Thu, 16 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
শাবিতে মাহিদ মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
১৪ মিনিট আগে
হাজিদের স্বাগত জানাচ্ছে নারীরা!
১৫ মিনিট আগে
সরকার পরিবর্তনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
১৬ মিনিট আগে
ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে গরু ছিনতাইয়ের মামলা
২০ মিনিট আগে
উচ্চশিক্ষার জন্য নরওয়েতে যাচ্ছেন চুয়েটের ৮ শিক্ষার্থী
৩৫ মিনিট আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৬ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
আলোচনা, গান ও কবিতায় মুজিবনগর দিবস উদযাপিত
মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রত্যক্ষদর্শী সাবেক অধ্যক্ষ এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুহম্মদ শফিকুর রহমান প্রধান আলোচকের বক্তব্যে বলেন, আমরা জানতে পারি, মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলায় মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়েছে একাত্তরের ১০ এপ্রিল। শপথ গ্রহণ ১৭ এপ্রিল। আমি তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আমরা ছাত্ররা সেদিন মুজিবনগরের আম্রকাননে সমবেত হই। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ও প্যারেড প্রত্যক্ষ করি। তখন অন্যরকম একটা উত্তেজনা, উৎসাহ, উদ্দীপনা আমাদের মধ্যে কাজ করে। যেন আমরা প্রকৃতপক্ষেই যুদ্ধরত অবস্থায় আছি। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে বুধবার সকাল ১১টায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা অনুষ্ঠানে মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রত্যক্ষদর্শীর সাবেক অধ্যক্ষ এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুহম্মদ শফিকুর রহমান এ কথা বলেন। আলোচক হিসেবে আরো ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মামুন সিদ্দিকী। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহাম্মদ। মুহম্মদ শফিকুর রহমান ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের বর্ণনা তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের পর ২৬ মার্চ থেকেই দেশব্যাপী যুদ্ধের আলোড়ন তৈরি হয়।। মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবন দিয়ে, মা-বোনদের ত্যাগের বিনিময়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছে। এ স্বাধীনতাকে আমাদের ধরে রাখতে হবে, দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে হবে। মামুন সিদ্দিকী বলেন, “বঙ্গবন্ধুর ডাকে তার নেতৃত্বে যে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু এই সময়ে এসেও অনেকে জাতীয় চার নেতা এবং বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করেন যা সঠিক নয়। সভাপতির বক্তব্যে একাডেমির সচিব বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে আমরা এ বাংলাদেশ পেয়েছি। আমাদের যাবতীয় অধিকার, সব রকমের নাগরিক সুযোগ সুবিধা সমস্ত কিছু নিশ্চিত হয়েছে এ স্বাধীনতার মধ্যে দিয়ে। আমাদের স্বাধীনতা কিভাবে অর্জিত হয়েছে তার নেপথ্য ইতিহাস আমাদের জানা জরুরি। এই ধারণাটিকেই শিল্পকলা একাডেমি লালন ও চর্চা করে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং মুক্তিসংগ্রামের যে ধারাবাহিক পরম্পরা, যে ঘটনাপ্রবাহ আছে তা আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানলে তারা দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হবে। তারা সঠিক বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধূর স্বপ্নের বাংলাদেশ, সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে । অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন একাডেমির কর্মকর্তা সৌম্য সালেক। আলোচনা পর্বের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের কবিতা আবৃত্তি করেন মীর বরকত এবং মুক্তির গান পরিবেশন করেন ঢাকা সাংস্কৃতিক দল।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিজয়কে সুসংহত করার পথে প্রতিবন্ধক অপশক্তি পরাজিত করার অঙ্গীকারের মাধ্যমে রাজধানীসহ সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে। দেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের ৫৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে ঐতিহাসিক দিনটিকে স্মরণ করতে গতকাল বুধবার ঢাকার পাশাপাশি স্মৃতিবিজড়িত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার (বর্তমান নাম মুজিবনগর) আম্রকাননে জাতীয়ভাবে পালিত হয় নানা কর্মসূচি। আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে স্বাধীনতার স্থপতি এই মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে দলের জ্যেষ্ঠ নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বনানী কবরস্থানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ ও এম মনসুর আলীর কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এ ছাড়া কর্মসূচির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণসহ দলীয় কার্যালয়গুলোতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এদিকে মুজিবনগরে ভোর ৬টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। ৯টা ৪৫ মিনিটে গার্ড অব অনার ও ১০টায় শেখ হাসিনা মঞ্চ মুজিবনগর দিবসের জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ঢল নামে। বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের জন্য মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। শিল্পকলা একাডেমিতে আলোচনা, গান, কবিতা ও প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয় এবং বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। তাজউদ্দীন আহমদকে প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রিসভার সদস্য নিয়োগ করা হয়।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ
আজ ১৭ এপ্রিল বুধবার ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের এই দিনে মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথগ্রহণ করে। এদিন পঠিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার প্রণীত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। পরে বৈদ্যনাথতলা মুজিবনগর নামে পরিচিতি পায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করলে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার আগে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এর ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল মেহেরপুরের সীমান্তবর্তী এলাকার মুক্তাঞ্চলে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এক বিশেষ অধিবেশনে মিলিত হয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। অধিবেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, তার অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকারী উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে স্বরাষ্ট্র এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশ সরকার। মেহেরপুর হয়ে ওঠে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাজধানী। মুজিবনগর সরকারের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তান বিমানবাহিনী মেহেরপুর দখল করে। ফলে সরকারের প্রতিনিধিরা ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন এবং সেখান থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকেন। অবশেষে সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। আওয়ামী লীগ, সহযোগী এবং সমমনা সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলো যথাযথ মর্যাদায় এবার পালন করবে দিনটি। কর্মসূচির মধ্য রয়েছে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারা দেশে সংগঠনের কার্যালয়গুলোয় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন। মুজিবনগরের কর্মসূচির মধ্যে আছে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, গার্ড অব অনার প্রদান এবং শেখ হাসিনা মঞ্চে মুজিবনগর দিবসের জনসভা। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ঘোষিত কর্মসূচি যথাযথ মর্যাদায় পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ বুধবার, ১৭ এপ্রিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের এই দিনে মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে। এদিন পঠিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার প্রণীত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। পরে বৈদ্যনাথতলা মুজিবনগর নামে পরিচিতি পায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করলে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার আগে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এর ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল মেহেরপুরের সীমান্তবর্তী এলাকার মুক্তাঞ্চলে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এক বিশেষ অধিবেশনে মিলিত হয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। অধিবেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, তার অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকারী উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে স্বরাষ্ট্র এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশ সরকার। মেহেরপুর হয়ে ওঠে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাজধানী। মুজিবনগর সরকারের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তান বিমানবাহিনী মেহেরপুর দখল করে। ফলে সরকারের প্রতিনিধিরা ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন এবং সেখান থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকেন। অবশেষে সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। আওয়ামী লীগ, সহযোগী এবং সমমনা সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলো যথাযথ মর্যাদায় এবার পালন করবে দিনটি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারা দেশে সংগঠনের কার্যালয়গুলোয় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন। মুজিবনগরের কর্মসূচির মধ্যে আছে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, গার্ড অব অনার প্রদান এবং শেখ হাসিনা মঞ্চে মুজিবনগর দিবসের জনসভা। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ঘোষিত কর্মসূচি যথাযথ মর্যাদায় পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪
আরও
X