সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে তারেক রহমানের বক্তব্য সরানোর নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য সরানোর জন্য বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।  সোমবার (২৮ আগস্ট) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন। পরে আইনজীবীরা জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে তারেক রহমানের সব বক্তব্য সরাতে বিটিআরসিকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেছেন হাইকোর্ট। এর আগে রোববার (২৭ আগস্ট) সকালে পলাতক উল্লেখ করে তারেক রহমানের সাম্প্রতিক দেওয়া সব বক্তব্য ফেসবুক, ইউটিউব থেকে সরানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। একইসঙ্গে তার বক্তব্য প্রচার বন্ধ করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল। বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন করা হয়। আইনজীবী কামরুল ইসলাম, সানজিদা খানম, অ্যাডভোকেট নাসরিন সিদ্দিকা লিনা এ আবেদন করেন। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির এ নেতার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলে সম্পূরক আবেদন করা হয়।   এর আগে, গত ২২ আগস্ট গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তারেকের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। আর ২৩ আগস্ট এটি কার্যতালিকায় রাখার কথাও বলা হয়।
২৮ আগস্ট, ২০২৩

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সচেতন হতে হবে
তরুণ নারী নেত্রীরাই পারবে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে পূর্ণ উদ্যমে কাজ করতে। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে আগে নিজেদের সচেতন হতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। নারীপক্ষ আয়োজিত তরুণ নারী সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে গতকাল শুক্রবার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, সাভারে বিশিষ্টজন এসব কথা বলেন। সকাল ৯টায় মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। আলোচনার বিষয় ছিল—নারী আন্দোলনে প্রবীণ থেকে নবীন নেতৃত্ব। অধিবেশনটি সঞ্চালনা করেন নারীপক্ষের সদস্য জাহানারা খাতুন। এ অধিবেশনে আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন নারীপক্ষের সদস্য মাহবুবা মাহমুদ লীনা। তিনি বলেন, নারীর জীবনই নারী আন্দোলনের উপাত্ত ও শক্তি, এই আন্দোলনে সব নারী নেত্রীকে এক একজন যোদ্ধা হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। স্বয়ং এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী স্বাতিল মাহমুদ বলেন, তরুণ নারী নেত্রীরা সব প্রতিবন্ধকতা সঙ্গে নিয়ে পূর্ণ উদ্যোমে কাজ করে গেলে পরিবর্তন একদিন আসবেই। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ড. নাফিসা নূর। তিনি সাইবার হয়রানি প্রতিরোধ ও প্রতিকারের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। ব্লাস্টেরে ঊর্ধ্বতন অ্যাডভোকেসি কর্মকর্তা আয়েশা আখতার সাইবার ক্রাইমের ক্ষেত্রে আইনগত নীতিমালা আলোচনা করেন। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার সুরঞ্জনা সাহা সাইবার ক্রাইম মোকাবিলায় সরকারের কী কী ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলো তুলে ধরেন।
১৫ জুলাই, ২০২৩
X