একমি-সজাগের উদ্যোগে গবাদি পশু সেবাদানকারীদের কর্মশালা
একমি ও সজাগের যৌথ উদ্যোগে গবাদি পশু সেবা প্রদানকারীদের (এলএসপি) ‘সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য টেকসই খামার ও পরিবেশ-সহায়ক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে লাভজনক গবাদি পশু পালন এবং মানসম্পন্ন নিরাপদ দুধ ও মাংস উৎপাদন নিশ্চিত করা। গত রোববার ঢাকার ধামরাইয়ে সজাগ ট্রেনিং সেন্টারে এ কর্মশালা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। সজাগের প্রধান নির্বাহী আব্দুল মতিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ধামরাইয়ের ভেটেরিনারি সার্জন দেলোয়ার হোসেন। আরও বক্তব্য দেন একমির ভেটেরিনারি (এজিএম) রাশিদুর রহমান রনজু, ম্যানেজার (ভেটেরিনারি) মুকুট দাশ শর্ম্মা, ডেপুটি সেলস ম্যানেজার সৈয়দ নওয়াজীশ আলী এবং সহকারী ম্যানেজার ডা. মেহেদুল ইসলাম প্রমুখ। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনের পাশাপাশি গবাদি পশুর স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর সহায়ক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
০৯ মে, ২০২৪

ঢাবিতে পাণ্ডুলিপিবিষয়ক কর্মশালা শুরু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) গ্রন্থাগারের উদ্যোগে পাণ্ডুলিপিবিষয়ক তিন দিনব্যাপী এক কর্মশালা ও সেমিনার শুরু হয়েছে।  বুধবার (০৮ মে) গ্রন্থাগারের ই-জোনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই কর্মশালা ও সেমিনারের উদ্বোধন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক অধ্যাপক ড. মো. নাসিরউদ্দিন মুন্সীর সভাপতিত্বে এতে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে ‘ফারসি পাণ্ডুলিপির পরম্পরা ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মুমিত আল রশিদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপগ্রন্থাগারিক (রিসার্চ) শাহীন সুলতানা। উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে পাণ্ডুলিপি জ্ঞানের আধার হিসেবে বিবেচিত হয়।  তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষিত প্রায় ৩৫ হাজার পাণ্ডুলিপি নিয়ে অধিকতর গবেষণা হলে প্রাচীন জ্ঞান, বিজ্ঞান, শিক্ষা, অর্থনীতি, ঐতিহ্য, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানা যাবে। পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ, যথাযথভাবে সংরক্ষণ, ব্যবহার ও এ বিষয়ে আরও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এই কর্মশালার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পান্ডুলিপিবিষয়ক জ্ঞান ও দক্ষতা আরও বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য, এই কর্মশালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি বিভাগের ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
০৮ মে, ২০২৪

ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে কর্মশালা
গাজীপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে বিশেষ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে- সংশ্লিষ্ট সবাইকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঘোষিত সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে অবহিত করা এবং এ কার্যক্রমে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করা। ওয়ালটন হাই-টেক পার্কের শতাধিক কর্মকর্তা এ কর্মশালায় অংশ নেন। ‘সুখে ভরবে আগামী দিন, পেনশন এখন সর্বজনীন’ এ স্লোগানে সোমবার (৬ মে) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে ‘সর্বজনীন পেনশন স্কিমের অবহিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কালিয়াকৈরের ইউএনও কাউছার আহম্মেদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রজত বিশ্বাস। অতিথিরা ওয়ালটন কমপ্লেক্সে পৌঁছালে তাদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) প্রকৌশলী লিয়াকত আলী এবং ওয়ালটন হাই-টেকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য, সম্প্রতি দেশে প্রথমবারের মতো চালু হয়েছে সর্বজনীন পেনশন স্কিম। এর মাধ্যমে সরকারি চাকুরীজীবী ছাড়াও দেশের সকল নাগরিক পেনশন সুবিধার অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। জানা গেছে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সব বাংলাদেশি নাগরিক অংশ নিতে পারবেন। তবে, বিশেষ বিবেচনায় পঞ্চাশোর্ধ নাগরিকরাও ১০ বছর নিরবচ্ছিন্ন চাঁদা প্রদান করলে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন। পেনশনে মোট ৪টি প্যাকেজ বা স্কিম ঘোষণা করেছে সরকার। এগুলোর নাম দেয়া হয়েছে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা। কর্মশালায় জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারের দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা, পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ফল এ স্কিম। নাগরিকদের সুবধিার্থেই পেনশনের স্কিমগুলো ঘোষণা করা হয়েছে। যিনি যত আগে স্কিমে যুক্ত হবেন; তিনি ততো বেশি সুবিধাভোগি হবেন। আমরা আশা করি দল-মত নির্বিশেষে দেশের সব নাগরিক এই পেনশন স্কিমের আওতায় আসবেন। এতে উপকৃত হবেন সবাই। এ সময় তিনি পেনশন স্কিমের ওপর বিস্তারিত প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন।  কর্মশালায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। এরপর ওয়ালটনের অনেক কর্মকর্তা রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে সরকারের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের সঙ্গে যুক্ত হন। রেজিস্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর তাদের হাতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালুর প্রিন্ট কপি তুলে দেন জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম। ইউএনও কাউছার আহম্মেদ বলেন, সরকার জনগণের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে এই পেনশন স্কিম চালু করেছে। বাংলাদেশ সরকারের উদ্দেশ্য দ্রুততম সময়ে কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়া। এসব স্কিমের আওতায় আসলে নাগরিকরা নিজেদের অর্থনৈতিক নিরপত্তা নিশ্চিত করতে পারবেন।  ওয়ালটন হাই-টেকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলী বলেন, সরকারের এই পেনশন স্কিম উদ্যোগ আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি সময়োপযোগি দারুণ এক সিদ্ধান্ত। আমরা এ পেনশন স্কিমকে স্বাগত জানাচ্ছি। এ স্কিম জনমানুষের উপকারে আসবে। জনগণ নিজ দায়িত্বে এই উদ্যোগে সাড়া দেবেন বলে আমাদের প্রত্যাশা। ওয়ালটনের পক্ষ থেকে এ সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসনকে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হবে। সরকারের পাশাপাশি ওয়ালটনও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য নানা কল্যাণমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। সন্ধ্যায় অতিথিরা পর্যায়ক্রমে ওয়ালটনের ফ্রিজ, টিভি, মোল্ড অ্যান্ড ডাই ইত্যাদি উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখেন। এ সময় তারা ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সেও বিশাল উৎপাদন কার্যক্রমসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড দেখে অভিভূত হন।
০৭ মে, ২০২৪

২০ লেগ স্পিনার নিয়ে বিসিবির কর্মশালা
সম্প্রতি লেগ স্পিনারের গুরুত্ব বুঝতে শিখেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরই অংশ হিসেবে এবার ২০ জন খুদে রিস্ট স্পিনারকে নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি কর্মশালার আয়োজন করতে যাচ্ছেন তারা। এরই মধ্যে তাদের সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করে প্রোগ্রাম সাজিয়েছে বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগ। জানা গেছে, এ মাসের মাঝামাঝিতে তাদের নিয়ে প্রোগ্রাম শুরু করতে যাচ্ছে বিসিবি। এই স্পিনারদের নিয়ে আগামী দুই বছর মোট ২০ সপ্তাহ প্রোগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার ভাবনা বোর্ডের। সারা দেশে লেগ স্পিনার খুঁজতে কাজ করেছিল বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগ। মোট ৮০ জনের মধ্যে সেরা প্রতিভাবান ২০ জনকে নির্বাচিত করেছেন তারা। তাদের মধ্যে অনূর্ধ্ব-১৯ দলেরই আছেন পাঁচজন, বাকি ১৫ জন বিভিন্ন বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলেছেন। বিসিবির দেশীয় কোচদের সঙ্গে এই প্রোগ্রামের কাজ চালিয়ে যাবেন গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ট্যালেন্ট হান্ট কোচ শাহেদ মাহমুদ। তবে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে আরও কিছু বিদেশি কোচকেও এই প্রোগ্রামে দেখা যেতে পারে। আপাতত তিন সপ্তাহের ক্যাম্প চালুর পরিকল্পনা বোর্ডের। এরপর সেটি আগামী দুই বছর ধাপে ধাপে এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
০৫ মে, ২০২৪

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বিশ্ব সংস্কৃতিতে বাংলাদেশের বাউল ও লোকদর্শন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দুই দিনব্যাপী বাউল ও লোকগানের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ বাউল ও লোকশিল্পী সংস্থার সভাপতি বাউল শফি মন্ডল কর্মশালায় মুখ্য প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সোম ও মঙ্গলবার (২৯ ও ৩০ এপ্রিল) দুই দিনব্যাপী আলোচনা সভা, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও রাতে ভাব গানের আসরের মধ্য দিয়ে আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের আয়োজনে কর্মশালাটি বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশ বাউল ও লোকশিল্পী সংস্থা।  নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর কর্মশালাটির উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, আজকের পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে প্রশান্তির সংকট। মানুষের ভেতরে শান্তি নেই, বাকি সব আছে। বাউলরা সেই প্রশান্তিই খোঁজে। তারা মনের প্রশান্তি খুঁজে দেয়। আজকে পাশ্চাত্য যে অভিঘাত তা থেকে বাউল সাধকরা আমাদের মুক্তি দিতে পারে। তাদের যে দর্শন এই দর্শনকে দেখবার জন্য, উপলব্ধি করবার জন্য বিদেশ থেকে লোক আসছে। এই বাউল আমাদের নিজস্ব সম্পদ। যে সম্পদ দিয়ে আমরা সারা বিশ্বে পরিচিত হতে পারি। সংগীত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. আতাউর রহমান ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুশাররাত শবনম। মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মো. শহীদুল ইসলাম। গানের দর্শন নিয়ে আলোচনা করেন সংগীত বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. জাহিদুল কবীর, লেখক-গবেষক রুবেল সাইদুল আলম ও মো. তাজউদ্দিন। সংগীত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, বাউল শফি মন্ডল একজন গুণী মানুষ। অনেক শিল্পী ওনার গান শুনে বড় হয়েছে, অনুপ্রাণিত হয়েছে। আমাদের সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা ওনার কাছ থেকে সরাসরি গান শেখার সুযোগ পেয়েছে। আমি মনে করি, ছাত্রছাত্রীদের জন্য এটা বড় প্রাপ্তি। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যেমন সমৃদ্ধ হয়েছে, একইসঙ্গে আমাদের বিভাগও সমৃদ্ধ হয়েছে।  দুই পর্বের অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয় পর্বে ভাব গানের আসরটি পরিবেশিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুরুলিয়া মঞ্চে। এ সময় সংগীত পরিবেশন করেন বাউল শফি মন্ডল, অধ্যাপক ড. জাহিদুল কবির, রুবেল সাইদুল আলম, সরদার হীরক রাজা, প্রকৌশলী মোহাম্মদ খাইরুজ্জামান সবুজ, দিতি সরকার, মিজানুর রহমান ভুট্টো এবং সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
০১ মে, ২০২৪

বাউবির ওপেন স্কুলের কর্মশালা
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) ওপেন স্কুলের উদ্যোগে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রমের সঙ্গে উন্মুক্ত ও দূরশিক্ষণ পদ্ধতির সামঞ্জস্য বিধান’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গাজীপুর ক্যাম্পাসে ওপেন স্কুলের ডিন ড. সাবিনা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. নাসিম বানু, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন। রিসোর্স পারসন ছিলেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম তারিক আহসান। সঞ্চালনা করেন ওপেন স্কুলের শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন মানবিক বিষয়ক কারিকুলাম কমিটি ও সমন্বয়কারী (এসএসসি প্রোগ্রাম) এমএস মেহেরীন মুনজারীন রত্না। ছয়টি স্কুলের ৩৯ জন শিক্ষক কর্মশালায় অংশ নেন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

ঢাবিতে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইকোলজিবিষয়ক কর্মশালা
ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইকোলজি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বিস্তৃত ব্যবহারিক জ্ঞান প্রদানের লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দুই দিনব্যাপী একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) ক্রিমিনোলজি বিভাগ এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফরেনসিক সাইকোলজি অ্যান্ড গ্রাফোলজির যৌথ উদ্যোগে বিভাগটির সেমিনার কক্ষে এই কর্মশালা শুরু হয় এবং তা চলবে আগামীকাল পর্যন্ত। ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারপারসন শাহারিয়া আফরিনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অপরাধ তদন্তে ব্যক্তির হাতের লেখা এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি বিশ্লেষণের নানা প্রক্রিয়া সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফরেনসিক সাইকোলজি অ্যান্ড গ্রাফোলজির পরিচালক মিরাজ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতের ন্যাশনাল ফরেনসিক সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. প্রিয়াঙ্কা কাক্কার। কর্মশালায় বক্তারা সুস্পষ্ট ও বাস্তবিক অনুসন্ধানের জন্য এবং অপরাধের পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের জন্য আধুনিক ও পরিবর্তনশীল বিভিন্ন ফরেনসিক পরীক্ষা পদ্ধতির বাস্তবিক ধারণা প্রদান করেন। পাশাপাশি তাদের কার্যপ্রণালি এবং কার্যকারিতা সম্পর্কেও শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে বিস্তারিত শেখানো হয়। সমাপনী বক্তৃতায় বিভাগীয় চেয়ারপারসন শাহারিয়া আফরিন আমন্ত্রিত অতিথিবর্গ, সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকা, সাধারণ শিক্ষার্থীবৃ্ন্দ এবং উপস্থিত সকলকে ক্রিমিনোলজি বিভাগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বয়স, লিঙ্গ, মানসিক প্রকৃতিভেদে অপরাধের তদন্ত এবং অপরাধ শনাক্তকরণে ফরেনসিক পরীক্ষার অভূতপূর্ব অবদানের কথা উল্লেখ করেন।  কর্মশালায় অভিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ আলোচনা অপরাধবিদ্যা এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানের এই গুরুত্বপূর্ণ দিকটির ওপর আলোকপাত করবে। পাশাপাশি ক্রিমিনোলজি শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ তাদের ফরেনসিক অঙ্গনে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের মাত্রায় এক নতুন গভীরতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি যোগ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে শাহারিয়া আফরিন কর্মশালার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪

প্রাইম ইউনিভার্সিটিতে জলবায়ুবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রাজধানীর মিরপুরে প্রাইম ইউনিভার্সিটিতে জলবায়ু বিষয়ে এক কর্মশালা হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রাইম ইউনিভার্সিটি ও কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ফর পিস (সিডিপি) এ কর্মশালা আয়োজন করে। প্রাইম ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মহাপরিচালক মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন পর্তুগালের কয়েম্ব্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. ফাতিমা ফেলেজ ডি ক্যাস্ট্রো।
০১ এপ্রিল, ২০২৪

জজশিপের কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুদিনের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে জেলা জজশিপের কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন হয়েছে। কর্মশালাটির আয়োজন ও উদ্বোধন করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রিপতি কুমার বিশ্বাস।  বুধ (২৭ মার্চ) ও বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) মেহেরপুর জেলা জজ আদালতের সম্মেলনকক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে সনদ ও সৌজন্য উপহার প্রদান করা হয়।  আদালতে কর্মরত ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির সহায়ক কর্মচারীদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মপরিবেশের উন্নয়নসহ শৃঙ্খলা সাধন এবং কর্মচারীদের কাজের অগ্রগতি ও মানোন্নয়নের লক্ষ্যে ইন হাউজ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।  প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন যথাক্রমে ভারপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রিপতি কুমার বিশ্বাস, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক মো. শাহিনুর রহমান, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক এইচ এম কবির হোসেন সিনিয়র সহকারী জজ মেহেদী হাসান মোবারক মুনিম ও সিনিয়র সহকারী জজ মো. নাহিদ হোসেন। কর্মশালায় কর্মস্থলের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, কর্মচারীদের পোশাক পরিচ্ছদ ও আচার ব্যবহার সম্পর্কিত বিষয়, অফিস ব্যবস্থাপনা ও সরকারি কর্মচারী আচরণবিধি, পরোয়ানা গ্রহণ, ইস্যু, জারি, নেজারত কার্যক্রম, মামলার কার্যক্রম, সেরেস্তা ও রেকর্ড রুমে মামলা সংরক্ষণ, নকল দেওয়ার নিয়মকানুন, নথি বিন্যাস ও কোর্টে দাখিলী ডকুমেন্টস বিষয়ে প্রদর্শনী চিহ্নিতকরণ বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হওয়ার পর সনদ ও শুভেচ্ছা স্মারক বিতরণ করাতে সকলে ভারপ্রাপ্ত জেলা জজ রিপতি কুমার বিশ্বাসের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।  প্রশিক্ষণার্থীরা জানান, এ ধরনের প্রশিক্ষণের ফলে তারা কর্মক্ষেত্রে অনেক উপকৃত হবেন। পাশাপাশি সনদ ও শুভেচ্ছা স্মারক চাকরি জীবনের স্মৃতি হিসেবে রয়ে যাবে। 
২৯ মার্চ, ২০২৪

বাউবিতে কর্মচারীদের জন্য কর্মশালা
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) কর্মচারীদের জন্য ‘পেশাগত উন্নয়নের জন্য সততা’ শীর্ষক কর্মশালা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শুদ্ধাচার কমিটি ও ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এই কর্মশালায় রিসোর্স পারসন ছিলেন বাউবির ট্রেজারার অধ্যাপক মোস্তফা আজাদ কামাল, রেজিস্ট্রার ড. শফিকুল আলম, ওপেন স্কুলের সহযোগী অধ্যাপক ড. জাকিরুল ইসলাম ও যানবাহন শাখার যুগ্ম পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. সাদিয়া আফরোজ সুলতানা। ধন্যবাদ জানান, আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ।
২৯ মার্চ, ২০২৪
X