শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির শিক্ষক নিয়োগ আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ আবেদন শেষ হচ্ছে বৃহস্পতিবার (৯ মে)। এদিন রাত ১২টা পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে। অন্যদিকে আবেদন ফি জমা দেওয়ার সময়সীমা শেষ হবে আগামীকাল শুক্রবার। এনটিআরসিএ সূত্রে বলা হয়েছে, ৯৬ হাজার ৭৩৬টি শূন্যপদের মধ্যে স্কুল অ্যান্ড‌ কলেজে পদ সংখ্যা ৪৩ হাজার ২৮৬, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ৫৩ হাজার ৪৫০টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এদিকে চলতি মাসেই ৫ম গণবিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগের প্রাথমিক সুপারিশ করতে চায় এনটিআরসিএ। জানাযায়, আগামী সপ্তাহে টেলিটকের সঙ্গে সভা করবে এনটিআরসিএ। ওই সভায় কবে নাগাদ প্রাথমিক সুপারিশ করা হতে পারে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এ প্রসঙ্গে এনটিআরসিএ সচিব ওবায়দুর রহমান বলেন, ৫ম গণবিজ্ঞপ্তির প্রাথমিক সুপারিশ কবে করা হবে সে বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করব চলতি (মে) মাসে প্রাথমিক সুপারিশ করার। এর আগে গত ৩১ মার্চ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি পদে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। গত ১৭ এপ্রিল থেকে গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়। আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে ১০ মে রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদনের ফি : সব আবেদনের জন্য আবেদনকারীকে নির্ধারিত ১০০০ (এক হাজার) টাকা ফি দিতে হবে। নির্ধারিত ফি পরিশোধ না করলে আবেদনটি বাতিল বলে গণ্য হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া : প্রার্থীরা এই http://ngi.teletalk.com.bd অথবা http://www.ntrca.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করছেন।
০৯ মে, ২০২৪

সাত পদে ১৪ শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় জাহাঙ্গীরনগর। প্রতিষ্ঠানটি তাদের বিভিন্ন বিভাগে  স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে ১৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা সরাসরি আবেদন করতে পারবেন আগামী ৬ মে পর্যন্ত। ১. পদের নাম : সহকারী অধ্যাপক বিভাগ : ফার্মেসি  মাসিক বেতন : ৩৫,৫০০-৬৭,০১০/- টাকা ২. পদের নাম : প্রভাষক (স্থায়ী) বিভাগ : ফার্মেসি  পদসংখ্যা : ০২টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা ৩. পদের নাম : প্রভাষক (অস্থায়ী) বিভাগ : প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান  পদসংখ্যা : ০২টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা ৪. পদের নাম : প্রভাষক (স্থায়ী) বিভাগ : ভূ-তাত্ত্বিক বিজ্ঞান পদসংখ্যা : ০২টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা ৫. পদের নাম : প্রভাষক (স্থায়ী) বিভাগ : ভূ-তাত্ত্বিক বিজ্ঞান  পদসংখ্যা : ০১টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা ৬. পদের নাম : প্রভাষক (স্থায়ী) বিভাগ : অর্থনীতি  পদসংখ্যা : ০৪টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা ৭. পদের নাম : প্রভাষক (স্থায়ী) বিভাগ : পদার্থবিজ্ঞান  পদসংখ্যা : ০১টি মাসিক বেতন : ২২,০০০-৫৩,০৬০/- টাকা যেভাবে আবেদন করবেন : প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। সাত সেট আবেদনপত্রের প্রতি সেটের সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, নম্বরপত্র, গবেষণামূলক প্রকাশনার কপি ও অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। দরখাস্তের সাথে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি এবং রেজিস্ট্রারের অনুকূলে অগ্রণী ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে ৬০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট অথবা অগ্রণী ব্যাংক লিঃ জাবি শাখার সিডি-৬৮  অ্যাকাউন্টে ৬০০ টাকা জমাদানের রশিদ সংযুক্ত করতে হবে। জমাকৃত টাকা/ড্রাফট ফেরৎযোগ্য নয়। 
২৩ এপ্রিল, ২০২৪

জুনের মধ্যে প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, তৃতীয় ধাপে জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন। তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে আমরা জিরো টলারেন্সে আছি। যাতে কোনোভাবে মানুষ প্রতারিত না হন। এ জন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। গতকাল শুক্রবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ডিভাইসের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা দিতে বসিয়েছি। আসল পরীক্ষার্থীর বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তৃতীয় ধাপে কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ জন ও পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন।
৩০ মার্চ, ২০২৪

জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ
আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রুমানা আলী।  শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো আবেদনকারী যেন প্রতারণার শিকার না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। পরীক্ষার্থীরা সবাই সুশৃঙ্খল পরিবেশেই পরীক্ষা দিচ্ছেন।  তিনি বলেন, আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্রে পরিদর্শন করেছি। সেখানে খুব ভালোভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে, তবে এ বছর নিয়োগ পরীক্ষায় প্রার্থীর সংখ্যা কিছুটা কম। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।  এ সময় প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। প্রসঙ্গত, প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ এবং পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন। এর আগে, গত বছরের ৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগের ১৮ জেলায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হয়।  এরপর গত ২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।  প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০ জন। দ্বিতীয় ধাপে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮ জন। আর তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৮ জন।
২৯ মার্চ, ২০২৪

প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা আজ শুক্রবার (২৯ মার্চ) অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত। জানা গেছে, ৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি। নিয়োগ পরীক্ষাকে যথাযথ ও স্বচ্ছ করার জন্য যে কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত স্বাক্ষরিত এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) বিভাগের আওতাধীন জেলাগুলোয় শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম বিধিমালা অনুসরণ করে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে তা সম্পন্ন করতে হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসনবিন্যাস, প্রশ্নপত্র পাঠানো ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফল প্রস্তুতসহ যাবতীয় কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা হবে। এ ছাড়া পরীক্ষাকেন্দ্রের নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না। দালাল, প্রতারকচক্রের সাথে কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন না করা এবং ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে অসদুপায় অবলম্বন না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক করাসহ অনুরোধ জানানো হয়। কেউ এ ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলে তাকে নিকটবর্তী থানায় সোপর্দ করা অথবা গোয়েন্দা সংস্থাকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে অধিদপ্তর।
২৯ মার্চ, ২০২৪

ড. কামরুল হাসান মামুন / অবন্তিকার আত্মহত্যা এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ
অবন্তিকা ও মীমের ঘটনার পরে তো বুঝতে পারছেন শিক্ষক নিয়োগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সারা বিশ্বের ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষকের গুরুত্ব পুরোপুরি বুঝতে পেরেছে বলেই সেইসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের নানা স্তর থাকে- যার প্রতিটি স্তরেই ফিল্টারিং হয়। সেই সর্বস্তরের কোথাও ভিসি বা প্রোভিসি থাকে না। কেবল থাকে যেই বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ হবে সেই বিষয়ের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক, বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্র।  একাধিক স্তরের কোনো একটিতে বিভাগের সব শিক্ষক এমনকি ছাত্রদের মতামতও নেওয়া হয়। প্রার্থীদের কাছ থেকে টিচিং ও রিসার্চ স্টেটমেন্ট চাওয়া হয়, ৩ জন গুণী স্কলারের কাছ থেকে রেকমেন্ডেশন লেটার চাওয়া হয়। প্রার্থীদের দিয়ে সেমিনার দেওয়ানো হয়।  কেবল মাত্র একটি মৌখিক পরীক্ষা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগ হয়। ১৫/২০ মিনিটের একটা ইন্টারভিউ-ই শিক্ষক নিয়োগের একমাত্র প্রক্রিয়া হতে পারে না। তাও বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের সব প্রভাষক নিয়োগ থেকে শুরু করে অধ্যাপক নিয়োগ বা প্রমোশন হয় ভিসি কিংবা প্রো-ভিসির নেতৃত্বে। যেই নিয়োগ বোর্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ক্ষমতাবান ব্যক্তি থাকেন সেই নিয়োগ বোর্ডের অন্য সদস্যদের মতামত দেওয়ার কতটা সুযোগ থাকে? আসলে ভিসিরা আগেই একটা হোম ওয়ার্ক করে ফেলেন।  ইন্টারভিউ কেবল সেই হোম ওয়ার্কের ফলাফলকে জায়েজ করার একটা প্রক্রিয়া। এক স্তরের এফেক্টিভলি ব্যক্তিকেন্দ্রিক নিয়োগ প্রক্রিয়া হওয়ার কারণেই সরকার বুঝে গেছে ভিসি এবং প্রোভিসি নিয়োগটা দলান্ধ কাউকে দিলেই পুরো নিয়োগটাই দলীয়করণ সম্ভব। দলীয়করণ হলে এমন হয় যে নির্যাতক যদি ক্ষমতাসীন দলের শিক্ষক হয় তাহলে তাকে যেভাবেই হউক রক্ষার চেষ্টা হয় আর বিরোধীদলের কেউ হলে যত দ্রুত সম্ভব তার বিচার না শুধু বরং পারলে ফাঁসিয়ে দেওয়ার  চেষ্টা হয়।  বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা সত্যিকারের শিক্ষক পাব কীভাবে? ১০০ বছর আগে শিক্ষক নিয়োগের যেই প্রক্রিয়া ছিল আজও সেই প্রক্রিয়া চালু আছে। ইন ফ্যাক্ট, পুরোপুরি সেই প্রক্রিয়া না। বরং সেই ১০০ বছর আগে যেই ভালো নিয়মগুলো ছিল যেমন অধ্যাপক হিসেবে প্রমোশনের সময় সব প্রার্থীর সব কাগজপত্র একজন বিদেশি বিখ্যাত স্কলারের কাছে পাঠানো হতো। সেটা এখন আর নাই। তখন অরাজনৈতিক এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিখ্যাত কাউকে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হতো। সেই সময় উপাচার্যের অনেক ক্ষমতা ছিল। সেই ক্ষমতা তারা ধারণও করতে পারত এবং তা যথাযথ ডিসচার্জও করতে পারত। যেমন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আশুতোষ মুখার্জি। তিনি ছিলেন স্বৈরাচারীর মতো। যখন যাকে যোগ্য মনে করতেন তাকেই শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতেন।  কিন্তু কখনোই ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি তিনি। প্রতিষ্ঠানের ভালোকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন। এখন আমরা আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যেই মানের শিক্ষকদের ভিসির দায়িত্ব দেই তাদের অনেকেরই শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতাই নাই let alone ভিসি। ফলে ভিসিদের ওপর সব ক্ষমতা প্রদান প্রচণ্ড রিস্কি। যার প্রমাণ আজকের বিশ্ববিদ্যালয়।  বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক নিয়োগ একটা বিরাট ব্যাপার। আমরা এইটাকে খেও বানিয়ে ফেলেছি। শিক্ষক নিয়োগ এখন মাফিয়া তন্ত্রের হাতে বন্দি। প্রতিটা বিভাগে মাফিয়াদের প্রতিনিধি আছে। ছাত্ররাও জানে সেই প্রতিনিধি কে। তারা তার সঙ্গেই থিসিস করতে চায়, তার সঙ্গেই সম্পর্ক উষ্ণ রাখতে যথাসাধ্য চেষ্টা করে, সে যাকে অপছন্দ করে ছাত্ররাও সেই শিক্ষকের ধারেকাছেও যায় না। তাহলে আমরা কী আসলে বিশ্ববিদ্যালয় বানিয়েছি? সমাজের কোন পক্ষ কী এইসব অনিয়ম নিয়ে কথা বলে? ছাত্ররা কী প্রতিবাদ করে? একজন সত্যিকারের শিক্ষক কতজন শিক্ষার্থীর জীবন বদলে দিতে পারে আমাদের কি ধারণা আছে? তবে একজন মিথ্যাকার শিক্ষক অনেক ছাত্রের জীবন ধ্বংস করতে পারে সেই উদাহরণ বাংলাদেশে অনেক আছে। তারপরেও কেউ প্রতিবাদ করে না। বলে না যে এইভাবে চলতে পারে না, এইভাবে চলতে দিতে পারি না।   মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আনতে হবে। তার জন্য এমন বেতন কাঠামো ঠিক করতে হবে যে সারা দেশের বাবা-মায়েরা সন্তান শিক্ষক হবে এই স্বপ্নে বিভোর হবে। আস্তে আস্তে সন্তানরাও শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বড় হবে। স্বপ্নবান শিক্ষকরাই কেবল স্বপ্নবান ছাত্র তৈরি করতে পারে। এই লুপ ১০ বছর চললে বাংলাদেশ সৎ, আদর্শবান, আলোকিত মানুষের মাধ্যমে বদলে যাবে।  কীভাবে মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় টানব? তার জন্য গবেষণা করে নতুন পদ্ধতি আবিষ্কারের প্রয়োজন নাই। ভারতের আইআইটি বা আইআইএসসি এখন টপ রেঙ্কিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে পেরেছে কারণ তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রায় এমআইটি হার্ভার্ড অক্সফোর্ড ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো। কীভাবে উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া যায় তার পদ্ধতি এখন কোনো সিক্রেট বিষয় না। এই নিয়ম অনুসরণ করেই চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এগিয়েছে। আমাদেরও একই পথ অনুসরণ করতে হবে। (অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুনের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া) ড. কামরুল হাসান মামুন : অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   
২১ মার্চ, ২০২৪

প্রাথমিকে ১৩ হাজার ৭৮১ শিক্ষক নিয়োগ
চলতি বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ। তিনি জানান, এবার নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজিটাল জালিয়াতি ঠেকাতে সুরক্ষা নামে একটি ডিভাইস তৈরি করা হয়েছে। গণশিক্ষা সচিব বলেন, এবার ৩০০ বিদ্যালয়ের তালিকা করা হয়েছে। এর মধ্যে যেসব বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কম সেসব বিদ্যালয় বন্ধ করে পাশের বিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। এ ছাড়া যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০ জনের কম সেসব স্কুলকেও পার্শ্ববর্তী স্কুলে যুক্ত করে দেওয়া হবে। এর আগে, রোববার (৩ মার্চ) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানান, গত এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য প্রধান শিক্ষক ৫ হাজার ২০৫ জন এবং সহকারী শিক্ষক ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৭৪ জনসহ ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ সময় সরকারিকরণ হয়েছে বেসরকারি ও রেজিস্ট্রার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি।
২১ মার্চ, ২০২৪

স্কুল শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় মাদ্রাসার প্রশ্নপত্র
রাজশাহীতে অষ্টম শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় এক কেন্দ্রে স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষার্থীদের মাদ্রাসার প্রশ্ন সরবরাহ করার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজশাহী নগরীর কোর্ট একাডেমি কেন্দ্রে এ ঘটনায় ঘটে। নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে কিছুক্ষণ পর আসল প্রশ্ন সরবরাহ করে কর্তৃপক্ষ। তবে এ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় পরীক্ষার্থীদের।  খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় রাজশাহী কোর্ট একাডেমি কেন্দ্রের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় জেনারেল প্রশ্নের পরিবর্তে মাদ্রাসার প্রশ্ন দেওয়া হয়। ভুল বুঝতে পেরে পরীক্ষা শুরুর প্রায় ১৫ মিনিট পরে আসল প্রশ্ন বিতরণ করা হয়। আগের ভুল প্রশ্নের সেট পূরণ করায় আসল প্রশ্নের সেট মেলাতে গিয়ে এক প্রশ্নে কয়েকজন মিলেও পরীক্ষা দিতে হয়েছে। অনেকটা গ্রুপ আকারে পরীক্ষা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। সজিবুল ইসলাম নামের ওই কেন্দ্রের এক পরীক্ষার্থী বলেন, রাজশাহী কোর্ট একাডেমি কেন্দ্রের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ভুল করে স্কুল পর্যায়ের পরিবর্তে স্কুল পর্যায়-২ (মাদ্রাসা) এর প্রশ্ন দিয়েছিল। ভুল প্রশ্ন দিয়েই উত্তরপত্রের প্রশ্ন কোড পূরণ করে উত্তর দাগানোও শুরু হয়েছে অনেকের। প্রায় ১৫ মিনিট পরে আসল প্রশ্ন নিয়ে আসেন স্যাররা। তড়িঘড়ি করে প্রশ্ন চেঞ্জ করে আসল প্রশ্ন বিতরণ করা হয়। সেক্ষেত্রে আগের পূরণ করা প্রশ্নের সেট নিয়ে অনেকে বিড়ম্বনার শিকার হন। তখন রুমের দায়িত্বে থাকা স্যাররা যার যে সেট পূরণ করা ছিল তাকে সেই সেট অনুযায়ী প্রশ্ন মিলিয়ে দেন। শেষে এক প্রশ্নে কয়েকজন মিলে গ্রুপ করেও পরীক্ষা দিতে দেখা গেছে। আর সময়ের ক্ষতিপূরণ হিসেবে পুরো কেন্দ্রে অতিরিক্ত ২০ মিনিট বাড়তি সময় দেওয়া হয়েছিল। তিনি আরো বলেন, এটা তো কোনো পরীক্ষার সিস্টেম হতে পারে না। কয়েকজনের গাফিলতির কারণে কেন আমাদের এই ভোগান্তি পোহাতে হবে। যাদের গাফিলতির কারণে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত বলেও মনে করেন এই চাকরি প্রত্যাশী। এ বিষয়ে রাজশাহী কোর্ট একাডেমির প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র প্রধান সফিকুল ইসলাম বাবুর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগযোগ করা হলে তিনি ‘এখন ব্যস্ত আছি এখন কথা বলা যাবে না’ বলে ফোনটি কেটে দেন। এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, আজকের কোথাও কোনো ভুল প্রশ্ন বিতরণের তথ্য আমার কাছে নেই। আমার কাছে কেউ অভিযোগও করেননি। তবে যদি এমনটি হয় বা কেউ অভিযোগ করে তবে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৫ মার্চ, ২০২৪

‘প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে’
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আগামী চার মাসের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমদ। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ), ময়মনসিংহের মিলনায়তনে বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, সারা দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩১ তে দাঁড়িয়েছে। আমরা আশাবাদী ২০২৪ সালের মধ্যেই এ অনুপাত ১:৩০ হবে। কাজের গুরুত্ব তুলে ধরে উপস্থিত সকলের উদ্দেশে তিনি বলেন, ইতোপূর্বে সাতটি বিভাগে আমরা গিয়েছি, তারই ধারাবাহিকতায় এবার ময়মনসিংহে। গত বছর প্রাথমিক শিক্ষায় ময়মনসিংহ বিভাগে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি অনেকটা ভালো ছিল। কিন্তু এ বছর কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। এ কর্মশালার মাধ্যমে কাজের গতিকে আরও ত্বরান্বিত করতে চাই। ৩৯টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এডিবি বাস্তবায়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রথম সারিতে। প্রায় সকল ডেভেলপমেন্ট পার্টনার প্রাথমিক শিক্ষার সাথে কাজ করছে। দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় যথেষ্ট অবকাঠামোর কাজ হয়েছে। সচিব বলেন, আগামী ১৬ মাসের মধ্যে শিক্ষার চলমান উন্নয়নকাজে ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করার টার্গেট রয়েছে। এ ছাড়াও আরও সাত হাজার কোটি টাকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। এ বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার অবকাঠামোগত উন্নয়নমূলক কাজগুলোকে সময়মতো শেষ করার জন্য একটু নজরদারি বাড়ানো উচিত। সমন্বয় ও কাজের তদারকির জায়গায় সমাধান আনতে পারলে যথাসময়ে সম্পন্ন করা সম্ভব। বর্তমানে চলমান গুণাগুণের সাথে সংগতি রেখে আগামীতে শিক্ষায় আরও মানসম্মত উন্নয়নে কাজ করব। তিনি আরও বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট সিটিজেন অন্যতম উপাদান। আর এই স্মার্ট সিটিজেন তৈরির আঁতুড় ঘর প্রাথমিক বিদ্যালয়। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শিক্ষকদের উদারচিত্তে শিক্ষাদানের আহ্বান জানান তিনি।  ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার উম্মে সালমা তানজিয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির (নেপ) মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ, এলজিইডি প্রধান কার্যালয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশীদ মিয়া, ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ বিভাগীয় উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী রেজা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ময়মনসিংহ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আব্দুল আউয়াল প্রমুখ।  
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপের (খুলনা, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগ) লিখিত পরীক্ষার ফল আজ (২০ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় ২০,৬৪৭ (বিশ হাজার ছয়শ সাতচল্লিশ) জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন।  মৌখিক পরীক্ষার তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে। চলতি (ফেব্রুয়ারি) মাসের ২ তারিখে ৩ বিভাগের ২২ জেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ জন। গত ২০ মার্চ ২০২৩ এ পরীক্ষা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X