নতুন করে আরও ২২ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ১৩৪ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। শুক্রবার (১০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬০৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৯৬ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু-দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান। এখন পর্যন্ত দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৪ জনের। 
১০ মে, ২০২৪

বাজার থেকে করোনা টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা
বাজার থেকে নিজেদের তৈরি করোনাভাইরাসের টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। মঙ্গলবার (৭ মে) তারা এ ঘোষণা দেয়। কোম্পানিটি নতুন করে আর কোভিড-১৯-এর টিকা উৎপাদনও করবে না। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনা টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ধরা পড়ে। ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি আদালতের প্রেরণ করা নথিতে স্বীকার করেছে, টিকাটি গ্রহণকারীর দেহে রক্ত​জমাট বাঁধা এবং রক্তের প্ল্যাটিলেট সংখ্যা কম হওয়ার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। কিন্তু মঙ্গলবারের বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা এসবের কিছুই উল্লেখ করেনি। বাজার থেকে টিকা প্রত্যাহারের কারণ হিসেবে তারা জানায়, করোনার বিভিন্ন ধরন মোকাবিলায় বাজারে যথেষ্ট টিকা আছে। সেসব সাম্প্রতিক হওয়ায় বেশি কার্যকর। এতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার চাহিদা কমে গেছে। এ জন্য তারা নতুন উৎপাদনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে সঙ্গে বাজারে থাকা টিকাগুলোও কোম্পানিটি তুলে নেবে। এর আগে গত মার্চে অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বেচ্ছায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারজাতকরণ অনুমোদন চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। মূলত এই চুক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ওষুধ বাজারজাত করার অনুমতি দেয়। এবার পুরো বিশ্ব থেকে টিকা সরিয়ে নিচ্ছে তারা। ওই কোভিড ভ্যাকসিনটি ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সীদের ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত ছিল। সাধারণত তিন মাসের ব্যবধানে বাহুর পেশিতে দুটি ইনজেকশন হিসেবে টিকাটি দেওয়া হতো। কিছু দেশে বুস্টার ডোজ হিসেবে তৃতীয় ইনজেকশনে টিকা দেওয়া হয়েছে। পরে টিকাটি নিয়ে বিতর্ক উঠতে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর হলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ‘খুব বিরল টিটিএস’-এর ঘটনা। এর ফলেই রক্তে প্ল্যাটিলেট কমে যাওয়া এবং রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে। খবরটি প্রচার পেলে বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক তৈরি হয়। অনেকে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেন। অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে ব্রিটিশ হাইকোর্টে ৫১টি মামলা চলছে। এদিকে বাংলাদেশ ও ভারতের অনেকে এ টিকা গ্রহণ করেছেন। টিকা গ্রহণকারীরা কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভারতের সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দেশটির সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঈশ্বর গিলাদা জানিয়েছেন, থ্রোম্বোটিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক সিনড্রোম হলো বিরল। কিন্তু এর প্রভাব গুরুতর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মাত্র ০.০০২ শতাংশ ক্ষেত্রেই এ ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। অর্থাৎ প্রতি ৫০ হাজার লোকের মধ্যে একজনেরও কম মানুষ এমন ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। ভারতের মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ন্যাশনাল কোভিড-১৯ টাস্কফোর্সের কো-চেয়ারম্যান ডা. রাজীব জয়দেব জানান, এ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুধু প্রথম ডোজ নেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা গেছে। এরপর আর দেখা যায়নি। এ ছাড়া ভারতে ‘থ্রম্বোসিস থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ হওয়ার কোনো খবর নেই বলেও জানান তিনি।
০৮ মে, ২০২৪

১৬ জনের করোনা ১৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত
মৃদু সংক্রমণ চলছে করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গুজ্বরের। গতকাল এক দিনে ১৬ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩ জন। গতকাল শুক্রবার রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গতকালের সংখ্যা নিয়ে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৬ জনে। এদিন কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ পর্যন্ত ভাইরাসটিতে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৯৪ জন। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গতকাল সুস্থ হয়েছেন ২৫ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ২৯৪ জন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গতকাল নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ১২ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অন্য বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৩ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চারজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন রয়েছেন। এ সময় ৭ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছর এ নিয়ে মোট ১ হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছর শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৯৫২ জন। তবে গতকাল কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট প্রাণহানি হয়েছে ২৪ জনের।
২০ এপ্রিল, ২০২৪

দেশে আরও ৪২ জনের করোনা শনাক্ত
করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে গতকাল আরও ৪২ জনের নমুনায়। তবে এ সময় দেশে করোনায় কারও মৃত্যুর তথ্য জানা যায়নি। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯৩ জন। আর আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৯ জনে। গতকাল শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রাজধানীসহ সারা দেশের ৮৮৫টি আরটিপিসিআর, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ও জিন এক্সপার্ট পরীক্ষাগারে গতকাল ৬৮৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ৪২ জনের নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়। তাদের মধ্যে ৪০ জনই ঢাকার। বাকি দুজন চট্টগ্রামের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক শূন্য ১১ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। গতকাল করোনা আক্রান্তদের মধ্যে থেকে সেরে উঠেছেন ৩৭ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা ২০ লাখ ১৬ হাজার ৫৫৫ জন। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪০ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
২৩ মার্চ, ২০২৪

দেশে নতুন করোনা শনাক্ত ৩৪ জন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩৪ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৭ জন। তবে এই সময়ে কারও মৃত্যু না হওয়ায় করোনাভাইরাসে মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ৪৯২ জনে অপরিবর্তীত রয়েছে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৮৫টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬৩২টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৭১ হাজার ১৩টি। এতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ জন সুস্থ হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ১৬ হাজার ৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার পাঁচ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
১২ মার্চ, ২০২৪

নতুন আরও ৩৭ জন করোনা শনাক্ত
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৫৮৮। এই সময়ে কারও মৃত্যু না হওয়ায় মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ৪৯১ জনে অপরিবর্তিত রয়েছে। রোববার (৩ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫৩ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৫৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৯৫ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ২২ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু’দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
০৩ মার্চ, ২০২৪

আরও ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৩৪ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৫৫১ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯১ অপরিবর্তিত রয়েছে।   শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩৭ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৫৩৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৪৬৯ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু’দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
০২ মার্চ, ২০২৪

আরও ৩৭ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আরও ৩৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ১৮৬।  একই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৮৮ অপরিবর্তিত রয়েছে।   শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩২ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ২৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৩৬২ নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু’দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X