আসন্ন বাজেটে মোবাইল ও ইন্টারনেট নিয়ে দুঃসংবাদ
আসন্ন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ও ইন্টারনেট নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এবারের বাজেটে হ্যান্ডসেট উৎপাদনে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ ভ্যাট বাড়াতে এবং টকটাইম ও ইন্টারনেটে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব দিয়েছে বলে প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে।  বর্তমানে ১৭টি প্রতিষ্ঠান হ্যান্ডসেট উৎপাদনে কর দেয় ৩ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ পর্যন্ত। আর বিক্রয়ে দিতে হয় ৫ শতাংশ। তবে আসছে বাজেটে এই কর আরও ৫ শতাংশ বাড়িয়ে মোট ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবটি বাস্তবায়িত হলে বছরে সরকারের কয়েকশ কোটি টাকা রাজস্ব বাড়তে পারে। এদিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সূত্রমতে, দেশে ১৯ কোটি ২২ লাখ সিমকার্ডধারী রয়েছেন। এর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন ১২ কোটির বেশি গ্রাহক। বর্তমানে ১০০ টাকা মোবাইল রিচার্জে গ্রাহককে কর দিতে হয় ৩৩ টাকা। ইন্টারনেট কেনার ক্ষেত্রেও একই পরিমাণ কর গুনতে হয়। তবে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন বাজেটে উভয় ক্ষেত্রেই ৫ শতাংশ কর বাড়িয়ে মোট ২০ শতাংশ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। এতে অতিরিক্ত কর বাড়বে ৫ টাকা ৭৫ পয়সা। ফলে মোবাইল সেবায় ১০০ টাকা ব্যবহার করলে গ্রাহককে সব মিলিয়ে কর দিতে হবে ৩৯ টাকা। যা হবে দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ কর। মোবাইল অপারেটরের তথ্যমতে, দেশে একজন গ্রাহক মাসে গড়ে সাড়ে ৬ জিবি ডেটা ব্যবহার করেন। সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়লে বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পাওয়া যাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মোবাইলের টকটাইম ও ডেটার ওপর সম্পূরক শুল্ক বাড়তে পারে। অন্যদিকে, মোবাইল সেবা ও হ্যান্ডসেট উৎপাদনে কর ভার কমাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব দিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক একটি সংবাদমাধ্যমকে জানান, ইন্টারনেটের দাম এবং ভ্যাট কমানোর বিষয়টি অর্থমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। আগামী ৬ জুন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অর্থ বিভাগ সূত্র থেকে জানা গেছে, এই বাজেট হতে পারে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
১৯ মে, ২০২৪

যুক্তরাজ্যে অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ
‘রাজনৈতিক আশ্রয়’ চেয়ে অনেকেই যুক্তরাজ্যে আবেদন করেছিল। এদের মধ্যে যাদের আবেদন ব্যর্থ হয়েছে সেসব বাংলাদেশিকে ‘ফাস্ট-ট্রাক’(দ্রুত) পদ্ধতিতে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে দেশটি।  গত এক বছরে শুধু স্থায়ীভাবে থাকার প্রয়াসে প্রায় ১১ হাজার বাংলাদেশি ‘রাজনৈতিক আশ্রয়ে’র আবেদন জমা দিয়েছে। দেশটির গণমাধ্যম টেলিগ্রাফে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে।  প্রতিবদনে বলা হয়েছে, আশ্রয়ের আবেদন খারিজের পাশাপাশি যারা বিদেশি অপরাধী ও যাদের ভিসার বৈধ মেয়াদ অতিবাহিত হয়ে গেছে তাদেরকেও ফেরত পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো সহজ করতে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি নতুন চুক্তি করেছে যুক্তরাজ্য। লন্ডনে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তিটি হয়। যুক্তরাজ্যের অবৈধ অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী মাইকেল টমলিনসন বলেছেন, লন্ডনে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্রবিষয়ক যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ প্রথম যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে চুক্তির ব্যাপারে দুই দেশ সম্মত হয়। ওয়ার্কিং গ্রুপে উভয় দেশ অংশীদারত্ব জোরদারে অঙ্গীকার করে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিষয়ে সহযোগিতা জোরালো করতে প্রতিশ্রুতি দেয়। ওয়ার্কিং গ্রুপ বিদ্যমান ভিসা রুটগুলোর মাধ্যমে বৈধ অভিবাসনের সুবিধা অব্যাহত রাখা, অবৈধ অভিবাসন মোকাবিলা, তথ্য ভাগাভাগি জোরদার করা, গুরুতর সংগঠিত অপরাধ মোকাবিলায় নিজ নিজ পন্থা সম্পর্কে পরস্পরের সঙ্গে বোঝাপড়া বাড়ানোর ব্যাপারেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।
১৭ মে, ২০২৪

তাপপ্রবাহ নিয়ে ফের দুঃসংবাদ
দীর্ঘ তাপপ্রবাহ শেষে কয়েক দিনের বৃষ্টিতে স্বস্তি ফেরে জনজীবনে। আবারও দেশে ফের তাপপ্রবাহ ফিরে এসেছে। দেশের ৪২ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ। চলমান এই তাপপ্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১৫ মে) সকাল ৯টা থেকে আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি। আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ও তার পর দিন শুক্রবার (১৭ মে) এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, সিলেট বিভাগসহ টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, রাঙামাটি, নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, কক্সবাজার, ভোলা ও পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ (৩৬ ডিগ্রি থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলে) বয়ে যাচ্ছে। তা আজ অব্যাহত থাকার পাশাপাশি বিস্তার লাভ করতে পারে। আজ দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তাপপ্রবাহের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টিও হতে পারে। আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশে গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের আর কোনো অঞ্চলে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছোঁয়নি। গতকাল রাজশাহী, পাবনার ঈশ্বরদী, রংপুর, নীলফামারীর ডিমলা, কুড়িগ্রামের রাজারহাট, রাঙামাটি, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি থেকে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। ঢাকায় গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১৫ মে, ২০২৪

আবহাওয়ায় শুধুই দুঃসংবাদ
ঝড়বৃষ্টি শেষে ফের কয়েক দিন নেই কোনো বৃষ্টির সম্ভাবনা। এতে সারা দেশে তাপমাত্রা আবারও বাড়তে শুরু করেছে। সেইসঙ্গে ৭ জেলায় বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করছে আশঙ্কা আবহাওয়া অফিস। মঙ্গলবার (১৪ মে) আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। পাবনার ঈশ্বরদীতে সোমবার (১৩ মে) দেশের সর্বোচ্চ ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। আজ মঙ্গলবার পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অবস্থায় আবহাওয়ায় পূর্বাভাসে আগামী ৩ দিন নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা। ফলে এ সময় সারা দেশেই বাড়তে পারে তাপমাত্রা। আবহাওয়া অফিস বলছে, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, নীলফামারী, রাঙ্গামাটি ও ফেনী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ ৩ দিন অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশেই মঙ্গলবার দিন ও রাতের সামান্য বাড়তে পারে। আগামীকাল বুধবার (১৫ মে) দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। পরদিন বৃহস্পতিবারও (১৬ মে) দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।   আর বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পটুয়াখালীতে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এ সময় ঢাকায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
১৪ মে, ২০২৪

তাপপ্রবাহ নিয়ে ফের দুঃসংবাদ
তীব্র তাপপ্রবাহের পর টানা এক সপ্তাহ ধরে সারা দেশে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে জনজীবনে নেমে আসে স্বস্তি। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ মে) থেকে কমে যাবে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এবং বুধবার থেকে আবারও মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রার তাপপ্রবাহ বইতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়াও ২০ মের পর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলেও আভাস দিয়েছে সংস্থাটি। আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, এপ্রিল মাসে দীর্ঘসময় তাপপ্রবাহ ছিল। এই সময়ে যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল, যেটি গত ৩৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এরপর সারা দেশে এক সপ্তাহের মতো বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এখন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অনেকটা কমে এসেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা দেশের উত্তরাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা একটু বেশি। তবে দক্ষিণাঞ্চলে কম।  তিনি আরও জানান, বৃষ্টিপাত কমে আসা মানেই গরম বাড়বে। এখন তাপপ্রবাহ নেই। তবে সামনে আশঙ্কা করা হচ্ছে আবার তাপপ্রবাহ আসবে। এপ্রিলের ১৫ তারিখের পর মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বিক্ষিপ্তভাবে আসতে পারে। তবে এই তাপপ্রবাহ দীর্ঘায়িত হবে না। আবার তীব্র বা অতি তীব্রও হবে না। এর ব্যাপ্তিও সারা দেশে বিস্তার লাভ করবে না। দেশের পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলে বিস্তার লাভ করতে পারে। এটা চার থেকে পাঁচ দিন থাকতে পারে।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের মে মাসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মাসের শেষ দিকে সাগরে একটি বা দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। সেখান থেকে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থা তৈরি হতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও এক থেকে ৩টি মৃদু ও মাঝারি এবং এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকবে। তবে তা এপ্রিলের মতো অবস্থায় যাবে না।  হাফিজুর রহমান বলেন, আগামী ২০ এপ্রিলের পর সাগরে একটি লঘুচাপ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। লঘুচাপ তৈরি হওয়ার পর বোঝা যাবে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিবে কি না।   এদিকে আজ সোমবার আবহাওয়ার নদ-নদীর সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বরিশাল, পটুয়াখালী এবং নোয়াখালী অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব একার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।  পূর্বাভাসে বলা হয়েছে আগামীকাল রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগসমূহের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।
১৩ মে, ২০২৪

দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
এপ্রিল মাসজুড়ে গরমে পুড়েছে দেশবাসী। এরপর মে মাসের শুরুতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্বস্তির বৃষ্টি দেখা যায়। যার পর থেকেই দেশের কোথাও না কোথাও ঝোরো হাওয়াসহ বৃষ্টি হওয়ায় গরম কমেছে অনেকটা।   গরম আবার আসছে। দেশে চলমান বৃষ্টির ধারা অব্যাহত থাকবে আগামী ১৩ তারিখ পর্যন্ত। এরপর থেকেই বাড়বে তাপমাত্রা। যা তিন থেকে চার দিন থাকবে। তবে ভাবনার কিছু নেই ১৯ মে থেকে সারা দেশে ফের বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। শনিবার (১১ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, দিনে বৃষ্টি না হলেও রাতে হতে পারে বৃষ্টি। দেশজুড়ে এ অবস্থা আরও দুই থেকে তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর ১৪ থেকে ১৮ মে বৃষ্টি কমে কিছুটা তাপমাত্রা বাড়বে। তাপমাত্রা বাড়লেও তা আগের মতো অসহনীয় গরমের অনুভূতি দেবে না বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। ওমর ফারুক বলেন, চলতি মাসের ১৯ তারিখ থেকে আবারও দেশজুড়ে শুরু হতে পারে ভারী বৃষ্টি। এদিকে, আজ শনিবার সকালে রাজধানীতে ৮৭ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই সময়ে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৫২ কিলোমিটার। শনিবার দেওয়া এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামীকাল রোববার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।
১২ মে, ২০২৪

দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
ঝড়বৃষ্টির মধ্যেই আবারও তাপমাত্রা বাড়াতে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (১১ মে) রাতে দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় রোববার (১২ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগসমূহের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় এবং বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে। আর বর্ধিত ৫ দিনে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। 
১১ মে, ২০২৪

তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বলেছেন, চলতি মাসের ১৫ তারিখ থেকে তাপপ্রবাহ বাড়তে পারে এবং পুরো মাসজুড়েই তা অব্যাহত থাকতে পারে।  শুক্রবার (১০ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন তিনি। আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায়ও সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে; তবে রোববার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে থাকবে। তিনি বলেন, চলতি মাসের ১৫ তারিখ থেকে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। তখন রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেটের কিছু কিছু জায়গায় হয়তো বৃষ্টি থাকবে, কিন্তু অন্যান্য জায়গা থেকে কমে যাবে। ১৫ তারিখ থেকে পুরো মাসজুড়েই তাপপ্রবাহ থাকতে পারে। এদিকে, সারা দেশে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (১০ মে) আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপিতে সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।  শনিবার (১১ মে) সকাল ৯টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় স্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রোববার (১২ মে) সকাল ৯টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় স্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, বৃষ্টির প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
১০ মে, ২০২৪

অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ
বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় থাকে অস্ট্রেলিয়া, কানাডার মতো দেশগুলো। প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ উচ্চশিক্ষা এবং কাজের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি জমায়। এর ফলে দিনদিন দেশটির জনসংখ্যা বাড়ছে, সেইসঙ্গে বাড়ছে দেশটির জীবনযাত্রার ব্যয়। তাই অভিবাসীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার ধাপগুলোতে কঠোর করছে অস্ট্রেলীয় সরকার। আবারও স্টুডেন্ট ভিসার নিয়মে পরিবর্তন আনছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। আগামী শুক্রবার থেকে স্টুডেন্ট ভিসার নিয়ম আরও কঠোর করছে দেশটি।  বুধবার (৮ মে) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সঞ্চয়ের পরিমাণ আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।  জানা যায়, রেকর্ড অভিবাসী আগমনের কারণে শুক্রবার থেকে নতুন এই নিয়ম কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।  এখন থেকে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের এবার থেকে কমপক্ষে ২৯ হাজার ৭১০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (১৯ হাজার ৫৭৬ মার্কিন ডলার) সঞ্চয়ের প্রমাণ দেখাতে হবে।  এর আগে গত বছরের অক্টোবরে এই সঞ্চয়ের পরিমাণ ২১ হাজার ৪১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার থেকে বাড়িয়ে ২৪ হাজার ৫০৫ ডলার করা হয়েছিল। স্টুডেন্ট ভিসায় নতুন এই নিয়ম ঘোষণার পাশাপাশি অবৈধ পন্থায় শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে দেশটির বেশ কিছু কলেজকে সতর্ক করা হয়েছে। করোনাকালীন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক সরকার স্টুডেন্ট ভিসায় অনেক ছাড় দেয়। ওই সময় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজের সুযোগ দেওয়া হয়। তবে বর্তমান সরকার জানিয়েছে ভিসার নিয়ম কঠিন করা হবে যেটির মাধ্যমে অভিবাসীর সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসবে। করোনা পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জায়গায় কর্মীর সংকট দেখা দেয়। এরপর ২০২২ সালে বার্ষিক অভিবাসীর সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয় দেশটি। তবে এরপর হঠাৎ করে অসংখ্য অভিবাসী ও শিক্ষার্থী অস্ট্রেলিয়ায় আসার বাড়ি ভাড়া সাধারণ মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। গত সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যা ২ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।    
০৮ মে, ২০২৪

তীব্র কালবৈশাখী ও ঘূর্ণিঝড়ের দুঃসংবাদ
তীব্র তাপপ্রবাহে শেষ হয়েছে এপ্রিল। এ সময় এক পশলা বৃষ্টির জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করেছেন দেশবাসী। যার যার ধর্মমত, বিশ্বাস ও সংস্কৃতি অনুসারে অনেকেই করেছেন উপাসনা, আচার-অনুষ্ঠান পালন। তবে স্বস্তির বৃষ্টির দেখা মেলেনি। সদ্য শুরু হওয়া মে মাসেও তাপপ্রবাহের ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। যদিও তাপপ্রবাহের পাশাপাশি বজ্র ও শিলাবৃষ্টির সঙ্গে তীব্র কালবৈশাখীর পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। রয়েছে ঘূর্ণিঝড়েরও আশঙ্কা। বৃহস্পতিবার (২ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক ও চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত একমাস মেয়াদি আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।  পূর্বাভাসে বলা হয়, মে মাসজুড়ে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। তবে এ মাসে দেশে তিন থেকে পাঁচ দিন বজ্র ও শিলাবৃষ্টিসহ হালকা ধরনের কালবৈশাখী ঝড় এবং দুই থেকে তিন দিন বজ্র ও শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী ঝড় হতে পারে। একইসঙ্গে মে মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে যার মধ্যে মাসের দ্বিতীয়ার্ধে একটি নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। তবে ঝড়বৃষ্টি হলেও মাসজুড়ে দেশের কোথাও কোথাও এক থেকে তিনটি মৃদু (৩৬-৩৮°সে.) বা মাঝারি (৩৮-৪০°সে.) এবং এক থেকে দুটি তীব্র (৪২°সে.) তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি এবং রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে পারে। এ ছাড়া দেশের প্রধান নদ-নদীসমূহে স্বাভাবিক প্রবাহ বিরাজমান থাকতে পারে। তবে উজানে ভারি বৃষ্টিপাতের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চালের নদীগুলোর পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কতিপয় স্থানে বিপদসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হতে পারে। এদিকে, মাসের শুরুতেই উজানসহ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যার সতর্কতা জারি করেছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (এফএফডব্লিউসি)। এ সময় বন্যা মোকাবিলায় কিছু সুপারিশও করেছে সংস্থাটি। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিচালিত এফএফডব্লিউসি পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছে। সতর্কতা সংকেতে বলা হয়, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোর নদীগুলোতে পানির স্তর দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা বেশ কয়েকটি অঞ্চলে আকস্মিক বন্যার ঝুঁকি তৈরি করছে। নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও মৌলভীবাজারসহ ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোর নদীর তীরে পানি ওঠায় দ্রুতই প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে এসব এলাকার বাসিন্দাদের তাৎক্ষণিক সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং সম্ভাব্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
০২ মে, ২০২৪
X