বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) ২৬তম প্রতিষ্ঠা দিবস আজ বুধবার। এ উপলক্ষে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, আনন্দ শোভাযাত্রা, প্রযুক্তি মেলা, মুজিব একটি জাতির রূপকার শীর্ষক ডকুমেন্টারি প্রদর্শন, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলসহ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. মুহাম্মদ আলমগীর। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে তৎকালীন ইপসার দ্বিতীয় সমাবর্তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ১৩তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৯৮ সালের ২২ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। শিক্ষা ও গবেষণায় এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এরই মধ্যেই দেশ-বিদেশে খ্যাতি অর্জন করেছে। মঞ্জুরি কমিশনের মূল্যায়নে ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে টানা তিনবার দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে। দিবসটি উপলক্ষে ভাইস চ্যান্সেলর মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

নানা আয়োজনের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করেছে বাটা গ্রুপ। এত বছরের অসাধারণ যাত্রাকে স্মরণের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী কর্মী, গ্রাহক এবং সমাজকে সম্মিলিত করতে বাটা বিশ্বব্যাপী এই ইভেন্ট আয়োজন করেছে। ১৮৯৪ সালের এই দিনে যাত্রা শুরু হয় প্রতিষ্ঠানটির। দিনটি স্মরণীয় রাখতে প্রথমবারের মতো বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রামের চেয়ারম্যান মনিকা পিগনাল বাটা বাংলাদেশ পরিদর্শনে এসেছেন। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম শিশুদের জীবন কীভাবে প্রভাব ফেলছে, তা দেখতে তিনি বিসিপি স্কুলও পরিদর্শন করেন। এ সময় ছিলেন বাটা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবব্রত মুখার্জি। অনুষ্ঠানটিতে এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজেস ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী পার্টনারশিপের কথা ঘোষণা করে আনন্দ প্রকাশ করেছে বাটা। প্রতিষ্ঠা দিবসে বাটার প্রধান লক্ষ্য জীবন উন্নত করা। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রামের (বিসিপি) মাধ্যমে স্থানীয় ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপের দ্বারা সংস্থাটি শিশুদের তাদের সম্ভাবনার শিখরে পৌঁছাতে সহায়তা করে। ২০১১ সাল থেকে বাটার কর্মকাণ্ডের আওতাধীন এলাকাগুলোতে ৪ লাখের বেশি শিশুকে সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

বাটা একটি বহুপরিচিত ঐতিহ্যবাহী ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করছে বাটা গ্রুপ। এত বছরের অসাধারণ যাত্রাকে স্মরণ করার পাশাপাশি, বিশ্বব্যাপী কর্মী, গ্রাহক এবং সমাজকে সম্মিলিত করতে বাটা বিশ্বব্যাপী এই ইভেন্টটির আয়োজন করেছে। ১৮৯৪ সালের এই দিনে যাত্রা শুরু করার কারণে, বাটার জন্য দিনটি অপরিসীম তাৎপর্য বহন করে। আজকের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে এই প্রথমবারের মতো বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রামের চেয়ারম্যান, মনিকা পিগনাল বাটা বাংলাদেশ পরিদর্শনে এসেছেন। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম, শিশুদের জীবন কীভাবে প্রভাব ফেলছে তা প্রত্যক্ষ দর্শন করতে তিনি বিসিপি স্কুলও পরিদর্শন করেন। এই প্রোগ্রামে মনিকা পিগনাল বাটার সঙ্গে বাটা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, দেবব্রত মুখার্জি ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটিতে এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজেস ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী পার্টনারশিপের কথা ঘোষণা করে আনন্দ প্রকাশ করেছে বাটা। এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজেস হলো বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থা, যা পিতৃমাতৃহীন শিশু এবং তরুণদের সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় যত্ন, সম্পর্ক এবং সহায়তা নিশ্চিত করে। এই পার্টনারশিপ তরুণদের সমর্থন ও ক্ষমতায়নে বাটার দৃঢ় প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য বহন করে।  প্রতিষ্ঠা দিবসের মূলে রয়েছে বাটার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য- জীবনকে উন্নত করা। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম (বিসিপি)-এর মাধ্যমে স্থানীয় ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপের দ্বারা সংস্থাটি শিশুদের তাদের সম্ভাবনার শিখরে পৌঁছাতে সহায়তা করে। ২০১১ সাল থেকে বাটার কর্মকাণ্ডের আওতাধীন এলাকাগুলোতে ৪ লাখেরও বেশি শিশুকে সহায়তা করেছে। বাংলাদেশে বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম (বিসিপি) বছরের পর বছর ধরে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জীবন উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০১৯ সাল থেকে পার্টনারশিপে থাকা আশরাফ টেক্সটাইল মিলস হাইস্কুলে ইতোমধ্যে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে বিসিপি। যেমন : স্কুল সংস্কার, দৈনন্দিন জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সাধারণ দক্ষতাগুলোর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং এই শিশুদের জন্য মাসিক স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা। এ ছাড়াও, এই প্রচেষ্টাগুলোর ফলে শিক্ষা ক্ষেত্রে শিশুদের ঝরে পড়ার হার হ্রাস পেয়েছে, এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ অর্জনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং শিশুদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খেলাধুলা, শিল্পকলা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটেছে। বাটা গ্রুপ সম্পর্কিত : বাটা গ্রুপ বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় একটি ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার এবং রিটেইলার ব্র্যান্ড। ১৮৯৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে, বাটা নিজেকে কারিগরি গুণমান এবং উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতির জন্য পরিচিত একটি বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিশ্বব্যাপী ৭০টিরও বেশি দেশে কাজ করে, লাখ লাখ গ্রাহকদের সেবা প্রদান করে সংস্থাটি। বাটা তার পণ্য, জনসেবামূলক উদ্যোগ এবং স্থায়িত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে জীবনকে উন্নত করার জন্য নিবেদিত। আরো তথ্যের জন্য, ভিজিট করুন- https://thebatacompany.com.  বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম সম্পর্কিত : বাটার সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর) প্রোগ্রাম হলো বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রাম (বিসিপি)। এর মাধ্যমে স্থানীয় ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপের দ্বারা শিশুদের তাদের সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সহায়তা করে বাটা। এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজেস সম্পর্কিত : এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজেস হলো বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থা, যা পিতৃমাতৃহীন শিশু এবং তরুণদের সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় যত্ন, সম্পর্ক এবং সহায়তা নিশ্চিত করে। আরো তথ্যের জন্য, ভিজিট করুন- www.sos-childrensvillages.org.