কালবেলায় ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশের পরই শিক্ষা কর্মকর্তার বদলির আদেশ
শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে কালবেলায় অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের পরপরই ঘুষ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. আবুল হোসেনের বদলির আদেশ হয়েছে। তবে আদেশে কি কারণে তাকে বদলি করা হয়েছে তা উল্লেখ করা হয়নি। ২৯ অক্টোবর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক অধিদপ্তর ঢাকা এর উপ পরিচালক বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস এর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে মাধবপুর থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদি উপজেলায় যোগদানের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে তাকে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের সময়সীমা বেধে দেওয়া হয় প্রজ্ঞাপনে।  উল্লেখ্য যে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন দীর্ঘদিন যাবত মাধবপুরে একটি সিন্ডিকেট তৈরি করে তাদের মাধ্যমে ঘুষ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছিলেন। জগদীশপুর জেসি হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের আয়া নিয়োগের জন্য ৮০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে কমিটির কারণে নিয়োগ দিতে না পেরে ঘুষের ৭০ হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন সময়ে তার বিরুদ্ধে কালবেলাসহ জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এদিকে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ দুর্নীতি ও নিয়মের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কি না জানতে চাইলে হবিগঞ্জ জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল্লাহ জানান, এটা নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচলা হচ্ছে অবশ্যই একটি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে। 
৩১ অক্টোবর, ২০২৩

শিক্ষকের বদলির আদেশ ফেরাতে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি
মুন্সীগঞ্জের আলবার্ট ভিক্টোরিয়া যতীন্দ্রমোহন গভ. গার্লস হাইস্কুলের (এভিজেএম) সিনিয়র শিক্ষক মো. ইব্রাহিম কবীরের অন্যত্র বদলির আদেশ বাতিল করতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষকের বদলির আদেশ বাতিলের জন্য জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধির কাছে স্মারকলিপি দেন।  বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ফ্রন্ট ডেক্সে মোহাম্মদ মনসুর হেলাসের কাছে এ স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়।  এ সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন শিক্ষার্থী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মাসুদুল আলমের সঙ্গে দেখা করে তাদের দাবির কথা বলেন।  স্মারকলিপি ও শিক্ষার্থীরা জেলা প্রশাসনের কাছে বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক সংকট। এর মধ্যে ভূগোল শিক্ষক ছিলেন মো. ইব্রাহিম কবীর। তিনি এখানে দীর্ঘদিন ধরে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করেছেন। বিদ্যালয়ের রেজাল্ট দুর্নীতি ও কোচিং বাণিজ্যের বিষয়ে কথা বলায় তাকে আকস্মিক বদলি করা হয়েছে। আমাদের সামনে এসএসসি পরীক্ষা। এমন সময় স্যারের বদলি আদেশ বাতিল না করা হয়, তাহলে আমরা কোনো শিক্ষকের কাছ ভূগোল শিক্ষা পাঠদান করব। বিনা কারণে চক্রান্ত করে বদলি করা হয়েছে বলে স্মারকলিপি ও জেলা প্রশাসনের কাছে এমন অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মাসুদুল আলম বলেন, শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে আমার সঙ্গে দেখা করে কথা বলেছে। পরীক্ষার আগে ভূগোল শিক্ষককে কি কারণে আকস্মিক বদলি করা হয়েছে এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় জানানো হবে। তারা তদন্তসাপেক্ষে বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন। তিনি আরও বলেন, যারা শিক্ষকের বদলির বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে এসেছে, তারা যেনো কোনো শিক্ষক দ্বারা হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়টি দেখা হবে।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বরকত-রুবেলসহ ৪৭ জনের মামলা বদলির আদেশ
২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে বরকত ও তার ভাই রুবেলসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে করা মামলা ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক হাফিজুর রহমানের আদালতে এ মামলার চার্জশিট উপস্থাপনের পর এ আদেশ দেওয়া হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে বরকত, রুবেল, ফোয়াদ ও বাবর কারাগারে রয়েছেন। ২০২১ সালের ৩ মার্চ বরকত, রুবেলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার উত্তম কুমার বিশ্বাস আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ওই বছর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত অভিযোগপত্র আমলে নেন। ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর আদালত এ মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানি থেকে অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এরপর তদন্ত শেষে গত ২২ জুন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান আদালতে ৪৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২৬ জুন অবৈধ উপায়ে ২ হাজার কোটি টাকা আয় ও পাচারের অভিযোগে বরকত ও তার ভাই রুবেলকে প্রধান আসামি করে মামলাটি করে সিআইডি।
০৬ জুলাই, ২০২৩

বরকত-রুবেলসহ ৪৭ জনের মামলা বদলির আদেশ
২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে বরকত ও তার ভাই রুবেলসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে করা মামলা ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক হাফিজুর রহমানের আদালতে এ মামলার চার্জশিট উপস্থাপনের পর এ আদেশ দেওয়া হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে বরকত, রুবেল, ফোয়াদ ও বাবর কারাগারে রয়েছেন। ২০২১ সালের ৩ মার্চ বরকত, রুবেলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার উত্তম কুমার বিশ্বাস আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ওই বছর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত অভিযোগপত্র আমলে নেন। ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর আদালত এ মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানি থেকে অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। এরপর তদন্ত শেষে গত ২২ জুন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান আদালতে ৪৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২৬ জুন অবৈধ উপায়ে ২ হাজার কোটি টাকা আয় ও পাচারের অভিযোগে বরকত ও তার ভাই রুবেলকে প্রধান আসামি করে মামলাটি করে সিআইডি।
০১ জানুয়ারি, ১৯৭০
X