচালক (ক্রয় ও সংরক্ষণ) মো. রফিকুল ইসলামকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। এছাড়া নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মো. আজগর আলী এবং বন্দর শাখার যুগ্ম পরিচালক মো. কবীর হোসেন কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন। এদিকে এ ঘটনায় এমভি ফারহান-৬ ও এমভি তাসরিফ-৪-এর রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এ সিদ্ধান্ত নেন। নৌনিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক জয়নাল আবেদীন এ তথ্য জানান। ঘটনার বিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১১ নম্বর পন্টুনের সামনে এমভি তাশরিফ-৪ ও এমভি পুবালী-১ নামে দুটি লঞ্চ রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। লঞ্চ দুটির মাঝখান দিয়ে ফারহান-৬ নামের আরেকটি লঞ্চ প্রবেশের চেষ্টা চালায়। এ সময় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে গেলে পাঁচজন যাত্রী লঞ্চে ওঠার সময় গুরুতর আহত হন। এদের মধ্যে বাবা-মা ও সন্তান ছিল। পরে তাদের হাসপাতালে পাঠানো হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। র‍্যাব-১০ এর কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানিয়েছেন, এ দুর্ঘটনার পর এমভি ফারহানের চালক পালিয়ে গেছে। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছি।
১১ এপ্রিল, ২০২৪

খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা সেই উম্মে কুলসুমের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদির আঞ্চলিক হলতা খাদ্য গুদামের উপপরিদর্শক উম্মে কুলসুমের বিরুদ্ধে সরকারি গুদামের চাল চুরির ভিডিও ভাইরালের অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) বরিশাল আঞ্চলিক খাদ্য কর্মকর্তা জহিরুল ইসলামের নির্দেশে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন আঞ্চলিক খাদ্য কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম। তদন্তকারী কর্মকর্তারা হলেন গৌরনদী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অশোক কুমার, হিজলা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুস সালাম ও বরিশাল জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসের টেকনিক্যাল এসআই মো. দেলোয়ার হোসেন। ঘটনার বিষয় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা রুবিনা পারভিনের বলেন, হলতা গুদামের ঘটনার প্রসঙ্গে বরিশালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। তদন্তের পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি সেখানে বিভাগীয় কর্মকর্তারা আসছেন তদন্ত করছেন। আশা করি তদন্তে সঠিক বেরিয়ে আসবে। এর আগে বুধবার (৩ এপ্রিল) বাকেরগঞ্জ হলতা আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের খাদ্যগুদাম থেকে চাল ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট রাজা খানের চাতালে ১৫ বস্তা চাল পাঠানোর ভিডিও ভাইরাল হয়।  ভিডিওতে দেখা যায়, নসিমন ভর্তি চাল নেওয়া হচ্ছে রাজা খানের বাড়িতে। এ সময় নসিমনের চালক বলছেন, হলতা গুদাম থেকে চাল নিয়ে রাজা খানের বাড়িতে নিয়ে যাব। ভিডিওতে শোনা যায়, রাজা খান কি করেন, উত্তরে চালক বলেন সে চালের ব্যবসা করেন। সে কিসের চাল ছাড়িয়েছেন বলতে পারেন না নসিমন চালক।  এ ঘটনায় গত ৩ এপ্রিল জাতীয় দৈনিক কালবেলা ‘সরকারি খাদ্যগুদামের চাল চুরির ভিডিও ভাইরাল’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আসে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪

গাউছিয়া কাঁচাবাজারে আগুন : তদন্ত কমিটি গঠন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গাউছিয়া কাঁচাবাজার ও টিন মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ১০ সদসের কমিটি গঠন করেছে। রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৭টায় ফায়ার সার্ভিসের ইন্সিডেন্ট কমান্ডার ও ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক ছালেহ উদ্দিন  সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান।  এর আগে রোববার রাত পৌনে ৩টার দিকে কাঁচাবাজার ও টিন মার্কেটে আগুন লাগে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কাঞ্চন, আড়াইহাজার, ডেমরা ও পূর্বাচলের ১০ ইউনিটের প্রায় ৩ ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সময় ওই মার্কটের প্রায় শতাধিক দোকানের মালামাল পুড়ে যায়।  প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, গাউছিয়া কাঁচাবাজারের একটি দোকানে হঠাৎ আগুন জ্বলতে দেখেন তারা। পরে আগুনের লেলিহান শিখা পুরো কাঁচাবাজার ও  টিন মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার খবর পেয়ে মার্কেটের সামনের দিকের কিছু দোকানের মালামাল বের করতে পারলেও ভেতরে থাকা সব দোকান পুড়ে গেছে।  মার্কেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মিয়া জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে এখানকার একটি দোকান ভাড়া নিয়ে কাউন্টার বসিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলার বাসের টিকিট বিক্রি করেন। রাত পৌনে ৩ টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। ফায়ার সার্ভিসের ইন্সিডেন্ট কমান্ডার ও ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক ছালেহ উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে আমাদের কাঞ্চন, আড়াইহাজার, ডেমরা ও পূর্বাচলের ১০টি ইউনিটের ৩ ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে আমাদের ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে বিস্তারিত বলা যাবে।
২৪ মার্চ, ২০২৪

অবন্তিকার আত্মহত্যা / সময় শেষ হলেও প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি তদন্ত কমিটি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি সাত দিনেও প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। প্রতিবেদন কবে দেওয়া হবে তাও জানেন না কমিটির প্রধান। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন শুক্রবার (২২ মার্চ) তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. জাকির হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যসহ ছয়জন কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাঁওয়ে অবন্তিকার বাসায় যান।  পরে অবন্তিকার মা তাহমিনা বেগম ও ভাই জারিফ জাওয়াদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাদের কাছ থেকে অবন্তিকার ঘটনার সম্পর্কে জানেন তারা। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গেও কথা বলে তদন্ত কমিটি। কমিটির প্রধান অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, তদন্তের স্বার্থে তথ্য সংগ্রহের জন্য কুমিল্লায় এসেছি। অবন্তিকার মায়ের সঙ্গে কথা বলে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের কাছে কোনো তথ্য-উপাত্ত থাকলে সেগুলো নেব।  তিনি আরও বলেন, আমাদের তদন্তকাজ চলছে। তবে কবে নাগাদ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে, সেটি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। দ্রুত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চেষ্টা করছি। মেয়ে অবন্তিকার মৃত্যুর পর এখনও শোকার্ত অবন্তিকার মা তাহমিনা বেগম। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি আমাকে আশ্বস্ত করেছে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন যতটা আন্তরিক, আগে এতটা আন্তরিক হলে হয়তো মেয়েকে হারাতে হতো না। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শীবেন বিশ্বাস বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটি অবন্তিকার মামলার প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়েছেন। বিভিন্ন তথ্য জানতে চেয়েছেন। আমরা তাদের সহযোগিতা করেছি। এর আগে গত শুক্রবার (১৫ মার্চ) অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের নির্দেশে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে ১৫ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেন ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। এ ঘটনায় নিহত অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেন। মামলায় দ্বীন ইসলাম ও আম্মান রিমান্ড শেষে কুমিল্লা কারাগারে আছে।
২৩ মার্চ, ২০২৪

জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা / অবন্তিকার মা-ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলবে তদন্ত কমিটি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলবে জবির তদন্ত কমিটি। শুক্রবার (২২ মার্চ) কুমিল্লায় পৌঁছার কথা রয়েছে এ তদন্ত কমিটির।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন। তিনি বলেন, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আমরা বেশ কয়েকটি মিটিং করেছি। অধিকতর তদন্তের জন্য অবন্তিকার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলতে আমরা শুক্রবার কুমিল্লা যাচ্ছি।  অভিযুক্ত সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর সঙ্গে কথা বলবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তদন্তের জন্য তাদের সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। তবে আমরা এখনই তাদের সঙ্গে কথা বলছি না। আমরা আপাতত প্রাথমিক ডাটা সংগ্রহ করছি। প্রাথমিক ডাটা সংগ্রহের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিযুক্ত দুজনের সঙ্গে কথা বলা হবে। ১৫ মার্চ রাত সাড়ে ৯টায় কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাঁও এলাকার অরণি নামের বাসার একটি কক্ষে দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন। এর আগে তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে তার মৃত্যুর জন্য সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর অনৈতিক প্রস্তাব এবং সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের নানা কটূক্তির বিষয় তুলে ধরেন।
২২ মার্চ, ২০২৪

বিজয় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, তদন্ত কমিটি গঠন
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের ৯টি বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনিসুর রহমানকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনিসুর রহমানকে। পাঁচ সদস্যের কমিটির অন্যরা হলেন- চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রকৌশলী-১ মো. আবদুল হানিফ, সংকেত ও টেলিযোগাযোগ কর্মকর্তা জাহেদ আরেফীন পাটোয়ারী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (লোকো) সাজিদ হাসান এবং বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (ক্যারেজ ও ওয়াগন) সজীব হাসনাত। আনিসুর রহমান বলেন, বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে রেললাইন বেঁকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জেনেছি। এ সময়ে এ ধরনের ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। কী কারণে ট্রেনের বগিগুলো লাইনচ্যুত হলো, তা তদন্তের মাধ্যমে খুঁজে বের করা হবে। এর আগে, রোববার দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে চট্টগ্রাম থেকে জামালপুরগামী বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এদিকে ট্রেনের বগিগুলো ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের উভয় লাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-সিলেট, চট্টগ্রাম-চাঁদপুর, চট্টগ্রাম-জামালপুর রোডে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ঘটনায় ২০-২৫ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারগামী ট্রেন একপাশ দিয়ে চলাচল করছে। নাঙ্গলকোট থানার ওসি দেবাশীষ চৌধুরী বলেছেন, ট্রেন দুর্ঘটনায় ২০ থেকে ২৫ জন আহত হয়েছেন এবং স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ দুর্ঘটনায় কেউ তেমন গুরুতর আহত হননি বলেও জানান তিনি।
১৭ মার্চ, ২০২৪

জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।  শনিবার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম সাক্ষরিত পৃথক ৪টি অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫ এর ধারা ১১(১০) মোতাবেক আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রায়হান সিদ্দিকি আম্মানকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হলো।  একই আইনে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত ও সহকারী প্রক্টর থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে গঠন করা হয়েছে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি। এ ছাড়া অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আম্মানকে দ্রুত গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাৎক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এই নির্দেশ দেন। ওই তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে আছেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন, সদস্য হিসেবে আছেন, সামাজিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, কলা অনুষদের ডিন ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ, সংগীত বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ঝুমুর আহমেদ। এতে সদস্য সচিব আছেন, আইন শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার অ্যাডভোকেট রঞ্জন কুমার দাশ। এর আগে, গতকাল রাতে আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের (১৩তম ব্যাচের) শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকায় কুমিল্লায় নিজ বাড়িতে আত্মহত্যা করেন (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার মৃত্যুতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেন।  এ ঘটনায় উপাচার্য বলেন, দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত অনুযায়ী ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হবে।
১৬ মার্চ, ২০২৪
X