কালবৈশাখীর ঝড়ে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি, খুঁটি ভেঙে বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ
কালবৈশাখীর ঝড়ে ফেনীর উপকূলীয় সোনাগাজী উপজেলায় প্রায় ৩শ ৩৭টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লন্ডভন্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের ২৪টির মতো খুঁটি। হেলে পড়েছে ২৮টি খুঁটি। গাছ ভেঙে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ওপর পরায় বিদ্যুৎ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এতে অন্তত প্রায় ৫৬ হাজার গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে।  সোমবার (৬ মে) দপুর থেকে পুরো উপজেলা ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন থাকার পর মঙ্গলবার (৭ মে) বিকেল থেকে কয়েকটি জায়গায় বিদ্যুৎ লাইন চালু করা হয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকায় সোমবার রাত থেকে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ হয়ে যায়।  খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোমবার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত কালবৈশাখীর ঝড়ে বাড়ি ঘরের টিনের চালা উড়ে কয়েক কিলোমিটার দূরে আচড়ে পড়েছে। এ ছাড়া বেশকিছু দোকানপাট ও হাঁস, মুরগির খামারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে।  উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ উপজেলায় ঝড়ের আঘাতে ১৫২টি ঘর সম্পূর্ণ এবং ১৮৫টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সোনাগাজী জোনাল অফিসের ডিজিএম বলায় মিত্র বলেন, সোমবারের কালবৈশাখী ঝড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও মিটারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২৪টির মতো খুঁটি ভেঙে বিদ্যুতের তারসহ মাটিতে পড়ে রয়েছে। এ ছাড়া ২৮টি খুঁটি হেলে পড়েছে। ২৪৫টি স্থানে তার ছিড়ে গেছে এবং ৩৩৯টি স্থানে তারের ওপর গাছ পড়েছে। অনেক জায়গায় গাছ বিদ্যুতের তারের ওপর পরায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। পল্লী বিদ্যুতের লোকজন সড়ক থেকে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার অপসারণের কাজ করছে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সোনাগাজী পৌর শহরসহ অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ লাইন চালু করা হয়েছে। সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, পৌর মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউপি সচিবদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সোমবার দিনব্যাপী উপকূলীয় সোনাগাজী উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রচণ্ড শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়ে উপজেলার ৩শ ৩৭টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে।
০৮ মে, ২০২৪

৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, ১২ জেলায় সতর্কতা জারি
দেশের ১২ জেলার ওপর দিয়ে রাত ১টার মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সোমবার (৬ মে) বিকেলে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসজ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।   এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গতকাল রোববার সারা দেশে বিশেষ করে পূর্বাঞ্চলে কাল বৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির ধারাবাহিকতায় আজও সারা দেশে কাল বৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, রাজশাহী বিভাগ ছাড়াও সারা দেশে কাল বৈশাখী ঝড় বৃষ্টি এবং কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার (৬ মে) আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ ওমর ফারুক এসব তথ্য জানিয়েছেন। আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যদিকে ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অধিকাংশ জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে- খুলনা, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। সিনপটিক অবস্থা : লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
০৬ মে, ২০২৪

আজও সারা দেশে কাল বৈশাখী ঝড় ও শিলা বৃষ্টির সম্ভাবনা
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গতকাল রোববার সারা দেশে বিশেষ করে পূর্বাঞ্চলে কাল বৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির ধারাবাহিকতায় আজও সারা দেশে কাল বৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, রাজশাহী বিভাগ ছাড়াও সারা দেশে কাল বৈশাখী ঝড় বৃষ্টি এবং কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার (৬ মে) আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ ওমর ফারুক এসব তথ্য জানিয়েছেন। আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যদিকে ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অধিকাংশ জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে- খুলনা, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। সিনপটিক অবস্থা : লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
০৬ মে, ২০২৪

সন্ধ্যার মধ্যেই বয়ে যেতে পারে তীব্র ঝড়
দেশের তিন অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা প্রকাশ করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (৬ মে) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোতে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে বজ্রপাত ও বিচ্ছিন্নভাবে শিলাবৃষ্টিসহ কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যেতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। এ ছাড়া দেশের আট বিভাগে টানা তিন দিন বৃষ্টিপাতে তামপাত্রা কমারও পূর্বাভাস মিলেছে। পূর্বাভাসে বলা হয়, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। তাপপ্রবাহ: ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অধিকাংশ জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। তাপমাত্রা: সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (১-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। মঙ্গলবারের (৭ ম) পূর্বাভাসে বলা হয়, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। বুধবারের (৮ মে) পূর্বাভাসে বলা হয়, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় জানানো হয়, এই সময়ে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
০৬ মে, ২০২৪

কাল থেকে টানা ৬ দিন ঝড় বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে আজ রোববার মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আগামীকাল সোমবার থেকে দেশজুড়ে ঝড়-বৃষ্টি শুরু হতে পারে। এ ঝড়-বৃষ্টি বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ছয় দিন ধরে চলতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে ঝড়-বৃষ্টিতে নিজেদের সুরক্ষার বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীকে পরামর্শ দিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা। এদিকে চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে আরও ২৪ ঘণ্টার সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলে ওই বার্তায় জানানো হয়েছে। হাফিজুর রহমান জানান, আজকের পর থেকে তাপমাত্রা কমে আসবে। বৃষ্টি কমবেশি সারা দেশে হচ্ছে, ৭ তারিখ থেকে সারা দেশেই হবে। গতকাল শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় রাজশাহীতে। এদিন ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া পাবনার ঈশ্বরদীতে ৩৯, যশোরে ৩৮ দশমিক ৮, চুয়াডাঙ্গা ও পটুয়াখালীতে ৩৮ দশমিক ৫ এবং মোংলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩৭ মিলিমিটার। এ ছাড়া চট্টগ্রামে ২৭, কক্সবাজারে ৮, বান্দরবানে ৬, রাঙামাটিতে ৫, সিলেটে ৪ ও বগুড়ায় এক মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। আজ সন্ধ্যা থেকে আগামীকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে আজ ও আগামীকালের রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমে যেতে পারে। এদিকে ঝড়ের সময় সবাইকে সাবধানে থাকতে বলেছেন আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, এখন কালবৈশাখীর সময়। এ মাসে কয়েকটি কালবৈশাখী হতে পারে। এ সময় বজ্রপাতে অনেক প্রাণহানি হয়। ফলে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। নিরাপদ স্থানে থাকতে হবে। অন্যদিকে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকায় আপাতত বড় পরিসরে বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা কম। আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুসারে, আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের নদনদীতে পানি দ্রুত বাড়তে পারে। উদয় রায়হান বলেন, কিছু পয়েন্টে বর্ষা-পূর্ববর্তী মৌসুমের বিপৎসীমা অতিক্রম করে যেতে পারে বা স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। তবে এই অবস্থা এক থেকে দুদিনের বেশি দীর্ঘায়িত হবে না।
০৫ মে, ২০২৪

সকালের মধ্যে তীব্র ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে
দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, বরিশাল, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।   অপর এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।  এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। 
০৪ মে, ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক ডজন টর্নেডোর তাণ্ডব
টর্নেডো আঘাতে তছনছ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যাঞ্চল। কয়েক দিন ধরে সেখানে কয়েক ডজন টর্নেডো আঘাত হেনেছে। এতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। খবর বিবিসির। জানা গেছে, টেক্সাস থেকে মিজৌরি পর্যন্ত ঝর-বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখানকার সালফার শহরের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। উড়িয়ে নিয়ে গেছে অনেক গাড়ি। প্রবল বাতাসে উপড়ে পড়েছে বৈদ্যুতিক খুঁটি। টর্নেডোর তাণ্ডবে অন্যান্য শহরেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় হাজারো মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা জানিয়েছে, গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি শহরে টর্নেডো শুরু হয়। এর সঙ্গে ছিল বৃষ্টি। গত শনিবারও টর্নেডোর তাণ্ডব ছিল ভয়াবহ। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২১৮ কিলোমিটারের বেশি। এ ছাড়া কোথাও কোথায় ঘণ্টায় ১৮ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের বরাতে বিবিসি জানায়, ওকলাহোমার পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। এখানকার চারজনের মৃত্যু হয়েছে। অপর ব্যক্তি আইওয়া অঙ্গরাজ্যে মারা গেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় আরও ১০০ জন আহত হয়েছেন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এদিকে অঞ্চলগুলোতে জরুরিভিত্তিতে কাজ শুরু করেছে বিভিন্ন পরিষেবা সংস্থা। ধ্বংস্তূপ পরিষ্কারের কাজ চলছে। নতুন করে বৈদ্যুতিক খুঁটি বসানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শহরের পরিষেবা যথাযথভাবে চালু করতে কর্মীরা দিনরাত কাজ করছেন। রোববার সালফারে এক সংবাদ সম্মেলনে ওকলাহোমা রাজ্যের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার চার্লস ম্যাককল জোর দিয়ে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করা হবে। আমরা কাজ করছি। আবার সব পরিষ্কার করব, পুনর্নির্মাণ করব এবং এ ক্ষতি ভুলে আমরা এগিয়ে যাব।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ওপর দিয়ে কালবৈশাখীর তাণ্ডব বয়ে গেছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এই ঝড় বয়ে যায়। মাত্র ছয় মিনিটের ঝড়ে আদমপুর, মাধবপুর ও ইসলামপুর ইউনিয়নে ৫০-৬০টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়াও ২০-৩০টি ঘরবাড়ি আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সীমানাপ্রাচীরসহ ভেঙে পড়েছে শতাধিক গাছপালা। বৈদ্যুতিক খুঁটির তার ছিঁড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন রয়েছে।  জানা যায়, ঝড়ে আদমপুর ইউনিয়নের কোনাগাঁও, আদখানি, মধ্যভাগ, কেয়ালিঘাট, তেতইগাঁও, খতিয়ারখোলা গ্রামের ১০টি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। আদখানি এলাকার বদরুনাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীরে গাছ পড়ে ধসে গেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে রাস্তা ও বাড়ির গাছপালা উপড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মধ্যভাগ গ্রামের বাসিন্দা শাব্বির এলাহী বলেন, বিকেলে হঠাৎ সাত-আট মিনিটের ঝড়ে গ্রামের বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  এ সময় মাধবপুর ইউনিয়নেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পাত্রখোলা, মাধবপুর, নোয়াগাঁও, ছয়চিড়ি, পারুয়াবিল ও মাধবপুর চা বাগান এলাকায় গাছপালা ও ঘরবাড়ি ভেঙে পড়েছে।  মাধবপুর গ্রামের শাওন আহমদ জানান, তাদের গ্রামে পাঁচ-ছয়টি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। একাধিক গাছ ভেঙে পড়ে ইসলামপুরেও ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেখানে গোলেও হাওর, মোকাবিল, কুরমাসহ প্রায় ১০টি ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। বিভিন্ন গ্রামে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসিদ আলী বলেন, তার ইউনিয়নে ৪০টির মতো ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। বিশেষ করে চা বাগান এলাকার বেশিরভাগ ঘর ধসে পড়েছে।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

কালবৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড শ্রীমঙ্গল
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ে কয়েকশতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গাছপালা উপড়ে গেছে, বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে হঠাৎ মৌলভীবাজার জেলা দিয়ে এ ঝড় বয়ে যায়। এতে জেলা সদর, শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ ও কুলাউড়া উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে পড়ে। সরেজমিনে দেখা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে অনেকের বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। গাছ-বাঁশ ঘরের ওপরে পড়েছে। বিশেষ করে শ্রীমঙ্গল শহরে শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। সড়কে গাছ পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। শহরের বিভিন্ন দোকানের চাল উড়ে গেছে। উপড়ে গেছে অসংখ্য বড় বড় গাছ। শ্রীমঙ্গল শহরের বাসিন্দা মামুন আহমদ বলেন, হঠাৎ প্রচণ্ড ঝড় আসে। এতে লন্ডভন্ড হয়ে যায় শ্রীমঙ্গল শহর। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কয়েকশত গাছ ভেঙে পড়েছে। ঘরবাড়িসহ দোকানের টিন উড়ে গেছে। মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম সদর দপ্তর মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, শনিবার রাতের ঝড়ে বড়লেখা উপজেলায় প্রায় ২০টি খুটি ভেঙ্গেছে অথবা পড়ে গেছে। শাহবাজপুর এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে। অন্যান্য এলাকায় ক্রমান্বয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। বিকেলে শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজারে প্রবল ঝড়বৃষ্টি হয়েছে। ফলে বর্তমানে এ দুই উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ আছে। ঠিকাদারসহ আলোর গেরিলা টিম লাইন পুনঃস্থাপনের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। সবাইকে আরেকটু ধৈর্যের সঙ্গে অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করছি।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

সকালের মধ্যে তীব্র ঝড় হতে পারে যে অঞ্চলে
দেশের সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে গতকাল শনিবার দেওয়া আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, বগুড়া,বাগেরহাট, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলাগুলোর ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়াও মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। অপরদিকে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় একইরকম থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে। রোববার সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। পরের দিন সোমবার সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
X