পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠনের পরই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
পাকিস্তানে নির্বাচনের পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় পার হয়েছে। এখনো দেশটিতে নতুন সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সরকার গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন পাকিস্তান পিপলস পাটি (পিপিপি) ও পাকিস্তান মুসলিম লিগ (পিএমএল-এন)। এবার জানা গেছে দেশটিতে কবে হবে নতুন সরকার গঠন আর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। গত শুক্রবার দি ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনালের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পাকিস্তানে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে আগামী ২ মার্চের মধ্যেও এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া আগামী ৯ মার্চের আগেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে। এভাবে পরিকল্পনা নিয়েই আগাচ্ছে পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট। পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট সিনেট নির্বাচনের আগে ৯ মার্চের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি বিবেচনা করছে। সংবিধানের ৪২(৫) ধারা অনুসারে প্রেসিডেন্ট পদ শূন্য হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। তবে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার ফলে ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে সাধারণ নির্বাচনের ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে হবে। পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট এবং তাদের অংশীদাররা বর্তমান সিনেটের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে আগামী ৮ মার্চের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে চাই। সরকার গঠনে সম্মত এ জোট গত মঙ্গলবার জানায় যে তারা আসিফ আলি জারদারিকে প্রেসিডেন্ট ও শাহবাজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রী করতে সম্মত হয়েছে। পাকিস্তান পিপলস পার্টির সিনেটর এইচ নায়েক বলেন, সংবিধান অনুসারে সাধারণ নির্বাচনের ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর মানে আগামী ৯ মার্চের আগেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠনের পরই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
পাকিস্তানে নির্বাচনের পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় পার হয়েছে। এখনও দেশটিতে নতুন সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সরকার গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ও পাকিস্তান মুসলিম লিগ (পিএমএল-এন)। এবার জানা গেছে দেশটিতে কবে হবে নতুন সরকার গঠন আর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনালের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পাকিস্তানে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্যদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে আগামী ২ মার্চের মধ্যেও এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া আগামী ৯ মার্চের আগেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে। এভাবে পরিকল্পনা নিয়েই আগাচ্ছে পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট।  পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট সিনেট নির্বাচনের আগে ৯ মার্চের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি বিবেচনা করছে। সংবিধানের ৪২(৫) ধারা অনুসারে প্রেসিডেন্ট পদ শূন্য হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। তবে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার ফলে ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে সাধারণ নির্বাচনের ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে হবে।  পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট ও তাদের অংশীদাররা বর্তমান সিনেটের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে আগামী ৮ মার্চের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে চাই। সরকার গঠনে সম্মত এ জোট গত মঙ্গলবার জানায়, তারা আসিফ আলি জারদারিকে প্রেসিডেন্ট ও শাহবাজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রী করতে সম্মত হয়েছে।  পাকিস্তান পিপলস পার্টির সিনেটর এইচ নায়েক বলেন, সংবিধান অনুসারে সাধারণ নির্বাচনের ৩০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর মানে আগামী ৯ মার্চের আগেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।   
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পাকিস্তানে নতুন সরকার গঠন নিয়ে অনিশ্চয়তা যেন কাটছে না
পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর ১১ দিন পার হলেও নতুন সরকার গঠন নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা কাটেনি। পিএমএল-এন ও পিপিপি জোট সরকার গড়তে একমত হলেও ক্ষমতা ভাগাভাগি নিয়ে তাদের মধ্যে বেশ বড় ধরনের দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। পিপিপি প্রেসিডেন্ট পদ চাইলেও নওয়াজ শরিফের দল তা দিতে রাজি নয়। এ ছাড়া আরও বেশ কয়েকটি সাংবিধানিক পদ নিয়ে দল দুটির মধ্যে বিভেদ দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় সোমবার দল দুটির মধ্যে পঞ্চম দফার বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেননি। এ অচলাবস্থার মধ্যেই নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লিগের (পিএমএল-এন) তিন বিজয়ী প্রার্থীর ফল স্থগিত করেছেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। সোমবার এই নির্দেশ দেন আদালত। গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর জাতীয় পরিষদের তিনটি আসনে পিএমএল-এনের তারিক চৌধুরী, আঞ্জুম আকিল ও রাজা খুররমকে বিজয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তাদের সবার বিরুদ্ধে কারচুপি করে জয়ের অভিযোগ তোলে ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর তারা এসব জয়ের বিরুদ্ধে আদালতের দারস্থ হন। পিটিআইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ তিনজনের ফল স্থগিত করেছেন আদালত। এদিকে পিটিআই চেয়ারম্যান গহর আলি খান বলেছেন, কেন্দ্র এবং প্রদেশগুলোতে জোট গঠনে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলের (এসআইসি) সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিতে পৌঁছেছে পিটিআই। চুক্তি অনুযায়ী, পিটিআই সমর্থিত বিজয়ী প্রার্থীরা এসআইসিতে যোগদান করবেন। গতকাল সোমবার রাজধানী ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। খবর দ্য ডন ও জিও নিউজের। সংবাদ সম্মেলনে গহর খান বলেন, জাতীয় পরিষদে ৭০টি এবং সারা দেশে ২২৭টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে। এসব আসন শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বণ্টন করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের সংরক্ষিত আসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলের সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তিতে পৌঁছেছি। এই চুক্তি অনুযায়ী, আমাদের দলের সমর্থিত বিজয়ী প্রার্থীরা এসআইসিতে যোগদান করবেন। আমরা ইসিপির কাছে এই চুক্তির নথিপত্র উপস্থাপন করব। দলের শক্তি ও আইন অনুযায়ী সংরক্ষিত আসনের প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে আমরা ইসিপির কাছে আবেদন করব। গহর খান বলেন, আমাদের দলের সমর্থিত প্রার্থী; যারা জাতীয় পরিষদ, খাইবার পাখতুনখোয়া ও পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদে বিজয়ী হয়েছেন, তারা সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলে যোগ দেবেন। পিটিআইয়ের এই নেতা বলেন, পিটিআইয়ের প্রার্থীরা আমাদের কাছে তাদের হলফনামা জমা দিয়েছেন এবং তাদের সম্মতিতে আজ আমরা ঘোষণা করছি যে, পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র বিজয়ী প্রার্থীরা সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলে যোগদান করছেন। সংবাদ সম্মেলনে ইমরান খানের দলের মনোনীত প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী ওমর আইয়ুব খানও কথা বলেন। তিনি বলেন, তার দল দেশে ঐক্য চায়। যে কারণে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা কেন্দ্র ও সব প্রদেশে সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওমর আইয়ুব খান বলেন, সংরক্ষিত আসনের কোটা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য নির্ধারিত থাকায় এই চুক্তি করা হয়েছে। সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলের সঙ্গে জোট গড়া হলে জাতীয় পরিষদে পিটিআইর শক্তি বৃদ্ধি পাবে। রাওয়ালপিন্ডির সাবেক নির্বাচন কমিশনার গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট কারচুপির স্বীকারোক্তি দিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ায় দেশটিতে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে পিটিআইয়ের নেতা ওমর আইয়ুব বলেন, পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, করাচি এবং হায়দরাবাদেও পিটিআইয়ের ম্যান্ডেট চুরি করেছে এমকিউএম-পি। একই ধরনের ভোট জালিয়াতির ঘটনা পেশওয়ারেও ঘটেছে বলে দাবি করেন তিনি। সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলে যোগ দেওয়ার পর পিটিআই সরকার গঠন করবে বলে জানিয়েছেন ওমর আইয়ুব। তিনি বলেন, আমাদের প্রথম কাজ হবে ইমরান খান, বুশরা বিবি, শাহ মাহমুদ কুরেশি, পারভেজ এলাহী ও আমাদের সব জ্যেষ্ঠ নেতাদের মুক্ত করা। ইমরান খান নেতৃত্বাধীন পিটিআইয়ের প্রতি সমর্থন জানানোয় তিনি দেশটির আরেক রাজনৈতিক দল মজলিশ ওয়াহদাত-ই-মুসলিমিনেরও প্রশংসা করেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জাতীয় পরিষদের সর্বোচ্চসংখ্যক আসনে জয়ী হয়েছেন। কিন্তু দলটির নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সরকার গঠন করতে পারছে না। যে কারণে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসনে জয় পাওয়া পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) কেন্দ্রে জোট সরকার গঠনের লক্ষ্যে পিপিপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জোট গড়ার চেষ্টা করছে। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো দলই সরকার গঠনের বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছায়নি। নির্বাচনে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জাতীয় পরিষদের ৯২টি আসনে জয় পেয়েছেন। এ ছাড়া দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ৭৯টি ও বিলাওয়াল জারদারি ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ৫৩টি আসনে জয় পেয়েছে।
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নতুন সরকার দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেট রুখে দেবে : মেয়র তাপস
বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন নতুন সরকার দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর সিন্ডিকেটকে রুখে দিবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।  তিনি বলেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে দেশের ১ কোটি মানুষকে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ড দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিন্ডিকেটের কারসাজি রোধ করেছেন এবং নতুন সরকার গঠনের পর কারসাজির সঙ্গে জড়িতদেরও কঠোর শাস্তির আওতায় এনে রুখে দেওয়া হবে।’ বুধবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে নগরীর কাপ্তান বাজার এলাকায় শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে মেয়র তাপস এ মন্তব্য করেন। সিন্ডিকেটের কারসাজি রোধে নতুন সরকার আরও কঠোর হবে জানিয়ে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘এবার সরকার গঠন করার পরে আমরা এ ব্যাপারে আরও কঠোর হবো। যারা কারসাজি করে, তদন্ত করে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনাই এসব সিন্ডিকেটের মাথা ভেঙে দিয়ে তাদের নির্মূল করতে পারবেন। যেভাবে তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছেন, সেভাবে এসব সিন্ডিকেটকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসলে দ্রব্যমূল্যের দাম সবার জন্য সহনশীল পর্যায়ে চলে আসবে।’ তিনি বলেন, ‘বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সিন্ডিকেট মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। কারসাজি করে কোনো সময় পেঁয়াজ, কখনো আলু, কখনো ডিমের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির মূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করে। একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনা টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে ফ্যামিলি কার্ড দিয়ে ন্যায্যমূল্যে খাবার বিতরণ করে সিন্ডিকেটের এ কারসাজিকে প্রতিরোধ করে চলেছেন।’ শেখ তাপস বলেন, একসময় টিসিবি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য সে সময় আকাশচুম্বী  হয়ে গিয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর মানুষের দোরগোড়ায় যাতে করে দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে থাকে সেজন্য একেকটি অভিনব পন্থা বের করেন। যখনই দেখা যায় ডিমের দাম বাড়ছে তখনই তিনি সাথে সাথে ব্যবস্থা নেন। কর মওকুফ করে দেন। যাতে করে ডিম আমদানি করে নিয়ে আসা যায় এবং আবার ডিমের দাম কমে যায়। যখনই দেখা যায় চিনির দাম বেড়ে গেছে, তিনি তখনই ব্যবস্থা নিয়ে আবারও চিনির দাম কমানোর ব্যবস্থা নেন। মুনাফাখোর ব্যবসায়ীরা বিভিন্নভাবে এ সকল কারসাজি করে আসছে। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনা যতদিন আছেন ততদিন তারা এসব করে পার পাবে না। ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আহমেদ ইমতিয়াজ মন্নাফীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বক্তব্য দেন। এর আগে মেয়র ও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস আজ সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষ্যে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং ডেমরার শুকরসী খাল হতে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনসহ বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, করপোরেশনের পরিবহন মহাব্যবস্থাপক মো. হায়দর আলী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ৪ নম্বর অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাহার মিয়া, কাউন্সিলরদের মধ্যে ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মারুফ আহমেদ মনসুর, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের সারোয়ার হাসান আলো এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর শাহিনুর বেগম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১০ জানুয়ারি, ২০২৪
X