জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার হলেন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রবর্তন করা হয়েছে। এ পদে মনোনয়ন পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. হারুন-অর-রশিদ। গত শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫২তম সিন্ডিকেট সভায় তাকে বঙ্গবন্ধু চেয়ার পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ড. হারুন ৪৩ বছরের দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই মেয়াদে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাবির উপ-উপাচার্যও ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির জেনারেল সেক্রেটারি, সহসভাপতি, কাউন্সিল সদস্য, অধ্যাপক শামসুল হক শিক্ষা কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউটের বাংলাদেশ চেয়ারে ‘বঙ্গবন্ধু প্রফেসরিয়াল ফেলোর’ দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালে বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১৬ সালে ইউজিসি কর্তৃক শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ স্বর্ণপদক লাভ করেন। এ পর্যন্ত তিনি ১৯টি মৌলিক গবেষণা গ্রন্থ রচনা করেছেন। তিনি ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে বিএ (অনার্স) ও এমএ পাস করেন। এরপর ১৯৮৩ সালে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের রিউকোকু বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরে তিনি ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার হলেন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রবর্তন করা হয়েছে। এ পদে মনোনয়ন পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. হারুন-অর-রশিদ। গত শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫২তম সিন্ডিকেট সভায় তাকে বঙ্গবন্ধু চেয়ার পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ড. হারুন ৪৩ বছরের দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই মেয়াদে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাবির উপ-উপাচার্যও ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির জেনারেল সেক্রেটারি, সহসভাপতি, কাউন্সিল সদস্য, অধ্যাপক শামসুল হক শিক্ষা কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউটের বাংলাদেশ চেয়ারে ‘বঙ্গবন্ধু প্রফেসরিয়াল ফেলোর’ দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালে বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১৬ সালে ইউজিসি কর্তৃক শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ স্বর্ণপদক লাভ করেন। এ পর্যন্ত তিনি ১৯টি মৌলিক গবেষণা গ্রন্থ রচনা করেছেন। তিনি ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে বিএ (অনার্স) ও এমএ পাস করেন। এরপর ১৯৮৩ সালে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের রিউকোকু বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরে তিনি ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার হলেন ড. হারুন-অর-রশিদ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রবর্তন করা হয়েছে। এ পদে মনোনয়ন পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। শনিবার (২ ডিসেম্বর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫২তম সিন্ডিকেট সভায় তাকে বঙ্গবন্ধু চেয়ার পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। আজ রোববার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আতাউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ড. হারুন-অর-রশিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে বিএ (অনার্স) ও এমএ পাস করেন। দুটি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি। ১৯৮৩ সালে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের রিউকোকু বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা করেন। ১৯৭৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন। হারুন-অর-রশিদ ৪৩ বছরের দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই মেয়াদে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যও ছিলেন। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের তিনবার নির্বাচিত ডিন, স্যার এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির জেনারেল সেক্রেটারি, সহসভাপতি, কাউন্সিল সদস্য, অধ্যাপক শামসুল হক শিক্ষা কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউটের বাংলাদেশ চেয়ারে ‘বঙ্গবন্ধু প্রফেসরিয়াল ফেলো’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ড. রশিদ বঙ্গবন্ধু গবেষণায় ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২১’ অর্জন করেন। ২০১৬ সালে বেস্ট পাবলিকেশনসের জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি এ পর্যন্ত ১৯টি মৌলিক গবেষণা গ্রন্থ রচনা করেছেন। দেশে-বিদেশে জার্নালে তার ১০০টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ৬টি প্রসিদ্ধ বইয়ের সম্পাদনা করেছেন। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনবিষয়ক ৭টি বইয়ের সম্পাদনা করেছেন। বর্তমানে ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের এনসাইক্লোপিডিয়া’-এর ইংরেজি বই রচনা প্রকল্পের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
X