বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক দেখতে চার শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে সিনেমা হলে মেয়র হাবিব
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আলহাজ হাবিবুর রহমান হাবিব উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রায় চার শতাধিক দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব একটি জাতির রূপকার’ দেখেছেন।  বুধবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে জয়পুরহাট পৃথিবী কমপ্লেক্স সিনেমা হলে বসে তারা এই বায়োপিক দেখেন। এর আগে পাঁচবিবি পৌরপার্কের সামনে থেকে একটি র‌্যালি বের হয়ে শহরের পাঁচমাথা এলাকা প্রদক্ষিণ করেন। পরে উপস্থিত দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে জয়পুরহাট পৃথিবী কমপ্লেক্স সিনেমা হলের উদ্দেশে রওনা করেন। র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন পাঁচবিবি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পাঁচবিবি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো. ওবায়দুর রহমান, বালিঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা নুরুজ্জামান চৌধুরী বিপ্লব, আওলাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন সরকার, আটাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম ও পাঁচবিবি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ কুমার ঘোষ প্রমুখ।
২৫ অক্টোবর, ২০২৩

বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক দেখে কাঁদলেন তারকারা
অবশেষে মুক্তি পেয়েছে বহুল প্রতিক্ষিত চলচ্চিত্র ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। দেশের ১৫৩টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে আজ শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। সিনেমাটি মুক্তির পর সাধারণ দর্শকদের পাশাপাশি দেশের তারকারাও বেশ উচ্ছ্বাস এবং অনুভূতি প্রকাশ করছে। চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার বলেন, ‘দেখতে পাচ্ছেন আমার চোখ থেকে পানি পড়ছে। শেষটা দেখে আর কিছু বলতে পারছি না। আমাদের এই প্রজন্মের কাছে অনুরোধ সবাই সিনেমাটা দেখবেন। আজ আমরা শিল্পী সমিতির সবাই ভাগ্যবান যে আমরা আসার পর এমন একটি সিনেমা মুক্তি পেল। এখন থেকে মনে হচ্ছে আমরাও পারব। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের সিনেমা আরও প্রসারিত হবে সেই বিশ্বাস রাখি।’ চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া সিনেমাটি দেখেন তার মাকে নিয়ে। সেই প্রসঙ্গে এই তারকা বলেন, ‘প্রথমবার আমার কোনো সিনেমা মাকে নিয়ে দেখলাম। খুবই ইমোশনাল হয়ে গেছি। একটি সিনেমা দেখে বের হয়ে এমনটা অনুভব কখনো হয়নি।’ দেশের জনপ্রিয় গায়ক ইমরান মাহমুদুল দেখতে যান ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। সিনেমাটি দেখে তিনি বলেন, ‘শেষ দৃশ্যের পর অনেক ইমোশনাল হয়ে গেছি। অনেক কিছু আরও বিস্তারিত জানলাম। আমার মনে হয় সবার সিনেমাটা দেখা উচিত। তাহলে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যাবে।’ কণ্ঠশিল্পী কনা বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে, প্রত্যাশার চেয়েও বেশিকিছু পেলাম। সিনেমাটা পুরো সিনেমার মতো হয়েছে। যেখানে হাসি-ঠাট্টা, বেদনা রয়েছে। আর আবহ সংগীত বেশ দারুণ লেগেছে। আর শেষ দৃশ্য দেখে আমি কান্না ধরে রাখতে পারিনি। এটুকুই বলব।’ বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ, মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী। সিনেমাটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জাইদি। এতে অ্যাকশন ডিরেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাম কৌশল, মিউজিকে ছিলেন সান্তনু মৈত্র। চলচ্চিত্রের পোশাক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন পিয়া বেনেগাল। নির্মাতার প্রত্যাশা, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এবং দর্শকদের কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে আনকাট সেন্সর পাওয়া এ সিনেমাটি।
১৩ অক্টোবর, ২০২৩

হলে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক দেখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে তৈরি ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি দেশবাসীকে আগামীকাল শুক্রবার হলে গিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সিনেমাটির প্রিমিয়ার শোতে যোগ দিয়ে বক্তব্যে আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সিনেমাটি নির্মাণের শুরুতে কিছু বাধা এসেছিল, তবুও এটি শেষ হয়েছে। দেশবাসীর কাছে আমার আহ্বান, আপনারা এ সিনেমার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমার পরিবার, মা-বাবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। যে ইতিহাস কখনো শোনেননি, তাও উঠে এসেছে এ সিনেমায়।’ সিনে নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ সিনেমার নির্মাতা, প্রযোজনা সংস্থা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ যারা সিনেমাটি নির্মাণে কাজ করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই।’ বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ, মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী। সিনেমাটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জাইদি। এতে অ্যাকশন ডিরেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাম কৌশল, মিউজিকে ছিলেন সান্তনু মৈত্র। চলচ্চিত্রের পোশাক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন পিয়া বেনেগাল। নির্মাতার প্রত্যাশা, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এবং দর্শকদের কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে আনকাট সেন্সর পাওয়া এ সিনেমাটি। ৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনার এ সিনেমা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বাঙালিরা।
১২ অক্টোবর, ২০২৩

বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে তৈরি ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটির শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টা ১০ মিনিটের দিকে উদ্বোধন করা হয়। এর আগে সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সিনেমাটির প্রিমিয়ার শোতে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্র থেকে ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য ও নতুন অধ্যায় সম্পর্কে জাতি জানতে পারবে। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মিত হওয়ায় ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব চির অটুট থাকুক। সিনে নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এ সিনেমার নির্মাতা, প্রযোজনা সংস্থা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ যারা সিনেমাটি নির্মাণে কাজ করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিনেমাটি নির্মাণের শুরুতে কিছু বাধা এসেছিল, তবুও এটি শেষ হয়েছে। দেশবাসীর কাছে আমার আহ্বান, আপনারা এ সিনেমার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমার পরিবার, মা-বাবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। যে ইতিহাস কখনো শোনেননি, তাও উঠে এসেছে এ সিনেমায়।’ আগামীকাল শুক্রবার দেশবাসী সবাইকে সিনেমা হলে গিয়ে এ সিনেমাটি দেখার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ, মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী। সিনেমাটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জাইদি। এতে অ্যাকশন ডিরেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাম কৌশল, মিউজিকে ছিলেন সান্তনু মৈত্র। চলচ্চিত্রের পোশাক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন পিয়া বেনেগাল। নির্মাতার প্রত্যাশা, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এবং দর্শকদের কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে আনকাট সেন্সর পাওয়া এ সিনেমাটি। ৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনার এ সিনেমা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বাঙালিরা।
১২ অক্টোবর, ২০২৩

সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক মুক্তিতে তথ্যমন্ত্রীকে হল মালিকদের ধন্যবাদ
দেশব্যাপী সর্বোচ্চসংখ্যক সিনেমা হলে বঙ্গবন্ধুর ওপর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং তার মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতারা। গতকাল সোমবার সংগঠনের নেতারা সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে ধন্যবাদ জানান। মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এ সময় উপস্থিত ছিলেন। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস বলেন, বহুপ্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক সারা দেশে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তের জন্য আমরা তথ্যমন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়কে অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানাই। এখনকার যে প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, তারা মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, পাকিস্তানিদের অত্যাচার, রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা এবং বাস্তব উপলব্ধি পাবে। সবার মধ্যে আরও দেশপ্রেম জেগে উঠবে। সমিতির নেতাদের মধ্যে আমির হামজা, আব্দুল মতিন প্রধান, চান মিয়া, বিল্লাল হোসেন, মাসুদ পারভেজ প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। স্বপ্রণোদিত হয়ে ধন্যবাদ জানাতে আসা সিনেমা হল মালিকদের স্বাগত জানিয়ে মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা যে এই সিনেমা নির্মাণ সমাপ্ত করতে পেরেছি এজন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ এই ছবি চিত্রনাট্য থেকে শুরু করে প্রতিটি ধাপে প্রধানমন্ত্রী মনিটর করেছেন, দেখেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন। শ্যাম বেনেগাল যদি পরিচালক হন, এখানে নির্দেশক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং স্ক্রিপ্ট রাইটার যদি অতুল তেওয়ারি হয়ে থাকেন, তাহলে স্ক্রিপ্ট রাইটারের প্রধান উপদেষ্টাও হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমি একটুও বাড়িয়েও বলছি না, যেটি বাস্তব সেটিই বলছি। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি, খালেদা জিয়া যেন বারংবারের মতো দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। অতীতেও যখন খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়েছিলেন, তখনো মেডিকেল টিম একই ধরনের ব্রিফ করেছিল যে, খালেদা জিয়ার মৃত্যুঝুঁকি রয়েছে। বিদেশে না নিলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু স্রষ্টার কৃপায় বাংলাদেশের চিকিৎসকদের মেধাবী চিকিৎসা, সেবা-শুশ্রূষায় তিনি প্রতিবারই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া যাতে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা পান, সে জন্য সরকার আন্তরিক এবং যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সেটি করছে। দেশের সবচেয়ে ভালো একটি হাসপাতালে তার ইচ্ছা অনুযায়ী তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে এটিও বলা হয়েছে, যদি কোনো বাইরের ডাক্তারও আনার প্রয়োজন পড়ে তারা আনতে পারেন। আর বিদেশ পাঠানো, সেটি আদালতের এখতিয়ার। যদি তাদের সেটাই করতে হয় তাহলে তারা আদালতের শরণাপন্ন হতে পারেন।
১০ অক্টোবর, ২০২৩

সেন্সর সনদ পেল বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর বাংলাদেশ এবং ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি সেন্সর সনদ পেয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড গত সোমবার এ সনদ দেয়। ভারতেও সিনেমাটি সেন্সর প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। ভারতের শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত এবং অতুল তিওয়ারি ও শামা জায়দির ইংরেজি চিত্রনাট্য থেকে আসাদুজ্জামান নূরের তত্ত্বাবধানে বাংলায় রূপায়িত এ সিনেমায় প্রায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে আরিফিন শুভ এবং অন্য চরিত্রে শতাধিক বাংলাদেশি অভিনয় করেছেন। বাংলাদেশের ৬০ ভাগ ও ভারতের ৪০ ভাগ ব্যয়ে নির্মিত এই বায়োপিকের শুটিং ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাই ফিল্ম সিটিতে শুরু হয়ে সে বছরের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শেষ হয়। গত বছর ২০২২ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে চলচ্চিত্রটির প্রথম পোস্টার, ৩ মে দ্বিতীয় পোস্টার এবং ১৯ মে ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটির ট্রেইলার রিলিজ করা হয়।
০৪ আগস্ট, ২০২৩
X