Tue, 08 Oct, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ আনন্দ ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
Kalbela
image/svg+xml
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
সাবেক সতীর্থকে নিয়ে মেসির আবেগী বার্তা
১ ঘণ্টা আগে
শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্নে স্কালোনির অবাক করা মন্তব্য
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের ঘণ্টাব্যাপী সড়ক অবরোধ
১৫ ঘণ্টা আগে
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ গ্রেপ্তার ৭৪
১৫ ঘণ্টা আগে
আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সংবিধান সংস্কারে পূর্ণাঙ্গ কমিশন গঠন
১৫ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৮ অক্টোবর ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
আজও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
টানা শৈত্যপ্রবাহ আর ঘনকুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) তেঁতুলিয়ায় সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এটি সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এদিকে গতকাল মঙ্গলবারও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার হিসেবে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় গতকাল মঙ্গলবার ও আজ বুধবার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। কিন্তু তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করলেও বুধবার সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। জেলার তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাশেল শাহ্ বলেন, আজ বুধবার পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
৩১ জানুয়ারি, ২০২৪
তেঁতুলিয়ায় আজ ৫ বছরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
তীব্র শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা গতকাল থেকে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। এ তাপমাত্রা গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিকে হাড় কাঁপানো শীত, উত্তরের হিম হাওয়া ও কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পুরো জনপদ। ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ৫ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামা করছে। মৌসুমের সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এতে সাধারণ জনজীবন পড়েছে বিপর্যয়ে। এর আগে শনিবার (২৭ জানুয়ারি) এ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রায় গত ৫ দিন ধরে হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় জবুথবু এ অঞ্চলের জনজীবন। ঘন কুয়াশা ও হিম বাতাসের কারণে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়েছে। তীব্র শীতের কারণে প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। অন্যদিকে জীবিকার তাগিদে যারা বাইরে বের হচ্ছেন তারা সবচেয়ে বেকায়দায় পড়েছেন। কৃষিকাজে নিযুক্ত শ্রমিকরা কনকনে ঠান্ডায় কাজ করতে পারছেন না। শীতার্ত ও ছিন্নমূল মানুষ শীতের তীব্রতা থেকে বাঁচতে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুনের তাপ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এদিকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে আছে পঞ্চগড়ের পথঘাট। সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল অনেক কম। যেসব যানবাহন চলছে সেগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের জেলা অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় পঞ্চগড় সদরসহ বিভিন্ন উপজেলার হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগীর চাপ বাড়ছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগ শিশু ও বয়স্ক। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকরা আরও সতর্কতার সঙ্গে জীবনযাপনের পরামর্শ দিচ্ছেন। কোনোভাবেই যেন শিশুদের ঠান্ডা না লাগে সে ব্যাপারেও সতর্ক করছেন তারা। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, গত কয়েক দিন ধরে বেশ ঠান্ডা পড়েছে। আজ রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকালে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন শনিবার (২৭ জানুয়ারি) এ তাপমাত্রা ছিল ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়ার যে প্রকৃতি তাতে সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, শীত মৌসুমে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা প্রায়ই অনেক কমে যায়। এর আগে ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারিতে তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙেছিল।
২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে
তীব্র শীতে জড়সড় হয়ে পড়ছে সর্ব উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ের মানুষজন। ঘনকুয়াশা আর মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত আশপাশের জেলার বাসিন্দারাও। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) একই সময়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এসব তথ্য জানিয়েছেন তেঁতুলিয়া প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। গতকাল সূর্যের মুখ দেখা গেলেও তাপ ছড়াতে পারেনি। জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশায় আবৃত ভোর থেকেই। বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশার শিশির। একদিকে প্রচণ্ড শীত, অপরদিকে ঘন কুয়াশার আধার। তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরা। পাথর-চা শ্রমিক, দিনমজুর, থেকে নানা শ্রমজীবী মানুষও বেশ কষ্টে আছেন। কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন তারা। প্রয়োজন ছাড়া অনেকে ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই শীত উপেক্ষা করেই কাজে বেরিয়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবীরা। বিপাকে পড়েছেন চাষিরাও। তারাও ঠান্ডার প্রকোপের কারণে ক্ষেত-খামারে কাজ করতে পারছেন না। শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মিলছে না প্রয়োজনীয় গরম কাপড়। রাস্তায় চলা ভবঘুরে মানুষরাও পড়েছে শীত দুর্ভোগে। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ্ বলেন, এ জেলার তাপমাত্রা গতকাল থেকে একটু বাড়ছে। আজকে তাপমাত্রা সকাল ৯টায় ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে। সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমে মৃদু কিংবা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
২৪ জানুয়ারি, ২০২৪
শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
চায়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক বিপ্লব দাশ। তিনি বলেন, আজ শ্রীমঙ্গলে ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। এখানে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাপমাত্রা কম থাকলেও মৌলভীবাজারের সকাল থেকে সূর্যের দেখা মিলেছে। ঝলমলে রোদ উষ্ণতা ছড়িয়েছে। মৌলভীবাজার জেলা শহর ও শহরের বাইরের এলাকাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সন্ধ্যার পর শহরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও গ্রাম ও চা বাগানে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। ঠান্ডার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারণে বিপাকে পড়েন শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে চা বাগানগুলোয় শীত উপেক্ষা করে সকালবেলা কাজে বের হতে দেখা গেছে চা শ্রমিকদের।
১৬ জানুয়ারি, ২০২৪
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ডের জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত বরিশালের জনজীবন। বরিশালে মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস। তীব্র শীতে বিশেষ করে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষরা বিপাকে পড়েছেন। এদিকে আগামী ৩-৪ দিন পর বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বরিশাল আবহাওয়া অফিস। বরিশাল আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রোববার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলিসিয়াস। যা চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন। গত শনিবার বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ছিল মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড। এর আগে শুক্রবার বরিশালে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গত বৃহস্পতিবার ও বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ১৩ ও ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সরেজমিনে দেখা যায়, রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি বরিশালে। এ কারণে শীত অনুভূত হয় আরও বেশি। হঠাৎ করে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বরিশালের জনজীবন। অতি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষের চলাচল কম। বিশেষ করে দিনমজুর এবং খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে চরম দুর্ভোগে। তারপরও পেটের দায়ে কাজে নামতে হয়েছে তাদের। এদিকে হঠাৎ শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় কাপড়ের দোকানে ভিড় করছেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কেনাবেচা হচ্ছে শীত কাপড়। বরিশাল আবহাওয়া অফিসের প্রধান বশির আহমেদ জানান, তীব্র শীতের কারণে বরিশালসহ আশপাশের এলাকায় দুপুর পর্যন্ত এমনকি সারা দিন ঘনকুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় শীতের তীব্রতা কিছুটা কমতে পারে। আগামী ৩-৪ দিন পর বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছেন তিনি।
১৪ জানুয়ারি, ২০২৪
মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড, সেখানে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিসের তথ্য বলছে, অঞ্চলটিতে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন। সে সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। এতে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ জেলায় সন্ধ্যার পর থেকে হিমেল বাতাসের তীব্রতা বাড়ে। আর তার সঙ্গে যোগ দেয় ঘন কুয়াশা। দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। দিনে যতটুকু সূর্যের দেখা মেলে তাতেও কড়া তাপ নেই। এতে শীতের তীব্রতা আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। হিমেল বাতাস আর কনকনে ঠান্ডার কারণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে জনজীবনে। তবে জীবিকার তাগিদে সকালে কাজে যোগ দেওয়া খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ চোখে পড়ার মতো। সীমাহীন কষ্টে রয়েছেন রিকশা-ভ্যানচালক ও কৃষি শ্রমিকরা। কনকনে শীতের কারণে দৈনন্দিন আয় কমে গেছে এসব শ্রমজীবী মানুষের। জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ মাসে আরও একটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৪
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ও কিশোরগঞ্জের নিকলীতে। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) এই দুই স্থানে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। মৃদু শৈতপ্রবাহ বয়ে চলেছে জেলার ওপর দিয়ে। তীব্র কুয়াশা আর উত্তরের হিম-শীতল বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে বহুগুণ। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, দুপুর ১২ থেকে ১টার মধ্যে সূর্য দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও সারাদিন সূর্যের দেখা মেলেনি। এদিকে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় শীত জেঁকে বসেছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের এ জেলায়। ভোর থেকে কুয়াশার চাদরে মোড়ানো থাকছে চুয়াডাঙ্গার প্রকৃতি। তীব্র শীতে কষ্টে পড়ছে জেলার খেটে খাওয়া মানুষ। কুয়াশা আর শীত উপেক্ষা কাজে বের হতে হচ্ছে জীবন-জীবিকার তাগিদে। ঠান্ডাজনিত রোগীর ভিড় বাড়ছে হাসপাতালে। তীব্র কুয়াশা আর শীতে শীতকালীন সবজিসহ উঠতি ফসলেরও ক্ষতি হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারিভাবে বিভিন্ন সংগঠন জেলার শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করছে। তবে, চাহিদার তুলনায় তা অপর্যাপ্ত। জেলা ত্রাণ অফিস সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত প্রায় ২৫ হাজার কম্বল জেলার চারটি উপজেলায় বিতরণ করা হয়েছে। শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে ২ হাজার প্যাকেট। শুক্রবার সকাল ৬টা ও ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দেশের সর্বনিম্ন। এ সময় দৃষ্টি সীমা ছিল ৫০০ মিটারের মধ্যে। আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এ ধরনের পরিস্থিতি বিরাজ করবে। এরপর আকাশে মেঘ দেখা দিতে পারে এবং বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তারপর কুয়াশা কেটে গিয়ে আবহাওয়া পরিষ্কার হবে। চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১২ জানুয়ারি, ২০২৪
বগুড়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
তীব্র শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে বগুড়ার শ্রমজীবীদের জনজীবন। শীতের পাশাপাশি ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক-মহাসড়কে যান চলাচলও কমেছে। বগুড়ায় এই মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল শুক্রবার (১২ জানুয়ারি)। এ দিন সকালে জেলায় ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর আগে গত ৩ জানুয়ারি ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। বগুড়া আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক গোলাম কিবরিয়া জানান, বগুড়া অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে। ফলে শীতের তীব্রতা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। তিনি জানান, বগুড়ায় শুক্রবার রেকর্ডকৃত তাপমাত্রা এই মৌসুমের সর্বনিম্ন। এদিকে ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসের কারণে কনকনে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এর ফলে জনজীবনের পাশাপাশি প্রাণিকূলের ভোগান্তি বেড়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক-মহাসড়কে যান চলাচল ছিল কম। যেসব যানবাহন চলাচল করেছে তাদেরও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। কনকনে শীতের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে দিনমজুর ও শ্রমিকদের কনকনে শীত উপেক্ষা করতে কাজের সন্ধানে বের হতে হয়েছে। বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মোকামতলা এলাকায় তীব্র শীতের মধ্যেই কৃষি জমিতে দিনমজুরের কাজ করছিলেন লুৎফর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্যাটোত খিদে থাকলে শীতই কী আর গরমই কী? কাজ-কাম না করলে তো প্যাট চলবিনে।’ একই অবস্থা অন্যান্য শ্রমজীবী মানুষের। বগুড়া আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক গোলাম কিবরিয়া জানান, চলতি সপ্তাহের মাঝামাঝি নাগাদ আবহাওয়া স্বাভাবিক হতে পারে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৪
পঞ্চগড়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ শুরু
পঞ্চগড়ে চলতি শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ৬ থেকে ৮ এর মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের আভাস বলছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় দিনের তাপমাত্রা (সর্বোচ্চ তাপমাত্রা) রেকর্ড করা হয় ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে সন্ধার পর থেকে ঘনকুয়াশায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। রাতভর বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরছিল। সাথে উত্তরের হিমশীতল বাতাসের কারণে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছিল। সন্ধ্যার পর থেকে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শুরু হয় হিমেল বাতাস আর ঘনকুয়াশা। এতে অনুভূত হতে থাকে কনকনে শীত। মঙ্গলবার দিনভর উত্তরের হিমেল বাতাস থাকায় ছড়াতে পারেনি সূর্যের তীব্রতা। এতে কমে যায় দিনের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান। রাতভর টিপটিপ বৃষ্টির মতো ঝরেছে কুয়াশা। উত্তরের ঝিরিঝিরি হিমেল বাতাসের সঙ্গে কুয়াশা থাকায় শীতে কাবু হয়ে পড়ছে উত্তরের এই জনপদের মানুষ। দেখা মেলেনি সূর্যের। জেঁকে বসেছে শীত। শীতের দাপট বেড়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ। ঘনকুয়াশায় সড়ক-মহাসড়কে যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। কনকনে শীত অনুভূত হওয়ায় কাজে বেঘাত ঘটছে খেটে খাওয়া মানুষের। সকালবেলা ঠান্ডা বাতাসে কাবু হয়ে পড়া মানুষ গরম কাপড় পরে বের হওয়ার পাশাপাশি অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। এদিকে,হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস ও শীতের কারণে বাড়তে শুরু করেছে বিভিন্ন শীতজনিত রোগব্যাধি। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে আউটডোরে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে। চিকিৎসার পাশাপাশি শীতজনিত রোগ থেকে নিরাময় থাকতে বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করছেন চিকিৎসকরা। বুধবার ভোর থেকেও ঘণকুয়াশায় ঢেকে ছিল গোটা এলাকা। ঘনকুয়াশায় আর বাসাতের কারণে স্থবিরতা দেখা দেয় জনজীবনে। তবে সকাল ৮ পার পর দেখা মিলে সূর্যের। সূর্যের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ায় জনদূর্ভোগ কিছুটা কমে আসে। কিন্তু জীবীকার তাগিদে সকালে কাজে যোগ দেওয়া খেটে খাওয়া মানুষের দূর্ভোগ বেড়েছে। সীমাহীন কষ্টে রয়েছেন রিকশাভ্যানচালক ও কৃষি শ্রমিকরা। শীতের কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ রিক্সাভ্যানে উঠতে চায় না। কনকনে শীতের কারণে দৈনন্দিন আয় কমে গেছে এসব শ্রমজীবী মানুষের। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ্ বলেন, তেঁতুলিয়ার আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়া উত্তরের হিমেল বাতাস এই জনপদে শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এখন থেকে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। জানুয়ারি মাসজুড়ে এই এলাকায় একই রকম আবহাওয়া থাকতে পারে বলে জানান তিনি।
০৩ জানুয়ারি, ২০২৪
বগুড়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
বগুড়ায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) জেলায় এই মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। ঘনকুয়াশার সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা বাতাসে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এদিকে শীতের প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগব্যাধি বেড়েছে। ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, কাশি-সর্দি ও নিউমোনিয়া রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। রিকশাচালক আলমাছ আলী বলেন, সকাল থেকে কনকনে শীত হাত-পা জমিয়ে ফেলেছে। এভাবে ঠান্ডা চলতে থাকলে রিকশা চালানো দায়। বগুড়া আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক শাহ আলম বলেন, জেলায় এখন মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সামনে আরও তাপমাত্রা কমার আশঙ্কা রয়েছে।
০২ জানুয়ারি, ২০২৪
আরও
X