প্রধানমন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গ করে ফেসবুকে পোস্ট, অতঃপর...
বরিশালের বাকেরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গ করে ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করায় যুবলীগ নেতা হায়দার সিপাহীকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ২টার দিকে বাকেরগঞ্জ বন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওসি (তদন্ত) মো. মোস্তফা। গ্রেপ্তারকৃত হায়দার সিপাহী উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামের আলতাফ সিপাহীর ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক। বাকেরগঞ্জ থানার ওসি মো. আফজাল হোসেন জানান, উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের  হায়দার আলী সিপাহী তার ব্যবহৃত ফেসবুক আইডি "MD Hayder" আইডি থেকে রোববার (১২ মে) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি ছবি ব্যঙ্গ করে পোস্ট করে ও সেই ছবির পোস্টের নিচে নিজেই অশ্লীল কমেন্টস করেন। এ ঘটনায় উপজেলা যুবলীগের সদস্য সৈয়দ মো. ইমাম সরোয়ার বাদী হয়ে বাকেরগঞ্জ থানায় সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দিলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। 
১৪ মে, ২০২৪

চেয়ারম্যান প্রার্থীর লিফলেটে প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর ছবি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা নির্বাচনের লিফলেটে প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর ছবি ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে, যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।  আচরণবিধি লঙ্ঘন করে সমালোচিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মনির হোসেন লিফলেটে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের ছবিও ব্যবহার করেছেন। লিফলেটে তিনি লিখেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শ লালন করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় কর্মী। কসবা আখাউড়ার উন্নয়নের রূপকার আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের একজন একনিষ্ঠ কর্মী। টানা ১০ বছর আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও পরে ৮ বছর আহ্বায়ক ছিলেন। নির্বাচনী বিধিতে উল্লেখ আছে, নির্বাচনী প্রচারে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ব্যতীত অন্য কারো নাম, ছবি বা প্রতীক ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোনো রাজনৈতিক দলের মনোনীত হলে সেই ক্ষেত্রে তিনি কেবল তার দলের বর্তমান দলীয়প্রধানের ছবি পোস্টার ও লিফলেটে ছাপাতে পারবেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মনির হোসেন বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। অতিউৎসাহী কিছু লোক হয়তো এটা করে থাকতে পারে। আমি আপনার মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। আমি খেয়াল রাখব এমন যেন আর না হয়। উপজেলা নির্বাচনে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। 
১১ মে, ২০২৪

মা দিবস উপলক্ষে বিএনপি কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত ব্যানার
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সম্মান জানিয়ে তার ছবি সম্বলিত একটি বড় ব্যানার টানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ১১টার দিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের উদ্যোগে এ ব্যানার টানানো হয়। পৃথিবীর সকল মায়েদের প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এ বছর রোববার (১২ মে) পালিত হবে বিশ্ব মা দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দুপুরে খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত পোস্টার উন্মোচন করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে আশপাশের এলাকায় পোস্টার লাগিয়ে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. তৌহিদুর রহমান আউয়াল, সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইমতিয়াজ বকুল প্রমুখ। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দেয়ালে খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত পোস্টার টানান যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না।
১০ মে, ২০২৪

জাল ভোটারের ছবি তোলায় সাংবাদিককে পেটালেন আ.লীগ নেতাকর্মীরা
সিলেটে জাল ভোটারের ছবি তুলতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার সমর্থকদের মারধরের শিকার হয়েছে সাংবাদিক। আহত সাংবাদিককে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বুধবার (৮ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে ঘোপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুজাত আলী রফিকের সমর্থকরা এ মারধর করে। আহত সাংবাদিক বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির সাংস্কৃতিক এবং ক্রীড়া সম্পাদক রেজা রুবেল। জানা যায়, দুপুর আড়াইটার দিকে ঘোপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাল ভোট দিতে গিয়ে আটক হন তানজিদ আহমদ (১৯)। তিনি স্থানীয় কান্দিগাঁও এলাকার জসীম উদ্দিনের ছেলে। এ সময় তার ছবি তুলতে গেলে আওয়ামী লীগ নেতার সমর্থকরা সাংবাদিককে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। একপর্যায়ে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে তার সহকর্মীরা উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে পাঠান। বর্তমানে জাল ভোটার তানজিদ প্রিসাইডিং অফিসারের কক্ষে আটক আছে। প্রিসাইডিং অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, কেন্দ্রের ভেতরে জাল ভোট দিতে আসলে এক যুবককে আটক করে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেট। সাংবাদিকের ওপর হামলার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাইরে কে বা কারা হামলা করেছে সেটা আমার জানা নেই। কেন্দ্রের ভেতরে কোনো ঘটনা ঘটলে সেটার দায় আমি নেব।
০৮ মে, ২০২৪

ভোটকেন্দ্রে পুলিশকে মারধর, ছবি তোলায় সাংবাদিকের ওপর হামলা
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় উপজেলা নির্বাচন চলাকালীন একটি ভোটকেন্দ্রে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ছবি তুলতে যাওয়ায় এক সাংবাদিকের মারধর করা হয়। বুধবার (৮ মে) সকাল সোয়া ৯টার দিকে উপজেলার হোসেন্দি ইউনিয়নের ১নং ভবানিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার সাংবাদিক গোলজার হোসেন মুন্সীগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি ও মানবজমিনের মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি। জানা গেছে, মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একটি কেন্দ্রের বাইরে এক পুলিশ সদস্যকে মারধর করছিলেন আনারস প্রতীকের সমর্থক ও ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল হক মিঠু এবং তার লোকজন। এ ঘটনার ছবি তুলছিলেন সাংবাদিক গোলজার হোসেন। এতে চেয়ারম্যান ও তার লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে ওই সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে মারধর করে। সেই সঙ্গে কেন্দ্রের ভেতরে থাকা অন্তত সাতজন সাংবাদিককে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। মনিরুল হক মিঠু হোসেন্দি ইউপি চেয়ারম্যান। ঘটনার সঙ্গে জড়িত চেয়ারম্যানের ভাতিজা তানভীর হক তুরিন। হামলার শিকার গোলজার হোসেন বলেন, ভোটকেন্দ্রের পাশে পুলিশকে মারধর করছিল চেয়ারম্যান মিঠু ও তার লোকজন। সেই ঘটনার ছবি তুলতে গেলে তারা আমার ওপর চড়াও হয়। তারা আমাকে মারধর করে ফোন ছিনিয়ে নিয়ে সব ছবি, ভিডিও মুছে দিয়েছে। ফোনটিও ভেঙে ফেলেছে। হামলার কথা স্বীকার করে পুলিশ সদস্য মো. সোহেল রানা বলেন, কেন্দ্রের পাশে একটি দোকানে আনারস প্রতীকের সর্মথকরা জড়ো হচ্ছিল। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আমি তাদের সরে যেতে বলি। সে সময় আনারস প্রতীকের সমর্থকরা অযথাই আমার ওপর হামলা চালায়। সাংবাদিক ছবি তোলায় তাকেও মারধর করে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আমিরুল ইসলাম সমর্থক মনিরুল হক মিঠু বলেন, এক কেন্দ্রে সাংবাদিকদের এত কী কাজ? তারা পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। সংবাদকর্মীদের সেন্টারে বেশিক্ষণ থাকার দরকার নেই দাবি করে তিনি সবাইকে চলে যেতেও বলেন তিনি। কেন্দ্রটির দায়িত্বে থাকা এসআই রতন বৈরাগীকে এ বিষয়ে  জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখানে কিছুই হয়নি। সব ঠিক আছে। এ ব্যাপারে আর কিছু বলতে পারব না। বিষয়টি নিয়ে মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত আছেন। যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
০৮ মে, ২০২৪

যশের ছবি থেকে সরলেন কারিনা কাপুর (ভিডিও)
একেরপর এক ব্লকবাস্টার সুপারহিট সিনেমা পুরো বিশ্বের দর্শকদের উপহার দিয়েছেন রকিং স্টার যশ।  দক্ষিণী সিনেমার ব্যাবসা রেকর্ড গড়েছে পুরো বিশ্বে।  ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন যশ।  জানা যায় এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা কাপুরকে।  এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড বেবো নিজেই।  কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে পাবেন না দর্শক। ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি।  স্বাভাবিকভাবেই ‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে।  সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত।  তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।  সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি।  ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে।  কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত।  অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে।  নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা শতভাগ উপযুক্ত।  এদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়, তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত।  নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা।  তার পরিবর্তে কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা। 
০৪ মে, ২০২৪

কনেকে ইমরান খানের ফ্রেমে বাঁধা ছবি উপহার দিলেন বর
পাকিস্তানের কারাগারে আটক রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তবে মানুষের হৃদয়ে তার জায়গা একটুও ছোট হয়নি। দেশজুড়ে তার রয়েছে অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক। ইমরান খানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে নানা সময়ে নানান কিছু করেন তারা। সম্প্রতি এমনই আরেক ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন পাকিস্তানের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের অতিথিরা। বিয়ের দিনে নববধূর জন্য কেনা উপহারটি খুলতেই দেখা গেল ইমরান খানের একটি ফ্রেমে বাঁধা ছবি।   সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিয়ের কনেকে ইমরান খানের ফ্রেমবন্দি ছবি উপহার দিচ্ছেন বর। এই অপ্রত্যাশিত উপহারটি দেখে আনন্দ প্রকাশ করে হাসিতে ফেটে পড়েন কনে এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা। ভিডিওতে দেখা গেছে, বর মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি তার নববধূর জন্য কেনা উপহারটির মোড়ক খুলছেন। এটির ভিতরে কী আছে, তা লক্ষ করার সঙ্গে সঙ্গে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন নববধূ। এরপর বর গর্বের সঙ্গে বিয়ের অতিথিদের সামনে ইমরান খানের ফ্রেম করা ছবিটি ঘুরিয়ে ধরেন। উপহার দেখে আনন্দ প্রকাশ করে হাসিতে ফেটে পড়েন অতিথিরা।  Becoming a common occurrence now. How long before they put a ban on this? pic.twitter.com/c0BJHjTdkQ — Mahvish- (@halfbakedtruths) April 30, 2024 এরপর অতিথিদের উল্লাসের মধ্যে বর-কনে দুজনে ফ্রেমটি একসাথে ধরে রেখে আনন্দের সাথে ছবির জন্য পোজ দেন।  ৩০ এপ্রিল শেয়ার করার পর ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সাইট এক্সে ৭ লাখেরও বেশি ভিউ হয়েছে এবং ১৭০০- এর বেশি মানুষ সেটিতে লাইক দিয়েছেন। অস্বাভাবিক এই উপহারের ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। কিছু ব্যবহারকারী এটিকে একটি ‘সাধারণ ঘটনা’ বলছেন আবার কিছু মানুষ বলছেন অভিনব।  একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “অবশ্যই আমার ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করার সময় আমিও এমনটা করব।”  আরেকজন মন্তব্য করেছেন, “ইমরান খানের সঙ্গে সম্পর্ক কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নয়, এটি একটি ভালোবাসার গল্প।”  ২০২২ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের সংসদে বিরোধীদের অনাস্থা ভোটে হেরে ক্ষমতাচ্যুত হন ইমরান খান। তবে তার দল পিটিআইয়ের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রের মদদেই ইমরান খানকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে।  ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে একের পর এক আইনি জটিলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তারকা ক্রিকেটার থেকে জনপ্রিয় রাজনীতিক বনে যাওয়া ইমরান। মাত্র দুই বছরের মধ্যে তার বিরুদ্ধে অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও অন্যান্য বিভিন্ন অভিযোগে দুই শতাধিক মামলা হয়েছে।  যদিও এসব মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ের করা হয়েছে বলেই দাবি করে আসছেন ইমরান ও তার দল পিটিআই। তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে গত আগস্ট থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। 
০২ মে, ২০২৪

ছাত্রীদের ছবি এডিট করে ব্ল্যাকমেইল, গ্রেপ্তার ৪
স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের আইডি থেকে ছবি সংগ্রহ করে সেগুলো অশ্লীলভাবে এডিট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকাসহ নানাভাবে ব্ল্যাকমেইলিং করত একটি চক্র। এমন একটি চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পাবনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে এই কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার ও বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পাবনা পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সী। গ্রেপ্তাররা হলো পাবনা সদর উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মো. মহিউল ইসলামের ছেলে ইসতিয়াক আহম্মেদ রঙ্গন (১৮), বিল বাদুড়িয়া এলাকার মো. ইয়াকুব আলীর ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির আকাশ (১৭), পাবনা পৌর এলাকার রাধানগরের মো. শাহিন মণ্ডলের ছেলে মো. ইমন আহাম্মেদ (২০) এবং শালগাড়িয়া এলাকার মো. বকুল হোসেনের ছেলে মো. হাসিবুল হাসান তন্ময় (২২)। পুলিশ সুপার জানান, জেলায় এসব সাইবার ক্রিমিনালদের সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে বহু ভুক্তভোগী সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন। আবার অনেকের সংসার ভেঙে যাচ্ছে। বিষয়টির অনুধাবন করে পাবনা ডিবি পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। সাইবার ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ডি এম হাসিবুল বেনজীর, সহকারী পুলিশ সুপার (এসএএফ) আরজুমা আকতার, পাবনা সদর থানার ওসি রওশন আলী এবং পাবনা জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওসি মো. এমরান হোসেন তুহিন উপস্থিত ছিলেন।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

ছবি এডিট করে মেয়েদের ব্ল্যাকমেইল করত তারা
স্কুল-কলেজপড়ুয়া মেয়েদের আইডি থেকে ছবি সংগ্রহ করে সেগুলো অশ্লীলভাবে এডিট করে ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকাসহ নানাভাবে ব্ল্যাকমেইল করত এমন একটি চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পাবনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে এই কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার ও বেশ কয়েকটি মোবাইল সেট উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে পাবনা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পাবনা পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- পাবনা সদর উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মো. মহিউল ইসলামের ছেলে ইসতিয়াক আহম্মেদ রঙ্গন (১৮), বিল বাদুড়িয়া এলাকার মো. ইয়াকুব আলীর ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির আকাশ (১৭), পাবনা পৌর এলাকার রাধানগরের মো. শাহিন মন্ডলের ছেলে মো. ইমন আহাম্মেদ (২০) এবং শালগাড়িয়া এলাকার মো. বকুল হোসেনের ছেলে মো. হাসিবুল হাসান তন্ময় (২২)। পুলিশ সুপার জানান, ফেসবুকে হয়রানির শিকার হয়ে একাধিক স্কুল-কলেজপড়ুয়া ভুক্তভোগীর পরিবার পাবনা পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেন যে, তাদের মেয়েদের ছবি তাদের ফেসবুক আইডি থেকে সংগ্রহ করে ‘Exposure & Confession Center Pabna-ECCP’, ‘The Boss’, ‘The Roast House’,  ‘সত্য কথন ও ইসলাম’, ‘পাবনার অজানা তথ্য’সহ অন্যান্য ফেসুবক পেজের মাধ্যমে ছবিগুলো এডিট করে বিভিন্ন আপত্তিকর ছবি পোস্ট করে আসছিল। পরবর্তীতে ফেসবুক পেজ থেকে ছবিগুলো ডিলিট করার জন্য পেজ এডমিনরা ভুক্তভোগীর কাছ থেকে টাকা দাবি করে। তাদের দাবি মতো টাকা না দিলে আরও আপত্তিকর ছবি পোস্ট করার হুমকি দিত। এমন অভিযোগের পরই পুলিশ অভিযানে নামে এবং অভিযানের একপর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ‘Exposure & Confession Center Pabna-ECCP’ এর এডমিন ইসতিয়াক আহম্মেদ রঙ্গন, ইমন আহাম্মেদ ও শাহরিয়ার কবির আকাশ এবং সত্য কথন ও ইসলাম এবং ‘The Boss’ পেজের এডমিন হাসিবুল হাসান তন্ময়কে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরও জানান, পাবনা জেলায় সাইবার ক্রিমিনালদের সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে বহু ভুক্তভোগী সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে, অনেকের সংসার ভেঙে যাচ্ছে। বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে বেশকিছু দিন ধরেই পাবনা ডিবি পুলিশ কাজ করে যাচ্ছিল। এসব ক্রিমিনাল গণপ্রযুক্তি বিদ্যায় অত্যধিক পারদর্শী এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত। আসামিদের বাইরে আরও বেশকিছু গ্রুপের এডমিন রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিং করে যাচ্ছে। তারা সকলেই আমাদের নজদারিতে আছে। যে বা যারাই সাইবার ক্রাইম বা সাইবার বুলিংয়ে জড়িত থাকুক না কেন তাদের সকলের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ডিএম হাসিবুল বেনজীর, সহকারী পুলিশ সুপার (এসএএফ) আরজুমা আকতার, পাবনা সদর থানার ওসি রওশন আলী ও পাবনা জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওসি মো. এমরান হোসেন তুহিন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

ছবি দেখে কবিতা লিখবে বুদ্ধিমান ক্যামেরা!
কবিরা কবিতা লেখার অনুপ্রেরণা পান প্রকৃতি থেকে। কবিতায় কথা বলে প্রকৃতি। কিন্তু অনেকের আবার প্রকৃতি ভালো লাগলেও মনে দোলা দেয় না কোনো চরণ। কেউ আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি আপলোড দিতে গিয়েও লিখতে পারেন না দু-চার লাইন। সেক্ষেত্রে ছবিটা তুলতে পারেন ‘পোয়েট্রি ক্যামেরা’ দিয়ে। কেননা এই ক্যামেরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আপনার তোলা ছবি থেকে তৈরি করে দেবে মানানসই কবিতা! যুক্তরাষ্ট্রের দুই বন্ধু কেলিন ও রায়ান ক্যামেরাটি তৈরি করেছেন। দেখতে অনেকটা মিনি প্রিন্টারের মতো। এতে আছে ছবি তোলার সেন্সর। ভেতরে আছে একটি ছোট্ট কম্পিউটার—রাস্পবেরি পাই। এটি মূলত সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটার। পোয়েট্রি ক্যামেরার সেন্সর যখন কোনো দৃশ্যকে ধারণ করে, তখন এই কম্পিউটার দৃশ্যগুলো বিশ্লেষণ করে। তারপর ছবির রং, বিন্যাস বিশ্লেষণ করে কবিতা তৈরি করে ওপেন এআই এর জিপিটি-৪ কে কাজে লাগিয়ে। ছবি দেখে নানা ধরনের কবিতা তৈরি করে এই ক্যামেরা। সনেট, হাইকুর মতো কবিতাও লিখে দেবে নিমেষে। কবিতা লেখার পর ক্যামেরা থেকে প্রিন্টারের মতো ছোট কাগজে কবিতাটি ছাপা হয়ে বের হয়ে আসবে। দুই ডিজাইনার রায়ান ও কেলিন এই ক্যামেরার কোডিংয়ে ওপেন সোর্স করে দিয়েছে। তারা এটা তৈরি করেছিল শিল্পের সঙ্গে প্রযুক্তির মেলবন্ধন ফুটিয়ে তুলতে। প্রকল্পটি নিয়ে তাদের ছিল না বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য। তবে প্রোটোটাইপ তৈরির পর এই ক্যামেরা বিক্রির অসংখ্য অনুরোধ পাচ্ছেন তারা। তাই হয়তো অচিরেই বাজারে মিলতে পারে কবিতা-ক্যামেরা।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
X