Mon, 20 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
‘রাইসির ঘটনায়’ উচ্ছ্বসিত মার্কিন সিনেটর
৩০ মিনিট আগে
রাইসির খোঁজে এগিয়ে এসেছে যেসব দেশ
৫৪ মিনিট আগে
রাইসিকে উদ্ধারকাজে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে রাশিয়া
২ ঘণ্টা আগে
রাইসিকে উদ্ধারের সর্বশেষ অবস্থা জানাল ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
৩ ঘণ্টা আগে
রাইসির খোঁজে যে ঘোষণা দিল এরদোয়ান
৫ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ২০ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
ভিকারুননিসার আরেক ছাত্রীর ভর্তি বাতিল
ভর্তি জালিয়াতির বেড়াজাল থেকে বেরোতে পারছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। চলতি বছর তৃতীয়বারের মতো ভর্তি জালিয়াতির খবর পাওয়া গেছে প্রতিষ্ঠানটিতে। এবার প্রতিষ্ঠানটির আজিমপুর শাখায় প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া এক শিক্ষার্থীর ভর্তিতে ভুয়া জন্মসনদ ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও ভর্তির সময় এটি সংশ্লিষ্টদের নজর এড়িয়ে যায়। ভিকারুননিসা সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির আজিমপুর শাখায় একজন শিক্ষার্থীর প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিতে বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। এরপর ওই শিক্ষার্থীর মা ভর্তি বাতিলের আবেদন জানান। এ প্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত শাখাপ্রধান সাবনাজ সোনিয়া কামালের কাছে যাচাই-বাছাইয়ের পরও কীভাবে ভুয়া জন্মসনদে শিক্ষার্থী ভর্তি হলো, তার কারণ জানতে চান ভিকারুননিসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী। এর জবাব দেন ভারপ্রাপ্ত শাখাপ্রধান। সেখানে তিনি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিতে একজন শিক্ষার্থীর জন্মসনদে ভুল থাকায় অধ্যক্ষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সাবনাজ সোনিয়া কামালের সেই লিখিত জবাব থেকে জানা গেছে, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তাকে সাতটি আবেদনপত্রের জন্মনিবন্ধন সনদ আবার যাচাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পুনঃযাচাইয়ে ছয়টি জন্মনিবন্ধন সনদে কোনো ভুল তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে একটি জন্মসনদে গরমিল খুঁজে পাওয়া যায়। ওই জন্মসনদে উল্লেখ করা সংখ্যা ব্যবহার করে অনলাইনে কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। এরপর ওই শিক্ষার্থীর অভিভাবককে ডেকে পাঠানো হয়। তিনি জন্মসনদ যে দোকান থেকে প্রিন্ট করে বের করেছেন, সেই দোকান থেকে অনলাইন কপি দুই দিনের মধ্যে দিয়ে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। সে অনুযায়ী দুই দিন পর একটি জন্মসনদ জমা দিয়ে ভারপ্রাপ্ত শাখাপ্রধানকে সেটির অনলাইন কপি যাচাই করতে বলেন। কিন্তু আগে ও পরে জমা দেওয়া জন্মসনদের কপিতে সবকিছু মিল থাকলেও জন্মসাল মিল ছিল না। এরপর শাখাপ্রধান ওই অভিভাবকের কাছে প্রতারণা করার কারণ জানতে চান। ওই অভিভাবক তাকে জানান, কম্পিউটার অপারেটর জন্মসনদে ভিন্ন একটি তারিখ বসিয়ে নতুন একটি সনদ তাকে দেয়। কিন্তু তিনি এটি পরে বুঝতে পারেন। এই টেম্পারিংয়ের বিষয়ে তার কোনো পূর্ব ধারণা ছিল না। তারপর ওই অভিভাবক ভর্তি বাতিলের আবেদন জানান। লিখিত জবাবে সাবনাজ সোনিয়া কামাল আরও জানান, ভর্তির জন্য কাগজপত্র জমা নেওয়ার সময় তাদের অসাবধানতার কারণে বিষয়টি নজর এড়িয়ে যায়। ছাত্রীটি ভর্তির জন্য মনোনীত হয় এবং ভর্তিও হয়। পুনঃযাচাইয়ের জন্য সাতটি আবেদনপত্র যাচাইয়ে ভুলটি ধরা পড়ে। তাই যাচাই কমিটি এই ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। জানতে চাইলে ভিকারুননিসার আজিমপুর শাখার ভারপ্রাপ্ত শাখাপ্রধান সাবনাজ সোনিয়া কামাল কালবেলাকে বলেন, পুনঃযাচাইয়ের মাধ্যমে প্রথম শ্রেণির এক ছাত্রীর ভর্তিতে ভুয়া জন্মসনদ ব্যবহারের তথ্য পাওয়া গেছে। ওই ছাত্রীর মাকে আমরা ডেকেছি। তিনি জানিয়েছেন, কম্পিউটার অপারেটর এই টেম্পারিং করেছেন। পরে তিনিই ভর্তি বাতিলের আবেদন করেছেন। সে প্রেক্ষিতে ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। জানতে চাইলে ভিকারুননিসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী কালবেলাকে বলেন, প্রথম শ্রেণির এক ছাত্রীর ভর্তিতে ব্যবহৃত কাগজ যাচাই-বাছাই করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে যাচাই করে আজিমপুর শাখা দেখেছে সনদটি ভুয়া। ফটোশপ দিয়ে এটি বানানো হয়েছে। এর আগে চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ১৬৯ জন ছাত্রীকে বিধিবহির্ভূতভাবে ভর্তি করানো হয়। এই ঘটনায় ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের পক্ষে হাইকোর্টে রিট করা হয়। রিটের রায়ে ভর্তির বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে (মাউশি) নির্দেশ দেন আদালত। হাইকোর্টের রায়ের পর মাউশি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষকে ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করতে নির্দেশ দেয়। প্রতিষ্ঠানটি ভর্তি বাতিল করে বিজ্ঞপ্তি দেয়। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই প্রথম শ্রেণিতে জালিয়াতি করা আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস হয়। এসব শিক্ষার্থীর ভর্তিতে মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে জাল সনদ ব্যবহার করা হয়। ভর্তির ফরম বাছাইয়ে নীতিমালার ৪ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের ভর্তি বাতিলযোগ্য।
১১ মে, ২০২৪
ভুয়া জন্মসনদ ব্যবহার /
ভিকারুননিসার আরও এক ছাত্রীর ভর্তি বাতিল
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আজিমপুর শাখায় প্রথম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর ভর্তিতে ভুয়া জন্মসনদ ব্যবহার করা হয়েছে। ভর্তির সময় বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের নজর এড়িয়ে গেলেও পুন:যাচাইয়ে ধরা পড়ে। এরপর ওই শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়। ভিকারুননিসা সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির আজিমপুর শাখায় একজন শিক্ষার্থীর প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিতে বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠে। এরপর ওই শিক্ষার্থীর মা ভর্তি বাতিলের আবেদন জানান। আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত শাখা প্রধান সাবনাজ সোনিয়া কামালের কাছে যাচাই-বাছাইয়ের পরও কিভাবে ভুয়া জন্মসনদে শিক্ষার্থী ভর্তি হল তার কারণ জানতে চান ভিকারুননিসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী। এর জবাব দেন ভারপ্রাপ্ত শাখা প্রধান। সেখানে তিনি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিতে একজন শিক্ষার্থীর জন্মসনদে ভুল থাকায় অধ্যক্ষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সাবনাজ সোনিয়া কামালের সেই লিখিত জবাব থেকে জানা গেছে, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তাকে সাতটি আবেদনপত্রের জন্ম নিবন্ধন সনদ আবার যাচাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পুনঃযাচাইয়ে ছয়টি জন্ম নিবন্ধন সনদে কোনো ভুল তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে একটি জন্ম সনদে গরমিল খুঁজে পাওয়া যায়। ওই জন্মসনদে উল্লেখ করা সংখ্যা ব্যবহার করে অনলাইনে কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায় নি। এরপর ওই শিক্ষার্থীর অভিভাবককে ডেকে পাঠানো হয়। তিনি জন্মসনদ যে দোকান থেকে প্রিন্ট করে বের করেছেন, সেই দোকান থেকে অনলাইন কপি দুই দিনের মধ্যে দিয়ে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। সে অনুযায়ী দুই দিন পর একটি জন্মসনদ জমা দিয়ে ভারপ্রাপ্ত শাখা প্রধানকে সেটির অনলাইন কপি যাচাই করতে বলেন। কিন্তু আগে ও পরে জমা দেওয়া জন্মসনদের কপিতে সবকিছু মিল থাকলেও জন্মসাল মিল ছিল না। এরপর শাখা প্রধান ওই অভিভাবকের কাছে প্রতারণা করার কারণ জানতে চান। ওই অভিভাবক তাকে জানান, কম্পিউটার অপারেটর জন্মসনদে ভিন্ন একটি তারিখ বসিয়ে নতুন একটি সনদ তাকে দেয়। কিন্তু তিনি এটি পরে বুঝতে পারেন। এই টেম্পারিংয়ের বিষয়ে তার কোনো পূর্বধারণা ছিল না। তারপর ওই অভিভাবক ভর্তি বাতিলের আবেদন জানান। লিখিত জবাবে সাবনাজ সোনিয়া কামাল আরও জানান, ভর্তির জন্য কাগজপত্র জমা নেওয়ার সময় তাদের অসাবধানতার কারণে বিষয়টি নজর এড়িয়ে যায়। ছাত্রীটি ভর্তির জন্য মনোনীত হয় এবং ভর্তিও হয়। পুনঃযাচাইয়ের জন্য সাতটি আবেদনপত্র যাচাইয়ে ভুলটি ধরা পড়ে। তাই যাচাই কমিটি এই ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থণা করেন। জানতে চাইলে ভিকারুননিসার আজিমপুর শাখার ভারপ্রাপ্ত শাখা প্রধান সাবনাজ সোনিয়া কামাল কালবেলাকে বলেন, পুন:যাচাইয়ের মাধ্যমে প্রথম শ্রেণির একজন ছাত্রীর ভর্তিতে ভুয়া জন্মসনদ ব্যবহারের তথ্য পাওয়া গেছে। ওই ছাত্রীর মাকে আমরা ডেকেছি। তিনি জানিয়েছেন, কম্পিউটার অপারেটর এই টেম্পারিং করেছেন। পরবর্তীতে তিনিই ভর্তি বাতিলের আবেদন করেছেন। সে প্রেক্ষিতে ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। জানতে চাইলে ভিকারুননিসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী কালবেলাকে বলেন, প্রথম শ্রেণির একজন ছাত্রীর ভর্তিতে ব্যবহৃত কাগজ যাচাই-বাছাই করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে যাচাই করে আজিমপুর শাখা দেখেছে, সনদটি ভুয়া। ফটোশপ দিয়ে এটি বানানো হয়েছে। এর আগে চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ১৬৯ জন ছাত্রীকে বিধিবহির্ভূতভাবে ভর্তি করানোর পর তাদের ভর্তি বাতিল করা হয়। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই প্রথম শ্রেণিতে জালিয়াতি করে আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস হয়। এসব শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে জাল সনদ ব্যবহার করা হয়।
১০ মে, ২০২৪
ডোপ টেস্ট পজিটিভ আসলে ভর্তি বাতিল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত ভর্তির সময় ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। টেস্টের ফল পজিটিভ হলে ভর্তি বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে চবি কর্তৃপক্ষ। রোববার (৫ মে) চবি উপাচার্য প্রফেসর মো. আবু তাহেরের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন’স কমিটির এক সভায় ডোপ টেস্টের বিষয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চবি উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবু তাহের কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদক আমাদের সমাজ, পরিবার ও সংস্কৃতিকে ধ্বংস করছে। তাই আমরা এ বছর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ডোপ টেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জানা গেছে, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের চবিতে চূড়ান্ত ভর্তির আগে ডোপ টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। ডোপ টেস্টে উত্তীর্ণ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক সিরাজ উদ দৌল্লাহ কালবেলাকে বলেন, ডিন কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডোপ টেস্টের ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হবে। তবে প্রথমবারের মতো শুধু ভর্তিচ্ছুদের ক্ষেত্রেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সকল শিক্ষার্থীদেরই এর অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. অহিদুল আলম বলেন, এতদিন যা ঘটে গেছে তা গেছে। এখন থেকে মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্রথমদিকে আমরা ভর্তির জন্য ডোপ টেস্ট সার্টিফিকেট নেব। ডোপ টেস্ট পজিটিভ এলে ভর্তি বাতিল হবে।
০৬ মে, ২০২৪
ভিকারুননিসার ভর্তি বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে
ভর্তি বাতিল হওয়া ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৬৯ ছাত্রী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। কেউ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। কেউ স্কুল ড্রেস পরে বসে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক দিকে বিবেচনা করে বাতিল সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে ভিকারুননিসা ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি জানিয়েছেন অভিভাবকরা। গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান অভিভাবকরা। এর আগে একই দাবিতে বেইলি রোডে ভিকারুননিসার মূল শাখার সামনে মানববন্ধন করেন তারা। অভিভাবকরা জানান, তিন মাস স্কুলে যাওয়ার পর হঠাৎ স্কুল বন্ধ হওয়ায় তারা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। বছরের মাঝামাঝি সময়ে এসে তারা কোথায় ভর্তি হবে? কী তাদের ভবিষ্যৎ? কোন অপরাধে তাদের এই বিদ্যালয় ছেড়ে যেতে হবে? অভিভাবক এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন এবং নানারকম বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে সরকারের সবোর্চ্চ মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তারা।
১৭ মার্চ, ২০২৪
সেই ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করল ভিকারুননিসা
অবশেষে অবৈধভাবে ভর্তি হওয়াপ্রথম শ্রেণির ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করেছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজকর্তৃপক্ষ। তারা সবাই চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছিল। ভিকারুননিসার এক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক বিষয়টি নিশ্চিত করে কালবেলাকে বলেন, ভর্তি বাতিলের বিষয়টি তাদের অভিভাবকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, অবৈধভাবে ভর্তি শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল করে আজ বুধবার হাইকোর্টকে জানানোর নির্ধারিত তারিখ রয়েছে। তার আগেই এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করল ভিকারুননিসা। এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষকে ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করতে চিঠি দেয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির চিঠিতে বলা হয়, ভিকারুননিসায় প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা (নিজেদের নির্ধারিত) অনুসরণ না করে ১ জানুয়ারি ২০১৭ সালের আগে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাটা ছিল বিধিবহির্ভূত। এ অবস্থায় ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে বিধিবহির্ভূতভাবে ভর্তি হওয়া ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন এবং ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী ১৫৯ জনসহ মোট ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করে জরুরিভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে জানাতে অনুরোধ করা হলো। ভিকারুননিসার বিভিন্ন শাখায় ১৬৯ শিক্ষার্থীকে ভর্তিতে অনিয়মের অভিযোগ তুলে দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক স্কুল কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করেন। সাড়া না পেয়ে তারা হাইকোর্টে রিট করেন। গত ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট ১০ দিনের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয় মাউশি।
০৬ মার্চ, ২০২৪
সেই ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করল ভিকারুননিসা
অবশেষে অবৈধভাবে ভর্তি হওয়া প্রথম শ্রেণির ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করেছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছিল। ভিকারুননিসার একজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষক বিষয়টি নিশ্চিত করে কালবেলাকে বলেন, ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের বিষয়টি আজ তাদের অভিভাবকদের স্কুল থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, অবৈধভাবে ভর্তি শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল করে বুধবার (৬ মার্চ) হাইকোর্টকে জানানোর নির্ধারিত তারিখ রয়েছে। তার আগেই এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করল ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর আগে, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষকে ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করতে চিঠি দেয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। তাদের ভর্তি বাতিল করে মাউশিকে জানাতে বলা হয়। মাউশির চিঠিতে বলা হয়, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা (নিজেদের নির্ধারিত) অনুসরণ না করে ১ জানুয়ারি ২০১৭ সালের পূর্বে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাটা ছিল বিধিবহির্ভূত। এ অবস্থায়, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে বিধিবহির্ভূতভাবে ভর্তি হওয়া ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন এবং ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী ১৫৯ জনসহ মোট ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করে জরুরিভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হলো। প্রসঙ্গত, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের বিভিন্ন শাখায় ১৬৯ শিক্ষার্থীকে ভর্তিতে অনিয়মের অভিযোগ তুলে দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক স্কুল কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করেন। সাড়া না পেয়ে ওই দুই অভিভাবক হাইকোর্টে রিট করেন। গত ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট ১০ দিনের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। সে অনুযায়ী ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করতে ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয় মাউশি।
০৫ মার্চ, ২০২৪
ভিকারুননিসার ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল
ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের স্কুল শাখার প্রথম শ্রেণির ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। তারা সবাই ২০২৪ সালে ভর্তি হয়েছিলেন। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের একটি প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। জানতে চাইলে মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ কালবেলাকে বলেন, ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী যে বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে সে অনুযায়ী ভিকারুননিসা স্কুলটিও একটি বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু নীতিমালার বিষয়টি শেষ পর্যন্ত তারা মানেনি। যার কারণে আদালত থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা আসে মাউশির কাছে। ওই নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। তবে এই বিষয়ে জানতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কেকা রায় চৌধুরী কালবেলাকে বলেন, আমরা মাউশি থেকে একটা নির্দেশনা পেয়েছি। পরবর্তীতে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
আরও
X