শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
২৫ বছর অপেক্ষার পর বিএনপি থেকে জাপায় এসেছি : রুনা খান
২৫ বছর অপেক্ষার পর বিএনপি থেকে জাপায় যোগ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নাট্যকলাবিষয়ক সম্পাদক শেখ রুনা খান। মঙ্গলবার (১৪ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দিয়ে বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন তিনি।  রুনা খান বলেন, ’৯০-এ যখন আমি কলেজে পড়ি, ছাত্র রাজনীতি করি, তখনই আমি বিএনপিতে যোগ দিই। সেসময় প্রেক্ষাপট ছিল এরশাদ সাহেবের সমস্যা চলছিল। ওই সময় জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। যার কারণে বিএনপিতে যোগ দেই।  তিনি বলেন, আমি ঢাকায় আসার পর অনেক চেষ্টা করেছি এইদিকে আসার। কিন্তু কোনো মাধ্যম খুঁজে পাইনি। বলতে পারেন ২০ থেকে ২৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে আমাকে। তারপর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলাম।  জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এরশাদ সাহেবের প্রতি আমার একটা ভালোবাসা ছিল। পরে জি এম কাদেরের নেতৃত্বে বর্তমান জাতীয় পার্টির যে শক্তিশালী অবস্থান। গত দুই-তিন বছর ধরে এটা ফলো করছি।  তিনি বলেন, বিএনপি যা মুখে বলে তা করতে পারছে না। কোনো আন্দোলনই নেতারা দাঁড় করাতে পারেননি। কিন্তু কাদের সাহেবের নেতৃত্বে আজকে জাতীয় পার্টির যে অবস্থান, তাতে আমার মনে হয়, আওয়ামী লীগ বা বিএনপি কারও থেকে কোনো অংশে কম নয় জাতীয় পার্টি।  অনুষ্ঠানে জাপা নেত্রী শেখ রুনার নেতৃত্বে জাপায় যোগ দেন মো. রুহুল আমিন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. ইয়াসির আরাফাত, মো. তামিম বীন সিদ্দিক, মো. অসিন, মো. মিজানুর রহমান। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান, সুলতান মাহমুদ, এম এ রাজ্জাক খান, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, কেন্দ্রীয় সদস্য মুহিত হাওলাদার, মো. সামছুল হুদা, হুমায়ুন কবির শাওন, অ্যাড. আলতাফ হোসেন মণ্ডল, সোহেল রহমান, নাজমুল হাসান রেজা প্রমুখ।
১৪ মে, ২০২৪

৮০ বছর বয়সেও সমুদ্র তীরে এমন পোশাকই পরব : রুনা খান
বদলে যাওয়া এক অভিনেত্রী রুনা খান। নিজের মতো করে বাঁচতে পছন্দ করেন তিনি। মাঝেমধ্যেই ফেসবুকে নিজের স্বাধীনচেতা মনোভাবের পরিচয়দেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার কথা বললেন নিজের পোশাকের বিষয়ে। ৯ বছর ব্যবধানের দুটি ছবি জুড়ে দিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। ফেসবুকে রুনা লিখেছেন, ‘প্রথম ছবিটা বালির সমুদ্রতীরে তোলা, ২০১৩-তে। আমার বয়স তখন ৩০, ওজন প্রায় ৮০ কেজি। দ্বিতীয় ছবিটা মালদ্বীপ-এর সমুদ্রতীরে তোলা ২০২২-এ। আমার বয়স তখন ৩৯, ওজন ৬৫ কেজি। বেঁচে থাকলে হয়ত ৮০ বছর বয়সেও সমুদ্রতীরে গিয়ে এমন পোশাকই পরব। কারণ আমি বিশ্বাস করি কে কোথায় কেমন পোশাক পরবে সেটা তার ব্যক্তিগত পছন্দ। বয়স ২০ না ৮০—সেটা যেমন কোনো ব্যাপার না। ওজন ৫০ কেজি না ১৫০ কেজি সেটাও কোনো ব্যাপার না। ব্যাপার হচ্ছে, এটা আমার পছন্দ। আমি একজন পরিণত বয়সের মানুষ, আমি আমার জীবন অবশ্যই আমার পছন্দমতো যাপন করার অধিকার রাখি। শুধু পৃথিবীর কোনো প্রাণের ক্ষতি না করে। দুটো ছবিতে সময় জায়গা, বয়স, ওজন, অনেক কিছুর পার্থক্য। তবে একটা বিষয় একই আছে, আমার পোশাক, বিশ্বাস আর হাসি’। মাঝেমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবেদনময়ী ছবি পোস্ট করেন এই অভিনেত্রী। মন্তব্যের ঘরে মুগ্ধতা ছড়িয়ে যান তার ভক্তরা।
৩০ নভেম্বর, ০০০১

৮০ বছর বয়সেও সমুদ্র তীরে এমন পোশাকই পরব : রুনা খান
বদলে যাওয়া এক অভিনেত্রী রুনা খান। নিজের মতো করে বাঁচতে পছন্দ করেন তিনি। মাঝেমধ্যেই ফেসবুকে নিজের স্বাধীনচেতা মনোভাবের পরিচয় দেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার কথা বললেন নিজের পোশাকের বিষয়ে। ৯ বছর ব্যবধানের দুটি ছবি জুড়ে দিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। ফেসবুকে রুনা লিখেছেন, ‘প্রথম ছবিটা বালির সমুদ্রতীরে তোলা, ২০১৩-তে। আমার বয়স তখন ৩০, ওজন প্রায় ৮০ কেজি। দ্বিতীয় ছবিটা মালদ্বীপের সমুদ্রতীরে তোলা ২০২২-এ। আমার বয়স তখন ৩৯, ওজন ৬৫ কেজি। বেঁচে থাকলে হয়ত ৮০ বছর বয়সেও সমুদ্রতীরে গিয়ে এমন পোশাকই পরব। কারণ আমি বিশ্বাস করি কে কোথায় কেমন পোশাক পরবে সেটা তার ব্যক্তিগত পছন্দ। বয়স ২০ না ৮০—সেটা যেমন কোনো ব্যাপার না। ওজন ৫০ কেজি না ১৫০ কেজি সেটাও কোনো ব্যাপার না। ব্যাপার হচ্ছে, এটা আমার পছন্দ। আমি একজন পরিণত বয়সের মানুষ, আমি আমার জীবন অবশ্যই আমার পছন্দমতো যাপন করার অধিকার রাখি। শুধু পৃথিবীর কোনো প্রাণের ক্ষতি না করে। দুটো ছবিতে সময় জায়গা, বয়স, ওজন, অনেক কিছুর পার্থক্য। তবে একটা বিষয় একই আছে, আমার পোশাক, বিশ্বাস আর হাসি’। মাঝেমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনময়ী ছবি পোস্ট করেন এই অভিনেত্রী। মন্তব্যের ঘরে মুগ্ধতা ছড়িয়ে যান তার ভক্তরা।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

৮০ বছর বয়সেও সমুদ্র তীরে এমন পোশাকই পরব : রুনা খান
বদলে যাওয়া এক অভিনেত্রী রুনা খান। নিজের মতো করে বাঁচতে পছন্দ করেন তিনি। মাঝেমধ্যেই ফেসবুকে নিজের স্বাধীনচেতা মনোভাবের পরিচয়দেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার কথা বললেন নিজের পোশাকের বিষয়ে। ৯ বছর ব্যবধানের দুটি ছবি জুড়ে দিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। ফেসবুকে রুনা লিখেছেন, ‘প্রথম ছবিটা বালির সমুদ্রতীরে তোলা, ২০১৩-তে। আমার বয়স তখন ৩০, ওজন প্রায় ৮০ কেজি। দ্বিতীয় ছবিটা মালদ্বীপ-এর সমুদ্রতীরে তোলা ২০২২-এ। আমার বয়স তখন ৩৯, ওজন ৬৫ কেজি। বেঁচে থাকলে হয়ত ৮০ বছর বয়সেও সমুদ্রতীরে গিয়ে এমন পোশাকই পরব। কারণ আমি বিশ্বাস করি কে কোথায় কেমন পোশাক পরবে সেটা তার ব্যক্তিগত পছন্দ। বয়স ২০ না ৮০—সেটা যেমন কোনো ব্যাপার না। ওজন ৫০ কেজি না ১৫০ কেজি সেটাও কোনো ব্যাপার না। ব্যাপার হচ্ছে, এটা আমার পছন্দ। আমি একজন পরিণত বয়সের মানুষ, আমি আমার জীবন অবশ্যই আমার পছন্দমতো যাপন করার অধিকার রাখি। শুধু পৃথিবীর কোনো প্রাণের ক্ষতি না করে। দুটো ছবিতে সময় জায়গা, বয়স, ওজন, অনেক কিছুর পার্থক্য। তবে একটা বিষয় একই আছে, আমার পোশাক, বিশ্বাস আর হাসি’। মাঝেমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবেদনময়ী ছবি পোস্ট করেন এই অভিনেত্রী। মন্তব্যের ঘরে মুগ্ধতা ছড়িয়ে যান তার ভক্তরা।
৩০ নভেম্বর, ০০০১
X