সজীব ওয়াজেদ জয় ফের আইসিটি উপদেষ্টা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক (আইসিটি) উপদেষ্টা হিসেবে আবারও নিয়োগ পেয়েছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত সরকারের সময়েও প্রধানমন্ত্রীপুত্র জয় এ পদে ছিলেন। সব মিলিয়ে এবার প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সাতজন। গতকাল প্রধানমন্ত্রীর অন্য ৬ উপদেষ্টার মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন করা হয়। সরকারি গেজেট অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হয়েছেন ড. মসিউর রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। গত ১১ জানুয়ারি তাদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪

পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। বুধবার (২৯ নভেম্বর) পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক তার পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে।  একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান সজীব ওয়াজেদ। তার এই নিয়োগ ছিল অবৈতনিক। এর আগের মেয়াদেও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি উপদেষ্টা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। সজীব ওয়াজেদ জয় আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। বাংলাদেশের তথ্য ও প্রযুক্তি উন্নয়নে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে দেশে আজ প্রযুক্তি-নির্ভর অর্থনীতি বিকাশমান। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে লক্ষ লক্ষ তরুণের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের দূরদর্শী পদক্ষেপে ডিজিটাল বাংলাদেশের ৫টি উদ্যোগ আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। টেকসই উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণে অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) পুরস্কার অর্জন করেছে বাংলাদেশ। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অনন্য অবদানের জন্য এশিয়ান-ওশেনিয়ান কম্পিউটিং ইন্ডাস্ট্রি অর্গানাইজেশন (অ্যাসোসিও) পুরস্কার-২০২১ লাভ করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। 
২৯ নভেম্বর, ২০২৩

নৌকায় ভোট চাইলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা এবং সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বিএনপি কখনোই গণতান্ত্রিক দল ছিল না। তারা মানুষ পোড়াচ্ছে, বাস পোড়াচ্ছে। তারা বাংলাদেশে শান্তি চায় না। আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে সাভারের শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি আরও বলেন, ‌আগামী ১০ বছরে বিএনপি-জামায়াত বলে কোনো দল থাকবে না। অনেকেই সন্ত্রাসকে উসকাচ্ছে। আমি অনুরোধ করব, আপনারা এসব কথায় কান দিয়েন না। দুর্নীতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের সময় সারা বিশ্বে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। বাংলাদেশে সে রকম দুর্নীতি থাকলে এত মেগা প্রকল্প করা সম্ভব হতো না। মেগা প্রকল্প নিয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে তা হয়নি। অল্প সময়ে এত উন্নত হয়েছে বলেই তরুণরা আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে। তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, আপনারা শুধু সমস্যা নিয়ে চিন্তা করেন না। সমস্যার সমাধানও বের করছেন এবং তা বাস্তবায়ন করছেন। বাংলাদেশের তরুণরাও নিজের পায়ে এখন দাঁড়াতে পারছে। এ সময় তিনি আসন্ন নির্বাচনে তরুণদের নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে সারা দেশের ৭৫০টিরও বেশি সংগঠনের মধ্য থেকে ৬ ক্যাটাগরিতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেন সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয়।
১৮ নভেম্বর, ২০২৩

সজীব ওয়াজেদ জয় কোথায় আছেন তথ্য দিলেন আরাফাত
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রেই আছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত।  বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে মোহাম্মদ এ আরাফাত এ তথ্য জানান। আরাফাত লেখেন, ‘বিএনপি-জামায়াতি গুজববাজগোষ্ঠী গত বেশ কিছু দিন ধরে বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে একটি গুজব ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা বলছে, সজীব ওয়াজেদ জয় নাকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নেই, কারণ তাকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এদের নিম্নমানের রুচি এবং মিথ্যাচারের কোনো সীমা নেই। এদের রাজনীতি ঘুরপাক খায় নোংরামি, রুচিহীনতা এবং মিথ্যাচারের আবর্তে। সজীব ওয়াজেদ জয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই আছেন। গত বছর আমি যখন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলাম, তখন তার সঙ্গে আমার দেখাও হয়েছিল। ৩ মাস আগেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকেই।’  আরাফাত আরও লেখেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদান শেষে এই মুহূর্তে ওয়াশিংটন ডিসির অদূরে ভার্জিনিয়া স্টেটে তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাসাতেই অবস্থান করছেন। জয় তার মা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন করবেন তার নিজের বাসায়।’
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X