ফেনীতে খেলার মাঠে বাণিজ্য মেলা
ফেনী শহরের ওয়াপদা মাঠে চলছে বাণিজ্য মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি এবং সেটা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই। খেলার মাঠে মেলা বন্ধের দাবি জানিয়েছে স্থানীয় জেলা ক্রীড়া সংস্থা। মেলা আয়োজনে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, পৌরসভা ও ভূমি মালিক কর্তৃপক্ষের পৃথকভাবে অনুমতি নেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে; কিন্তু অনুমতি ছাড়া স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের মালিকানাধীন ‘ওয়াপদা মাঠে’ চলছে শিল্প ও বাণিজ্য মেলার প্রস্তুতি। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ফেনী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে মেলা আয়োজনের জোর প্রস্তুতি চালাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা হেল্প ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান। ফেনী জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বাহার জানান, মেলার কারণে খেলাধুলায় ব্যাঘাত ঘটছে। তিনি মেলা বন্ধে প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান। ফেনী ওয়াপদা স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. কফিল উদ্দিন জানান, ফেনী পৌর শহরের ১০, ১১ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কিশোররা এ মাঠে খেলাধুলা করে থাকে। এটাই তাদের খেলাধুলার একমাত্র স্থান। কিন্তু প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে মেলার নামে মাঠ দখলে নেওয়ার কারণে এসব এলাকার কিশোররা খেলাধুলা ছেড়ে দিয়ে বখে যাচ্ছে। ওয়াপদা মাঠের চারপাশে টিনের বেড়া দিয়ে প্রায় দেড় শতাধিক স্টল নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি স্টল থেকে নেওয়া হচ্ছে ৯৫ হাজার টাকা। স্টল থেকে আয় হবে প্রায় দেড় কোটি টাকা। ১ ফেব্রুয়ারি মেলা উদ্বোধনের কথাও রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাঠে বাণিজ্য মেলার প্রস্তুতি কাজ চললেও প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী প্রকৌশলী (পুর) মোহাম্মদ রাশেদ শাহরিয়ার কিছুই জানেন না। তিনি বলেন, ‘ফেনীর ওয়াপদা মাঠে মেলা আয়োজনে আমাদের কাছে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নেতারা মৌখিক অনুমতি চেয়েছেন। আমরা এখনো অনুমতি দিইনি।’ আমরা তাদের বলেছি জেলা প্রশাসক, পুলিশ প্রশাসন ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমতি নিয়ে এলে মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে। ফেনী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আয়নুল কবির শামীম বলেন, ‘মেলার আয় দিয়েই চেম্বার অব কমার্স চলে। এজন্যই বছরে একবার শিল্প ও বাণিজ্য মেলা আয়োজন করা হয়।’ অনুমতি ছাড়া মেলার প্রস্তুতির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকেরও অনুমতি চাওয়া হবে। ফেনী পুলিশ সুপার (এসপি) মো. জাকির হাসান বলেন, মেলার অনুমতি দিয়ে থাকেন জেলা প্রশাসক। আমরা আইনশৃঙ্খলার বিষয় নিশ্চিত করে থাকি। এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো আবেদন আসেনি। প্রস্তুতি শেষের দিকে হলেও এ বিষয়ে কিছুই জানেন না ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার, ‘ফেনীতে বাণিজ্য মেলার অনুমতির বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো আবেদন আসেনি। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি এবং কাউকে মেলার অনুমতি বা অনুমোদনও দেওয়া হয়নি।’
২৯ জানুয়ারি, ২০২৪

ছুটির দিনে জমজমাট বাণিজ্য মেলা
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৮তম আসরের ষষ্ঠ দিনে গতকাল শুক্রবার ছিল দর্শনার্থী ও ক্রেতার উপচে পড়া ভিড়। নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের পূর্বাচল উপশহরের ৪ নম্বর সেক্টরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই মেলা। ছুটির দিনে বিকেল ৩টা থেকে জমে ওঠে মেলা। গত আসরের চেয়ে এবারের আসর আরও বেশি জাঁকজমকপূর্ণভাবে সাজিয়েছে ইপিবি কর্তৃপক্ষ। এদিকে এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কে যানজটের কারণে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন দর্শনার্থী ও ক্রেতারা। যানজট পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে লোকসমাগম কম হবে। এতে লোকসানের মুখে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এজন্য এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কটি যানজটমুক্ত রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ইবিপি সূত্রে জানা গেছে, গত বছর বাণিজ্য মেলায় ৩৩১টি দোকান বরাদ্দ দেওয়া হলেও এ বছর দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৩৩০টি। যার মধ্যে ছোট-বড় মিলিয়ে প্যাভিলিয়ন রয়েছে ১৮টি। এবারের মেলায় ভারত, পাকিস্তান, হংকং, তুর্কিসহ অন্তত ১২টি দেশ থেকে ব্যবসায়ীরা মেলায় অংশ নিয়েছেন। মেলায় প্রবেশ ফি ৫০ টাকা, শিশুদের জন্য ২৫ টাকা। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রবেশ ফ্রি করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে মেলার প্রতিটি অংশে। সরেজমিন দেখা গেছে, মেলার ষষ্ঠ দিনে শুক্রবার দুপুরের পর থেকে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থী ও ক্রেতা আসতে থাকেন। স্টলগুলোতে লাল, নীল, হলুদ, সবুজ বাতির রঙিন আভায় জাঁকজমক পরিবেশ বিরাজ করছে। স্টলগুলো সাজ-সজ্জার মাধ্যমে ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন পন্থা। কথা হয় গৃহস্থালি পণ্যের ব্যবসায়ী জাকিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, অবশেষে ৫ দিন পর বাণিজ্য মেলা জমে উঠল। সকাল থেকেই মেলায় দর্শনার্থীরা ভিড় করতে শুরু করেছে। এতে আমাদের বিক্রি বেড়েছে অনেক। এ কারণে আমরা অনেক বেশি খুশি। নরসিংদীর মাদবদী থেকে মেলায় আশা দর্শনার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, বাণিজ্য মেলায় আসার দীর্ঘদিনের শখ আমার। মেলায় আসতে গিয়ে বাইপাস সড়কে যানজটে পড়ে ১০ মিনিটের রাস্তা দুই ঘণ্টা লেগেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) অতিরিক্ত সচিব বিভেক সরকার বলেন, আগেই বলেছিলাম ছুটির দিন শুক্রবার থেকে বাণিজ্য মেলা পুরোপুরি জমে উঠবে। মেলা জমে ওঠায় মেলা প্রাঙ্গণ এখন অনেকটাই পরিপূর্ণ মনে হচ্ছে। মেলায় দর্শনার্থীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। ভিড়ের কারণে বিক্রিও বেড়েছে ব্যবসায়ীদের।
২৭ জানুয়ারি, ২০২৪

বিক্রি বেড়েছে ব্যবসায়ীদের / ছুটির দিনে জমে উঠেছে বাণিজ্য মেলা
রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচল উপশহরের ৪ নম্বর সেক্টরের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার বাণিজ্য মেলার স্থায়ী প্যাভিলিয়নে বসেছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৮তম আসরের ষষ্ঠ দিনে দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় দেখা দিয়েছে। এতে করে যেমন খুশি ব্যবসায়ীরা তেমনি খুশি দর্শনার্থী ও ক্রেতারাও। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেল ৩টা থেকে জমে ওঠে এ মেলা। গত আসরের চেয়ে এবারের আসর আরও বেশি জাঁকজমকপূর্ণভাবে সাজিয়েছে ইপিবি কর্তৃপক্ষ। এর আগে, গত ২১ জানুয়ারি মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মেলা উদ্বোধনের সময় দর্শনার্থীর সংখ্যা তেমন বেশি সংখ্যক না থাকলেও ৬ষ্ঠ দিনে দর্শনার্থী ও ক্রেতার সমাগম ছিল বেশ ভালো। তবে, এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কে যানজটের কারণে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন দর্শনার্থী ও ক্রেতারা। যানজট পুরোপুরি নিরসন করতে না পারলে জনসমাগম কম হবে লোকসানের মুখে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। আর এজন্য প্রশাসনের প্রতি ব্যবসায়ীদের আহ্বান যাতে যানজট মুক্ত রাখা হয় এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কটি। যানজট নিরসন করতে পুলিশ প্রশাসন অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। গত কয়েকদিন ধরেই দেশে শৈতপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ষষ্ঠ দিনে শীতের তীব্রতা কমে যাওয়ায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের সমাগম ঘটায় অনেকটা স্বস্তি ফিরে এসেছে তাদের মাঝে। এ কারণে ব্যবসায়ীদের বিক্রিও বেড়ে গেছে অনেকাংশে। তবে মেলায় দর্শনার্থী বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে যাতায়াতের ভোগান্তি। এশিয়ান হাইওয়ে বাইপাস সড়কে প্রায় ১২ কিলোমিটার যানজট দেখা গেছে। যানজট পেরিয়েও দর্শনার্থীরা আসছে মেলায়। ইবিপি সূত্রে জানা গেছে, গত বছর বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরে মোট ৩৩১টি দোকান বরাদ্দ দেওয়া হলেও এ বছর দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মোট ৩৩০টি। যার মধ্যে ছোট বড় মিলিয়ে প্যাভিলিয়ন রয়েছে মোট ১৮টি। এবারের মেলায় ভারত, পাকিস্তান, হংক, তুর্কিসহ অন্তত ১২টি দেশ থেকে ব্যবসায়ীরা মেলায় অংশগ্রহণ করেছে। এ আসরে বাণিজ্য মেলার প্রধান ফটক করা হয়েছে মেট্রোরেলের আদলে। এ আসরে মেলার আয়তনও বাড়ানো হয়েছে অনেকটা। বাণিজ্য মেলার ২৮তম আসর সফল করতে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি কঠোরভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মেলায় প্রবেশ ফি ৫০ টাকা শিশু বাচ্চাদের জন্য ধরা হয়েছে ২৫ টাকা। শারীরিক প্রতিবন্ধী ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রবেশ ফ্রি করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে মেলার প্রতিটি অংশে।   সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ঢাকা আন্তর্জাতিক মেলার ৬ষ্ঠ দিনে শুক্রবার দুপুরের পর থেকে মেলায় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী ও ক্রেতা আসতে থাকে। মেলার স্টলগুলোতে লাল, নীল, হলুদ, সবুজ বাতির রঙ্গিন আভায় জাঁকজমক পরিবেশ বিরাজ করছে। স্টলগুলো সাজ-সজ্জার মাধ্যমে ক্রেতাদের আকর্ষিত করতে ব্যবহার করছেন বিভিন্ন পন্থা। মেলায় স্টলগুলোর কর্মচারীরা সাউন্ড সিস্টেমের মাধ্যমে নিজেদের পণ্য সম্পর্কে জানিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্টের চেষ্টা চালাচ্ছে। সরকারি ছুটির দিন হওয়ার কারণে মেলা প্রাঙ্গণ ছিল দর্শনার্থীতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ। এতে করে মেলায় যেন পূর্ণতা পেয়েছে। মেলায় দর্শনার্থীদের মাঝে সবচেয়ে ভিড় লক্ষ করা গেছে শীতের কাপড়, গৃহস্থালীর পণ্য ও ইলেকট্রনিক্স আইটেমগুলোর দোকানে। এ ছাড়া মেলায় প্রথমবার শিশুপার্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিশুপার্কটিতে ফ্লিপার, ওয়াটারবকল, নাগরদোলা, নৌকা, ট্রেনসহ বিভিন্ন রাইড রয়েছে। যেখানে অভিভাবকরা শিশুপার্কে নিজেদের সন্তানদের বিভিন্ন রাইডে উঠিয়ে আনন্দ দিচ্ছে। তবে শিশুপার্কের রাইডের টিকিটের দাম তুলনামূলক অনেক বেশি অভিযোগ করেন দর্শনার্থীরা।     কথা হয় গৃহস্থালী পণ্যের ব্যবসায়ী জাকিরের সঙ্গে তিনি বলেন, অবশেষে ৫ দিন পর বাণিজ্য মেলা জমে উঠল। আজ সকাল থেকেই বাণিজ্য মেলায় দর্শনাথীরা ভিড় করতে শুরু করেছে। মেলায় দর্শনার্থী হওয়ায় আমাদের বিক্রি বেড়েছে অনেক। এ কারণে আমরা অনেক বেশি খুশি। ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী সুমন বলেন, আমরা গত ৫ দিনে কোনো ফার্নিচার বিক্রি করতে পারি না। আমরা ছুটির দিনের অপেক্ষা ছিলাম এতদিন। অবশেষে আমাদের অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো। জমতে শুরু করেছে বাণিজ্য মেলা। সকাল থেকে টেবিল, চেয়ার, খাটসহ বেশ কয়েকটি ফার্নিচার বিক্রি করেছি। কথা হয় ব্যবসায়ী খালেকুজ্জামানের সঙ্গে। তিনি বলেন, শীতের কারণে ও দোকান নির্মাণকাজ সম্পন্ন না হওয়ায় এতদিন দর্শনার্থীরা আসছিল না কিন্তু আজকে প্রেক্ষাপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। মেলায় আজ দর্শনার্থীরা যেভাবে আসতে শুরু করেছে এতে আমরা অনেক খুশি।   নরসিংদীর মাদবদী থেকে মেলায় আশা দর্শনার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, বাণিজ্য মেলায় আসার দীর্ঘদিনের শখ আমার। মেলায় আসতে গিয়ে বাইপাস সড়কে যানজটে পড়ে ১০ মিনিটের রাস্তা দুই ঘণ্টা লেগেছে। বাড়ি ফেরার পথে কতক্ষণ রাস্তায় বসে থাকতে হয় আমার জানা নেই। মেলায় আসতে গিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো বাইপাস সড়কে যানজট। যানজট মুক্ত রাখতে মেলা কর্তৃপক্ষের ভূমিকা ভালো থাকা উচিত। ঢাকা থেকে আসা দর্শনার্থী আকলিমা আক্তার বলেন, মেলায় ক্রেতা সমাগম ঘটায় অনেক ভালো লাগছে। মেলা থেকে কাপড় জাতীয় কিছু পণ্য ক্রয় করলাম। সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে।
২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

সংবাদ প্রকাশের পর বন্ধ হলো বাণিজ্য মেলা
শরীয়তপুর জেলার একমাত্র স্টেডিয়ামের মাঠ খুঁড়ে তোলা হচ্ছিল ইটের দেয়াল। বাঁশ ও কাঠ দিয়ে তৈরি করা হচ্ছিল বিশাল বিশাল দোকান। এ অবস্থা দেখে খেলা পাগল স্থানীয় জনতা ক্ষোভে ফুঁসে ওঠে। সাংবাদিকদের কলম চলায় মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন মেলার তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা জেলার সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (নেজারত ও ট্রেজারি) অভিজিৎ সূত্রধর। তিনি বলেন, শরীয়তপুর স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা আয়োজনের মৌখিক অনুমতি দিয়েছিলেন জেলা প্রশাসক। তবে তিনি মেলা আয়োজকদের লিখিত কোনো অনুমতি দেননি। মেলার আয়োজন নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল হতে সমালোচনা শুরু হওয়ায় তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন আহাম্মেদের মোবাইল ফোনে কল করলেও কল রিসিভ হয়নি। আয়োজক সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) থেকে শরীয়তপুর শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আবদুর রউফ স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল। খেলার মাঠে খেলা ছাড়া মেলার আয়োজন না করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা থাকায় এটি বন্ধ করে দিয়েছেন আয়োজকরা। ‘খেলার মাঠে মেলা’ শিরোনামে গত ২২ জানুয়ারি কালবেলা’র শেষ পাতায় একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবরে বলা হয়, একটি স্টেডিয়াম থাকতে বয়সভিত্তিক ফুটবল লীগ আয়োজন করতে হচ্ছে স্কুল মাঠে। এমনকি এ মেলার জন্য দীর্ঘ একটি মাস খেলাধুলা করতে পারবে না অত্র এলাকার শিশু-কিশোররা। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে দেশের ৬৪টি জেলার ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি (ডিসি) বরাবর চিঠি দিয়েছিল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশনা মানেননি জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা। স্টেডিয়ামে রাজনৈতিক সভা, কনসার্ট ও মেলার আয়োজন করে আসছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে গত ১৫ মে নতুন করে আবারও ডিসিদের চিঠি পাঠিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। এরপরও শরীয়তপুর স্টেডিয়ামে খেলাধুলা বন্ধ করে মাসব্যাপী মেলার আয়োজন করেছিল জেলা প্রশাসন।   খেলার মাঠে মেলাটি বন্ধ হওয়ায় এলাকার ক্রীড়ামোদী মানুষ ভীষণ খুশি হয়েছেন। বিশেষ করে স্কুল ও কলেজের ছাত্ররা। তারা বলেন, এটা আমাদের একটা বিজয়। এরপরও শরীয়তপুর স্টেডিয়ামে মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন। ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার তোয়াক্কা না করে খেলার মাঠে মেলার অনুমতি দিলেন কী করে’ কালবেলার এ প্রশ্নের জওয়াবে ডিসি মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন আহাম্মদ বলেন, সারা দেশে মেলাগুলো খেলার মাঠেই হয়ে থাকে। তাছাড়া খেলার মাঠে মেলার আয়োজন করা যাবে না- এ রকম কোনো বিধিনিষেধ নেই। দেশের প্রায় জেলাগুলোতে খেলার মাঠেই মেলা বসে। সারা দেশে মেলাগুলো খেলার মাঠেই হয়। শরীয়তপুরে মেলা বসার মতো আর কোনো ভালো মাঠ নেই, তাই আমরা খেলার মাঠে মেলার অনুমতি দিয়েছি।
২৪ জানুয়ারি, ২০২৪

দেরিতে শুরু হয়েও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি বাণিজ্য মেলা
প্রতিবার নতুন বছরের প্রথম দিন ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হলেও এ বছর হয়েছে গতকাল ২১ জানুয়ারি। মাসব্যাপী মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মূলত জাতীয় নির্বাচনের কারণে মেলার দিন-তারিখ পরিবর্তন করে আয়োজক প্রতিষ্ঠান রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো। কিন্তু নির্বাচন শেষে নতুন সরকার গঠনের পর ১৫ জানুয়ারি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও পরবর্তী সময়ে তা আরও ৫ দিন পেছানো হয়। ২০২৩ সালেই বরাদ্দের কাজ শেষ হলেও অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রস্তুতি শেষ করতে পারেনি। গতকাল রোববার মেলার প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, নব্বই থেকে পঁচানব্বই শতাংশ প্রতিষ্ঠান তাদের স্টল বা প্যাভিলিয়ন তৈরির কাজ করছে এখনো। কেউ রঙের কাজ করছে, আবার কেউ মালপত্র সাজাচ্ছে। ফলে প্রথম দিন বেচাকেনা হয়নি বললেই চলে। তবে, অংশগ্রহণকারীদের দাবি, আগামী শুক্রবারের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ হবে। এ বিষয়ে ইপিবির সচিব বিবেক সরকার কালবেলাকে বলেন, নির্বাচনের বছর হওয়ায় মেলা শুরুর তারিখ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল। বরাদ্দ পেলেও অনেকে সে হিসেবে কার্যক্রম শেষ করতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন শেষে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদারক করছি। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে মেলা পরিপূর্ণ রূপ পাবে। এদিকে মেলায় যাতায়াত ব্যবস্থায় বিআরটিসির সার্ভিস বাড়লেও ভোগান্তি কমবে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রূপগঞ্জের কাঞ্চন ব্রিজের গোড়ায় ইউ টার্নের চত্বর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া যানবাহনের বড় ধরনের যানজট দেখা দিতে পারে। কারণ ওই এলাকায় বেশিরভাগ রাস্তা খানাখন্দে ভরা। সঙ্গে ব্যাপক ধুলাবালি। যদিও প্রতিদিন নিয়ম করে পানি ছিটানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে, এবারের মেলায় গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর দর্শনার্থীদের জন্য কিছুটা স্বস্তি বয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে। যাতায়াত ব্যবস্থার বিষয়ে ইপিবি সচিব বলেন, মেলার প্রাঙ্গণের বাইরে দায়িত্ব না থাকলেও সড়ক বিভাগ বা রাজউককে রাস্তা মেরামতের জন্য চিঠি দিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো। তারা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে। আশা করছি, দ্রুততম সময়ের মধ্যে মেলার যাতায়াত ব্যবস্থা সুন্দর ও আনন্দদায়ক হবে। এদিকে দর্শনার্থীদের অভিযোগ, এ বছর মেলায় যাওয়ার পরিবহন খরচ বেড়েছে। সেজন্য সাধারণ মানুষের সমাগম কমবে। এ ছাড়া প্রবেশমূল্য গতবারের চেয়ে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শিশুদের টিকিটে ২০ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩০ টাকা। তবে মেলায় আসা-যাওয়ার সুবিধার জন্য বাড়ানো হয়েছে বিআরটিসি বাস সার্ভিস। ফার্মগেট-খামারবাড়ি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে মেলা পর্যন্ত থাকবে এ সার্ভিস। এ ছাড়া কুড়িল বিশ্বরোড ও নারায়ণগঞ্জের জন্যও বাস সার্ভিস থাকবে। আয়োজক সূত্রে জানা যায়, এবার মেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়ন ও স্টলের সংখ্যা ৩৫১টি। সঙ্গে থাকছে রেস্তোরাঁ, মসজিদ, ব্যাংক, এটিএম বুথ, শিশু পার্ক, মা ও শিশু কেন্দ্র।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪

বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে কাল, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৮তম আসর শুরু হতে যাচ্ছে আগামীকাল রোববার থেকে। পূর্বাচলে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলার উদ্বোধন করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।   মেলায় সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া এবং ভারতসহ কয়েকটি দেশের বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে, তবে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে। এবারও মেলায় যাতায়াত সুবিধার জন্য শাটল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা থাকবে। কুড়িল বিশ্ব রোড হতে এক্সিবিশন সেন্টার পর্যন্ত বিআরটিসি বাস চলাচল করবে। 
২০ জানুয়ারি, ২০২৪

আরও পেছাল বাণিজ্য মেলা
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কারণে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা পিছিয়ে ১৫ জানুয়ারি শুরুর পরিকল্পনা থাকলেও তা হচ্ছে না। নতুন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ ও অন্যান্য কারণে আগামী ২০ বা ২১ জানুয়ারি মেলা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। এ লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে একটি সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইপিবির সচিব বিবেক সরকার। ইপিবির সচিব বলেন, আমরা ২০ বা ২১ জানুয়ারি বাণিজ্য মেলা শুরু করতে চাই। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে একটি সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছে। এখন ডেট পেলেই মেলা শুরু করতে পারব। বিবেক সরকার আরও বলেন, নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে। এখন আশা করছি, অল্পসময়েই ডেট পাওয়া যাবে।
১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

নির্দিষ্ট সময়ে হচ্ছে না আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা
নতুন বছরের প্রথম দিন, অর্থাৎ ১ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হলেও এ বছর তা হচ্ছে না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে মেলার সময় পিছিয়ে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে শুরু হতে পারে বালে জানিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের কারণে জাতীয় এসএমই মেলা আয়োজনও পিছিয়েছে। সম্প্রতি ইপিবির মহাপরিচালক-১ মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, সাধারণত প্রতিবছর ১ জানুয়ারি থেকে বাণিজ্য মেলা শুরু হয়। তবে ২০২৪ সালের জন্য তা পিছিয়ে ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে শুরু হতে পারে। তিনি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ, এ কারণে মেলা শুরুর দিন পেছানো হয়েছে। আমাদের প্রথম স্টিয়ারিং কমিটির মিটিংয়ে প্রাথমিকভাবে আমরা ১৫ জানুয়ারি থেকে মেলা শুরুর পরিকল্পনা করেছিলাম। তবে এরপর দেখলাম নির্বাচনের পর ফলাফল ঘোষণা হবে, সরকার গঠন হবে, এতে কিছুটা সময় লাগবে। তাই আমরা আশা করছি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নতুন করে আবার তারিখটা পরিবর্তন করবে। আমরা ধরে রাখছি ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে মেলা শুরু হবে। তিনি আরও বলেন, এটা বড় আয়োজন, তাই অনেক প্রস্তুতির বিষয় থাকে। সেগুলো প্রায় শেষ হয়েছে। ইতিমধ্যে স্টল বরাদ্দ, টিকেট বুথ নির্মাণসহ সব খাতের টেন্ডার বা ইজারা প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। এখন উদ্বোধনের নির্ধারিত তারিখ পেলেই হবে। আশা করছি, নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী অথবা রাষ্ট্রপতি মেলার উদ্বোধন করবেন।   জানা গেছে, ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন নিয়ে ১৮ ডিসেম্বর ইপিবিতে বৈঠক হয়। নির্বাচনের আগে মেলা পরিচালনা, ক্রেতাসমাগম ও ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে নানা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে বলে বৈঠকে আলোচনা হয়। জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহের যে কোনো দিন মেলা শুরু করা যায় বলে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়। তবে ঠিক কবে থেকে মেলা শুরু করা যায়, তা পুরোপুরি নির্ভর করবে নির্বাচনের পরবর্তী পরিস্থিতির ওপর। এসএমই মেলা হতে পারে ২৯ ফেব্রুয়ারি:- রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জাতীয় নির্বাচনের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি (এসএমই) উদ্যোক্তাদের অন্যতম বড় আসর জাতীয় এসএমই পণ্য মেলাও পেছানো হয়েছে। চলতি বছরের ৫ থেকে ১১ নভেম্বর ১১তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার প্রাথমিকভাবে মেলা শুরুর জন্য আগামী বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারিকে বিবেচনায় রেখেছে এসএমই ফাউন্ডেশন। এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, নির্বাচনের কারণে মেলার সময় পরিবর্তন করতে হয়েছে। আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে মেলা অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করা হবে। ১৯৯৫ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। এ মেলায় নতুন পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ করে স্থানীয় ও বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানি । বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ইপিবি যৌথভাবে এ মেলার আয়োজন করে। গত দুইটি মেলার আয়োজন রাজধানীর পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিবিসিএফইসি) করা হয়েছে। আগামী বছর সেখানে তৃতীয়বারের মতো এ মেলা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হতো।  
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
X