প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জনে শিক্ষার্থীদের সহায়তা দেবে ফ্রান্স
স্যাটেলাইট প্রযুক্তি বিষয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জনে ফ্রান্স সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বাংলাদেশে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি ম্যাসদুপুইর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান প্রতিমন্ত্রী। গতকাল সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে উভয়পক্ষের মধ্যে এ সাক্ষাৎ হয়। সাক্ষাৎকালে ফ্রান্সের স্যাটেলাইট প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস কর্তৃক বাংলাদেশি তরুণদের প্রশিক্ষণ প্রদানের বিষয়টি উঠে আসে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে, বিশেষ করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং অগ্রগতি সম্পর্কে মতবিনিময় করেন। এ সময় পলক বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরেন। চলতি মাসে ফ্রান্সের প্রযুক্তি উৎসব মেলায় বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়াও এআই, রোবটিকস, ব্লকচেইন, সাইবার নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষ নাগরিক তৈরির লক্ষ্যে ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠিত ‘স্কুল ফোরটি টু’র সঙ্গে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন জুনাইদ আহমেদ পলক।
১৪ মে, ২০২৪

কেন ইসরায়েলকে শান্ত রাখতে চাইছে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য?
সিরিয়ায় নিজেদের দূতাবাসে হামলার প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েলের ভূখণ্ডজুড়ে ইরানের নজিরবিহীন ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য। এ সময় ইসরায়েলের পাশে থাকার ঘোষণাও দিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাখোঁ ও ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। তবে দুই নেতাই তেহরানের এ হামলার জাবাব দিতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন নেতানিয়াহু প্রশাসনকে। জানান, মধ্যপ্রাচ্যে আর কোনো নতুন সংঘাত দেখতে চায় না তাদের দেশ।  গণমাধ্যমে ফরাসি প্রেসিডেন্ট জানান, সংঘাত এড়িয়ে চলার জন্য সম্ভাব্য সব কিছুই করবে ফ্রান্স। এ সময় ইসরায়েলকে ইরানে পাল্টা হামলা না চালানোর জন্য পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করবেন বলেও জনান ম্যাখোঁ। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ইরানের হামলার জবাব না দিয়ে গাজায় সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির ওপর নিবিষ্ট থাকা উচিত তেলআবিবের। ক্যামেরন জানান, ইসরায়েলিরা যদি প্রতিক্রিয়া দেখাতে চায় তাহলে তারা সঠিক ভাবছে, তবে এ ধরনের পদক্ষেপ কেবল সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলব।  ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ইরান ইতোমধ্যেই দ্বিগুণ পরাজয় বরণ করেছে। তাদের এ আক্রমণটি সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। তাই লন্ডন আশা করে এ জন্য প্রতিশোধমূলক কোনো পদক্ষেপ নেবে না তেলআবিব। এ হামলার মাধ্যম তেহরান প্রমাণ করেছে যে- তারা বিশ্ব শান্তির জন্য হুমকিস্বরূপ।  গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়ে দেশটির কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরায়েল। এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে একের পর এক হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছিল ইরান। এরপর গত শনিবার রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে পাঁচ ঘণ্টা ধরে নজিরবিহীন হামলা চালায় ইরান। হামলার একপর্যায়ে চিরশত্রু ইসরায়েলের দিকে কয়েক মিনিটের মধ্যে একযোগে অন্তত ১০০টি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে আইআরজিসির বিমানবাহিনী। ইরানের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে তিনশরও বেশি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তেহরান। সেগুলোর বেশিরভাগ ইসরায়েল প্রতিহত করলেও অন্তত ৭টি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের মাটিতে আঘাত হেনেছে। এ হামলার পর বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। সে সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনো সংঘাত চান না বলেও স্পষ্ট করে জানান বিশ্ব নেতারা।
১৫ এপ্রিল, ২০২৪

যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির রাষ্ট্রদূতদের তলব করেছে ইরান
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির রাষ্ট্রদূতদের তলব করেছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইসরায়েলের মাটিতে ইরানের নজিরবিহীন হামলার পর তেহরানের নিন্দা করে বিবৃতি দিয়েছে দেশগুলো। তেহরানকে নিন্দার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে এসব দেশের রাষ্ট্রদূতদের তলব করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইরানের কর্মকর্তারা।  ৩টি দেশের মন্তব্যকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে বর্ণনা করেছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে তাদের আচরণকে দ্বিমুখী বলে অভিযোগ করেছে তেহরান। ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলের হামলার প্রতিশোধে রোববার রাতে ইরানজুড়ে মুহুর্মুহু ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। ইরান এ হামলাকে প্রতিশোধমূলক এবং বৈধ বলে মনে করে। তবে ইসরায়েলে ইরানের এই হামলার পরেই পশ্চিমা দেশগুলো তেহরানকে নিন্দা করে বিবৃতি দেয় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে।  ইরান আগেই প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল। অন্যদিকে ইরান যেন ইসরায়েলে হামলা না করে এজন্য বারবার সতর্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে ইরান তার সিদ্ধান্তে অনড় থাকে এবং রোববার রাতে ইসরায়েল লক্ষ্যে তিনশটিরও বেশি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। হামলার পরপর তেল আবিব ও পশ্চিম জেরুজালেমসহ ইসরায়েলি শহরগুলোতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এ ছাড়া ইসরায়েলের ৭২০টির বেশি জায়গায় বিমান হামলার সাইরেন বাজানোর শব্দ শোনা গেছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেছেন, ক্রুজ মিসাইলসহ বেশ কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। তাদের হামলায় ২০০টির বেশি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এদের বেশিরভাগ ইসরায়েলি সীমার বাইরে প্রতিহত করা হয়েছে। শনিবার রাতের এই হামলাকে অপারেশন ট্রু প্রোমিজ নাম দিয়েছে ইরান। এ হামলাকে সীমিত ও নির্ধারিত বলে জানিয়েছেন ইরানি কর্মকর্তারা। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরান কী করতে সক্ষম তার সামান্য চিত্র দেখাল মাত্র। এটা এমন একটি দৃশ্য যা কখনো কেউ দেখেনি। এমন হামলার পরেই পাল্টা হামলার আশঙ্কায় সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় আছে ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনী, একই সঙ্গে ইসরায়েলের প্রতিও সতর্কবার্তা দিয়ে রেখেছে দেশটি। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বিবৃতিতে আইআরজিসির এক কমান্ডার জানান, ইসরায়েল যদি প্রতিক্রিয়া দেখায় তাহলে তার চেয়েও কড়া প্রতিক্রিয়া দেখাবে ইরান। 
১৪ এপ্রিল, ২০২৪

রাশিয়ার দাবি / এপ্রিলেই ইউক্রেনে সৈন্য পাঠাতে পারে ফ্রান্স
দুই বছর পেরিয়ে ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ গড়িয়েছে তৃতীয় বছরে। দীর্ঘ এ সময়ে পাল্টাপাল্টি হামলায় হয়েছে হাজারও মানুষের প্রাণহানি। সম্প্রতি পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোর সহায়তায় টান পড়ায় ইউক্রেন এই সংঘাতে অনেকটা চাপে পড়েছে। এরই জেরে সম্প্রতি ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে সরব হওয়ার পর বাড়ে উত্তেজনা। মাখোঁর সেই মন্তব্য পশ্চিমা বা ন্যাটো সমর্থন না পেলেও রাশিয়া এখন দাবি করছে, এপ্রিল মাসেই ইউক্রেনে সৈন্য পাঠাতে পারে ফ্রান্স। আর সেই সৈন্যের সংখ্যা হতে পারে দেড় হাজার পর্যন্ত। খবর আনাদোলুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে ফ্রান্স ইউক্রেনে ১৫০০ সেনা পাঠাতে পারে বলে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বুধবার জানান। মস্কোতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বক্তৃতাকালে জাখারোভা বলেন, ফ্রেঞ্চ ফরেন লিজিয়নের কমান্ড স্টাফরা গত মার্চের শুরুতে একটি কৌশলগত ব্যাটালিয়ন দল গঠন করেছে, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে তাদের ইউক্রেনে পাঠানো। তিনি আরও বলেন, ‘ইউক্রেনে পাঠানোর জন্য প্যারিসের একটি সামরিক কন্টিনজেন্টের সক্রিয় প্রস্তুতি সম্পর্কে নতুন গোয়েন্দা তথ্য আসছে। এই লক্ষ্যে গত মার্চের শুরুতে ফ্রেঞ্চ ফরেন লিজিয়নের কমান্ড স্টাফরা প্রায় ১৫০০ জনের সমন্বয়ে একটি ব্যাটালিয়ন কৌশলগত গ্রুপ গঠনের অনুমোদন দেয়। আর এপ্রিলে সম্পূর্ণ যুদ্ধ প্রস্তুতির সঙ্গে তাদের বিমানে করে ইউক্রেনে পাঠানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’ এর আগে ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে জানিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। যদিও এ বিষয়ে তখন পর্যন্ত ঐক্যমত হয়নি বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রীও সেসময় জানান, কিছু পশ্চিমা রাষ্ট্র ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে দ্বিপক্ষীয় চুক্তির কথা বিবেচনা করছে। যদিও প্রেসিডেন্ট মাখোঁর মন্তব্যের এক দিন পরই ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা অস্বীকার করে সামরিক জোট ন্যাটো। মার্কিন নেতৃত্বাধীন এই জোটটি সেসময় জানায়, ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই। ন্যাটোর সেক্রেটারি-জেনারেল সেসময় বলেন, ইউক্রেনে সৈন্য পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা নেই। যদিও রাশিয়া দাবি করেছে, সেনা পাঠানো হলে পশ্চিমা সামরিক এই জোটের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষ শুরু করতে প্রস্তুত মস্কো। অবশ্য রাশিয়ান ফরেন ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের প্রধান সের্গেই নারিশকিন দাবি করেছেন, ইউক্রেনে প্রায় ২ হাজার সৈন্য মোতায়েনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে ফ্রান্স। এমনকি ফরাসি সামরিক বাহিনীর কিছু সদস্য এরই মধ্যে ইউক্রেনে যুদ্ধ করছে বলেও দাবি করেন তিনি।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪

পলকের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনার ও ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ 
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে পৃথক দুই বৈঠকে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই। রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে এসব সাক্ষাৎ পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এসব বৈঠকে বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্সের দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাথে সাক্ষাৎ পরবর্তী ব্রিফিংয়ে পলক বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক সম্পর্ক ঐতিহাসিক। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার সময় লন্ডনে অবস্থান করেন। ওই সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার অ্যাডওয়ার্ড হিথের সঙ্গে বৈঠক করেন বঙ্গবন্ধু। সেই বৈঠক থেকেই দুই দেশের সম্পর্কের শুভ সূচনা হয়। এটাকে আমরা চলমান রাখতে চাই। একইসাথে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাথে দেশের তরুণ প্রজন্মের ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ কমিউনিকেটিং স্কিল বাড়ানোর জন্য আলোচনা হয়েছে। যাতে করে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার, সফটওয়্যার, ইঞ্জিনিয়াররা লাভবান হতে পারে। যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের উন্নয়নে প্রসংশা করেন। আগামী দিনে বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আরও গভীরতর হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। অন্যদিকে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সাথে সাক্ষাৎ শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশে পলক বলেন, শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে ফ্রান্স বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী দেশ। ফ্রান্স আমাদের শিক্ষা, প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক উন্নয়ন এবং গবেষণার ক্ষেত্রে বড় ধরনের সহযোগিতা করার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।  ফ্রান্স-বাংলাদেশ স্যাটেলাইট তৈরিতে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। আগামীতে দুই দেশের নীতিগত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হবে বলে প্রতিমন্ত্রী জানান।    ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুঁই বলেছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রগতি পর্যালোচনা করছি, যেমন শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ফিউচার স্টার্টআপ সামিট, যা শিগগিরই বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে। ভবিষ্যতের পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ সম্পর্কে দুটি কোম্পানি, বিএসসিএল এবং এয়ারবাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস এর মধ্যে আলোচনার অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি। বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম মহাকাশ রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
২৪ মার্চ, ২০২৪

ফ্রান্স গেলেন শিরীন শারমিন
ফ্রান্স গেলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। প্যারিসে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির উইমেন স্পিকার্স সামিটে যোগ দিগে তিনি ফ্রান্সে গেছেন বলে জানা গেছে।  বুধবার (৬ মার্চ) জাতীয় সংসদ সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত ১টায় ফ্রান্সের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন তিনি ।  জানা যায়, এ সম্মেলনে যোগ দিতে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম এ কামাল বিল্লাহ ও সার্জেন্ট এ্যাট আর্মস সাব্বির আহমেদ খান ফ্রান্সের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। স্পিকারের স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন তার সফর সঙ্গী হয়েছেন।  উল্লেখ্য, ফ্রান্স সফর শেষে স্পিকার ও তার সফর সঙ্গীরা আগামী ১০ থেকে ১২ মার্চ যুক্তরাজ্যের লন্ডনে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশনের আয়োজিত ‘কমনওয়েলথ ৭৫ স্পেশাল সেলিব্রেশন’ শীর্ষক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন। ভ্রমণ শেষে স্পিকার আগামী ১৫ মার্চ দেশে ফিরবেন।
০৬ মার্চ, ২০২৪

গর্ভপাতকে সাংবিধানিক অধিকার করল ফ্রান্স
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে গর্ভপাতকে নারীদের সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ফ্রান্স। গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) দেশের সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে ফরাসি নারীদের এই অধিকার দেওয়া হয়। খবর বিবিসির। সোমবার ফ্রান্সের সংসদে এই বিষয়ের ওপর ভোটাভুটি হয়। এই সংশোধনীর পক্ষে ৭৮০ জন ফরাসি সংসদ সদস্য (এমপি) ভোট দেন। আর বিপক্ষে ভোট দেন ৭২ জন এমপি। সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ এমপির ভোটে সংশোধনী বিলটি পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁখো এই পদক্ষেপকে ফরাসিদের গর্ব হিসেবে অভিহিত করেছেন। একই সঙ্গে এটি গর্ভপাত নিয়ে বিশ্বজুড়ে বার্তা পৌঁছে দেবে বলেও জানান তিনি। ভোটের আগে ফরাসি প্রধানমন্ত্রী গ্যাব্রিয়েল আতাল সংসদে বলেছিলেন, নারীদের গর্ভপাতের অধিকার ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি নীতিনির্ধারকদের দয়ার ওপর টিকে রয়েছে। আমরা সব নারীর কাছে একটি বার্তা পাঠাচ্ছি : আপনার শরীর আপনারই। আপনার হয়ে এই বিষয়ে অন্য কেউ সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। অবশ্য ইউরোপের দেশ ফ্রান্সে ১৯৭৫ সাল থেকেই গর্ভপাত বৈধ। তবে সাম্প্রতিক এক জরিপে উঠে আসে, ফ্রান্সের ৮৫ শতাংশ মানুষ গর্ভপাতকে সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সংবিধান সংশোধনকে সমর্থন করেন। এরপর ১৯৫৮ সালে প্রণীত ফ্রান্সের সংবিধান সংশোধন করা হলো। এ নিয়ে ২৫ বারের মতো দেশটির সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে। তবে গর্ভপাতবিরোধী সংগঠনগুলো সংবিধান সংশোধনীর কঠোর সমালোচনা করেছে। ভ্যাটিকান সিটিও বিষয়টির সমোলোচনা করেছে। দেশটি বলছে, মানুষের জীবন কেড়ে নেওয়ার কোনো অধিকার থাকতে পারে না। মানুষের জীবন সুরক্ষার বিষয়টি যেন পূর্ণ অগ্রাধিকারের বিষয় হিসেবে থাকে সে জন্য সব দেশের সরকার ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে তাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করার অনুরোধ জানিয়েছে ভ্যাটিকান।
০৫ মার্চ, ২০২৪

বাংলাদেশকে প্রযুক্তি খাতে সহায়তায় আগ্রহী ফ্রান্স
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী ফ্রান্স। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহের কথা জানান বাংলাদেশ নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই। তারা দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে, বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ ও স্মার্ট প্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং অগ্রগতি সম্পর্কে মতবিনিময় করেন। পলক বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার এবং অকৃত্রিম বন্ধু দেশ ফ্রান্স। এ সময় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট যুগে বাংলাদেশের প্রবেশে এবং টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি খাতের উন্নয়নে ফ্রান্সের ভূমিকারও প্রশংসা করেন প্রতিমন্ত্রী। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যকার ঐতিহাসিক সম্পর্ককে আগামী দিনগুলোতে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে তার প্রচেষ্টার কথা ব্যক্ত করেন। রাষ্ট্রদূত মেরি বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রগতি, বিশেষ করে স্মার্ট প্রযুক্তি খাতের অগ্রগতির প্রশংসা করেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

২১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল ফ্রান্স
সম্প্রতি ইউরোপের তিন দেশ থেকে ৫১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে একটি বিশেষ ফ্লাইটে তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। ফেরত আসাদের মধ্যে ফ্রান্স থেকে ২১ জন, সাইপ্রাস থেকে ১৬ জন এবং গ্রিস থেকে ১৪ জন রয়েছেন।  ফ্রান্সের ২১ জনের মধ্যে কয়েক জনের ইউরোপের বৈধ কাগজপত্র ছিল। তারপরও তাদের জোর করে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।  ফ্রান্স থেকে দেশে ফেরত আসা বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী অভিযোগ করেছেন, ফ্রান্সস্থ দূতাবাসের অসহযোগিতার কারণেই তাদের এই পরিণতি ভোগ করতে হয়েছে। তারা ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকা খরচ করে উন্নত জীবনের আশায় বাংলাদেশ থেকে পাড়ি জমিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। তারা প্রতিনিয়ত রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছিলেন।  এ নিয়ে ফ্রান্সের বাংলাদেশি কমিউনিটিতে চলেছে নানা আলোচনা সমালোচনা।  কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ও অভিবাসন অভিজ্ঞরা বলছেন, ফ্রান্সে কাগজবিহীন বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানো হয় খুবই কমই। সাধারণত বড় কোনো অপরাধ না করলে দেশে পাঠানো হয় না। আগে কোনো অনিয়মিত বাংলাদেশিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলে প্যারিসের বাংলাদেশ দূতাবাসে নিয়ে আউট পাস চাইত। তখন দূতাবাসের পক্ষ থেকে তদন্তের কথা বলে সময় চাওয়া হতো। আর এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন উপায়ে আইনজীবীর মাধ্যমে তাকে ছাড়ানো হতো।  আর এখন ডিটেনশন সেন্টারে গিয়ে বাংলাদেশিদের লিস্ট করে আউট পাস দিয়ে দেশে ফেরত পাঠাতে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ দূতাবাস।  এ ব্যাপারে ফ্রান্স আওয়ামী লীগের প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, এখানকার দূতাবাসের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। তারা শহীদ মিনার উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে থাকে না। ওই দিন তারা পাকিস্তানের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচ খেলে। বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে আসে না। ইদানীং যা করছে তা খুব দুঃখজনক। যথাসম্ভব প্রবাসীদের সহায়তা করা উচিত ছিল। যতবেশী প্রবাসী দেশে ফেরত যাবে, ততেই আমাদের দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্সের একটা প্রভাব পড়বে।  কমিউনিটি নেতা সালেহ আহমদ চৌধুরী বলেন, দেশের চরম সংকটে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে সরকারের পাশে থাকে সব সময় । প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সই বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। বর্তমানে উল্লেখযোগ্য হারে কমছে রেমিট্যান্সপ্রবাহ। বৈধপথে প্রবাসী আয় বাড়াতে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। বিভিন্ন দেশের দূতাবাস রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ানো নিয়ে সভা সেমিনার ও প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছে। আর আমাদের দূতাবাস রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ানো তো দূরের কথা, উল্টো প্রবাসীদের হয়রানি করছে। আমরা চেষ্টা করেছিলাম, ফেরত যাওয়া প্রবাসীদের পাশে দাঁড়ানোর। কিন্তু দুঃখজনক, দূতাবাস থেকে তাড়াতাড়ি আউট পাস ইস্যু করায় তাদের এই পরিণতি ভোগ করতে হলো।  নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কমিউনিটি নেতা বলেন, ফ্রান্সে আমার ৩০ বছর হলো। দূতাবাসের এমন প্রবাসী বিদ্বেষী আচরণ আগে কখনো দেখিনি। দূতাবাসের একজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার কারণে আজ ফ্রান্স বাঙালি কমিউনিটি দ্বিধাবিভক্ত। দূতাবাসের দুর্নীতি বিরুদ্ধে যেই কথা বলে, তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে। যার জন্য আমরা প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারি না। কয়েকজন নামধারী অভিবাসন পরামর্শক ও একশ্রেণির দালাল চক্র মিলে সিন্ডিকেটে তৈরি করে রেখেছেন। যার কারণে কমিউনিটি, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও নানা পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে দূতাবাসের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।  এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য জানার জন্য দূতাবাসের নাম্বারে বেশ কয়েকবার ফোন করা হয়। কিন্তু দূতাবাসের ফোন কেউ রিসিভ না করায় তাদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
৩০ জানুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করা হবে : পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করা হবে। চুক্তিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হতে মানুষের সুরক্ষা, জীববৈচিত্র‍্য সংরক্ষণ, প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আজ ২৪ জানুয়ারি, (বুধবার) বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আশা করছি আগামী এক মাসের মধ্যে চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করব। তারপর আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি দুজনে মিলে সই করবেন বলে আমার ধারণা। তিনি উল্লেখ করেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে সফরকালে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।  এক প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বায়ুর মান খারাপ পর্যায়ে চলে গেলে আমরা একটা অ্যালার্ট ইস্যু করতে চাই। জনসাধারণকে বলতে চাই আজকে আমাদের বায়ুর যে মান আছে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড ঝুঁকি। সুতরাং তাদের যদি জরুরি কাজ না থাকে তাহলে যেন ঘরের বাইরে না যায়। তিনি বলেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ঢাকার আশপাশে যে অবৈধ ইটের ভাটা আছে সেগুলো গুঁড়িয়ে দিচ্ছি।  আগামীকাল আমরা ১০০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করব। সেখানে এসব বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে।  বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র বলেন, বাংলাদেশের সাথে ফ্রান্সের অংশীদারিত্ব গভীর ও দৃঢ়। জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশগত বিষয়, জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রভৃতি কার্যক্রমে দুই দেশ একযোগে কাজ করবে।  এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ফরাসি দূতাবাস ঢাকার ফার্স্ট কাউন্সেলর এবং ডেপুটি হেড অব মিশন গুইলাম অড্রেন ডি কেরড্রেল, অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জুলিয়েন দেউর, বাংলাদেশে এএফডি কান্ট্রি ডিরেক্টরের ডেপুটি সিসিলিয়া কর্টেস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।  
২৪ জানুয়ারি, ২০২৪
X