আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত বদলে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন এ আর রহমান
ছোটবেলায় বেশ কিছু কারণে অনেকবারই নিজেকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন ভারতীয় জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। কিন্তু তার মায়ের পরামর্শে ওসব সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে নিজের জীবনকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিয়েছেন এই গায়ক। একটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন কণ্ঠশিল্পী। সম্প্রতি ‘দ্য অক্সফোর্ড ইউনিয়ন ডিবেটিং সোসাইটি’র এক অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন এ আর রহমান। সেখানেই গায়ক জানান, কীভাবে জীবনের ব্যর্থতার সম্মুখীন হতে হয় সেটি তার মা তাকে শিখিয়েছিলেন। আরও শিখিয়েছিলেন কীভাবে অন্ধকার সময় ও নেতিবাচক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসা যায়। কণ্ঠশিল্পী জানান, জীবনের একটা পর্যায়ে নানা ধরনের উল্টাপাল্টা খেয়াল আসত তার মাথায়। ছোটদের সঙ্গে নিজের মায়ের দেওয়া পরামর্শই ভাগ করে নেন এ আর রহমান। তিনি জানান, ছোটবেলায় অনেক সময় নিজেকে শেষ করে ফেলার ভাবনা এসেছে আমার মাথায়। সেই ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে তাকে। কণ্ঠশিল্পী বলেন, ‘আমার মা বলেছিলেন, যখন আমি অন্যের জন্য বাঁচব তখন আর এসব ভাবনা আমার মাথায় আসবে না’। মায়ের সেই উপদেশ এখনো ভোলেননি এ আর রহমান। সেই পরামর্শ মেনে নিজেকে শেষ করে ফেলার সেই কঠিনতম সিদ্ধান্ত থেকে মাথা থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলেন তিনি। এখনো প্রতিটি পদক্ষেপে মায়ের পরামর্শগুলো মেনে চলেন এই সংগীতশিল্পী। এ আর রহমান মনে করেন, স্বার্থপর না হয়ে অন্য কারও জন্য বাঁচলে সেটিকেই জীবন বলে। নিজের জন্য না ভেবে আশপাশের মানুষের কথা মানলে নেতিবাচক চিন্তা-ভাবনা কখনো মনকে প্রভাবিত করে না।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৪

আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত বদলে যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন এ আর রহমান
ছোটবেলায় বেশকিছু কারণে অনেকবারই নিজেকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন ভারতীয় জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। কিন্তু তার মায়ের পরামর্শে ওসব সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে নিজের জীবনকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিয়েছেন এই গায়ক। একটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন কণ্ঠশিল্পী।  সম্প্রতি ‘দ্য অক্সফোর্ড ইউনিয়ন ডিবেটিং সোসাইটি’র এক অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন এ আর রহমান। সেখানেই গায়ক জানান, কীভাবে জীবনের ব্যর্থতার সম্মুখীন হতে হয় সেটি তার মা তাকে শিখিয়েছিলেন। আরও শিখিয়েছিলেন কীভাবে অন্ধকার সময় ও নেতিবাচক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসা যায়। কণ্ঠশিল্পী জানান, জীবনের একটা পর্যায়ে নানা ধরনের উল্টাপাল্টা খেয়াল আসত তার মাথায়। ছোটদের সঙ্গে নিজের মায়ের দেওয়ার পরামর্শই ভাগ করে নেন এ আর রহমান। তিনি জানান, ছোটবেলায় অনেক সময় নিজেকে শেষ করে ফেলার ভাবনা এসেছে আমার মাথায়। সেই ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে তাকে। কণ্ঠশিল্পী বলেন, ‘আমার মা বলেছিলেন, যখন আমি অন্যের জন্য বাঁচব তখন আর এসব ভাবনা আমার মাথায় আসবে না।’ মায়ের সেই উপদেশ এখনো ভোলেননি এ আর রহমান। সেই পরামর্শ মেনে নিজেকে শেষ করে ফেলার সেই কঠিনতম সিদ্ধান্ত থেকে মাথা থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলেন তিনি। এখনো প্রতিটি পদক্ষেপে মায়ের পরামর্শগুলো মেনে চলেন এই সংগীতশিল্পী। এ আর রহমান মনে করেন, স্বার্থপর না হয়ে অন্য কারো জন্য বাঁচলে সেটিকেই জীবন বলে। নিজের জন্য না ভেবে আশপাশের মানুষের কথা মানলে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা কখনো মনকে প্রভাবিত করে না।
১২ জানুয়ারি, ২০২৪

বিতর্কের মুখে এ আর রহমান
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটি ব্যবহৃত হয়েছে হিন্দি সিনেমায়। ‘পিপ্পা’ ছবিতে এ গানকে নতুনভাবে তৈরি করেছেন অস্কারজয়ী ভারতীয় সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। কিন্তু গানটি অনেকেরই ভালো লাগেনি। নেটিজেনদের অভিযোগ, গানটিকে বিকৃত করেছেন এ আর রহমান। পিপ্পা সিনেমা পরিচালনা করেছেন রাজাকৃষ্ণ মেনন। গতকাল শুক্রবার সেটি মুক্তি পেয়েছে আমাজন প্রাইম ভিডিওতে। প্রকাশ হয়েছে এর গানও। ওই সিনেমায় ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটি গেয়েছেন একাধিক বাঙালি গায়ক। তারা হলেন তীর্থ ভট্টাচার্য, রাহুল দত্ত, পীযূষ দাস, শালিনী মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। নেটিজেনদের একজন লিখেছেন, ‘মনটা জাস্ট ভেঙে গেল। এ আর রহমান এত সুন্দর গানটির পুরো বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সঠিক সুরে সঠিকভাবে গানটি বানালে ভালো হতো। আসল গানটা শুনলে যে অনুপ্রেরণা পাই তার সিকিভাগ এটা শুনে আসছে না।’ এ ছবিতে অভিনয় করেছেন ইশান খাট্টার, মৃণাল ঠাকুর ও প্রিয়াংশু।
১১ নভেম্বর, ২০২৩

কাজী নজরুলের গান বিকৃতির অভিযোগ, বিতর্কের মুখে এ আর রহমান
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটি ব্যবহৃত হয়েছে হিন্দি সিনেমায়। ‘পিপ্পা’ ছবিতে এ গানকে নতুনভাবে তৈরি করেছেন অস্কারজয়ী ভারতীয় সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। কিন্তু গানটি অনেকেরই ভালো লাগেনি। নেটিজেনদের অভিযোগ, গানটিকে বিকৃত করেছেন এ আর রহমান। পিপ্পা সিনেমা পরিচালনা করেছেন রাজাকৃষ্ণ মেনন। শুক্রবার (১০ নভেম্বর) মুক্তি সেটি পেয়েছে আমাজন প্রাইম ভিডিওতে। প্রকাশ হয়েছে এর গানও। ওই সিনেমায় ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটি গেয়েছেন একাধিক বাঙালি গায়ক। তারা হলেন, তীর্থ ভট্টাচার্য, রাহুল দত্ত, পীযুষ দাস, শালিনী মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। নেটিজেনদের একজন লিখেছেন, ‘মনটা জাস্ট ভেঙে গেল। এ আর রহমান এত সুন্দর গানটির পুরো বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সঠিক সুরে সঠিকভাবে গানটি বানালে ভালো হতো। আসল গানটা শুনলে যে অনুপ্রেরণা পাই তার সিকিভাগ এটা শুনে আসছে না।’  এই ছবিতে অভিনয় করেছেন–ইশান খাট্টার, ম্রুণাল ঠাকুর, প্রিয়াংশু।
১০ নভেম্বর, ২০২৩

ভক্তদের টাকা ফেরত দেবেন এ আর রহমান
এ আর রহমানের কনসার্টে টিকিট কেটেও অনেক ভক্ত ঢুকতে পারেননি। ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি দর্শক হওয়ায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তবে ভক্তদের কথা চিন্তা করে তাদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমান। গত ১০ সেপ্টেম্বর চেন্নাইয়ে এ আর রহমানের কনসার্ট ছিল। শো দেখতে আসনসংখ্যার চেয়ে বেশি মানুষ হওয়ায় ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। এতে টিকিট কেটেও অনেকে ভেতরে ঢুকতে পারেননি। এমনকি কেউ কেউ শ্লীলতাহানির অভিযোগ এনেছেন। এমন পরিস্থিতিতে এক এক্সবার্তায় এ আর রহমান লেখেন, চেন্নাইয়ের অনুষ্ঠানের দর্শকরা যারা টিকিট কেটেও অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি এবং ঘটনার জন্য শো দেখতে পারেননি, ভেতর পর্যন্ত প্রবেশ করতে পারেননি, তাদের অনুরোধ করব তারা যেন টিকিটের কপি শেয়ার করেন। নিজেদের সমস্যার কথা জানিয়ে এখানে মেইল করুন। আমাদের টিম যত দ্রুত সম্ভব আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেবে। ভক্তদের টাকা ফেরত দেওয়ার পাশাপাশি আয়োজকদেরও সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী এ সংগীত পরিচালক। আরেক এক্সবার্তায় তিনি লেখেন, মানুষ আমাকে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ, ইংরেজিতে গ্রেটেস্ট অব অল টাইম (গোট) বলেন। এবার না হয় ‘বলির পাঁঠা’ হলাম।
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

আমার কোনো বন্ধু নেই : এ আর রহমান
ভারতের অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রহমান নিভৃতে থাকতে বেশি পছন্দ করেন। তিনি বলেছেন, তার কোনো বন্ধু নেই! যারা তার সঙ্গে কাজ করেন, তারাই তার বন্ধু। খবর হিন্দুস্থান  টাইমসের। কারা তার বন্ধু? কাদের সঙ্গে মেলামেশা করেন তিনি? হালে এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন রহমান নিজেই। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রহমানকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে উত্তরে তিনি বলেছেন, তার সেই অর্থে কোনো বন্ধু নেই। যারা তার সঙ্গে কাজ করেন, তারাই তার বন্ধু। আলাদা করে আর কোনো বন্ধু নেই। এ আর রহমান বলেন, ‘যিনি আমার গাড়ি চালান, তিনিই আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। যারা আমার সঙ্গে কাজ করেন, তাদেরই আমি বন্ধু বলে মনে করি। তবে কাউকেই আমি বলতে পারি না, চিরকাল আমার সঙ্গে থেকে যেতে। আমি তাদের বলি- নিজের মতো জীবন কাটাতে, এগিয়ে যেতে। আর সে কারণেই এমন কেউ নেই, যাকে আমি আমার বন্ধু বলতে পারি। আর সেই কারণেই এমন কেউ নেই, যাকে আমি আমার বন্ধু বলতে পারি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার নিঃসঙ্গতা, আমার একাকিত্ব ও নির্জনতাই আমার বন্ধু।’ এ আর রহমানের হাত ধরেই ভারতীয় চলচ্চিত্রের সংগীত আন্তর্জাতিক মহলে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ভারতের সংগীত পরিচালকদের মধ্যে বর্তমানে আন্তর্জাতিক স্তরে সবচেয়ে খ্যাতিসম্পন্নও তিনি। 
২৩ আগস্ট, ২০২৩
X