Mon, 20 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
রাইসির খোঁজে যে ঘোষণা দিল এরদোয়ান
১ ঘণ্টা আগে
গণপিটুনির শিকার আ.লীগ নেতা
২ ঘণ্টা আগে
রাইসির খোঁজে এগিয়ে এসেছে যে সব দেশ
১ ঘণ্টা আগে
ইরানের প্রেসিডেন্টের দুর্ঘটনাস্থল থেকে মিলল সংকেত
২ ঘণ্টা আগে
রাইসির খোঁজে ৩২ সদস্যের দল পাঠাচ্ছে তুরস্ক
২ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ২০ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
চলচ্চিত্র জগৎ মিথ্যা, সেখানে সবই নকল : কঙ্গনা
বলিউডের কন্ট্রভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাওয়াত। প্রথমবারের মতো ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি থেকে নির্বাচনের টিকিট নিয়ে লড়ছেন ভোটে। লাইট, ক্যামেরা রেখে জয়ী হতে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছেন তিনি। এর মধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন ভোটে জয়ী হলে ছেড়ে দিবেন অভিনয়। খবর : মিন্ট হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্র থেকে এবারের নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী কঙ্গনা। তার বিরুদ্ধে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে লড়ছেন শক্তিশালী বিক্রমাদিত্য সিং। যার গোটা পরিবার ভারতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। এমন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ভোটের মাঠে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে তাকে। তাই তো সিনেমায় অভিনয়ের চেয়েও এই লড়াইকে কঠিন মনে করছেন এই অভিনেত্রী। সাম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে কঙ্গনা অভিনয় ছাড়ারার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচনের কারণে সিনেমাসংক্রান্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রেখেছি। যদি ভোটে জয়ী হই, তাহলে আমার হাতে কিছু কাজ রয়েছে সেগুলো শেষ করে অভিনয় ছেড়ে দেব। কারণ সিনেমা জগত পুরোটাই মিথ্যা, সেখানে সবই নকল। অভিনয়ের থেকে ভোটের মাঠে টিকে থাকা আমার কাছে কঠিন মনে হচ্ছে। আমি জগণের পাশেই থাকতে চাই।’ চলতি লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় ১ জুন মান্ডিতে ভোট রয়েছে। তাই প্রতিদিনই জনগণের সঙ্গে তার বিভিন্ন সভায় উপস্থিত হতে হয়। ইতোমধ্যেই তিনি তার হলফনামা জমা দিয়েছেন। দেখিয়েছেন আয়ের মোট সম্পত্তির পরিমাণ। এ ছাড়া নির্বাচনের কারণে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা তার ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমার মুক্তির তারিখও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
নকল বিড়ির আগ্রাসনে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাক ব্যবহারের অন্যতম মাধ্যম বিড়ি। দরিদ্র শ্রেণির ধূমপায়ীদের মধ্যে বিড়ি বেশ জনপ্রিয়। সময়ের পরিক্রমায় বাংলাদেশে বিড়ি সম্মুখীন হয়েছে নানা প্রতিকূলতায়। শ্রমঘন দেশীয় কুটির শিল্প হিসেবে যেখানে বিড়ি আনুকূল্য পাওয়ার দাবিদার, সেখানে বিড়িকে সম্মুখীন হতে হয়েছে নানাবিধ প্রতিকূলতায়। বিড়ির বাজার প্রতিযোগী সিগারেট, বিশেষত বহুজাতিক সিগারেট কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে অন্যায্য সুবিধা ভোগ করে বিড়িকে অসম প্রতিযোগিতায় নিক্ষেপ করে এর বাজার দখল করেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ২০১৯ সালের প্রকাশনায় বলা হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্কদের তামাক ব্যবহারের বৈশ্বিক গবেষণা ২০০৯ ও ২০১৭ দেখাচ্ছে যে, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের ধূমপানের হার কমেছে দারুণভাবে—২০০৯ সালে ২৩ শতাংশ থেকে ২০১৭-তে ১৮ শতাংশ। তবে ধূমপানের এ নিম্নহার হয়েছে মূলত বিড়ির কারণে, যেটি ২০০৯-এ ছিল ১১.২ শতাংশ আর ২০১৭-তে হয়েছে ৫ শতাংশ। পক্ষান্তরে সিগারেটের অবস্থা রয়েছে প্রায় অপরিবর্তিত, ২০০৯-এ ১৪.২ শতাংশ থেকে ২০১৭-তে ১৪ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের ২০০৯-এর আরেকটি প্রকাশনা জানাচ্ছে যে, বাংলাদেশে তামাকের ব্যবহার বিড়ি ও ধোঁয়াহীন তামাক গ্রহণ থেকে সিগারেটের ব্যবহারের দিকে সরে গেছে। সিগারেটের বহুস্তরের কর ব্যবস্থা কমদামি সিগারেটের সেবনকে উৎসাহিত করছে। যেহেতু কর ব্যবস্থার মাধ্যমে কমদামি সিগারেট ক্রয়ক্ষমতার মাঝে রাখা হচ্ছে, ফলে কমদামি সিগারেটের বাজার সম্প্রসারণ সিগারেটের বাজারকেই সমৃদ্ধ করছে। নানাবিধ প্রতিকূলতার মধ্যে টিকে থাকা বিড়িকে সাম্প্রতিককালে মোকাবিলা করতে হচ্ছে নতুন সমস্যার সঙ্গে। সেটি হচ্ছে নকল বিড়ি। বিড়ি থেকে সরকার নির্ধারিত শুল্ক আদায়ের মাধ্যম হচ্ছে ব্যান্ডরোল। বিড়ি উৎপাদনকারীরা সরকারের কাছ থেকে নির্ধারিত দামে ব্যান্ডরোল কিনে তা বিড়ির প্যাকেটে লাগিয়ে দেয়। বৈধ ব্যান্ডরোল সংবলিত বিড়িই হচ্ছে আসল বিড়ি। পক্ষান্তরে নকল বিড়ি হচ্ছে ব্যান্ডরোলবিহীন, নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত কিংবা একই ব্যান্ডরোল পুনঃব্যবহার করা। যেসব বিড়ি সরকার নির্ধারিত শুল্ক প্রদান না করে বিক্রি হয় সেগুলোই নকল বিড়ি। বর্তমানে ২৫ শলাকার এক প্যাকেট বিড়ির দাম সরকার নির্ধারণ করেছেন ১৮ টাকা, যার মধ্যে সরকার নির্ধারিত শুল্ক ৯.০৯ টাকা। তাই ৯ টাকার কম দামে বিক্রি হওয়া বিড়িকে নকল বিড়ি হিসেবে গণ্য করা যায়। কম দামে ভোক্তার কাছে বিড়ি বিক্রির প্রত্যাশা থেকেই নকল বিড়ির উৎপত্তি। বিড়ির দাম যখন কম ছিল, তখন নকল বিড়ির অস্তিত্ব তেমন ছিল না। ২০ বছর আগে বিড়ির দাম ছিল ২.৮৩ টাকা। তারপর দাম ক্রমাগতভাবে বেড়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কয়েকবারের অতিমাত্রায় বৃদ্ধি—২০১৫-১৬ বছরের ৪.৯১ থেকে ২০১৬-১৭-তে ৭.১০, ২০১৭-১৮-তে ১২.৫০, ২০১৯-২০-এ ১৪ ও ২০২০-২১-এ ১৮ টাকা। বিড়ির দাম যখন বেড়েছে, তখন কম দামে বিড়ি প্রাপ্তির একটা বাজার তৈরি হয়েছে। নকল বিড়ি সেই বাজারের চাহিদা মেটাচ্ছে। যেহেতু সরকার নির্ধারিত কর প্রদান করতে হয় না, নকল বিড়ি আসল বিড়ির চেয়ে অনেক কম দামে বিক্রি করা যায়। ফলে দরিদ্র শ্রেণির ভোক্তারা সহজেই নকল বিড়ির প্রতি আকৃষ্ট হয়। নকল বিড়ি বিক্রিতে মুনাফা বেশি বলে তা বিক্রির জন্য ছোট ছোট দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ হকারদের আগ্রহও বেশি। বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে টিকে থাকতে হলে আর উচ্চ আয়ের লক্ষ্য অর্জন করতে হলে কর্মসংস্থানের বিকল্প নেই। শ্রমঘন কুটির শিল্প বিড়ি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে তাদের জন্য যারা প্রচলিত কর্মসংস্থানে অংশগ্রহণ করতে পারে না। দরিদ্র নারী, প্রতিবন্ধীদের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বিড়ি অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে ভূমিকা রাখছে অনন্য। বিড়ির এ অবস্থানকে শক্তিশালী করতে হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে। বিড়ির দাম বাড়িয়ে নকল বিড়ির বাজার সৃষ্টি এ অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রচেষ্টায় ছুরিকাঘাত। বিড়ির দাম বাড়লে সরকারের রাজস্ব আহরণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিড়ির মূল্য বৃদ্ধি নকল বাজার সৃষ্টি করে বিড়িকে ক্ষতিগ্রস্ত করে কর্মসংস্থান তথা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে। তাই অবিলম্বে বিড়ির দাম কমিয়ে সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির ব্যবস্থার পাশাপাশি নকল বিড়ির বাজার নস্যাৎ করে প্রকৃত বিড়ি শিল্পকে সমৃদ্ধ করে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রাখা প্রয়োজন। লেখক: সম্পাদক, মেহনতি কণ্ঠ
১৮ মে, ২০২৪
স্যামসাংয়ের নামে নকল পণ্য বিক্রি করছে রায়ানস
স্যামসাংয়ের নামে নকল পণ্য বিক্রি করে প্রতারণা করছে রায়ানস নামে দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রযুক্তিপণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘রায়ানস কম্পিউটার্স লিমিটেড’। সম্প্রতি রায়ানস থেকে স্যামসাংয়ের একটি দুই টেরাবাইট (টিবি) এসএসডি (সলিড-স্টেট ড্রাইভ) কেনেন তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক কনটেন্ট নির্মাতা অনন্য জামান। দেখা যায় এসএসডিতে স্যামসাংয়ের নকল স্টিকার সিলভার কন্ট্রোল লাগানো। ডিভাইসটি কম্পিউটারে লাগিয়ে পরীক্ষা করলে নকল ধরা পড়ে। বিষয়টি নিয়ে একটি ভিডিও তৈরি করেছেন অনন্য জামান। সামাজিকমাধ্যমে আপলোড করা ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ২২ হাজার ৪০০ টাকায় তিনি রায়ানস থেকে এসএসডিটি কিনেছেন। যেখানে রায়ানসের ইনভয়েসও দেখানো হয়েছে। এসএসডিতে লাগানো স্যামসাংয়ের সিলভার কন্ট্রোলারটি স্টিকার লাগানো। স্টিকার তুললে নিচে দেখা যাচ্ছে, ভেতরে আরডিএস-৫৭৭২ ডিএল নামে একটা কন্ট্রোল দেওয়া, যা স্যামসাংয়ের নয়। বিষয়টি নিয়ে অনন্য জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালবেলাকে বলেন, বিশ্বজুড়ে স্যামসাংয়ের এসএসডি সবচেয়ে জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় স্যামসাংয়ের এসএসডি। বাজারে চাহিদা থাকার কারণে অনেকেই এই সুযোগটা নিয়ে নকল পণ্য বাজারজাত করে। জামান জানান, এই পণ্যটি যে নকল তা কোনো সাধারণ ক্রেতার বোঝার উপায় নেই। আমরা যারা এসব নিয়ে কাজ করি তারা ধরতে পারি। বুঝতে না পেরে মানুষ স্যাংসাংয়ের পণ্য মনে করেই এটি কিনছে। কিন্তু তারা বিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সতর্ক করে জামান বলেন, স্যামসাং এসএসডি-এর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে কেউ কেউ এটার নকল ভার্সন দেশে এনেছে। গত কয়েক মাসে গণহারে এটা ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়েছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের সতর্ক হওয়া উচিত। এসব নকল স্টিকার লাগানো এসএসডির দাম এবং পারফরমেন্স অর্ধেকও না। নিজের টাকা খরচ করবেন বুঝে করবেন, ব্যবসা করবেন নিজের সুনামের কথা চিন্তা করে করবেন। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে রায়ানস কম্পিউটার্স লিমিটেডর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহমেদ হাসান কালবেলাকে বলেন, আমরা ভিডিওটা দেখেছি। সেখানে যেভাবে স্টিকারটি খোলা হয়েছে, সেভাবে কখনেই আমরা দেখি না। স্টিকার তুলে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের নাম যাচাই করেও বোঝার উপায় নেই। আমরা আসল পণ্য ছাড়া ক্রয়-বিক্রয় কোনোটাই করি না। আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে নকল পণ্য বিক্রির সুযোগ নেই। তারপরও বিষয়টি নিয়ে যাচাই বা তদন্ত করে বিস্তারিত জানাতে পারব।
১৪ মে, ২০২৪
সাবধান! বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে নকল কফি
রাজধানীর বিভিন্ন দোকানে বিক্রি হচ্ছে নামিদামি ব্রান্ডের মোড়কে নকল কফি। এসব দোকানে অভিযান চালিয়ে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এ অভিযান চালায় ভোক্তা অধিকার। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস বলেন, ভোক্তা অধিকার আইন অনুযায়ী কারওয়ান বাজারের ৩টি দোকানকে নকল কফি বিক্রির জন্য ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি বলেন, আগামীতে রাজধানীর অন্যান্য বাজারেও অভিযান চালানো হবে। নকল কফি তৈরির আস্তানা খুঁজে বের করতে কাজ করছে ভোক্তা অধিকার। বিকাশ চন্দ্র দাস আরও বলেন, কফি কেনার আগে বিএসটিআইয়ের সিল দেখে নিতে হবে। ছড়িয়ে পড়া নকল কফি কেনা থেকে বিরত থাকতে বিভিন্ন পরামর্শও দেন তিনি। প্রসঙ্গত, কফি বিশ্বব্যাপী খুবই জনপ্রিয় পানীয়। পানির সঙ্গে ফুটিয়ে ‘কফি বীজ’ নামে পরিচিত এক প্রকার বীজ পুড়িয়ে গুঁড়ো মিশিয়ে কফি তৈরি করা হয়। এই বীজ কফি চেরি নামক এক ধরনের ফলের বীজ। প্রায় ৭০টি দেশে এই ফলের গাছ জন্মে। কফিতে ক্যাফেইন নামক এক প্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। যার কারণে কফি মানুষের উপর উত্তেজক প্রভাব ফেলে ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। বর্তমানে কফি বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত গরম পানীয়।
০৯ মে, ২০২৪
নকল খাবার স্যালাইন বিক্রি, বিনামূল্যে বিতরণ
চলমান তাপপ্রবাহে অনেক কিছুর সঙ্গে বেড়েছে খাবার স্যালাইনের চাহিদাও। এ সুযোগে একটি চক্র নকল খাবার স্যালাইন তৈরি করে তা ছড়িয়ে দিচ্ছিল দেশজুড়ে। বিভিন্ন ফার্মেসিতে নকল এসব পণ্য বিক্রি ছাড়াও ‘সাধু সেজে’ বিনামূল্যে বিতরণ করছিল সাধারণ মানুষের মাঝেও। তবে গোয়েন্দাদের চোখ এড়াতে পারেনি চক্রটি। গত শুক্রবার রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) মতিঝিল বিভাগের সদস্যরা। গ্রেপ্তাররা হলেন সজীব, হৃদয় ও শামসুল। তাদের কাছ থেকে ২ হাজার ৮০০ প্যাকেট নকল স্যালাইন, সাত কার্টন টেস্টি স্যালাইন এবং এসব স্যালাইন তৈরির বিপুল পরিমাণ কাঁচামাল জব্দ করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গতকাল শনিবার নিজ কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, এই চক্রটি গত ১২ বছর ধরে রাজধানীতে নকল খাবার স্যালাইন তৈরি ও বিক্রি করে আসছিল। চিনি ও লবণ ব্যবহার করে নোংরা পরিবেশে এসব তৈরি করা হতো। এসব স্যালাইন পান করলে পানিশূন্যতা দূর করার বদলে শরীরের ক্ষতি হয় বেশি। তিনি বলেন, তাপদাহে ওরস্যালাইনের চাহিদা বেড়েছে। তা ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্তদেরও স্যালাইন দরকার। এসব বিষয় পুঁজি করে এই চক্র রাজধানীতে নকল স্যালাইন তৈরি করছিল। তারা এসএমসি স্যালাইন ব্র্যান্ডকে নকল করে এনএমসি লিখে মোড়ক বানাতো। টেষ্টি স্যালাইনের মোড়কে লিখতো ‘টেষ্টী’। প্যাকেটের রং, সাইজ ও বক্স দেখে বোঝার উপায় নেই এসব প্যাকেট আসল নাকি নকল। ডিবিপ্রধান বলেন, গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যাবে, এরা কোথায় কোথায় এসব স্যালাইন সরবরাহ করেছে বা এদের ক্রেতা কোন কোন ফার্মেসি।
০৫ মে, ২০২৪
চাহিদা বাড়ায় বিক্রি হচ্ছে নকল খাবার স্যালাইন, গ্রেপ্তার ৩
চলমান তাপপ্রবাহে অনেক কিছুর সঙ্গে বেড়েছে খাবার স্যালাইনের চাহিদাও। এ সুযোগে একটি চক্র নকল খাবার স্যালাইন তৈরি করে তা ছড়িয়ে দিচ্ছিল দেশজুড়ে। বিভিন্ন ফার্মেসিতে নকল এসব পণ্য বিক্রি ছাড়াও ‘সাধু সেজে’ বিনামূল্যে বিতরণ করছিল সাধারণ মানুষের মাঝেও। তবে গোয়েন্দাদের চোখ এড়ায়নি এই চক্র। শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) মতিঝিল বিভাগের সদস্যরা। গ্রেপ্তার তিনজন হলো- সজিব, হৃদয় ও শামসুল। তাদের কাছ থেকে দুই হাজার ৮০০ প্যাকেট নকল স্যালাইন, সাত কার্টন টেস্টি স্যালাইন এবং স্যালাইন তৈরির বিপুল পরিমাণ কাঁচামাল জব্দ করা হয়েছে। শনিবার (৩ মে) ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ নিজ কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, মানুষের এ চাহিদার কারণে এই চক্রটি ১২ বছর ধরে রাজধানীতে নকল খাবার স্যালাইন তৈরি বিক্রি করে আসছিল। এগুলো শুধু চিনি ও লবণ ব্যবহার করে নোংরা পরিবেশে তৈরি করা হতো। তিনি বলেন, দাবদাহে ওরস্যালাইনের চাহিদা বেড়েছে। তা ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্তদেরও এ স্যালাইন দরকার। এসব বিষয় পুঁজি করে এ চক্র রাজধানীতে নকল স্যালাইন তৈরি করছিল। এরা এসএমসি স্যালাইন ব্র্যান্ডকে নকল করে এনএমসি লিখে মোড়ক বানাত। টেস্টি স্যালাইনের মোড়কে লিখত ‘টেষ্টী’। তবে প্যাকেটের রং, সাইজ ও বক্স দেখে বোঝার উপায় ছিল না এসব প্যাকেট আসল নাকি নকল। ডিবিপ্রধান বলেন, গ্রেপ্তার তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যাবে, এরা কোথায় কোথায় এসব স্যালাইন সরবরাহ করেছে বা এদের ক্রেতা কোন কোন ফার্মেসি। ডিবি কর্মকর্তারা বলছেন, নোংরা পরিবেশে শুধু চিনি আর লবণ দিয়ে তৈরি এসব স্যালাইনের পানি পান করলে পানিশূন্যতা দূর করার বদলে শরীরের ক্ষতি হবে বেশি। তা ছাড়া প্যাকেটগুলোও নিম্নমানের এবং এগুলো ফুডগ্রেডের নয়।
০৪ মে, ২০২৪
নকল করতে গিয়ে ধরা, চিরকুট লিখে আত্মহত্যা
যশোরের মনিরামপুরে চিরকুট লিখে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী সাবিহা আত্মহত্যা করেছে। পরীক্ষার হলে নকলের অভিযোগ আনা হলে ক্ষমা না পেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে একটি চিরকুটে সে লিখে গেছে। শনিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে বাগডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে সাবিহা সকালে ওই কলেজে ইংরেজি ২য় পত্রের পরীক্ষায় অংশ নেয়। শিক্ষার্থী সাবিহা খাতুন উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল জলিলের মেয়ে। সে গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমার কিছু মনে থাকে না বলে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার আগে অল্প একটু কাগজে তথ্য লিখে নিয়ে যাই পড়তে পড়তে। পরীক্ষা শুরু হয়ে যাওয়ায় তা ফেলে দিতে মনে ছিল না। তারপর পরীক্ষার মধ্যে কলেজের সমাজবিজ্ঞান শিক্ষক তা দেখে ফেলে। আমি তার কাছে ভুল স্বীকার করলাম। অনেকবার বললাম খাতাটা দেন। তিনি আমার খাতা নিয়ে দেড় ঘণ্টা বসিয়ে রাখল, তবুও খাতাটা দিল না। তাসলিমা ম্যাডাম এবং ইসমাইল স্যার আমাকে তাড়িয়ে দিল। এত করে বললাম ওটা আমার ফেলে দিতে মনে নেই তাও তারা আমাকে পরীক্ষার সুযোগ দিল না। তাই আমি অবশেষে লজ্জায় মুখ দেখাতে না পেরে দুনিয়া থেকে বিদায় নিচ্ছি। ভালো থাক সবাই। আমার ভুলত্রুটি থাকলে সবাই মাফ করে দিও। আমার কাছে ফারহানা ২৫ টাকা পাবে এবং সুবর্ণা ৫ টাকা পাবে, এটা তোমরা দিয়ে দিও।’ নিহতের ভাই রাকিব হোসেন বলেন, সকালে পরীক্ষায় অংশ নিতে কলেজে যায় সাবিহা। পরীক্ষা শুরুর পর সাবিহার কাছে থাকা কাগজের টুকরো দেখে ফেলেন কক্ষ পরিদর্শক। পরে প্রায় দেড় ঘণ্টা তার খাতা আটকে রাখা হয়। কলেজ থেকে বাড়ি ফিরে নিজ ঘরে দরজা আটকে রাখে। পরে তার সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরে ঢুকে দেখা যায় সাবিহা ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না জড়ানো অবস্থায় ঝুলছে। পাশে একটি সুইসাইড নোট পাওয়া যায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ রেজাউল করিম বলেন, দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী সাবিহা খাতুনের আত্মহত্যার বিষয়টি দুঃখজনক। পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষার্থী সাবিহার কাছে নকল পাওয়া যায়। যে কারণে কক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদ্বয় তার কাছ থেকে খাতা নিয়ে নেন। এ ব্যাপারে শিক্ষক ও কমিটিকে নিয়ে জরুরি সভা করা হয়েছে। মনিরামপুর থানার ওসি এবিএম মেহেদী মাসুদ কালবেলাকে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে।
৩০ মার্চ, ২০২৪
নকল সোনার বার দেখিয়ে টাকা ও গহনা লুট
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় নকল সোনার বার দেখিয়ে এক নারীর কাছ থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে প্রতারক। রোববার (২৪ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার চাতরী চৌমহনী বাজারের দক্ষিণে টানেল সংযোগ সড়কে এ ঘটনা ঘটে। প্রতারণার শিকার হওয়া ওই নারীর নাম জেসমিন আক্তার (২৭)। তিনি বারখাইন ইউনিয়নের উত্তর হাজিগাঁও এলাকার মফজুল ইসলামের স্ত্রী। জেসমিন আক্তার ও তার ছোট ভাই মানিকুর রহমান (১৪) চাতরী চৌমহনী বাজার থেকে নিজ বাড়ি হাজিগাঁও যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটেছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানায়। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ থানায় অভিযোগ করেনি বলে জানায় পুলিশ। জেসমিন আক্তারের ভাই মানিকুর রহমান বলেন, বিকেলে আমার বড় বোনসহ চাতরী চৌমহনী বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার জন্য অটোরিকশায় ওঠি। তখন অপরিচিত আনুমানিক ৩০ বছর বয়সী দুই যুবক যাত্রী হিসেবে বসে ছিল। একপর্যায়ে বঙ্গবন্ধু টানেল চত্বরে এলে গাড়ির সামনে একটি ব্যাগ দেখতে পেয়ে চালকের সামনে বসা যুবক ওই ব্যাগটি নেন। ব্যাগ খুলতেই ব্যাগের মধ্যে একটি সিরিকোটে ‘২২ ক্যারেট পাঁচ ভরি ওজনের গোল্ড’ লেখা স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। তারা এসব বের করে আমার বোনের হাতে দেন। একটি টিস্যু বের করে আমি ও আমার বোনের নাকে দেওয়ার পর আমরা হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। এ সময় তারা আমার বোনের দুই কানের দুল ও নগদ ১০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে আমাদের কালাবিবির দিঘির মোড় এলাকায় নিয়ে নামিয়ে দিয়ে তারা বাঁশখালী সড়ক দিয়ে চলে গেছে। আনোয়ারা থানার ওসি সোহেল আহমেদ বলেন, সোনার বার দিয়ে প্রতারণার কোনো অভিযোগ এখনো থানায় কেউ করেনি। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৪ মার্চ, ২০২৪
রাজশাহীতে নকল প্রসাধনী তৈরির সামগ্রীসহ গ্রেপ্তার ১
নামিদামি ব্র্যান্ডের নকল প্রসাধনী তৈরির সামগ্রীসহ মুনসুর আমিন (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে মহানগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার মুনসুর আমিন রাজশাহী মহানগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে আরএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, মহানগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকায় নিজ বাড়িতে বসে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল প্রসাধনী তৈরি করছিলেন মুনসুর। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তার কাছ থেকে আলামত হিসেবে প্রায় ৫০ হাজার টাকা মূল্যের নকল প্রসাধনী তৈরির নানা সামগ্রী জব্দ করা হয়। পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে মুনসুর জানিয়েছেন, তিনি বিভিন্ন কোম্পানির স্টিকার, মোড়ক ও নকল প্রসাধনী তৈরির সামগ্রী বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে থাকেন। পরে সেগুলো দিয়ে নকল প্রসাধনী তৈরি করে রাজশাহীসহ বিভিন্ন এলাকায় বাজারজাত করেন। এ বিষয়ে তার বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
২৪ মার্চ, ২০২৪
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ, ডিজিটাল নকল ধরবে ‘সুরক্ষা’ ডিভাইস
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজিটাল ডিভাইসের জালিয়াতি ধরতে অভিনব এক মেশিন বানিয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় ‘সুরক্ষা’ নামে এ যন্ত্রটি পরীক্ষায় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারকারীকে চিহ্নিত করবে। পরীক্ষার হলে কোনো পরীক্ষার্থীর কানে বা অন্যকোনো অঙ্গে কোনো ডিজিটাল ডিভাইস ঢোকানো থাকলে হলে অথবা কোনো পরীক্ষার্থী ওই ধরনের ডিভাইস কানে রেখে থাকলে বুয়েট উদ্ভাবিত যন্ত্রে একটি লাইট জ্বলে উঠবে এবং শব্দ সংকেত বেজে উঠবে। আগামী ২৯ মার্চ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ৫টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে এ যন্ত্র ব্যবহার করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে বুয়েটের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইআইটি) এই যন্ত্র তৈরি করেছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভা শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। তিনি জানান, কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় জালিয়াতির উদ্দেশ্যে কানের ভেতরে ডিজিটাল ডিভাইস রাখলে এ যন্ত্র তার সন্ধান দেবে। জালিয়াতির ডিভাইস কোনো পরীক্ষার্থীর কানে ঢোকানো হলে অথবা কোনো পরীক্ষার্থী ওই ধরনের ডিভাইস কানে রেখে থাকলে এ যন্ত্রে একটি লাইট জ্বলে উঠবে এবং শব্দ সংকেত বেজে উঠবে। যন্ত্রটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুরক্ষা’। সচিব জানান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার প্রতিরোধে যন্ত্র উদ্ভাবনের জন্য বুয়েটের আইআইটিসিকে ইনোভেশন ফান্ডের আওতায় ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এ যন্ত্র তৈরিতে প্রাথমিকভাবে ৮ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হবে। পরে বেশি উৎপাদন করা হলে দাম পড়বে ৫ হাজার ৫০০ টাকা। ফরিদ আহাম্মদ বলেন, আগামী ২৯ মার্চ তৃতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা থেকেই এই যন্ত্র ব্যবহার করা হবে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় ২৫টি যন্ত্র দিয়ে ৫টি টিম করে পরীক্ষা কেন্দ্রে এই যন্ত্রের পাইলটিং করা হবে। পরীক্ষার্থী বেশি এমন ৫টি জেলা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জ এই জেলাগুলোতে আমরা পাইলটিং করব। শিগগিরই এর শতভাগ ব্যবহার শুরু হবে।
২১ মার্চ, ২০২৪
আরও
X