খালার বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ আনিকা
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে ট্রলারডুবিতে এক শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছেন। তিনি বান্ধবীর সঙ্গে নৌকায় ঘুরতে গিয়েছিলেন। তিনি এবার নরসিংদী মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টায় দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় তাদের বহনকারী ট্রলারটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় আরও আটজন নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ আনিকা আক্তার (১৮) নরসিংদীর বেলাব উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের দড়িকান্দি গ্রামের দারু মিয়ার মেয়ে।  জানা গেছে, বৃহস্পতিবার খালার বাড়িতে বেড়াতে যান আনিকা। সেখানে রুবা তার বান্ধবী আনিকাকে ভৈরবে শপিং করার কথা বলে খালার বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। পরে তারা দুজনে মেঘনায় ভ্রমণের জন্য ট্রলারে ওঠেন। এ সময় বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় তাদের ট্রলারটি ডুবে যায়। ট্রলারটিতে প্রায় ২০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। এদের মধ্যে অজ্ঞাতপরিচয়ে এক নারীর মরদেহসহ ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ আনিকার বড় ভাই সোহেল বলেন, আমার বোন বৃহস্পতিবারে নারায়ণপুর খালার বাড়িতে গিয়েছিল ঈদ উপলক্ষে পিঠা বানানোর জন্য।  সেখান থেকে আনিকার বান্ধবী রুবার সঙ্গে শপিং করার কথা বলে ভৈরবে যান। পরে তারা মেঘনা নদীতে ট্রলারে ঘুরতে যান। পরে আমরা ট্রলারডুবির ঘটনা জানতে পারি। আনিকার বাবা মো. দারু মিয়া বলেন, ইফতারের পর নামাজ শেষে জানতে পারলাম আমার মেয়ে মেঘনা নদীতে নৌকা ডুবে নিখোঁজ হয়েছে। আমি জানতাম আমার মেয়ে তার খালার বাসায় গেছে। ভৈরবে যে তার বান্ধবীর সঙ্গে গেছে সেটি জানতাম না। কয়েকজন উদ্ধার হলেও আমার মেয়ের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
২৩ মার্চ, ২০২৪

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন আসনভিত্তিক ফল বিশ্লেষণ / স্থানীয় আ.লীগের সঙ্গে দূরত্বে ইনুর নৌকাডুবি
টানা তিনবারের সংসদ সদস্য, সাবেক মন্ত্রী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবার নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেও হেরে গেলেন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের এই নেতাকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছেন। এই হেভিওয়েট প্রার্থীর হারের কারণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা। আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ইনুর জাসদ ১৪ দলীয় জোটের শরিক হলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার বা তার দলের কোনো সম্পর্ক নেই। গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ওই সময় বিরোধ সত্ত্বেও জোটের স্বার্থে শেষ মুহূর্তে এসে ইনুর পক্ষে কাজ করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। কিন্তু এবার আর সেই পরিস্থিতি থাকেনি। স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিরোধ ব্যাপক হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার পক্ষে আওয়ামী লীগের ১০ শতাংশ নেতাকর্মীকেও পাশে পাননি। ইনুর নিজ এলাকা মিরপুর-ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক থেকে শুরু করে কোনো নেতাকর্মীই ছিলেন না প্রচারের মাঠে। উল্টো এই আসন থেকে তাকে হারানো স্বতন্ত্র প্রার্থী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিনের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে কাজ করেছেন তারা। ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম উল ইসলাম ছানা বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রী হয়ে আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়াননি। উল্টো নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছেন ইনু ও তার দলের নেতাকর্মীরা। এমনকি আমার দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন তারা। এসব কারণে ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের কেউ তার পাশে ছিল না।’ একই দাবি মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিমেরও। তিনি বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু একলা চলো নীতিতে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মীর পাশে তিনি কখনোই ছিলেন না। তাদের উপকারেও আসেননি। তাই আমরা নির্বাচনের বেশ আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এবার আর ইনুর পক্ষে কাজ করব না।’ তবে এমন অভিযোগ মানতে নারাজ স্থানীয় জাসদ নেতারা। কুষ্টিয়া জেলা জাসদ সভাপতি গোলাম মহসীন কালবেলাকে বলেন, ‘১৫ বছর হাসানুল হক ইনু এমপি-মন্ত্রী থাকাকালীন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছেন। সরকারি অনুদান থেকে শুরু করে সব সুযোগ-সুবিধা তাদের দিয়েছেন। তবুও তাদের একটি অংশ নৌকার বিপক্ষে কাজ করেছেন।’ নির্বাচনে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এই নেতা।
০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন আসনভিত্তিক ফল বিশ্লেষণ / স্থানীয় আ.লীগের সঙ্গে দূরত্বে ইনুর নৌকাডুবি
টানা তিনবারের সংসদ সদস্য, সাবেক মন্ত্রী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবার নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেও হেরে গেলেন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের এই নেতাকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছেন। এই হেভিওয়েট প্রার্থীর হারের কারণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা। আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ইনুর জাসদ ১৪ দলীয় জোটের শরিক হলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার বা তার দলের কোনো সম্পর্ক নেই। গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ওই সময় বিরোধ সত্ত্বেও জোটের স্বার্থে শেষ মুহূর্তে এসে ইনুর পক্ষে কাজ করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। কিন্তু এবার আর সেই পরিস্থিতি থাকেনি। স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিরোধ ব্যাপক হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার পক্ষে আওয়ামী লীগের ১০ শতাংশ নেতাকর্মীকেও পাশে পাননি। ইনুর নিজ এলাকা মিরপুর-ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক থেকে শুরু করে কোনো নেতাকর্মীই ছিলেন না প্রচারের মাঠে। উল্টো এই আসন থেকে তাকে হারানো স্বতন্ত্র প্রার্থী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিনের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে কাজ করেছেন তারা। ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম উল ইসলাম ছানা বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রী হয়ে আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়াননি। উল্টো নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছেন ইনু ও তার দলের নেতাকর্মীরা। এমনকি আমার দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন তারা। এসব কারণে ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের কেউ তার পাশে ছিল না।’ একই দাবি মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিমেরও। তিনি বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু একলা চলো নীতিতে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকর্মীর পাশে তিনি কখনোই ছিলেন না। তাদের উপকারেও আসেননি। তাই আমরা নির্বাচনের বেশ আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এবার আর ইনুর পক্ষে কাজ করব না।’ তবে এমন অভিযোগ মানতে নারাজ স্থানীয় জাসদ নেতারা। কুষ্টিয়া জেলা জাসদ সভাপতি গোলাম মহসীন কালবেলাকে বলেন, ‘১৫ বছর হাসানুল হক ইনু এমপি-মন্ত্রী থাকাকালীন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছেন। সরকারি অনুদান থেকে শুরু করে সব সুযোগ-সুবিধা তাদের দিয়েছেন। তবুও তাদের একটি অংশ নৌকার বিপক্ষে কাজ করেছেন।’ নির্বাচনে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এই নেতা।
০১ জানুয়ারি, ১৯৭০

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি মৃত্যু ৪১
ভূমধ্যসাগরে ইতালির দ্বীপ লাম্পেদুসার উপকূলে নৌকাডুবে অন্তত ৪১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। নৌকাটির বেঁচে যাওয়া আরোহীরা এ কথা জানিয়েছেন। খবর বিবিসি ও আলজাজিরার। বেঁচে যাওয়া চার অভিবাসনপ্রত্যাশী গতকাল বুধবার লাম্পেদুসায় পৌঁছান। তাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও একজন নারী। তারা আইভরি কোস্ট ও গিনির নাগরিক। তারা জানান, একটি ছোট নৌকায় করে তিউনিসিয়ার বন্দরনগরী স্যাফাক্স থেকে ইতালির উদ্দেশে রওনা হন। কিন্তু পথে নৌযানটি ডুবে যায়। নৌকায় তিন শিশুসহ ৪৫ আরোহী ছিলেন। নৌকাটি গত ৩ আগস্ট অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে স্যাফাক্স থেকে রওনা হয়েছিল। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সেটি ডুবে যায়। বেঁচে যাওয়ারা আরও জানান, একটি মালবাহী জাহাজ তাদের উদ্ধার করে ইতালির কোস্ট গার্ডের জাহাজে তুলে দেয়। প্রসঙ্গত, ইতালির কোস্ট গার্ড গত রোববার জানিয়েছিল ওই এলাকায় দুটি নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাটি সেগুলোর একটি কি না, তা পরিষ্কার হয়নি। সাগরপথে স্যাফাক্স থেকে লাম্পেদুসা প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে। উন্নত জীবন ও নিরাপত্তার জন্য ইউরোপে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছে এ বন্দরনগরীটি একটি জনপ্রিয় রুটে পরিণত হয়েছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত উত্তর আফ্রিকা থেকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার পথে ১ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি ইতালির কোস্ট গার্ডের টহলবোটগুলো ও বিভিন্ন ত্রাণগোষ্ঠী লাম্পেদুসার কাছে হাজির হওয়া আরও প্রায় ২ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করে।
১০ আগস্ট, ২০২৩

শঙ্খ নদে নৌকাডুবি নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামের আনোয়ারার শঙ্খ নদে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় চারজনকে উদ্ধার করা হলেও নিখোঁজ রয়েছেন মোহাম্মদ সবুজ (৩০) নামে এক যুবক। গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নের খুরুস্কুল গ্রামের গুদারপাড়া শঙ্খ নদে এলাকায় নৌকাভ্রমণ করতে গিয়ে পাঁচজনকে নিয়ে নৌকাডুবির এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় চারজনকে উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজের স্ত্রী সেলিনা আকতার পুতুল বলেন, স্বামী নিখোঁজের খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। আমার দুই মেয়ে রয়েছে। আমার স্বামীকে দ্রুত উদ্ধারের অনুরোধ জানাচ্ছি। আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, নিখোঁজ যুবককে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
২২ জুলাই, ২০২৩

নেত্রকোনায় নৌকাডুবি নিখোঁজ আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় দুর্গাপুরে কংস নদ পারাপারের সময় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে নদের পৃথক স্থান থেকে স্বপন মিয়া ও সোহেল মিয়া নামে ওই দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত বুধবার সন্ধ্যায় দিকে দুর্গাপুর উপজেলার মুচারবাড়ি ফেরিঘাট এলাকায় কংস নদে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। এ সময় নৌকার ২০ যাত্রী সাঁতরে তীরে উঠলেও তিনজন নিখোঁজ ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার সকালে নিখোঁজ মাদ্রাসাছাত্র মাহবুব মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল বাকি দুজনের মরদেহ উদ্ধার হলো। দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান জানান, শুক্রবার সকালে ঘটনাস্থলের কাছে সোহেল মিয়ার মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করেন। আর জেলার বারহাট্রা উপজেলার ফকির বাজার এলাকায় কংস নদে ভেসে ওঠার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করেন স্বপন মিয়ার মরদেহ। পরে স্বজনদের কাছে মরদেহ দুটি হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় প্রাণ হারানো তিনজনের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে।
০৮ জুলাই, ২০২৩

পদ্মায় নৌকাডুবি একজনের মরদেহ উদ্ধার, নিখোঁজ তিন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আলাতুলী ইউনিয়নের ছয়রশিয়া এলাকায় পদ্মা নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত তিনজন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওশন আলী জানান, একটি ছোট ডিঙিতে করে ছয় থেকে সাতজন দেবীনগরের দিকে যাচ্ছিলেন। প্রবল স্রোতে ছোট নৌকাটি ডুবে যায়। দুজন সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও অন্যরা নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয়রা এনামুল হক নামে একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। তার বাড়ি আলাতুলি ইউনিয়নের ছয়রশিয়া গ্রামে। নিখোঁজ আছেন একই গ্রামের নেজাম উদ্দিন (৫৭), আব্দুর রহমান (৬২) ও চরদেবীনগর গ্রামের পাখি (১৪)। ডুবে যাওয়া নৌকায় ছয় থেকে সাতজন যাত্রী ছিলেন বলে ধারণা স্থানীয়দের। এদিকে নিহত এনামুল হকের পরিবার ও নিখোঁজ থাকা তিনজনের পরিবারের কাছে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।  
২৮ জুন, ২০২৩
X