আঘাতের চিহ্ন পিঠে নিয়ে ভেসে এলো মৃত জোড়া কচ্ছপ
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে এবার  ভেসে এলো দুটি মৃত কচ্ছপ। যার একটির ওজন প্রায় ৪০ কেজি অন্যটির ওজন ৩৫ কেজি। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাত ১১টার দিকে কুয়াকাটা সৈকতের পশ্চিম দিকে কচ্ছপ দুটিকে দেখতে পান কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির সদস্য কেএম বাচ্চু। উদ্ধারের পরে কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটি, বনবিভাগ ও ইকোফিশের সমন্বয়ে মাটিচাপা দেওয়া হয় মৃত কচ্ছপ দুটিকে। ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ-২ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, মূলত কদিন আগে জেলিফিশের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় কচ্ছপগুলো তীরে আসতে পারে। কারণ এই জাতের কচ্ছপগুলো জেলিফিশ খেতে পছন্দ করে। মৃত কচ্ছপ দুটির বৈজ্ঞানিক নাম ‘লেপিডোসেলিম ওলিভাসিয়া’। এই জাতের কচ্ছপগুলো সাধারণত ৫০ বছরের বেশি সময় বেঁচে থাকে। তিনি আরও বলেন, তথ্য অনুযায়ী কচ্ছপগুলোর পিঠে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাতে মনে হচ্ছে কেউ আঘাত করার ফলে তাদের মৃত্যু হয়েছে। কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির সদস্য কেএম বাচ্চু বলেন, একটি কচ্ছপের লেজে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মনে হচ্ছে কোনোকিছুর সঙ্গে আটকে মারা গেছে। এর আগে ২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে বেশকিছু কচ্ছপের দেখা মিলেছিল এই সৈকতে। তবে এ বছর এটিই প্রথম। সামুদ্রিক প্রাণীর এই মৃত্যুগুলো আমাদের জন্য বড় ধরনের হুমকি। বনবিভাগ মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, ডলফিন রক্ষা কমিটির সদস্যদের কাছে তথ্য পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে আমার ফোর্সসহ যাই। মৃত কচ্ছপ দুটিকে মাটি চাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করি।
২৯ মার্চ, ২০২৪

এবার সমুদ্রসৈকতে ভেসে এলো ডিমওয়ালা মৃত কচ্ছপ
কক্সবাজারের উখিয়ায় সমুদ্রসৈকতে ভেসে এসেছে দুটি অলিভ রিডলি জাতের মৃত মা কচ্ছপ।  রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) উখিয়ার সোনারপাড়া ও রেজুখালের মোহনার বালিয়াড়ি থেকে কচ্ছপ দুটি উদ্ধার করা হয়।  কচ্ছপ দুটির পেট থেকে ২১৫টি ডিম পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম।  তিনি বলেন, ভেসে আসা মৃত কচ্ছপ দুটির পেছনের দুটি এবং সামনের একটি ফ্লিপার ক্ষতিগ্রস্ত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, ডিম পাড়তে আসার সময় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মারা গেছে এসব কচ্ছপ। কচ্ছপ দুটি মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। এর আগে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে তিন দিনে মৃত অবস্থায় ভেসে আসে চারটি ডলফিন এবং একটি অলিভ রিডলি প্রজাতির মা কচ্ছপ। এর মধ্যে ১৬ ফেব্রুয়ারি সকালে ইনানী এবং সোনারপাড়া সৈকতে ভেসে আসে একটি ইরাবতী ও একটি ইন্দো প্যাসিফিক হ্যাম্পব্যাক প্রজাতির ডলফিন। 
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ৩ দিনে ভেসে এলো মৃত ৪ ডলফিন, কচ্ছপ
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে তিন দিনে মৃত অবস্থায় ভেসে এসেছে চারটি ডলফিন এবং একটি অলিভ রিডলি প্রজাতির মা কচ্ছপ। এর মধ্যে আজ শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ইনানী এবং সোনারপাড়া সৈকতে ভেসে এসেছে একটি ইরাবতী ও একটি ইন্দো প্যাসিফিক হ্যাম্পব্যাক প্রজাতির ডলফিন। এর আগে বৃহস্পতিবার হিমছড়ি এবং বুধবার সুগন্ধা পয়েন্ট সৈকতে আরও দুটি মৃত ডলফিন ভেসে এসেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম। ডলফিনের প্রজাতি শনাক্তের পর মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। তরিকুল ইসলাম বলেন, আজকে (শুক্রবার) ইনানী বিচে পাওয়া মৃত ডলফিনের নাম ইন্দো প্যাসিফিক হ্যাম্পব্যাক ডলফিন। ইন্দো-প্যাসিফিক হ্যাম্পব্যাক প্রজাতির ডলফিন প্রথমবারের মতো কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এসেছে। এর আগে এ প্রজাতির ডলফিন কক্সবাজার সৈকতে মৃত বা জীবিত দেখা যায়নি। এটি লম্বায় ৮ ফিট ১০ ইঞ্চি, ওজন প্রায় ২৪০ কেজি। আর সোনারপাড়া বিচে পাওয়া মৃত ডলফিনের নাম ইরাবতী ডলফিন যা লম্বায় ৪ ফিট ৭ ইঞ্চি, ওজন প্রায় ৯০ কেজি। ভবিষ্যতে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য বোরিতে হ্যাম্পব্যাকের কঙ্কাল সংরক্ষণ করা হবে। তবে দুটির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এক থেকে দেড় বছর পর দুটির কঙ্কাল উত্তোলন করে সংরক্ষণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক হাম্পব্যাক ডলফিন একটি স্বতন্ত্র সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। ভারত মহাসাগর থেকে পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত উপকূলীয় জলে এসব পাওয়া যায়। এদের ছোট দল বা জোড়ায় দেখা যায়। এ ডলফিন ৪০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। জল দূষণ, বাসস্থানের ক্ষতি, উপকূলীয় উন্নয়ন, সাগরে অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং সামুদ্রিক যানবাহনের বৃদ্ধিতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে এসব ডলফিন মারা যেতে পারে। কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের কক্সবাজার রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা বলেন, সুগন্ধা পয়েন্টের পর আরও তিনটি মৃত ডলফিন ভেসে আসার খবর পেয়ে সমুদ্র গবেষণা কর্মকর্তাদের নিয়ে নমুনা সংগ্রহ করার পর মৃত ডলফিনগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ বলেন, প্রাণীগুলোর মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ নিয়ে বোরির বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন।
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

প্রকাশ্যে কচ্ছপ বিক্রি, ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রকাশ্যে কচ্ছপ বিক্রির অপরাধে এক ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সোমবার (২২ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলার রত্মপুর ইউনিয়নের সাহেবের হাটে এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উম্মে ইমামা বানিন। উম্মে ইমামা বানিন জানান, রত্মপুর ইউনিয়নের সাহেবের হাটে কচ্ছপ বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় মোল্লাপাড়া গ্রামের সুধীর বাড়ৈর ছেলে কচ্ছপ ব্যবসায়ী সুবাস বাড়ৈকে ১৭টি কচ্ছপসহ আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে তাকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রাতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।  এ সময় আগৈলঝাড়া থানার এসআই মিল্টন মন্ডল ও ভূমি অফিসের নাজির সোহেল আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪

ঝিনাইদহে বিরল প্রজাতির ৪০টি কচ্ছপ উদ্ধার
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সীমান্ত থেকে বিরল প্রজাতির ৪০টি কচ্ছপ উদ্ধার করেছেন ৫৮ বিজিবির সদস্যরা।  রোববার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মাটিলা গ্রাম থেকে কচ্ছপগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। মহেশপুর ৫৮ বিজিবির পরিচালক এইচ এম সালাহউদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এইচ এম সালাহউদ্দিন চৌধুরী জানান, কিছু বিদেশি প্রজাতির কচ্ছপ ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশে নিয়ে আসা হবে; এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মহেশপুর উপজেলার মাটিলা সীমান্তে ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ টহল দল মাটিলা বিওপি এলাকায় মাঠের মধ্যে অবস্থান নেয়। এ সময় পাচারকারী বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়। তার ফেলে যাওয়া একটি বাজারের ব্যাগ থেকে ৪০টি বিদেশি প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার কচ্ছপগুলো বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সংরক্ষণ বিভাগ, বয়রা খুলনায় জমা দেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।
২১ জানুয়ারি, ২০২৪

পটুয়াখালীতে সুন্ধী কচ্ছপ উদ্ধার
পটুয়াখালীর কলাপাড়া মাছ বাজারের আড়ৎ থেকে ২১টি সুন্ধী  কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে। অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালী স্বেচ্ছাসেবী প্রাণিকল্যাণ ও পরিবেশবাদী সংগঠনের তথ্যের ভিত্তিতে এসব কাছিম উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে বন্যপ্রাণী পরিদর্শক অসিম মল্লিক এবং মনিরুজ্জামান মনি, রেঞ্জ অফিসার, কলাপাড়া, উপকূলীয় বন বিভাগ পটুয়াখালীর সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযান চলাকালে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ অপরাধীদের চার হাজার টাকা জরিমানা করেন। পরবর্তীতে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জাহাঙ্গীর হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ, রেঞ্জ অফিসার মনিরুজ্জামান মনি এবং সংগঠনের সদস্য রাকায়েত আহসান, আল আমিন ও উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তি, মিডিয়াকর্মীদের উপস্থিতিতে কলাপাড়া উপজেলা পরিষদের পুকুরে সুন্ধী কচ্ছপগুলো অবমুক্ত করা হয়। অ্যানিমেল লাভারস্ অব পটুয়াখালী স্বেচ্ছাসেবী প্রাণিকল্যাণ ও পরিবেশবাদী সংগঠনের ডাটা কালেক্টর বায়েজিদ মুন্সী জানিয়েছেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা প্রত্যেকটি প্রাণির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অ্যানিমেল লাভার অব পটুয়াখালী স্বেচ্ছাসেবী প্রাণিকল্যাণ ও পরিবেশবাদী সংগঠন। পরিবেশের বাস্তুসংস্থান রক্ষায় ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ করতে, বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ সংরক্ষিত সব প্রাণি সংরক্ষণে কাজ করি।  কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহাঙ্গীর হোসেন  জানান, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, কলাপাড়ার একটি আড়ৎতে ২১টি সুন্ধী কচ্ছপ বন্দি অবস্থায় আছে। পরে অভিযান চালিয়ে কচ্ছপদের পুকুরে অবমুক্ত করা হয়েছে।’ পটুয়াখালী বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বলেন, ‘সংগঠনটি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ নিয়ে কাজ করছে। তাই তাদের তথ্য মতে বিভিন্ন জায়গা থেকে বন্দি বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে অবমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে।’
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

৭১ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির কচ্ছপ মেঘনায় অবমুক্ত
চাঁদপুর সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড থেকে বিরল প্রজাতির প্রায় ৭১ কেজি ওজনের একটি কচ্ছপ উদ্ধার করে মেঘনা নদীতে অবমুক্ত করেছে বন বিভাগ। শনিবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে সদর মডেল থানা পুলিশের সহায়তায় বালিয়া ইউনিয়নের দাস বাড়ি থেকে কচ্ছপটি উদ্ধার করে বন বিভাগ। স্থানীয়রা জানায়, কচ্ছপটি খাওয়ার জন্য দাস বাড়ির লোকেরা ক্রয় করে নিয়ে এসেছিলেন। বন্যপ্রাণী ও বিরল প্রজাতির কচ্ছপ হওয়ায় কচ্ছপটি উদ্ধার করে চাঁদপুর বড় স্টেশন মোলহেড এলাকায় মেঘনা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। চাঁদপুর সদর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. বিল্লাল হোসেন কাজী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে কচ্ছপটি উদ্ধার করে মেঘনা নদীতে অবমুক্ত করেছি। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
২৫ নভেম্বর, ২০২৩

বাজারে বিক্রি করতে আনা ১৮ কচ্ছপ উদ্ধার
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ বাজারে বিক্রি করতে আনা ১৮টি কচ্ছপ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। গতকাল শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কাঁচাবাজার নলডাঙ্গা রোড থেকে কচ্ছপগুলোকে উদ্ধার করা হয়। পরে কচ্ছপগুলোকে চিত্রা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। কালীগঞ্জ থানার এসআই কাবিরুল ইসলাম বলেন, বিরল প্রজাতির ১৮টি কচ্ছপ বাজারে বিক্রি করতে আনেন ভাটপাড়া গ্রামের শরৎ দাস ও দেবেন দাস। খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে ওই দুজন ব্যবসায়ীর তিনটি প্যাকেট থেকে কচ্ছপগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ১৮টি কচ্ছপের ওজন প্রায় ২০ কেজি, যার বাজারমূল্য আনুমানিক ২৪ হাজার টাকা। কালীগঞ্জ থানার ওসি আবু আজিফ কচ্ছপ উদ্ধারের সত্যতা স্বীকার করেছেন।
২৫ নভেম্বর, ২০২৩

পাচারকালে কচ্ছপ উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পুলিশ ও বন বিভাগ যৌথ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ উদ্ধার এবং পাচারকাজে জড়িত থাকার সন্দেহে এক কিশোরকে আটক করেছে। গত বুধবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হায়দারপুল এলাকায় জিএস পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস থেকে বিভিন্ন প্রজাতির ৪৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি ত্রিনাথ সাহা তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও জানান, চৌদ্দগ্রাম সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ এবং বন বিভাগ ঢাকার সহকারী বন সংরক্ষক মো. মোজাম্মেল হোসেন ও রেঞ্জ কর্মকর্তা সনাতন কুমারের নেতৃত্বে যৌথ অভিযান চালানো হয়।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কুমিল্লায় বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পুলিশ ও বন বিভাগ যৌথ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ উদ্ধার করেছে। এ সময় পাচারকাজে জড়িত থাকার সন্দেহে এক কিশোরকে আটক করা হয়েছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপজেলার হায়দার পুল এলাকায় জিএস পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস থেকে বিভিন্ন প্রজাতির ৪৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়।  বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে থানার অফিসার ইনচার্জ ত্রিনাথ সাহা তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চৌদ্দগ্রাম সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ এবং বন বিভাগের ঢাকার সহকারী বনসংরক্ষক মো. মোজাম্মেল হোসেন ও রেঞ্জ কর্মকর্তা সনাতন কুমারের নেতৃত্বে বন বিভাগ যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানকালে মহাসড়কের হায়দারপুল নামক এলাকা থেকে চট্টগ্রাম টু মংলাগামী জিএস ট্রাভেলসের যাত্রীবাহী বাসের পেছনের বক্স হতে তিনটি ককশিটের কার্টনভর্তি বিভিন্ন প্রজাতির ৪৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাচারকাজে জড়িত সন্দেহে বাগেরহাট জেলার মোল্লারহাট উপজেলার মাদারতলী গ্রামের বিধান চন্দ্র অধিকারীর ছেলে বিষয় অধিকারীকে (১৭) আটক করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত কচ্ছপগুলোর মধ্যে সুন্দি জাতের ১৯টি, হলদে জাতের ১১টি, কড়ি জাতের ৫টি ও পিকক জাতের ১০টিসহ মোট ৪৫টি কচ্ছপ রয়েছে।  এ বিষয়ে বন্যপ্রাণী বিলুপ্তি ও পাচার প্রতিরোধে ‘বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২’ অনুসারে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। বিলুপ্ত জলজপ্রাণী রক্ষায় এবং অবৈধভাবে পাচারকৃত জলজপ্রাণী উদ্ধারে সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে সংঘবদ্ধ চক্রকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে আসছে বলেও তিনি জানান।  
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X