নারী সাংবাদিককে লাঞ্ছিতের অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
কোটা সংস্কার আন্দোলনে এক নারী সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গত ২০ জুলাই বিকেলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিঙ্ক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় সংবাদ সংগ্রহের সময় মারধর ও যৌন হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ করেন সোনালী। তিনি নারায়ণগঞ্জের একটি অনলাইন পোর্টালের সংবাদকর্মী। দুর্বৃত্তরা গ্যাসলাইট জ্বালিয়ে তার গাল আগুনে ঝলসে দেয়। বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা নির্যাতন করে বলে অভিযোগ করেন তিনি। গতকাল দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে যৌন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন নারী সাংবাদিক সোনালী। ভুক্তভোগীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে জড়িতদের শনাক্ত করেছি। এ ঘটনায় ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি টিটুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এ ছাড়া এ ঘটনায় টিটুর সহযোগী হিসেবে দুজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মামুন মাহমুদ এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও নাসিক ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইকবাল। তাদেরও গ্রেপ্তার করা হবে। যদিও ঘটনাস্থল আমাদের এলাকার মধ্যে নয়। ভুক্তভোগী এক নারী সাংবাদিক—এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আমরা গুরুত্বসহকারে কাজ করেছি। হারুন বলেন, পুলিশের মতো সাংবাদিকরাও তাদের টার্গেট। কারণ পুলিশ আর সাংবাদিকরা যদি না থাকে, তাহলে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে ক্ষমতায় আসা তাদের কাছে অত্যন্ত সহজ। তারা ক্ষমতার লোভে বিভোর।
৪ ঘণ্টা আগে

অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে বিএনপি জামায়াতের হামলা
বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে বিএনপি-জামায়াত পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুর শিল্পকলা একাডেমি হলরুমে স্থানীয় প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের কাছে তথ্য-প্রমাণ আছে; বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে ছাত্র আন্দোলনকে সামনে রেখে পরিকল্পিতভাবে হামলা, ভাঙচুর- অগ্নিসংযোগ করেছে বিএনপি-জামায়াত। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী চক্র যারা জঙ্গি উত্থান ঘটিয়েছে; তারাই সুসংগঠিতভাবে এই কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে। তারাই এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। কোটা আন্দোলনের নামে এই নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। অপরাধী যেই হোক তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। এর আগে কোটা আন্দোলন কেন্দ্র করে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ করা সরকারি স্থাপনা, আওয়ামী লীগের কার্যালয় পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শুধু এই জায়গাই নয়, সারা দেশের চিত্রই একই রকম। আমার কাছে মনে হচ্ছে এই অগ্নিসংযোগ পেট্রোল দিয়ে না করে গান পাউডার ব্যবহার করেছে। হাসপাতাল, ব্যাংক কিছুই বাদ যায়নি। তাদের উদ্দেশ্য একটাই, কোটা আন্দোলন ঘিরে ছাত্রদের সামনে এনে রাষ্ট্রকে অকার্যকর করার প্রয়াস চালানো। আসাদুজ্জামান খান বলেন, ক্রমান্বয়ে দেশ স্বাভাবিক হচ্ছে। কারফিউ শিথিল করছি, আস্তে আস্তে সব নরমাল হয়ে যাবে। তবে যারা এ ঘটনার মদদ দিচ্ছে তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি, রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য জাকির হোসেন, রংপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান বাবলু, সংরক্ষিত আসনের এমপি নাসিমা জামান ববি, বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মো. মোবাশ্বের হাসান প্রমুখ। এদিকে, গতকাল বগুড়ায়ও গত কয়েকদিনের সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে বিকেলে বগুড়া জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে প্রেস ব্রিফিং করেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের ওপরে তাদের রাগ-ক্ষোভ। যারা দেশ চায়নি, যারা স্বাধীনতা চায়নি তাদের এমন রাগ-ক্ষোভ থাকার কথা; আমরা সেটাই লক্ষ্য করেছি। তিনি বলেন, বগুড়ায় এসে দেখলাম মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা। অথচ এখানে মুক্তিযোদ্ধারা এই ইস্যুতে মাঠেই নামেননি। মন্ত্রী বলেন, যারা বাংলাদেশ চায়নি, যারা জঙ্গির উত্থান ঘটিয়েছিল; যারা সবসময়ই বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর দেশে পরিচিত করতে চেয়েছিল—সেই দলগুলো একত্র হয়ে কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে।
২৬ জুলাই, ২০২৪

বিএনপি নেতা এ্যানি আটক
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানিকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোড এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।  এ্যানির বড় ভাই হেপী চৌধুরীর বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।  এদিকে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে রাজধানীতে সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনায় ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানায় ২০১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আর এসব মামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ২০৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এ তথ্য জানান ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কে এন রায় নিয়তি। তিনি জানান, সহিংসতা নাশকতার ঘটনায় গোয়েন্দা তথ্য ও সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার (২৪ জুলাই) ৭৩ মামলায় ১ হাজার ৭৫৮ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আর আজ (২৫ জুলাই) ১২৮ মামলায় ৪৫১ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে ডিবি পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে ২০১ জনকে। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।
২৫ জুলাই, ২০২৪

আন্দোলনে বিএনপি জামায়াতের প্রেতাত্মা
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের ‘প্রেতাত্মা’ ঢুকে পড়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের সামনে রেখে ও মেধাবীদের কাঁধে ভর দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শ্রমিক-কর্মচারী পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত ‘কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধনে দেশে হত্যা, অগ্নিসংযোগ, নাশকতা-নৈরাজ্য, হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড এবং স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে’ শীর্ষক সমাবেশে নেতারা এ কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, যারা আন্দোলন শুরু করেছিল, সেই শিক্ষার্থীদের হাতে আর আন্দোলন নেই। ছিনতাই হয়ে স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে চলে গেছে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমন্নত রাখতে ২৩ জুলাই নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি জাতীয় কনভেনশন করা হবে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতির পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা রয়েছে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে মার্কিনিরা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। গতকাল (মঙ্গলবার) মানুষ মারা গেছে। কিন্তু এর আগে সোমবার দিনই আমেরিকা থেকে তারা ঘোষণা দিল, দুজন মারা গেছে। তারা চেয়েছিল লাশ পড়ুক। তাই আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ক্রীড়নকদের প্রবেশ করিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। সভাপতির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান বলেন, ছাদ থেকে ছাত্রলীগ কর্মীকে ফেলে দেওয়া, পুলিশ ফাঁড়িতে আগুন দেওয়া—এগুলো কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কাজ নয়। আন্দোলনে ঢুকে পড়া বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের প্রেতাত্মা এসব নাশকতা করেছে। কোনো শিক্ষার্থী ‘তুমি কে, আমি কে, রাজাকার রাজাকার’—এই স্লোগান দিতে পারে না। সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা জামাল মহিউদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজীর আহমেদ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান। এ ছাড়া বক্তব্য দেন কামরুল ইসলাম এমপি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ খান, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহম্মদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ঢাকা বাস-মিনিবাস সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ প্রমুখ।
২৪ জুলাই, ২০২৪

বিএনপি এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলছে : ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি নেতাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নেই, তারা এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলছেন। বুধবার (২৪ জুলাই) রাজধানীর শ্যামলী-আদাবর রিং রোডে মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মির্জা ফখরুল এখনো মিথ্যাচার করছেন। এদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নেই। মির্জা ফখরুল এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলছেন, আগুনের কথা বলছেন। তিনি বলেন, ‘আপনারা (বিএনপি) এ দেশ চাননি, মুক্তিযুদ্ধ চাননি। আপনারা পদ্মা সেতু চাননি, মেট্রোরেল চাননি। আজ মেট্রোরেল বন্ধ, ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়েছে।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকাবাসী চেয়েছিল মেট্রোরেল। আজ ধ্বংস হয়ে গেছে। মিরপুর স্টেশনে যে হামলা হয়েছে সেগুলো সারাতে এক বছর লাগবে। আমাদের যত অর্জন আছে, সন্ত্রাসীদের আক্রমণে সেগুলো ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘যে সেতুভবন পদ্মাসেতু করেছে সেই সেতুভবন আক্রান্ত, দোতলায় আমার অফিস কয়লা হয়ে গেছে, বিআরটিএ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে অর্জনগুলো বাংলাদেশকে প্রশংসিত  করেছে, সম্মানিত করেছে, শেখ হাসিনার এই অর্জনগুলো আজকে অগ্নিসন্ত্রাসের আক্রমণে ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়েছে। আজকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ জয় বাংলা আক্রান্ত, একাত্তরের মহাবিজয় আজ আক্রান্ত। সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, আমাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতির ধারক বাহক বিটিভিকে পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে। মির্জা ফখরুল এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলেন। আর কত ধ্বংস চান? অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ।
২৪ জুলাই, ২০২৪
X