ড. ইউনূসকে পুরস্কার দেয়নি ইউনেস্কো
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘দ্য ট্রি অব পিস’ পদকপ্রাপ্তি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। গত ২১ মার্চ ইউনূস সেন্টারের এক বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়, আজারবাইজানের বাকু সম্মেলনে ইউনেস্কো থেকে ‘দ্য ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পেয়েছেন ড. ইউনূস। এরপর গত বুধবার শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল জানান, ইউনেস্কো থেকে ইউনূসকে কোনো পদক দেওয়া হয়নি। ওই সম্মেলনে নিজামি গানজাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার নামে একটি সংস্থার আমন্ত্রণে ইউনূসকে সম্মাননা স্মারক দেন ইসরায়েলি ভাস্কর হেদভা সার। ঘটনার সত্যতা জানতে ভাস্কর হেদভা সার ও ইউনেস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। গত বুধবার রাতে হেদভা সার বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান একেবারে সঠিক। দ্য ট্রি অব পিস পুরস্কার ইউনেস্কো নয়, নিজামি গানজাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়।’ একই রকম তথ্য জানিয়েছে ইউনেস্কো। সংস্থাটির প্রেস অফিসার ক্লেয়ার ওহাগান জানান, শৈল্পিক কাজের অংশ হিসেবে শিল্পী হেদভা সারের নির্মিত একটি ভাস্কর্য দ্য ট্রি অব পিস। হেদভা সার ইউনেস্কোর শুভেচ্ছা দূত। তবে এ শিল্পকর্মটি ইউনেস্কোর কোনো পুরস্কার নয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ইউনূস সেন্টারের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুহাম্মদ ইউনূসকে আজারবাইজানের বাকুতে ২০২৪ সালের ১৪-১৬ মার্চ অনুষ্ঠিত একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে বিশেষ বক্তা হিসেবে ভাষণ প্রদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এতে আরও বলা হয়, বাকু ফোরামের আয়োজক নিজামি গানজাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারের মহাসচিব রভশান মুরাদভ প্রফেসর ইউনূসকে পাঠানো ইমেইলে জানিয়েছিলেন, এ সম্মেলনে বক্তব্য রাখা ছাড়াও সমাপনী দিনে প্রফেসর ইউনূসকে ইউনেস্কো প্রদত্ত একটি পুরস্কার প্রদান করা হবে।
৩০ মার্চ, ২০২৪

ড. ইউনূসকে ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার দেয়নি ইউনেস্কো
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ইউনেস্কো ‘ট্রি অব পিস’ নামে কোনো পুরস্কার দেয়নি। ইউনেস্কো পুরস্কার নিয়ে মিথ্যা তথ্য প্রচার থেকে বিরত না থাকলে ইউনূস সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে পদাধিকার বলে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফর কমিশন ফর ইউনেস্কোর (বিএনসিইউ) চেয়ারম্যান আমি। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সংবাদ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ড. ইউনূসকে ইউনেস্কো একটি পুরস্কার দিয়েছে। আমরা এ নিয়ে ইউনেস্কোর সদর দপ্তরে যোগাযোগ করেছি। তারা জানায়, ড. ইউনূসকে ইউনেস্কো কোনো সম্মাননা দেয়নি। আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে একটি সম্মেলনে গজনভী ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন নামে একটি সংস্থার আমন্ত্রণে ড. ইউনূসকে একটি সম্মাননা স্মারক দেন ইসরায়েলি ভাস্কর হেদভাসার। তিনিও নিশ্চিত করেছেন ড. ইউনূসকে ইউনেস্কো কোনো সম্মাননা দেননি। তিনি বলেন, আমরা এখন ইউনেস্কোর কাছে একটি ব্যাখ্যা পাঠাব। ইউনূস সেন্টার ও ড. ইউনূসের বরাত দিয়ে যে সংবাদটি প্রচার হয়েছে, সেটি প্রতারণামূলক ও মিথ্যা। সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে ইউনেস্কোর পুরস্কার বলে প্রচার করা হয়েছে। ইউনেস্কোর নাম নিয়ে ড. ইউনূস বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছেন, যেটি অনৈতিক ও অপরাধমূলক। মন্ত্রী আরও বলেন, শ্রম আইন লঙ্ঘনের জন্য ড. ইউনূস যে দণ্ডিত হয়েছেন, সেটিও ইউনেস্কোকে জানাব। একজন দণ্ডিত ব্যক্তি ইউনেস্কোর নাম নিয়ে অপপ্রচার করছেন। তাই ইউনেস্কোকে সতর্ক করব। এ ছাড়া একজন ইসরায়েলি ভাস্করের দেওয়া পুরস্কারকে তিনি ইউনেস্কোর পুরস্কার হিসেবে প্রচার করেছেন, যা দেশের জন্যও মানহানিকর। ইউনূস সেন্টার গত ২১ মার্চ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওই পুরস্কার প্রাপ্তির খবর দেয়। সেই বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও খবরটি ছাপা হয়। সেখানে বলা হয়, আজারবাইজানের বাকুতে ১৪-১৬ মার্চ একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে অংশ নিয়ে বিশেষ বক্তা হিসেবে ভাষণ দেন নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস। সম্মেলনের শেষ দিনে তাকে ‘ইউনেস্কার দ্য ট্রি অব পিস’ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। অনুষ্ঠানের সমাপনী নৈশভোজে তার হাতে ওই সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়। সেই সম্মাননা গ্রহণের একটি ভিডিও গত ১৭ মার্চ মুহাম্মদ ইউনূসের ফেসবুক পেজেও প্রকাশ করা হয়। সেখানেও একে ইউনেস্কোর পুরস্কার বলা হয়। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত ড. ইউনূসকে পুরস্কার সমীচীন নয়: এদিকে, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন ও আয়কর আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ থাকায় আদালতে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে কোনো মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার বা সম্মাননা দেওয়া সমীচীন নয় বলে মনে করে বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশন। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়। বিবৃতিতে সই করেছেন ইউনেস্কো কমিশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল জোবাইদা মান্নান। ট্রি অব পিস পুরস্কারের প্রাপ্তি নিয়ে ড. ইউনূস ও ইউনূস সেন্টার প্রতারণা ও মিথ্যাচার করেছে উল্লেখ করে তা রুখতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। পাশাপাশি প্রতারণা ও পরিকল্পিত মিথ্যাচারের জন্য আইনি ব্যবস্থা কেন নেওয়া হবে না, সেই ব্যাখ্যাও চাইবে ইউনেস্কো জাতীয় কমিশন।
২৮ মার্চ, ২০২৪

ড. ইউনূসকে ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার দেয়নি ইউনেস্কো : শিক্ষামন্ত্রী
শান্তিতে নোবেল পাওয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘ট্রি অব পিস’ নামে কোনো পুরস্কার ইউনেস্কো দেয়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইউনেস্কো কমিশনের চেয়ারম্যান শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। একই সঙ্গে ইউনেস্কো পুরস্কার নিয়ে মিথ্যা তথ্য প্রচার থেকে বিরত না থাকলে ইউনূস সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।  বুধবার (২৭ মার্চ) সচিবালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে  তিনি এসব কথা বলেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ইউনূস সেন্টার ইউনেস্কো পুরস্কার সম্পর্কে যে তথ্য প্রচার করছে তা প্রতারণামূলক। এ বিষয়ে ইউনেস্কো সদর দপ্তরে ব্যাখ্যা পাঠানো হবে এর আগে জানা যায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ইউনূস সেন্টারের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একাদশ গ্লোবাল বাকু সম্মেলনের শেষ দিনে ড. ইউনূসের হাতে এই সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।
২৭ মার্চ, ২০২৪

সুন্দরবন রক্ষায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে ইউনেস্কো : পরিবেশমন্ত্রী
সুন্দরবন রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ায় ইউনেস্কো বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। সম্প্রতি সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী পরিষদের ৪৫তম বর্ধিত সভায় এ প্রশংসা করা হয়। আজ বুধবার (৪ অক্টোবর) সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে সুন্দরবনের সুরক্ষা ও উন্নয়নে বর্তমান সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত সুন্দরবনের সুরক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করছে। এর ফলস্বরূপ সম্প্রতি সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের ৪৫তম বর্ধিত সভায় সুন্দরবন রক্ষায় এক দশকে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। সভায় পরিকল্পিত বনায়নের মাধ্যমে কার্যকর সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সুন্দরবন ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের সম্পদের সুরক্ষা বৃদ্ধি করার জন্য বাংলাদেশের অব্যাহত প্রচেষ্টাকে সমর্থন জানানো হয়। মন্ত্রী বলেন, সুন্দরবনের আউটস্ট্যান্ডিং ইউনিভার্সাল ভ্যালুর ওপর ক্ষতিকর প্রভাব এড়াতে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল থার্মাল টেকনোলজি ব্যবহার, সরকারের পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান-২০১০ সংশোধন ইত্যাদি পদক্ষেপের প্রশংসা করা হয়েছে। শাহাব উদ্দিন বলেন, সুন্দরবনের ওপর উন্নয়ন কার্যক্রমের প্রভাব নিরসনের লক্ষ্যে ২০২১ সালে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের স্ট্যাটেজিক এনভায়রনমেন্টাল অ্যাসেসমেন্ট করা হয় এবং এর আলোকে স্ট্যাটেজিক এনভায়রনমেন্টাল ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান প্রস্তুত করায় ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। তিনি বলেন, করোনা মহামারির কঠিন সময়ে ন্যাশনাল অয়েল অ্যান্ড কেমিক্যাল স্পিল কন্টিনজেন্সি প্ল্যান ২০২০ গ্রহণ এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব প্রশমনে এটির বাস্তবায়নের জন্য কমিটি সভায় বাংলাদেশের প্রশংসা করা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশ অংশে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য উন্নয়নে যৌথ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রমকে স্বাগত জানানো হয়েছে। এবং এই কার্যক্রম আরো জোরদার করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। সুন্দরবন ও এর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০৩০ সাল পর্যন্ত সরকার গাছ কাটা, ক্রয়-বিক্রয়, ব্যবহার ও পরিবহন নিষিদ্ধ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সুন্দরবনের মোট আয়তনের ৫৩.৫২ শতাংশ রক্ষিত এলাকা থেকে সকল ধরনের সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সরকার বন্যপ্রাণীর প্রধান প্রজননকাল জুন, জুলাই এবং আগস্ট এই ৩ মাস সুন্দরবন থেকে সকল ধরনের বনজদ্রব্য সংগ্রহ এবং পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়। ২০২১ সাল থেকে রাস মেলা বন্ধ করায় সুন্দরবনে এসময় পূর্বের মতো হরিণ শিকারের কোন ঘটনা ঘটেনি এবং সুন্দরবনের পরিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়েনি। বনমন্ত্রী বলেন, সরকার সুন্দরবনে স্মার্ট পেট্রোলিং ব্যবস্থা চালু করেছে এবং এর মাধ্যমে সুন্দরবনের বিভিন্ন অপরাধ দমনে উল্লেখযোগ্য সফলতা পাওয়া গেছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত স্মার্ট পেট্রোলিংয়ের মাধ্যমে ২ হাজার ৪৯৮ জন অপরাধীকে আটক এবং ১১৬৯টি ট্রলার বা জলযান জব্দ করা হয়েছে। তিনি বলেন, সুন্দরবনে বিভিন্ন বন্যপ্রাণী, সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য ৪টি নতুন পুকুর খনন এবং ৮৪টি বিদ্যমান পুকুর পুনঃখনন করা হয়েছে। সুন্দরবনের ভেতরে বন বিভাগের বিভিন্ন ক্যাম্প, স্টেশন, রেঞ্জে অকেজো টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা পুন: স্থাপন করা হয়েছে। সহব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণ, ইকোলজিক্যাল মনিটরিংয়ের ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তুত এবং টহলের জন্য জলযান ক্রয় করা হচ্ছে। ইকোটুরিজম সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে কাজ চলমান আছে। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদ সুন্দরবনের অধিকতর টেকসই ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে এবং ভবিষ্যতে সুন্দরবনের ভূমি ও সামুদ্রিক ব্যবস্থার বাস্তুসংস্থান উন্নয়নে পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা অনুযায়ী আরও গবেষণা পরিচালনা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছে। দীর্ঘমেয়াদী সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য, বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকায় ভবিষ্যতের সমস্ত শিল্প কারখানা ও অন্যান্য উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ কালে সুন্দরবনের ওপর প্রভাব মূল্যায়নে বিশেষভাবে জোর দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সুন্দরবন এবং এর বাঘ সহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী আমাদের জাতীয় সম্পদ ও অহংকার। সুন্দরবনের সুরক্ষা ও উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগ অব্যাহতভাবে বাড়ানো হচ্ছে।
০৪ অক্টোবর, ২০২৩
X