অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ কর্মকর্তা
প্রশাসনের ১৩০ জন যুগ্ম সচিবকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করেছে সরকার। এক বছরের কিছু কম সময়ের মধ্যে পুনরায় অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এ পদোন্নতির ফলে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৮তম ব্যাচের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। ঈদুল ফিতরের আগেই এ ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঈদের আগে সে পদোন্নতি হয়নি। কর্মকর্তারা জানান, নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের সঙ্গে অতীতে বিভিন্ন সময় পদোন্নতিবঞ্চিত (লেফট আউট) কর্মকর্তাদের বিষয়টি এবারের পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া হয়। প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারের ৪০ জনসহ ১৮তম ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা ১১০ জন। এ ছাড়া লেফট আউটে ছিলেন। তাদের সবার মধ্য থেকে ১৩০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো। এর আগে পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের এসিআরের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরি জীবনের শৃঙ্খলা, অসদাচরণ, পারিবারিক রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, ছাত্রজীবনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ইত্যাদি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণের পরই তালিকা চূড়ান্ত করে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বা এসএসবি। গত বছরের ১২ মে ১১৪ জনকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছিল। বর্তমানে ২৮৮ জন অতিরিক্ত সচিব কর্মরত আছেন। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন আরও ১৩০ কর্মকর্তা। পদ না থাকায় তাদের আগের পদেই (ইনসিটু) কাজ করতে হবে বলে জানা গেছে।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪

অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ কর্মকর্তা
প্রশাসনের ১৩০ জন যুগ্ম সচিবকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করেছে সরকার। এক বছরের কিছু কম সময়ের মধ্যে পুনরায় অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।  সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।  এ পদোন্নতির ফলে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৮তম ব্যাচের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। ঈদুল ফিতরের আগেই এ ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঈদের আগে সে পদোন্নতি হয়নি।  কর্মকর্তারা জানান, নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের সঙ্গে অতীতে বিভিন্ন সময় পদোন্নতিবঞ্চিত (লেফট আউট) কর্মকর্তাদের বিষয়টি এবারের পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া হয়। প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারের ৪০ জনসহ ১৮তম ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা ১১০ জন। এ ছাড়া লেফট আউটে ছিলেন। তাদের সবার মধ্য থেকে ১৩০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো।  এর আগে পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের এসিআরের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরি জীবনের শৃঙ্খলা, অসদাচরণ, পারিবারিক রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, ছাত্রজীবনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ইত্যাদি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণের পরই তালিকা চূড়ান্ত করে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বা এসএসবি।  গত বছরের ১২ মে ১১৪ জনকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছিল। বর্তমানে ২৮৮ জন অতিরিক্ত সচিব কর্মরত আছেন। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন আরও ১৩০ কর্মকর্তা। পদ না থাকায় তাদের আগের পদেই ( ইনসিটু) কাজ করতে হবে বলে জানা গেছে।
২২ এপ্রিল, ২০২৪

‘দুর্ব্যবহারকারী’ অতিরিক্ত সচিব জাফরিনকে বদলি
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিনকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়েছে। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে কর্মচারীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন। এমন পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল রোববার তাকে বদলি করে আদেশ জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। অভিযোগে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিন এবং যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগমের অবিরত দুর্ব্যবহারে কর্মচারীদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এমন অভিযোগ নিয়ে এরই মধ্যে প্রশাসনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কারণ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো এমন অভিযোগ করেছেন কর্মচারীরা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সই করা অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়েছে, দুই কর্মকর্তার কারণে কর্মপরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠছে। গত এক বছরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের বিভিন্ন শাখায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার সৃষ্টি হয়েছে, যা একদিকে যেমন অগ্রহণযোগ্য তেমনি অপেশাদারিত্বের চরম দৃষ্টান্ত। এ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরীন এবং মন্ত্রিসভা/রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগম তাদের অধীনস্তদের প্রতি রূঢ় আচরণ করেন। দীর্ঘদিন ধরে নানা ধরনের অগ্রহণযোগ্য আচরণ করছেন। বর্তমানে তাদের আচরণ সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আমরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তাদের এমন অসহিষ্ণু আচরণ, ব্যক্তি আক্রমণ যেমন অপেশাদারিত্বের বহিঃপ্রকাশ, তেমনি তাদের অযোগ্যতার লক্ষণও বটে। আমাদের ওপর বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া বিরূপ আচরণের নমুনা দেখে মনে হয়; যেন আমাদের ‘বস্তি’ কিংবা ‘রাস্তা’ থেকে এনে চাকরি দেওয়া হয়েছে। তারা আমাদের সামনে ছোটলোকের বংশধর, কেরানির বাচ্চা, ক্রিমিনাল, বেয়াদবের বাচ্চা—এমন অপ্রত্যাশিত এবং অগ্রহণযোগ্য শব্দ চয়ন করে। অপ্রয়োজনে ইচ্ছাকৃতভাবে অফিস সময়ের পরে অফিসে আটকে রেখে হেনস্তা করার ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে বিভিন্ন উপনামে যেমন—বেবি এলিফ্যান্ট, হাদা-বোদা, জমিদারের বাচ্চা, নবাবপুত্র ইত্যাদি ডাকা প্রতিদিনের ঘটনা। সবসময় চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেন এবং এখানে চাকরি করার অযোগ্য বলে চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে যেতে বলেন। তাদের অগ্রহণযোগ্য আচরণে কর্মচারীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
১১ মার্চ, ২০২৪

‘দুর্ব্যবহারকারী’ সেই অতিরিক্ত সচিব জাফরিনকে বদলি
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিনকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে বদলি করেছে সরকার। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে কর্মচারীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার গুরুতর অভিযোগ ওঠে। ভুক্তভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন। এমন প্রেক্ষিতে তাকে রোববার (১০ মার্চ) বদলি করে আদেশ জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। অভিযোগের আবেদনে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিন এবং যুগ্মসচিব ইয়াসমিন বেগমের অবিরত দুর্ব্যবহারে কর্মচারীদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে। এমন অভিযোগ নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশাসনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কারণ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো এমন অভিযোগ করেছেন কর্মচারীরা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সই করা অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, দুই কর্মকর্তার কারণে সংশ্লিষ্টদের জন্য কর্মপরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠছে। গত এক বছরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের বিভিন্ন শাখায় কর্মরত কর্মকর্তা- কর্মচারীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার সৃষ্টি হয়েছে, যা একদিকে যেমন অগ্রহণযোগ্য তেমনি অপেশাদারত্বের চরম দৃষ্টান্ত। এ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরীন এবং মন্ত্রিসভা/রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্মসচিব ইয়াসমিন বেগম তাদের অধীনস্তদের প্রতি রূঢ় আচরণ করে থাকেন। সামান্য ভুলেও কারও কারও জীবন দুর্বিষহ করছেন তারা। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের সঙ্গে নানা ধরনের অগ্রহণযোগ্য আচরণ করলেও বর্তমানে প্রতিমুহূর্তে তাদের এ আচরণ সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের এরূপ রূঢ় আচরণের ফলে আমরা আতঙ্কে দিন পার করছি। যা দিনে দিনে আমাদের মানসিকভাবে বিপর্যন্ত করে ফেলছে। তাদের এমন অসহিষ্ণু আচরণ, ব্যক্তি আক্রমণ যেমন অপেশাদারত্বের বহিঃপ্রকাশ তেমনি তাদের অযোগ্যতার লক্ষণও বটে। অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আমাদের ওপর বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া বিরূপ আচরণের নমুনা দেখে মনে হচ্ছে যেন আমাদেরকে ‘বস্তি’ কিংবা ‘রাস্তা’ থেকে উঠিয়ে এনে চাকরি দেওয়া হয়েছে। তারা আমাদের ‘ছোটলোকের বংশধর’, ‘কেরানির বাচ্চা’, ‘ক্রিমিনাল’, ‘বেয়াদবের বাচ্চা’ এমন অপ্রত্যাশিত এবং অগ্রহণযোগ্য শব্দচয়ন যেন তাদের জন্য নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। এ ছাড়া অপ্রয়োজনে ইচ্ছাকৃতভাবে অফিস সময়ের পরে অফিসে আটকে রেখে হেনস্তা করার ঘটনা প্রাত্যহিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। তারা আরও বলেন, আমাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে বিভিন্ন উপনামে যেমন ‘বেবি এলিফেন্ট’, ‘হাদা-বোদা’, ‘জমিদারের বাচ্চা’, ‘নবাবপুত্র’ ইত্যাদি ডাকা প্রতিদিনকার ঘটনা। সবসময় চাররিচ্যুত করার হুমকি দেন এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চাকরির অযোগ্য বলে চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে যেতে বলেন। তাদের অগ্রহণযোগ্য আচরণ কর্মচারীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয়-বিভাগ ও দপ্তর সংস্থার কাছে রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত। এ বিভাগের মেধাবী, সুশিক্ষিত, দক্ষ ও পরিচ্ছন্ন ইমেজের কর্মকর্তাদের পদায়ন হয়ে থাকে। কিন্তু সালমা জাফরিন ও ইয়াসমিন সেই সুনাম ক্ষুণ্ণ করেছেন।
১০ মার্চ, ২০২৪

নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হতে ইইউসহ ৪ সংস্থার আবেদন : ইসির অতিরিক্ত সচিব
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আসন্ন এই নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হওয়ার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) চারটি সংস্থা আবেদন করেছে বলে জানিয়েছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।  মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, আগামী ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিদেশি সংস্থাসহ সাংবাদিকরা আবেদন করতে পারবে। এর আগে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, চার থেকে পাঁচ সদস্যের পর্যবেক্ষক টিম পাঠাবে বলে জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তারা নির্বাচনের তপশিলের সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশে অবস্থান করবে। নির্বাচন কমিশনের আমন্ত্রণে ইইউয়ের ৬ সদস্যের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক প্রতিনিধি দল গত ৮ থেকে ২৩ জুলাই বাংলাদেশ সফর করে। সে সময় রাজনৈতিক দল, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তারা বৈঠক করেন। পরে সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশে নির্বাচন সহায়ক পরিবেশ নেই। সেজন্য পর্যবেক্ষক দল পাঠানোকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে তারা জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক দল না পাঠানোর সিদ্ধান্তের কথা জানায়। তবে নির্বাচনী তথ্য সংগ্রহের জন্য ছোট আকারের বিশেষজ্ঞ দল পাঠাতে পারে বলে গত সেপ্টেম্বরে জানানো হয়েছিল।
২১ নভেম্বর, ২০২৩

ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমারের চাকরির মেয়াদ বাড়ল
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আরও এক বছর একই পদে থাকছেন। নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ায় তাকে চুক্তিভিত্তিক ফের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রোববার (১২ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। আগামী ২০ নভেম্বর বা যোগদানের তারিখ থেকে তার নতুন এই মেয়াদ কার্যকর হবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ অনুযায়ী বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথকে তার অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) এবং এ সংক্রান্ত সুবিধাদি স্থগিতের শর্তে পরবর্তী এক বছর মেয়াদে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো। পৃথক এক প্রজ্ঞাপনে অবসরের সুবিধার্থে গতকাল  অশোক কুমার দেবনাথকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদে পদায়ন করা হয়। অবশ্য এখন আর এই আদেশের কার্যকারিতা থাকবে না। তিনি ইসি সচিবালয়েই দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
১৩ নভেম্বর, ২০২৩
X