মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১
১২ মে : নামাজের সময়সূচি
ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কিয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে ওয়াজিব, সুন্নত ও কিছু নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ রোববার, ১২ মে ২০২৪ ইংরেজি, ২৯ বৈশাখ ১৪৩১ বাংলা, ৩ জিলকদ ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো- নামাজের সময়সূচি জোহর- ১১:৫৮ মিনিট। আসর- ৪:৩২ মিনিট। মাগরিব- ৬:৩৬ মিনিট। ইশা- ৭:৫৮ মিনিট। আগামীকাল সোমবার (ফজর- ৩:৫৫ মিনিট)। বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তাহলো- বিয়োগ করতে হবে- চট্টগ্রাম : ০৫ মিনিট। সিলেট : ০৬ মিনিট। যোগ করতে হবে- খুলনা : ০৩ মিনিট। রাজশাহী : ০৭ মিনিট। রংপুর : ০৮ মিনিট। বরিশাল : ০১ মিনিট।
১২ মে, ২০২৪

১০ মে : নামাজের সময়সূচি
ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কিয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে ওয়াজিব, সুন্নত ও কিছু নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ শুক্রবার, ১০ মে, ২০২৪ (২৭ বৈশাখ, ১৪৩১ বাংলা, ১ জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি)। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো- নামাজের সময়সূচি– জোহর : ১১:৫৬-৪:৩১ মিনিট। আসর : ৪:৩৩-৬:৩০ মিনিট। মাগরিব : ৬:৩৪-৭:৫২ মিনিট। এশা : ৭:৫৩-৩:৫২ মিনিট। শনিবার (১১ এপ্রিল) ফজর : ৩:৫৭-৫:১৮ মিনিট। বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে।   বিয়োগ করতে হবে চট্টগ্রাম : ৫ মিনিট সিলেট : ৬ মিনিট যোগ করতে হবে খুলনা : ৩ মিনিট রাজশাহী : ৭ মিনিট রংপুর : ৮ মিনিট বরিশাল : ১ মিনিট
১০ মে, ২০২৪

শবে বরাতের নামাজের নিয়ম ও দোয়া
শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত। বিশ্ব মুসলিমবাসীর বিশ্বাস, এ রাতে আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও আশীর্বাদ লাভ করে থাকে অসংখ্য বান্দা। এ জন্যই এ রজনীকে আরবিতে ‘লাইলাতুল বরাত’ বা ‘নিষ্কৃতি ও মুক্তির রজনী’ বলা হয়। এ রাত মহিমান্বিত এক রাত। এ রাতে অসংখ্য বান্দা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও কল্যাণ লাভ করেন। প্রতিবছর হিজরি ক্যালেন্ডারের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে শবে বরাত পালন করা হয়। রাসুলুল্লাহ সা. বলেন, এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত (শবে বরাত)। আল্লাহতায়ালা এ রাতে তার বান্দার প্রতি মনোযোগ দেন। ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করেন। অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের ছেড়ে দেন তাদের অবস্থাতেই। (তাবারানি ১৯৪) এ রাতে আল্লাহ বান্দাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। মহানবী সা. বলেন, এ রাতে আল্লাহতাআলা বনু কালবের ছাগলগুলোর পশমের চেয়ে বেশিসংখ্যক বান্দাকে ক্ষমা করেন। (ইবন মাজাহ ১৩৮৯) শবে বরাতে নামাজের নিয়ম শবে বরাতে রাত্র জেগে নফল নামাজ পড়তে বলেছেন নবীজি। এ রাতের আলাদা কোনো নামাজ নেই। নফল নামাজই যে যত পারি পড়ব। অন্যান্য নফল নামাজ যেভাবে পড়া হয়, এ দিন রাতেও যেভাবে নফল নামাজ পড়তে হবে। আলাদা করে কোনো নিয়ত করতে হবে না। আলাদা কোনো নিয়মও নেই। শবে বরাতের দোয়া শবে বরাতের সব ইবাদতই নফল ইবাদত। সাহাবায়ে কেরাম নবীজিকে বললেন আগেকার যুগের উম্মত দীর্ঘ হায়াত বা জীবন পেত, আমরা তো অল্প কয়েকদিন বাঁচি, তারা ইবাদতের দিক দিয়ে আমাদের থেকে এগিয়ে যাবেন। তখন নবীজিকে আল্লাহ এমন কিছু রজনী দিয়েছেন, এ রজনীগুলোতে ইবাদত করলে অনেক অনেক সওয়াবের ভাগিদার হওয়া যায়।    তবে এ রাতে সবচেয়ে বেশি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। কদরের রাত্রিতে একটা দোয়া পড়া হয় ক্ষমা লাভ করার জন্য। এ দোয়াটা এ রাতেও পড়া যায়। গুরুত্বপূর্ণ দোয়াটি হলো-   للَّهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّى উচ্চারণ: আল্লাহম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন, তুহিব্বুল আফওয়া, ফাফু আন্নি। অর্থাৎ হে আল্লাহ, তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা পছন্দ করো, অতএব আমাকে ক্ষমা করে দাও। এ ছাড়াও এ রাতে কোরআন তিলাওয়াত, জিকির, তাসবিহ পাঠ পর দিন রোজা রাখার অনেক অনেক ফজিলত রয়েছে।
০৩ মে, ২০২৪

৩ মে : নামাজের সময়সূচি
ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ইমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কিয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে ওয়াজিব, সুন্নত ও কিছু নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ ইংরেজি, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বাংলা, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো- নামাজের সময়সূচি জুমা- ১১:৫৯ মিনিট। আসর- ৪:৩১ মিনিট। মাগরিব- ৬:৩২ মিনিট। ইশা- ৭:৫২ মিনিট। আগামীকাল শনিবার (ফজর- ৪:০৩ মিনিট)।  বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তাহলো- বিয়োগ করতে হবে- চট্টগ্রাম : ০৫ মিনিট। সিলেট : ০৬ মিনিট। যোগ করতে হবে- খুলনা : ০৩ মিনিট। রাজশাহী : ০৭ মিনিট। রংপুর : ০৮ মিনিট। বরিশাল : ০১ মিনিট।
০৩ মে, ২০২৪

বৃষ্টির প্রার্থনায় ববিতে ইসতিসকার নামাজ আদায়
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টি কামনায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়। বৃহস্পতিবার (২ মে) বেলা ১১টায় মুক্তমঞ্চের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ও স্থানীয় এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন। নামাজে আল্লাহর নিকট পানাহ চান তারা। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মো. গোলাম মোস্তফা নামাজের ইমামতি ও বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন। শিক্ষার্থীরা জানান, প্রচণ্ড গরম ও অনাবৃষ্টির কারণে ক্যাম্পাসে টিকে থাকা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ তীব্র রোদে চারপাশ গরম হয়ে থাকে। এ নামাজের অসিলায় মহান আল্লাহ যেন পাপ ক্ষমা করে বৃষ্টি বর্ষণ করে, যাতে সবার ওপর শান্তি বর্ষিত হয়। কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মো. গোলাম মোস্তফা জানান, দুনিয়াতে যখন অন্যায় কাজ বেড়ে যায়, তখনি মানুষ আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হতে থাকে। এ সালাতের মূল উদ্দেশ্য তওবা ইস্তেগফার করা। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে দেশের প্রতিকূল আবহাওয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য পানাহ চাওয়া হয়। দেশ বা সমাজ যখন কোনো খরতাপে পড়ে যায় বা এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগে পতিত হয় তখন আমরা সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করি।
০২ মে, ২০২৪

কাপ্তাইয়ে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
চলমান তীব্র তাপদাহে সারা দেশের মতো পার্বত্য অঞ্চলেও দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভোগ। তীব্র গরমে এবং অনাবৃষ্টিতে নাজেহাল অবস্থা জনজীবনে। অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিশু থেকে বৃদ্ধ অনেকেই। এদিকে বৃষ্টির জন্য রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১০টায় রাঙামাটির কাপ্তাই নতুনবাজারে স্থানীয় বাসিন্দারা ঈদগা মাঠে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন।  এ সময় দুই রাকাত সালাতুল ইসতিসকারা নামাজ আদায় শেষে দুহাত তুলে আল্লাহুর নিকট সর্বস্তরের লোকজন বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন। নামাজ আদায়ের পর অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং সব পাপের জন্য ক্ষমা চেয়ে রহমতের বৃষ্টির জন্য অঝোরে চোখের জল ফেলেছেন। এ বিষয়ে কাপ্তাই নতুনবাজার ব্যবসায়ী ও বাইতুল ইল্লাহ শাহি জামে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম কালাম সাওদাগার জানান, কাপ্তাইয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের আয়োজনে বৃষ্টি ও শান্তি কামনায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়। এতে সর্বস্থরের সব পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেন।  নামাজে ইমামতি করেন কাপ্তাই নতুনবাজার বাইতুল ইল্লা শাহি জামে মসজিদের ইমাম শেখ আব্দুল্লাহ্ আল মামুন নূরী। তিনি জানান, আমরা দুহাত তুলে আমাদের কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে বৃষ্টি প্রার্থনা ও দেশের মঙ্গল কামনা করেছি। আল্লাহ অবশ্যই ক্ষমাশীল, দয়ালু। তিনি আমাদের দোয়া কবুল করবেন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

তওবার পর যেভাবে বৃষ্টি ঝরেছিল হজরত মুসা (আ.) এর যুগে
দেশজুড়ে তীব্র গরম। অতিষ্ঠ জনজীবন, যা থেকে রেহাই পেতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসতিসকার নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা। এরপরও দেখা নেই স্বস্তির বৃষ্টির। বরং বেড়েই চলেছে গরমের তীব্রতা।  এমন পরিস্থিতি থেকে একটি ঘটনার কথা মনে পড়ে যায়। হজরত মুসা আ. এর আমলে দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি বন্ধ ছিল। যার কারণে গরমে হাঁসফাঁস ছিল জনজীবন।  গরমের তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে নবীর উম্মতরা তার কাছে এসে বলল হে নবী, আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন, এই বৃষ্টিহীন গরম আর সহ্য হয় না। হজরত মুসা আ. সবাইকে নিয়ে বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করতে শুরু করলেন। দোয়া করার সঙ্গে সঙ্গে রোদের তীব্রতা আরও বেড়ে গেল। হজরত মুসা আ. অবাক হলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, আল্লাহ, বৃষ্টির জন্য দোয়া করলাম, তুমি রোদের তেজ বাড়াইয়া দিলে।   জবাবে আল্লাহ বলেছেন, এই জমায়েতে এমন এক ব্যক্তি আছে, যে চল্লিশ বছর ধরে আমার নাফরমানি, আমার বিরোধিতা করছে, একটি দিনের জন্যও আমার বাধ্য হয়নি। তার কারণেই বৃষ্টি আসা বন্ধ আছে। হযরত মুসা আ. জমায়েতের দিকে তাকিয়ে, সেই অচেনা, অজানা লোকটিকে বের হয়ে যেতে বললেন। সেই লোকটি ভাবলো, এখন যদি বের হয়ে যাই, তবে সবার সামনে পাপী হিসেবে লজ্জা পাব। আর যদি থাকি, তবে বৃষ্টি আসা বন্ধ থাকবে।   এমন সময় নিজের ইজ্জত বাঁচাতে আল্লাহর কাছে দোয়া করল সে, ‘আল্লাহ, চল্লিশ বছর আমার পাপ গোপন রেখেছেন, আজকে সবার সামনে বেইজ্জতি করবেন না। ক্ষমা চাচ্ছি।’   একদিকে দোয়া শেষ হলো, অন্যদিকে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি শুরু হলো। হযরত মুসা আ. আবারো অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, আল্লাহ, কেউ তো জমায়েত থেকে বের হলো না, তবে বৃষ্টি দিয়ে দিলেন যে?   আল্লাহ জবাব দিলেন, যার কারণে বৃষ্টি আসা বন্ধ ছিল, তার কারণেই বৃষ্টি শুরু হলো। আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। চল্লিশ বছরের পাপ, দশ সেকেন্ডে ক্ষমা পেয়ে গেল। আল্লাহর দয়া আর অনুগ্রহের কোনো সীমা পরিসীমা নেই।   হজরত মুসা আ. জিজ্ঞাসা করলেন, লোকটির নাম পরিচয় তো কিছুই জানালেন না। আল্লাহ বললেন, যখন পাপে ডুবে ছিল, তখনই জানাই নাই, এখন তওবা করেছে, এখন জানাব? পাপীদের পাপ আমি যথাসম্ভব গোপন রাখি, এটা আমার সঙ্গে আমার বান্দার নিজস্ব ব্যাপার।   এখান থেকে আমাদের শেখার অনেক আছে। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত পাপ কাজে ডুবে থাকি। হয়তো এসব কারণেই আল্লাহ তাআলা বৃষ্টি বন্ধ করে রেখেছেন। তাই চলুন সবাই মিলে আল্লাহর কাছে যার যার গুনাহের কারণে অনুতপ্ত হই। 
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

আল্লাহর অনুগ্রহ কামনায় মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
রোদ আর গরমে জামালপুরের ইসলামপুরে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। কৃষকরা ফসল তুলতে হিমশিম খাচ্ছে রোদের মধ্যে। তাপ থেকে পরিত্রাণ ও বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটায় ইসলামপুর সরকারি নেকজাহান মডেল হাইস্কুল মাঠে এ নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ ও দোয়া পরিচালনা করেন, উপজেলার জামিয়া হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা মুহতামীম আলহাজ হজরত মাওলানা আব্দুল খালেক। এ সময় বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন বয়সের মুসল্লিরা নামাজে অংশ নেন। মুসল্লিদের কান্নায় পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে। নামাজে অংশগ্রহণ করা ইসলামপুর উপজেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা আমিনুল ইসলাম বলেন, অসহনীয় গরম থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা ও বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করছি। হাফেজ মো. ফয়জুর রহমান মুহতামীন বলেন, আল্লাহর কাছে মনের থেকে মোনাজাত করেছি। তিনি যেন আমাদের নামাজ ও দোয়া কবুল করেন। বৃষ্টি দিয়ে যেন তিনি তার জমিনকে শীতল করে তার বান্দাদের মনের কষ্ট দূর করে দেন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

জামালপুরে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসুল্লিরা
তীব্র দাবদাহে সারাদেশের মতো বিপাকে পড়েছে জামালপুরের মাদারগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ। তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে ও বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার সালাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।  রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৮টায় বালিজুড়ি পশ্চিমপাড়া ঈদগাহ মাঠ কমিটির আয়োজনে চাঁদপুর বীর মুক্তিযোদ্ধা করিমুজ্জামান তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।  ইসতিসকার সালাত ও দোয়া পরিচালনা করেন, বালিজুড়ি শাহ মাহমুদ ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আলহাজ বদিউজ্জামান তালুকদার। এতে অংশ নেন সকল শ্রেণিপেশার মানুষ।  নামাজ শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে কেঁদে ক্ষমা চান মুসল্লিরা।  নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লি অধ্যক্ষ মাওলানা মো. গোলাম রব্বানী বলেন, আমরা ইসতিসকার নামাজ আদায় শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে কেঁদে ক্ষমা চেয়েছি। আল্লাহ যেন আমাদের ক্ষমা করে দিয়ে রহমতের বৃষ্টি দেন।  সমগ্র দেশে প্রতিদিন কোথাও না কোথাও বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করছে মুসল্লিরা। এর মাঝে শুক্র ও শনিবার সিলেটে বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, চলতি এপ্রিল মাসে টানা যতদিন তাপপ্রবাহ হয়েছে, তা গত ৭৬ বছরেও হয়নি। হিটস্ট্রোক ও গরমজনিত রোগে এবার অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যুর যে রেকর্ড হয়েছে, তা-ও অতীতে কোনোকালে হয়নি।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

২৮ এপ্রিল : নামাজের সময়সূচি
ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ইমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কিয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে ওয়াজিব, সুন্নত ও কিছু নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি, ১৫ বৈশাখ ১৪৩০ বাংলা, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো- নামাজের সময়সূচি জোহর- ১২:০০ মিনিট। আসর- ৪:৩১ মিনিট। মাগরিব- ৬:৩০ মিনিট। ইশা- ৭:৪৭ মিনিট। আগামীকাল সোমবার (ফজর- ৪:০৯ মিনিট)। বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তাহলো- বিয়োগ করতে হবে- চট্টগ্রাম : ০৫ মিনিট। সিলেট : ০৬ মিনিট। যোগ করতে হবে- খুলনা : ০৩ মিনিট। রাজশাহী : ০৭ মিনিট। রংপুর : ০৮ মিনিট। বরিশাল : ০১ মিনিট।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
X