১১ সদস্যের নতুন নেতৃত্ব পেল বেসিস
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী পরিষদের নতুন ১১ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। সাধারণ সদস্য ক্যাটাগরিতে বিজয়ীরা হলেন মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, রাশিদুল হাসান, মীর শাহরুখ ইসলাম, মোহাম্মদ রিসালাত সিদ্দিকী, রাসেল টি আহমেদ, আসিফ রহমান, ইকবাল আহমেদ ফখরুল হাসান ও দিদারুল আলম। সহযোগী সদস্য ক্যাটাগরিতে সৈয়দ আবদুল্লাহ জায়েদ, অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরিতে বিপ্লব ঘোষ এবং আন্তর্জাতিক ক্যাটাগরিতে সমানসংখ্যক ভোটপ্রাপ্ত দুজন প্রার্থীর মধ্যে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী হন সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। গতকাল বুধবার রাজধানী গুলশানের শুটিং ক্লাবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট হয়। ১ হাজার ৪৬৪ ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ১ হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বাতিল হয় ১৭ ভোট।
০৯ মে, ২০২৪

১১ সদস্যের নতুন নেতৃত্ব পেল বেসিস
তথ্যপ্রযুক্তিখাতের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী পরিষদের নতুন ১১ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।  বুধবার (৮ মে) রাজধানীর গুলশানস্থ শুটিং ক্লাবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। মোট এক হাজার ৪৬৪ ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন এক হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বাতিল হয় ১৭টি ভোট।  নির্বাচনে সাধারণ সদস্য ক্যাটেগরিতে বিজয়ীরা হলেন মোস্তাফিজওর রহমান সোহেল, রাশিদুল হাসান, মীর শাহরুখ ইসলাম, মোহাম্মদ রিসালাত সিদ্দিকী, রাসেল টি আহমেদ, আসিফ রহমান, ইকবাল আহমেদ ফখরুল হাাসান, এবং দিদারুল আলম।  সহযোগী সদস্য ক্যাটেগরিতে সৈয়দ আবদুল্লাহ জায়েদ, অ্যাফিলিয়েট ক্যাটেগরিতে বিপ্লব ঘোষ এবং আন্তর্জাতিক ক্যাটাগরিতে সমান সংখ্যক ভোটপ্রাপ্ত দুইজন প্রার্থীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী হন সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল।
০৮ মে, ২০২৪

সদস্যদের জন্য ‘বেসিস ভেঞ্চার ক্যাপিটাল’ করতে চান সহিবুর রানা
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও সফটওয়্যার সেবা খাতের শীর্ষ বাণিজ্যিক সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) ২০২৪-২৪ মেয়াদী কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন আগামী ৮ মে। নির্বাচনে ‘টিম সাকসেস’ প্যানেল থেকে দ্বিতীয় দফায় অংশ নিচ্ছেন তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও সলিউশন নাইনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সহিবুর রহমান খান রানা। নির্বাচনে অংশ নিয়ে বেসিস সদস্যদের জন্য কী কী করবেন সে ব্যাপারে কথা বলেছেন একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে।  তিনি বলেন, আমি মূলত ৩টি বিষয় নিয়ে বেসিসে কাজ করতে চাই। তার মধ্যে প্রধান ও অন্যতম ব্যাপার হচ্ছে সদস্যদের জন্য ‘বেসিস ভেঞ্চার ক্যাপিটাল’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান করতে চাই। যেখানে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন তহবিল যুক্ত করে মেম্বাররা যেন খুব সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় অর্থায়ন বেসিস থেকেই নিতে পারে।  সহিবুর রহমান খান রানা বলেন, শেয়ারিং মডেলে স্বল্প খরচে মেম্বারদের আবাসন সমস্যা সমাধান করতে চাই। বিগত দিনগুলোতে মেম্বার কোম্পানিগুলো সঙ্গে কথা বলে দেখতে পেয়েছি অনেকেই নিজস্ব আবাসনের সমস্যায় রয়েছেন। নির্বাচনের পূর্বেই আমরা ৫০ জন সদস্যের জন্য শেয়ারিং মডেলে মেম্বারদের টাকাতেই একটি করে ফ্ল্যাট নির্মাণ করার চেষ্টা করি। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে অনেক কাজ করা হয়েছে।  কাজ করতে গিয়ে দেখতে পেলাম খরচের মূল টাকাটা চলে যায় জমির দামে। ইচ্ছা ছিল নির্বাচনের পূর্বে এই ৫০ জনের ফ্ল্যাটের কাজ শুরু করে বিষয়টি শুধু নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি হিসেবে ফাইল বন্দি রাখবো না। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। যদিও অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। যদি বেসিস নির্বাচনে পরিচালক হতে পারি তাহলে সরকার থেকে স্বল্প মূল্যে জমি ব্যবস্থা করা অনেক সহজ হবে এবং বেসিসের প্রায় আড়াই হাজার সদস্যদের জন্য বিভিন্ন লোকেশনে নিজস্ব আবাসনের ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে। মেম্বাররা তাদের খরচেই বিল্ডিং নির্মাণ করবেন। কিন্তু জমির দাম কমে গেলে এবং বেসিসের মাধ্যমে বিষয়টি মনিটর হলে মেম্বারদের আবাসন সমস্যা দূর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।  রানা বলেন, ঢাকার বিভিন্ন জোনে শেয়ারিং মডেলে জোনাল প্রাইভেট হাইটেক পার্ক প্রতিষ্ঠা করতে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে চাই। বেসিস মেম্বারদের জন্য জোনাল শেয়ারিং মডেলে নিজেদের অফিস ব্যবস্থা হবে। সরকার বিভিন্ন জায়গায় হাইটেক পার্ক করলেও ঢাকার ভেতর জোনে অনুযায়ী এই ব্যবস্থা নেই। বেসিসের মাধ্যমে যদি ঢাকার কিছু জায়গায় শেয়ারিং মডেলে প্রাইভেট হাইটেক পার্ক করা যায়, তাহলে আমার মনে হয় কম খরচে অনেক আইটি কোম্পানি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারবে। কেউ চাইলে অনেকটা ভার্চুয়াল অফিসের মতো শুধু ঠিকানার জন্যও সেই অফিস ব্যবহার করতে পারবেন।
২২ এপ্রিল, ২০২৪

বেসিস নির্বাচনে লড়ছে সোহেলের ‘টিম স্মার্ট’
বেসিস ২০২৪-২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য এবার একঝাঁক তরুণ উদ্যোক্তার সমন্বয়ে ‘টিম স্মার্ট’ নামে একটি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। এই প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন অ্যাডভান্সড ইআরপি বিডির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল। এর আগে তিনি বেসিসের কার্যনির্বাহী কমিটিতে তিনবার দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সংগঠন হলো বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। স্মার্ট বেসিস গঠনের লক্ষ্যকে সামনে এরই মধ্যে সোহেলের নেতৃত্বাধীন এই প্যানেলটি এখন সরব প্রচারণায় রয়েছে। এই প্যানেল থেকে জেনারেল ক্যাটাগরিতে পরিচালক পদে লড়ছেন নগদের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, কনটেন্ট ম্যাটার্সের প্রধান নির্বাহী এ এস এম রফিক উল্লাহ, ব্যাবিলন রিসোর্সের সিইও লিয়াকত হোসাইন, ইনুমেন্ট সলিউশন্সের প্রধান নির্বাহী মঞ্জুরুল আল মামুন, লুজলি কাপল্ড টেকনোলজিসের (এলসিটি সল্যুশন সেন্টার) সিওও সৈয়দা নওশাদ জাহান প্রমি, অ্যানালাইেজন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এবং ক্রান্তি অ্যাসোসিয়েটসের সিইও ড. মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক এবং বন্ডস্টাইন টেকনোলজিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর শাহরুখ ইসলাম। এই প্যানেল থেকে অ্যাসোসিয়েট পরিচালক প্রার্থী ম্যাগনাস সফটওয়্যার ওয়ার্কসের প্রধান নির্বাহী আরমান আহমেদ খান, অ্যাফিলিয়েট পরিচালক প্রার্থী অ্যাডফিনিক্সের প্রধান নির্বাহী লুতফি চৌধুরী এবং আন্তর্জাতিক পরিচালক পদে প্রার্থী দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো)। টিম স্মার্টের প্যানেল লিডার মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট বেসিস বিনির্মাণে স্মার্ট টিম প্রয়োজন। আমরা তেমন প্যানেলই দেওয়ার চেষ্টা করেছি। পূর্ণ প্যানেলে টিম স্মার্ট নির্বাচিত হলে বেসিসকে আমরা স্মার্ট সংগঠনে রূপান্তর করব।
২২ এপ্রিল, ২০২৪

একঝাঁক তরুণ নিয়ে বেসিস নির্বাচনে সোহেলের ‘টিম স্মার্ট’
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) -এর ২০২৪-২৬ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনকে সামনে রেখে একঝাঁক তরুণ উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের নেতৃত্ব গড়ে তোলা হয়েছে প্যানেল ‘টিম স্মার্ট’। স্মার্ট বেসিস গঠনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরব প্রচারে রয়েছে প্যানেলটি। অ্যাডভান্সড ইআরপি বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের নেতৃত্বে গড়া এ প্যানেলে একঝাঁক তরুণ প্রার্থী রয়েছেন। এ প্যানেল থেকে জেনারেল ক্যাটাগরিতে পরিচালক পদে লড়ছেন নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এ এস এম রফিক উল্লাহ, ব্যাবিলন রিসোর্সেস লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) লিয়াকত হোসাইন, ইনুমেন্ট সলিউশন্স লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল আল মামুন, লুজলি কাপল্ড টেকনোলজিসের (এলসিটি সল্যুশন সেন্টার)  চিফ অপারেটিং অফিসার সৈয়দা নওশাদ জাহান প্রমি,  অ্যানালাইেজন বাংলাদেশ লিমিটেডের দ্য ম্যান অব স্টিল (চেয়ারম্যান) এবং ক্রান্তি অ্যাসোসিয়েটস্ লিমিটেডের পরিচালক ও সিইও ড. মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক এবং বন্ডস্টাইন টেকনোলজিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর শাহরুখ ইসলাম। এ প্যানেল থেকে অ্যাসোসিয়েট পরিচালক প্রার্থী ম্যাগনাস সফটওয়্যার ওয়ার্কসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরমান আহমেদ খান, অ্যাফিলিয়েট পরিচালক প্রার্থী অ্যাডফিনিক্স লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লুতফি চৌধুরী এবং আন্তর্জাতিক পরিচালক পদে প্রার্থী দারাজ বাংলাদেশের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো)। টিম স্মার্টের প্যানেল লিডার মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল বলেন, আমরা তারুণ্য নির্ভর টিম স্মার্ট গড়ে তুলেছি। স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট বেসিস বিনির্মাণে স্মার্ট টিম প্রয়োজন। আমরা তেমন প্যানেলই দেওয়ার চেষ্টা করেছি। পূর্ণ প্যানেলে টিম স্মার্ট নির্বাচিত হলে বেসিসকে আমরা স্মার্ট সংগঠনে রূপান্তর করব। বেসিস সদস্যরা আমাদের পক্ষে রায় দিলে সংগঠনটি আরও গতিশীল ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক সংগঠনে রূপান্তর হবে।  এর আগে, মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল বেসিসের কার্যনির্বাহী কমিটিতে তিনবার দায়িত্ব পালন করেছেন।
২১ এপ্রিল, ২০২৪

বেসিস নির্বাচনে পরিচালক পদে প্রার্থী হচ্ছেন আব্দুল আজিজ 
বাংলাদেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা খাতের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে পরিচালক পদে প্রার্থী হচ্ছেন যাচাই.কম লি.-এর চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ।  সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বেসিস সদস্যদের ভোট ও সহযোগিতা চেয়ে আব্দুল আজিজ বলেন, আমি আপনাদের বেসিস পরিবারের অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির যাচাই.কম লি. প্রতিনিধি হিসেবে একজন বেসিস অ্যাফিলিয়েট সদস্য। আগামী বেসিস নির্বাচনে অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরিতে একজন পরিচালক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আব্দুল আজিজ একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের রেলওয়ে বিভাগের (ঢাকার বাইরে) প্রকৌশল বিভাগের কাজ শুরু করেন। পরে পরিবারে সদস্যদের সহযোগিতা নিয়ে ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করেন। এর মাঝে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ  এবং আইন পেশায়  উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করেন তিনি। এর বাহিরে আব্দুল আজিজ বিভিন্ন সেবামূলক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠানগুলোতে কয়েক হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।  তিনি বলেন, আমি শ্রদ্ধেয় এবং সম্মানিত বেসিস সদস্যদের সঙ্গে সবসময় সংযুক্ত থাকতে চাই এবং আমি সম্মানিত বেসিস সদস্যদের সার্বক্ষণিক সুখ দুঃখের সাথী হিসেবে পাশে থাকতে চাই।  তিনি আরও বলেন, আমি আপনাদের দোয়া, ভালোবাসা এবং সমর্থন নিয়ে সবার কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করতে রাখতে চাই । আপনাদের মতো সম্মানিত সদস্যদের এবং সদস্য প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে আমি নিজের শ্রম, সময়  উৎসর্গ করে আপনাদের স্বার্থ রক্ষায় ভূমিকা রাখতে পারলে নিজেকে সফল এবং সার্থক মনে করব। জানা গেছে, আগামী ৮ মে (২০২৪-২৬) মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত রাওয়া কনভেনশন সেন্টারে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তপশিল অনুযায়ী নির্বাচনে ভোটার হতে সদস্যদের বকেয়াসহ বার্ষিক সদস্য ফি ১০ মার্চের মধ্যে পরিশোধের কথা বলা হয়।  জানা গেছে, নির্বাচনে এবার সম্ভাব্য ৩টি প্যানেল অংশ নিতে পারে। ২৩ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে ২৭ মার্চ। সংগঠনের নির্বাচন কমিশন আগামী ২০ এপ্রিল চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে। কমিশনে বোর্ড চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন টিআইএম নূরুল কবির।  সবশেষ ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর সংগঠনের ২০২২-২৪ মেয়াদের কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে ১১ পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ২৯ প্রার্থী।
১৬ এপ্রিল, ২০২৪

বেসিস নির্বাচনে 'টিম সাকসেস' নাম ঘোষণা
সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা খাতের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) নির্বাচনে 'টিম সাকসেস' নাম ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (০৭ এপ্রিল) গুলশানের স্প্যারোস রেস্টুরেন্টে তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকদের সঙ্গে ইফতার অনুষ্ঠানে বেসিস ২০২৪-২৬ মেয়াদে কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে প্যানেলের নাম ঘোষণা করেন টিম সাকসেসের পক্ষে মোস্তাফা রফিকুল ইসলাম ডিউক।  এ সময় তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বেসিস নির্বাচনের প্রার্থী তৌফিকুল করিম সুহৃদ, মোহাম্মাদ আমিনুল্লাহ, সৈয়দা নাফিজা রেজা বর্ষা, ফারজানা কবির ঈশিতা, সহিবুর রহমান খান রানা, রাফসান জানি, আব্দুল আজিজ। অনুষ্ঠানে মোস্তাফা রফিকুল ইসলাম ডিউক বলেন, আমি বেসিসের ফাউন্ডারদের একজন। আমরা বেসিস প্রতিষ্ঠা করেছিলাম সফটওয়্যার ও আইটি অ্যানাবল সার্ভিস নিয়ে কাজ করার জন্য। জিরো ও বাইনারি বুঝে, কোডিং বুঝে এমন মানুষদের সংগঠন বেসিস। আমরা নির্বাচিত হলে সফটওয়্যার ও আইটি অ্যানাবল ব্যবসা আরো সফল গতিশীল করতে কাজ করবো। ডিউক বলেন, আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের সহযোগী ও সম্পূরক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করতে চাই। এখানে কোনো সদস্য সফল হলে বেসিস সফল হবে আর বেসিস সফল হলে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি হবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা 'টিম সাকসেস' প্যানেল কাজ করে যাচ্ছি। সফলতা অর্জন করা কঠিন কিন্তু আমরা নিষ্ঠা, সততা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে বেসিস সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে এ অগ্রযাত্রায় সফল হতে চাই।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪

স্মার্ট বেসিস গঠনের লক্ষ্য টিম স্মার্টের
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট বেসিস গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর নির্বাচনের মাঠে থাকা প্যানেল ‘টিম স্মার্ট’। বেসিসে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যও তাদের। পূর্ণ প্যানেলে রায় পেলে তারা দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ডাটা সংগ্রহেও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেবে বলে দাবি করেছে।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলে প্যানেলের নেতারা এমনসব প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বেসিস নির্বাচনকে সামনে রেখে এরইমধ্যে পূর্ণ প্যানেল গঠন করে মাঠে রয়েছে টিম স্মার্ট। অ্যাডভান্সড ইআরপি বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের নেতৃত্বে গড়া এ প্যানেলে এক ঝাঁক তরুণ প্রার্থীরা রয়েছেন। এ প্যানেল থেকে জেনারেল ক্যাটাগরিতে পরিচালক পদে লড়ছেন কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এএসএম রফিক উল্লাহ, নগদ লিমিটেড এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, ব্যাবিলন রিসোর্সেস লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) লিয়াকত হোসাইন, আমার পে (সফট টেক ইনোভেশন লি.)-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ এম ইশতিয়াক সারোয়ার, লুজলি কাপল্ড টেকনোলজিস (এলসিটি  সল্যুশন সেন্টার)-এর চিফ অপারেটিং অফিসার সৈয়দা নওশাদ জাহান প্রমি, অ্যানালাইেজন বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক এবং বন্ডস্টাইন টেকনোলজিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মীর শাহরুখ ইসলাম। এ প্যানেল থেকে অ্যাসোসিয়েট পরিচালক প্রার্থী ম্যাগনাস সফটওয়্যার ওয়ার্কসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরমান আহমেদ খান, অ্যাফিলিয়েট পরিচালক প্রার্থী এডফিনিক্স লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লুতফি চৌধুরী এবং আন্তর্জাতিক পরিচালক পদে প্রার্থী দারাজ বাংলাদেশ এর চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো)। অনুষ্ঠানে প্রার্থীরা নিজেদের পরিচয় তুলে ধরেন ও নির্বাচিত হলে বেসিসকে এগিয়ে নিতে স্ব স্ব ক্ষেত্রে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। এ সময় টিম স্মার্ট এর প্যানেল লিডার মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য এ সংগঠনের সব বিভক্তি ভেঙে ও স্বচ্ছতা রেখে একটা পরিষ্কার রূপকল্প তৈরি করা প্রয়োজন। আমরা এ কাজটি করতে চাই। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বেসিসকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে চাই। নগদ লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন, পরিবর্তন করার ইচ্ছা ও সক্ষমতা আমাদের আছে। আমরা যুগোপযোগী টিম উপহার দিতে পারব। বেসিস নিয়ে টেন্ডারবাজি করার আমাদের কিছু নেই। সিন্ডিকেট ভাঙাই হচ্ছে আমার কাজ, বেসিসের সিন্ডিকেটও ভেঙে দিতে পারব।
০৩ এপ্রিল, ২০২৪

এবার ব্যক্তি উদ্যোগে করা যাবে আবেদন / এপিকটার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চায় বেসিস
এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যালায়েন্স অ্যাওয়ার্ডের (এপিকটা) দেওয়া দুই বছরের নিষেধাজ্ঞাকাল পার করছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন বা সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এপিকটার নিষেধাজ্ঞা আইসিটি খাতে কোনো প্রভাব ফেলবে না দাবি করা বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদই আবার এ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়েছেন এপিকটার কার্যনির্বাহী কাউন্সিলের কাছে। যদিও সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি এপিকটা কর্তৃপক্ষ। তবে আসন্ন হংকং এপিকটা-২০২৩-এ অংশগ্রহণে ইচ্ছুকদের কাছ থেকে সরাসরি আবেদনপত্র নেওয়ার সিদ্ধান্ত দৈনিক কালবেলাকে জানিয়েছে এপিকটা সচিবালয়। এজন্য এপিকটার সাবেক প্রধান বিচারক ও বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সাবেক সভাপতি আবদুল্লাহ এইচ কাফিকে অর্থনৈতিক সমন্বয়ক হিসেবে স্বেচ্ছাভিত্তিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ২০১৫ সালে বেসিসের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে এপিকটায় সদস্য পদ পায় বাংলাদেশ। তখন ২০২১ সাল পর্যন্ত এপিকটার প্রতিটি পর্বে বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে আসছে। ২০১৭ সালে এপিকটার আয়োজক দেশও ছিল বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণের পাশাপাশি এপিকটার বিচারক প্যানেলেও থাকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি। একটি দেশের আইসিটিবিষয়ক সংগঠন সেই দেশের অংশগ্রহণকারীদের সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করে। এপিকটায় সরাসরি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই, অংশ নিতে হয় সেই সংগঠনের মাধ্যমে। তবে ২০২২ সালে নিবন্ধন করেও পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত এপিকটার মূল আসরে অংশ না নেওয়ায় দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয় বেসিস তথা বাংলাদেশ। আর এতেই বাংলাদেশ থেকে ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫ সালে এপিকটার মূল আসরে বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশ নেওয়া প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। সেই বার নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে বেসিসের সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলেছিলেন, এতে বাংলাদেশের আইসিটি খাত বা বেসিসের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে সূত্র বলছে, গুরুত্ব না দেওয়া এ সংগঠনের সদস্য পদ ফিরে পেতে এপিকটার নির্বাহী কাউন্সিলের কাছে অনানুষ্ঠানিক আবেদন জানিয়েছেন রাসেল টি আহমেদ। এপিকটার চেয়ারম্যান ফুলভিও ইনসেরা এক ইমেইল বার্তায় দৈনিক কালবেলাকে বলেন, রাসেল এবং আমার মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তবে সেটি আনুষ্ঠানিক কোনো কিছু ছিল না। তবে আনুষ্ঠানিক আবেদন হলেও আমাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হতো না। ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের আগে বেসিসের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে না। বেসিসের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলেও বাংলাদেশ থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অবশ্য সুসংবাদ দিয়েছে এপিকটা। নিজেদের নিয়মের ব্যতিক্রম করে হংকং এপিকটা-২০২৩০-এ সরাসরি আবেদনের সুযোগ দিয়েছে এপিকটা সচিবালয়। এজন্য আগ্রহীদের আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এপিকটা ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজেদের মনোনয়ন জমা দিতে হবে। অংশগ্রহণে ইচ্ছুক আবেদনকারীদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশ অঞ্চলের জন্য আবদুল্লাহ এইচ কাফিকে স্বেচ্ছাভিত্তিক সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আবদুল্লাহ এইচ কাফি দৈনিক কালবেলাকে বলেন, এপিকটা থেকে সম্প্রতি বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। তারা বাংলাদেশ থেকে বেশকিছু আবেদন পেয়েছে। তাদের মেন্টরিং করার জন্য আমাকে বলা হয়েছে। আগ্রহীরা যদি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে তাহলে আমি সাধ্যমতো তাদের দিকনির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করব। এ বিষয়ে বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, পাকিস্তানে অংশ না নেওয়ার জন্য বেসিসকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে তো আর কিছু বলার নেই। তবে ফুলভিও আমার পুরোনো বন্ধু। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর তার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছিলেন, এপিকটায় তারা বাংলাদেশকে চায়। সেজন্য আমি বেসিসের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা বলেছিলাম। এটা আনুষ্ঠানিক বা লিখিত কিছু ছিল না। এই কথা গণমাধ্যমে বলাটাও অপেশাদার হয়েছে। এর মাঝে তারা ব্যক্তি পর্যায়ে এবার অংশগ্রহণকারী নিচ্ছে, এটা অপেশাদার আচরণ। আমার মনে হয়, এর পেছনে আমাদের দেশের ভেতর থেকে এবং পাকিস্তানের কোনো ইন্ধন আছে। বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণ না থাকায় এপিকটা দুর্বল হয়েছে, বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি হয়নি।
২২ অক্টোবর, ২০২৩
X